বিশেষ প্রতিবেদন
তালেবানের আফগানিস্তান: ধ্বংসস্তূপ থেকে অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণ

আফগানিস্তান—একটি দেশ যার ভূখণ্ডে ইতিহাস বারবার রক্তাক্ত হয়েছে; উপনিবেশ, গৃহযুদ্ধ, স্নায়ুযুদ্ধের ক্রীড়াভূমি এবং আধুনিক ভূরাজনীতির এক কড়া প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে। দেশটির রাষ্ট্রিক কাঠামো প্রায়ই ভেঙে পড়েছে, আবার নতুনভাবে দাঁড়িয়েছে। ২০২১ সালে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার ও তালেবানের ক্ষমতা গ্রহণ দেশটির রাজনৈতিক মানচিত্রে এক বড়সড় পরিবর্তনের সূচনা করে। বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও, তালেবান সরকার এখন আফগানিস্তানকে একটি কার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক স্তরে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে—যা অনেকের কাছেই বিস্ময়ের জন্ম দিচ্ছে।
সম্প্রতি তালেবান প্রশাসন নুরিস্তান প্রদেশের কামশ ও বারগামতাল জেলায় প্রায় ৮.৯ কোটি আফগানি ব্যয়ে পাঁচটি উন্নয়ন প্রকল্প শুরু করেছে। এই প্রকল্পগুলোর মধ্যে সেচ, সড়ক নির্মাণ এবং সেতু উন্নয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এসব প্রকল্পের তদারকি করছে নুরিস্তান গ্রামীণ পুনর্বাসন ও উন্নয়ন বিভাগ। এমন অবকাঠামোগত বিনিয়োগ শুধুই দৃশ্যমান উন্নয়ন নয়, বরং এটি তালেবান সরকারের নিজস্ব সক্ষমতা ও প্রশাসনিক কাঠামোর প্রতি এক ধরনের আত্মবিশ্বাসের প্রকাশ।
বিশ্লেষকদের মতে, তালেবান সরকার আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা অর্জনের চেষ্টায় এক ধরনের অর্থনৈতিক শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়ার মধ্যে প্রবেশ করেছে। এক সময়ের আফিমনির্ভর অর্থনীতিকে তারা কৃষি উৎপাদন ও রপ্তানিনির্ভর কাঠামোতে রূপান্তর করছে। আফিম চাষে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ফলে উৎপাদন ৯৫ শতাংশ কমে এসেছে। এর পরিবর্তে তারা কৃষকদের জাফরান ও গম চাষে উদ্বুদ্ধ করছে। আজ আফগানিস্তান বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাফরান উৎপাদক। ডালিম ও অন্যান্য কৃষি পণ্যের রপ্তানিতেও আশাব্যঞ্জক প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে।
অর্থনৈতিক খাতে স্থিতিশীলতা আনতে তালেবান সরকার মুদ্রানীতিতেও বেশ কঠোর হয়েছে। আফগান মুদ্রা ‘আফগানি’-কে প্রধান বিনিময় মাধ্যমে পরিণত করতে ডলার ও পাকিস্তানি রুপির ব্যবহার সীমিত করা হয়েছে। অর্থপাচার বন্ধে কঠোর ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আফগানি বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম স্থিতিশীল মুদ্রাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
আফগানিস্তান বর্তমানে খনিজ সম্পদের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর উদ্যোগেও অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে। চীনসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে খনি ও প্রাকৃতিক সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ে বহু প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। বিশেষত লিথিয়াম, তামা ও দুষ্প্রাপ্য খনিজ উত্তোলনে চীনের ২০টিরও বেশি কোম্পানি কাজ করছে আফগান মাটিতে। এই অংশীদারিত্ব আফগান অর্থনীতিতে বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করছে, যা দীর্ঘমেয়াদে আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতি গঠনে সহায়ক হতে পারে।
অর্থনীতির এই ইতিবাচক সূচকগুলো পরিসংখ্যানেও প্রতিফলিত হচ্ছে। তালেবান ক্ষমতায় আসার পরপরই ২০২১ সালে আফগানিস্তানের জিডিপি ২০.৭ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল। কিন্তু ২০২২ সালে এই হার কমে দাঁড়ায় ৬.২ শতাংশে। মুদ্রাস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে এসেছে—২০২২ সালের জুনে যা ছিল ১৮.৩ শতাংশ, তা নভেম্বরে কমে দাঁড়ায় ৯.১ শতাংশে। রপ্তানি আয়ে বিস্ময়কর উত্থান ঘটেছে—২০২১ সালে যেখানে রপ্তানি আয় ছিল ৮০০ মিলিয়ন ডলার, সেখানে ২০২৩ সালের মধ্যে তা পৌঁছে যায় ১.৭ বিলিয়ন ডলারে। একই সময়ে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আদায়ের পরিমাণও লক্ষণীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস বলছে, ২০২৫ সালের মধ্যে আফগানিস্তান দুই থেকে তিন শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি আন্তর্জাতিক সহায়তা এবং বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়ানো যায়, তবে আফগানিস্তান একটি দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পথে এগিয়ে যেতে পারে।
তবে এ উন্নয়নপ্রচেষ্টা একেবারে অনুকূল পরিবেশে হচ্ছে না। তালেবান সরকারের মানবাধিকার পরিস্থিতি, নারী শিক্ষার ওপর নিষেধাজ্ঞা, গণমাধ্যমের দমন-পীড়ন ইত্যাদি কারণে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এখনো সীমিত। ফলে বৈদেশিক অনুদান ও সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা রয়ে গেছে। অনেক দেশ এখনো তালেবানকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়নি। এই বাস্তবতায় তালেবান সরকারকে অর্থনীতির পথে টিকে থাকতে হচ্ছে প্রায় একা। তবুও তারা যে কৌশলগতভাবে বিকল্প মিত্রতা গড়ে তুলছে—বিশেষত চীন, রাশিয়া, ইরান ও মধ্যপ্রাচ্যের কিছু রাষ্ট্রের সাথে—তা স্পষ্ট।
সুতরাং, তালেবান-শাসিত আফগানিস্তানকে একপাক্ষিক ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে বিচার করা এখন আর সহজ নয়। রাজনৈতিক দমনপীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমালোচনা একদিকে থাকলেও, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় আত্মনির্ভরতার যে চেষ্টা দেখা যাচ্ছে তা উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। আফগানিস্তান আজ এক ‘কনট্রাডিক্টরি রিয়্যালিটি’—যেখানে একদিকে আছে কট্টর আদর্শ, অন্যদিকে আত্মস্থ রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা গঠনের উচ্চাভিলাষ। এই দ্বৈত বাস্তবতা আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ গন্তব্য নির্ধারণে এক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পরীক্ষা হয়ে উঠতে পারে।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- ৩১ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজকের বাজার পর্যালোচনা
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার না হলে আন্দোলন চলবে’—সাবধান করলেন নাহিদ ইসলাম
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- ভাইরাল ভিডিও নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন এডলফ খান!
- তারেক রহমান এখন উপযুক্ত নেতা: কাদের সিদ্দিকী
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- আজ ৩০ জুলায়ের শেয়ারবাজারে শীর্ষ ১০ গেইনারের তালিকায় নতুন চমক
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত
- তালেবানের আফগানিস্তান: ধ্বংসস্তূপ থেকে অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণ
- সমুদ্রের নিচে পারমাণবিক শক্তি প্রদর্শন! কে এগিয়ে— যুক্তরাষ্ট্র না রাশিয়া?
- ৫ আগস্টেই প্রকাশিত হচ্ছে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’
- নিরাপত্তাহীন ভবনের তালিকায় সুন্দরবন মার্কেট ছিল তিন বছর ধরে -ফায়ার সার্ভিস
- নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের কোনো অপকর্ম সহ্য করা হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বারমুডা ট্রায়াঙ্গল: রহস্য, ইতিহাস ও বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
- নদী থেকে ধরা পদ্মার এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২,৪৮০ টাকায়
- খুলনার বাড়িতে ঢুকে যুবককে ছুরিকাঘাত করে হত্যা
- প্রেমিকার বিয়ের দিন রহস্যঘেরা প্রেমিকের মৃত্যু
- জয়শঙ্কর বললেন, বাংলাদেশের ওপর নজর রাখছে দিল্লি
- ট্রাম্পের ঘোষণার প্রভাব ও বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া
- মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশির মৃত্যু
- রাশিয়ার হুমকির জবাবে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
- পাত্রীর দেওয়া চা খেয়ে অচেতন পাত্র,এরপর যা ঘটল
- গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড, আগুন নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট কাজ করছে
- প্রতিদিন সাতটি আজওয়া খেজুর: হাদিসে সুপারিশ ও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ
- ৩০ বছর পুরোনো ভ্রূণ থেকে জন্ম, ওহাইওতে বিজ্ঞানজগতের বিস্ময়
- জামায়াতে ইসলামীকে ‘ধোঁকাবাজ’ বললেন বিএনপির তাহের সুমন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ৩৯ বাংলাদেশি ঢাকায় পৌঁছেছেন
- স্বাধীন ফিলিস্তিন না পাওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা হামাসের
- মধ্যরাতে জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে দুই উপদেষ্টার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাস
- জামায়াত আমিরের হৃদযন্ত্রে আজ ওপেন হার্ট সার্জারি
- ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিতে ২০ বগির ট্রেন ভাড়া নিল চট্টগ্রাম ছাত্রদল
- লোকাল বাসে তারেক রহমান, সাধারণ জীবনধারায় প্রশংসিত নেটদুনিয়ায়
- স্মার্টফোনই এখন আয়ের প্ল্যাটফর্ম: তরুণদের মাসে আয় হাজার ডলার
- ট্রাম্পের আদেশে পাল্টা শুল্ক কার্যকর, ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
- আন্তঃসরকারি আলোচনার সফল পরিণতি: মালয়েশিয়ায় বিশেষ নিয়োগ শুরু
- স্বেচ্ছাসেবক লীগ থেকে যুবলীগ: নিষিদ্ধ সংগঠনের শীর্ষ ৮ নেতা গ্রেফতার
- ডোমিনো এফেক্ট: ছোট পরিবর্তনে কীভাবে বদলায় বড় সিদ্ধান্ত
- হাটহাজারী মাদরাসায় কবর জিয়ারতে নজরুল-সালাহউদ্দিন: খালেদা-তারেকের শুভেচ্ছা বার্তা
- গাজায় লুটপাটের শিকার ১০৪টি ত্রাণবাহী ট্রাক
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- কর্ণফুলীর তীরে এক নীরব বিপ্লব: বাংলাদেশের অস্ত্র কারখানা নিয়ে উত্তপ্ত দক্ষিণ এশিয়া
- সেন্ট মার্টিন ও বঙ্গোপসাগর: ইন্দো-প্যাসিফিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার নতুন ভূকেন্দ্র
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত
- গেরিলা প্রশিক্ষণে লিপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মাস্টারপ্ল্যান ফাঁস
- জুলাইযোদ্ধাদের সড়ক দখল: শাহবাগে ২৪ ঘণ্টার অচলাবস্থা
- গুলশান কেলেঙ্কারিতে ছাত্রনেতা গ্রেপ্তার আরও ১
- জুমার দিনের ৪টি মহৎ আমল
- জাজিরায় পদ্মার ভয়াবহ তাণ্ডব, মুহূর্তেই হারাচ্ছে সবকিছু
- জাতীয় স্বার্থে বড় জয়: যুক্তরাষ্ট্রের বিপজ্জনক শুল্কের হুমকি প্রতিহত
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু, ফি পরিশোধে সুখবর!
- যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতি: বাংলাদেশের পণ্যে যত শুল্ক আরোপ
- খাদ্যে ভেজাল, প্রতারণা ও নকল: এক সপ্তাহে ১০ প্রতিষ্ঠানের কড়া শাস্তি
- 'চলুন সহজভাবে বুঝি': হেপাটাইটিস সম্পর্কে সচেতনতার নতুন বার্তা
- আফ্রিকায় কলেরার ঝুঁকিতে ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
- বিসিবির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে সালাহউদ্দিন
- ফখরুলের হুঁশিয়ারি: ‘এক–এগারোর পুনরাবৃত্তি অস্বাভাবিক নয়’
- ময়মনসিংহে উচ্ছেদ করা হলো মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্ক
- রাজশাহীতে ছয় মাস ধরে অন্ধকারে পাড়া-মহল্লা, নাগরিকরা চরম ভোগান্তিতে
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- ৩১ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজকের বাজার পর্যালোচনা
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার না হলে আন্দোলন চলবে’—সাবধান করলেন নাহিদ ইসলাম
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- ভাইরাল ভিডিও নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন এডলফ খান!
- তারেক রহমান এখন উপযুক্ত নেতা: কাদের সিদ্দিকী
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- আজ ৩০ জুলায়ের শেয়ারবাজারে শীর্ষ ১০ গেইনারের তালিকায় নতুন চমক
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত