মতামত
ফ্যাসিবাদ, শিক্ষকতা ও প্রতিরোধের সমাজতত্ত্ব

শামসুল আরেফীন
শিক্ষক ও রাজনৈতিক গবেষক
ফ্যাসিবাদ কেবল রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণে সীমাবদ্ধ নয়; এটি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, জ্ঞান এবং নৈতিকতাকেও বন্দী করে ফেলে। বিগত ষোলো বছরের অভিজ্ঞতায় আমি প্রত্যক্ষ করেছি, কীভাবে একটি কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রব্যবস্থা নাগরিকদের অস্তিত্বকে রাজনৈতিক আনুগত্যের মানদণ্ডে বিচার করে। ব্যক্তির নৈতিকতা, মতপ্রকাশ কিংবা পেশাগত স্বাধীনতা তখন আর নিরপেক্ষ থাকে না; বরং তা নির্ধারিত হয় ক্ষমতা কাঠামোর সঙ্গে তার সম্পর্কের উপর।
আমি গোপালগঞ্জের মানুষ, যা বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় অনেকের কাছে একধরনের সুবিধাজনক পরিচয় বলে বিবেচিত। অথচ এই পরিচয় রাষ্ট্র ও সমাজ যখন রাজনৈতিক আনুগত্যের মাপকাঠিতে যাচাই করতে থাকে, তখন তা হয়ে ওঠে এক বিপজ্জনক দায়। গত কয়েক বছরে আমাকে "শিবির" ট্যাগ নিয়ে চলতে হয়েছে, যদিও কোনো পর্যায়েই আমার সেই রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততা ছিল না। এটি নিছক কোনো ব্যক্তিগত আক্রমণ ছিল না; বরং এটি ছিল একটি বৃহত্তর সাংগঠনিক ফ্যাসিজমের উপসর্গ, যেখানে পরিচয়, আনুগত্য এবং কথিত "জাতীয় স্বার্থ" ব্যবহার করে ভিন্নমতের মানুষদের সামাজিক ও পেশাগতভাবে নির্বাসনে পাঠানো হয়।
আমি বিশ্বাস করি, শিক্ষকতা একটি মুক্ত পেশা। এখানে বিবেকবোধ এবং সত্য বলার স্বাধীনতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও, আমি রাজনৈতিক পরিচয়ের আশ্রয় নেইনি। এমন একটি সমাজে, যেখানে পিয়ের বুরদিয়ুর "academic field" ধারণা আর প্রযোজ্য থাকে না, সেখানে সাংস্কৃতিক ও বৌদ্ধিক পুঁজির বদলে রাজনৈতিক পুঁজি নিয়োগের মূল নির্ধারক হয়ে ওঠে। বোর্ডে প্রবেশের পর বুঝতে পারি, মেধা নয়, আনুগত্যই এখানে মূল্যবান। নিয়োগ পান সেই ব্যক্তি, যার একাডেমিক যোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হলেও রাজনৈতিক অবস্থান ছিল ‘সঠিক’।
গোপালগঞ্জের একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের সিদ্ধান্ত ছিল আত্মিক দায়বদ্ধতা থেকে। নিজের মাটিতে, নিজের সমাজে মানুষ গড়ার বাসনায় সেখানে যাই। কিন্তু গিয়ে দেখি, শিক্ষার পরিবেশটি যেন একটি ক্ষুদ্রায়ত ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি। উপাচার্য নিজেকে কর্তৃত্ববাদী ঘোষণা করেন, প্রশাসন সরাসরি একটি রাজনৈতিক দলের অনুগত, আর শিক্ষক সমাজ বিভক্ত ও বিভ্রান্ত। গ্রামসির ভাষায়, এখানে ‘consent’ ও ‘coercion’ মিলিয়ে একটি আধিপত্যবাদী কাঠামো তৈরি হয়েছে, যা প্রশ্নহীন আনুগত্যকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে উৎসাহিত করে।
এই প্রেক্ষাপটে আমি শ্রেণিকক্ষে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের বলতাম, "তোমরা হুকুমের গোলাম নও, গেইম চেঞ্জার।" এটি কেবল অনুপ্রেরণামূলক বাক্য নয়, বরং রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার কাঠামোর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো এক প্রতিরোধী শিক্ষার ভাষ্য। আমি শিক্ষার্থীদের শেখাতাম, শিক্ষকের কাজ শুধু তথ্য সরবরাহ নয়, বরং সমাজ, রাষ্ট্র এবং ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন করার সক্ষমতা তৈরি করা। পাউলো ফ্রেইরের “Pedagogy of the Oppressed” আমার এই দৃষ্টিভঙ্গিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে, যেখানে শিক্ষা নিজেই হয়ে ওঠে মুক্তির হাতিয়ার।
কিন্তু একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থায় এই শিক্ষাদর্শনই হয়ে ওঠে হুমকিস্বরূপ। আমার রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা, প্রশাসনের অপছন্দ এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মুক্ত আলোচনার সংস্কৃতি মিলিয়ে আমাকে ‘অপর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আমাকে "হাফ গোপালী" বলা হয়, যেন আমি আংশিকভাবে বৈধ, পুরোপুরি গ্রহণযোগ্য নই। এটি একধরনের সাংস্কৃতিক ও আঞ্চলিক বর্গীকরণের কৌশল, যা ফ্যাননের "colonial mimicry" ধারণার সঙ্গে মিলে যায়। উপনিবেশিত আত্মা কখনো পুরো স্বীকৃতি পায় না; বরং চিরকাল সীমান্তবর্তী এক অবস্থানে থেকে যায়।
এক সময়ের বন্ধু, বর্তমানে ছাত্রলীগের নেতা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা ফোন করে অভিযোগ করেন, "সে শিবির সিম্পেথাইজার। কেন এখানে চাকরি করছে?" এটি শুধু একটি চাকরি ছিনিয়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল না; বরং একজন মানুষকে সামাজিক ও একাডেমিকভাবে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার একটি সচেতন প্রয়াস। Judith Butler যেভাবে “social death” ধারণা ব্যাখ্যা করেছেন, সেটি এখানে বাস্তব রূপ নিয়েছে, যেখানে সন্দেহভাজন রাজনৈতিক অবস্থানের মানুষদের পেশাগত এবং নৈতিকভাবে অদৃশ্য করে দেওয়া হয়।
তবুও আমি থেমে থাকিনি। আমি বিশ্বাস করি, একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বের ভিত্তিতে মানুষকে সম্মান দেওয়া যায়, রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে নয়। ঢাকায় যাঁরা একাডেমিকভাবে সমৃদ্ধ, তাঁদের—ডান, বাম বা লিগ নির্বিশেষে—গোপালগঞ্জে এনে শিক্ষার্থীদের সামনে দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস, অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে শ্রেণিকক্ষই হতে পারে মুক্তচিন্তার একমাত্র ক্ষেত্র।
আমার অবস্থানের কারণে আমার পরিবারকেও মূল্য দিতে হয়েছে। আমার স্ত্রী, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হয়েছিলেন, তিনি আমার অ্যাক্টিভিজমের কারণে পেশাগতভাবে বাঁধার সম্মুখীন হন। আমেরিকায় পিএইচডি করতে আসার আগে তাঁকে বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ীভাবে শিক্ষকতা করতে দেওয়া হয়নি। এটি প্রমাণ করে, ফ্যাসিবাদ ব্যক্তি নয় শুধু, তার পরিবার, সম্পর্ক ও পরিসরকেও গ্রাস করে।
২০২৪ সালের জুলাইয়ের ছাত্র ও যুব অভ্যুত্থানে আমি সক্রিয়ভাবে অংশ নিই। এই আন্দোলন কেবল শাসকবিরোধী ছিল না; বরং এটি ছিল একটি নতুন সমাজ ও ভবিষ্যতের কল্পনার ভিত্তি। আমি চাইনি এই বিপ্লব প্রতিশোধমূলক হোক। কারণ ফ্যাসিবাদ ভাঙার নামে যদি নতুন ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়, তবে তা হবে এক নিষ্ফল বিজয়। আমি বিশ্বাস করি, গণতন্ত্র কেবল সরকার পরিবর্তনের প্রক্রিয়া নয়; বরং এটি সমাজের কাঠামোগত ও নৈতিক পুনর্গঠনের এক দীর্ঘ সংগ্রাম।
আমার অবস্থান খুবই স্পষ্ট। কোনো ব্যক্তিকে যদি “লীগ” পরিচয় দিয়ে হত্যা করা হয়, তবে আমি তার প্রতিবাদ করব। প্রতিহতের নামে আরেকটি অনাচার হলে, তা ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা নয়। কোনো পিতাকে তার পুত্রের অপরাধের দায়ে শাস্তি দেওয়া হলে, তাতেও আমি প্রতিবাদ জানাব। আমি এমন একটি রাষ্ট্র চাই, যেখানে মানুষকে তার ধর্ম, অঞ্চল কিংবা রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে নয়; বরং মানবিক মর্যাদা, সুবিচার এবং নৈতিক অবস্থানের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে।
বাংলাদেশকে আমি কল্পনা করি একটি সহানুভূতিশীল, গণতান্ত্রিক এবং প্রগতিশীল রাষ্ট্র হিসেবে। এখানে শিক্ষক ভয় না পেয়ে মুক্তভাবে চিন্তা করবেন, ছাত্ররাও হবে সজাগ ও চিন্তাশীল নাগরিক। এই কল্পনা শুধু একটি রাজনৈতিক স্বপ্ন নয়; এটি আমার শিক্ষকতা, চিন্তা এবং বেঁচে থাকার নৈতিক ভিত্তি।
এটাই আমার সমাজতাত্ত্বিক প্রতিরোধ।
-লেখক শামসুল আরেফীন, শিক্ষক ও রাজনৈতিক গবেষক। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করছেন সমাজবিজ্ঞানে।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- ২০ জুলাই শেয়ারবাজারে লেনদেন বেড়েছে, সূচক মিশ্র: অগ্রগতি ও পতনের দ্বৈতচিত্রে বাজার
- গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাদের হত্যার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা, লাইভে এসে নির্দেশনা দেন সাদ্দাম!
- স্বপ্নে আইসক্রিমের ঢল! ১০০ টাকায় ৩ মিনিটে যত খুশি খাও!
- "এক দল কোলে, আরেক দল কাঁধে": অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে মির্জা আব্বাসের অভিযোগ
- যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: “লাথি মারি এই শোকে”—উমামা ফাতেমার বিস্ফোরণ
- মাইলস্টোন ট্রাজেডি: আমরা কি মানবিকতা হারিয়ে ফেলেছি?
- নির্বাচন হবে নির্ধারিত সময়েই, তরুণদের মধ্যে দেখা দিচ্ছে ভোটের আগ্রহ: শফিকুল আলম
- সোহরাওয়ার্দীউদ্যানে জমজমাট প্রস্তুতি: ১০ লাখ মানুষের লক্ষ্য নিয়ে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ
- ধর্ষণ মামলায় বিএনপি-ছাত্রদল নেতাদের নাম, পাহাড়ে উঠছে ক্ষোভের আগুন
- অবশেষে শেখ হাসিনার পরিবারের একজন গ্রেপ্তার
- বক্তব্যে ক্ষোভ, চকরিয়ায় এনসিপির মঞ্চ ভেঙে দিলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
- আগুন, ধোঁয়া আর আতঙ্ক: মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির গল্প এক শিক্ষকের মুখে
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- যমুনার বৈঠকে বড় বার্তা দিল জামায়াত-ইসলামী আন্দোলন
- "ভারত টুকরো টুকরো হয়ে যাবে" — ওবামার এক বাক্যে কাঁপলো কূটনীতি
- ফ্যাসিবাদ, শিক্ষকতা ও প্রতিরোধের সমাজতত্ত্ব
- নিহত নাজিয়া-নাফির পরিবারের পাশে রিজভী, দিলেন যে প্রতিশ্রুতি
- ব্রেক্সিট, ফেসবুক ও গণতন্ত্রের ছায়াযুদ্ধ: বাংলাদেশের জন্য সতর্কবার্তা
- জুম'আর দিন: আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর রহমত পাওয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ
- থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, পরদিন মিলল যুবকের লাশ
- মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা: প্রাণহানি বেড়ে ৩২, সংকটাপন্ন ৬ শিশুর জীবন নিয়ে শ্বাসরুদ্ধকর যুদ্ধ
- "তারেক রহমান নতুন বাংলাদেশের রূপকার"
- গণভবন এখন জাদুঘর, নতুন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন কোথায়?
- ম্যাক্রোঁর স্বীকৃতিতে ক্ষুব্ধ ইসরাইল: “ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র আমাদের অস্তিত্বের হুমকি”
- আজকের রেট দেখে নিন: কোন মুদ্রা বাড়লো, কোনটা কমলো?
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের পাশে ভারত-চীনের চিকিৎসক
- ভারতের নাগরিক হয়েও ‘বাংলাদেশি’ তকমা! জোর করে পুশ-ইন
- অবশেষে শেখ হাসিনার পরিবারের একজন গ্রেপ্তার
- দগ্ধদের জন্য রক্ত বা স্কিন ডোনেশনের প্রয়োজন নেই: বার্ন ইনস্টিটিউট
- ক্ষমতায় গেলে এক কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিল বিএনপি নেতা
- খুলনায় করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু, আইসিইউতে শেষ নিঃশ্বাস
- ছেলেকে আনতে গিয়ে হারিয়ে যাওয়া মায়ের খোঁজ মিলল মর্গে
- দেশে ভয়াবহ মব কালচারের বিস্তার, প্রশ্ন তুললেন রিজভী
- জামায়াত আমির বললেন, সরকার দিলে সুযোগ, পাঁচ বছরেই বদলে দেব দেশ!
- বাংলাদেশের স্বার্থেই জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন
- এনসিপির লড়াই এখন দক্ষিণ এশিয়াজুড়ে!-নাহিদ ইসলাম
- অ্যাপল কন্যার বিয়ে ঘিরে আলোচনায় জাঁকজমক, পরিচয় হয়েছিল ঘোড়ায় চড়তে গিয়ে!
- বিমান থেকে ঝাঁপ, এরপর কী ঘটেছিল—নতুন তথ্য জানাল তদন্তকারী দল
- পিআর পদ্ধতি অগ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু নির্বাচনই একমাত্র পথ: মুশফিকুর রহমান
- ২০ জুলাই শেয়ারবাজারে লেনদেন বেড়েছে, সূচক মিশ্র: অগ্রগতি ও পতনের দ্বৈতচিত্রে বাজার
- গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাদের হত্যার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা, লাইভে এসে নির্দেশনা দেন সাদ্দাম!
- স্বপ্নে আইসক্রিমের ঢল! ১০০ টাকায় ৩ মিনিটে যত খুশি খাও!
- "এক দল কোলে, আরেক দল কাঁধে": অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে মির্জা আব্বাসের অভিযোগ
- যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: “লাথি মারি এই শোকে”—উমামা ফাতেমার বিস্ফোরণ
- মাইলস্টোন ট্রাজেডি: আমরা কি মানবিকতা হারিয়ে ফেলেছি?
- নির্বাচন হবে নির্ধারিত সময়েই, তরুণদের মধ্যে দেখা দিচ্ছে ভোটের আগ্রহ: শফিকুল আলম
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমজমাট প্রস্তুতি: ১০ লাখ মানুষের লক্ষ্য নিয়ে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ
- ধর্ষণ মামলায় বিএনপি-ছাত্রদল নেতাদের নাম, পাহাড়ে উঠছে ক্ষোভের আগুন
- অবশেষে শেখ হাসিনার পরিবারের একজন গ্রেপ্তার
- বক্তব্যে ক্ষোভ, চকরিয়ায় এনসিপির মঞ্চ ভেঙে দিলেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
- আগুন, ধোঁয়া আর আতঙ্ক: মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির গল্প এক শিক্ষকের মুখে
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- যমুনার বৈঠকে বড় বার্তা দিল জামায়াত-ইসলামী আন্দোলন
- "ভারত টুকরো টুকরো হয়ে যাবে" — ওবামার এক বাক্যে কাঁপলো কূটনীতি