বেক্সিমকো গ্রিন সুকুকের স্পট ট্রেডিং সূচি ঘোষণা

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১৪:২৭:৪৬
বেক্সিমকো গ্রিন সুকুকের স্পট ট্রেডিং সূচি ঘোষণা
ছবি: সংগৃহীত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক (BEXGSUKUK)–এর লেনদেন সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জানানো হয়েছে, নির্ধারিত সময়সীমায় এই সুকুকের লেনদেন কেবল স্পট মার্কেটে সীমাবদ্ধ থাকবে এবং ব্লক ট্রানজ্যাকশনও স্পট সেটেলমেন্ট সাইকেল অনুযায়ী নিষ্পত্তি করা হবে।

ঘোষণা অনুযায়ী, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত BEXGSUKUK–এর লেনদেন স্পট মার্কেটে কাম বেনিফিট (cum benefit) ভিত্তিতে সম্পন্ন হবে। অর্থাৎ, এই সময়ের মধ্যে যারা সুকুকটি কিনবেন, তারা সংশ্লিষ্ট সুবিধা বা অধিকার পাওয়ার যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

এ ছাড়া জানানো হয়েছে, নির্ধারিত রেকর্ড তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০২৫–এ বেক্সিমকো গ্রিন সুকুকের সব ধরনের লেনদেন স্থগিত থাকবে। ওই দিন সুকুকটির কোনো ক্রয়-বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালিত হবে না।

বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, রেকর্ড তারিখের আগে স্পট মার্কেটে কাম বেনিফিট ভিত্তিতে লেনদেনের সুযোগ বিনিয়োগকারীদের জন্য সময়োপযোগী তথ্য। যারা সুবিধা পাওয়ার উদ্দেশ্যে বিনিয়োগ পরিকল্পনা করছেন, তাদের জন্য এই সময়সূচি জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

-রফিক


চার সরকারি বন্ডের কুপন রেকর্ড তারিখ ঘোষণা

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১৩:৫৭:৪৩
চার সরকারি বন্ডের কুপন রেকর্ড তারিখ ঘোষণা
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগকারীদের জন্য কুপন পাওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণে রেকর্ড তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চারটি আলাদা মেয়াদি বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ডের (BGTB) কুপন পরিশোধের অধিকার নির্ধারণে একই তারিখ কার্যকর হবে।

ঘোষণা অনুযায়ী, ২০ বছর মেয়াদি BGTB (পরিপক্বতার তারিখ ২৯ জুন ২০৪২)–এর কুপন পাওয়ার রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫। এই তারিখে যেসব বিনিয়োগকারীর নামে বন্ডটি নিবন্ধিত থাকবে, তারাই নির্ধারিত কুপন পাওয়ার যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

একইভাবে, ১৫ বছর মেয়াদি BGTB (পরিপক্বতার তারিখ ২৯ জুন ২০৩৭)–এর ক্ষেত্রেও কুপন পরিশোধের রেকর্ড তারিখ রাখা হয়েছে ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫। নির্ধারিত দিনে যাদের মালিকানায় বন্ড থাকবে, কেবল তারাই কুপনের অধিকার পাবেন।

এ ছাড়া ২০ বছর মেয়াদি BGTB (পরিপক্বতার তারিখ ২৯ জুন ২০৩১)–এর কুপন প্রাপ্তির যোগ্যতা নির্ধারণেও একই তারিখ, অর্থাৎ ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, রেকর্ড তারিখ হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

আরও একটি ঘোষণায় জানানো হয়েছে, ২০ বছর মেয়াদি BGTB (পরিপক্বতার তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০৩০)–এর ক্ষেত্রেও কুপন পাওয়ার রেকর্ড তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, একাধিক মেয়াদি সরকারি বন্ডের জন্য একই দিনে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ বিনিয়োগকারীদের পরিকল্পনা ও হিসাব-নিকাশ সহজ করবে। দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ হিসেবে ট্রেজারি বন্ডে যারা আগ্রহী, তাদের জন্য এই ঘোষণা গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।

-রফিক


ডিএসইএক্স, ডিএসইএস ও ডিএস৩০-সবই লাল

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১৩:৫৪:১১
ডিএসইএক্স, ডিএসইএস ও ডিএস৩০-সবই লাল
ছবি: সংগৃহীত

বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষ হয়েছে নেতিবাচক ধারায়। দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, প্রধান সূচকসহ প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ সূচকই নিম্নমুখী ছিল, যা বাজারে বিক্রির চাপ এবং বিনিয়োগকারীদের সতর্ক অবস্থানকে প্রতিফলিত করছে।

প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের অবস্থান থেকে ২৯ দশমিক ৬২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৬০ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে, যা শতাংশের হিসাবে প্রায় শূন্য দশমিক ৬১ ভাগ পতন। একই সময়ে শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস সূচক ৬ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট হারিয়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে, আর ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ কমেছে ৭ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট, নেমে এসেছে ১ হাজার ৮৬৯ দশমিক ৩০ পয়েন্টে।

লেনদেন পরিস্থিতির দিক থেকেও বাজারে কিছুটা স্থবিরতা লক্ষ্য করা গেছে। এ সময় পর্যন্ত মোট লেনদেন হওয়া শেয়ারের পরিমাণ ছিল প্রায় ১০ কোটি ইউনিটের বেশি। লেনদেনের মোট আর্থিক মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ২ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। তবে বড় অঙ্কের লেনদেন থাকা সত্ত্বেও সূচকের পতন বাজারে বিক্রেতাদের আধিপত্য নির্দেশ করছে।

দর পরিবর্তনের চিত্রে দেখা যায়, লেনদেনে অংশ নেওয়া মোট শেয়ারের মধ্যে মাত্র ৫২টি প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে। বিপরীতে ২৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর কমেছে এবং ৬৬টি প্রতিষ্ঠানের দর অপরিবর্তিত রয়েছে। এই পরিসংখ্যান বাজারের সামগ্রিক দুর্বলতার স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে।

বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে সূচকের ধারাবাহিক ওঠানামা এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা বাজারে চাপ সৃষ্টি করছে। স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগকারীরা লাভ তুলে নেওয়ার প্রবণতায় থাকায় সূচকে এই নিম্নগতি দেখা যাচ্ছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে মৌলভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারে সতর্ক অবস্থান বজায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।

-রাফসান


রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সুদের হারে শেয়ারবাজারের করুণ দশা

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১১:০৫:২০
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সুদের হারে শেয়ারবাজারের করুণ দশা
ছবি : সংগৃহীত

দেশের শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিনের মন্দা পরিস্থিতি এখনো কাটেনি। এর মধ্যেও আশার আলো হয়ে স্থানীয় বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কিছুটা বাড়ছে। তবে উদ্বেগের বিষয় হলো, স্থানীয়রা বাজারে ফিরলেও বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাজার ছাড়ার প্রবণতা থেকে সরে আসছেন না।

টানা দরপতনের ধারায় ডিসেম্বরেও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপ অব্যাহত রয়েছে। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড বা সিডিবিএলের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ১১ কার্যদিবসে বিদেশি ও প্রবাসীদের বিও হিসাব কমেছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় ধরনের পতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪২ পয়েন্ট কমে ৪৮৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সূচকের পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।

ডিএসইতে এদিন মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা। অথচ আগের কার্যদিবসেও এই অংক ছিল ৪৫৭ কোটি টাকার ওপরে। একদিনের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে প্রায় ৪৪ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও একই নেতিবাচক চিত্র দেখা গেছে।

বিশ্লেষকদের মতে, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ব্যাংকের সুদের হার বেশি হওয়ায় অনেকেই এখন শেয়ার ছেড়ে সঞ্চয়পত্র বা ফিক্সড ডিপোজিটের মতো নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছেন।

ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখনো বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন। তারা দেখছেন কী ধরনের সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া হয়। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না থাকায় তারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।

সিডিবিএলের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত ১ ডিসেম্বরের তুলনায় ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিদেশি ও প্রবাসীদের বিও হিসাব কমেছে ১৪টি। বর্তমানে তাদের নামে বিও হিসাব রয়েছে ৪৩ হাজার ৫৪৫টি। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত বিদেশিদের প্রায় ১২ হাজার হিসাব বন্ধ হয়েছে।

তবে বিদেশিরা মুখ ফিরিয়ে নিলেও স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা কিছুটা সক্রিয় হচ্ছেন। চলতি মাসে স্থানীয়দের বিও হিসাব বেড়েছে ১ হাজার ৭৫২টি। বর্তমানে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের মোট বিও হিসাবের সংখ্যা ১৫ লাখ ৭৭ হাজার ৪০৪টি।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত কয়েক মাসে ভালো-মন্দ নির্বিশেষে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। লোকসানের ভয়ে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে টাকা তুলে নিচ্ছেন। এই আস্থার সংকট কাটাতে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করছেন তারা।


বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিএসইর গুরুত্বপূর্ণ বার্তা

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১১:০০:১৩
বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিএসইর গুরুত্বপূর্ণ বার্তা
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে। শেয়ারবাজার–সংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগ দ্রুত ও কার্যকরভাবে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীদের কাস্টমার কমপ্লেইন্ট অ্যাড্রেস মডিউল (সিসিএএম) ব্যবহার করে অভিযোগ দাখিল করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ট্রেক হোল্ডার কোম্পানি তথা ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে কিংবা তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের ইস্যুয়ার–সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ থাকলে তা সরাসরি সিসিএএম প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে জমা দেওয়া যাবে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা ঘরে বসেই অনলাইনে তাদের অভিযোগ জানাতে পারবেন।

ডিএসই জানিয়েছে, ভার্চুয়াল এই অভিযোগ ব্যবস্থার উদ্দেশ্য হলো বিনিয়োগকারীদের হয়রানি কমানো, অভিযোগ গ্রহণের প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ করা এবং দ্রুত সমাধান নিশ্চিত করা। ডিজিটাল এই ব্যবস্থার ফলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সহজেই অভিযোগ যাচাই ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারবে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সিসিএএমের মাধ্যমে অভিযোগ দাখিলের সুযোগ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে এবং বাজার ব্যবস্থাপনায় জবাবদিহি আরও শক্তিশালী হবে।

-রফিক


প্রথম প্রান্তিকে জেনেক্সের আর্থিক চিত্র প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১০:৫৫:০১
প্রথম প্রান্তিকে জেনেক্সের আর্থিক চিত্র প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রযুক্তি খাতের প্রতিষ্ঠান জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড চলতি ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই–সেপ্টেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটির আয়, নগদ প্রবাহ এবং নিট সম্পদ মূল্যে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।

কোম্পানিটির সমন্বিত (কনসোলিডেটেড) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে শেয়ারপ্রতি আয়ে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে।

এ ছাড়া সমন্বিত কার্যক্রম থেকে নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ৬৭ পয়সা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এ অঙ্ক ছিল মাত্র ৯১ পয়সা। এতে কোম্পানিটির কার্যক্রমভিত্তিক আর্থিক সক্ষমতার শক্তিশালী অবস্থান প্রতিফলিত হয়।

অন্যদিকে, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ১৪ পয়সা, যা আগের অর্থবছরের ৩০ জুনে ছিল ২২ টাকা ১১ পয়সা। তিন মাসের ব্যবধানে এনএভিতে এই বৃদ্ধি কোম্পানির আর্থিক ভিত্তি আরও দৃঢ় হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, ইপিএস, নগদ প্রবাহ এবং এনএভির ধারাবাহিক উন্নতি জেনেক্স ইনফোসিসের ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনার দক্ষতার প্রতিফলন, যা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে আরও জোরদার করতে পারে।

-রাফসান


ব্যাংক এশিয়া বন্ডের কুপন রেকর্ড তারিখ ঘোষণা

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১০:৫০:৩৩
ব্যাংক এশিয়া বন্ডের কুপন রেকর্ড তারিখ ঘোষণা
ছবি: সংগৃহীত

ব্যাংক এশিয়া ফার্স্ট পারপেচুয়াল বন্ডের বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘোষণা এসেছে। সংশ্লিষ্ট বন্ডের ট্রাস্টি কর্তৃপক্ষ চতুর্থ কুপন পরিশোধের রেকর্ড তারিখসহ অন্যান্য সময়সূচি নির্ধারণ করেছে।

ঘোষণা অনুযায়ী, এই কুপনের সময়কাল ধরা হয়েছে ২৮ জুন ২০২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত। উক্ত সময়সীমার জন্য বন্ডটির কুপন হার বার্ষিক ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য স্থিতিশীল আয়ের একটি নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ট্রাস্টি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বন্ডটির চতুর্থ কুপন পাওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণে রেকর্ড তারিখ ঠিক করা হয়েছে ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫। এই তারিখে যেসব বিনিয়োগকারী বন্ডটির মালিক হিসেবে তালিকাভুক্ত থাকবেন, তারাই নির্ধারিত কুপন পাওয়ার অধিকারী হবেন।

এ ছাড়া কুপন পরিশোধের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫। নির্ধারিত দিনে বিনিয়োগকারীদের হিসাবেই কুপনের অর্থ প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, নিয়মিত কুপন পরিশোধ ও সুস্পষ্ট সময়সূচি ব্যাংক এশিয়ার পারপেচুয়াল বন্ডকে বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও আস্থাযোগ্য করে তুলছে, বিশেষ করে যারা দীর্ঘমেয়াদি ও স্থিতিশীল আয় প্রত্যাশা করেন।

-শরিফুল


তিন কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১০:৩৭:০৫
তিন কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিনটি প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ ক্রেডিট রেটিং প্রকাশ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট রেটিং এজেন্সিগুলো নিরীক্ষিত ও অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ প্রাসঙ্গিক পরিমাণগত ও গুণগত তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এসব রেটিং নির্ধারণ করেছে।

মাতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড (MATINSPINN)

ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস পিএলসি (ক্রিসিল) মাতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেডকে দীর্ঘমেয়াদে “এএ (AA)” এবং স্বল্পমেয়াদে “এসটি-২ (ST-2)” রেটিং দিয়েছে। একই সঙ্গে কোম্পানিটির জন্য স্থিতিশীল (Stable) আউটলুক ঘোষণা করা হয়েছে। এই রেটিং নির্ধারণে ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক হিসাব এবং ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক তথ্যসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সূচক বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড (EHL)

ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর) ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের প্রাথমিক এন্টিটি রেটিং নির্ধারণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘমেয়াদে “এএএ (AAA)” এবং স্বল্পমেয়াদে “এসটি-১ (ST-1)” রেটিং অর্জন করেছে। পাশাপাশি কোম্পানিটির আউটলুক স্থিতিশীল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রেটিং ঘোষণায় ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণীসহ প্রাসঙ্গিক আর্থিক ও গুণগত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

দোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি (DOREENPWR)

ক্রিসিল দোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসিকে দীর্ঘমেয়াদে “এ (A)” এবং স্বল্পমেয়াদে “এসটি-৩ (ST-3)” রেটিং প্রদান করেছে। কোম্পানিটির আউটলুক স্থিতিশীল রাখা হয়েছে। রেটিং নির্ধারণে ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক তথ্যসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সূচক বিবেচনায় আনা হয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই রেটিংগুলো সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর ঋণ পরিশোধ সক্ষমতা, আর্থিক স্থিতি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার একটি সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরে, যা বিনিয়োগকারী ও ঋণদাতাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে।


এনএভি: কোন ফান্ড কোথায় দাঁড়াল

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৭ ১০:৩৪:২০
এনএভি: কোন ফান্ড কোথায় দাঁড়াল
ছবি: সংগৃহীত

দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড তাদের সর্বশেষ ডেইলি নেট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) প্রকাশ করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে লেনদেন শেষে এসব ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বর্তমান বাজারদর ও ক্রয়মূল্যভিত্তিক হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

পিএফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড (PF1STMF)

পিএফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদর অনুযায়ী দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৫৮ পয়সা এবং ক্রয়মূল্যভিত্তিক এনএভি হয়েছে ১২ টাকা ৪৭ পয়সা। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এই ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় ৪৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা এবং ক্রয়মূল্যে প্রায় ৭৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।

আইসিবি থার্ড এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড (ICB3RDNRB)

আইসিবি থার্ড এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে নির্ধারিত হয়েছে ৭ টাকা ৪৭ পয়সা, আর ক্রয়মূল্যভিত্তিক এনএভি দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৫৮ পয়সায়। সব সম্পদ ও দায় বিবেচনায় ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় ৭৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা এবং ক্রয়মূল্যে প্রায় ১২৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

প্রাইম আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফান্ড (PRIME1ICBA)

প্রাইম আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদর অনুযায়ী ৭ টাকা ৫৩ পয়সা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ১২ টাকা ৯৯ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় ৭৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা এবং ক্রয়মূল্যে প্রায় ১২৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

আইসিবি ইপিএমএফ ফার্স্ট শরিয়া কমপ্লায়েন্ট ফান্ড (ICBEPMF1S1)

আইসিবি ইপিএমএফ ফার্স্ট শরিয়া কমপ্লায়েন্ট ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে নেমে এসেছে ৭ টাকা ৩২ পয়সায়, যেখানে ক্রয়মূল্যভিত্তিক এনএভি রয়েছে ১২ টাকা ৪১ পয়সা। ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় ৫৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা এবং ক্রয়মূল্যে প্রায় ৯৩ কোটি ৮ লাখ টাকা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড (ICBAMCL2ND)

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড তুলনামূলকভাবে কিছুটা শক্ত অবস্থানে রয়েছে। ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে ৮ টাকা ২৬ পয়সা এবং ক্রয়মূল্যে ১৩ টাকা ৬২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় ৪১ কোটি ৩১ লাখ টাকা এবং ক্রয়মূল্যে প্রায় ৬৮ কোটি ৭ লাখ টাকা।

ফার্স্ট প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড (1STPRIMFMF)

ফার্স্ট প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে ৮ টাকা ২৫ পয়সা এবং ক্রয়মূল্যভিত্তিক হিসাবে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি, ১৬ টাকা ৭৭ পয়সা। ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় ১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা এবং ক্রয়মূল্যে প্রায় ৩৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজারদর ও ক্রয়মূল্যভিত্তিক এনএভির মধ্যে বড় ব্যবধান বর্তমান পুঁজিবাজারের চাপ ও শেয়ারমূল্যের দুর্বলতার স্পষ্ট প্রতিফলন। বিনিয়োগকারীদের জন্য এই তথ্যগুলো ঝুঁকি মূল্যায়ন ও ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

-রাফসান


একসঙ্গে আট ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন সাময়িক বন্ধ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ১৫ ১৩:৫৫:০৯
একসঙ্গে আট ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন সাময়িক বন্ধ
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত একাধিক দীর্ঘমেয়াদি বাংলাদেশ সরকার ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, নির্ধারিত রেকর্ড ডেট উপলক্ষে এসব সরকারি সিকিউরিটিজে ধারাবাহিকভাবে দুই দিন লেনদেন স্থগিত থাকবে। বাজার বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ রেকর্ড ডেট হওয়ায় তার আগের দিন ১৭ ডিসেম্বর এবং রেকর্ড ডেটের দিন ১৮ ডিসেম্বর কোনো ধরনের কেনাবেচা করা যাবে না। এরপর ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে এসব ট্রেজারি বন্ডে স্বাভাবিক নিয়মে লেনদেন পুনরায় শুরু হবে।

যে ট্রেজারি বন্ডগুলোর ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ১০ বছর মেয়াদি BGTB ২১ ডিসেম্বর ২০৩২, ১৫ বছর মেয়াদি BGTB ২১ ডিসেম্বর ২০২৬, ১০ বছর মেয়াদি BGTB ২০ জুন ২০৩৪, ১০ বছর মেয়াদি BGTB ২০ জুন ২০২৮, ১৫ বছর মেয়াদি BGTB ২০ জুন ২০২৭, ১০ বছর মেয়াদি BGTB ১৯ জুন ২০২৯, ১৫ বছর মেয়াদি BGTB ১৯ জুন ২০২৮ এবং ১৫ বছর মেয়াদি BGTB ১৯ ডিসেম্বর ২০২৭। সব কটি বন্ডের ক্ষেত্রেই একই তারিখে লেনদেন স্থগিত এবং একই দিনে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রেকর্ড ডেটকে কেন্দ্র করে লেনদেন স্থগিত রাখা একটি প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মিত প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট তারিখে বন্ডধারীদের অধিকার নির্ধারণ এবং কুপন বা সুদ সংক্রান্ত হিসাব যথাযথভাবে সম্পন্ন করা হয়। ফলে এই সময়ের মধ্যে বাজারে যে কোনো ধরনের বিভ্রান্তি বা অস্বচ্ছতা এড়ানো সম্ভব হয়। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এটি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষার পাশাপাশি বাজার ব্যবস্থাপনার স্বাভাবিক অংশ।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, ট্রেজারি বন্ড সাধারণত স্বল্প ঝুঁকির বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় এই সাময়িক স্থগিতাদেশ বাজারে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। বরং রেকর্ড ডেট পরবর্তী সময়ে বিনিয়োগকারীরা নতুন করে কৌশল নির্ধারণ করে এসব বন্ডে অবস্থান নিতে পারবেন। ডিএসই আরও জানিয়েছে, নির্ধারিত সময় শেষে কোনো অতিরিক্ত শর্ত ছাড়াই আগের নিয়মে বন্ডগুলোর লেনদেন চালু থাকবে।

-রফিক

পাঠকের মতামত:

ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক সমাজ গড়তে হলে রাষ্ট্রকে অবশ্যই তার সামাজিক ও নৈতিক দায়বদ্ধতা পুনরুদ্ধার করতে হবে

ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক সমাজ গড়তে হলে রাষ্ট্রকে অবশ্যই তার সামাজিক ও নৈতিক দায়বদ্ধতা পুনরুদ্ধার করতে হবে

রাষ্ট্রের ধারণাটি একসময় কেবল প্রশাসনিক ক্ষমতা, আইনের শাসন এবং নিরাপত্তা প্রদানের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল। কিন্তু আধুনিক বিশ্বে রাষ্ট্রের ভূমিকা এখন... বিস্তারিত