২১ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি

মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ২১ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।

আমার বুক আপনার ঢাল:উহুদ যুদ্ধে নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে এক হাত অবশ হলো যে সাহাবির
সাহাবি হজরত আবু তালহা যায়েদ ইবনে সাহল আনসারি (রা.) ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে একজন মহান বীর, যার জীবনের প্রতিটি অধ্যায় ত্যাগ, বীরত্ব ও ঈমানের এক অনন্য উদাহরণ। তিনি একসময় মূর্তিপূজক থাকলেও, তাঁর বিবাহ ও জীবনের সিদ্ধান্তগুলো ছিল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। জীবনের শেষ লগ্নে সত্তর বছর বয়সেও তিনি জিহাদের পথে বেরিয়ে যান।
অভাবনীয় মোহর ও ইসলাম গ্রহণের ঘটনা
আবু তালহা (রা.) ছিলেন বনু নাজ্জার নামের খাযরাজ গোত্রের এক বংশের সন্তান। তিনি যখন উম্মু সুলাইম (রা.)-কে বিয়ের প্রস্তাব দেন, তখন নারীটি ছিলেন মুসলিম।
উম্মু সুলাইম তখন বলেছিলেন, “আমি এক আল্লাহর ইবাদতকারী আর তুমি মূর্তির পূজারী। আফসোস, আমি এক আল্লাহর ইবাদাতকারী আর তুমি মূর্তির পূজারী। আমাদের কীভাবে বিয়ে হতে পারে?” উম্মু সুলাইমের কথাগুলো ঝড় তোলে আবু তালহার হৃদয়ে। কিছুদিন ভাবাভাবি চলে। তারপর একদিন হুট করে উম্মু সুলাইমের কাছে গিয়ে ইসলাম কবুল করেন আবু তালহা। উম্মু সুলাইম এতটাই খুশি হন, তখনই বলে ফেলেন, “এখন আমি তোমাকে বিয়ে করতে প্রস্তত। আমার কোনো মোহর লাগবে না। তোমার ইসলামগ্রহণই আমার মোহর।”
উম্মু সুলাইম তখন আগের স্বামীর ঘরের এক সন্তানের মা; ছেলেটির নাম আনাস ইবনে মালেক (রা.)। আনাস (রা.)-এর হাতেই সম্পন্ন হয় আবু তালহা ইবনে যায়েদ (রা.)-এর বিবাহ। এই বিয়ের প্রসঙ্গ এলে আনাস (রা.) বলতেন, “আবু তালহা (রা.)-এর সঙ্গে এক অভাবিত মোহরে হয়েছিল আমার মায়ের বিয়েটা।”
মেহমানের আপ্যায়ন ও দানশীলতার দৃষ্টান্ত
নবুয়ত লাভের ১৩তম বছর। মসজিদে নববিতে এক মুসাফির নবীজি (সা.)-এর কাছে সাহায্য চাইলে, নবীজি (সা.) স্ত্রীদের ঘরে খোঁজ নেন। খাবার না পেয়ে তিনি সাহাবিদের দিকে ফিরে বলেন, “কেউ কী আছ, যে আল্লাহর এই বান্দাকে মেহমান বানাতে পারবে?”
আবু তালহা (রা.) সবিনয়ে বলেন, “মেহমানকে আমি বাড়ি নিয়ে যাব।” বাড়ি গিয়ে স্ত্রী উম্মু সুলাইমকে জানান, “বাচ্চাদের জন্য সামান্য রান্না করেছি। এছাড়া কিছু নেই।” আবু তালহা (রা.) স্ত্রীকে বলেন, “বাচ্চাদের ঘুম পাড়িয়ে দাও। ওরা ঘুমিয়ে গেলে ওদের খাবার দিয়েই মেহমানকে আপ্যায়ন করব। তুমি বাতি ঠিক করার বাহানায় সময় নষ্ট করবে। অন্ধকারে একাই খেয়ে উঠবে মেহমান। বুঝতে পারবে না কিছুই। আমরাও খাবার খাচ্ছি এমন শব্দে অভিনয় করে যাব।” মেহমান খেয়ে ওঠেন। মেজবান দুজনই ক্ষুধার্ত থেকে যান, সঙ্গে ঘুমন্ত বাচ্চারাও।
পরদিন সকালে মেজবান সাহাবি নবীজি (সা.)-এর দরবারে হাজির হলে তিনি বলেন, “রাতে তোমরা মেহমানকে যেভাবে আপ্যায়ন করেছ, আল্লাহ খুব খুশি হয়েছেন। ওহি পাঠিয়েছেন—‘তারা নিজেরা ক্ষুধার্ত থেকে হলেও অপরকে প্রাধান্য দেয়।’”
আবু তালহা (রা.) যখন নবীজির মুখে সদ্য নাজিল হওয়া আয়াত (“কখনোই প্রতিদান পাবে না; নিজের প্রিয় জিনিস যদি না আল্লাহর পথে খরচ করো”) শোনেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে যান। তিনি বলেন, “আল্লাহর রাসুল, আমার কাছে অনেক প্রিয় এই বাগান। বাগানটি আমি আল্লাহর রাস্তায় দান করছি। ঘোষণাটা যদি গোপন হতো, তাহলে আমি গোপনেই দান করে দিতাম!” নবীজি (সা.) সেই বাগানটিকে তাঁর উত্তরাধিকারদের ভেতর বণ্টন করে দিতে বলেন।
ত্যাগের মহিমা ও বীরত্ব
সন্তানের মৃত্যু: একবার আবু তালহা (রা.) সফরে থাকা অবস্থায় তাঁর ছেলে মারা যান। উম্মু সুলাইম (রা.) তাকে খাবার খেতে দেন এবং পরে ছেলের মৃত্যুর কথা জানান। উম্মু সুলাইম বলেন, “তবে আমাদের ছেলের ব্যাপারে তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে; আল্লাহ তার প্রদেয় আমানত নিয়ে নিয়েছেন।” আবু তালহা (রা.) সকালে নবীজির কাছে রাতের ঘটনা সবিস্তারে শোনালে তিনি বলেন, “আল্লাহ তোমাকে এই সন্তানের বদলা দেবেন।” সেই ঘটনার পরই জন্মগ্রহণ করেন আব্দুল্লাহ ইবনে আবু তালহা।
উহুদ যুদ্ধ: উহুদ যুদ্ধে মুসলিমরা যখন সাময়িকভাবে পিছু হটে, তখন আবু তালহা (রা.) নবীজি (সা.)-এর সামনে ঢাল নিয়ে দাঁড়ান এবং শত্রুপক্ষের উপর একের পর এক তীর ছুঁড়ে যান। সেদিন তার হাতেই বিধ্বস্ত হয় শত্রুপক্ষের তিন তিনটি কামান। নবীজি (সা.) যখনই মাথা উঁচু করে সামনের গতিবিধি বুঝতে চেষ্টা করছিলেন, তখনই আবু তালহার সতর্কবার্তা ভেসে আসছিল—“আমার পিতা-মাতা আপনার ওপর কুরবান হোক! মাথা উঁচু করবেন না। তির লেগে যাবে। আমার বুক আপনার ঢাল। চিন্তার কিছু নেই।” নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে তার এক হাত অবশ হয়ে যায়। তাঁর বীরত্ব দেখে নবীজি (সা.) বলেন, “আবু তালহার আওয়াজ, হাজার মানুষের আওয়াজ থেকে উত্তম।”
মক্কা বিজয় ও বিদায় হজ: মক্কা বিজয়ের সময় তিনি নবীজি (সা.)-এর সঙ্গী ছিলেন। বিদায় হজের শেষদিকে নবীজি (সা.) মাথা মুণ্ডিয়ে ফেলেন এবং মাথার বা-দিকের চুলগুলো আবু তালহাকে দিয়ে দেন। এমন দান পেয়ে তিনি খুশিতে ফেটে পড়েন।
শেষের পথে জীবন
আবু বকর ও উমর (রা.)-এর খেলাফতকালেও তিনি যথারীতি যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৭০। একদিন কোরআন পড়তে পড়তে সুরা বারাআতের এই আয়াতে এসে আটকে যান—“গা ঝাড়া দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ো। জীবন ও সম্পদ কুরবানির মাধ্যমে করো আল্লাহর পথে জিহাদ।” তখনই তিনি জিহাদের জন্য প্রস্তুত হয়ে পড়েন এবং সমুদ্র অভিযানে অংশ নেন। যুদ্ধের মাঝপথেই তিনি ইন্তিকাল করেন। সাত দিন পর একটি দ্বীপের উপকণ্ঠে জাহাজ পৌঁছালেও তাঁর লাশ সম্পূর্ণ অবিকৃত ছিল। ৫১ হিজরিতে মুয়াবিয়া (রা.)-এর শাসনামলে সেই অজানা দ্বীপেই তাঁকে দাফন করা হয়।
সূত্র : রওশন সিতারে, আব্দুল্লাহ ফারানি, পৃষ্ঠা : ২১৯-২২৮
২০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
( সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ২০ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৮ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৭ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৩ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৪৭ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৭ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৩ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৯ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৬ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৬ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৬ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৩ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৮ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৬টা ০১ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৯ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫২ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৮ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩২ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৮ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪৩ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
৪০-৪৫ দিনের রেণুবিন্দু: বিজ্ঞান বনাম কোরআন, গর্ভের শিশুর নিয়তি কখন লেখা হয়?
মানব সৃষ্টির সূচনা কোনো কাকতালীয় প্রক্রিয়া নয়; এটি নির্ধারিত পরিকল্পনার এক নিখুঁত ধারাবাহিকতা। মায়ের গর্ভে যে রেণুবিন্দু জমা হয়, আল্লাহর নির্দেশে সেটিই ধীরে ধীরে এক জীবন্ত সত্তায় রূপান্তরিত হয়। হাদিসে মানবজীবনের প্রথম ধাপের চমৎকার একটি ধারাবিবরণী উঠে এসেছে।
গর্ভে ফেরেশতার আগমন ও নিয়তির লিখন
হুযাইফাহ্ ইবনু আসিদ (রা.) থেকে মারফু সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণিত:
“জরায়ুতে চল্লিশ অথবা পঁয়তাল্লিশ দিন রেণু জমা থাকার পর সেখানে ফেরেশতা গমন করে। অতঃপর সে বলতে থাকে, হে আমার প্রভু! সে কি হতভাগ্য না সৌভাগ্যবান? তখন উভয়টাতে লিপিবদ্ধ করা হয়। তারপর সে বলতে থাকে, হে আমার রব! সে কি পুরুষ না মহিলা? তখন আদেশ অনুসারে উভয়টা লিপিবদ্ধ করা হয়। তার আমল, আচরণ, মৃত্যুক্ষণ ও জীবনোপকরণ লিপিবদ্ধ করা হয়। তারপর ফলকটিকে পেঁচিয়ে দেওয়া হয়। তাতে কোনো অতিরিক্ত করা হবে না এবং ঘাটতিও হবে না!” (মুসলিম, হাদিস : ২৬৪৪)
এই হাদিস মানবজীবনের প্রথম ধাপকে শুধু জীববৈজ্ঞানিক নয়, আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যায়ও পরিণত করেছে। আল্লাহ বলেন, “তিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন মাটির নির্যাস থেকে, তারপর বীর্যবিন্দু থেকে, তারপর তিনি তোমাদের যুগল বানিয়েছেন।” (সুরা ফাতির : ১১)
নিয়তি ও বিজ্ঞানের সম্পর্ক
হাদিস অনুযায়ী, ফেরেশতা চারটি বিষয়ে লিখে নেন: ১. সে সৌভাগ্যবান না হতভাগ্য, ২. সে পুরুষ না নারী, ৩. তার আমল বা কর্মপথ, ৪. তার মৃত্যুর সময় ও জীবনোপকরণ।
কর্মের মূল্য: এখানে প্রশ্ন ওঠে, সবকিছু যদি পূর্বনির্ধারিত হয়, তবে মানুষের আমলের মূল্য কী? ইমাম নববী (রহ.) বলেন, “এই হাদিস মানুষের কর্মকে অকার্যকর করে না; বরং বোঝায় যে, যে যেমন কাজ করবে, আল্লাহ তার জন্য সে পথ সহজ করে দেবেন।” (শরহে মুসলিম)
বিজ্ঞান ও ঐশী প্রশাসন: আধুনিক বিজ্ঞানে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারিত হয় নিষেকের মুহূর্তে (জৈবিক প্রক্রিয়া)। অন্যদিকে ইসলাম ব্যাখ্যা করে ঐশী প্রশাসন (আল্লাহর আদেশে ফেরেশতার লিখন)। ইবনু হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, “ফেরেশতার এই লিখন কোনো নতুন সিদ্ধান্ত নয়, বরং পূর্বনির্ধারিত বিধান বাস্তবায়নের অংশ।” (ফাতহুল বারী, ১১/৪৮১)
অর্থাৎ বিজ্ঞান বলে ‘কীভাবে’ একটি মানবদেহ গঠিত হয়, আর হাদিস বলে ‘কেন’ ও কার ইচ্ছায় সেই সত্তার নিয়তি নির্ধারিত হয়। এভাবে হাদিস ও বিজ্ঞান পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং একে অন্যের ব্যাখ্যা সম্পূর্ণ করে।
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠত্ব ও দায়িত্ব
পবিত্র কোরআন ঘোষণা করে, “আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠনে, তারপর তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি নিকৃষ্টতম স্তরে, তবে তারা ব্যতিক্রম যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে।” (সুরা : আত-তীন, আয়াত : ৪–৬)। মানুষ তার নিয়তি লিখতে পারে না, কিন্তু নিজের কর্মের মাধ্যমে নিয়তিকে সম্মানিত করতে পারে। গর্ভের ফেরেশতা যখন সেই শিশুর ভবিষ্যৎ লিখে যায়, তখন থেকেই তার দায়িত্ব শুরু হয়—জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সেই লিখনের মর্যাদা রক্ষা করা।
১৭ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM) (জুমার নামাজ), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
(সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৭ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
জান্নাত-জাহান্নামের প্রহরী কারা এবং তাদের বৈশিষ্ট্য কী?
জান্নাত ও জাহান্নাম ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অংশ। জান্নাত ও জাহান্নামের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা ছাড়া কোনো ব্যক্তি মুমিন হতে পারে না। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা অনুসারে, আল্লাহ জান্নাত ও জাহান্নামে দ্বাররক্ষী বা প্রহরী নিযুক্ত করবেন, যেন কেউ আল্লাহর অনুমতি ছাড়া জান্নাতে প্রবেশ করতে না পারে এবং জাহান্নাম থেকে বের হতে না পারে।
জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে বিশ্বাস
আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো—জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে যা এসেছে, তা সত্য। ইমাম তহাবি (রহ.) বলেন, জান্নাত ও জাহান্নাম আল্লাহর এমন সৃষ্টি, যা কখনো ধ্বংস হবে না, কিন্তু তা (আল্লাহর সত্তা ও গুণাবলির মতো) চিরন্তনও নয়। ইমাম আবু জুরআহ রাজি (রহ.)-এর মতে, জান্নাত ও জাহান্নাম এখনো বিদ্যমান।
জান্নাত ও জাহান্নামের প্রহরী কারা?
পবিত্র কোরআনে জান্নাত ও জাহান্নামের প্রহরীদের ‘খাজানাতু’ শব্দ দ্বারা ব্যক্ত করা হয়েছে, যার অর্থ প্রহরী ও রক্ষক। আলেমরা এ বিষয়ে একমত যে জান্নাত ও জাহান্নামের প্রহরী হবেন ফেরেশতারা।
জাহান্নামের প্রধান প্রহরী: পবিত্র কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত যে জাহান্নামের প্রধান প্রহরীর নাম ‘মালিক’। ইরশাদ হয়েছে, “তারা চিৎকার করে বলবে, হে মালিক! তোমার প্রতিপালক যেন আমাদের নিঃশেষ করে দেন। সে বলবে, তোমরা এভাবেই থাকবে।” (সুরা : জুখরুফ, আয়াত : ৭৭)
জান্নাতের প্রধান প্রহরী: জান্নাতের প্রধান প্রহরীর নাম কোরআন ও বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়। তবে তাঁর নাম ‘রিদওয়ান’ বলে প্রচলিত, যা ‘রিদা’ (সন্তুষ্টি) থেকে গৃহীত।
দরজা ও দ্বাররক্ষীর সংখ্যা
জাহান্নাম: পবিত্র কোরআনের বর্ণনা থেকে অনুমান করা যায়, জাহান্নামের প্রহরীর সংখ্যা হবে ১৯ জন (সুরা : মুদ্দাসির, আয়াত : ২৭-৩০)। আর জাহান্নামের দরজা হবে সাতটি। (সুরা : হিজর, আয়াত : ৪৩-৪৪)
জান্নাত: হাদিসে এসেছে, জান্নাতের দরজা আটটি। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৭৬৫৭)
যেমন হবেন জান্নাতের প্রহরী
১. নির্দেশ পালনে কঠোর: তারা আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কাউকে জান্নাতে প্রবেশ করতে দেবেন না। জান্নাতে প্রবেশের আগে নবীজি (সা.)-এরও অনুমতির প্রয়োজন হবে। (সহিহ মুসলিম : ৩৭৪)
২. কোমল হৃদয়: জান্নাতের প্রহরীরা জান্নাতিদের প্রতি কোমল হৃদয় হবেন এবং জান্নাতে প্রবেশের সময় তাদের অভিনন্দন জানাবেন। (সুরা : ঝুমার, আয়াত : ৭৩)
৩. জান্নাতিদের ডেকে নেওয়া: জান্নাতের প্রহরীরা কিয়ামতের দিন জান্নাতিদের ডেকে নেবেন।
যেমন হবেন জাহান্নামের প্রহরী
১. নির্দেশ পালনে কঠোর: তারা আল্লাহর নির্দেশ পালনে অত্যন্ত কঠোর হবেন। (সুরা : তাহরিম, আয়াত : ৬)
২. নির্মম হৃদয়ের অধিকারী: তাদের হৃদয় হবে অত্যন্ত নির্মম। জাহান্নামিদের আর্তনাদ তাদের অন্তরে কোনো দয়ার উদ্রেক করবে না।
৩. আর্তনাদ উপেক্ষাকারী: জাহান্নামের প্রহরীরা জাহান্নামিদের আর্তনাদ ও আবেদনের প্রতি ভ্রুক্ষেপহীন হবেন। (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৫০)
১৬ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের জন্য ঢাকা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য প্রধান বিভাগের দৈনিক নামাজের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো। (এই সময়সূচি বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ইসলামিক ক্যালেন্ডার থেকে সংগৃহীত। স্থানীয় তারতম্যের জন্য ২/১ মিনিট ভিন্ন হতে পারে)।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সময়সূচি
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ফজর ০৪টা ৪১ মিনিটে (AM), সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে (AM), জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে (AM), আসর ০৩টা ৫৭ মিনিটে (PM), মাগরিব ০৫টা ৩৯ মিনিটে (PM), এবং ইশা ০৬টা ৫২ মিনিটে (PM)।
( সাহরির শেষ সময় থাকবে ০৪টা ৩৫ মিনিটে (ভোর), এবং ইফতারের সময় হবে ০৫টা ৩৯ মিনিটে (সন্ধ্যা)।)
অন্যান্য প্রধান বিভাগীয় শহরের আনুমানিক সময়সূচি
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রধান বিভাগীয় শহরগুলোর সময়সূচিতে সামান্য পার্থক্য আসে। ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখের জন্য প্রধান বিভাগগুলোর নামাজের আনুমানিক সময়সূচি নিম্নরূপ:
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৯ মিনিটে, আসর ০৩টা ৫৯ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৮ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৩ মিনিটে।
খুলনা: খুলনায় ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৫ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৪ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
রাজশাহী: রাজশাহীতে ফজর ০৪টা ৪৪ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৯ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫৩ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৭ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৬ মিনিটে এবং ইশা ০৭টা ০১ মিনিটে।
সিলেট: সিলেটে ফজর ০৪টা ৩৬ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৪৭ মিনিটে, জোহর ১১টা ৪৪ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৩৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৪৯ মিনিটে।
রংপুর: রংপুরে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫২ মিনিটে, আসর ০৪টা ০৪ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪৩ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৯ মিনিটে।
বরিশাল: বরিশালে ফজর ০৪টা ৪২ মিনিটে, সূর্যোদয় ০৫টা ৫৬ মিনিটে, জোহর ১১টা ৫০ মিনিটে, আসর ০৪টা ০২ মিনিটে, মাগরিব ০৫টা ৪০ মিনিটে এবং ইশা ০৬টা ৫৬ মিনিটে।
আখেরাতের সাফল্য: আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ৯টি সহজ পথ
মুসলিম জীবনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। এটি এমন একটি জীবনব্যাপী সাধনা, যা বান্দার হৃদয়ে শান্তি, আত্মায় প্রশান্তি এবং জীবনে সুখ নিয়ে আসে। তবে এই পথে চলতে গিয়ে প্রায়ই মানুষের অসন্তুষ্টি, সমাজের চাপ এবং নিজের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথে ছোট ছোট কাজে খাঁটি নিয়তের মাধ্যমেই অপার সাফল্যের দ্বার খুলে যায়।
আল্লাহর সন্তুষ্টি বনাম মানুষের সন্তুষ্টি
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথে একজন মুসলিমকে প্রায়ই মানুষের অসন্তুষ্টির সম্মুখীন হতে হয়। রাসূল (সা.) বলেছেন:
“যে ব্যক্তি মানুষের অসন্তুষ্টির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি তালাশ করে, আল্লাহ তাকে মানুষের বোঝা থেকে মুক্তি দেবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অসন্তুষ্টির মাধ্যমে মানুষের সন্তুষ্টি তালাশ করে, আল্লাহ তাকে মানুষের ওপর ছেড়ে দেবেন।” (তিরমিজি, হাদিস: ২৪১৪)
মানুষের সন্তুষ্টি অস্থায়ী, কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি চিরস্থায়ী ও সর্বোত্তম। কোরআনে আল্লাহ বলেন, “দুনিয়ার জীবনের উপকরণ সামান্য, আর আখেরাত তাদের জন্য উত্তম যারা তাকওয়া অবলম্বন করে।” (সুরা নিসা, আয়াত: ৭৭)
ক্ষতিগ্রস্ত আমল: রাসূল (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের দিন যে ব্যক্তি মানুষের প্রশংসা ও সম্মানের জন্য শহীদ হয়েছে, জ্ঞান অর্জন করেছে বা দান করেছে—তাদের আমল বাতিল বলে গণ্য হবে, কারণ নিয়ত খাঁটি ছিল না। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১৯০৫)
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলো আমাদের জীবনে প্রয়োগ করা উচিত:
১. খাঁটি নিয়ত: প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করা অপরিহার্য। খাঁটি নিয়ত হৃদয়কে শক্তিশালী করে এবং আল্লাহর কাছ থেকে সাফল্য আকর্ষণ করে।
২. আল্লাহর আদেশে দ্রুত সাড়া: আল্লাহর আদেশ পালনে কোনো অলসতা বা বিলম্ব করা উচিত নয়। (সুরা তাহা, আয়াত: ৮৪)
৩. নিজেকে উৎসর্গ করা: জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আল্লাহর আনুগত্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া। (সুরা বাকারা, আয়াত: ২০৭)
৪. নেতিবাচক গুণাবলি পরিহার: রাগ, অহংকার, আত্মম্ভরিতা ও বড়াই পরিহার করা।
৫. সাধারণ নেয়ামতের শুকরিয়া: খাবার বা এক ঢোক পানি পানের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২৭৩৪)
৬. অল্পে সন্তুষ্ট থাকা: জীবনের প্রাপ্তিতে আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
৭. হালাল উপার্জন: হালাল উপার্জনের জন্য ক্লান্ত হয়ে রাত্রি যাপন করা।
৮. পিতামাতার সন্তুষ্টি: রাসূল (সা.) বলেছেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টি পিতামাতার সন্তুষ্টির মধ্যে রয়েছে।” (বায়হাকি, শু’আবুল ঈমান)
৯. তকদিরের প্রতি সন্তুষ্টি: আল্লাহর ভাগ্যলিপির প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
নামাজে মোবাইল বাজলে কী করবেন? সাইলেন্ট করা কি শরিয়তে জায়েজ?
নামাজ চলাকালে কারও মোবাইল ফোন বেজে উঠলে তা ইমাম ও জামাতের মনোযোগ নষ্ট করে এবং অন্যদের খুশু-খুজু (নিবিষ্টতা) ভঙ্গ করে। এই পরিস্থিতিতে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান—এ সময় মোবাইল বন্ধ করা যাবে কি না, নাকি নামাজ ভেঙে যাবে?
এক হাতে মোবাইল বন্ধ করা জায়েজ
ইসলামি শরিয়তে নামাজে অতি সামান্য ও প্রয়োজনীয় কাজ করার অনুমতি দিয়েছে, যদি তা মনোযোগ নষ্ট না করে বা নামাজের মূল কাঠামো ভেঙে না দেয়। হাদিসে আছে, রাসুল (সা.)-এর আমলে সাহাবিরা নামাজে সেজদার জায়গা থেকে কাঁকর সরিয়ে নিতেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৫৪৬)।
ইমাম নববির মত: ইমাম নববি (রহ.) বলেন, “যদি কোনো কাজ স্বল্প হয় এবং ইবাদতের স্বভাব পরিবর্তন না করে, তবে তা নামাজ নষ্ট করে না।”
ফিকহি মতামত: হানাফি মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী, যদি নামাজে হালকা নড়াচড়া (যেমন—এক হাতে মোবাইল বন্ধ করা) প্রয়োজনীয় কারণে হয়, তবে নামাজ বাতিল হয় না। (আল-ফাতাওয়া আল-হিন্দিয়্যা)।
অতএব, নামাজে একটি হাত নেড়ে মোবাইল সাইলেন্ট বা বন্ধ করা শরিয়তসম্মত ও অনুমোদিত কাজ, কারণ এটি অপ্রয়োজনীয় নয়; বরং ইবাদতের সংরক্ষণমূলক কাজ।
খুশু ও দায়িত্বশীলতার গুরুত্ব
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, “নিশ্চয়ই মুমিনরা সফল হয়েছে, যারা নামাজে বিনম্রভাবে মনোযোগী।” (সুরা মুমিনুন, আয়াত: ১–২)।
অন্যের মনোযোগ রক্ষা: রাসুল (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি অন্যের নামাজ নষ্ট করে, সে অন্যায়ের কাজ করে।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬৭৫)। যদি কারও মোবাইল বেজে ওঠে এবং সে সেটি বন্ধ না করে, ফলে অন্যদের মনোযোগ নষ্ট হয়, তাহলে সে নামাজের শিষ্টাচারবিরুদ্ধ কাজ করছে।
সচেতনতা জরুরি: নামাজের আগে মোবাইল সাইলেন্ট বা ভাইব্রেটে রাখা দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক এবং অন্যের ইবাদত রক্ষার একটি আদব।
যদি নামাজ চলাকালীন মোবাইল বেজে ওঠে, তাহলে আতঙ্কিত বা বিভ্রান্ত না হয়ে সংযতভাবে এক হাতে মোবাইল সাইলেন্ট বা বন্ধ করা উচিত, যাতে অন্যদের খুশু নষ্ট না হয়।
পাঠকের মতামত:
- ২১ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- পোড়া খাবারের গন্ধ দূর করার সহজ ৩টি ঘরোয়া উপায়
- জিরা পানির ম্যাজিক: ত্বক-চুল থেকে ডায়াবেটিস—যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ৭টি রোগ
- সুখবর: রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি নিয়ে বড় ঘোষণা
- বিএনপি-জামায়াত কেউ এককভাবে নেতৃত্ব দিতে পারবে না: সারজিস আলম
- চট্টগ্রামে চবি শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা লাশ উদ্ধার
- কোটি কিলোমিটার নয়: মঙ্গলে যাওয়ার স্বপ্নপূরণ হচ্ছে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে!
- উপুড় হয়ে শোয়ার অভ্যাস: ৪টি বড় বিপদ, যা আপনার অজান্তেই ক্ষতি করছে শরীর
- আমার বুক আপনার ঢাল:উহুদ যুদ্ধে নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে এক হাত অবশ হলো যে সাহাবির
- আদালতের নির্দেশে সালমান শাহ্র অপমৃত্যু মামলা হত্যা মামলায় রূপান্তরিত
- ইসি’র নতুন নির্দেশনা: ড্রোন নিষিদ্ধ, জনস্বার্থে ৪টি কারণ তুলে ধরল ইসি
- প্রযুক্তির ট্রেন্ড: ভাঁজ করা ফোন কি বাজার থেকে উধাও হতে চলেছে?
- বগুড়ায় সারজিস আলমের গাড়িবহরে ককটেল হামলা
- জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হত্যা: অভিযুক্ত মাহিরকে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন তার মা
- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি: বাড়িতে বসেই হৃদযন্ত্র সুস্থ কিনা, জানুন ৩ সহজ উপায়ে
- নীরব শক্তি: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাঁরা পোস্ট করেন না, তাঁদের ৭টি গোপন বৈশিষ্ট্য
- উপকারী না ক্ষতিকর? শুঁটকি মাছ নিয়ে পুষ্টিবিদের বিশ্লেষণ
- বিস্ময়কর! মাত্র কয়েক মিনিটে লুট হলো ফ্রান্সের বিশ্বখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়াম
- শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্দশা: মির্জা ফখরুল কেন দায়ী করলেন আমলাতন্ত্রকে?
- ২০ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- নির্বাচনে নিরাপত্তা: সেনা, পুলিশ ও আনসারসহ কতজন দায়িত্ব পালন করবেন, জানাল ইসি
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আমরণ অনশনে সংহতি জানালেন এ্যানি
- শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ক্ষতির পরিমাণ ১২ হাজার কোটি টাকা
- শিক্ষকদের আমরণ অনশন শুরু আজ
- আমেরিকার কড়া হুমকি: ট্রাম্পের বক্তব্যের পর দোটানায় মোদি সরকার
- জরুরি সতর্কতা: সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মাউশি’র বিশেষ নির্দেশনা জারি
- কার্গো উড়োজাহাজ রানওয়ে থেকে ছিটকে সাগরে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল: শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তিতর্ক শুরু
- তিস্তা মহাপরিকল্পনা’র দাবিতে চবি শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি
- ভিসা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ: ৪২ দেশের নাগরিকদের জন্য বিশেষ সুবিধা চালু
- ২০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- তৈরি পোশাক শিল্পে বড় আঘাত: কার্গো ভিলেজের ক্ষতি নিয়ে যা বলল বিজিএমইএ
- শীতে আমন্ড বাদাম: ভিজিয়ে খাবেন নাকি শুকনো? জেনে নিন সঠিক পদ্ধতি
- মাথাব্যথাকে বিদায়: ৫টি সহজ ঘরোয়া টোটকা
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
- চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? জেনে নিন উপকারিতা
- ইসলামী আন্দোলন ক্ষমতায় গেলে হানাহানি থাকবে না: মুফতি ফয়জুল করীম
- ইতিহাসের সবচেয়ে দুঃসাহসিক ছিনতাই: ২ লক্ষ ডলার নিয়ে আকাশেই উধাও সেই রহস্যমানব!
- ড্রোন দিয়ে ঘণ্টায় ১,৮০০ চারা রোপণ: প্রযুক্তিতে বন পুনরুদ্ধারের নজির
- ১০ বছরের সন্তানকে নিয়ে মা সমুদ্র সাঁতরে পৌঁছালেন স্পেনে
- খালেদা-তারেকের নিরাপত্তা: বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি
- নাহিদ ইসলামের তীব্র সমালোচনা: পিআর নিয়ে জামায়াতকে একহাত নিলেন এনসিপি নেতা
- মানব সভ্যতায় মুসলিম বিজ্ঞানীদের ৫ যুগান্তকারী অবদান
- আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষা উপদেষ্টার বার্তা
- ১৮ বছরের গণনা: যে আবিষ্কার বিশ্বকে বোঝালো আমরা মিল্কি ওয়েতে একা নই
- জুলাই সনদের ৫ দফা দাবিতে জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- সুখবর: ৯ মাস বন্ধ থাকার পর খুলছে সেন্ট মার্টিন
- পা ফাটা দূর করুন: ঘরোয়া উপায়ে মসৃণ গোড়ালি পাওয়ার সহজ কৌশল
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- ১৪ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- আজ বাংলাদেশের বাঁচা-মরার লড়াই, টিভিতে নয় ২৫ টাকায় দেখুন অনলাইনে
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- মঙ্গলবার ১৪ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- হাতে-পায়ে চামড়া উঠছে? এটি শুধু শীত নয়, ৫ ভিটামিনের ঘাটতির লক্ষণ
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে