জুলাই মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে রেকর্ড!

চলতি জুলাই মাসের প্রথম ২১ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৯ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৮.৬০ শতাংশ বেশি। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৮ কোটি ৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, গত বছরের জুলাই মাসের প্রথম ২১ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৪৩ কোটি ডলার। সেই তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে উল্লেখযোগ্য হারে রেমিট্যান্স বেড়েছে।
আরিফ হোসেন আরও জানান, শুধু গত ২১ জুলাই একদিনেই দেশে এসেছে ৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এতে বোঝা যাচ্ছে, প্রবাসীরা আগের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য স্বস্তিদায়ক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরজুড়ে দেশে মোট এসেছে ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এটি দেশের ইতিহাসে এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রবাসী আয়ের এই প্রবাহ দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এছাড়া রেমিট্যান্স বৃদ্ধি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবে।
/আশিক

রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ল, নতুন তথ্য দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে এখন ৩২ হাজার ১০৭ দশমিক ৯১ মিলিয়ন ডলার বা ৩২ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার (২২ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এই তথ্য জানিয়েছেন।
আইএমএফের হিসাবেও বাড়ল রিজার্ভ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২১ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ৩২,১০৭.৯১ মিলিয়ন ডলার।
বিপিএম-৬ অনুযায়ী: আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী দেশের রিজার্ভ এখন ২৭,৩৫০ দশমিক ৯৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩১,৯৩৬.৯৪ মিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৭,১২১.৮২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
উল্লেখ্য, নিট রিজার্ভ গণনা করা হয় আইএমএফের বিপিএম-৬ পরিমাপ অনুসারে। মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়।
শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ক্ষতির পরিমাণ ১২ হাজার কোটি টাকা
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সবমিলিয়ে ১ বিলিয়ন ডলার বা ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)।
সোমবার (২০ অক্টোবর) এক ব্রিফিংয়ে ইএবি এই তথ্য জানায়।
আর্থিক ক্ষতি ও ভাবমূর্তি
ইএবি জানায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সব মিলিয়ে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ব্রিফিংয়ে সংগঠনটি আরও বলে:
“এ ঘটনায় দেশের শুধু আর্থিক ক্ষতি হয়নি, দেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে, যা উদ্বেগের।”
গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রায় ২৭ ঘণ্টা পর ওই আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়। অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনায় ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সরকার।
তৈরি পোশাক শিল্পে বড় আঘাত: কার্গো ভিলেজের ক্ষতি নিয়ে যা বলল বিজিএমইএ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকারও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করছেন তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর নেতারা। রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইনামুল হক খানের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এই উদ্বেগ প্রকাশ করে।
রপ্তানি বাণিজ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত
বিজিএমইএর নেতারা বলেছেন, এই দুর্ঘটনায় দেশের রপ্তানি বাণিজ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ক্ষতির কারণ: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইনামুল হক লিখিত বক্তব্যে বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ফলে উচ্চ মূল্যের পণ্য, জরুরি শিপমেন্টের জন্য রাখা তৈরি পোশাক, মূল্যবান কাঁচামাল এবং নতুন ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্যাম্পল পণ্য পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এটি শুধু বর্তমান রপ্তানির ক্ষতি নয়, ভবিষ্যতের ব্যবসায়িক সুযোগও ব্যাহত করবে।
পরিমাণের আশঙ্কা: বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, “আমরা ভেতরে গিয়ে ভয়াবহ চিত্র দেখেছি। পুরো ইমপোর্ট সেকশন পুড়ে গেছে। আমাদের অনুমান, ক্ষতির পরিমাণ ১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) টাকার বেশি হতে পারে।”
ক্ষতিপূরণ ও পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ
বিজিএমইএ ইতিমধ্যে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে কাজ শুরু করেছে। সদস্যদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে ক্ষতিগ্রস্ত পণ্যের তালিকা চাওয়া হয়েছে এবং দ্রুত তথ্য সংগ্রহের জন্য একটি অনলাইন পোর্টাল খোলা হয়েছে।
সহায়তা: ফয়সাল সামাদ জানান, ঘটনাস্থলে বাণিজ্য উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। উপদেষ্টা তাৎক্ষণিকভাবে নতুন পণ্যের আমদানি কার্যক্রমে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।
পণ্য খালাসে দ্রুততা: আপাতত টার্মিনাল-৩–এ নতুন স্থানে আমদানি পণ্য রাখার ব্যবস্থা করা হবে। উপদেষ্টা ৭২ ঘণ্টার পরিবর্তে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে দ্রুত পণ্য খালাস করার নির্দেশনা দিয়েছেন। কাস্টমসের সঙ্গে যৌথভাবে একটি ওয়ার্কিং কমিটি করা হচ্ছে, যাতে দ্রুত মালামাল খালাস করা যায় এবং শুক্র-শনিবারও কাজ চলবে।
প্রতিদিন ২০০-২৫০টি কারখানার পণ্য আকাশপথে রপ্তানি হয় বলে জানিয়েছেন ইনামুল হক খান।
নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
শাহজালালে আগুনে ছাই ব্যবসায়িক আশা: বিলিয়ন ডলারের ক্ষতির আশঙ্কা
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে আমদানি-রপ্তানির শত শত টন পণ্য আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার বিকেল আড়াইটার দিকে বিমানবন্দরের গেট নম্বর ৮–এর কাছে এ আগুনের সূত্রপাত ঘটে। দ্রুতই আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো কার্গো ভিলেজ জুড়ে, যেখানে দেশের আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রমের একটি বড় অংশ সম্পন্ন হয়।
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তলহা বিন জাসিম জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি। তবে প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী ক্ষতির পরিমাণ বিপুল।
বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কবির আহমেদ বলেন, এই অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীরা বিলিয়ন ডলারের ক্ষতির মুখে পড়েছেন। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী (প্রতি ডলার ১২২.১৩ টাকা ধরে) ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ২১৪ কোটি টাকারও বেশি হতে পারে।
তিনি আরও জানান, অগ্নিকাণ্ডের কারণে কার্গো এক্সপ্রেস সেবা, গুদাম, কার্গো বিমান এবং বিমানবন্দরের অবকাঠামোগত কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে শুধু ব্যবসায়ী মহল নয়, গোটা দেশের বাণিজ্যিক পরিবেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ মূলত আমদানি-রপ্তানি পণ্যের সংরক্ষণ ও ছাড়প্রাপ্তির জায়গা। এখান থেকে আমদানিকারক বা তাদের প্রতিনিধি শুল্ক বিভাগ থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর পণ্য সংগ্রহ করেন। পচনশীল পণ্য যেমন সবজি, ফলমূল বা তৈরি পোশাক সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই প্রেরণ করা হয়। তবে রপ্তানির ফ্লাইট সংকট বা কাস্টমস জটিলতার কারণে অনেক পণ্য এখানে কয়েকদিন পর্যন্ত থেকে যায়। ফলে অগ্নিকাণ্ডে এইসব পণ্যের বিশাল অংশ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আরএমকে গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার কামরুজ্জামান ইবনে আমিন সোহেল বলেন, “এই ঘটনায় অসংখ্য আমদানিকারক তাদের পণ্য হারিয়েছেন। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণ চিত্র জানা সম্ভব নয়। বীমা দাবির প্রক্রিয়াও শুরু হতে সময় লাগবে।”
বিশ্লেষকদের মতে, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এখানে শুল্ক বিভাগ, এয়ারলাইনস ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিস রয়েছে। আগুনে শুধু পণ্যই নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও নথিপত্রও ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) বিধান অনুযায়ী, বিমানবন্দর কার্যক্রম পুনরায় চালুর আগে পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা মূল্যায়ন সম্পন্ন করতে হবে।
দেশের আমদানি-রপ্তানি খাতের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী মহল আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এই অগ্নিকাণ্ড দীর্ঘমেয়াদে বাণিজ্য প্রবাহে বড় ধাক্কা দেবে। বিশেষ করে রপ্তানি পণ্যের সময়সীমা (লিড টাইম) রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে, যা আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
-নাজমুল হাসান
জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ দেশের কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে ‘বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ জাল নোট প্রবেশ করছে’—এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ নিয়ে জনমনে উদ্বেগ দেখা দেওয়ায় নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে আরও সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এই তথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতি ও সতর্কতা
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, প্রকাশিত প্রতিবেদনটি জনসাধারণের মধ্যে উদ্বেগ ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী, জাল নোট তৈরি, বহন এবং লেনদেন করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সংস্থাটি জানায়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জাল টাকার প্রচলন রোধে নিয়মিতভাবে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে তৎপর।
এ প্রেক্ষিতে নগদ লেনদেনে জনসাধারণকে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন এবং জাল নোট প্রচলন প্রতিরোধে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অনুসরণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে:
১. নিরাপত্তা যাচাই: নোট গ্রহণের সময় নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যাচাই করুন। যেমন—জলছাপ, অসমতল ছাপা, নিরাপত্তা সুতা, রং পরিবর্তনশীল কালি ও ক্ষুদ্র লেখা।
২. ব্যাংকিং চ্যানেল: বড় অঙ্কের লেনদেনে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করুন।
৩. ডিজিটাল পেমেন্ট: নগদ লেনদেনের ক্ষেত্রে সম্ভব হলে ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
৪. সন্দেহজনক নোট: সন্দেহজনক নোট পেলে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অথবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করুন।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ‘আসল নোট চিনুন, নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করুন’—এই মূলমন্ত্রে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। আসল নোটের বৈশিষ্ট্য জানতে প্রতিটি ব্যাংক শাখায়ও পোস্টার টানানো আছে।
সবুজ শিল্পে নতুন মাইলফলক: আরও পাঁচটি কারখানা পেল লিড সার্টিফিকেশন
সবুজ শিল্পায়নের পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা আরও এক ধাপ এগিয়েছে। নতুন করে পাঁচটি তৈরি পোশাক কারখানা পেয়েছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃত ‘লিড’ (LEED) সার্টিফিকেশন, যা দেশটিকে আবারও বিশ্বের শীর্ষ সবুজ পোশাক উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে সুদৃঢ় করেছে।
সর্বশেষ এই পাঁচটি কারখানা যুক্ত হওয়ায় বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ২৬৮টি এলইইডি-সার্টিফায়েড পোশাক কারখানা রয়েছে—যার মধ্যে ১১৪টি প্লাটিনাম এবং ১৩৫টি গোল্ড সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত। সংখ্যার বিচারে এটি বিশ্বের সর্বাধিক সবুজ কারখানার মালিকানা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ।
একইসঙ্গে, বিশ্বের শীর্ষ ১০০ উচ্চমানের এলইইডি-সার্টিফায়েড কারখানার মধ্যে ৬৮টি এখন বাংলাদেশে অবস্থিত, যা পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ও জ্বালানি দক্ষতায় দেশের পোশাক শিল্পের ধারাবাহিক অগ্রগতি ও অঙ্গীকারের প্রমাণ বহন করে।
সর্বশেষ এলইইডি স্বীকৃতি পাওয়া পাঁচটি কারখানা হলো—
পাকিজা নিট কম্পোজিট লিমিটেড, সাভার, ঢাকা — O+M: Existing Buildings v4.1 ক্যাটাগরিতে ৮৭ পয়েন্টে প্লাটিনাম সার্টিফিকেশন অর্জন।
ফ্যাশন পালস লিমিটেড, বিসিক শিল্পনগরী, ঢাকা — BD+C: New Construction v4 ক্যাটাগরিতে ৮৭ পয়েন্টে প্লাটিনাম সার্টিফিকেশন।
গাভা প্রাইভেট লিমিটেড, প্লট ১১৪-১২০, ঢাকা — BD+C: New Construction v4 ক্যাটাগরিতে ৮৭ পয়েন্টে প্লাটিনাম সার্টিফিকেশন।
ভিজ্যুয়াল নিটওয়ার্স লিমিটেড, চট্টগ্রাম — O+M: Existing Buildings v4.1 ক্যাটাগরিতে ৭৬ পয়েন্টে গোল্ড সার্টিফিকেশন।
ট্যালিসম্যান পারফরম্যান্স লিমিটেড, সিইপিজেড, চট্টগ্রাম — BD+C: New Construction v4 ক্যাটাগরিতে ৬২ পয়েন্টে গোল্ড সার্টিফিকেশন।
এই অর্জন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) শিল্পের সবুজ রূপান্তরের ধারাবাহিক সফলতার প্রতিফলন। গত এক দশকে দেশের পোশাক খাত আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পরিবেশবান্ধব মানদণ্ড মেনে একটি ‘গ্রিন রেভলিউশন’-এর সূচনা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (USGBC) কর্তৃক প্রদত্ত এই এলইইডি সার্টিফিকেশন পাওয়া যায় জ্বালানি ও পানি ব্যবহারে দক্ষতা, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের জন্য উন্নত ও স্বাস্থ্যসম্মত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার কঠোর মানদণ্ড পূরণের পর।
শিল্প বিশ্লেষকদের মতে, এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে উদ্যোক্তাদের সচেতন উদ্যোগ, বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)-এর সক্রিয় ভূমিকা এবং সরকারের সহায়ক নীতি—যা সবুজ শিল্পায়ন ও টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থাকে উৎসাহিত করেছে।
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সবুজ কারখানার এই সাফল্য শুধু দেশের পোশাকশিল্পকে একটি “দায়িত্বশীল সোর্সিং ডেস্টিনেশন” হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে না, বরং জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের দিকেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
-সুত্রঃ বি এস এস
শায়খ আহমাদুল্লাহর কণ্ঠে ইসলামী ব্যাংকিংয়ে স্বচ্ছতার আহ্বান
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য শরিয়াহভিত্তিক বাড়ি ও গাড়ি কেনার ঋণ চালুর পরামর্শ দিয়েছেন দেশের খ্যাতনামা ইসলামী আলোচক ও আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, যারা ইসলামী নীতিমালা মেনে চলতে চান, এমন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বর্তমানে এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীতে বাংলাদেশ ব্যাংক আয়োজিত পবিত্র সীরাতুন্নবী (সা.) মাহফিলে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
বিকল্প পথ ও নৈতিক দায়িত্ব
শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, “বাংলাদেশ ব্যাংকের অনেক কর্মকর্তা আমাকে জানিয়েছেন, তারা হাউস লোন বা গাড়ি লোনের ক্ষেত্রে শরিয়াহ অনুসরণ করতে চান। কিন্তু বর্তমানে তেমন কোনো পদ্ধতি বা টুলস না থাকায় তারা বাধ্য হয়ে সুদনির্ভর লোন গ্রহণ করেন।”
তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে। তিনি বলেন:
“আমরা কাউকে বাধ্য করতে বলছি না, বরং বলছি, যারা শরিয়াহভিত্তিক পথে লেনদেন করতে চান, তাদের জন্য বিকল্প একটি পথ থাকা উচিত। এটি শুধু ধর্মীয় দায় নয়, নৈতিক দায়িত্বও বটে।”
তিনি উল্লেখ করেন, অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা, যেমন বিসিএস কর্মকর্তারা, সরকার নির্ধারিত নীতিমালায় ইসলামী ব্যাংক থেকে হাউজিং সুবিধা নিচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের জন্যও এই সুযোগ থাকা উচিত।
ইসলামী ব্যাংকিং ও আইন
শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসলামী ব্যাংকগুলোর জবাবদিহিতা বাড়ানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের বিকাশে সবচেয়ে প্রয়োজন একটি শক্তিশালী ‘ইসলামী ব্যাংকিং আইন’। অনেক ব্যাংক ইসলামী নামে প্রচলিত থাকলেও প্রকৃত শরিয়াহ মেনে চলছে কি না, তা জানার সুযোগ নেই। আইনের মাধ্যমে নিয়ম-নীতিনির্ধারণ করা হলে প্রতারণা ও অনিয়ম কমবে।
তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকগুলোর শরিয়াহ বোর্ড নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। অনেক বোর্ডে এমন ব্যক্তিদের রাখা হয়, যাদের ব্যাংকিং বা শরিয়াহ বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি মান নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা তৈরি করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বিগত সরকারের আমলে সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ইসলামী ধারা যুক্ত করার দাবি জানানো হলেও তা গৃহীত হয়নি, তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে—এটা ইতিবাচক উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. জাকির হোসেন চৌধুরী।
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, নতুন রেকর্ড
দেশের বাজারে আরেক দফা বাড়ানো হয়েছে স্বর্ণের দাম। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এবার ভরিতে ৪ হাজার ৬১৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার ৭১৯ টাকা নির্ধারণ করেছে। এটি দেশের ইতিহাসে মূল্যবান এই ধাতুর সর্বোচ্চ দাম।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস এই তথ্য জানিয়েছে। নতুন এই দাম মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) থেকেই কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এবং সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের এই নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
জ্বালানি সংকট সৃষ্টি করেছেন রাজনীতিবিদেরা: বিস্ফোরক মন্তব্য জ্বালানি উপদেষ্টার
দেশের স্বল্পমেয়াদি জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় এলপিজির দাম নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেছেন, বর্তমানে সিলিন্ডারের বাজার মূল্য ১২০০ টাকার বেশি হওয়ায় শিল্প ও গৃহস্থালি ব্যবহারকারীরা যথাযথ সুবিধা পাচ্ছেন না। অথচ এর দাম ১ হাজার টাকার মধ্যে হওয়া উচিত।
শনিবার (৪ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশে এলপিজি: অর্থনীতি, পরিবেশ ও নিরাপত্তা’ শীর্ষক পলিসি কনক্লেভে তিনি এসব কথা বলেন।
ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদের সমালোচনা
উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বাজারে বাড়তি দামে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) বিক্রি বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত দিয়ে অভিযান চালানো হবে বলেও জানিয়েছেন।
তিনি বলেন:
“১২০০ টাকার এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি হয় ১৪০০ টাকায়। এটার দায় নিতে হবে ব্যবসায়ীদের। অতিরিক্ত মুনাফা করে সম্পদের পাহাড় গড়ে বিদেশে টাকা পাচার করার মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।”
তিনি জ্বালানি সংকটের জন্য এক শ্রেণির রাজনীতিবিদ ও তাদের সহযোগী ব্যবসায়ীদের দায়ী করেন। তিনি অভিযোগ করেন, জ্বালানি নিশ্চিত না করেই চাহিদার অতিরিক্ত বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হয়েছে এবং গ্যাস খাতে অসংখ্য অবৈধ সংযোগ দেওয়া হয়েছে—এসব অপকর্ম করেছেন রাজনীতিবিদেরা।
চ্যালেঞ্জ ও সমাধান
এলপিজি অপারেটরদের জবাব: এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (লোয়াব) সভাপতি মোহাম্মদ আমিরুল হক বলেন, এলপিজির মূল্য নির্ধারণ করে বিইআরসি। তিনি প্রশ্ন করেন, “১ হাজার টাকায় এলপিজি দিতে চান উপদেষ্টা। তিনি আমদানিকারকদের ৭ শতাংশ মুনাফা দিয়ে যদি ওই দামে বিক্রি করতে পারেন, করে দেন।”
ঘাটতি মোকাবিলা: জ্বালানি অনুসন্ধানের কাজ বাড়ানো হয়েছে এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানির (বাপেক্স) জন্য নতুন রিগ কেনা হচ্ছে। এলএনজি রূপান্তরের সক্ষমতা বাড়াতে নতুন এফএসআরইউ-এর চেষ্টা করা হচ্ছে।
সাবেক মন্ত্রীর মত: বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেন, সবাইকে দোষারোপের কিছু নেই। বাংলাদেশের গ্যাস ফুরিয়ে যাচ্ছে। এ ঘাটতি কীভাবে পূরণ করা হবে, তার পরিকল্পনা এখন থেকেই করতে হবে।
এলপিজি খাতে নিরাপত্তা ঝুঁকি
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল বলেন, এ বছর গ্যাস খাতে মোট অগ্নি দুর্ঘটনা দেড় হাজারের বেশি, যার মধ্যে ৫৮০টি এলপিজি দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য ম. তামিম জানান, দেশে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের ক্ষেত্রে এখন দিনে ১৬০ কোটি ঘনফুট গ্যাসের ঘাটতি আছে। শিল্পে গ্যাস সংকট কাটাতে এলপিজি ব্যবহার করা যেতে পারে, যা ডিজেলের চেয়ে ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ খরচ কমাতে পারে।
পাঠকের মতামত:
- রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ল, নতুন তথ্য দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- সাইবার হামলা ঠেকাতে মেটার নতুন পাসকি ও সতর্কতা সুবিধা চালু
- জামায়াতের হুঁশিয়ারি: কিছু উপদেষ্টা একটি দলের পক্ষে কাজ করছে
- নাহিদ ইসলামের বিস্ফোরক দাবি: জানালেন কেন নির্বাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করা জরুরি
- ফরজ গোসলে দেরি করলে কি গুনাহ হয়? জেনে নিন ইসলামি স্কলারদের মত
- ‘৩আই/অ্যাটলাস’ কি এলিয়েনদের তৈরি? হার্ভার্ড বিজ্ঞানীর অভিযোগে নতুন মোড়
- সারজিসের নতুন বার্তা: নন-ক্যাডার পদে নিয়োগবিধি নিয়ে কী বললেন?
- সেন্ট মার্টিনে রাত্রিযাপন নিয়ে নতুন ঘোষণা
- বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা ছাড়া সই নয়: জুলাই সনদে এনসিপি’র শর্ত
- কাশির সিরাপ কি শিশুদের জন্য নিরাপদ? জেনে নিন বিশেষজ্ঞদের সতর্কতা
- ত্বকের যত্নে ‘বেসিক’ রুটিন: কীভাবে ঘরোয়া উপায়েই ত্বককে রাখবেন সতেজ ও উজ্জ্বল
- জাপান সাগরে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
- জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. তাহেরের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল যমুনায়
- বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়নি, শুধু নিরপেক্ষতা চেয়েছে: ড. আসিফ নজরুল
- সরকারে দলীয় লোকজন থাকলে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়: রিজভী
- তারেক রহমানের নির্দেশে প্রার্থী বাছাই ২০০ আসনে প্রার্থিতা চূড়ান্ত
- কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার নয়, ইউএনওদের প্রতি সিইসি’র কঠোর নির্দেশ
- ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর পরও ক্লান্তি? ঘুমের গুণমান নষ্ট করছে ৬টি অভ্যাস
- শুষ্ক কাশির সমাধান: এই ৪টি ঘরোয়া উপাদানই যথেষ্ট
- পেটের মেদ কমাবে ৫ পানীয়: সকালে পান করলেই মিলবে চমকপ্রদ ফল
- ২২ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২২ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২২ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- এনসিপি’র সেই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আজ: জুলাই সনদের সমাধান কী আসবে?
- প্রবাসীরাও এবার ভোট দেবেন: অ্যাপ চালু নিয়ে ইসি’র বড় ঘোষণা
- সত্যিকারের অপরাধী ভারতে,আত্মসমর্পণ করা ১৫ সেনা কর্মকর্তা নির্দোষ
- ড্রাইভিং লাইসেন্স পদ্ধতিতে আসছে আমূল পরিবর্তন
- আইন উপদেষ্টা: রাজনৈতিক অনৈক্যের কারণে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে সংশয়
- ফারমিনের হ্যাটট্রিক, রাশফোর্ডের জোড়া—এল ক্লাসিকোর আগে উড়ছে বার্সেলোনা
- নিজ সরকারের বিরুদ্ধেই ট্রাম্পের মামলা: মার্কিন রাজনীতিতে নজিরবিহীন ঘটনা
- কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীকে বেঁধে লাঠিপেটা করলেন যুবলীগ নেতা
- “অবৈধ অনুপ্রবেশ”–অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চীনের অভিযোগে কূটনৈতিক টানাপোড়েন
- সেনা কর্মকর্তারা স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেছেন
- শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
- ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
- ইবন খালদুন: রাজনীতি, সমাজ ও ইতিহাসের এক অবিনশ্বর তাত্ত্বিক
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট থাকবে না:গোলাম পরওয়ার
- মস্কোর কৌশলী অবস্থান: ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে কেন ‘সময়সীমা নেই’?
- কানাডায় প্রবেশ করলে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা হবে, ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
- ২২ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- প্রাণের উৎস পানি, কিন্তু পানির জন্ম কোথায়? উত্তর মিললো বিজ্ঞান ও কোরআনে
- পিরামিডের আড়ালে লুকিয়ে থাকা রহস্য: কোরআনের আলোয় ফারাওদের উত্থান-পতনের ইতিহাস
- প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে বিএনপির উদ্বেগ: ফখরুল জানালেন আলোচনার বিষয়
- দুই উপদেষ্টার মতবিরোধ: ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিল নিয়ে বিতর্ক
- জ্বীনের অদৃশ্য জগৎ: বিজ্ঞান কি খুলতে চলেছে সেই রহস্যের দরজা?
- টানা ১০ দিন চিনি না খেলে শরীরে কী হয়?
- আই লাভ মুহাম্মদ লেখা নিয়ে ভারতে উত্তেজনা: পুলিশের গুলি ও উচ্ছেদ অভিযান
- মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন আহমদ ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী যমুনায়
- বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
- ইবন খালদুন: রাজনীতি, সমাজ ও ইতিহাসের এক অবিনশ্বর তাত্ত্বিক
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ২১ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ‘জুলাই সনদ’-এর ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ