সম্পাদকীয়
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি

মো. অহিদুজ্জামান
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির ইতিহাসে ২০২৪ সালের জুলাই মাস এক অনন্য রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণ হয়ে থাকবে। এই সময়টায় সংঘটিত ছাত্র ও তরুণদের নেতৃত্বাধীন গণআন্দোলন কেবল একটি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ছিল না, বরং এটি ছিল জাতির আত্মপরিচয়কে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করার এক শক্তিশালী প্রয়াস। যখন রাষ্ট্রীয় বলপ্রয়োগ, পুলিশি হামলা এবং শাসক দলের ছাত্রসংগঠনের সহিংসতায় তরুণদের রক্ত ঝরে, তখন সেই রক্ত ইতিহাসের পাতায় লিখে যায় এক প্রজন্মের অধিকার সচেতনতার গৌরবগাথা। এই আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে যে প্রশ্নটি সবচেয়ে তীব্রভাবে সামনে আসে তা হলো—আজকের বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদ মানে কী? আমরা কি কেবল ‘বাঙালি’? না কি ‘বাংলাদেশী’? এই পরিচয়ের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে কেবল ভাষা ও সংস্কৃতির আবেগ, না কি নাগরিক অধিকার, মর্যাদা এবং রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতার একটি বাস্তব কাঠামো?
জাতীয়তাবাদ—একটি রাষ্ট্রে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর নিজস্ব পরিচয়, অধিকার, এবং কর্তৃত্বের স্বীকৃতি চাওয়া ও পাওয়ার রাজনৈতিক ও সামাজিক দাবি। বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদের মূল দুটি ধারা আমরা দেখতে পাই—একটি ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদ’, অপরটি ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’। এই দুই ধারার মাঝে রয়েছে দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য, আদর্শিক ভিন্নতা, এবং বাস্তব প্রয়োগের ক্ষেত্রে ভিন্ন পরিণতি। ‘বাঙালি’ পরিচয় প্রধানত ভাষা, সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এক আত্মপরিচয়; অপরদিকে ‘বাংলাদেশী’ পরিচয় একটি ভূখণ্ডকেন্দ্রিক, নাগরিকত্বভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক চেতনা।
‘বাঙালি জাতীয়তাবাদ’ পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতিসত্তার সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত প্রতিরোধের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে। ভাষা আন্দোলন, একুশে ফেব্রুয়ারি, এবং পরবর্তীকালে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ—এই ধারার মূল স্তম্ভ। এ জাতীয়তাবাদ একসময় ছিল সংগ্রামের শক্তি, অসাম্প্রদায়িকতা ও সাংস্কৃতিক ঐক্যের চালিকাশক্তি। তবে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে, বিশেষ করে বিগত দুই দশকে, এই জাতীয়তাবাদ একটি রাজনৈতিক দলের করায়ত্ত আদর্শে পরিণত হয়। আওয়ামী লীগ সরকার ‘বাঙালি’ পরিচয়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে একমাত্র বৈধ পরিচয়ে পরিণত করে। ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে রাষ্ট্রীয়ীকরণ করা হয়, যা একসময় ছিল মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা, আজ হয়ে উঠেছে দলীয় রাজনীতির অস্ত্র।
২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে এই রাজনৈতিক দখলদারিত্বের ফল কতটা ভয়াবহ হতে পারে। তরুণ ছাত্রদের রাস্তায় নামা ছিল কেবল রাজনৈতিক সংস্কার বা দাবির জন্য নয়—তারা চেয়েছিল সম্মান, নিরাপত্তা, এবং নাগরিক মর্যাদার স্বীকৃতি। কিন্তু এর প্রতিক্রিয়ায় দেখা গেল রাষ্ট্রের নির্মম দমননীতি। পুলিশের গুলি, ছাত্রদের হত্যাকাণ্ড, টিয়ার শেল, রাবার বুলেট—এগুলো যেন ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের আবরণে বৈধতা পেতে থাকে। যে স্লোগান একসময় ছিল এক মুক্ত জাতির আকাঙ্ক্ষা, সেটিই হয়ে দাঁড়ায় শাসকের দমনযন্ত্রের প্রতীক। ‘জয় বাংলা’ ধ্বনির নিচে যখন ছাত্রদের রক্ত ঝরে, তখন জাতীয়তাবাদ আর কেবল অতীতের গৌরবগাঁথা থাকে না—তা হয়ে যায় এক বিভ্রান্তি, এক প্রশ্নবিদ্ধ স্লোগান।
এই বাস্তবতায় নতুন করে গুরুত্ব পায় রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান প্রবর্তিত ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’। এটি একটি আলাদা দর্শন, যা নাগরিকত্বের ভিত্তিতে রাষ্ট্রের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক নির্ধারণ করে। শহীদ জিয়া তার সময়কালেই উপলব্ধি করেছিলেন, ভাষা বা জাতিসত্তাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ একটি নির্দিষ্ট পর্বে কার্যকর হলেও, একটি নবীন রাষ্ট্রের জন্য প্রয়োজন এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি—যেখানে সকল নাগরিক, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে, রাষ্ট্রীয় পরিচয়ের অংশীদার হতে পারেন। তিনি বলেন, “আমরা বাংলাদেশী। আমাদের ইতিহাস আলাদা, আমাদের অভিজ্ঞতা আলাদা, আমাদের দেশ ভিন্ন এক প্রক্রিয়ায় গড়ে উঠেছে।”
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক আদর্শ। এখানে হিন্দু, মুসলমান, আদিবাসী, বিহারী, পাহাড়ি, কওমি কিংবা মূলধারার শিক্ষার্থী—সবাই রাষ্ট্রের সমান মর্যাদার অধিকারী। এটি কেবল একটি রাজনৈতিক আদর্শ নয়; এটি এক সামাজিক চুক্তি, যেখানে রাষ্ট্র তার জনগণকে চেনে তাদের নাগরিকতা দিয়ে—not their language, race, or faith. এই জাতীয়তাবাদ জাতিকে বিভক্ত করে না; বরং সংহত করে। এটি এমন এক আদর্শ, যা শাসকের নয়, জনগণের রাষ্ট্র নির্মাণ করে।
তরুণদের চোখে এই ‘বাংলাদেশী’ পরিচয় ছিল একটি প্রত্যয়—যেখানে তারা শুধুমাত্র ভোটার বা উপাত্ত নয়, রাষ্ট্রের মর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক। ২০২৪ সালের আন্দোলনে ছাত্রদের কণ্ঠে যখন উচ্চারিত হয়েছিল “আমরা বাংলাদেশী”—তারা আসলে ঘোষণা করেছিল একটি সিভিক ন্যাশনালিজমের সূচনা। এটি ছিল নাগরিক চেতনার আত্মঘোষণা, যেখানে রাষ্ট্র কেবল কর্তৃত্ব নয়, বরং দায়িত্বের প্রতীক। এটি ছিল এমন এক জাতীয়তাবাদের দাবি, যা বলছে—তুমি যদি এই ভূখণ্ডের নাগরিক হও, এই দেশের আইন ও সংবিধানকে মান্য করো, তবে তুমি এই রাষ্ট্রের মর্যাদার অংশীদার।
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ একটি গণতান্ত্রিক দর্শন। এটি ব্যক্তি অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, ধর্মীয় সহাবস্থান ও ন্যায়বিচারের পক্ষে অবস্থান নেয়। এখানে পাহাড়ি জনপদের শিক্ষার্থী, উত্তরবঙ্গের কৃষক, চট্টগ্রামের হিন্দু ব্যবসায়ী কিংবা ঢাকার কওমি তরুণ—সবাইকে রাষ্ট্র এক দৃষ্টিতে দেখে। এটি নাগরিক পরিচয়ের ভিত্তিতে রাষ্ট্রের প্রতি দায়বদ্ধতা তৈরি করে, এবং নাগরিকদের অধিকার রক্ষার জন্য রাষ্ট্রকে বাধ্য করে।
তরুণদের এই চেতনা আসলে এক নতুন জাতীয়তাবাদের ঘূর্ণি, যা দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে। এটি এমন এক চেতনা, যা ভবিষ্যতের বাংলাদেশের মূল ভিত্তি গড়ে তুলতে চায়। যেখানে জাতীয়তাবাদ কেবল অতীত গৌরব নয়, বরং একটি ভবিষ্যতমুখী সামাজিক নকশা। যে কাঠামোতে উন্নয়ন, প্রযুক্তি, অর্থনীতি—সবকিছু গঠিত হবে অন্তর্ভুক্তি, মর্যাদা, এবং জবাবদিহিতার ভিত্তিতে।
বাংলাদেশ আজ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। যেখানে রাষ্ট্রের মধ্যে বিভাজন, বৈষম্য, দমননীতির প্রভাব স্পষ্ট, সেখানে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও মর্যাদাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ সময়ের দাবি। রাজনৈতিক মেরুকরণ, প্রযুক্তিগত বৈষম্য, জলবায়ু সংকট, এবং বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মোকাবেলায় প্রয়োজন এমন একটি জাতীয় পরিচয়, যা জনগণকে সংহত করে, অনুপ্রাণিত করে এবং রাষ্ট্রকে জবাবদিহিতার কাঠামোয় আবদ্ধ রাখে।
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ সেই উত্তর হতে পারে—যা অতীতের শিক্ষা থেকে গড়ে ওঠা, বর্তমানের অন্তর্দৃষ্টিতে নির্মিত এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনার ভিত্তিতে বিকাশমান। এই দর্শন রাষ্ট্রকে জনগণের দিকে ফিরিয়ে দেয়; এই দর্শন বলে, জাতীয়তাবাদ কেবল জাতীয় সংগীত বা পতাকার ছায়ায় আবেগ নয়—এটি নাগরিকের জীবনমান, অধিকার, নিরাপত্তা এবং রাষ্ট্রের প্রতি আস্থার প্রশ্ন।
শেষ কথা হলো—বাংলাদেশ যদি সত্যিই একটি সম্মানিত, ন্যায়ভিত্তিক ও অংশগ্রহণমূলক রাষ্ট্রে রূপ নিতে চায়, তবে তা কেবল উন্নয়ন পরিসংখ্যান দিয়ে নয়—মানবিকতা, মর্যাদা এবং অন্তর্ভুক্তির নতুন সংজ্ঞা দিয়ে সম্ভব। এই সংজ্ঞাটি রয়েছে শহীদ জিয়ার বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের দর্শনের মধ্যেই—যেখানে সকল নাগরিক রাষ্ট্রের অভিন্ন সন্তান। সেই রাষ্ট্র কখনও জনগণের ওপর গুলি চালায় না, বরং তাদের কণ্ঠকে মূল্য দেয়। আর যে জাতীয়তাবাদ জনগণের মুখে ভাষা দেয়, তাদের অন্তরে সম্মান জাগায়—সেই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদই আগামীর জাতির পথনির্দেশক হয়ে উঠতে পারে।
-লেখক মো. অহিদুজ্জামান ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ এর গ্লোবাল স্টাডিজ অ্যান্ড গভর্ন্যান্স বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। পাশাপাশি তিনি অনলাইন সংবাদমাধ্যম "সত্য নিউজ"-এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- ২০ জুলাই শেয়ারবাজারে লেনদেন বেড়েছে, সূচক মিশ্র: অগ্রগতি ও পতনের দ্বৈতচিত্রে বাজার
- সঠিক প্রশ্ন করা জরুরি: আমাদের শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি প্রসঙ্গে
- ব্রেক্সিট, ফেসবুক ও গণতন্ত্রের ছায়াযুদ্ধ: বাংলাদেশের জন্য সতর্কবার্তা
- ফ্যাসিবাদ, শিক্ষকতা ও প্রতিরোধের সমাজতত্ত্ব
- স্বপ্নে আইসক্রিমের ঢল! ১০০ টাকায় ৩ মিনিটে যত খুশি খাও!
- যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: “লাথি মারি এই শোকে”—উমামা ফাতেমার বিস্ফোরণ
- মাইলস্টোন ট্রাজেডি: আমরা কি মানবিকতা হারিয়ে ফেলেছি?
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- অবশেষে শেখ হাসিনার পরিবারের একজন গ্রেপ্তার
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- বক্তব্যে ক্ষোভ, চকরিয়ায় এনসিপির মঞ্চ ভেঙে দিলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
- আগুন, ধোঁয়া আর আতঙ্ক: মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির গল্প এক শিক্ষকের মুখে
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ‘আমার নামে প্রতারণা’, ফেসবুক লাইভে ক্ষোভ উগরে দিলেন শাবনূর
- “যেখানে পাবে গুলি করবে”—ফোনে শেখ হাসিনা
- আকাশপথে মানবিক সহায়তা, গাজা নিয়ে ব্রিটেনের বড় ঘোষণা
- সিলেটে আ.লীগ নেতাকে বাঁচাতে বিএনপি নেতার জাল স্বাক্ষরের অভিযোগ
- ‘পিআর নির্বাচনেই মুক্তি’, খুলনার জনসভায় চরমোনাইর পীর
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- গুলশানে সাবেক এমপির বাসায় চাঁদা দাবি, হাতেনাতে ধরা ছাত্রনেতা
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় নিহত সায়মার বাড়িতে গেলেন বিএনপি নেতা মিন্টু
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- নির্বাচন ব্যাহত করতে গন্ডগোল সৃষ্টির চেষ্টা চলছে: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘ভাড়া করা লোক এনে দেশ চলে না’—বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল
- ক্ষমতা হারানোর ভয় না থাকলেই সরকার হয়ে ওঠে দানব: আসিফ নজরুল
- জুলাই শহীদ পরিবারের পুনর্বাসনে চাকরি চাইলেন জামায়াত আমির
- ‘চাকরি নেই, বাজারে যেতেও ভয়!’—মধ্যবিত্তের কষ্ট তুলে ধরলেন এনসিপি নেতা নাসীরুদ্দিন
- উপদেষ্টাদের বাড়ি হয়েছে, ছাত্রদের কিছুই হয়নি: নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী
- মাত্র চার দিনের অপেক্ষা, নির্বাচনের দিন ঘোষণা আসছে!
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ডিএসইতে চাঙ্গাভাবের সূচনাঃ লেনদেন, সূচক ও বাজার মূলধনে ব্যাপক উল্লম্ফন
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- কর্ণফুলী টানেলে দৈনিক কোটি টাকার লোকসান, চলাচল করছে না গাড়ি
- দেশে সুশাসনের অভাব, চাঁদার পরিমাণ বেড়েছে: ফখরুল
- ক্রিপ্টোতে ঝুঁকছে শতাধিক কোম্পানি, কর্মসংস্থান নয়, পুঁজি যাচ্ছে বিটকয়েনে
- শ্যামনগরে বিএনপি কাউন্সিলে জাল ভোট ঘিরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ
- ২০ জুলাই শেয়ারবাজারে লেনদেন বেড়েছে, সূচক মিশ্র: অগ্রগতি ও পতনের দ্বৈতচিত্রে বাজার
- সঠিক প্রশ্ন করা জরুরি: আমাদের শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি প্রসঙ্গে
- ব্রেক্সিট, ফেসবুক ও গণতন্ত্রের ছায়াযুদ্ধ: বাংলাদেশের জন্য সতর্কবার্তা
- ফ্যাসিবাদ, শিক্ষকতা ও প্রতিরোধের সমাজতত্ত্ব
- স্বপ্নে আইসক্রিমের ঢল! ১০০ টাকায় ৩ মিনিটে যত খুশি খাও!
- যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: “লাথি মারি এই শোকে”—উমামা ফাতেমার বিস্ফোরণ
- মাইলস্টোন ট্রাজেডি: আমরা কি মানবিকতা হারিয়ে ফেলেছি?
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- অবশেষে শেখ হাসিনার পরিবারের একজন গ্রেপ্তার
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- বক্তব্যে ক্ষোভ, চকরিয়ায় এনসিপির মঞ্চ ভেঙে দিলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
- আগুন, ধোঁয়া আর আতঙ্ক: মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির গল্প এক শিক্ষকের মুখে
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ