বার্নেবি হোয়াইট-স্পানারের ‘Partition’: একটি পরিশীলিত পাঠপ্রতিক্রিয়া

রিয়ার এডমিরাল (অব.) খোরশেদ আলম
পরিচালক,সেন্টার ফর বে অব বেঙ্গল স্ট্যাডিজ, আইইউবি।

বার্নেবি হোয়াইট-স্পানারের লেখা Partition একটি বিস্তৃত গবেষণানির্ভর ২৫০ পৃষ্ঠার ঐতিহাসিক বিবরণী, যেখানে ব্রিটিশ ভারতের বিভাজনের জটিল রাজনৈতিক পরিণতি এবং এর গভীর মানবিক বিপর্যয় বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই গ্রন্থে কেবল রাজনৈতিক পটভূমি নয়, বরং এই বিভাজনের কারণে সংঘটিত বিভৎস মানবিক ট্র্যাজেডি অত্যন্ত স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে। লেখক নিজে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন সাবেক লেফটেন্যান্ট জেনারেল, যিনি বিভাজনের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল অচিনলেকের ডেপুটি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ফলে বইটি ব্রিটিশ দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা হলেও মানবিক দুঃখবোধ ও যন্ত্রণার বিবরণে এটি অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং অনেক পাঠকের জন্য তা মানসিকভাবে ভারী হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থটি শুরু হয়েছে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের আলোচনা দিয়ে, যেখানে উল্লিখিত হয়েছে বিদ্রোহীদের সহিংসতা এবং পরে ব্রিটিশ বাহিনীর নিষ্ঠুর প্রতিক্রিয়া। এই বিদ্রোহের ফলস্বরূপ ভারতে কোম্পানির পরিবর্তে ব্রিটিশ ক্রাউন সরাসরি শাসন শুরু করে। ভাইসরয় হন রানি ভিক্টোরিয়ার প্রধান প্রতিনিধি, এবং এককভাবে ব্রিটিশদের দ্বারা গঠিত লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের মাধ্যমে প্রশাসন পরিচালিত হতে থাকে। পরে ধীরে ধীরে কিছু ভারতীয় সদস্যকে এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই পরিষদের চারপাশেই ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এবং মুসলিম লীগের রাজনীতি আবর্তিত হতে থাকে, পরিণতিতে যা এসে পৌঁছায় দেশভাগের দ্বারপ্রান্তে।
বিদ্রোহের পর ব্রিটিশরা সেনা নিয়োগ নীতিতে আমূল পরিবর্তন আনে। বাংলা ও উত্তরপ্রদেশ থেকে সৈন্য নিয়োগ বন্ধ করে তারা রাজপুত, মারাঠা, পাঠান, ডোগরা, গুর্খা, জাঠ এবং পাঞ্জাবি মুসলিম ও শিখদের অগ্রাধিকার দেয়। পরে পাঞ্জাবি মুসলিম ও শিখরাই ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রায় ৫০% গঠন করে। জাতপাত ও জাতিগত ভিত্তিতে গঠিত এই সেনাবাহিনী দেশভাগের সময় সংঘটিত সহিংসতা রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়।
১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের সময় সেনা চলাচলের অসুবিধা মোকাবিলায় ব্রিটিশ সরকার রেলপথ নির্মাণে ব্যাপক বিনিয়োগ করে—ভারতের অর্থে গড়ে ওঠা বিশ্বের অন্যতম লাভজনক রেলব্যবস্থা। কিন্তু এই রেলব্যবস্থাই দেশভাগের সময় রক্তাক্ত হত্যাযজ্ঞের অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। দেশভাগ-পরবর্তী গণহত্যার একটি স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় খুশবন্ত সিংয়ের Train to Pakistan গ্রন্থে। দেশভাগে প্রায় ১০ থেকে ৩০ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায়।
ব্রিটিশরা ‘ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস’ (ICS) গঠন করে, যার মাধ্যমে শিক্ষিত ব্রিটিশ যুবকরা ভারতে এসে প্রশাসনিক দায়িত্ব গ্রহণ করে। এই শ্রেণি পরবর্তীতে ভারতীয় সমাজে গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর ঘটায়। ব্রিটিশরা মুসলিম শরিয়তভিত্তিক আইনি কাঠামো বিলুপ্ত করে ইংরেজি আইনি ব্যবস্থা প্রবর্তন করে।
এই পর্যায়ে হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায় নিজেদের অভ্যন্তরে এবং একে অপরকে পুনর্মূল্যায়নের প্রক্রিয়া শুরু করে। মুসলমানদের মধ্যে একদল দিওবন্দি ধারার উদ্ভব ঘটায়—যাঁরা ইসলামের রক্ষণশীল ও আত্মরক্ষামূলক ব্যাখার পক্ষে ছিলেন। অপরদিকে, একটি আধুনিকতাপন্থী মুসলিম শ্রেণি গড়ে ওঠে যারা ব্রিটিশ শিক্ষাপদ্ধতির অনুসারী হয় এবং আলিগড় কলেজ ও পরবর্তীতে আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে।
হিন্দুদের পক্ষেও ধর্মীয় সংস্কারের আন্দোলন শুরু হয়। ব্রাহ্ম সমাজ, দয়ানন্দ সরস্বতী, স্বামী বিবেকানন্দের মতো চিন্তাবিদরা হিন্দুধর্মে উদারতা এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রচলন ঘটান, যা পরবর্তীতে হিন্দু জাতীয়তাবাদের ভিত রচনা করে।
এদিকে, ব্রিটিশ সরকার সেনা ও পুলিশ বাহিনীর উন্নয়নে বাজেটের প্রায় অর্ধেক ব্যয় করে। তবে এই বিশাল দেশ শাসন করতে হলে স্থানীয় জনগণকে প্রশাসনে অন্তর্ভুক্ত করতেই হবে—এই উপলব্ধি থেকে শুরু হয় আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রয়াস। কলকাতা, বম্বে, মাদ্রাজ, পাঞ্জাব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পরবর্তীতে এই শিক্ষিত শ্রেণিই ব্রিটিশদের শাসনের বিরুদ্ধে তর্ক, প্রশ্ন ও দাবির মাধ্যমে স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতে শুরু করে। লন্ডন ফেরত আইনজীবীদের মধ্যে ছিলেন গান্ধী, নেহরু, প্যাটেল, জিন্নাহ, চিত্তরঞ্জন দাস, সুভাষচন্দ্র বসু, গোপাল কৃষ্ণ গোখলে প্রমুখ।
১৮৮৩ সালে ভাইসরয় লর্ড রিপনের ‘ইলবার্ট বিল’ ব্যর্থ হওয়া ছিল একটি টার্নিং পয়েন্ট। এতে ভারতীয় শিক্ষিত শ্রেণি উপলব্ধি করে—ব্রিটিশরা শিক্ষা দিলেও ভারতীয়দের কখনো সমান মর্যাদা দেবে না। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে কংগ্রেস গঠিত হয়। প্রথমে তারা শুধু সমান অধিকারের দাবিতে আন্দোলন চালায়; ১৯২০ সাল থেকে তারা পূর্ণ স্বাধীনতার কথা বলে।
এই সময়কালে (১৮৮৩–১৯২০) দুটি বড় ঘটনা ঘটে—১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ এবং ১৯১১ সালে তার প্রত্যাহার। পূর্ববঙ্গের মুসলমানদের পক্ষে থাকলেও জমিদারপ্রধান কলকাতাকেন্দ্রিক হিন্দুরা এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। ফলে মুসলমানদের মধ্যে মুসলিম লীগ গঠনের তাগিদ তৈরি হয়—১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় মুসলিম লীগ গঠিত হয়।
১৯০৯ সালে লর্ড মিন্টো একটি আইন প্রবর্তন করেন, যাতে ভাইসরয়ের কাউন্সিলে ১২ জনের মধ্যে একজন ভারতীয় থাকবেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (১৯১৪–১৮) শুরু হলে ১২ লাখ ভারতীয় সৈন্য যুদ্ধে যোগ দেয়, এবং ভারত ১০ কোটি পাউন্ড অনুদান দেয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসনের চাপে ব্রিটিশরা ‘মনটেগু-চেমসফোর্ড রিফর্ম’ পাস করে, যদিও এটির বাস্তব রূপায়ন ছিল সীমিত। ১৯১৯ সালের জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড জাতিকে ক্ষুব্ধ করে। ১৯২০ সালে নাগপুর কংগ্রেস সম্মেলনে ‘স্বরাজ’-এর দাবি উঠে আসে।
১৯১৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ফিরে আসা মহাত্মা গান্ধী তিনটি আন্দোলনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে পরিচিত হয়ে ওঠেন—চম্পারণ, আহমেদাবাদ এবং খেদা সত্যাগ্রহ। মোতিলাল ও জওহরলাল নেহরু ছিলেন বাম ঘরানার। প্যাটেল ছিলেন কট্টরপন্থী। জিন্নাহ ছিলেন সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ, ধর্মাচরণে অনাগ্রহী, এবং মুসলমানদের একটি সমাজিক গোষ্ঠী হিসেবে দেখতেন। তাঁর মতে, হিন্দু-মুসলমান সামাজিকভাবে অভিন্ন হতে পারেন না; তাই আলাদা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থাকা প্রয়োজন। তিনি ১৯২০ পর্যন্ত কংগ্রেসে ছিলেন, পরে বিরক্ত হয়ে ব্রিটেনে চলে যান এবং ১৯৩৪ সালে মুসলিম লীগের অনুরোধে ফিরে আসেন।
১৯৩৫ সালে গভার্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়া অ্যাক্ট পাস হয়, ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে কংগ্রেস মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বে ব্যর্থ হয়। মুসলিম লীগের ফলাফলও দুর্বল ছিল—এটি মুসলিম রাজনীতির প্রাদেশিক চরিত্র প্রকাশ করে।
১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ভারত ২০ লাখ সৈন্য প্রেরণ করে। বিধানসভা ভেঙে ফেলা হয়। ১৯৪২ সালের ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’ ব্যর্থ হয়। মুসলিম লীগ এই আন্দোলনে অংশ নেয়নি, বরং অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেয়।
১৯৪৩-৪৪ সালে ঘটে ভয়াবহ বেঙ্গল দুর্ভিক্ষ—চাল ৬ টাকা থেকে ৩৬ টাকা হয়ে যায়, খাদ্যশস্য তুলে নিয়ে যুদ্ধের জন্য ইতালিতে পাঠানো হয়। ৪-৫ মিলিয়নের বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ সামরিক দিক থেকে সাফল্য অর্জন না করলেও, তার প্রভাব ছিল ব্যাপক। বিশেষত ব্রিটিশ ভারতীয় নৌবাহিনীতে বিদ্রোহের পরিবেশ তৈরি হয়।
১৯৪৬ সালে ক্যাবিনেট মিশন আসে, মুসলিম লীগ ৮০% মুসলিম আসন এবং মোট আসনের ২৬% লাভ করে। প্রাথমিকভাবে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ মিশনের প্রস্তাবে সম্মত হয়; পরে কংগ্রেস পিছিয়ে যায়। জিন্নাহ ১৬ আগস্ট ১৯৪৬-কে ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন ডে’ ঘোষণা করেন। কলকাতা, নোয়াখালী, বিহার, পাঞ্জাবসহ বিভিন্ন জায়গায় সহিংসতা শুরু হয়, যা স্বাধীনতার পরেও থামেনি।
মূলত ১৯৪৮ সালের ৩০ জুন ব্রিটিশ প্রত্যাহারের তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু মাউন্টব্যাটেন হঠাৎ করে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের তারিখ ঘোষণা করেন। দুইটি কমিশন গঠন করা হয়—একটি দেশভাগ, আরেকটি সীমান্ত নির্ধারণের জন্য। মাত্র ৪৫ দিনে স্যার সাইরিল র্যাডক্লিফ সীমান্ত নির্ধারণ করেন। আজও কেউ জানে না, কমিশনের ভেতরে কী আলোচনা হয়েছিল।
এরপর শুরু হয় রক্তাক্ত অধ্যায়। ট্রেনভর্তি মৃতদেহ একদিকে আসছে ২০০০ জনের লেখা ‘কাতাল করনা সিখো’, আরেকদিকে ৩০০০ জনের মৃতদেহের সঙ্গে লেখা ‘কাতাল করনা সিখ লিয়া’। নারীরা সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হয়। গান্ধীর উপস্থিতি কলকাতা ও নোয়াখালীতে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে।
পাকিস্তানি পাঞ্জাব থেকে সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত হিন্দু ও শিখকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়, ভারতীয় পাঞ্জাব থেকে সমস্ত মুসলমানকে। কিছু মানবিক ব্যতিক্রম ছিল, যেখানে বিপরীত সম্প্রদায়ের লোকজন একে অপরকে রক্ষা করে।
নারীদের নিয়ে লিয়াকত ও নেহরুর মধ্যে একটি চুক্তি হলেও, অনেক পরিবার তাঁদের ফেরত নিতে অস্বীকৃতি জানায়। অনেক নারী মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। সাদত হাসান মান্টো তাঁদের দুঃখগাথা নিয়ে লেখেন।
জিন্নাহ ও নেহরু দুজনেই মর্মাহত হন, কিন্তু কিছুই করতে পারেননি। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী কেবল ব্রিটিশদের রক্ষা করতে নিয়োজিত ছিল।
জেনারেল অচিনলেক এত ব্যস্ত ছিলেন সেনা সম্পদ বণ্টন নিয়ে যে, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তায় বাহিনী ব্যবহারে ব্যর্থ হন। ভারতে নেহরু ব্রিটিশ সেনা সরিয়ে স্বদেশি নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন, পাকিস্তানে মিলিটারি রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম বাহক হয়ে ওঠে।
ব্রিটিশ পুলিশ বাহিনীও সাধারণ মানুষের জন্য ছিল না, ছিল কেবল ঊর্ধ্বতনদের সেবা দেওয়ার জন্য। সেই মনোভাব আজও বদলায়নি।
জিন্নাহ ১৯৪৮ সালে, এবং পরে লিয়াকত আলী খান মারা যান। পাকিস্তানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঢেকে যায়। এর পরের ইতিহাস একটি আলাদা অধ্যায়।
এই বইটি একইসাথে দারুণভাবে উপস্থাপিত এবং হৃদয়বিদারক একটি ঐতিহাসিক মানবিক ট্র্যাজেডির দলিল। যারা ইতিহাস বোঝে এবং ভবিষ্যতের জন্য শিক্ষা নিতে চায়, তাঁদের জন্য এটি এক অপরিহার্য পাঠ্য।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন আমার অনুপ্রেরণা: আসিফ নজরুল
- পুরুষের প্রতি পারিবারিক সহিংসতা: এক নীরব বাস্তবতা ও অস্বীকৃত সংকট
- আশুগঞ্জে এনসিপি কমিটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকে নিয়েই তোলপাড়
- ১২ দিনের যুদ্ধ ও বিশ্বব্যবস্থার বিপর্যয়ের পূর্বাভাস
- ১৩ জুলাই শেয়ার দর কমেছে যে ১০টি শেয়ারের
- প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কর্মতৎপরতা চাই – ব্যারিস্টার নাজির আহমদ
- কাফরুলে উঠান বৈঠকে তরুণ ভোটারদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণ, আলোচনায় বিএনপির ৩১ দফা
- মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যায় রিমান্ডে মুখ খুলছে আসামিরা, উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য
- ১৯০০ সালের শাসনবিধি: আইন নয়, একটি রাজনৈতিক অস্ত্র
- বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বাহরাইনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
- ফেনীতে বন্যা বিপর্যয়: বিপুল ক্ষয়খতি
- আজ কিংবদন্তি কবি আল মাহমুদের ৮৯তম জন্মদিন
- মিটফোর্ড খুন: চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদের মশাল মিছিল
- ছাত্রদলের উপর 'মব' চাপানোর পেছনে শিবিরের হাত: কেন্দ্রীয় নেতার অভিযোগ
- রূপচর্চায় নারিকেল তেলের ব্যবহার জেনে নিন
- বার্নেবি হোয়াইট-স্পানারের ‘Partition’: একটি পরিশীলিত পাঠপ্রতিক্রিয়া
- একুশে আগস্ট মামলায় তারেক রহমান ও বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি বৃহস্পতিবার
- ঘরে বসেই ভুটানি স্বাদ: এমা দাতশি রেসিপি
- ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ হচ্ছে গণভবন
- দিল্লি-বেইজিং মুখোমুখি: কী বার্তা বহন করছে জয়শঙ্করের সফর?
- সন্তান নেওয়া থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে তরুণ প্রজন্ম
- প্রযুক্তির স্মার্ট ফাঁদ: এক ক্লিকেই ডেকে আনতে পারে বিপদ
- স্টোকসের জাদুতে লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় ইংল্যান্ডের
- যোগিতার সঙ্গে রোমান্স, আর্চনার রসিকতা—নতুন ইউটিউব তারকা আর্যমান
- শাহরুখ‑জাহ্নবীর সেই ‘গুড ইভনিং’ মঞ্চ মুহূর্ত ফের ভাইরাল
- ঢাবিতে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
- গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শুরু হলো স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ
- মিচেল স্টার্কের বিধ্বংসী স্পেল, ২৭ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- শাসন করায় শিক্ষকের মাথা ফাটিয়ে দিলেন ছাত্রের বাবা
- সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের রহস্যময় পালানোর পর্দা ফাঁস
- ট্রাম্পের ৫০ দিনের আল্টিমেটাম রাশিয়াকে
- তিস্তা মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
- ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপে বিভক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন, গাজায় মানবিক সংকট নিয়ে উদ্বেগ
- বাংলাদেশ আমার হৃদয়ের অংশ: ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের জুট
- টিকা নিয়ে গুজব আর সহায়তা কমে লাখো শিশু ঝুঁকিতে
- বিশ্বব্যাংকের উষ্ণ বার্তা: ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় পাশে আছি’ — জোহানেস জাট
- আওয়ামী সিন্ডিকেটের ছায়া কাটছে না পাঠ্যবই ছাপার কাজ থেকে
- সোহাগ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম ঘাতক নান্নু গ্রেফতার
- সমুদ্রের অতল গহ্বরে নাসার গুপ্ত অভিযান: মহাকাশ অনুসন্ধানের নতুন চাবিকাঠি?
- ১৮ পূর্ণ হতেই পর্ন মডেলের সঙ্গে নতুন বিতর্কে লামিন ইয়ামাল
- শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন আমার অনুপ্রেরণা: আসিফ নজরুল
- পুরুষের প্রতি পারিবারিক সহিংসতা: এক নীরব বাস্তবতা ও অস্বীকৃত সংকট
- আশুগঞ্জে এনসিপি কমিটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকে নিয়েই তোলপাড়
- ১২ দিনের যুদ্ধ ও বিশ্বব্যবস্থার বিপর্যয়ের পূর্বাভাস
- ১৩ জুলাই শেয়ার দর কমেছে যে ১০টি শেয়ারের
- প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কর্মতৎপরতা চাই – ব্যারিস্টার নাজির আহমদ
- কাফরুলে উঠান বৈঠকে তরুণ ভোটারদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণ, আলোচনায় বিএনপির ৩১ দফা
- মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যায় রিমান্ডে মুখ খুলছে আসামিরা, উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য
- ১৯০০ সালের শাসনবিধি: আইন নয়, একটি রাজনৈতিক অস্ত্র
- বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বাহরাইনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
- ফেনীতে বন্যা বিপর্যয়: বিপুল ক্ষয়খতি
- আজ কিংবদন্তি কবি আল মাহমুদের ৮৯তম জন্মদিন
- মিটফোর্ড খুন: চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদের মশাল মিছিল
- ছাত্রদলের উপর 'মব' চাপানোর পেছনে শিবিরের হাত: কেন্দ্রীয় নেতার অভিযোগ
- রূপচর্চায় নারিকেল তেলের ব্যবহার জেনে নিন