মতামত
বাংলাদেশে কারাগার/হেফাজতে আত্মহত্যা: একটি উপেক্ষিত সংকট
.jpg)
ড. আনিসুর রহমান খান ও ড. রাসেল হোসাইন
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক
বিশ্বব্যাপী, আত্মহত্যা কারাগার ও অন্যান্য হেফাজতকেন্দ্রিক পরিবেশে মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। কারাবন্দিদের আত্মহত্যার ঝুঁকি সাধারণ জনগণের তুলনায় অনেক বেশি। একটিবৈশ্বিক গবেষণার সূত্রমতে, ২০২২ সালে ৯৫টি দেশে প্রতি লাখে ৩৪.২ জন বন্দি আত্মহত্যা করেছেন, যেখানে ২০১৯ সালে সাধারণ জনগণের আত্মহত্যার হার ছিল প্রতি লাখে ৯.২ জন। ইউরোপের কারাগারগুলোতে মৃত্যুর সবচেয়ে বড় কারণ ছিল আত্মহত্যা, যা মোট মৃত্যুর ১৮ শতাংশ। এরপর রয়েছে আমেরিকা, যেখানে এই হার ১২ শতাংশ। তবে, এশিয়া ও আফ্রিকার যেসব দেশে তথ্য পাওয়া গেছে, সেসব দেশে আত্মহত্যা কারাগারভিত্তিক মৃত্যুর ৫ শতাংশেরও কম ছিল। অন্য একটি গবেষণা অনুযায়ী, ২০০০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বের ৭৮টি দেশে মোট ২৯,৭১১টি কারাগারে আত্মহত্যার ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে। ২০১১ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ২৪টি উচ্চ আয়ের দেশে মোট ৩,৯০৬টি কারাগারে আত্মহত্যার ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে নর্ডিক দেশগুলোতে আত্মহত্যার হার ছিল সবচেয়ে বেশি—প্রতি ১ লাখ বন্দির মধ্যে ১০০-এরও বেশি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এই দেশগুলোতে আবার সাধারণ জনসংখ্যার তুলনায় পুরুষ বন্দিদের আত্মহত্যার হার প্রায় তিন গুণ এবং নারী বন্দিদের আত্মহত্যার হার প্রায় নয় গুণ বেশি ছিল।
কারাগার ও হেফাজতকেন্দ্রিক পরিবেশে আত্মহত্যার পেছনে নানাবিধ ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান কাজ করে, যা একে অপরের সঙ্গে জটিলভাবে সম্পর্কযুক্ত এবং পারস্পরিকভাবে প্রভাব বিস্তার করে। তাত্ত্বিকভাবে আত্মহত্যাজনিত এই ঝুঁকিগুলোকে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। প্রথমত, ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যসংক্রান্ত ঝুঁকি—যেমন মানসিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত জটিলতা, মাদকাসক্তি, অতীতে আত্মহত্যার প্রচেষ্টা বা আত্মহত্যাপ্রবণতা, এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত দুর্বলতা যেগুলো বন্দিরা কারাগারে প্রবেশের আগেই তাদের সঙ্গে নিয়ে আসে। দ্বিতীয়ত, প্রাতিষ্ঠানিক ঝুঁকি—যেমন বন্দিত্বের ফলে সৃষ্ট নিঃসঙ্গতা, স্বাধীনতা হরণের বেদনা, ঘনিষ্ঠ সামাজিক সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্নতা, অপমান ও সহিংসতা, বিচারপ্রক্রিয়ায় অনিশ্চয়তা এবং দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ, যা কারাগারে অবস্থানকালীন মানসিক যন্ত্রণা ও হতাশা আরও তীব্র করে তোলে। এই দুই স্তরের ঝুঁকি উপাদান সমন্বিতভাবে আত্মহত্যার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।
বাংলাদেশে বর্তমানে ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগার এবং ৫৫টি জেলা কারাগার রয়েছে। এর মধ্যে একটি কারাগার শুধুমাত্র নারীদের জন্য নির্ধারিত, আর বাকি কারাগারগুলোতে নারী ও পুরুষ বন্দিদের জন্য পৃথক পৃথক সেকশন রয়েছে। বাংলাদেশে কারাগারে অতিরিক্ত ধারণক্ষমতা একটি গুরুতর সমস্যা। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৪ সালে দেশের কারাগারগুলোতে বন্দির সংখ্যা ছিল ৫৩,৮৩১ জন, যেখানে সরকারি অনুমোদিত ধারণক্ষমতা ছিল ৪২,৮৮৭ জন। ফলে কারাগারগুলোর দখল হার দাঁড়িয়েছে প্রায় ১২৪.৫ শতাংশ। অন্যদিকে, বাংলাদেশে আত্মহত্যা একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যা হলেও, দেশে একটি জাতীয় আত্মহত্যা নজরদারি ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন জনগোষ্ঠী ও ভৌগলিক অঞ্চলে আত্মহত্যার ঝুঁকিপূর্ণ কারণগুলো চিহ্নিত করার নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা নেই। অর্থাৎ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো তথ্য ও পরিসংখ্যানের অপ্রতুলতা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাম্প্রতিক হিসেব মতে, বাংলাদেশে বছরে প্রায় ৬,০০০টি আত্মহত্যা ঘটে। বাংলাদেশে কারাগারে আত্মহত্যার সুনির্দিষ্ট হার অজানা। সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠান, কারা অধিদপ্তর বা বাংলাদেশ পুলিশ, কারাগারে আত্মহত্যার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য প্রকাশ করে না। ফলে, গবেষকও নীতিনির্ধারকরা এ সম্পর্কে অন্ধকারে থাকেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সীমিত ও নিয়ন্ত্রিত স্বভাবের কারণে কারাগার ও পুলিশ হেফাজত সম্পর্কিত অনেক তথ্যই জনসমক্ষে আসে না। তবে, মাঝে মাঝে পত্র-পত্রিকায় কারাগার বা হেফাজতে আত্মহত্যার ঘটনা সংক্রান্ত কিছু তথ্য প্রকাশিত হয়।
এ ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন অনলাইন সংবাদসূত্র বিশ্লেষণ থেকে দেখা যায়, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশে মোট ২০ জন বন্দি/আটককৃত ব্যক্তি আত্মহত্যা করে মৃত্যুবরণ করেছেন। আত্মহত্যার ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৩টি (৬৫%) কারাগারে এবং ৭টি (৩৫%) পুলিশ হেফাজতে সংঘটিত হয়েছে। সর্বোচ্চ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ২০২২ এবং ২০২৪ সালে, প্রত্যেক বছরে ৫টি করে ঘটনা (২৫%)। অপরাধ সংগঠনের প্রেক্ষাপটে দেখা গেছে, আত্মহত্যাকারীদের ৪০% হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে এবং ২০% মাদক সংশ্লিষ্ট মামলায় গ্রেপ্তার ছিলেন। এদের সবাই পুরুষ, এবং ৬৫ শতাংশের বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। আত্মহত্যার প্রধান পদ্ধতি ছিল গলায় ফাঁস, যা ৯০ শতাংশ ঘটনায় ব্যবহৃত হয়েছে। প্রাপ্ত সূত্রমতে, এসব আত্মহত্যার পেছনে ছিল ব্যক্তিগত সংকট, হতাশা, মানসিক রোগ, বিচারহীনতা, অমানবিক বন্দিদশা, এবং শাস্তির ভয়।
সন্দেহ নেই, কারাবাস স্বাভাবিকভাবেই একটি মানসিক চাপপূর্ণ অভিজ্ঞতা, কারণ এটি বন্দিদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো থেকে বঞ্চিত করে এবং তাদের উপর গভীর মানসিক যন্ত্রণা ও কষ্টের ক্ষেত্র তৈরি করে। পূর্বে উল্লেখিত হয়েছে যে, আটককৃত ব্যক্তিরা কিছু ব্যক্তিগত দুর্বলতা নিয়ে কারাগারে প্রবেশ করে। এই দুর্বলতাগুলো যখন কারাবাসের সঙ্গে সম্পর্কিত সংকট ও অনিশ্চয়তা এবং কারাগারের চলমান মানসিক চাপের সঙ্গে মিলিত হয়, তখন আত্মহত্যার ঝুঁকি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
যদিও কারাগার একটি শাস্তিমূলক প্রতিষ্ঠান, জাতিসংঘের Standard Minimum Rules for the Treatment of Prisoners, যা সাধারণভাবে Nelson Mandela Rules নামে পরিচিত, বন্দিদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যসেবার অধিকার রয়েছে বলে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে। আরও বলা হয়েছে যে, কারাগারের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় মনোবিজ্ঞান ও মনোরোগবিদ্যার যথাযথ দক্ষতা ও বিশেষজ্ঞ অন্তর্ভুক্ত থাকা আবশ্যক। দুর্ভাগ্যবশত, বাংলাদেশে কারাগারগুলোর মানসিক স্বাস্থ্যসেবার অবস্থা অত্যন্ত দুর্বল ও অপ্রতুল। বর্তমানে কোন সরকারি কারাগারে মনোরোগ চিকিৎসাকেন্দ্র নেই। কারাগারে কর্মরত চিকিৎসা কর্মীরা মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ পান না, এবং বন্দিদের জন্য নিয়মিত স্ক্রীনিং বা কাউন্সেলিং ব্যবস্থাও নেই। যেসব ক্ষেত্রে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের হস্তক্ষেপ জরুরি বলে বিবেচিত হয়, সেসব বন্দিকে শুধুমাত্র নিকটবর্তী মনোরোগ ইউনিট-সম্পন্ন সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাংলাদেশে কারাগার/হেফাজতে মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তার সুনির্দিষ্ট কাঠামো না থাকার কারণে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়তে পারে।
বাংলাদেশ সরকার ২০২০–২০৩০ সাল মেয়াদি জাতীয় কৌশলগত মানসিক স্বাস্থ্য পরিকল্পনা গ্রহণ করলেও, তাতে কারাগার বা হেফাজতকেন্দ্রিক আত্মহত্যা প্রতিরোধের জন্য কোনো নির্দিষ্ট পদক্ষেপ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি।
কারাগার/হেফাজতে আত্মহত্যা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, এটি একটি কাঠামোগত সমস্যা যার সমাধান আবশ্যক। রাষ্ট্র ও সমাজকে এই নীরব সংকটের প্রতিরোধে কার্যকর ও মানবিক পদক্ষেপ নিতে হবে। চিহ্নিত ঝুঁকিগুলোর ভিত্তিতে কারাগারে আত্মহত্যা প্রতিরোধে নীতিগত পদক্ষেপ গ্রহণ এখন অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশে এই ধরনের নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের উচিত বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠিত উত্তম চর্চা ও অভিজ্ঞতা বিবেচনায় নেওয়া। বিশেষভাবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ কর্তৃক কারাগার ও হেফাজতকেন্দ্রিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ে প্রদত্ত নির্দেশিকা ও সুপারিশসমূহ থেকে দিকনির্দেশনা গ্রহণ করা প্রয়োজন। বন্দিদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে এবং কারাকর্মীদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে। সর্বোপরি, কারাগার/হেফাজতে আত্মহত্যা সংক্রান্ত গবেষণার কোনো বিকল্প নেই, এবং কর্তৃপক্ষকে এরূপ গবেষণার প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরির ব্যবস্থা করতে হবে।
- ড. আনিসুর রহমান খান, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা এবং প্রফেসর এক্সট্রাঅর্ডিনারিয়াস, ইনস্টিটিউট ফর সোশ্যাল অ্যান্ড হেলথ সায়েন্সেস, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকা
-ড. রাসেল হোসাইন, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- সরদার ফজলুল করিম: এক নিঃস্বার্থ চিন্তাবিদের রাজনৈতিক পুনর্পাঠ
- ভারতবিরোধী ফেসবুক পোস্টে ক্ষিপ্ত হয়ে সাইমুম সাজিদের বাড়িতে হামলা, আ.লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ
- আকস্মিক বন্যায় পাকিস্তান বিধ্বস্ত, বাড়ছে প্রাণহানি
- আদানিকে সব বকেয়া পরিশোধ করল বাংলাদেশ
- বেকিং সোডা ও পাউডার: রান্নার সফলতার দুই গোপন যোদ্ধা
- রাতে বিছানায় ত্বক চুলকানি? জানুন কারণ ও প্রতিকার
- শেয়ারবাজারে ঝড় তুলেছে যে ১০টি শেয়ার! দেখে নিন তালিকা
- একটি ব্যালকনি, তিনটি জীবন—যশোরে নির্মাণ বিভীষিকা!
- তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের দিনক্ষণ ঠিক, প্রস্তুত হচ্ছে বুলেটপ্রুফ নিরাপত্তা ও সাংগঠনিক কাঠামো
- মুরাদনগরে হিন্দু নারী নির্যাতন নিয়ে মির্জা ফখরুলের কঠোর বিবৃতি
- ৩০ জুনদরপতনের শীর্ষে যারা
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতা কার হাতে, তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে
- শিশু হত্যায় মায়ের হাতে মেয়ে খুন, যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় ডাক্তার মা গ্রেপ্তার
- সপ্তাহের শেষ দিনে যেসব শেয়ারে প্রবল সাড়া
- ২৯ জুন: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বড় পতন দেখলো ১০ কোম্পানি
- বাংলাদেশে কারাগার/হেফাজতে আত্মহত্যা: একটি উপেক্ষিত সংকট
- মব, প্রেশার গ্রুপ এবং রাজনৈতিক স্বার্থ
- আশুরা উপলক্ষে তারেক রহমানের বার্তা: ইনসাফ প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে
- এনসিপিকে ঘিরে যৌন হয়রানির ইঙ্গিত, রুমিনের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
- তানভীর ইসলামের জোড়া আঘাতে চাপে শ্রীলঙ্কা
- চাঁদাবাজি অভিযোগে মুখোমুখি বৈষম্যবিরোধী ও জামায়াত
- ১২ দেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতির ঘোষণা, ট্রাম্প বললেন— ‘নাও অথবা ছেড়ে দাও’
- আশুরার শিক্ষা ধারণ করে নেক আমলের তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- সালাহউদ্দিন আহমদের মন্তব্য: "সংস্কারের কথা বলছে তারাই, যারা একসময় নির্বাচন বৈধতা দিয়েছিল"
- গত ১৫ বছরের সাংবাদিকতায় ব্যর্থতা, জাতিসংঘ তদন্ত করুক: প্রেস সচিব
- পুঁজিবাজারে গতি ফিরছে? শীর্ষ ১০ গেইনারে ব্যাংক ও ফান্ডের দাপট
- সপ্তাহের শেষ দিনে লেনদেন কমলেও ব্লক মার্কেটে ১৬৭ কোটি টাকার লেনদেন, পুঁজিবাজারে মিশ্র প্রবণতা
- ম্যাক্স ভেবারের দৃষ্টিতে প্রোটেস্ট্যান্টিজম: ধর্ম থেকে পুঁজিবাদের উত্থান
- শহীদ জিয়া: ক্ষমতার মসনদে সততার অনন্য দৃষ্টান্ত
- 'সাকিব ছিলেন অবৈধ সরকারের এমপি'— মন্তব্য আমিনুল হকের
- তুরস্কের সঙ্গে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর বাংলাদেশের
- দারিদ্র্য-বেকারত্ব-কার্বন নিঃসরণ রোধে ইসলামি অর্থনীতি জরুরি
- বাগেরহাটে কারখানায় ভয়াবহ ডাকাতি, এক কোটি টাকার কাঁচামাল লুট
- জামালপুর মাতৃসদনে গাইনী চিকিৎসক ছাড়া নার্স-আয়ার মাধ্যমে প্রসব, নবজাতকের মৃত্যু
- সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার শামসুল হুদা আর নেই
- ভিনিসিয়াস ও ইসাবেলার সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন, বলছেন ‘শুধুই বন্ধু’
- মৌলভীবাজারের ইমামবাড়ায় মহররমের আয়োজন, ভক্তদের ভিড়
- গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে হামাসের আলোচনার প্রস্তুতি
- কিডনি সমস্যা: প্রাথমিক পাঁচটি লক্ষণ ও সতর্কতার প্রয়োজন
- রাজধানীসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি অব্যাহত, ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস ৭ অঞ্চলে
- সরদার ফজলুল করিম: এক নিঃস্বার্থ চিন্তাবিদের রাজনৈতিক পুনর্পাঠ
- ভারতবিরোধী ফেসবুক পোস্টে ক্ষিপ্ত হয়ে সাইমুম সাজিদের বাড়িতে হামলা, আ.লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ
- আকস্মিক বন্যায় পাকিস্তান বিধ্বস্ত, বাড়ছে প্রাণহানি
- আদানিকে সব বকেয়া পরিশোধ করল বাংলাদেশ
- বেকিং সোডা ও পাউডার: রান্নার সফলতার দুই গোপন যোদ্ধা
- রাতে বিছানায় ত্বক চুলকানি? জানুন কারণ ও প্রতিকার
- শেয়ারবাজারে ঝড় তুলেছে যে ১০টি শেয়ার! দেখে নিন তালিকা
- একটি ব্যালকনি, তিনটি জীবন—যশোরে নির্মাণ বিভীষিকা!
- তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের দিনক্ষণ ঠিক, প্রস্তুত হচ্ছে বুলেটপ্রুফ নিরাপত্তা ও সাংগঠনিক কাঠামো
- মুরাদনগরে হিন্দু নারী নির্যাতন নিয়ে মির্জা ফখরুলের কঠোর বিবৃতি
- ৩০ জুন দরপতনের শীর্ষে যারা
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতা কার হাতে, তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে
- শিশু হত্যায় মায়ের হাতে মেয়ে খুন, যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় ডাক্তার মা গ্রেপ্তার
- সপ্তাহের শেষ দিনে যেসব শেয়ারে প্রবল সাড়া
- ২৯ জুন: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বড় পতন দেখলো ১০ কোম্পানি