মতামত
আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক সংকট

আসিফ বিন আলী
শিক্ষক ও স্বাধীন সাংবাদিক

বিবিসির প্রামাণ্যচিত্র জুলাই আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ সরকারের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও নির্বিচারে নাগরিক হত্যার ঘটনাকে নতুন করে সামনে এনেছে। ঘটনার এক বছর হতে চলল। বিবিসির এই প্রামাণ্যচিত্রে এমন নতুন কিছু নেই যা উৎপূর্বে আলাপে আসেনি। যেমন "বাংলাদেশে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং রিপোর্ট"-এ সরকারের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের ঘটনার প্রমাণ উঠে এসেছে। বিবিসি যা যোগ করেছে তা হল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নির্দেশের রেকর্ডের ফরেনসিক প্রমাণাদি ( প্রাথমিক ভাবে এই তথ্য উদ্ধার করেন অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত তদন্ত কমিশন)। এই প্রমাণ অকাট্য, অর্থাৎ শেখ হাসিনা যে লেথাল ওয়েপন ব্যবহারের নির্দেশ দিচ্ছেন তা কোনো ভুয়া রেকর্ড নয় বরং এটি একটি ফ্যাক্ট। ইতিপূর্বে এই রেকর্ড অনলাইনে থাকলেও বিবিসির এই বিস্তারিত প্রতিবেদন ও তাদের গ্রহণযোগ্যতা এই ঘটনাকে প্রতিষ্ঠা করে যে, জুলাই আন্দোলনের সময় আন্দোলন দমন করতে রাষ্ট্রীয় নৃশংসতা কিছু পুলিশ সদস্যের অতিরিক্ত সরকার তোষণের আচরণ নয়, বরং এর পেছনে সরকার প্রধানের সরাসরি নির্দেশ ছিল।
Michael Schudson বলেন "Collective memory is constructed, selective, and political." অর্থাৎ, স্মৃতি নির্মাণ একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। ন্যারেটিভের মাধ্যমে কালেকটিভ মেমরি তৈরি করা হয়। মূল কথা হল, রাষ্ট্র বা দল নিজেদের পক্ষে ইতিহাস রচনা করতে চায়। আওয়ামী লীগ গত কয়েক মাস ধরে এই কাজটি করছে। তারা শুরু থেকেই উপরে উল্লেখিত প্রমাণগুলো অস্বীকার করেছে এবং ইদানীংকালে এই প্রমাণ অস্বীকার করে পুরো ঘটনাকে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রমাণের চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে আন্দোলনের যারা নেতৃত্বে ছিলেন তারা জুলাই আন্দোলন পরবর্তী সময়ে এই আন্দোলনে কার ভূমিকা কত বেশি তা প্রমাণ করতে এক অর্থে আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্র তত্ত্বকে আরও রসদ দিচ্ছেন। এমনকি একাধিক আন্দোলনের নেতা ক্রেডিট নিতে এতই মরিয়া যে তারা আন্দোলনের প্রাথমিক অবস্থাগুলোকে মেটিকুলাস ডিজাইন বলে নিজেরাই দাবি করছেন। অর্থাৎ এই দুই মিলে আওয়ামী লীগ নিজেদের ন্যারেটিভ বানিয়ে নিজেদের কর্মী-সমর্থকদের একটা সন্দেহের মধ্যে আটকে রাখতে সক্ষম হচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হয়।
এখন প্রশ্ন হলো, আমরা যারা আন্দোলনকে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ও মেটিকুলাস ডিজাইন তত্ত্বের বাইরে গিয়ে বুঝতে চেষ্টা করছি এবং তথ্য-প্রমাণ নির্ভর চিন্তা করতে চাচ্ছি, তাদের কাছে "বাংলাদেশে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং রিপোর্ট" ও বিবিসির প্রামাণ্যচিত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই কাজগুলো গ্রহণযোগ্য মেথড ফলো করে প্রফেশনালভাবে ফ্যাক্ট উপস্থাপন করা হয়েছে। ইতিহাসে ফ্যাক্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এখানেই আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ বিপদ।
এই বিপদ বোঝার আগে আমরা জামাতের কেস নিয়ে আলোচনা করি। ধরুন জামাত ১৯৭১ সালে সরাসরি যুদ্ধাপরাধ বলে বিবেচিত হয় এমন কাজে অংশ নিয়েছে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে জামাত আবার রাজনীতিতে ফিরে এসেছে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত অনেক জামাতের নেতা ১৯৭১-এ তাদের ভূমিকাকে অস্বীকার করেছেন, নানা ষড়যন্ত্রের আলাপ তুলেছেন। এমনকি তারা কয়েকবার ক্ষমতার কাছে গিয়েছে এবং রাষ্ট্রযন্ত্রকে প্রভাবিত করার সুযোগ পেয়েছে। কিন্তু এত কিছুর পরও ১৯৭১-এ তাদের করা অন্যায়ের ফ্যাক্টকে বাতিল করতে পারেনি। আর সব কিছু যদি বাদ দেই, জামাত তো ১৯৭১-এ পাকিস্তান আর্মির কলাবরেটর ছিল, এটিই একটি ফ্যাক্ট। এটাকে কখনো মিথ্যা প্রমাণ করা সম্ভব নয়। এমনকি জামাত যদি কখনো নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠনও করে, তারপরও এই ফ্যাক্ট বদলানো সম্ভব নয়। আর এখানেই টুইস্ট। Historical Institutionalism বলে একটা ধারণা আছে। এই ধারণার অন্যতম আলোচক Paul Pierson ও Thelen-এর মতে, প্রতিষ্ঠান ও ইতিহাসের ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতের রাজনীতিতে প্রভাব ফেলে। অতীত মুছে ফেলতে না পারা দলগুলোর ভবিষ্যৎ রাজনীতি সীমিত হয়। এই ব্যাপারটি জামাতের ক্ষেত্রে ঘটেছে। গত ৫৪ বছর তাদের রাজনীতি সব সময় পেরিফেরিতে ছিল, তাদের ঐতিহাসিক দায় তাদের রাজনীতিকে সীমিত করে দেয়। এইটাই Historical Institutionalism। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রেও এই একই জিনিস ঘটবে। অর্থাৎ, আওয়ামী লীগ তা সে রাজনীতিতে যেমন করেই ফিরুক কিংবা ভবিষ্যতের কোনো এক সময়ে ক্ষমতায় আসুক, তাদের পক্ষে বিবিসি কিংবা "বাংলাদেশে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং রিপোর্ট"-এর ফ্যাক্ট অস্বীকার করা সম্ভব নয়। তারা গায়ের জোরে হয়তো চেষ্টা করবে, কিন্তু বাস্তবতা হলো, দুনিয়ার কোনো এক প্রান্তের কোনো এক বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো এক গবেষক এইসব খুঁজে বের করবে, আবার লিখবে, আবার মানুষ পড়বে। Historical Institutionalism থেকে তারা বের হতে পারবে না, অতীত মুছতে পারবে না।
আওয়ামী লীগ আপাতত এই ব্যাপারটি বুঝতে চায় না কিংবা পারছে না। আরেকটু বিস্তারিত আলাপ করি। ১৯৭৭ সালে, তৎকালীন সরকার "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস লিখন ও মুদ্রণ প্রকল্প" গ্রহণ করে, যার ফলস্বরূপ "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র" প্রকাশিত হয়। এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ঘটনাবলীর নির্ভরযোগ্য তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশ করা। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে এই দলিলপত্র হল অন্যতম বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ আকর তথ্য। এখন পর্যন্ত আমরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যত ভালো মানের একাডেমিক গবেষণা হয়েছে, তাতে আকর হিসেবে ব্যবহার হয় এই দলিলপত্রের তথ্য। ২০২৪-এর আন্দোলনের দলিলপত্র হলো "বাংলাদেশে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং রিপোর্ট" ও বিবিসির রিপোর্ট। ভবিষ্যতে যে বা যারাই এই ঘটনা নিয়ে লিখবে, তা পক্ষে হোক বা বিপক্ষে হোক, এই দলিলগুলোকে সামনে রেখে লিখতে হবে।
আজকের প্রেক্ষাপটে নতুন একটি সাইকেল অফ ভায়োলেন্স তৈরি হয়েছে। ২০১৪ সালের সময় থেকে যুদ্ধাপরাধের বিচারকে কেন্দ্র করে যে সাইকেল অফ ভায়োলেন্স তৈরি হয়, তার ভিকটিম হলো জামাত-শিবির এবং পরবর্তীতে বিএনপি। ৫ আগস্টের পর থেকে যে নতুন সাইকেল অফ ভায়োলেন্স তৈরি হয়েছে, তার ভিকটিম হিসেবে একসময় আবির্ভাব হবে আওয়ামী লীগ। আর এই ভিকটিম হুড আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে ভবিষ্যতে ফেরত আনবে। এইটাই রাজনীতির নিয়ম। এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ কম। যাইহোক সেই আওয়ামী লীগ কি জুলাইকে অস্বীকার করতে পারবে? বাস্তবতা হলো, আওয়ামী লীগ অস্বীকার করবে। কিন্তু ঐযে বললাম Historical Institutionalism কে তারা ভাঙতে পারবে না। তারা ইতিহাস লিখতে পারবে না। ঠিক যেমন জামাত ১৯৭১ সালের তাদের কাজকে অস্বীকার করেছে, কিন্তু ইতিহাস লিখতে পারেনি। ইতিহাসের একটা ফ্যাকচুয়াল গতি থাকে। সেই গতিকে কোনো সরকার কিংবা দল অস্বীকার করতে পারে না। যতক্ষণ পর্যন্ত অকাট্য প্রমাণ থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত ইতিহাসের ভুল লিখন চ্যালেঞ্জ হয়। ইতিহাস লেখার চেষ্টা তাই বলে কেউ থামায় না। তবে বাস্তবতা হল যতক্ষণ পর্যন্ত আকর তথ্য থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত যে মিথ্যা ইতিহাস নির্মাণ ভেঙে দেওয়ার রসদ থেকে যায়। আর ক্ষমতার পালাবদলের সাথে সাথে মিথ্যা ইতিহাস ভেঙে পড়ে। "বাংলাদেশে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং রিপোর্ট" ও বিবিসির প্রামাণ্যচিত্র হলো সেই অকাট্য প্রমাণ, যা নির্মোহভাবে স্পষ্ট আঙুল দিয়ে আমাদের দেখিয়ে দেয় জুলাইয়ে কী হয়েছিল, রাষ্ট্রীয় সহিংসতা করার নির্দেশ সরকারপ্রধান দিয়েছিলেন এবং রাষ্ট্র নির্বিচারে নাগরিককে হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগ এই ইতিহাস মুছতে পারবে না ঠিক যেমন জামাত পারে নি। আওয়ামী লীগের এই রাজনৈতিক সংকটের কোনো সহজ মুক্তি নেই।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন আমার অনুপ্রেরণা: আসিফ নজরুল
- আশুগঞ্জে এনসিপি কমিটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকে নিয়েই তোলপাড়
- পুরুষের প্রতি পারিবারিক সহিংসতা: এক নীরব বাস্তবতা ও অস্বীকৃত সংকট
- ১২ দিনের যুদ্ধ ও বিশ্বব্যবস্থার বিপর্যয়ের পূর্বাভাস
- ১৩ জুলাই শেয়ার দর কমেছে যে ১০টি শেয়ারের
- প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কর্মতৎপরতা চাই – ব্যারিস্টার নাজির আহমদ
- কাফরুলে উঠান বৈঠকে তরুণ ভোটারদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণ, আলোচনায় বিএনপির ৩১ দফা
- মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যায় রিমান্ডে মুখ খুলছে আসামিরা, উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য
- ১৯০০ সালের শাসনবিধি: আইন নয়, একটি রাজনৈতিক অস্ত্র
- বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বাহরাইনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
- ফেনীতে বন্যা বিপর্যয়: বিপুল ক্ষয়খতি
- আজ কিংবদন্তি কবি আল মাহমুদের ৮৯তম জন্মদিন
- মঙ্গল গ্রহ নিয়ে গবেষণায় নতুন চমকপ্রদ তথ্য!
- মিটফোর্ড খুন: চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদের মশাল মিছিল
- রূপচর্চায় নারিকেল তেলের ব্যবহার জেনে নিন
- সংসদে নারী প্রতিনিধি নয়, চাই নারী নেতৃত্ব: আলী রীয়াজের আহ্বান
- রাজধানীতে 'পানি রুবেল' ডাকাতচক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
- ইতালির গ্রীষ্মে মালাইকা: স্টাইল, সাহস আর স্বাচ্ছন্দ্যে ছুটির দিন
- প্রবাসীর চাঁদাবাজির মামলায় শ্রীমঙ্গলের বিএনপি নেতা কারাগারে
- ডায়রিয়া হলে কী করবেন, কী করবেন না – জানুন বিস্তারিত
- বক্স অফিস মাতাচ্ছে নতুন সুপারম্যান: ডেভিড কোরেনসওয়েটের অভিষেকে দুর্দান্ত শুরু
- সমুদ্রের অতল গভীরে চীনের অভিযাত্রা: এক বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার অদৃশ্য রূপ
- জিয়াউর রহমানের স্মরণে আত্রাইয়ে বৃক্ষরোপণ উৎসব
- উইম্বলডনে ইতালির ইতিহাস: আলকারাজকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন জানিক সিনার
- নিহত সোহাগের পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
- চেলসির বিশ্বজয়: মারেস্কার নেতৃত্বে ইতিহাস গড়া সাফল্য
- ‘বেঁচে থাকা কষ্টকর’ চিঠি লিখে নিখোঁজ সেনাকর্মকর্তার মেয়ে
- ঢাবির জগন্নাথ হলে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- মিটফোর্ডে ভাঙারি ব্যবসায়ীর হত্যাকাণ্ডে নতুন মোড়
- ঘুমন্ত কবরের রহস্য: বাড়ির উঠানে নতুন কবরের গল্প
- নোয়াখালীতে সেনা সহায়তায় ৫০+ অবৈধ বাঁধ কাটা
- সমতার ছায়ায় শেয়ার বাজার: বাড়ল ১৭৭, কমল ১৭০—চূড়ান্ত টানাপোড়েন!
- ৭ লাখ টাকার ভিডিও ভাইরাল: ইমামুর রশিদের ব্যাখ্যায় নতুন বিতর্ক
- পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডে পুলিশের ভূমিকায় প্রশ্নবাণ
- জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে প্রধান উপদেষ্টার সংবাদ সম্মেলন
- যুক্তরাজ্যে উড্ডয়নের পরই বিমান বিধ্বস্ত
- সুব্রত বাইন ও মাসুদের বিস্ফোরক পরিকল্পনা ফাঁস
- ৬৫ মণ ইলিশ নিয়ে ফিরল ট্রলার, খুশি আড়ত ও জেলে
- মাত্র ৪০ মিনিটে চার্জ! ডেনমার্কে চালু হলো বৈদ্যুতিক উড়োজাহাজ
- ছোট্ট মেথিতে লুকিয়ে আছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চাবিকাঠি!
- শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন আমার অনুপ্রেরণা: আসিফ নজরুল
- আশুগঞ্জে এনসিপি কমিটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকে নিয়েই তোলপাড়
- পুরুষের প্রতি পারিবারিক সহিংসতা: এক নীরব বাস্তবতা ও অস্বীকৃত সংকট
- ১২ দিনের যুদ্ধ ও বিশ্বব্যবস্থার বিপর্যয়ের পূর্বাভাস
- ১৩ জুলাই শেয়ার দর কমেছে যে ১০টি শেয়ারের
- প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কর্মতৎপরতা চাই – ব্যারিস্টার নাজির আহমদ
- কাফরুলে উঠান বৈঠকে তরুণ ভোটারদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণ, আলোচনায় বিএনপির ৩১ দফা
- মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যায় রিমান্ডে মুখ খুলছে আসামিরা, উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য
- ১৯০০ সালের শাসনবিধি: আইন নয়, একটি রাজনৈতিক অস্ত্র
- বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বাহরাইনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
- ফেনীতে বন্যা বিপর্যয়: বিপুল ক্ষয়খতি
- আজ কিংবদন্তি কবি আল মাহমুদের ৮৯তম জন্মদিন
- মঙ্গল গ্রহ নিয়ে গবেষণায় নতুন চমকপ্রদ তথ্য!
- মিটফোর্ড খুন: চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদের মশাল মিছিল
- রূপচর্চায় নারিকেল তেলের ব্যবহার জেনে নিন