মা নিজেই কাটলেন নাড়ি, নিজেই পরিষ্কার করলেন সন্তান—যশোরে অভূতপূর্ব ঘটনা!

যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ঘটে গেছে এক চাঞ্চল্যকর ও রহস্যঘেরা ঘটনা। টয়লেটেই সন্তান প্রসব করেছেন এক অন্তঃসত্ত্বা নারী—এবং তা একেবারে চিকিৎসা সহায়তা ছাড়াই। ঘটনাটি যেমন মানবিক বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছে, তেমনই তৈরি করেছে একাধিক প্রশ্ন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) মধ্যরাতে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডের টয়লেটে রত্না বিশ্বাস (৩৬) নামের এক নারী একটি ছেলে সন্তান জন্ম দেন। গর্ভাবস্থার তথ্য গোপন করে ভর্তি হওয়ায় চিকিৎসকেরা তাকে গাইনী ওয়ার্ডে না পাঠিয়ে মেডিসিন বিভাগে রাখেন, এবং সেখানে মেঝেতে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ প্রসব বেদনা উঠলে ওয়ার্ডের টয়লেটে যান রত্না, এবং সেখানেই নিজেই সন্তান প্রসব করেন।
প্রসবের পর নিজের শরীর থেকে শিশুটিকে আলাদা করে, ওয়াশরুমে থাকা বদনার পানি দিয়ে নবজাতকের শরীর পরিষ্কার করছিলেন তিনি। এসময় শিশুর কান্নার আওয়াজ শুনে নার্স ও অন্যান্য রোগীর স্বজনেরা ছুটে যান, উদ্ধার করেন মা ও নবজাতককে। নবজাতকটিকে নেওয়া হয় শিশু বিভাগে, এবং প্রসূতি রত্নাকে গাইনী লেবার ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়।
হাসপাতালের শিশু বিভাগ জানায়, নবজাতক ছেলে শিশুটির ওজন আড়াই কেজি এবং সে পুরোপুরি সুস্থ। তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে এবং সবসময় একজন দায়িত্বে রয়েছেন। যদিও প্রসূতি রত্না এখনও সন্তানকে দেখতে যাননি, শিশুটিকে ঘিরে নার্স ও অন্যদের মধ্যে দত্তক নেওয়ার আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।
এদিকে গোটা ঘটনার পেছনে তথ্য গোপন, প্রসূতির মানসিক অবস্থা, এবং নবজাতকের সম্ভাব্য হত্যা চেষ্টার গুঞ্জন নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
প্রসূতি রত্না বলেন, “আমি গর্ভবতী ছিলাম এটা সবাই জানতো। কীভাবে সন্তান প্রসব হলো, বুঝতেই পারিনি। নিজ সন্তানকে কেন মারতে যাবো?”
তার স্বামী, পেশায় মাছ বিক্রেতা রমেশ বিশ্বাস, জানান, “রত্না দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছে। চিকিৎসার চেষ্টা চলছিল পরিবার থেকে।”
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হুসাইন শাফায়েত বলেন, “এই ঘটনাটি বহু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। শনিবার আমরা সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়ে বসে পুরো বিষয়টি পর্যালোচনা করব।”
একদিকে এটি মাতৃত্বের এক নিঃসঙ্গ যুদ্ধের করুণ প্রতিচ্ছবি, অন্যদিকে চিকিৎসা ব্যবস্থার নজরদারির ঘাটতির চিহ্ন। তবে শঙ্কার মধ্যেও আশার কথা—মা ও নবজাতক উভয়েই এখন শারীরিকভাবে সুস্থ রয়েছেন।
—আশিক নিউজ ডেস্ক
খুলনায় শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে খুলনায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়ের করেছে ডিবি পুলিশ। সোমবার (১১ আগস্ট) খুলনার সোনাডাঙ্গা থানায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এসআই বিধান চন্দ্র রায়ের মাধ্যমে মামলাটি করা হয়। সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অন্যান্য আসামিদের মধ্যে আছেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট এমএম মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, এসএম কামাল হোসেন এবং অ্যাডভোকেট পারভেজ আলম খান। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ৩০ থেকে ৪০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, মামলার প্রধান আসামি এমএম মুজিবুর রহমান বর্তমানে পলাতক রয়েছেন। তাকে এবং অন্য আসামি পারভেজ আলম খানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ২২ এপ্রিল খুলনা মহানগরীর ময়লাপোতা এলাকা থেকে সন্দেহজনক অবস্থায় আটক করা হয় এমএম মুজিবুর রহমানকে। তার মোবাইল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ও জুম অ্যাপসের মাধ্যমে ‘তেরখাদা উপজেলা আওয়ামী লীগ’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’, ‘বিজয় একাত্তর’ ও ‘জয় বাংলা আমার প্রাণ’ নামে বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছিল।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার অনুমতির জন্য আবেদন করে। গত ৪ আগস্ট কেএমপিকে এই অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর সোমবার সোনাডাঙ্গা থানায় ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়।
/আশিক
যশোরে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও নারী নির্যাতনের অভিযোগ
যশোরে চাঁদা দাবি নিয়ে যুবদলের দুই নেতার বিরুদ্ধে নারীকে মারধর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, পৌর যুবদলের এক নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি তারেক হোসেন চুন্নু এবং নগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবসহ সহযোগীরা তিন লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে ওই নারীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে নগদ ৫০ হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়েছেন। এ সময় ওই নারী শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী নারী রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব ঘটনা জানান। তার বক্তব্য অনুযায়ী, সংসার চালানোর জন্য তিনি চারটি ইজিবাইক ভাড়া দেন। গত বছরের আগস্ট থেকে তারেক হোসেন চুন্নু নিয়মিত তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। টাকা না দেওয়ায় গত ৪ আগস্ট বিকেলে তারেক হোসেন চুন্নু ও তার সহযোগীরা দেশীয় অস্ত্রসহ বাড়িতে ঢুকে হামলা চালান। হামলার সময় তার শ্লীলতাহানি করা হয় এবং ঘর তল্লাশি করে ৫০ হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে তার ছেলে রাকিবকে মারধর করে আহত করা হয় এবং ১১ মাস বয়সী শিশু সন্তানের গলায় চাকু ধরে বাকি টাকা দাবি করা হয়। শিশুর চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে অনেক হামলাকারী পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা কয়েকজনকে হাতেনাতে ধরে রাখলেও পরবর্তীতে চুন্নুর নেতৃত্বে প্রায় ৩০-৪০ জন ফের বাড়িতে এসে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ঘটনাকে অন্য পথে প্রবাহিত করার চেষ্টা করেন। ভুক্তভোগী ওই নারী ৯৯৯ নম্বরে কল করলে পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে। পরে তিনি কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ প্রথমে অভিযোগ নিতে চাননি, পরে নিলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা হয়নি। পরে সেনাবাহিনীর সহায়তায় তার মোবাইল ফিরিয়ে পায়। বর্তমানে নারী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করেছেন।
অভিযুক্তরা অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছেন, ওই নারী অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার কারণে পুলিশ তাকে আটক করেছিল, এরপর ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছেন।
যশোর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক এম তমাল আহমেদ বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দলের নিয়ম অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি জানান, পদ ব্যবহারের মাধ্যমে কেউ অপকর্ম করলে কঠোর শাস্তি পাবে, যেই হোক না কেন।
কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
/আশিক
খুলনায় হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মাদক মামলার আসামির পালানো
খুলনায় পুলিশের হেফাজতে থাকা এক আসামি চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি থাকার সময় প্রিজন সেল থেকে পালিয়ে গেছেন। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ভোররাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে এ ঘটনা ঘটে। পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তির নাম ইউসুফ (২৩)। তিনি নগরীর খালিশপুর থানার আলমনগর মোড় এলাকার বাসিন্দা এবং মাদক মামলার আসামি।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুরে আলমনগর মোড় এলাকা থেকে ইউসুফকে ২০টি ইয়াবাসহ আটক করে খালিশপুর থানার পুলিশ। রাতেই তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। পরে ইউসুফ বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁর শরীরে কোনো গুরুতর সমস্যা শনাক্ত করতে না পারলেও, বারবার ভিন্ন ভিন্ন উপসর্গের কথা বলায় চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাঁকে স্থানান্তর করা হয় হাসপাতালের প্রিজন সেলে।
খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আবু তারেক জানান, প্রিজন সেলের বাইরে কারারক্ষীরা দায়িত্বে থাকেন এবং ভেতরের নিরাপত্তা দেখভাল করে পুলিশ। সেলটিতে ইউসুফ ছাড়াও এক বয়স্ক আসামি ছিলেন। রাত সাড়ে তিনটার দিকে ওই বয়স্ক ব্যক্তি বাথরুমে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করলে দায়িত্বরত কনস্টেবল দরজার তালা খুলে তাঁকে বাইরে নিয়ে যান। তবে ফিরে এসে তালা বন্ধ করতে ভুলে যান। এ সুযোগে ইউসুফ পালিয়ে যান। পরবর্তীতে দেখা যায়, প্রিজন সেলের বাইরের মূল ফটকের তালাও খোলা ছিল। এই গাফিলতির জন্য সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে খুলনা জেলা কারাগারের জেল সুপার নাসির উদ্দিন প্রধান বলেন, 'পলাতক ব্যক্তি আমাদের হেফাজতে ছিলেন না। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কি না, সেটিও আমরা জানতাম না। যদি আমাদের হেফাজতে থাকতেন, তবে তাঁকে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে রাখা হতো। তবে প্রিজন সেলে পুলিশ ছাড়াও আমাদের লোকজনও থাকেন। যদি আমাদের কেউ গাফিলতি করে থাকে, তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
/আশিক
খুলনায় এসওএস হোমে নবম শ্রেণির ছাত্রীর মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য
শিশু পল্লীতে ১৪ বছর থাকার পর এসওএস শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু, প্রশ্নের মুখে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা
খুলনার এসওএস শিশু পল্লীর নবম শ্রেণির ছাত্রী ইসরাত জাহান ইশা (১৬) রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেছে। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে হোমের ভেতরেই সে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে বলে জানা গেছে। এরপর তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ইশা খুলনার সোনাডাঙ্গা মডেল থানার আল-আমিন মহল্লার বাসিন্দা খালেক শেখের মেয়ে। শিশুকালেই মা হারানো ইশা গত ১৪ বছর ধরে এসওএস শিশু পল্লীতে বসবাস করছিল।
ওই ছাত্রীর নানা জুয়েল শেখ জানান, "ইশার বয়স যখন মাত্র ১৬ মাস, তখন তার মা মারা যায়। এরপর থেকেই তাকে এসওএস হোমে রেখে পড়াশোনা করানো হচ্ছিল। সে অনেকদিন ধরেই সেখানে ছিল এবং কেউ তার নামে কোনো অভিযোগ কখনও করেনি।"
তিনি বলেন, "মঙ্গলবার রাতে ইশা গলায় ফাঁস দিলে হোমের কয়েকজন কর্মকর্তা বিষয়টি দেখে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে বিষয়টি বুধবার (৬ আগস্ট) দুপুরে জানাজানি হয়।"
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, "হোম কর্তৃপক্ষ পুলিশকে না জানিয়ে নিজেরাই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান এবং আমাদেরও পরে খবর দেন। সাংবাদিকরা হাসপাতালে উপস্থিত থাকলেও তারা কিছু বলতে রাজি হননি। এমনকি, ইশা যে রশি বা ওড়নায় ফাঁস দিয়েছিল সেটিও দেখাতে পারেননি। এই মৃত্যু সন্দেহজনক বলে আমি মনে করি।"
খুলনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম বলেন, "ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ রাতে সেখানে যায়। এখন ময়নাতদন্তের রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। রিপোর্ট হাতে এলে বোঝা যাবে এটি আত্মহত্যা না কি অন্য কিছু।"
পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্ত শেষে বুধবার দুপুরে ইশার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
খুলনার আন্দোলন গোটা দেশকে অনুপ্রাণিত করেছে: জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় খুলনার আন্দোলন ছিল অনন্য। এটি শুধু খুলনাই নয়, সারা দেশের মানুষকে প্রেরণা জুগিয়েছে।”
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) খুলনায় আয়োজিত ‘জুলাই স্মৃতিচারণ ও উন্মুক্ত আলোচনা’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবার, আহত শিক্ষার্থী, আন্দোলনকারী ও রাজনৈতিক নেতাদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, “গত বছরের এই দিনে দেশের সর্বস্তরের মানুষ আশা-ভরসা নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল, রক্ত দিয়েছিল। আজ সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে। আমরা চাই জনগণের এই আকাঙ্ক্ষা ও সংহতি নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালিত হোক।”
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শহীদ জুলাই যোদ্ধা সাকিব রায়হানের বাবা। তিনি বলেন, “সাকিবের এক বন্ধু তাকে বলেছিল, তুই যদি কিছু হয়ে যাস? সাকিব জবাবে বলেছিল, আমার কিছু হলে মা-বাবার দেখার মতো আরও একটা ছেলে আছে। কিন্তু আমরা না গেলে দেশ কখনোই ফ্যাসিবাদমুক্ত হবে না।”
জুলাই যোদ্ধারা তাদের বক্তব্যে বলেন, “জুলাই বিপ্লব শুধু একটা তারিখ নয়, এটি এক গণজাগরণ। প্রশাসনের প্রতি আমাদের আহ্বান—জুলাইয়ের চেতনা অনুসরণ করে রাষ্ট্র চালান। নইলে সেই চেয়ারের দায়িত্ব ছেড়ে দিন। যারা গণহত্যার পক্ষে ছিল, তাদের সঙ্গে কোনো আপস নয়।"
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি মো. রেজাউল হক, খুলনা জেলা পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন এবং আন্দোলনে নিহত পাঁচ শহীদের পরিবারের সদস্যসহ সাধারণ ছাত্র-জনতা।
/আশিক
ঝিনাইদহে আওয়ামী লীগ নেতার গোডাউনে মজুত ৮৩১ বস্তা সার জব্দ
শৈলকূপায় ৮৩১ বস্তা সার মজুদের অভিযোগে জরিমানা, জড়িত স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার ভাই
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ৮৩১ বস্তা অবৈধভাবে মজুতকৃত সার উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে ওই ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার ভাটই বাজারে ‘শুভ এন্টারপ্রাইজ’ নামক একটি প্রতিষ্ঠানে এ অভিযান পরিচালনা করেন শৈলকূপা উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (ভূমি) সিরাজুস সালেহীন। অভিযানে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুজ্জামানও উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান জানান, কৃত্রিমভাবে সারের সংকট সৃষ্টি করে দাম বাড়ানো এবং সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে সার মজুত করা হয়েছিল—এমন অভিযোগে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযান চলাকালে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে সারের মজুত নেই বলে দাবি করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে গুদাম তল্লাশি করে ৮৩১ বস্তা সার উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত সারগুলোর মধ্যে ৫৪১ বস্তা ডিএপি ও ২৯০ বস্তা এমওপি ছিল। এর বাজারমূল্য আনুমানিক সাড়ে ৮ লাখ টাকারও বেশি। গুদামের মালিক আইয়ুব আলী জোয়ার্দ্দার উপজেলার দুধসর ইউনিয়নের একজন সার ডিলার এবং স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগ নেতার ভাই হিসেবে পরিচিত। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য নায়েব আলী জোয়ার্দ্দারের ভাই। জানা গেছে, ২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নিতে নায়েব আলী জোয়ার্দ্দার নিজের বিএডিসি ডিলারশিপ আইয়ুব আলীর নামে হস্তান্তর করেন। যদিও স্থানীয় কৃষকদের দাবি, ‘শুভ এন্টারপ্রাইজ’ মূলত নায়েব আলী জোয়ার্দ্দারই নিয়ন্ত্রণ করেন।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রশাসন জানিয়েছে, কৃত্রিম সংকট তৈরির যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে দমন করা হবে।
/আশিক
খুলনায় কপোতাক্ষে ভেসে এলো এক বৃদ্ধের লাশ
খুলনার কপোতাক্ষ নদ থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার (৩ আগস্ট) সকালে জেলার পাইকগাছা উপজেলার দেবদুয়ার এলাকায় ধর্মপীরের দরগার কাছে নদীতে লাশটি ভাসতে দেখা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ১০টার দিকে স্থানীয়রা কপোতাক্ষ নদে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে নৌপুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।
নৌপুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুর সবুর জানান, বেলা সোয়া ২টার দিকে মরদেহটি নদী থেকে উদ্ধার করা হয়। নিহত ব্যক্তির আনুমানিক বয়স ৬৫ থেকে ৭০ বছর।
মরদেহটি বর্তমানে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রিয়াদ মাহমুদ জানান, প্রাথমিকভাবে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, নদীর স্রোতে ভেসে এসে লাশটি দেবদুয়ার এলাকায় এসে পৌঁছেছে।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলে জানান তিনি।
/আশিক
খুলনার বাড়িতে ঢুকে যুবককে ছুরিকাঘাত করে হত্যা
খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার সবুজবাগ এলাকায় বাড়িতে ঢুকে মনোয়ার হোসেন ওরফে টগর (৩২) নামের এক যুবককে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে ঘটনার পর স্থানীয়রা তাকে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান, যেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মনোয়ার টগর ওই এলাকার জামাল হাওলাদারের ছেলে এবং রং এর ঠিকাদার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে জানা গেছে, হত্যাকারীরা রাতে টগরের বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে বুকের ডান পাশে ছুরি দিয়ে আঘাত করে। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসার আগেই দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। নিহতের বাবা জামাল হাওলাদার গণমাধ্যমকে জানান, ঘটনার সময় টগর তাকে জানিয়েছিলেন গেটের সামনে কয়েকজন যুবক আছেন। দরজা খুলে তিনি তিন যুবককে দেখেন যারা টগরের পরিচিত বলে দাবি করেন। এর মধ্যে একজন টগরের পাশেই বসে ছিল। হঠাৎ টগরের চিৎকারে দৌড়ে গিয়ে তারা তাকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন, কিন্তু সময় মতো চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হয়নি।
সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম জানান, হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান এবং হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের জন্য তদন্ত শুরু হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের শনাক্ত ও আটক করার জন্য পুলিশের চেষ্টা চলছে।
/আশিক
খুলনায় করোনা ইউনিটে একদিনে আরও দুজনের মৃত্যু
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (খুমেক) করোনা ইউনিটে একদিনের ব্যবধানে আরও দুজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এর ফলে চলতি বছরে হাসপাতালটিতে করোনা সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুর আড়াইটার দিকে মারা যান মো. রকমান (২৫) নামে এক যুবক। তিনি বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে ভর্তি হন। খুমেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটের রেড জোনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। রকমান খুলনা মহানগরীর হরিণটানার রায়ের মহল এলাকার বাসিন্দা মো. আনোয়ারের ছেলে।
এর আগে বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে করোনা ইউনিটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রতিকান্ত ডাকুয়া (৮৫) নামে এক বৃদ্ধ মারা যান।
খুমেক হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ও করোনা ইউনিটের ফোকাল পারসন ডা. খান আহমেদ ইশতিয়াক জানান, মৃতরা দুজনই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তাদের উপসর্গ এবং পরীক্ষার ফলাফলে করোনা শনাক্ত হয়।
/আশিক
পাঠকের মতামত:
- হাঁসের মাংস: কী পরিমাণ এবং কোন পরিস্থিতিতে খাওয়া নিরাপদ?
- চূড়ান্ত বিপ্লবের পথে: চিন্তার পুনর্গঠন ও আত্মার জাগরণ
- ডিএমপি কমিশনারের হুঁশিয়ারি: ১৫ আগস্টকে কেন্দ্র করে মাঠে নামা যাবে না
- কেউ বাঁচবে না: গাজা নিয়ে নেতানিয়াহুর চরম হুঁশিয়ারি
- বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে আয়ের ৬টি সহজ উপায়
- ঢাবির হলে রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও বহাল থাকবে ছাত্রদলের কমিটিঃ রাকিব
- সাঈদীর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী: আজহারীর আবেগঘন পোস্টে লাখো অনুসারীর চোখে জল
- জানে আলম অপুর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে রহস্য, কেন ইশরাকের বিরুদ্ধে অভিযোগ?
- রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- হাঁসের মাংসের খোঁজে’ গুলশানে আসিফ মাহমুদ, যা বললেন চাঁদাবাজির অভিযোগ নিয়ে
- আজানের পর দরুদ ও বিশেষ দোয়া: হাদিসে ক্ষমা ও সুপারিশের সুসংবাদ
- জাতীয় নির্বাচনের সব রহস্য ফাঁস হবে আগামী সপ্তাহেই
- ভোলাগঞ্জে অবৈধ পাথর উত্তোলন, হাইকোর্টের কঠোর নির্দেশ
- নেতানিয়াহুকে ‘গ্রেফতারের’ ঘোষণা
- গুলশান চাঁদাবাজি ঘটনায় উপদেষ্টার সম্পৃক্ততা খোলাসা করা জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমদ
- বিশ্বের শীর্ষ ১০ শক্তিশালী মুদ্রা
- ১৪ আগস্ট ব্লক মার্কেটে বড় চুক্তি
- ১৪ আগস্ট ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ শেয়ার
- ১৪ আগস্ট ডিএসইর দরপতনের শীর্ষ দশ শেয়ার
- ১৪ আগস্ট সেরা দশ লেনদেনকারী শেয়ার
- ধর্ষণ ও হত্যা করে গাছে ঝোলানো হলো ১৩ বছরের কিশোরীর লাশ
- পারমাণবিক শক্তির পর এবার পাকিস্তানের ‘রকেট ফোর্স’-শত্রুর জন্য কঠিন বার্তা
- ফুটবল খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে, স্কুলছাত্রকে ছুরিকাঘাতে খুন
- ৪০০ কোটি টাকার বাজেট, ৬ হাজার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি ‘ওয়ার ২’
- খসড়ায় বড় ঘোষণা: সংবিধানের ওপর প্রাধান্য পাবে ‘জুলাই সনদ’
- এক টাকা ঘুষ খেলেও ফাঁসি: ধর্ম উপদেষ্টার কড়া বার্তা
- বিশ্বে বায়ুদূষণের শীর্ষে হ্যানোয়, দূষিত শহরের তালিকা থেকে ঢাকার স্বস্তি
- পুতিনকে ‘গুরুতর পরিণতির’ হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
- শহীদ ইয়াকুবের মায়ের মর্মান্তিক জবানবন্দি: নির্দেশদাতা হিসেবে হাসিনার নাম
- স্মার্টফোনে চার্জিং বিপ্লব: ১০ মিনিটেই ফুল চার্জ হচ্ছে ব্যাটারি
- সুষ্ঠু নির্বাচনও একতরফা হতে পারে: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
- অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমকে ‘এ++’ দিয়েছেন শফিকুল আলম
- শেষ ১০ মিনিটের নাটক: টটেনহামকে হারিয়ে উয়েফা সুপার কাপ জিতল পিএসজি
- আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায়
- গাজায় নতুন করে ইসরায়েলি হামলা: একদিনেই নিহত শতাধিক
- লেস্টারের জার্সিতে বাংলাদেশি হামজা চৌধুরীর দুর্দান্ত গোল
- আল্লাহর সৃষ্টি রহস্য: সর্বপ্রথম কি কলম নাকি আরশ?
- বৃষ্টির পূর্বাভাস:রংপুর, রাজশাহীসহ ৪ বিভাগে ভারী বর্ষণ
- ফিলিস্তিন, মিশর ও জর্ডানের অংশ নিয়ে ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ চান নেতানিয়াহু
- ভোলাগঞ্জে পথে পথে লুটের পাথরের স্তূপ
- তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবনের শঙ্কা
- জুলাই সনদ ইস্যুতে বিএনপিকে চাপে রাখতে চায় এনসিপি
- ইনসুলিনের দামে বৈষম্য: বন্ধের মুখে দেশীয় উৎপাদন
- চট্টগ্রামে দুস্থদের পাশে বিএনপি: তারেক রহমানের নির্দেশে মানবিক সহায়তা প্রদান
- ধূমপান ছাড়তে বড়দের চুষনি, চীনে ভাইরাল এই পণ্যের চাহিদা আকাশচুম্বী
- মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন ড. ইউনূস: পেলেন সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি
- ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আগে পুতিন-কিমের ফোনালাপ: কী বার্তা দিলো দুই নেতা?
- আবেদন ছাড়াই প্লট বরাদ্দ: রাজউক প্লট দুর্নীতি মামলায় আদালতে চাঞ্চল্যকর সাক্ষ্য
- আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে সুযোগ দিলে আবার অভ্যুত্থান: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
- দেশে রেমিট্যান্সের জোয়ার: আগস্টে প্রথম ১২ দিনে আয় বাড়ল ৩৪ শতাংশ
- "Black Skin, White Masks": উপনিবেশবাদ, বর্ণবাদ ও মানসিক মুক্তির গভীর পাঠ
- জামায়াতের ‘পিআর’ কৌশলে নির্বাচন বিলম্বের অভিযোগ হাফিজ উদ্দিনের
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: ধ্বংসের ছায়া থেকে নতুন বিশ্বব্যবস্থার উত্থান
- ১৪ আগস্ট ব্লক মার্কেটে বড় চুক্তি
- পলাতক হারুন, বিপ্লবসহ ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
- চীনের অর্থনৈতিক নীরব বিপ্লব: পশ্চিমা একপক্ষীয় বিশ্বনীতির অবসানের সংকেত
- ১২০ বার পেছালো সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার শুনানি
- ঘণ্টায় প্রায় ১০০ উল্কা পড়ার মহাজাগতিক দৃশ্য বাংলাদেশ থেকে দেখার সুযোগ
- অবাধ লুটপাটে পাথরশূন্য হয়ে যাচ্ছে সিলেটের সাদাপাথর
- ভারতের পণ্যে উচ্চ শুল্ক: যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির জন্য সুবর্ণ সুযোগ নাকি সীমিত সম্ভাবনা?
- অনলাইনে কলেজে আবেদন: জানুন কলেজ চয়েজ পরিবর্তনের ধাপ
- বেতন বৈষম্য দূরীকরণে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলনের ঘোষণা
- সম্মতি ছাড়া ৫ মিনিট ধরে চুমু, শুটিং সেটেই কান্নায় ভেঙে পড়েন রেখা
- ড. মইন খান: ২০২৪ সালের বিপ্লব লুটেরাদের জন্য নয়
- নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রের ভুল খুঁজে পেলেন বাংলাদেশের আফসার আলী