নবী (সা.) এর বাণীতে মৃত শিশুদের জান্নাতের আশ্বাস

ইসলামে শিশুদের মৃত্যু বিশেষভাবে মূল্যায়িত ও আশ্বাসপূর্ণ বিষয়। নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কর্তৃক বর্ণিত হাদিস ও কোরআনের নির্দেশনার মাধ্যমে জানা যায়, শিশু অবস্থায় মারা যাওয়া মানুষদের হিসাবের খাতা খোলা হয় না, তাদের কোনো পাপ বা গুনাহ রেকর্ড করা হয় না। ফলে শিশুরা নিস্পাপ অবস্থায় মারা যায় এবং তাদের ঠিকানা হয় জান্নাত।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, মৃত শিশুরা জান্নাতের একটি নির্দিষ্ট পাহাড়ে অবস্থান করে, যেখানে তাদের অভিভাবকত্ব করেন আল্লাহর নবী ও খলিল ইবরাহিম (আ.) এবং তাঁর স্ত্রী সারা (আ.)। কিয়ামতের দিনে এই শিশুরা তাদের বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, মুমিনদের শিশু সন্তানরা জান্নাতে এমন এক পাহাড়ে থাকবে, যেখানে ইবরাহিম (আ.) ও সারাহ (আ.) তাদের লালন-পালন করবেন, যতক্ষণ না কিয়ামতে তারা তাদের বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যায় (মুসনাদে আহমদ)।
অন্য একটি বর্ণনায় সাহাবি সামুরা ইবনে জুনদুব (রা.) থেকে জানা যায়, নবী (সা.) এক স্বপ্ন দেখেছিলেন যেখানে তাঁকে জান্নাতের এক সবুজ বাগানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অনেক শিশু-কিশোর ছিলেন, যাদের দেখিয়ে বলা হয় তারা হলো ফিতরতের ওপর মৃত্যু বরনকারী শিশুরা। নবী (সা.)-এর কাছে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়, মুশরিকদের শিশুরাও কি এই বাগানে থাকবে? তখন তিনি বলেন, হ্যাঁ, তারা সবাই থাকবে (সহিহ বুখারি)।
এই হাদিসসমূহ থেকে স্পষ্ট যে, মুসলিম ও কাফের যে কোনো পরিবারের শিশু যদি প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পূর্বে মৃত্যুবরণ করে, তারা নিস্পাপ অবস্থায় জান্নাতে অবস্থান করবে এবং আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.)-এর তত্ত্বাবধানে থাকবে।
অধিকন্তু, একাধিক হাদিস থেকে জানা যায়, মৃত শিশুরা কিয়ামতের দিনে তাদের বাবা-মায়ের জান্নাতে প্রবেশের কারণ হবে এবং তারা আল্লাহর দরবারে তাদের জন্য সুপারিশ করবে। নবী (সা.) বলেন, যে মা গর্ভপাত করে, তার গর্ভচ্যুত সন্তান কিয়ামতের দিনে তার নাভির দড়ি ধরে তাকে জান্নাতের দিকে টেনে নেবে (সুনানে ইবনে মাজা)। আরেকটি বর্ণনায় বলা হয়েছে, যে নারীর তিনটি সন্তান মারা যায়, তারা ওই নারীর জন্য জাহান্নামের থেকে পর্দা হবে; যদি দুইটি সন্তান মারা যায় তবুও একই প্রতিশ্রুতি রয়েছে (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, যারা ঈমান আনে এবং তাদের সন্তান-সন্ততি ঈমানের সাথে তাদের অনুসরণ করে, তাদের সাথে আল্লাহ তাদের সন্তানদের মিলন ঘটাবেন এবং তাদের কর্মের সওয়াব কমাবেন না; প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের কৃতকর্মের জন্য দায়ী থাকবে (সূরা তুর: ২১)। এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, জান্নাতে মুমিন বাবা-মা ও সন্তানদের মিলন হবে এবং তারা পরস্পরের সঙ্গ উপভোগ করবে।

২২ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ২২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
২১ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ২১ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
আমার বুক আপনার ঢাল:উহুদ যুদ্ধে নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে এক হাত অবশ হলো যে সাহাবির
সাহাবি হজরত আবু তালহা যায়েদ ইবনে সাহল আনসারি (রা.) ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে একজন মহান বীর, যার জীবনের প্রতিটি অধ্যায় ত্যাগ, বীরত্ব ও ঈমানের এক অনন্য উদাহরণ। তিনি একসময় মূর্তিপূজক থাকলেও, তাঁর বিবাহ ও জীবনের সিদ্ধান্তগুলো ছিল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। জীবনের শেষ লগ্নে সত্তর বছর বয়সেও তিনি জিহাদের পথে বেরিয়ে যান।
অভাবনীয় মোহর ও ইসলাম গ্রহণের ঘটনা
আবু তালহা (রা.) ছিলেন বনু নাজ্জার নামের খাযরাজ গোত্রের এক বংশের সন্তান। তিনি যখন উম্মু সুলাইম (রা.)-কে বিয়ের প্রস্তাব দেন, তখন নারীটি ছিলেন মুসলিম।
উম্মু সুলাইম তখন বলেছিলেন, “আমি এক আল্লাহর ইবাদতকারী আর তুমি মূর্তির পূজারী। আফসোস, আমি এক আল্লাহর ইবাদাতকারী আর তুমি মূর্তির পূজারী। আমাদের কীভাবে বিয়ে হতে পারে?” উম্মু সুলাইমের কথাগুলো ঝড় তোলে আবু তালহার হৃদয়ে। কিছুদিন ভাবাভাবি চলে। তারপর একদিন হুট করে উম্মু সুলাইমের কাছে গিয়ে ইসলাম কবুল করেন আবু তালহা। উম্মু সুলাইম এতটাই খুশি হন, তখনই বলে ফেলেন, “এখন আমি তোমাকে বিয়ে করতে প্রস্তত। আমার কোনো মোহর লাগবে না। তোমার ইসলামগ্রহণই আমার মোহর।”
উম্মু সুলাইম তখন আগের স্বামীর ঘরের এক সন্তানের মা; ছেলেটির নাম আনাস ইবনে মালেক (রা.)। আনাস (রা.)-এর হাতেই সম্পন্ন হয় আবু তালহা ইবনে যায়েদ (রা.)-এর বিবাহ। এই বিয়ের প্রসঙ্গ এলে আনাস (রা.) বলতেন, “আবু তালহা (রা.)-এর সঙ্গে এক অভাবিত মোহরে হয়েছিল আমার মায়ের বিয়েটা।”
মেহমানের আপ্যায়ন ও দানশীলতার দৃষ্টান্ত
নবুয়ত লাভের ১৩তম বছর। মসজিদে নববিতে এক মুসাফির নবীজি (সা.)-এর কাছে সাহায্য চাইলে, নবীজি (সা.) স্ত্রীদের ঘরে খোঁজ নেন। খাবার না পেয়ে তিনি সাহাবিদের দিকে ফিরে বলেন, “কেউ কী আছ, যে আল্লাহর এই বান্দাকে মেহমান বানাতে পারবে?”
আবু তালহা (রা.) সবিনয়ে বলেন, “মেহমানকে আমি বাড়ি নিয়ে যাব।” বাড়ি গিয়ে স্ত্রী উম্মু সুলাইমকে জানান, “বাচ্চাদের জন্য সামান্য রান্না করেছি। এছাড়া কিছু নেই।” আবু তালহা (রা.) স্ত্রীকে বলেন, “বাচ্চাদের ঘুম পাড়িয়ে দাও। ওরা ঘুমিয়ে গেলে ওদের খাবার দিয়েই মেহমানকে আপ্যায়ন করব। তুমি বাতি ঠিক করার বাহানায় সময় নষ্ট করবে। অন্ধকারে একাই খেয়ে উঠবে মেহমান। বুঝতে পারবে না কিছুই। আমরাও খাবার খাচ্ছি এমন শব্দে অভিনয় করে যাব।” মেহমান খেয়ে ওঠেন। মেজবান দুজনই ক্ষুধার্ত থেকে যান, সঙ্গে ঘুমন্ত বাচ্চারাও।
পরদিন সকালে মেজবান সাহাবি নবীজি (সা.)-এর দরবারে হাজির হলে তিনি বলেন, “রাতে তোমরা মেহমানকে যেভাবে আপ্যায়ন করেছ, আল্লাহ খুব খুশি হয়েছেন। ওহি পাঠিয়েছেন—‘তারা নিজেরা ক্ষুধার্ত থেকে হলেও অপরকে প্রাধান্য দেয়।’”
আবু তালহা (রা.) যখন নবীজির মুখে সদ্য নাজিল হওয়া আয়াত (“কখনোই প্রতিদান পাবে না; নিজের প্রিয় জিনিস যদি না আল্লাহর পথে খরচ করো”) শোনেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে যান। তিনি বলেন, “আল্লাহর রাসুল, আমার কাছে অনেক প্রিয় এই বাগান। বাগানটি আমি আল্লাহর রাস্তায় দান করছি। ঘোষণাটা যদি গোপন হতো, তাহলে আমি গোপনেই দান করে দিতাম!” নবীজি (সা.) সেই বাগানটিকে তাঁর উত্তরাধিকারদের ভেতর বণ্টন করে দিতে বলেন।
ত্যাগের মহিমা ও বীরত্ব
সন্তানের মৃত্যু: একবার আবু তালহা (রা.) সফরে থাকা অবস্থায় তাঁর ছেলে মারা যান। উম্মু সুলাইম (রা.) তাকে খাবার খেতে দেন এবং পরে ছেলের মৃত্যুর কথা জানান। উম্মু সুলাইম বলেন, “তবে আমাদের ছেলের ব্যাপারে তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে; আল্লাহ তার প্রদেয় আমানত নিয়ে নিয়েছেন।” আবু তালহা (রা.) সকালে নবীজির কাছে রাতের ঘটনা সবিস্তারে শোনালে তিনি বলেন, “আল্লাহ তোমাকে এই সন্তানের বদলা দেবেন।” সেই ঘটনার পরই জন্মগ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ ইবনে আবু তালহা।
উহুদ যুদ্ধ: উহুদ যুদ্ধে মুসলিমরা যখন সাময়িকভাবে পিছু হটে, তখন আবু তালহা (রা.) নবীজি (সা.)-এর সামনে ঢাল নিয়ে দাঁড়ান এবং শত্রুপক্ষের উপর একের পর এক তীর ছুঁড়ে যান। সেদিন তার হাতেই বিধ্বস্ত হয় শত্রুপক্ষের তিন তিনটি কামান। নবীজি (সা.) যখনই মাথা উঁচু করে সামনের গতিবিধি বুঝতে চেষ্টা করছিলেন, তখনই আবু তালহার সতর্কবার্তা ভেসে আসছিল—“আমার পিতা-মাতা আপনার ওপর কুরবান হোক! মাথা উঁচু করবেন না। তির লেগে যাবে। আমার বুক আপনার ঢাল। চিন্তার কিছু নেই।” নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে তার এক হাত অবশ হয়ে যায়। তাঁর বীরত্ব দেখে নবীজি (সা.) বলেন, “আবু তালহার আওয়াজ, হাজার মানুষের আওয়াজ থেকে উত্তম।”
মক্কা বিজয় ও বিদায় হজ: মক্কা বিজয়ের সময় তিনি নবীজি (সা.)-এর সঙ্গী ছিলেন। বিদায় হজের শেষদিকে নবীজি (সা.) মাথা মুণ্ডিয়ে ফেলেন এবং মাথার বা-দিকের চুলগুলো আবু তালহাকে দিয়ে দেন। এমন দান পেয়ে তিনি খুশিতে ফেটে পড়েন।
শেষের পথে জীবন
আবু বকর ও উমর (রা.)-এর খেলাফতকালেও তিনি যথারীতি যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৭০। একদিন কোরআন পড়তে পড়তে সুরা বারাআতের এই আয়াতে এসে আটকে যান—“গা ঝাড়া দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ো। জীবন ও সম্পদ কুরবানির মাধ্যমে করো আল্লাহর পথে জিহাদ।” তখনই তিনি জিহাদের জন্য প্রস্তুত হয়ে পড়েন এবং সমুদ্র অভিযানে অংশ নেন। যুদ্ধের মাঝপথেই তিনি ইন্তিকাল করেন। সাত দিন পর একটি দ্বীপের উপকণ্ঠে জাহাজ পৌঁছালেও তাঁর লাশ সম্পূর্ণ অবিকৃত ছিল। ৫১ হিজরিতে মুয়াবিয়া (রা.)-এর শাসনামলে সেই অজানা দ্বীপেই তাঁকে দাফন করা হয়।
সূত্র : রওশন সিতারে, আব্দুল্লাহ ফারানি, পৃষ্ঠা : ২১৯-২২৮
২০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
( সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ২০ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৯ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
৪০-৪৫ দিনের রেণুবিন্দু: বিজ্ঞান বনাম কোরআন, গর্ভের শিশুর নিয়তি কখন লেখা হয়?
মানব সৃষ্টির সূচনা কোনো কাকতালীয় প্রক্রিয়া নয়; এটি নির্ধারিত পরিকল্পনার এক নিখুঁত ধারাবাহিকতা। মায়ের গর্ভে যে রেণুবিন্দু জমা হয়, আল্লাহর নির্দেশে সেটিই ধীরে ধীরে এক জীবন্ত সত্তায় রূপান্তরিত হয়। হাদিসে মানবজীবনের প্রথম ধাপের চমৎকার একটি ধারাবিবরণী উঠে এসেছে।
গর্ভে ফেরেশতার আগমন ও নিয়তির লিখন
হুযাইফাহ্ ইবনু আসিদ (রা.) থেকে মারফু সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণিত:
“জরায়ুতে চল্লিশ অথবা পঁয়তাল্লিশ দিন রেণু জমা থাকার পর সেখানে ফেরেশতা গমন করে। অতঃপর সে বলতে থাকে, হে আমার প্রভু! সে কি হতভাগ্য না সৌভাগ্যবান? তখন উভয়টাতে লিপিবদ্ধ করা হয়। তারপর সে বলতে থাকে, হে আমার রব! সে কি পুরুষ না মহিলা? তখন আদেশ অনুসারে উভয়টা লিপিবদ্ধ করা হয়। তার আমল, আচরণ, মৃত্যুক্ষণ ও জীবনোপকরণ লিপিবদ্ধ করা হয়। তারপর ফলকটিকে পেঁচিয়ে দেওয়া হয়। তাতে কোনো অতিরিক্ত করা হবে না এবং ঘাটতিও হবে না!” (মুসলিম, হাদিস : ২৬৪৪)
এই হাদিস মানবজীবনের প্রথম ধাপকে শুধু জীববৈজ্ঞানিক নয়, আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যায়ও পরিণত করেছে। আল্লাহ বলেন, “তিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন মাটির নির্যাস থেকে, তারপর বীর্যবিন্দু থেকে, তারপর তিনি তোমাদের যুগল বানিয়েছেন।” (সুরা ফাতির : ১১)
নিয়তি ও বিজ্ঞানের সম্পর্ক
হাদিস অনুযায়ী, ফেরেশতা চারটি বিষয়ে লিখে নেন: ১. সে সৌভাগ্যবান না হতভাগ্য, ২. সে পুরুষ না নারী, ৩. তার আমল বা কর্মপথ, ৪. তার মৃত্যুর সময় ও জীবনোপকরণ।
কর্মের মূল্য: এখানে প্রশ্ন ওঠে, সবকিছু যদি পূর্বনির্ধারিত হয়, তবে মানুষের আমলের মূল্য কী? ইমাম নববী (রহ.) বলেন, “এই হাদিস মানুষের কর্মকে অকার্যকর করে না; বরং বোঝায় যে, যে যেমন কাজ করবে, আল্লাহ তার জন্য সে পথ সহজ করে দেবেন।” (শরহে মুসলিম)
বিজ্ঞান ও ঐশী প্রশাসন: আধুনিক বিজ্ঞানে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারিত হয় নিষেকের মুহূর্তে (জৈবিক প্রক্রিয়া)। অন্যদিকে ইসলাম ব্যাখ্যা করে ঐশী প্রশাসন (আল্লাহর আদেশে ফেরেশতার লিখন)। ইবনু হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, “ফেরেশতার এই লিখন কোনো নতুন সিদ্ধান্ত নয়, বরং পূর্বনির্ধারিত বিধান বাস্তবায়নের অংশ।” (ফাতহুল বারী, ১১/৪৮১)
অর্থাৎ বিজ্ঞান বলে ‘কীভাবে’ একটি মানবদেহ গঠিত হয়, আর হাদিস বলে ‘কেন’ ও কার ইচ্ছায় সেই সত্তার নিয়তি নির্ধারিত হয়। এভাবে হাদিস ও বিজ্ঞান পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং একে অন্যের ব্যাখ্যা সম্পূর্ণ করে।
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠত্ব ও দায়িত্ব
পবিত্র কোরআন ঘোষণা করে, “আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠনে, তারপর তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি নিকৃষ্টতম স্তরে, তবে তারা ব্যতিক্রম যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে।” (সুরা : আত-তীন, আয়াত : ৪–৬)। মানুষ তার নিয়তি লিখতে পারে না, কিন্তু নিজের কর্মের মাধ্যমে নিয়তিকে সম্মানিত করতে পারে। গর্ভের ফেরেশতা যখন সেই শিশুর ভবিষ্যৎ লিখে যায়, তখন থেকেই তার দায়িত্ব শুরু হয়—জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সেই লিখনের মর্যাদা রক্ষা করা।
১৭ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM) (জুমার নামাজ), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৭ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
জান্নাত-জাহান্নামের প্রহরী কারা এবং তাদের বৈশিষ্ট্য কী?
জান্নাত ও জাহান্নাম ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ। জান্নাত ও জাহান্নামের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা ছাড়া কোনো ব্যক্তি মুমিন হতে পারে না। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা অনুসারে, আল্লাহ জান্নাত ও জাহান্নামে দ্বাররক্ষী বা প্রহরী নিযুক্ত করবেন, যেন কেউ আল্লাহর অনুমতি ছাড়া জান্নাতে প্রবেশ করতে না পারে এবং জাহান্নাম থেকে বের হতে না পারে।
জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে বিশ্বাস
আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো—জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে যা এসেছে, তা সত্য। ইমাম তহাবি (রহ.) বলেন, জান্নাত ও জাহান্নাম আল্লাহর এমন সৃষ্টি, যা কখনো ধ্বংস হবে না, কিন্তু তা (আল্লাহর সত্তা ও গুণাবলির মতো) চিরন্তনও নয়। ইমাম আবু জুরআহ রাজি (রহ.)-এর মতে, জান্নাত ও জাহান্নাম এখনো বিদ্যমান।
জান্নাত ও জাহান্নামের প্রহরী কারা?
পবিত্র কোরআনে জান্নাত ও জাহান্নামের প্রহরীদের ‘খাজানাতু’ শব্দ দ্বারা ব্যক্ত করা হয়েছে, যার অর্থ প্রহরী ও রক্ষক। আলেমরা এ বিষয়ে একমত যে জান্নাত ও জাহান্নামের প্রহরী হবেন ফেরেশতারা।
জাহান্নামের প্রধান প্রহরী: পবিত্র কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত যে জাহান্নামের প্রধান প্রহরীর নাম ‘মালিক’। ইরশাদ হয়েছে, “তারা চিৎকার করে বলবে, হে মালিক! তোমার প্রতিপালক যেন আমাদের নিঃশেষ করে দেন। সে বলবে, তোমরা এভাবেই থাকবে।” (সুরা : জুখরুফ, আয়াত : ৭৭)
জান্নাতের প্রধান প্রহরী: জান্নাতের প্রধান প্রহরীর নাম কোরআন ও বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়। তবে তাঁর নাম ‘রিদওয়ান’ বলে প্রচলিত, যা ‘রিদা’ (সন্তুষ্টি) থেকে গৃহীত।
দরজা ও দ্বাররক্ষীর সংখ্যা
জাহান্নাম: পবিত্র কোরআনের বর্ণনা থেকে অনুমান করা যায়, জাহান্নামের প্রহরীর সংখ্যা হবে ১৯ জন (সুরা : মুদ্দাসির, আয়াত : ২৭-৩০)। আর জাহান্নামের দরজা হবে সাতটি। (সুরা : হিজর, আয়াত : ৪৩-৪৪)
জান্নাত: হাদিসে এসেছে, জান্নাতের দরজা আটটি। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৭৬৫৭)
যেমন হবেন জান্নাতের প্রহরী
১. নির্দেশ পালনে কঠোর: তারা আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কাউকে জান্নাতে প্রবেশ করতে দেবেন না। জান্নাতে প্রবেশের আগে নবীজি (সা.)-এরও অনুমতির প্রয়োজন হবে। (সহিহ মুসলিম : ৩৭৪)
২. কোমল হৃদয়: জান্নাতের প্রহরীরা জান্নাতিদের প্রতি কোমল হৃদয় হবেন এবং জান্নাতে প্রবেশের সময় তাদের অভিনন্দন জানাবেন। (সুরা : ঝুমার, আয়াত : ৭৩)
৩. জান্নাতিদের ডেকে নেওয়া: জান্নাতের প্রহরীরা কিয়ামতের দিন জান্নাতিদের ডেকে নেবেন।
যেমন হবেন জাহান্নামের প্রহরী
১. নির্দেশ পালনে কঠোর: তারা আল্লাহর নির্দেশ পালনে অত্যন্ত কঠোর হবেন। (সুরা : তাহরিম, আয়াত : ৬)
২. নির্মম হৃদয়ের অধিকারী: তাদের হৃদয় হবে অত্যন্ত নির্মম। জাহান্নামিদের আর্তনাদ তাদের অন্তরে কোনো দয়ার উদ্রেক করবে না।
৩. আর্তনাদ উপেক্ষাকারী: জাহান্নামের প্রহরীরা জাহান্নামিদের আর্তনাদ ও আবেদনের প্রতি ভ্রুক্ষেপহীন হবেন। (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৫০)
১৬ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
( সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
পাঠকের মতামত:
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট থাকবে না:গোলাম পরওয়ার
- মস্কোর কৌশলী অবস্থান: ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে কেন ‘সময়সীমা নেই’?
- কানাডায় প্রবেশ করলে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা হবে, ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
- ২২ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- প্রাণের উৎস পানি, কিন্তু পানির জন্ম কোথায়? উত্তর মিললো বিজ্ঞান ও কোরআনে
- পিরামিডের আড়ালে লুকিয়ে থাকা রহস্য: কোরআনের আলোয় ফারাওদের উত্থান-পতনের ইতিহাস
- প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে বিএনপির উদ্বেগ: ফখরুল জানালেন আলোচনার বিষয়
- দুই উপদেষ্টার মতবিরোধ: ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিল নিয়ে বিতর্ক
- জ্বীনের অদৃশ্য জগৎ: বিজ্ঞান কি খুলতে চলেছে সেই রহস্যের দরজা?
- টানা ১০ দিন চিনি না খেলে শরীরে কী হয়?
- আই লাভ মুহাম্মদ লেখা নিয়ে ভারতে উত্তেজনা: পুলিশের গুলি ও উচ্ছেদ অভিযান
- মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন আহমদ ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী যমুনায়
- বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
- লিংকডইনে চাকরি খুঁজছেন? প্রোফাইল আকর্ষণীয় করার ৫টি কৌশল
- মহাজাগতিক দৃশ্য: আজ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে দুই বিরল ধূমকেতু
- ধীরগতির ওয়াইফাই: আপনার ঘরের এই ৮টি জিনিসই সিগনাল দুর্বল করছে
- সালমান শাহ হত্যা মামলা: নতুন করে আসামি হলেন যারা
- ঘরে বসেই বানান নিখুঁত ভ্যানিলা স্পঞ্জ কেক, রইল সহজ রেসিপি
- ১৩ প্রকল্প অনুমোদন একনেক
- দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেলেন অন্ধ রোগীরা: চোখে মাইক্রোচিপ প্রতিস্থাপনে ‘চমকপ্রদ’ সাফল্য
- ২১ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২১ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২১ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- গলা ব্যথা ও সর্দি: ওষুধ নয়, এই ৪টি ঘরোয়া প্রতিকারে মিলবে দ্রুত স্বস্তি
- মস্তিষ্কের ক্যানসার: যে ৫টি প্রাথমিক উপসর্গ অবহেলা করা উচিত নয়
- রোনালদোকে নিয়ে হতাশা ভারতের ফুটবলপ্রেমীদের
- আজ সন্ধ্যায় বিএনপি-ইউনূস বৈঠক: কী আছে আলোচনার টেবিলে?
- নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় এআই অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল গঠনের নির্দেশ সিইসি’র
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
- জবি ছাত্রদল নেতা হত্যা: ‘তুমি না মরলে আমি মাহীরের হব না’—প্রেমিকার নির্মমতা প্রকাশ
- শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত
- আলোয় আলোকিত বলিউড: দীপাবলির ঝলমলে উৎসবে তারকাদের উচ্ছ্বাস
- নারী নেতৃত্বে জাপান: তাকাইচি পেলেন পার্লামেন্টের আস্থা
- ট্রাম্পের হুমকিতে উত্তাল বোগোতা: যুক্তরাষ্ট্র থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করল কলম্বিয়া
- উন্নয়ন পরিকল্পনায় নতুন দিগন্ত: সরকারের স্থানিক পরিকল্পনা উদ্যোগ
- গাজায় রক্ত ঝরছে, মার্কিন দূতরা ইসরায়েলে: শান্তিচুক্তি কি টিকে থাকবে?
- সুপ্রিম কোর্টে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু
- ইউপি সদস্যের বাড়ি থেকে ১০০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
- মিরপুরের উইকেট: স্পিনারদের প্রতি মুশতাক আহমেদের বিশেষ বার্তা
- নতুন পে স্কেল: এক দশক পর বেতন কাঠামোয় আসছে বড় পরিবর্তন
- ২১ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- পোড়া খাবারের গন্ধ দূর করার সহজ ৩টি ঘরোয়া উপায়
- জিরা পানির ম্যাজিক: ত্বক-চুল থেকে ডায়াবেটিস—যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ৭টি রোগ
- সুখবর: রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি নিয়ে বড় ঘোষণা
- বিএনপি-জামায়াত কেউ এককভাবে নেতৃত্ব দিতে পারবে না: সারজিস আলম
- চট্টগ্রামে চবি শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা লাশ উদ্ধার
- কোটি কিলোমিটার নয়: মঙ্গলে যাওয়ার স্বপ্নপূরণ হচ্ছে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে!
- উপুড় হয়ে শোয়ার অভ্যাস: ৪টি বড় বিপদ, যা আপনার অজান্তেই ক্ষতি করছে শরীর
- আমার বুক আপনার ঢাল:উহুদ যুদ্ধে নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে এক হাত অবশ হলো যে সাহাবির
- আদালতের নির্দেশে সালমান শাহ্র অপমৃত্যু মামলা হত্যা মামলায় রূপান্তরিত
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ২০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ‘জুলাই সনদ’-এর ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ
- ২০ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২১ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ