রেলওয়ের আয় ১ টাকা, খরচ ২.৫! নৈপথ্যে কারন?

সত্য নিউজ: বাংলাদেশ রেলওয়ে বর্তমানে আর্থিক সংকটে জর্জরিত একটি রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন সংস্থা, যা প্রতি ১ টাকা আয় করতে ব্যয় করছে প্রায় আড়াই টাকা। বছরের পর বছর ধরে লোকসান গুনতে থাকা এই গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত সেবাখাতকে লাভজনক করতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করছে একগুচ্ছ স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। লক্ষ্য, দ্রুত সময়ের মধ্যে অপারেটিং রেশিও ২-এর নিচে নামিয়ে আনা এবং দীর্ঘ মেয়াদে রেলকে টেকসই ও মুনাফাযোগ্য প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা।
আয় ও ব্যয়ের অসম সাম্য: পরিসংখ্যান যা ভাবায়
রেলওয়ের সর্বশেষ হিসাব বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সংস্থাটি পরিচালনা খাতে ব্যয় করেছে ৩,৫৪৮ কোটি টাকা, যেখানে আয় ছিল মাত্র ৮৩৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১ টাকা আয়ের বিপরীতে ব্যয় ছিল প্রায় ২ টাকা ৫৭ পয়সা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপারেটিং রেশিও যত বেশি, একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালন দক্ষতা ততটাই দুর্বল।
রেলওয়ে ২০০৫ সালে প্রতি ১ টাকা আয় করতে ব্যয় করত ১ টাকা ৪৬ পয়সা। অথচ স্বাধীনতার পর একমাত্র ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরেই লাভের মুখ দেখেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
আয় বাড়াতে ও ব্যয় কমাতে বাস্তবায়নাধীন কর্মপরিকল্পনা
রেলওয়ে ব্যয়ের প্রধান খাতগুলো হলো: বেতন-ভাতা, অবসরপ্রাপ্তদের পেনশন, জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রশাসনিক ব্যয়। এর মধ্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে পেনশন বাবদ ব্যয় হয়েছে ৯৪৬ কোটি টাকা, যা কমানোর সুযোগ নেই। তবে এই ব্যয় যেন অর্থ মন্ত্রণালয় বহন করে, সেই দাবি জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, রেল এখন অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা, প্রকল্প ব্যয় ও গাড়ি ব্যবহারে কঠোরতা আনছে। মেরামত খাতে ব্যয় যৌক্তিক করা, দেশ–বিদেশে ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ এবং অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়োগ বন্ধের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
ভূমি, মালামাল ও যাত্রী পরিবহনে নতুন কৌশল
সরকারি হিসাব অনুযায়ী রেলওয়ের আছে প্রায় ৬২ হাজার একর জমি, যার মধ্যে প্রায় ৩,৬১৪ একর জমি বেদখল। ভূমি পুনরুদ্ধার করে তা ইজারা দিয়ে আয়ের উৎস বাড়াতে চায় রেলওয়ে। অপটিক্যাল ফাইবার এবং স্টেশন-ভিত্তিক বিজ্ঞাপন থেকেও আয় বাড়ানোর চিন্তা করছে সংস্থাটি।
মালামাল পরিবহন, বিশেষত খাদ্যপণ্য, সার, জ্বালানি পরিবহন বাড়াতে নেওয়া হচ্ছে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা। যমুনা রেলসেতু চালুর ফলে উত্তরাঞ্চল থেকে ঢাকার দিকে পণ্য পরিবহনের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ জন্য টঙ্গী, তেজগাঁও, মির্জাপুর, নিমতলীতে মালামাল পরিবহনের কেন্দ্র গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
আন্তনগর ট্রেনে পরিবর্তন ও কমিউটার ট্রেনের প্রসার
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথে যাত্রী চাহিদা বেশি। রেলপথ মন্ত্রণালয় বলছে, সেখানে নতুন ট্রেন চালু করলে আয় বাড়বে। বর্তমানে অধিকাংশ আন্তনগর ট্রেনে ১০-১৪টি কোচ ব্যবহার করা হলেও, ১৮-২০টি কোচ চালুর মাধ্যমে একই ইঞ্জিন ও জ্বালানিতে বেশি যাত্রী বহন সম্ভব। এতে ব্যয় বাড়বে না, বরং আয় বাড়বে।
শহরকেন্দ্রিক গণপরিবহনে রেলের ব্যবহার বাড়াতে কমিউটার ও সার্কুলার ট্রেন চালুর সুপারিশ এসেছে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে। মাসিক টিকিট চালু হলে আগাম আয় নিশ্চিত করা যাবে।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা: রেলের রূপান্তরের পথে
রেলওয়ে দীর্ঘমেয়াদি ৯টি উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে-
নতুন ইঞ্জিন ও কোচ: ৮০টি মিটারগেজ ও ৫০টি ব্রডগেজ ইঞ্জিন, ৫০০টি কোচ ও ২০০টি কনটেইনার সংগ্রহ।
বাণিজ্যিক স্থাপনা: রেলের অপ্রয়োজনীয় জমিতে বিপণিবিতান, হোটেল, অফিস নির্মাণ করে ভাড়া দেওয়া।
নতুন রেললাইন: ঢাকা-লাকসাম-চট্টগ্রাম নতুন রেললাইন নির্মাণ, যা দূরত্ব প্রায় ৯০ কিমি কমাবে। ফৌজদারহাট-লাকসাম শুধুমাত্র মালবাহী রেলপথ নির্মাণ।
আন্তর্জাতিক তুলনা ও শিক্ষণীয় দিক
বিশ্বের অনেক দেশেই রেল লাভজনকভাবে পরিচালিত হয়। কানাডায় প্রতি ১ ডলার আয় করতে খরচ হয় ৬৩ সেন্ট। ভারতের রেলওয়ের অপারেটিং রেশিও মাত্র ৯৮.৩২, অর্থাৎ তারা লাভে আছে। যুক্তরাষ্ট্রে বেসরকারি খাতে রেল পরিচালিত হয়, এবং কোম্পানিগুলো আয়ের তুলনায় ৩০–৪০ শতাংশ কম খরচে রেল চালায়।
বিশেষজ্ঞ মত
বুয়েটের পরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, “রেলের আয় বাড়াতে হলে কনটেইনার ও মালামাল পরিবহন বাড়াতে হবে। জমি থেকে প্রকৃত আয় নিশ্চিত করতে হবে। কেনাকাটায় স্বচ্ছতা, অপচয় রোধ ও দুর্নীতি বন্ধ করলেই দৃশ্যমান পরিবর্তন সম্ভব।” তিনি শহরকেন্দ্রিক ট্রেন সেবা এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার দ্রুত বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের এই অর্থনৈতিক সংকট শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নয়, বরং জাতীয় সম্পদের সুরক্ষার প্রশ্ন। সরকার, রেল কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সুসংহত, স্বচ্ছ ও সময়োপযোগী পদক্ষেপের মাধ্যমে একসময় লাভজনক রেলব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব—যা হবে দেশের পরিবহন অবকাঠামোয় এক নবযাত্রার সূচনা।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- ৩১ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজকের বাজার পর্যালোচনা
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার না হলে আন্দোলন চলবে’—সাবধান করলেন নাহিদ ইসলাম
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- ভাইরাল ভিডিও নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন এডলফ খান!
- তারেক রহমান এখন উপযুক্ত নেতা: কাদের সিদ্দিকী
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- আজ ৩০ জুলায়ের শেয়ারবাজারে শীর্ষ ১০ গেইনারের তালিকায় নতুন চমক
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত
- তালেবানের আফগানিস্তান: ধ্বংসস্তূপ থেকে অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণ
- সমুদ্রের নিচে পারমাণবিক শক্তি প্রদর্শন! কে এগিয়ে— যুক্তরাষ্ট্র না রাশিয়া?
- ৫ আগস্টেই প্রকাশিত হচ্ছে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’
- নিরাপত্তাহীন ভবনের তালিকায় সুন্দরবন মার্কেট ছিল তিন বছর ধরে -ফায়ার সার্ভিস
- নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের কোনো অপকর্ম সহ্য করা হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বারমুডা ট্রায়াঙ্গল: রহস্য, ইতিহাস ও বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
- নদী থেকে ধরা পদ্মার এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২,৪৮০ টাকায়
- খুলনার বাড়িতে ঢুকে যুবককে ছুরিকাঘাত করে হত্যা
- প্রেমিকার বিয়ের দিন রহস্যঘেরা প্রেমিকের মৃত্যু
- জয়শঙ্কর বললেন, বাংলাদেশের ওপর নজর রাখছে দিল্লি
- ট্রাম্পের ঘোষণার প্রভাব ও বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া
- মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশির মৃত্যু
- রাশিয়ার হুমকির জবাবে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
- পাত্রীর দেওয়া চা খেয়ে অচেতন পাত্র,এরপর যা ঘটল
- গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড, আগুন নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট কাজ করছে
- প্রতিদিন সাতটি আজওয়া খেজুর: হাদিসে সুপারিশ ও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ
- ৩০ বছর পুরোনো ভ্রূণ থেকে জন্ম, ওহাইওতে বিজ্ঞানজগতের বিস্ময়
- জামায়াতে ইসলামীকে ‘ধোঁকাবাজ’ বললেন বিএনপির তাহের সুমন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ৩৯ বাংলাদেশি ঢাকায় পৌঁছেছেন
- স্বাধীন ফিলিস্তিন না পাওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা হামাসের
- মধ্যরাতে জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে দুই উপদেষ্টার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাস
- জামায়াত আমিরের হৃদযন্ত্রে আজ ওপেন হার্ট সার্জারি
- ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিতে ২০ বগির ট্রেন ভাড়া নিল চট্টগ্রাম ছাত্রদল
- লোকাল বাসে তারেক রহমান, সাধারণ জীবনধারায় প্রশংসিত নেটদুনিয়ায়
- স্মার্টফোনই এখন আয়ের প্ল্যাটফর্ম: তরুণদের মাসে আয় হাজার ডলার
- ট্রাম্পের আদেশে পাল্টা শুল্ক কার্যকর, ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
- আন্তঃসরকারি আলোচনার সফল পরিণতি: মালয়েশিয়ায় বিশেষ নিয়োগ শুরু
- স্বেচ্ছাসেবক লীগ থেকে যুবলীগ: নিষিদ্ধ সংগঠনের শীর্ষ ৮ নেতা গ্রেফতার
- ডোমিনো এফেক্ট: ছোট পরিবর্তনে কীভাবে বদলায় বড় সিদ্ধান্ত
- হাটহাজারী মাদরাসায় কবর জিয়ারতে নজরুল-সালাহউদ্দিন: খালেদা-তারেকের শুভেচ্ছা বার্তা
- গাজায় লুটপাটের শিকার ১০৪টি ত্রাণবাহী ট্রাক
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- কর্ণফুলীর তীরে এক নীরব বিপ্লব: বাংলাদেশের অস্ত্র কারখানা নিয়ে উত্তপ্ত দক্ষিণ এশিয়া
- সেন্ট মার্টিন ও বঙ্গোপসাগর: ইন্দো-প্যাসিফিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার নতুন ভূকেন্দ্র
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত
- গেরিলা প্রশিক্ষণে লিপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মাস্টারপ্ল্যান ফাঁস
- জুলাইযোদ্ধাদের সড়ক দখল: শাহবাগে ২৪ ঘণ্টার অচলাবস্থা
- গুলশান কেলেঙ্কারিতে ছাত্রনেতা গ্রেপ্তার আরও ১
- জুমার দিনের ৪টি মহৎ আমল
- জাজিরায় পদ্মার ভয়াবহ তাণ্ডব, মুহূর্তেই হারাচ্ছে সবকিছু
- জাতীয় স্বার্থে বড় জয়: যুক্তরাষ্ট্রের বিপজ্জনক শুল্কের হুমকি প্রতিহত
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু, ফি পরিশোধে সুখবর!
- যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতি: বাংলাদেশের পণ্যে যত শুল্ক আরোপ
- খাদ্যে ভেজাল, প্রতারণা ও নকল: এক সপ্তাহে ১০ প্রতিষ্ঠানের কড়া শাস্তি
- 'চলুন সহজভাবে বুঝি': হেপাটাইটিস সম্পর্কে সচেতনতার নতুন বার্তা
- আফ্রিকায় কলেরার ঝুঁকিতে ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
- বিসিবির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে সালাহউদ্দিন
- ফখরুলের হুঁশিয়ারি: ‘এক–এগারোর পুনরাবৃত্তি অস্বাভাবিক নয়’
- ময়মনসিংহে উচ্ছেদ করা হলো মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্ক
- রাজশাহীতে ছয় মাস ধরে অন্ধকারে পাড়া-মহল্লা, নাগরিকরা চরম ভোগান্তিতে
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- ৩১ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজকের বাজার পর্যালোচনা
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার না হলে আন্দোলন চলবে’—সাবধান করলেন নাহিদ ইসলাম
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- ভাইরাল ভিডিও নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন এডলফ খান!
- তারেক রহমান এখন উপযুক্ত নেতা: কাদের সিদ্দিকী
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- আজ ৩০ জুলায়ের শেয়ারবাজারে শীর্ষ ১০ গেইনারের তালিকায় নতুন চমক
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত