সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম শহীদ খানকে গ্রেপ্তার করেছে। শাহবাগ থানার একটি মামলায় আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর রমনা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান গণমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শাহবাগ থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম শহীদ খানসহ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আবু আলম শহীদ খান ১৯৯৬-২০০১ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল
অযাচিতভাবে কিছু রাজনৈতিক দল আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁও জিলা স্কুল মাঠে জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনস্থল পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, “আমরা কিছুটা উদ্বিগ্ন। তবে যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচন জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।” তিনি আরও বলেন, “বিএনপি শুরু থেকেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পক্ষে।”
আগামীকাল সোমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বিবার্ষিক সম্মেলন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, “এ সম্মেলনের জন্য নানা আয়োজন রয়েছে। আমরা আশা করছি, অত্যন্ত সফল একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন। আমরা আশাবাদী, সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে।”
এ সময় জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যানের ক্লিন ইমেজের আওয়ামী লীগ নেতাদের মনোনয়ন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
চার দফা দাবিতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মবিরতি, ভোগান্তিতে গ্রাহক
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণসহ চার দফা দাবিতে ডামুড্যায় অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হওয়ায় গ্রাহক সেবাদান কার্যক্রম থমকে গেছে।
ডামুড্যা পল্লী বিদ্যুতের ডিপার্টমেন্টাল ম্যানেজার (ডিজিএম) সুবীর কুমার দত্ত জানান, ৩৭ জন কর্মচারী ছুটির আবেদন করলেও ৩০ জন তাদের স্টেশন ছেড়েছেন। তিনি ও আরও দুজন কর্মকর্তা মিলে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল রাখার চেষ্টা করছেন। তবে জরুরি সেবা নিতে আসা গ্রাহকরা ভোগান্তিতে পড়েছেন। গ্রাহক আলমগীর হোসেন বলেন, "আমি সেবা নিতে এসেছিলাম, কিন্তু কোনো লোকজন নেই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও কাউকে পাইনি।"
কর্মবিরতির কারণ ও কর্মীদের দাবি
কর্মবিরতির বিষয়ে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি কোনো কর্মচারী। তারা জানিয়েছেন, গণমাধ্যমের সামনে কথা বললে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড থেকে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হতে পারে।
তাদের চার দফা দাবিগুলো হলো:
১. আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে একীভূত করে অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা।
২. সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীকে স্থায়ী করা, মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল করা।
৩. বদলি/বরখাস্তের বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন বাস্তবায়ন করা এবং ১৭ আগস্ট ২০২৫ থেকে চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তকৃতদের পূর্বের কর্মস্থলে পুনর্বহাল করা।
৪. লাইনক্রুদের নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা নির্ধারণ এবং আন্দোলনকালে যোগদান করতে না পারা পাঁচজন লাইনক্রুকে আগের পদে ফিরিয়ে দেওয়া।
সামনে যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়াচ্ছে পাগলা ঘোড়া
ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌর এলাকায় একটি পাগলা ঘোড়ার কামড় ও লাথিতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা সদরের কলেজ রোড ও চৌরাস্তা এলাকায় ঘোড়াটি হঠাৎ করে এমন তাণ্ডব শুরু করে। গত দুই দিন ধরেই এটি বিভিন্ন স্থানে এমন অস্বাভাবিক আচরণ করছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. নিজাম খান বলেন, "পাগলা ঘোড়াটি কলেজ রোড থেকে শুরু করে চৌরাস্তা পর্যন্ত এলোমেলোভাবে দৌড়াচ্ছিল। যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়ে কিংবা লাথি মেরে আহত করছে।" তিনি জানান, গত দুই দিনে নারীসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের কয়েকজনকে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে সাংবাদিক কাজী হাসান ফিরোজ জানান, ঘোড়াটি তাকে কামড়ে আহত করেছে এবং তিনি এখনো ব্যথা অনুভব করছেন।
জলাতঙ্কে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা
স্থানীয়দের ধারণা, ঘোড়াটি জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. নাজমুল হাসান বলেন, "ঘোড়ার কামড়ে আহত হয়ে কয়েকজন আজ হাসপাতালে এসেছিলেন। তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও টিটেনাস দেওয়া হয়েছে। ঘোড়াটির আচরণ দেখে ধারণা করা যাচ্ছে, এটি জলাতঙ্কে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারে।"
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শওকত আলী বলেন, "ঘোড়াটি গুনবাহা গ্রামে আটক করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। অফিস থেকে লোক পাঠানো হয়েছে।" তিনি আরও জানান, যদি ঘোড়াটি জলাতঙ্কে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তাহলে ৩-৪ দিনের মধ্যে তার মৃত্যুর সম্ভাবনা রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
গণতন্ত্রের জন্য জবাবদিহিমূলক গণমাধ্যম অপরিহার্য: রিজওয়ানা হাসান
জাতীয় স্বার্থে বস্তুনিষ্ঠ এবং জবাবদিহিমূলক গণমাধ্যম অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, “গণতন্ত্রের স্বার্থে গণমাধ্যমকে জবাবদিহিমূলক হতে হবে, তবেই জনগণের আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে এবং এর স্থায়িত্ব আসবে।”
আজ রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পর্যালোচনাবিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকার ইতোমধ্যে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। তিনি আরও বলেন, “যতটুকু সংস্কার জনসমর্থন, রাজনৈতিক সমর্থন ও সংশ্লিষ্ট সেক্টরের ঐক্যমতের ভিত্তিতে হবে, ততটুকুই টেকসই হবে। কাগজে পরিবর্তন আনলে স্থায়িত্ব আসবে না, দরকার মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন।” তিনি উল্লেখ করেন যে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে গুরুত্ব দিয়েই সরকার আলাদা গণমাধ্যম কমিশন গঠন করেছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো সবাই মিলে বাস্তবায়ন করতে পারলে সেটিই হবে টেকসই। তিনি বলেন, “সরকার সহায়তা করবে, তবে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব নিতে হবে গণমাধ্যমকেই।” একই সঙ্গে তিনি গণমাধ্যমে নৈতিকতা, দায়িত্বশীলতা ও জনআস্থার গুরুত্বের পাশাপাশি ‘মব জাস্টিস’-এর বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর অবস্থানের কথাও তুলে ধরেন।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) অনারারি নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
ইলিশের বাজারে আগুন: দুই বছরে চাঁদপুরে দাম বেড়েছে দ্বিগুণ
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম ইলিশের পাইকারি বাজার চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র-এ ইলিশের দাম গত দুই বছরে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২৩ সালে যে ইলিশের দাম ছিল প্রতি কেজি ১,৩০০ টাকা, বর্তমানে একই ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২,৫০০ থেকে ২,৬০০ টাকায়। ধারাবাহিকভাবে ইলিশের আমদানি ও স্থানীয় ইলিশের প্রাপ্যতা কমে যাওয়ায় এই দাম বৃদ্ধি ঘটেছে।
রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইলিশের বর্তমান বাজারদর
আড়তদার মো. ইউসুফ বন্দুকসী ও মো. আকবর জানান, বর্তমানে এক কেজির ওপরের ওজনের প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২,৫০০ থেকে ২,৬০০ টাকায়। ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম প্রতি কেজি ২,২০০ টাকা, আর ছোট আকারের ইলিশের দাম প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
খুচরা বিক্রেতা কামাল উদ্দিন বলেন, খুচরা বিক্রেতারা এখন বিপদে আছেন, কারণ বছরের শুরুতে এক কেজির ওপরের ইলিশ ২,৮০০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা ২,২০০ টাকায় নেমে এসেছে। গত কয়েক দিনে খুচরা ক্রেতার সংখ্যা অনেক কমে গেছে।
ইলিশের দাম বাড়ার কারণ
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক সবেবরাত সরকার বলেন, ইলিশের আমদানি যখন কমে যায় তখন দাম বাড়ে। গত দুই বছর ভরা মৌসুমে আমদানি ছিল ১ থেকে ১.৫ হাজার মণ, কিন্তু বর্তমানে তা কমে ২০০ থেকে ৪০০ মণ হয়েছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বাড়ছে।
উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণ
মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, নদী কেন্দ্র চাঁদপুরের মৎস্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবু কাউসার দিদার জানান, গত দুই বছর ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ইলিশ আহরণ কম হচ্ছে। এছাড়া, সঠিক সময়ে বৃষ্টি না হওয়া এবং নদীগুলোতে পলি জমে চর জাগার কারণে নদীর গতি-প্রকৃতি পরিবর্তন হচ্ছে, যা ইলিশের উৎপাদনের ওপর প্রভাব ফেলছে।
চাঁদপুর সদরের জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মির্জা ওমর ফারুক বলেন, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে জাটকা সংরক্ষণ এবং মা ইলিশের ডিম ছাড়ার সুযোগ দিতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ কারণেই এখন বড় আকারের ইলিশ ধরা পড়ছে।
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী: দেশজুড়ে নানা কর্মসূচি, রাজধানীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাতের পুণ্যময় দিন। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল অর্থাৎ আজকের এই দিনে তিনি আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং একই দিনে তার ওফাত হয়। এই দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও তাৎপর্যপূর্ণ।
ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও রাজধানীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আঞ্জুমানে রহমানিয়ার মাইজভান্ডারির সভাপতি ও বিএসপি চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারীর নেতৃত্বে লাখো নবীপ্রেমী সুফিবাদী জনতার অংশগ্রহণে এক জাঁকজমকপূর্ণ জশনে জুলুস র্যালি বের হয়।
শনিবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পশ্চিমদিক থেকে শুরু হয়ে শোভাযাত্রাটি দোয়েল চত্বর, শিক্ষা ভবন ও কদম ফোয়ারা সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবারও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়। এবার ঈদে মিলাদুন্নবীর ১৫০০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা ছিল।
শোভাযাত্রার অগ্রভাগে ছিল ‘ইয়া নবী সালামু আলাইকা’ এবং ‘ইয়া রাসুল সালামু আলাইকা’ লেখা বড় বড় প্ল্যাকার্ড। অংশগ্রহণকারীদের হাতে ছিল কালেমা খচিত পতাকা, ফেস্টুন এবং বিশাল জাতীয় পতাকা। তারা নারায়ে তাকবির ও নারায়ে রিসালতের স্লোগানে রাজধানীর রাস্তা মুখরিত করে তোলেন।
শোভাযাত্রাপূর্ব সমাবেশে ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেন, “মহানবী (সা.) সমগ্র মানবজাতির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ রহমত। তার আদর্শ অনুসরণ করে একটি শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব।” তিনি বলেন, “স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার একমাত্র পথ হলো প্রিয় নবীর শিক্ষা বাস্তবায়ন করা।”
রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মহলের বাণী
দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি আশা ব্যক্ত করেছেন যে, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সবার মধ্যে অপার শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে এবং মুসলিম উম্মাহর ঐক্য আরও সুসংহত হবে।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তার বাণীতে বলেন, “মহানবী (সা.) মানবতার মুক্তি, সাম্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার যে মহৎ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা আজও আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।” তিনি বলেন, “মদিনার সনদের মাধ্যমে মহানবী (সা.) সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সহনশীলতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, যা আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।”
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন। তারেক রহমান বলেন, “অবহেলিত, নির্যাতিত, বঞ্চিত ও দুঃখী মানুষের সেবা এবং নারী জাতির মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর আদর্শ অতুলনীয়।”
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বছরজুড়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন ও আদর্শ নিয়ে আলোচনা ও চর্চা অব্যাহত রাখার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণ ছাড়া মানবজাতির কল্যাণ সম্ভব নয়।”
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। বায়তুল মোকাররমে মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি।
নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলার দরবার শরিফে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এতে তিন হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে গোয়ালন্দ ঘাট থানার এসআই মো. সেলিম মোল্লা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা প্রদান এবং সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
গোয়ালন্দ থানার ওসি মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার জুমার নামাজের পর ‘ইমান আকিদা রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে মুক্তিযোদ্ধা শহিদ ফকীর মহিউদ্দিন আনসার ক্লাবে পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচি হয়। বক্তব্য শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা দরবারের দিকে অগ্রসর হতে চাইলে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় সংঘর্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সরকারি গাড়ি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ওসির গাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
ঘটনায় দুইজন পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় প্রশাসনের একজন আহত হন। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা দরবার শরিফে ঢুকে ভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এক পর্যায়ে তারা নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলের মরদেহ কবর থেকে তুলে এনে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের পদ্মার মোড়ে নিয়ে পুড়িয়ে ফেলে।
ওসি রাকিবুল ইসলাম বলেন, “নুরাল পাগলার দরবারে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।”
রাজবাড়ীর নুরাল পাগলার দরবারে বিক্ষোভ, মরদেহ উত্তোলন করে আগুন ধরাল জনতা
রাজবাড়ী ও রাজশাহীতে গতকাল শুক্রবার পৃথক দুটি খানকায় হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত একজন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরাল পাগলার দরবার শরিফে সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগে এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ সময় নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে এনে সড়কে পুড়িয়ে ফেলে উত্তেজিত জনতা।
গোয়ালন্দে সংঘর্ষে রাসেল মোল্লা (২৮) নামে এক যুবক নিহত হন। তিনি দেবগ্রাম ইউনিয়নের জুটমিস্ত্রিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। সংঘর্ষে আহত শতাধিক মানুষের মধ্যে ২২ জন গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। পরে তাদের মধ্যে ১৯ জনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।
ঘটনার সময় বিক্ষুব্ধ জনতা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি ও পুলিশের একটি পিকআপ ভাঙচুর করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বর্তমানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। রাজবাড়ীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজীব জানিয়েছেন, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে আছে তবে যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় গতকাল এক বিবৃতিতে নুরাল পাগলার কবর অবমাননা ও মরদেহে অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিবৃতিতে একে অমানবিক ও জঘন্য অপরাধ উল্লেখ করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
অন্যদিকে, রাজশাহীর পবা উপজেলার পানিশাইল চন্দ্রপুকুর গ্রামে একটি খানকায় হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়। স্থানীয়রা জানান, ‘হক বাবা গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারী গাউছিয়া পাক দরবার শরিফ’-এ তিন দিনের মিলাদ মাহফিল চলছিল। সেখানে নারী শিল্পীদের অংশগ্রহণ ও গান পরিবেশনের খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। জুমার নামাজের পর বিক্ষুব্ধ জনতা দেড় শতাধিক মুসল্লিকে নিয়ে হামলা চালায় এবং খানকার ভেতরে ভাঙচুর করে।
রাজবাড়ী ও রাজশাহীর এই ঘটনাগুলোতে এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে।
মোহাম্মদপুর-আদাবরে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য, চাঁদা না দিলেই মারধর
রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য চরম আকার ধারণ করেছে। চাঁদা না দিলে হামলা, মারধর, এমনকি বাড়িঘর ছেড়ে চলে যেতেও বাধ্য হচ্ছে সাধারণ মানুষ। দিনমজুর আবদুল জলিল (ছদ্মনাম) এমন পরিস্থিতির শিকার হয়ে নিজের ভাড়া ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
জলিল জানান, তিনি আদাবরের বালুর মাঠ এলাকায় ঘর ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসে ৯ হাজার টাকা আয় করতেন। কিন্তু মাসখানেক আগে ‘মনির’ ও ‘গুজা মনির’ নামে দুই কিশোর গ্যাং সদস্য তার কাছে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় তাকে মারধর করা হয় এবং ১৫ দিনের মধ্যে টাকা না দিলে আবারও মারার হুমকি দেওয়া হয়। পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভেবে তিনি ঢাকা উদ্যান হাউজিংয়ে চলে যান।
এই দুই এলাকার বাসিন্দারা জানান, কিশোর গ্যাংকে নিয়মিত চাঁদা দিতে তারা বাধ্য হচ্ছেন, নয়তো হামলার শিকার হতে হয়। দিনে-দুপুরে চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি, এমনকি অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ও এখন সাধারণ ঘটনা। এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা তুচ্ছ ঘটনায় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব, মাদক ব্যবসা, জমি দখল ও আধিপত্যের রেষারেষিতে প্রায়ই খুনোখুনির ঘটনাও ঘটে।
গ্রেপ্তার হলেও জামিনে বেরিয়ে আসে
ভুক্তভোগীরা জানান, কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের পোশাক ও চুলের স্টাইল খুবই বিচিত্র। তাদের চলাফেরা ভীতিকর। গ্যাং সদস্যরা প্রায়ই চাঁদাবাজির কারণ হিসেবে তাদের জামিন খরচ মেটানোর কথা বলে। র্যাব-২ এর কমান্ডিং অফিসার খালিদুল হক হাওলাদার বলেন, “গত ৫ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকা থেকে ৮৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যাদের অধিকাংশই কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িত।” তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার হলেও জামিনে বেরিয়ে এসে তারা আরও আগ্রাসী হয়ে ওঠে।
আদালত সূত্র জানায়, এফআইআরে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না থাকায় এসব কিশোর গ্যাং সদস্য সহজেই জামিন পেয়ে যায়। এ বিষয়ে আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম জাকারিয়া বলেন, “আমরা যথাযথ প্রমাণসহ অভিযুক্তদের হাজির করি। কিন্তু কীভাবে তারা জামিন পায়, তা আমরা জানি না।” ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের ডেপুটি কমিশনার ইবনে মিজান বলেন, “এই গ্যাং সদস্যরা মূলত ভাসমান এবং তাদের কোনো স্থায়ী ঠিকানা নেই, যা তাদের খুঁজে বের করা কঠিন করে তোলে।”
সর্বশেষ, গত সোমবার সুনিবিড় হাউজিং এলাকায় অভিযান চালাতে গিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার শিকার হন আদাবর থানা পুলিশের কয়েকজন সদস্য। এ ঘটনায় ১০২ জনকে আটক করা হয়েছে।
পাঠকের মতামত:
- সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার
- বাণিজ্যযুদ্ধ বাংলাদেশের জন্য নতুন সুযোগ’, তবে চ্যালেঞ্জ আছে ৫টি
- দুর্গাপূজা নিরাপত্তা নিয়ে কড়া বার্তা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- “একদিনও মাথা নত করেননি”-খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফখরুল
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে টেকসই গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব: মির্জা ফখরুল
- যুক্তরাজ্যের প্রথম মুসলিম নারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে এই শাবানা মাহমুদ
- ‘প্রতিযোগিতা বাড়িয়েই উন্নত হবে সেবা’—উপদেষ্টা এস কে বশির
- ইউএস ওপেনে নতুন সম্রাটের দাপট: আলকারাজের দ্বিতীয় শিরোপা
- বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের রঙিন রাত: স্পেনের দাপট, জার্মানির জয়, ডিপাইয়ের ইতিহাস
- গুপ্ত রাজনীতি আর সন্ত্রাস নয়: উমামা ফাতেমা
- ভিত্তিহীন তথ্য ছড়িয়ে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্টের চেষ্টা: সেনাবাহিনী
- কক্সবাজার সৈকতে ক্রিকেটার মুশফিকুরের ভাতিজার মর্মান্তিক মৃত্যু
- শেখ হাসিনার উত্তরাধিকার প্রশ্ন: আওয়ামী লীগের সামনে এক অমীমাংসিত সংকট
- হাঁটার জাদু: সপ্তাহে পাঁচ দিনেই দূরে রাখুন হৃদরোগ ও চাপ
- রাশিয়ার নজিরবিহীন হামলার পর নতুন নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
- কপ-৩০ ঘিরে ব্রাজিলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার অঙ্গীকার বাংলাদেশের
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পথে নতুন রূপরেখা চূড়ান্ত
- রঙিন প্রচারণায় বর্ণিল ডাকসু—ভোট মঙ্গলবার
- আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি চোরে চোরে মাসতুতো ভাই: সারজিস আলম
- নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল
- হামাসকে আত্মসমর্পণের আহ্বান ইসরায়েলের
- হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি আর চলবে না: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- জুলাই যোদ্ধাদের পুনর্বাসন ও মাসিক ভাতা দেওয়া হবে: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
- চার দফা দাবিতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মবিরতি, ভোগান্তিতে গ্রাহক
- সুস্থ ফুসফুসের জন্য যে ৫ খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি
- চবিতে চতুর্মুখী আন্দোলন, উত্তাল ক্যাম্পাস
- শান্তির পুরস্কার চাইছেন, অথচ ঝামেলা পাকাচ্ছেন’ সালমানের খোঁচা ট্রাম্পকে
- ভিপি পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছাত্রদল মনোনীত প্রার্থী আবিদুল
- বিবিএসের প্রতিবেদন: ৩৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্যস্ফীতি
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- ওসমান হাদির নামে ভিন্ন যুগলের ব্যক্তিগত মুহূর্তের ফুটেজ ভাইরাল
- আওয়ামী লীগ নেতারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি: বদরুদ্দীন উমরের বিস্ফোরক মন্তব্য
- সামনে যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়াচ্ছে পাগলা ঘোড়া
- নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না কোনো শক্তি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব
- রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটে নতুন মোড়: বাফার জোনের নিরাপত্তার দায়িত্বে কি বাংলাদেশ?
- ডাকসু নির্বাচন: শেষ দিনের প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থী ও সমর্থকরা
- পঞ্চগড়ের সফল মানুষ সারজিস আলম হয়ে যায়: জয়
- অবসরের পর সাকিব আল হাসানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
- গণতন্ত্রের জন্য জবাবদিহিমূলক গণমাধ্যম অপরিহার্য: রিজওয়ানা হাসান
- ইলিশের বাজারে আগুন: দুই বছরে চাঁদপুরে দাম বেড়েছে দ্বিগুণ
- ঢালিউডে শাকিব খানের ছবিতে আসছেন ‘অ্যানিমেল’ সিনেমার ডিওপি
- ডিএসই’র বাজার প্রতিবেদন: এক নজরে আজকের লেনদেন
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ইউক্রেনের মন্ত্রিসভার ভবনে রাশিয়ার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- রাকসু নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করল ছাত্রদল
- ডিএসই ও সিএসইতে সূচকের বড় উত্থান, লেনদেন শুরু ইতিবাচক ধারায়
- শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই: কাদের সিদ্দিকী
- এশিয়া কাপের আগে বাংলাদেশকে নিয়ে আকাশ চোপড়ার খোঁচা, যা বললেন জাকের আলী
- ডিএসইতে নিম্নমুখী প্রবণতায় পুবালী ব্যাংক
- যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আস্থার শীর্ষে এএইচজেড
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ভ্যালু, ভলিউম ও ট্রেডে শীর্ষ ২০ কোম্পানি
- ডিএসই–৩০ সূচকের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর লেনদেনের চিত্র
- ০১ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- শেয়ারবাজারে ফিরল স্বস্তি, শীর্ষে থাকা কোম্পানির তালিকা প্রকাশ
- ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ২০২৪ সালের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- গোয়ালন্দে কবর অবমাননার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের তীব্র নিন্দা
- নোয়াখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুরের অবৈধ সম্পদের পাহাড়
- “তারেক রহমানের নেতৃত্বেই ঐক্য সম্ভব”
- দেড় বছর পর ঢাকায় স্থায়ী রাষ্ট্রদূত পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ০২ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আজকের লেনদেন: বাজারের সামগ্রিক বিশ্লেষণ