গবেষণায় উন্মোচিত খারাপ সিদ্ধান্তের মনস্তাত্ত্বিক কারণ

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ১৫ ১৪:০১:০৪
গবেষণায় উন্মোচিত খারাপ সিদ্ধান্তের মনস্তাত্ত্বিক কারণ
ছবি: সংগৃহীত

আমরা অনেকেই নিজেদের যুক্তিবাদী মানুষ মনে করি, কিন্তু বাস্তবে তা নই—এমনকি বিজ্ঞান বলছে, আমরা সবাই কমবেশি অযৌক্তিকভাবে সিদ্ধান্ত নেই। দীর্ঘদিন ধরে গবেষক ও অর্থনীতিবিদরা বিশ্বাস করতেন, মানুষ সুপরিকল্পিত ও যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। কিন্তু সাম্প্রতিক দশকগুলোতে মনোবিজ্ঞানীরা একাধিক মানসিক ভুলের সন্ধান পেয়েছেন, যা আমাদের চিন্তাভাবনাকে ভুল পথে পরিচালিত করে। বিভিন্ন গবেষণালব্ধ তথ্য অনুযায়ী, এই ভুলগুলো আমাদের দৈনন্দিন সিদ্ধান্ত থেকে শুরু করে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাতেও প্রভাব ফেলে।

৫টি সাধারণ মানসিক ভুল যা সঠিক সিদ্ধান্ত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়

মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, কিছু নির্দিষ্ট মানসিক ভুল আমাদের জীবনে নিয়মিতভাবে দেখা দেয় এবং সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে। এর মধ্যে রয়েছে—

Survivorship Bias (টিকে থাকার পক্ষপাত): শুধুমাত্র সফল উদাহরণ দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া, ব্যর্থতার তথ্য উপেক্ষা করা।

Loss Aversion (ক্ষতি এড়ানোর প্রবণতা): লাভের চেয়ে ক্ষতির ভয়কে বেশি গুরুত্ব দেওয়া।

Availability Heuristic (সহজে মনে পড়া তথ্যের ওপর নির্ভরতা): যে তথ্য সহজে মনে আসে, সেটিকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ধরে নেওয়া।

Anchoring (প্রথম তথ্যের প্রভাব): কোনো বিষয়ে প্রথম পাওয়া তথ্যের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হওয়া।

Confirmation Bias (নিজের মতামতকে সমর্থনকারী তথ্য খোঁজা): যা আমরা আগে থেকেই বিশ্বাস করি, শুধু সেটিকেই সমর্থনকারী প্রমাণ খোঁজা।

ভুল ধারণা সনাক্ত করার উপায়

মনোবিজ্ঞানের শত শত গবেষণা প্রমাণ করেছে, আমরা যে ঘটনাগুলো সহজে মনে করতে পারি, তাদের গুরুত্ব অনেক সময় অতিমূল্যায়ন করি; আর যেগুলো মনে আনা কঠিন, সেগুলোকে অবমূল্যায়ন করি। এই প্রবণতাকে Illusory Correlation (ভ্রমমূলক সম্পর্ক) বলা হয়। এই ভুল এড়াতে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন—গোপন অনুমান চিহ্নিত করার চেষ্টা করতে হবে এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তা বাস্তবতার সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে। এভাবে আমরা ভ্রান্ত সম্পর্কের ফাঁদ থেকে বের হতে পারি।

প্রকাস্টিনেশন বা কাজ ফেলে রাখার মনস্তাত্ত্বিক কারণ

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অধ্যাপক জানিয়েছেন, আমাদের মস্তিষ্ক স্বাভাবিকভাবে বর্তমান সত্ত্বাকে ভবিষ্যতের সত্ত্বার চেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়। এর ফলে আমরা দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থের চেয়ে তাৎক্ষণিক আরামের দিকে ঝুঁকে পড়ি, যা প্রকাস্টিনেশনের অন্যতম বড় কারণ। এই প্রবণতা কাটাতে এবং ভবিষ্যতের স্বার্থে বর্তমান সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে তিনটি কৌশল কার্যকর হতে পারে-

১. ভবিষ্যতের লক্ষ্যকে বর্তমানের সঙ্গে যুক্ত করা

২. ছোট ছোট পদক্ষেপে বড় লক্ষ্য পূরণ করা

৩. বর্তমান সিদ্ধান্তের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব কল্পনা করা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজের মানসিক প্রবণতাগুলো বুঝে এবং এগুলোর প্রভাব কমানোর জন্য সচেতনভাবে কাজ করলে আমরা শুধু সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেই পারব না, বরং জীবনের নানা ক্ষেত্রে আরও সফল হতে পারব।


ভোরের অ্যালার্মে বাড়তে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২৪ ১৯:৩০:১১
ভোরের অ্যালার্মে বাড়তে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা
ছবি: সংগৃহীত

ভোরে ঘুম থেকে ওঠা একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হলেও, নিয়মিত অ্যালার্মের ওপর নির্ভর করা শরীরের জন্য বড় ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। ভারতের প্রখ্যাত স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ সুধীর কুমার সতর্ক করে বলেছেন, বারবার অ্যালার্মের কারণে শরীরের প্রাকৃতিক ঘড়ি বা ‘সার্কাডিয়ান রিদম’-এ ব্যাঘাত ঘটে।

ডা. কুমার বলেন, মস্তিষ্ক সাধারণত ঘুমের হালকা স্তরের শেষে শরীরকে স্বাভাবিকভাবে জেগে উঠতে সংকেত দেয়। কিন্তু অ্যালার্ম অনেক সময় গভীর ঘুমের মধ্যে থেকে হঠাৎ টেনে তোলে, যার ফলে ‘স্লিপ ইনারশিয়া’ ভেঙে গিয়ে মাথা ঝিমঝিম, ক্লান্তি এবং মনোযোগের ঘাটতি দেখা দেয়। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন অ্যালার্মে ঘুম ভাঙার অর্থ হতে পারে যে, আপনি পর্যাপ্ত ঘুমোচ্ছেন না। এমনকি অ্যালার্মের হঠাৎ ‘ধাক্কা’ সকালে রক্তচাপও বাড়াতে পারে।

অ্যালার্ম ছাড়া ঘুম ভাঙানোর উপায়

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুম ভাঙার সেরা উপায় হলো স্বাভাবিকভাবে ওঠা। এতে শরীর চনমনে ও সতেজ থাকে। স্লিপ ফাউন্ডেশন-এর মতে, একটি সাধারণ পরিবর্তন আপনার সার্কাডিয়ান রিদমকে এমনভাবে তৈরি করে যে, সকালে সহজ ও প্রাকৃতিক উপায়ে ঘুম ভাঙে। এর জন্য সকালের আলোকেই অ্যালার্ম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ভোরের সূর্যালোক শরীরকে স্বাভাবিক উপায়ে জাগতে সাহায্য করে। কমপক্ষে ৩০ মিনিট সূর্যালোক শরীরে লাগলে সারাদিন সতেজ থাকা যায় এবং রাতে ভালো ঘুম হয়।

উৎস : দ্য ওয়াল


শসা খেলে কি সত্যিই পেটের চর্বি কমে? জেনে নিন এর কার্যকারিতা

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২২ ১৯:৪৬:১৫
শসা খেলে কি সত্যিই পেটের চর্বি কমে? জেনে নিন এর কার্যকারিতা

শসার গুণ অনেক, তাই অনেকে ওজন কমানোর জন্য, বিশেষ করে পেটের চর্বি কমাতে খাদ্যতালিকায় শসা রাখেন। প্রশ্ন হলো, শসা খেলে আদৌ কি পেটের চর্বি কমে? পুষ্টিবিদরা মনে করেন, শসা খেলে পেটের চর্বি কমে। কারণ এতে জলীয় অংশ বেশি থাকে এবং খুব কম পরিমাণে থাকে ক্যালোরি।

কেন শসা খেলে ওজন ও চর্বি কমে

পুষ্টিবিদদের মতে, শসা ক্যালরিবিহীন হওয়ায় পেট ভরা রাখে, ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। শসায় থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখে এবং শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।

কম ক্যালোরি ও বেশি পানি: শসায় প্রায় ৯৫ ভাগ পানি এবং খুব কম ক্যালোরি থাকে। এটি বেশি পরিমাণে খেলেও শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি জমা হয় না, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

পর্যাপ্ত ফাইবার: শসায় পর্যাপ্ত ফাইবার থাকে। এই উপাদানটি হজমে সহায়তা করে এবং পেট ভরা রাখে। ফলে দ্রুত ক্ষুধা পায় না।

টক্সিন দূরীকরণ: শসা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ, বর্জ্য বা টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন, আঁশ (ফাইবার) এবং পানি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

ভিটামিন ও খনিজ: শুধু তাই নয়, ভিটামিন এ, বি ও সি সহ বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে শসায়। এই ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরকে সুস্থ রাখে।

ত্বকের স্বাস্থ্য: এই সবজিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পানি ত্বকের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে ত্বককে প্রাণবন্ত রাখতেও সাহায্য করে।


অল্প হাঁটতেই ঘেমে যান? ঘাম থেকে রেহাই পাওয়ার সহজ উপায় জেনে নিন

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ২১:৩৩:৩১
অল্প হাঁটতেই ঘেমে যান? ঘাম থেকে রেহাই পাওয়ার সহজ উপায় জেনে নিন
ছবি: সংগৃহীত

গোসল করে বের হওয়ার পর পরই ঘেমে যাওয়া, সামান্য হাঁটাচলা বা কাজ করলেই শরীর প্যাচপ্যাচে হয়ে যাওয়া—এই সমস্যা অনেকেরই। ভিড় ঠেলে লাইনে দাঁড়ালে বা নতুন পোশাক পরলে তা ভিজে চুপচুপে হয়ে যায়। ত্বকের নিচের তাপই ঘাম আকারে বের হয়ে আসে। প্যাচপ্যাচে ঘামের সঙ্গে জীবাণুর যোগাযোগে দুর্গন্ধ তৈরি হয়, সহজেই ক্লান্তিবোধ আসে এবং সাজগোজ নষ্ট হয়ে যায়। তবে কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।

খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন

চিকিৎসকদের মতে, যারা পানি কিংবা তরল জাতীয় খাবার কম খান, তাদের ত্বকের নিচে বেশি পরিমাণ তাপ সঞ্চিত হয়, যার ফলে ঘামও বেশি হয়। তাই শরীরকে আর্দ্র রাখা ঘাম কম হওয়ার প্রথম শর্ত। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো বেশি করে পানি ও তরল খাবার খান।

অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ফ্যাট জাতীয় খাবার যেমন—কেক, চিপস কম খান। খাদ্য তালিকায় অলিভ অয়েল যোগ করতে পারেন, যা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বেশি তেল-মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না, বরং হালকা খাবার খেতে চেষ্টা করুন। অবশ্যই সবজি, ফল ও দই খেতে ভুলবেন না।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ও বদভ্যাস ত্যাগ

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ঘাম কমাতে সাহায্য করে। তুলায় অ্যাপেল সিডার ভিনেগার লাগিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে ঘষে নিলে অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

অ্যালকোহল কিংবা ধূমপানের মতো বদভ্যাস ত্যাগ করুন। ধূমপানের ফলে শরীরে কেমিক্যাল অ্যাসিটাইক্লোলিন নির্গত হয়, যা ঘামকূপের মুখ খুলে দেয় এবং দেহের তাপ ও রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে ঘামও হয় অনেক বেশি।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ ও পোশাক নির্বাচন

মানসিক উদ্বেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। প্রতিদিন নিয়ম মেনে যোগব্যায়াম ও ধ্যান অভ্যাস করতে পারেন। অনেক নারীর মেকআপের পরেই ঘাম বেশি হয়। অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পর্যাপ্ত ঘুমও অত্যন্ত প্রয়োজন; সারা দিনে কমপক্ষে ৮-৯ ঘণ্টা টানা ঘুম দরকার।

অবশ্যই সুতির নরম পোশাক পরুন। ভুলেও অন্য কোনো ধরনের কাপড়ের পোশাক পরবেন না, তাতে ঘাম ও দুর্গন্ধের সমস্যা আরো বাড়বে। এছাড়া নিয়মিত ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করতে পারেন, তবে অবশ্যই গোসল করে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করতে হবে।

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন


জীবনের সেরা বিনিয়োগ: ওয়ারেন বাফেটের এই পরামর্শ আপনার ভাগ্য বদলে দেবে!

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১৯:১৬:৩৪
জীবনের সেরা বিনিয়োগ: ওয়ারেন বাফেটের এই পরামর্শ আপনার ভাগ্য বদলে দেবে!
ছবি: সংগৃহীত

ওয়ারেন বাফেটের কোকা-কোলার প্রতি ভালোবাসা কেবল স্বাদের জন্য ছিল না, এর পেছনে লুকিয়ে ছিল তার সাফল্যের পথচলার এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁক। দ্বারে দ্বারে কোকা-কোলা বোতল বিক্রি করে তার প্রথম চাকরি শুরু হয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতাই তাকে ৩২ বছর বয়সে এনে দিয়েছিল প্রায় ১০ মিলিয়ন ডলারের মালিকানা—যা আজকের বাজারে আরও বহু গুণ বেশি মূল্যমানের।

‘নিজের শক্তি চিনে নিন, ভুল করার ভয় করবেন না’

নিজের সাফল্যের মন্ত্র সম্পর্কে বাফেট বলেন, “আপনার শক্তি চিনে নিন, সঠিক মানুষদের পাশে রাখুন, আর ভুল করার ভয় করবেন না।” তার মতে, এই সাধারণ নিয়ম মেনে চলতে পারলেই যে কেউ সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতে পারবে।

সঠিক সঙ্গীর গুরুত্ব

বাফেটের জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষা ছিল সঙ্গী নির্বাচনে সতর্ক থাকা। তার মতে, যেকোনো সম্পর্কে বা ব্যবসায় তিনটি গুণ অপরিহার্য— “বুদ্ধিমত্তা, শক্তি আর সততা।” তিনি একবার বলেছিলেন, “কাউকে বদলানোর জন্য বিয়ে করা পাগলামি। কাউকে বদলানোর জন্য চাকরি দেওয়া তাও পাগলামি। আর ব্যবসায়িক সঙ্গী বেছে নেওয়ার পর তাকে বদলানোর চেষ্টা করা পুরোপুরি পাগলামি।”

তার দীর্ঘদিনের পার্টনার চার্লি মাঙ্গার ছিলেন এই কথার সেরা উদাহরণ। প্রায় চার দশক ধরে তারা একসঙ্গে কাজ করেছেন। বাফেট তাকে ডাকতেন “বড় ভাই আর ভালোবাসার পিতার মিশ্রণ।” তাদের গভীর বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক সম্মানই তাদেরকে বিলিয়ন ডলার আয়ের পথে নিয়ে গিয়েছিল। বাফেট বলেন, “প্রতিবার যখন আমি চার্লির সঙ্গে থাকি, আমি নতুন কিছু ভাবতে শিখি।”

তবে বাফেট সবসময় সতর্ক করেছেন যে ভুল ব্যবসায়িক সঙ্গী জীবন ও ক্যারিয়ার দুটোই ডুবিয়ে দিতে পারে। সাম্প্রতিক ক্রিপ্টোকারেন্সি বিলিওনেয়ার স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রিডের উদাহরণ টেনে তিনি ভুল সঙ্গীর মাশুল বোঝাতে চেয়েছেন।

নিজের পথ বেছে নিন

যদি বাফেটের মতো দ্বারে দ্বারে গিয়ে সেলসপারসন হওয়া কাউকে না টানে, তবে চিন্তার কিছু নেই। আজকের দুনিয়ায় সাফল্যের পথ অনেক। বিল গেটস তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ট্রাফিক মনিটরিংয়ের সফটওয়্যার বানিয়ে, জেফ বেজোস একসময় ম্যাকডোনাল্ডসে বার্গার বানাতেন, আর ইউটিউবার মিস্টার বিইস্ট ভিডিও আপলোড দিয়ে পৌঁছে গেছেন বিশ্বখ্যাতির শিখরে। সব পথেই মিল আছে একটাই—কঠোর পরিশ্রম আর একাধিকবার ব্যর্থ হওয়ার পরও না থেমে দাঁড়িয়ে ওঠা। এটাই সাফল্যের আসল রেসিপি।

অবশ্য, বাফেট মজা করে প্রায়ই বলেন, “সত্যিকারের মিলিয়নিয়ার হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ধনী পরিবারে জন্ম নেওয়া।” তবে তার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান পরামর্শ একটাই: “সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ, সেটি হলো নিজের মধ্যে।”


ত্বকের যত্নে নারকেল তেল ও কফি স্ক্রাব: দূর হবে কালো দাগ

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১৭:৫০:৫৯
ত্বকের যত্নে নারকেল তেল ও কফি স্ক্রাব: দূর হবে কালো দাগ
ছবি: সংগৃহীত

ত্বকের যত্নে আমরা অনেকেই বিভিন্ন রাসায়নিক পণ্যের দিকে ছুটি। কিন্তু প্রকৃতিতেই লুকিয়ে আছে অনেক সমাধান। নারকেল তেল তেমনই একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা প্রাচীনকাল থেকেই সৌন্দর্য চর্চায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি ত্বকের কালো দাগছোপ, ট্যান এবং ব্রণের সমস্যা দূর করতে কার্যকর।

নারকেল তেল, কফি ও মধুর স্ক্রাব

চড়চড়ে রোদ, ধুলো, ধোঁয়া এবং ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে শরৎকালে ত্বকে ট্যান, কালো দাগছোপ, ব্রণ ও অ্যাকনের মতো নানা সমস্যা দেখা দেয়। এসব সমস্যার সমাধানে কৃত্রিম ক্রিমের বদলে ঘরে তৈরি এই প্রাকৃতিক স্ক্রাবটি ব্যবহার করতে পারেন।

উপকরণ:

১ চামচ নারকেল তেল

২ চামচ কফি পাউডার

১ চামচ চিনি

আধা চামচ মধু

ব্যবহারের নিয়ম:

সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। স্ক্রাব ব্যবহারের আগে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। এরপর এই পেস্টটি মুখে, হাতে বা পায়ে লাগিয়ে ৫-৬ মিনিট রেখে দিন। আলতো হাতে ঘড়ির কাঁটার দিকে ম্যাসাজ করুন এবং সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ব্যবহারের সতর্কতা

এই স্ক্রাবটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করা উপকারী। তবে এর বেশি ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।

বিশেষ সতর্কতা: এই স্ক্রাবে ব্যবহৃত কোনো উপকরণে যদি আপনার অ্যালার্জি থাকে, তবে সেটি ব্যবহার করবেন না। পুরো মুখে লাগানোর আগে শরীরের অল্প কোনো অংশে (প্যাচ টেস্ট) লাগিয়ে দেখে নিতে পারেন আপনার কোনো অস্বস্তি হচ্ছে কি না। সমস্যা বোধ হলে লাগাবেন না।

সূত্র : নিউজ ১৮


জানেন কি? আজ স্ত্রী প্রশংসা দিবস, কেন এই দিনটি পালন করা হয়?

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১১:২৭:৫১
জানেন কি? আজ স্ত্রী প্রশংসা দিবস, কেন এই দিনটি পালন করা হয়?
ছবি: সংগৃহীত

সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে—এই প্রবাদটি বহু পুরোনো। তবে আধুনিক যুগে সংসার সুখের হয় স্বামী-স্ত্রী দুজনের প্রচেষ্টায়। যদিও পরিবারের গুরুদায়িত্বের অনেকটাই এখনো স্ত্রীর ওপর থাকে। তাই স্ত্রীকে সম্মান জানাতে এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে আজ একটি বিশেষ দিন। প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ‘ওয়াইফ অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে’ বা স্ত্রী প্রশংসা দিবস।

কীভাবে এলো এই দিবস?

২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম এই দিবসটি উদযাপন করা হয়। এরপর থেকে এটি অনেক দেশেই পালিত হয়ে আসছে। এই দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো স্ত্রীদের সম্মান জানানো, তাদের প্রতি ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। বিয়ের বয়স যত পুরোনোই হোক না কেন, সম্পর্ক সতেজ রাখতে স্ত্রীর প্রশংসা করা সব সময় জরুরি।

স্ত্রীর প্রশংসা করবেন যেভাবে

দিবসটি উদযাপনের জন্য এখানে কয়েকটি সহজ উপায় দেওয়া হলো:

উপহার দিন: স্ত্রীকে উপহার হিসেবে একটি ফুলের তোড়া দিতে পারেন। প্রতিদিন তিনি যে কাজের কথা মনে করিয়ে দেন, তা নিজে থেকে করে তাকে অবাক করে দিন।

একসঙ্গে ঘুরতে যান: সুযোগ পেলে স্ত্রীকে নিয়ে কোনো রেস্টুরেন্টে খেতে যেতে পারেন বা ঘুরতে যেতে পারেন। এতে দুজনের মধ্যে সম্পর্ক আরও মধুর হবে।

কাজে সাহায্য করুন: ঘরের কাজে স্ত্রীকে সহযোগিতা করুন। এতে তিনি অনুভব করবেন যে তার কাজ সহজ নয়, যা তাকে খুশি করবে।

স্বামী-স্ত্রী দুজনের দক্ষ হাতেই সংসার চলে। তবে আজকের দিনটি বিশেষ করে স্বামীদের জন্য। এ দিনে স্ত্রীর প্রশংসা করলে একে অপরের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা বাড়ে, এবং সম্পর্ক আরও ভালো থাকে।


২৪ সিনেমাকে পেছনে ফেলে অস্কারের দৌড়ে ভারতের ‘হোমবাউন্ড’

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২০ ১৯:৫৪:১০
২৪ সিনেমাকে পেছনে ফেলে অস্কারের দৌড়ে ভারতের ‘হোমবাউন্ড’
ছবি: সংগৃহীত

২৪টি সিনেমাকে পেছনে ফেলে এ বছর অস্কারের জন্য ভারত থেকে নির্বাচিত হয়েছে পরিচালক নীরজ ঘায়ওয়ানের সিনেমা ‘হোমবাউন্ড’। শুক্রবার কলকাতায় ফিল্ম ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ার এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

মুক্তির আগেই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

ঈশান খাট্টার ও জাহ্নবী কাপুর অভিনীত ‘হোমবাউন্ড’ সিনেমাটি এখনো ভারতে মুক্তি পায়নি। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর এটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। এর আগেই সিনেমাটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দারুণ সাফল্য পেয়েছে। চলতি বছরের ২১ মে ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয় এবং সেখানে ছবিটি নয় মিনিটের ‘স্ট্যান্ডিং ওভেশন’ পায়। এরপর এটি টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ৫০তম আসরেও পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ডের সেকেন্ড রানার-আপ পুরস্কার জেতে।

পেছনে পড়ল যেসব আলোচিত সিনেমা

এবারের অস্কার মনোনয়নের জন্য জমা পড়া অন্যান্য আলোচিত সিনেমার মধ্যে ছিল ‘আই ওয়ান্ট টু টক’, ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলস’, ‘পুষ্পা টু’, ‘হিউম্যানস ইন দ্য লুপ’ এবং ‘কেশরী টু’-এর মতো নামও। তবে এবার কোনো বাংলা ছবি অস্কারের দৌড়ে জায়গা করে নিতে পারেনি।


চিয়া সিড খাচ্ছেন? এই ৫টি খাবার এর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বিপদ!

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ১৯ ১১:৪৯:৩৬
চিয়া সিড খাচ্ছেন? এই ৫টি খাবার এর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বিপদ!
ছবি: সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে ‘সুপারফুড’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে চিয়া সিড। এটি ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার ও খনিজ পদার্থে ভরপুর। নিয়মিত চিয়া সিড খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ, ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখা এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব। তবে এই পুষ্টিকর বীজটি সব ধরনের খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু খাবারের সঙ্গে চিয়া সিড মেশালে তা হজম ও পুষ্টি শোষণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো চিয়া সিডের সঙ্গে মিশিয়ে খাবেন না:

১. সাদা ভাত

চিয়া সিড উচ্চ ফাইবারযুক্ত হলেও সাদা ভাতে ফাইবার খুব কম থাকে এবং এটি দ্রুত হজম হয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, এই দুই ধরনের খাবার একসঙ্গে খেলে হজমে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হতে পারে। এই মিশ্রণ বেশি পরিমাণে খেলে পেট ফাঁপা বা পেট খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

২. কলা

কলা একটি স্বাস্থ্যকর ফল, কিন্তু চিয়া সিডের সঙ্গে অতিরিক্ত পরিমাণে মেশালে তা ক্ষতিকর হতে পারে। ২০২১ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে, কলা ও চিয়া সিড—উভয়ই দ্রবণীয় ফাইবারের ভালো উৎস। এই দুটি খাবার একসঙ্গে খেলে হজম প্রক্রিয়া অনেক ধীর হয়ে যায়, যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ভারী ভাবের কারণ হতে পারে। তাই যাদের অন্ত্র সংবেদনশীল, তাদের জন্য প্রতিদিন এই মিশ্রণটি এড়িয়ে চলা ভালো।

৩. ফুল ফ্যাট ডেইরি প্রোডাক্ট

চিয়া সিড তরল পদার্থের সঙ্গে মিশলে জেলের মতো আকার ধারণ করে। সংবেদনশীল অন্ত্রের ক্ষেত্রে ফুল ফ্যাট ডেইরি প্রোডাক্টের সঙ্গে এটি মিশিয়ে খেলে পেট ফাঁপা হতে পারে। ২০১৩ সালের একটি গবেষণাপত্রে দেখা গেছে, উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়, ফলে শরীরের পক্ষে চিয়া সিডের ফাইবার প্রক্রিয়াজাত করা কঠিন হয়ে পড়ে। হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখার জন্য চিয়া সিড ও ফুল ফ্যাট ডেইরি প্রোডাক্ট আলাদাভাবে খাওয়া উচিত।

৪. ডুবো তেলে ভাজা খাবার

পাকোড়া, সমুচা বা ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো ডুবো তেলে ভাজা খাবারের সঙ্গে চিয়া সিড খাওয়া উচিত নয়। ২০২১ সালের একটি গবেষণাপত্র অনুযায়ী, চিয়া সিড হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করলেও ভাজা খাবার তা ধীর করে দেয়। এই মিশ্রণটি বদহজম, অ্যাসিডিটি বা অস্বস্তির কারণ হতে পারে।

৫. অতিরিক্ত চিনি

হালুয়া বা কেকের মতো অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবারে চিয়া সিড যোগ করলে এর উপকারিতা কমে যায়। অতিরিক্ত চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি করে এবং চিয়া সিডের ফাইবার এই প্রভাবের সঙ্গে সংঘর্ষ করতে পারে।

সুতরাং, চিয়া সিডের সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণ পেতে হলে তা সঠিক খাবারের সঙ্গে গ্রহণ করা জরুরি। সুষম এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের সঙ্গে এর মিশ্রণই সবচেয়ে ভালো ফল দেবে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া ও টিভি নাইন বাংলা


আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস

জীবনযাপন ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ১৮ ১২:৫১:১৬
আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস
ছবি: সংগৃহীত

আজ ১৮ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব বাঁশ দিবস। এটি এমন একটি দিন যা আমাদের কাছে প্রায়শই ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হলেও, বিশ্বজুড়ে এর গুরুত্ব অপরিসীম। ২০০৯ সাল থেকে প্রতি বছর এই দিনে বিশ্ব বাঁশ সংস্থা (World Bamboo Organization) বাঁশের বহুমুখী ব্যবহার ও সম্ভাবনা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে দিনটি পালন করে আসছে।

বিশ্ব বাঁশ দিবসের ইতিহাস

২০০৫ সালে বিশ্ব বাঁশ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অষ্টম বিশ্ব বাঁশ কংগ্রেস চলাকালে সংস্থাটির তৎকালীন সভাপতি কামেশ সালাম বিশ্ব বাঁশ দিবস পালনের প্রস্তাব দেন। এই প্রস্তাবে বিশ্বের প্রায় ১০০টি দেশের প্রতিনিধিরা সমর্থন জানালে দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব বাঁশ দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

বাঁশ কী ও এর ব্যবহার

বাঁশ মূলত একটি চিরহরিৎ উদ্ভিদ এবং ঘাস পরিবারের বৃহত্তম সদস্য। সাধারণত এটি গুচ্ছবদ্ধভাবে জন্মায়, যাকে আমরা বাঁশঝাড় বলি। পৃথিবীতে প্রায় ১৫০ প্রজাতির বাঁশ পাওয়া যায়। এটি কেবল আসবাবপত্র বা গৃহস্থালি সামগ্রী তৈরিতেই ব্যবহৃত হয় না, বরং এটি খাদ্য হিসেবেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

বিশ্ব বাঁশ সংস্থার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে বাঁশের উপকারিতা সম্পর্কে সচেতন করা এবং দৈনন্দিন জীবনে এর ব্যবহারকে উৎসাহিত করা। পাশাপাশি, বাঁশ শিল্পকে একটি সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক খাত হিসেবে গড়ে তোলা এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণে বাঁশ চাষকে আরও জনপ্রিয় করাও এই দিবসের লক্ষ্য।

পাঠকের মতামত: