মতামত
শহীদ জিয়া: ক্ষমতার মসনদে সততার অনন্য দৃষ্টান্ত

মো. অহিদুজ্জামান
শিক্ষক ও রাজনৈতিক গবেষক
.jpg)
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (১৯৩৬–১৯৮১) বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন প্রবাদপ্রতীম নেতা, যিনি তাঁর অপরিসীম দেশপ্রেমের পাশাপাশি ব্যক্তিগত সততা ও নিঃস্বার্থ নেতৃত্বের জন্য স্মরণীয়। স্বাধীনতার ঘোষক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়া শুধু সশস্ত্র বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নন, বরং সুনাগরিক ও রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে সত্যনিষ্ঠা, ন্যায়পরায়ণতা এবং মিতব্যয়িতার উজ্জ্বল উদাহরণ স্থাপন করেছিলেন। তাঁর শাসনামলে সরকারি পদে থেকেও তিনি ব্যক্তিগত সুবিধাভোগ বা আত্মীয়প্রীতি থেকে বিরত থেকে অনন্য সততার দৃষ্টান্ত রেখেছেন। নিচে তার সততার বিভিন্ন দিক সংশ্লিষ্ট তথ্য-প্রমাণসহ আলোচনা করা হলো।
ব্যক্তিগত জীবনে সততার প্রমাণ ও উদাহরণ
জিয়াউর রহমানের জীবনধারা ছিল অত্যন্ত সহজ-সরল ও মিতব্যয়ী, যা তাঁর সততার পরিচায়ক। রাষ্ট্রপতির উচ্চপদে থেকেও তিনি বিলাসিতা পরিহার করে সাধারণ জীবনযাপন করতেন। উদাহরণস্বরূপ, এক সহকর্মীর স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায় যে জিয়া বাড়িতে পুরোনো ছেঁড়া স্যান্ডেল পরতেন এবং ১৯৮১ সালে হত্যাকাণ্ডের পর চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে তাঁর ছোট্ট স্যুটকেসে মাত্র কয়েক জোড়া সাধারণ পোশাক এবং একটি ছেঁড়া বানিয়ান পাওয়া যায়। এসব ঘটনা ইঙ্গিত করে যে তিনি রাষ্ট্রপতির মতো সম্মানজনক পদেও ব্যক্তি জীবনে কোনো ব্যক্তিগত সম্পদের পেছনে ছুটেননি।
সরকারি সম্পদের ব্যবহারেও জিয়া ছিলেন অত্যন্ত সতর্ক। তিনি রাষ্ট্রপতির জন্য বরাদ্দ বিলাসবহুল মার্সিডিজ গাড়ি নিজে ব্যবহারের বদলে সাধারণ একটি টয়োটা করোলা গাড়ি অফিসিয়াল যানবাহন হিসেবে বেছে নেন এবং সেই মার্সিডিজগুলো কেবল বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানদের করার জন্য সংরক্ষণ করেন। বঙ্গভবনে তাঁর কর্মকালীন অফিসিয়াল ডিনার ছিল অতি সাধাসিধে – ভাত/রুটি, এক ধরনের ভাজি, এক প্রকার তরকারি ও ডাল পর্যন্ত সীমিত থাকত, যা তাঁর ব্যক্তিগত মিতব্যয়িতার পরিচায়ক।
জিয়া আত্মীয়স্বজনের জন্য রাষ্ট্রীয় সুবিধা নেওয়া বা তাদের অযথা প্রভাব খাটাতে মোটেও প্রশ্রয় দেননি। প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি নির্দেশ জারি করেছিলেন যে তাঁর পরিবার-পরিজনের কেউ ব্যক্তিস্বার্থে কোনো অনুরোধ নিয়ে সরকারি দফতরে গেলে সাথে সাথে যেন তা তাঁকে জানানো হয়। একবার তাঁর ভাই মিজানুর রহমান এক পুলিশ কর্মকর্তার বদলির অনুরোধ করতে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে সুপারিশ করতে চেয়েছিলেন। এ খবর জানা মাত্রই মাঝরাতে জিয়া সেই পদস্থ কর্মকর্তাকে ফোন করে কঠোর ভাষায় জিজ্ঞাসা করেন, “শুনেছি- আমার ভাই তোমার কাছে গেছে?” – এবং পুরো বিষয়টি তদন্ত করে রিপোর্ট দিতে বলেন। এ ঘটনায় পরিষ্কার যে নিজের ভাইয়ের অনুরোধও তিনি ক্ষমা করেননি, বরং এ ধরনের তদবিরকে কঠোর হস্তে দমন করেছেন।
আবার এক সরকারি সফরে জাম্বিয়া গিয়ে রাষ্ট্রদূত তাঁর ছোট ভাই রেজাউর রহমানের সাথে অফিসিয়াল সূচিতে সাক্ষাতের সময় রাখেন। জিয়া সেটা দেখে অসন্তুষ্ট হয়ে বলেন, “আমার ভাই এখানে আছে জানি, কিন্তু ওর সঙ্গে দেখা করা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার, সরকারী কর্মসূচিতে তা রেখো না।”
উল্লেখযোগ্য আরেকটি দিক হলো, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন নিজের ও পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য অর্থসম্পদ সঞ্চয় করার কোনো চেষ্টাই করেননি। ১৯৮১ সালে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের আর্থিক অবস্থা ছিল অকিঞ্চিৎকর। তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২০০৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনে যে সম্পদ বিবরণী দেন, তাতে দেখা যায় জিয়াউর রহমানের নামে ব্যাংক হিসাবে মাত্র ২,৩৫৯ টাকা জমা ছিল। তাঁর জীবদ্দশায় নিজের কেনা উল্লেখযোগ্য সম্পদের তালিকায় কেবল সাভারে ১০ কাঠার একটি জমি ছিল।
বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস দেয়াল-এও চরিত্রের মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে: “জিয়া মানুষটা সৎ ছিলেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই... তিনি বাহ্যিক নয়, প্রকৃত অর্থেই সৎ ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর দেখা গেছে জিয়া পরিবারে কোনো সঞ্চয় ছিল না।” এসব তথ্য প্রমাণ করে যে জিয়া রাষ্ট্রপতি হিসেবে অপরিমেয় ক্ষমতার অধিকারী হয়েও ব্যক্তিগত সম্পদ আহরণ বা বিলাসিতা থেকে নিজেকে বিরত রেখেছিলেন।
শাসনামলে সততা: জনমত ও ঐতিহাসিক পর্যালোচনা
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামলে তার সততা সম্পর্কে জনমত ছিল অত্যন্ত ইতিবাচক। ইতিহাস বিশ্লেষণে দেখা যায় যে সততা ও দেশপ্রেম ছিল জিয়ার নেতৃত্বের মূল ভিত্তি। তাঁর কঠোর স্বচ্ছ জীবনযাপন ছিল কিংবদন্তিতুল্য, যার বিরোধীরাও প্রশংসা করেছেন। একজন সেনানায়ক থেকে রাষ্ট্রীয় শাসক হয়েও তিনি দুর্নীতিমুক্ত ভাবমূর্তি ধরে রাখতে পেরেছিলেন এবং এতে যথেষ্ট সাফল্যও অর্জন করেছিলেন।
আবার বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনায় বক্তারা উল্লেখ করেন যে শহীদ জিয়ার সততা ও দেশপ্রেম ছিল “সকল প্রশ্নের ঊর্ধ্বে ও ঈর্ষণীয়” – তাঁর চরম শত্রুও কখনো তাঁর সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেনি। ঐতিহাসিকভাবেও দেখা যায়, জিয়ার প্রশাসন দুর্নীতি বা আত্মীয়করণ থেকে মুক্ত থাকা নিয়ে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করেছিল। একজন সমকালীন সাংবাদিক মন্তব্য করেছেন, যারা কোনোদিন রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার কথা কল্পনাও করেননি, সেই সাধারণ মানুষ ও তৃণমূল কর্মীর চোখেও জিয়া ছিলেন নায়কের মতো – মূলত তাঁর সততা এবং জনকল্যাণে আত্মনিবেদিত নেতৃত্বের গুণেই।
জিয়াউর রহমানের শাসনামলের একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো, নিজে সর্বোচ্চ সততা অনুসরণ করলেও তিনি অধস্তন নেতা-কর্মীদের মধ্যে দুর্নীতি রোধে কিছুটা শিথিল ছিলেন বলে সমালোচনা হয়েছে। সমালোচকদের মতে, মন্ত্রী ও রাজনীতিকদের দুর্নীতি দমনে তিনি যথেষ্ট কঠোরতা দেখাননি। তবে অন্য বিশ্লেষকদের মতে, স্বীয় সততার কারণে তিনি দুর্নীতির বিষয়টি প্রশ্রয় দেননি; বরং রাষ্ট্রক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে রাজনৈতিক সমর্থন অটুট রাখার কৌশলে কিছুটা নমনীয় ছিলেন।
তা সত্ত্বেও জিয়ার ব্যক্তিগত সততা এতটাই প্রশ্নাতীত ছিল যে বিরোধী রাজনীতিবিদরাও তাঁর অর্থনৈতিক নির্ভীকতা ও সৎ ইমেজের প্রশংসা করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, একটি সংসদীয় বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের এক বর্ষীয়ান নেতা জিয়ার জানাযায় জনতার অভূতপূর্ব সমাবেশের কথা উল্লেখ করে তাঁর জনগণের সাথে গভীর সম্পৃক্ততার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। জনসাধারণের স্বতঃস্ফূর্ত সেই ভালোবাসা তাঁর সততা ও আন্তরিকতার প্রতি মানুষের আস্থারই বহিঃপ্রকাশ।
সততা বিষয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও ভাবমূর্তি
রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে জিয়াউর রহমান কেবল দেশে নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও একজন সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে সম্মান পেয়েছিলেন। তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতা ও স্বচ্ছতার কারণে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসন লাভ করে। একই সময়ে জিয়া জোটনিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতির ধারা শক্ত করে তোলেন এবং চীন, সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করেন। ইরাক-ইরান যুদ্ধ থামাতে তিনি শান্তিদূতের ভূমিকা পালন করেন, যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাঁর নিষ্ঠা ও নৈতিক অবস্থানের পরিচায়ক।
জিয়াউর রহমান ব্যক্তিগতভাবে আন্তর্জাতিক মহলে সৎ ও নির্ভরযোগ্য নেতা হিসেবে সম্মানিত ছিলেন বলেই বিভিন্ন দেশ তাকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দিয়েছে। উত্তর কোরিয়া, মিশর, ইউগোশ্লাভিয়া সহ একাধিক রাষ্ট্র তাঁকে তাঁদের সর্বোচ্চ সম্মান প্রদান করে। তাঁর সততা ও কর্মনিষ্ঠার উদাহরণ এতটাই উজ্জ্বল ছিল যে তাঁকে আঞ্চলিক রাজনীতিতে “সততার আলোকবর্তিকা” বলে অভিহিত করা হয়।
জিয়ার মৃত্যুর পরও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাঁর স্মরণে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হয়—যা প্রমাণ করে যে একজন সত্যিকার দেশপ্রেমিক, সৎ ও বিশ্বস্ত নেতার প্রতি বিশ্বমঞ্চেও ছিল গভীর শ্রদ্ধা।
সততা প্রসঙ্গে সমসাময়িক ও পরবর্তীকালের প্রশংসাসূচক মন্তব্য
জিয়াউর রহমানের সততা সম্পর্কে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি প্রশংসাসূচক মন্তব্য করেছেন। তাঁর সমসাময়িক প্রবীণ রাজনীতিবিদ মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী শুরু থেকেই জিয়াকে সমর্থন জানিয়েছিলেন এবং বলেছেন, “জিয়াউর রহমানের ব্যক্তিগত সততা ও নিরপেক্ষতা অতুলনীয়। এমন সৎ নেতৃত্ব এ অঞ্চলে বিরল।” একজন সাংবাদিককে ভাসানী বলেছিলেন, “তুমি এমন একজন লোকের নাম বলো তো, যে জিয়ার মতো সৎ, নির্দোষ ও দেশপ্রেমিক?”
বাংলাদেশের জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ তাঁর উপন্যাসে জিয়াউর রহমানকে সৎ ও নির্মোহ নেতা হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। উপন্যাসের এক স্থানে বলা হয়েছে: “জিয়া সৎ মানুষ ছিলেন, এতে কোন সন্দেহ নেই… এমনকি তার মৃত্যুর পর দেখা গেছে, তার পরিবার কোনো অর্থবিত্ত জমাতে পারেনি।” সাহিত্যের পাতায় জিয়ার এই সততার স্বীকৃতি মূলত ঐতিহাসিক বাস্তবতার প্রতিফলন।
এছাড়া স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে অনেক রাজনীতিক ও বিশ্লেষক জিয়ার সততার প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছেন। বিএনপি-প্রধান হিসেবে পরবর্তীতে খালেদা জিয়াও তাঁর সততা ও দেশপ্রেমের কথা প্রকাশ্যে বলেছেন। সাম্প্রতিক আলোচনা ও গবেষণায় জোর দিয়ে বলা যায়, জিয়ার “গভীর দেশপ্রেম, সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা ও দূরদর্শিতা” তাঁকে এমন উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছিল যা আজও বিরল।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবন ও নেতৃত্ব সততা, দেশপ্রেম ও ন্যায়পরায়ণতার এক বিরল উদাহরণ। ব্যক্তিগত আচরণে মিতব্যয়িতা ও সচ্চরিত্র, সরকার পরিচালনায় স্বচ্ছতা ও ন্যায়নীতি এবং পরিবার-পরিজনের ক্ষেত্রেও পক্ষপাতহীন কঠোরতা—এই গুণের সমন্বয়ে জিয়া এক অবলৌকিক সততার মানদণ্ড স্থাপন করেছিলেন। তিনি প্রমাণ করেছিলেন, রাষ্ট্রনায়ক হওয়া মানেই শুধু ক্ষমতা নয়, বরং আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রতিচ্ছবি হওয়া।
বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায়, যেখানে শুদ্ধাচারের সংকট প্রকট, সেখানে শহীদ জিয়ার সততার দৃষ্টান্ত একটি জীবন্ত অনুপ্রেরণা। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তা কেবল ইতিহাস নয়—একটি নৈতিক রোডম্যাপ।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- সরদার ফজলুল করিম: এক নিঃস্বার্থ চিন্তাবিদের রাজনৈতিক পুনর্পাঠ
- ভারতবিরোধী ফেসবুক পোস্টে ক্ষিপ্ত হয়ে সাইমুম সাজিদের বাড়িতে হামলা, আ.লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ
- আকস্মিক বন্যায় পাকিস্তান বিধ্বস্ত, বাড়ছে প্রাণহানি
- আদানিকে সব বকেয়া পরিশোধ করল বাংলাদেশ
- বেকিং সোডা ও পাউডার: রান্নার সফলতার দুই গোপন যোদ্ধা
- রাতে বিছানায় ত্বক চুলকানি? জানুন কারণ ও প্রতিকার
- শেয়ারবাজারে ঝড় তুলেছে যে ১০টি শেয়ার! দেখে নিন তালিকা
- একটি ব্যালকনি, তিনটি জীবন—যশোরে নির্মাণ বিভীষিকা!
- তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের দিনক্ষণ ঠিক, প্রস্তুত হচ্ছে বুলেটপ্রুফ নিরাপত্তা ও সাংগঠনিক কাঠামো
- মুরাদনগরে হিন্দু নারী নির্যাতন নিয়ে মির্জা ফখরুলের কঠোর বিবৃতি
- ৩০ জুনদরপতনের শীর্ষে যারা
- সতর্ক হোন! খালি পেটে এসব করলেই বিপদ
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতা কার হাতে, তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে
- সপ্তাহের শেষ দিনে যেসব শেয়ারে প্রবল সাড়া
- শিশু হত্যায় মায়ের হাতে মেয়ে খুন, যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় ডাক্তার মা গ্রেপ্তার
- শহীদ জিয়া: ক্ষমতার মসনদে সততার অনন্য দৃষ্টান্ত
- 'সাকিব ছিলেন অবৈধ সরকারের এমপি'— মন্তব্য আমিনুল হকের
- তুরস্কের সঙ্গে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর বাংলাদেশের
- দারিদ্র্য-বেকারত্ব-কার্বন নিঃসরণ রোধে ইসলামি অর্থনীতি জরুরি
- বাগেরহাটে কারখানায় ভয়াবহ ডাকাতি, এক কোটি টাকার কাঁচামাল লুট
- জামালপুর মাতৃসদনে গাইনী চিকিৎসক ছাড়া নার্স-আয়ার মাধ্যমে প্রসব, নবজাতকের মৃত্যু
- সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার শামসুল হুদা আর নেই
- ভিনিসিয়াস ও ইসাবেলার সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন, বলছেন ‘শুধুই বন্ধু’
- মৌলভীবাজারের ইমামবাড়ায় মহররমের আয়োজন, ভক্তদের ভিড়
- গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে হামাসের আলোচনার প্রস্তুতি
- কিডনি সমস্যা: প্রাথমিক পাঁচটি লক্ষণ ও সতর্কতার প্রয়োজন
- রাজধানীসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি অব্যাহত, ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস ৭ অঞ্চলে
- চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে হজ ফেরা ফ্লাইট আটকে, ভোগান্তিতে ৪০০ যাত্রী
- রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
- বলিউড তারকাদের ঝলমলে ফ্যাশনে আধুনিকতার ছাপ
- শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় নামাজের বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি
- ‘আমি মা হতে চাই’—জায়েদ খানের প্রশ্নে তিশার স্পষ্ট উত্তর
- রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাকে ধরার অভিযানের ছদ্মবেশে শ্বশুরবাড়ি লুটপাটের মামলা
- বরিশালে হাসপাতালে পুলিশ ফাঁকি দিয়ে ডাকাত পালাল, স্ত্রী গ্রেপ্তার
- লাতাকিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ আগুন, উদ্ধার কাজে বাধা মাইন
- নীলফামারীতে হাঁড়িভাঙা আমে ভরপুর মৌসুম, ব্যস্ততা পাইকারি বাজারে
- ‘লুটপাট বন্ধ না করলে জনগণ দাঁড়াবে রাস্তায়’—জামায়াতের হুঁশিয়ারি বার্তা
- পরিস্থিতি বদলাচ্ছে প্রতিদিন, তবে যুদ্ধবিরতির আশায় ট্রাম্প
- হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি হাজি
- নারী ফুটবলের অগ্রযাত্রায় আরেকটি ধাপ বাংলাদেশের সামনে
- সরদার ফজলুল করিম: এক নিঃস্বার্থ চিন্তাবিদের রাজনৈতিক পুনর্পাঠ
- ভারতবিরোধী ফেসবুক পোস্টে ক্ষিপ্ত হয়ে সাইমুম সাজিদের বাড়িতে হামলা, আ.লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ
- আকস্মিক বন্যায় পাকিস্তান বিধ্বস্ত, বাড়ছে প্রাণহানি
- আদানিকে সব বকেয়া পরিশোধ করল বাংলাদেশ
- বেকিং সোডা ও পাউডার: রান্নার সফলতার দুই গোপন যোদ্ধা
- রাতে বিছানায় ত্বক চুলকানি? জানুন কারণ ও প্রতিকার
- শেয়ারবাজারে ঝড় তুলেছে যে ১০টি শেয়ার! দেখে নিন তালিকা
- একটি ব্যালকনি, তিনটি জীবন—যশোরে নির্মাণ বিভীষিকা!
- তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের দিনক্ষণ ঠিক, প্রস্তুত হচ্ছে বুলেটপ্রুফ নিরাপত্তা ও সাংগঠনিক কাঠামো
- মুরাদনগরে হিন্দু নারী নির্যাতন নিয়ে মির্জা ফখরুলের কঠোর বিবৃতি
- ৩০ জুন দরপতনের শীর্ষে যারা
- সতর্ক হোন! খালি পেটে এসব করলেই বিপদ
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতা কার হাতে, তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে
- সপ্তাহের শেষ দিনে যেসব শেয়ারে প্রবল সাড়া
- শিশু হত্যায় মায়ের হাতে মেয়ে খুন, যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় ডাক্তার মা গ্রেপ্তার