বিলাসবহুল জীবন থেকে জনকল্যাণ: দুবাইয়ের রাজকন্যা শেখ মাহরার যত কীর্তি

পুরো নাম শেখ মাহরা বিনতে মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম, তবে তিনি দুবাইয়ের রাজকন্যা শেখ মাহরা নামেই পরিচিত। ত্রিশের কোঠায় থাকা এই রাজকন্যা বিপুল সম্পদ, বিলাসবহুল জীবন, নিজস্ব ফ্যাশন স্টাইল এবং বহুমুখী জনকল্যাণমূলক কাজের মাধ্যমে রাজকন্যা পরিচয় ছাপিয়ে হয়ে উঠেছেন স্বতন্ত্র এক ব্যক্তিত্ব। তিনি গোটা মধ্যপ্রাচ্যসহ বৈশ্বিক অঙ্গনের তরুণীদের কাছে অনুপ্রেরণার এক অনন্য ব্যক্তিত্ব হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
সম্পদ ও আয়ের উৎস
শেখ মাহরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাই আমিরাতের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের কন্যা। তাঁর পরিবারের মোট সম্পদের পরিমাণ ১ হাজার ৮০০ কোটি থেকে ২ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের বেশি।
ব্যক্তিগত সম্পদ: বিভিন্ন সূত্রমতে, মাহরার ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ ৩০ কোটি থেকে ১৫০ কোটি মার্কিন ডলারের মধ্যে।
বিনিয়োগ: পারিবারিক সূত্রে প্রাপ্ত সম্পদের পাশাপাশি তার আয়ের উৎস হলো বিভিন্ন ব্যক্তিগত ব্যবসায় উদ্যোগ। তিনি রিয়েল এস্টেট এবং প্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন স্টার্টআপে বিনিয়োগ করেছেন।
ফ্যাশন আইকন: ফ্যাশন আইকন হিসেবে বিশ্বজুড়ে দারুণ জনপ্রিয় তিনি। বিভিন্ন বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের প্রচারণা কার্যক্রমের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততাও আয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
জীবনযাত্রা ও মানবিক দিক
শেখ মাহরা অত্যন্ত বিলাসবহুল জীবন যাপন করেন। তার গ্যারেজে রোলস-রয়েস, ল্যাম্বরগিনি ও ফেরারি ব্র্যান্ডের বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাড়ির সংগ্রহ রয়েছে। তিনি সব সময় বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইনারদের তৈরি পোশাকে দেখা দিলেও, তাঁর পোশাকে ঐতিহ্যবাহী আমিরাতি পোশাকের সঙ্গে আধুনিক ফ্যাশনের মিশ্রণ দেখা যায়, যা তাঁর স্টাইলের অনন্য বৈশিষ্ট্য।
বিলাসবহুল জীবনের পাশাপাশি মাহরার মানবিক দিকটিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দাতব্য ও সামাজিক কার্যক্রমে তাঁকে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। বিশেষত নারীর ক্ষমতায়ন, নারীশিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ সুরক্ষা এবং সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তার মতো নানা জনহিতকর কাজে তিনি সক্রিয়ভাবে যুক্ত।
সূত্র: ম্যাশেবল

শীতে আমন্ড বাদাম: ভিজিয়ে খাবেন নাকি শুকনো? জেনে নিন সঠিক পদ্ধতি
শীতকালে শরীরকে ভেতর থেকে গরম এবং শক্তিশালী রাখতে আমন্ড (কাঠবাদাম) বাদামকে খুবই উপকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই বাদামে ভিটামিন ই, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট পাওয়া যায়, যা মস্তিষ্ক, হার্ট ও ত্বক—তিনটির জন্যই লাভদায়ক। কিন্তু অনেকেই দ্বিধায় থাকেন—শীতকালে বাদাম ভিজিয়ে খাবেন, নাকি শুকনো খাওয়াই ভালো?
চলুন, জেনে নেওয়া যাক শীতকালে এই বাদাম খাওয়ার সঠিক উপায় এবং উভয় পদ্ধতির উপকারিতা।
ভেজানো বনাম শুকনো আমন্ডের উপকারিতাআসলে, দুটি পদ্ধতিরই নিজস্ব সুবিধা রয়েছে। আপনি সঠিক উপায়ে এবং সঠিক সময়ে এই বাদাম খেলে এর পুষ্টিগুণের প্রভাব বহুগুণ বেড়ে যায়।
ভেজানো আমন্ড খাওয়ার উপকারিতা
সহজে হজম: ভিজিয়ে রাখলে এই বাদামের বাইরের স্তর নরম হয়ে যায়, ফলে এটি চিবানো এবং হজম করা সহজ হয়।
পুষ্টির ভালো শোষণ: ভেজানোর ফলে এই বাদামে থাকা এনজাইম সক্রিয় হয়ে ওঠে, যার ফলে শরীর ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সহজে শোষণ করতে পারে।
ত্বক ও চুলের জন্য ভালো: ভেজানো বাদামে ভিটামিন ই-এর প্রভাব বেশি দেখা যায়, যা ত্বককে নরম এবং চুলকে শক্তিশালী করে।
শুকনো বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
উষ্ণতা প্রদান: শীতকালে শুকনো বাদাম খেলে শরীর গরম থাকে।
দীর্ঘ সময় শক্তি: শুকনো বাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ধীরে ধীরে শক্তি নির্গত করে, যার ফলে সারা দিন সক্রিয় থাকা যায়।
স্ন্যাকিং: দৈনন্দিন স্ন্যাকিং, ভ্রমণের সময় বা চায়ের সঙ্গে খাওয়ার জন্য এগুলো খুব ভালো।
সঠিক উপায় ও পরিমাণ
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হলো, আপনার হজমশক্তি যদি দুর্বল হয় বা ব্রণের সমস্যা থাকে, তবে ভেজানো বাদাম খাওয়াই ভালো। আর যদি শক্তি ও উষ্ণতা চান, তবে সকালে দুধের সঙ্গে ২-৩টি শুকনো বাদাম খান।
পরিমাণ: ভালো ফলাফলের জন্য শীতকালে প্রতিদিন ৪ থেকে ৬টি বাদাম খাওয়া উচিত।
উপসংহার: ভেজানো বাদাম সহজে হজম হয় এবং শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টির সম্পূর্ণ সুবিধা দেয়। তবে, সীমিত পরিমাণে শুকনো বাদামও শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে। তাই আপনি উভয় পদ্ধতিতেই বাদাম খেতে পারেন।
সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
মাথাব্যথাকে বিদায়: ৫টি সহজ ঘরোয়া টোটকা
সকালে ঘুম ভাঙার পর কিংবা অফিসের কাজের চাপে—মাথাব্যথা এখন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। অনেকেই মনে করেন, ‘মাথা থাকলে ব্যথা হবেই।’ কিন্তু এই চরম সত্যের মূল কারণ হচ্ছে আপনার ঘুমের অভাব, দুশ্চিন্তা, পানিশূন্যতা কিংবা চোখের ক্লান্তি। এই সমস্যাগুলো সমাধান করলে মাথাব্যথা অনেকটাই কমে আসতে পারে। তবে যদি মাথাব্যথা নিয়মিত হয়, অত্যধিক তীব্র বা চোখ ঝাপসা দেখায়, মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুল করবেন না।
চলুন জেনে নেওয়া যাক, হালকা মাথাব্যথা কমাতে ৫টি ঘরোয়া টিপস:
মাথাব্যথা কমানোর ৫ ঘরোয়া উপায়
১. ইয়োগা (Yoga): ইয়োগা আপনার মাথাব্যথার সমাধান দিতে পারে। বিশেষ করে চোখের চাপ, স্ট্রেস বা ঘুমের অভাবজনিত মাথাব্যথার ক্ষেত্রে ইয়োগা খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে। ইয়োগার ধ্যান ও শ্বাস-প্রশ্বাস মনকে শান্ত করে, কর্টিসল (স্ট্রেস হরমোন) কমিয়ে দেয় এবং মাথায় রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখে।
২. বিশ্রাম ও ঘুম: ঘুম কম হলে বা পরিশ্রম বেশি হলে মাথাব্যথা শুরু হয়। মাথাব্যথা শুরু হলে সামান্য কিছু সময়ের জন্য চোখ বন্ধ করে নিরিবিলি অন্ধকার রুমে বিশ্রাম নিন। যখন-তখন কিছুক্ষণের জন্য চোখকে আরাম দিন।
৩. পানি পান: সাধারণত পানিশূন্যতা মাথাব্যথার অন্যতম কারণ হতে পারে। তাই সাধারণ মাথাব্যথা হলে প্রথমেই ১–২ গ্লাস পানি পান করুন। দিনে পর্যাপ্ত পানি (অন্তত ১০ গ্লাস) পান করলে শরীর ডিহাইড্রেশনমুক্ত থাকে এবং মাথাব্যথা দূর করা যেতে পারে।
৪. আদা চা: আদা প্রদাহ কমিয়ে দেয় এবং রক্ত চলাচল বাড়িয়ে তোলে। মাথাব্যথা অনুভূত হলে এক চামচ কুচানো আদা এককাপ পানিতে ৫ মিনিট ফুটিয়ে চা তৈরি করে খান। চা খাওয়া অভ্যাস না থাকলে কেবল আদাযুক্ত হালকা গরম পানিও খেতে পারেন।
৫. লেবুপানি ও অন্যান্য: অতিরিক্ত গ্যাস কিংবা হজমের সমস্যা থেকেও মাথাব্যথা হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে লেবুপানি আপনার মাথাব্যথা দূর করতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা লেবুর রস ও এক চিমটি লবণ মিশিয়ে পান করুন। এছাড়া পুদিনা তেল কপালে ও কানের পাশে হালকা মালিশ করলেও আরাম পাওয়া যেতে পারে।
চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? জেনে নিন উপকারিতা
চিয়া সিড—এই ছোট্ট দানাগুলো আজকাল স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে এক অনন্য নাম। ‘সুপারফুড’ খেতাব পাওয়া এই বীজে আছে প্রচুর প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নিয়মিত চিয়া সিড খেলে শরীরের বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে আসে, ত্বক হয় উজ্জ্বল, চুল থাকে ঘন ও সুস্থ, এমনকি সামগ্রিকভাবে দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, চিয়া বীজ সঠিক সময়ে না খেলে এর যথাযথ উপকার পাওয়া যায় না।
কখন খাওয়া উচিত?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিয়া বীজ সাধারণ পানি, ডাবের পানি বা দুধের সঙ্গে ওয়ার্কআউটের ৩০-৪৫ মিনিট আগে ভিজিয়ে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
উপকারিতা: ওয়ার্কআউটের আগে চিয়া বীজ খেলে শরীরে এনার্জি জোগায়, পেশির শক্তি বাড়ায়, হাইড্রেশন বজায় রাখে এবং ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে। এতে থাকা ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং প্রদাহ কমায়।
কখন খাওয়া উচিত নয়?
রাতে বা ঘুমের আগে চিয়া বীজ খেলে হজমে সমস্যা বা পেট ফাঁপা হতে পারে। তাই রাতে খাওয়ার পরিবর্তে সকালে বা ব্যায়ামের আগে খাওয়া উচিত।
কীভাবে খেলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়?
১. ভিজিয়ে রাখা: এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ এক গ্লাস পানি, ডাবের পানি বা দুধে অন্তত ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।
২. যোগ করুন: ইচ্ছে হলে লেবুর রস, পুদিনা পাতা বা মধু যোগ করতে পারেন। এতে চিয়া বীজের পানি জেলির মতো হয়ে যায় এবং স্বাদ ভালো হয়।
৩. সেবন: ওয়ার্কআউটের ৩০-৪৫ মিনিট আগে পান করুন।
সূত্র : এই সময় অনলাইন
পা ফাটা দূর করুন: ঘরোয়া উপায়ে মসৃণ গোড়ালি পাওয়ার সহজ কৌশল
শীতের সময় বা নিয়মিত যত্নের অভাবে অনেকের পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। এতে শুধু ব্যথাই হয় না, বরং পায়ের সৌন্দর্যও নষ্ট হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পায়ের নিচের ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ার কারণেই মূলত এই সমস্যা হয়। তবে ঘরোয়া কিছু উপাদান দিয়ে সহজেই এই সমস্যা দূর করা সম্ভব।
পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি
এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি পায়ের ফাটা দূর করে ত্বককে মসৃণ ও নরম রাখতে সাহায্য করবে।
উপকরণ:
১ টেবিল চামচ লবণ
আধা কাপ লেবুর রস
২ টেবিল চামচ গ্লিসারিন
২ চা চামচ গোলাপজল
প্রয়োজনমতো গরম পানি
একটি পিউমিস স্টোন
ব্যবহারের নিয়ম:
১. পা ভিজিয়ে রাখুন: প্রথমে একটি বড় পাত্রে সহনীয় গরম পানি নিন। তাতে লবণ, ১০ ফোঁটা লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন ও ১ চা চামচ গোলাপজল মিশিয়ে দিন। পা সেই পানিতে ১৫ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন।
২. পরিষ্কার করুন: এরপর পিউমিস স্টোন দিয়ে গোড়ালির ফাটা অংশ হালকা ঘষে পরিষ্কার করুন।
৩. ধুয়ে মুছে নিন: ঠাণ্ডা পানি দিয়ে পা ধুয়ে ভালোভাবে মুছে ফেলুন।
৪. মিশ্রণ প্রয়োগ: এরপর ১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন, ১ চা চামচ গোলাপজল ও ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি পায়ের ফাটা অংশে লাগিয়ে সারারাত রেখে দিন। মিশ্রণটি আঠালো হওয়ায় রাতে সুতির মোজা পরে ঘুমাতে পারেন।
৫. সকালের যত্ন: সকালে উঠে হালকা গরম পানি দিয়ে পা ধুয়ে লোশন লাগিয়ে নিন।
গুরুত্বপূর্ণ টিপস
যদি পায়ের ফাটার সমস্যা খুব বেশি হয় বা ঘা হয়ে যায়, তাহলে লেবুর রস ব্যবহার না করাই ভালো।
এই প্যাকটি প্রতিদিন ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে পায়ের ফাটা দূর হবে এবং ত্বক থাকবে মসৃণ ও নরম।
সূত্র : টিপস ২৪
মেথি পানির ম্যাজিক: নিয়মিত ১৫ দিন পান করলে শরীরে আসে যে ৬ পরিবর্তন
প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস মেথি ভেজানো পানি—শুনতে যতটা সাধারণ, এর উপকারিতা ততটাই গভীর। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই ঘরোয়া পানীয়টি হজমশক্তি উন্নত করা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং শরীরকে ভেতর থেকে ডিটক্স করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধুনিক পুষ্টিবিদ্যার দৃষ্টিতেও এখন মেথির বীজকে ‘সুপারফুড’ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। নিয়মিতভাবে ১৫ দিন মেথি পানি পান করলে শরীরে আসে কিছু ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন।
১৫ দিনে শরীরে যে ৬ পরিবর্তন আসে
১. রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে আসে: মেথি দানায় রয়েছে গ্যালাক্টোম্যানান নামের দ্রবণীয় আঁশ, যা রক্তে গ্লুকোজ শোষণের গতি কমিয়ে দেয়। নিয়মিত ১৫ দিন মেথি পানি খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বেড়ে যায়, যা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক ধাপে বিশেষ উপকারী ভূমিকা রাখতে পারে।
২. বাড়ে বিপাকক্রিয়া, হজম হয় সহজ: মেথি পানি শরীরের বিপাকক্রিয়াকে সক্রিয় করে। এতে থাকা প্রাকৃতিক যৌগ হজম এনজাইমকে উত্তেজিত করে এবং চর্বি ভাঙার প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে মেটাবলিজম ঠিক রাখে।
৩. পেট পরিষ্কার থাকে, সতেজ হয় হজমতন্ত্র: মেথি প্রাকৃতিক অন্ত্র পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। এর আঁশ শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়, মলত্যাগ স্বাভাবিক রাখে এবং অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে। খালি পেটে পান করলে এটি পাকস্থলীর আবরণে সুরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে।
৪. ত্বকে দেখা দেয় দৃশ্যমান উন্নতি: মেথি পানির ডিটক্স ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ ত্বকেও প্রতিফলিত হয়। শরীর যখন ভেতর থেকে পরিষ্কার হয়, তখন ব্রণ বা ফুসকুড়ি কমে আসে, ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও সতেজ। কয়েক সপ্তাহেই ত্বকের রঙে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আসতে পারে।
৫. হরমোন নিয়ন্ত্রণে ভারসাম্য: মেথি দানায় এমন কিছু যৌগ থাকে, যা ইস্ট্রোজেন হরমোনের মতো কাজ করে। ফলে বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এটি হরমোনজনিত ওঠানামা কমাতে সাহায্য করতে পারে। নিয়মিত পান করলে মন-মেজাজ স্থির থাকে।
৬. শরীর থাকে আর্দ্র ও কর্মশক্তিতে ভরপুর: ভেজানো মেথি দানা থেকে বের হওয়া জেলি জাতীয় আঁশ শরীরকে ভেতর থেকে আর্দ্র রাখে। সকালে খালি পেটে পান করলে ত্বক ও শরীর দুই-ই আর্দ্র থাকে, ক্লান্তি ও শুষ্কতা কমে।
তৈরি ও সেবনের নিয়ম
রাতে এক চা চামচ মেথি দানা এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ছেঁকে সেই পানি খালি পেটে পান করুন। চাইলে হালকা গরম করে খাওয়া যায়, আবার ভেজানো দানাগুলোও চিবিয়ে খাওয়া যায়। নিয়মিত ১৫ দিন এভাবে খেলে এর সুফল স্পষ্ট অনুভব করা যায়।
শখের পোশাক বারবার ধোয়ার পরেও উজ্জ্বল থাকবে যে ৮ উপায়ে
পছন্দের পোশাক যেন বারবার ধোয়ার পরেও ঠিক আগের মতোই উজ্জ্বল ও সুন্দর থাকে, তার জন্য দরকার সঠিক যত্ন। কাপড়ের রং ও গুণমান দীর্ঘদিন ধরে রাখতে কিছু ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস গড়ে তোলাই যথেষ্ট। চলুন, জেনে নিই সেই ৮টি অভ্যাস:
পোশাকের যত্ন ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখার ৮ উপায়
১. ঠাণ্ডা পানিতে ধোয়ার অভ্যাস: গরম পানিতে কাপড় ধোয়ার ফলে রং দ্রুত ফিকে হয়ে যায়। তাই সম্ভব হলে সবসময় ঠাণ্ডা পানিতে কাপড় ধুতে চেষ্টা করুন।
২. কাপড় উল্টে ধোয়া: কাপড় ধোয়ার আগে উল্টো দিক করে নিন। এতে বাইরের দিকের রঙে ডিটারজেন্ট সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে না, ফলে রং অনেক দিন টিকে থাকে।
৩. নরম ও রাসায়নিকমুক্ত ডিটারজেন্ট: হার্শ কেমিক্যাল বা কড়া রাসায়নিক ব্যবহার করলে কাপড়ের তন্তু নষ্ট হয়ে যেতে পারে। নরম ও মাইল্ড ডিটারজেন্ট কাপড়কে কোমল ও উজ্জ্বল রাখে।
৪. ডিটারজেন্টে দীর্ঘক্ষণ ভিজিয়ে রাখবেন না: কাপড় অনেকক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে রং ও তন্তু দুর্বল হয়ে যায়। তাই খুব বেশি সময় ভিজিয়ে না রেখে সময়মতো ধুয়ে ফেলাই ভালো।
৫. সূর্যের তাপে নয়, ছায়ায় শুকান: কাপড় সরাসরি কড়া রোদে শুকালে রঙ ফিকে হয়ে যেতে পারে। তাই ছায়ায় শুকানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
৬. ভিনেগার ব্যবহার: কাপড় ধোয়ার সময় অল্প পরিমাণ ভিনেগার মিশিয়ে নিলে রং ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং কাপড় থাকে টাটকা ও ঝকঝকে।
৭. নির্দিষ্ট নিয়ম মানুন: প্রতিটি ফ্যাব্রিকের ধোয়ার পদ্ধতি আলাদা। তাই ট্যাগে থাকা নির্দেশিকা অনুযায়ী কাপড় ধোয়া উচিত।
৮. ভেজা কাপড় জমিয়ে রাখবেন না: ভেজা কাপড় বেশি সময় জমিয়ে রাখলে তাতে ছত্রাক জন্মায় ও দুর্গন্ধ তৈরি হয়। তাই যত দ্রুত সম্ভব শুকিয়ে ফেলুন।
এই সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চললে আপনার প্রিয় পোশাকের রং, উজ্জ্বলতা ও গুণমান অনেক দিন ধরে ঠিক রাখা সম্ভব।
সূত্র : এবিপি
বদহজম ও গ্যাসের সমস্যা? মুক্তি দেবে এই ৮টি ঘরোয়া টোটকা
অনেকেরই হজমের সমস্যা আছে। এ কারণে কেউ কেউ নিয়মিত ওষুধও খান। যারা হজমের সমস্যায় ভুগছেন, তারা কিছু সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে এ কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই ৮টি ঘরোয়া টোটকা আপনার হজমশক্তি বাড়াতে, গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
বদহজম দূর করার ৮ ঘরোয়া উপায়
১. আদা চা: আদা চায়ে প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি পরিপাকতন্ত্রকে শান্ত করতে এবং বমিভাব কমাতে সাহায্য করে। খাবারের পরে গরম আদা চা পান করলে পেট ফাঁপা কমে এবং হজম প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।
২. মৌরি বীজ: খাবারের পরে এক চা চামচ মৌরি বীজ চিবিয়ে খেলে পেটের ফোলাভাব কমে, সেই সঙ্গে গ্যাসের সমস্যাও দূর হয়। এই বীজের সুগন্ধি উপাদানগুলো অন্ত্রের পেশি শিথিল করে এবং শ্বাসকে সতেজ রাখে।
৩. লেবুর পানি: এক কাপ উষ্ণ লেবুর পানি দিয়ে দিন শুরু করলে তা কেবল শরীরে পানি সরবরাহ করে না, বরং পিত্ত উৎপাদনও সক্রিয় করে। এটি খাবারকে আরও ভালোভাবে ভাঙতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে পারে।
৪. দই: দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক বা ভালো ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের স্বাস্থ্যে সহায়তা করে। নিয়মিত দই খেলে হজম ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এটি অ্যান্টিবায়োটিক বা হজম সংক্রান্ত সংক্রমণের পরে ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে পারে।
৫. পুদিনা চা: পুদিনা পরিপাকতন্ত্রের পেশি শিথিল করে। এটি আইবিএস (Irritable Bowel Syndrome) এবং বদহজমের মতো উপসর্গ কমাতে সাহায্য করে। এই চা পান করলে খিঁচুনি এবং পেট ফাঁপা কমে যায়।
৬. অ্যাপেল সিডার ভিনেগার: অ্যাপেল সিডার ভিনেগার পাকস্থলীর অ্যাসিড বৃদ্ধি করে হজমক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এক টেবিল চামচ গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে ধীরে ধীরে পান করলে পুষ্টি শোষণে সহায়তা হয় এবং খাওয়ার পরে বুকজ্বালা বা ভারী অনুভব হওয়া কমে।
৭. জোয়ান (Ajwain): জোয়ান বীজ হজম সমস্যা কমাতে বেশ কার্যকর। সামান্য ভাজা জোয়ান, অল্প বিট লবণ এবং গরম পানি গ্যাস কমায় এবং পেটের ক্র্যাম্প থেকে মুক্তি দেয়। এই বীজ হজমকারী এনজাইমগুলোকেও উদ্দীপ্ত করে।
৮. বাটারমিল্ক: এটি এক ধরনের আয়ুর্বেদিক প্রতিকার। সাধারণত ভাজা জিরা গুঁড়ো এবং এক চিমটি বিট লবণ মিশিয়ে এটি তৈরি করা হয়। ভারী বা তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পরে এটি পান করলে পেট শান্ত হয় এবং হজমক্ষমতা বাড়ে।
বয়স বাড়ার ছাপ: ৫টি অভ্যাস যা আপনার ত্বক ও চুলকে রাখবে তরতাজা
বয়সকে আটকানো যায় না, এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ত্বকের বলিরেখা, চুল পড়া এবং ম্লান ত্বকের মতো বার্ধক্যের চিহ্নগুলোকেও কিছুটা প্রতিহত করা যেতে পারে। এর জন্য দরকার কিছুটা যত্ন এবং অধ্যবসায়। অনেকেই সৌন্দর্যচর্চায় উৎসাহ দেখালেও, কয়েক দিন পরেই ছেড়ে দেন। অথচ প্রতিদিন দীর্ঘসময় দরকার নেই; মাত্র কয়েকটি সহজ অভ্যাস নিয়ম করে মেনে চললেই বয়সের ছাপ অনেকটাই ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব।
চলুন, জেনে নিই যেসব অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে আপনার ত্বক ও চুলকে রাখতে পারে তরতাজা:
তারুণ্য ধরে রাখার ৫ অভ্যাস
১. শরীর রাখুন আর্দ্র: ভেতর থেকে আর্দ্রতা বজায় থাকলে ত্বক উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত দেখায়। তাই প্রতিদিন নিয়ম করে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া জরুরি। দিনের শুরুতে এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে খেলে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায় এবং হজম ভালো থাকে, ফলে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে সময় লাগে।
২. সুপারফুড হোক খাদ্যতালিকায়: ঘরোয়া রান্নাঘরেই লুকিয়ে রয়েছে ‘সুপারফুড’-এর ভাণ্ডার—যেমন হলুদ, ঘি, আমলকী ইত্যাদি।
পরামর্শ: রাতে ঘুমানোর আগে হলুদ মেশানো দুধে এক চিমটে গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। সকালে একটি আমলকী এবং প্রতিদিনের খাবারে ১-২ চামচ ঘি রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো শরীরকে ভেতর থেকে শক্তি জোগায় এবং ত্বককে তরুণ রাখে।
৩. ঘুমকে হালকাভাবে নেবেন না: প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি। ঘুমের সময় শরীর নিজেকে মেরামত করে। ঘুম কম হলে মানসিক চাপ বাড়ে, যার প্রভাব পড়ে ত্বকে। ফলে বলিরেখা, চোখের নিচে কালি এবং ত্বকের মলিনতা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত ঘুম ত্বককে রাখে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
৪. শরীরচর্চা করুন নিয়মিত: রোজ ২০-৩০ মিনিট শরীরচর্চা করলেই যথেষ্ট। এটা শুধু পেশি নয়, মনকেও চনমনে রাখে। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, মনকে রাখে চাপমুক্ত। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বকেও, ফলে বয়সের ছাপ পড়ার গতি কমে।
৫. চুলে নিয়মিত তেল লাগান: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল পাতলা হওয়া স্বাভাবিক। তবে সঠিক যত্নে তা অনেকটাই ঠেকানো সম্ভব। সপ্তাহে ২-৩ দিন চুলে হালকা তেল মেখে চুলের গোড়ায় আলতো করে মালিশ করলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে, পুষ্টিও পৌঁছায় গোড়ায়। ফলে চুল হয় ঘন ও মজবুত।
সূত্র : আনন্দবাজার
ছবিতে ব্যাঙ না ঘোড়া? আপনি কেমন মানুষ—এই ছবিই দেবে উত্তর!
সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ঝলকেই চোখে পড়ে এমন কিছু ছবি, যেগুলোর উত্তর নাকি বলে দিতে পারে আপনি কেমন মানুষ। সম্প্রতি তেমনই একটি দৃষ্টিভ্রম (অপটিক্যাল ইলিউশন) ছবি ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানা যাবে চমকপ্রদ কিছু তথ্য!
এ ধরনের ছবি বা ভিডিও এক ধরনের ধাঁধা। ছবিটি এক হলেও, কে কী দেখছে—সেটা মানুষভেদে আলাদা হয়। মনোবিজ্ঞানের নানা দিকও এতে কাজ করে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। তারা বলেন, এমন ছবি দেখলে আমাদের মস্তিষ্ক চিন্তা করতে শেখে, আর নিজের অজান্তেই ভিতরের চরিত্র প্রকাশ পায়।
ভাইরাল হওয়া এই ছবিটিতে দুটি প্রাণী লুকানো আছে—ব্যাঙ এবং ঘোড়া। আপনি প্রথমে কোনটা দেখলেন, সেটাই আসল বিষয়।
ছবিতে যা দেখলে, আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন?
১. ব্যাঙ দেখলে...
যদি ছবির দিকে তাকাতেই ব্যাঙ দেখতে পান, তাহলে আপনি সাধারণত সরল ও সৎ স্বভাবের মানুষ। এই ধরনের মানুষরা বিশ্বস্ত, আত্মবিশ্বাসী এবং অন্যদের সঙ্গে খোলামেলা ব্যবহার করেন। আপনার চিন্তা সহজ, জটিলতা পছন্দ করেন না এবং সোজা পথে হাঁটতে ভালোবাসেন।
২. ঘোড়া দেখলে...
যদি প্রথমে ঘোড়া দেখেন, তাহলে আপনি বিশ্লেষণাত্মক স্বভাবের। আপনি কোনো কিছুর গভীরে গিয়ে ভাবেন, সব দিক বুঝে তারপর সিদ্ধান্ত নিতে ভালোবাসেন। এ ধরনের মানুষরা সাধারণত অন্যদের মতো ভাবেন না, নিজের মতো করে ভাবেন এবং নিজস্ব যুক্তিতে বিশ্বাস রাখেন।
পরামর্শ
এই ধরনের দৃষ্টিভ্রম ছবি কেবল সময় কাটানোর জন্য নয়, নিজের সম্পর্কে কিছু নতুন দৃষ্টিভঙ্গিও এনে দেয়। তবে মনে রাখবেন, এ ধরনের টেস্ট শুধু মজা ও আগ্রহের জন্য। আপনার আসল ব্যক্তিত্ব অনেক গভীর এবং জটিল, যা শুধু একটি ছবিতে আটকে থাকে না।
আপনি কী প্রথমে দেখেছেন? ব্যাঙ, না ঘোড়া?
পাঠকের মতামত:
- তৈরি পোশাক শিল্পে বড় আঘাত: কার্গো ভিলেজের ক্ষতি নিয়ে যা বলল বিজিএমইএ
- শীতে আমন্ড বাদাম: ভিজিয়ে খাবেন নাকি শুকনো? জেনে নিন সঠিক পদ্ধতি
- মাথাব্যথাকে বিদায়: ৫টি সহজ ঘরোয়া টোটকা
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
- চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? জেনে নিন উপকারিতা
- ইসলামী আন্দোলন ক্ষমতায় গেলে হানাহানি থাকবে না: মুফতি ফয়জুল করীম
- ইতিহাসের সবচেয়ে দুঃসাহসিক ছিনতাই: ২ লক্ষ ডলার নিয়ে আকাশেই উধাও সেই রহস্যমানব!
- ড্রোন দিয়ে ঘণ্টায় ১,৮০০ চারা রোপণ: প্রযুক্তিতে বন পুনরুদ্ধারের নজির
- ১০ বছরের সন্তানকে নিয়ে মা সমুদ্র সাঁতরে পৌঁছালেন স্পেনে
- খালেদা-তারেকের নিরাপত্তা: বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি
- নাহিদ ইসলামের তীব্র সমালোচনা: পিআর নিয়ে জামায়াতকে একহাত নিলেন এনসিপি নেতা
- মানব সভ্যতায় মুসলিম বিজ্ঞানীদের ৫ যুগান্তকারী অবদান
- আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষা উপদেষ্টার বার্তা
- ১৮ বছরের গণনা: যে আবিষ্কার বিশ্বকে বোঝালো আমরা মিল্কি ওয়েতে একা নই
- জুলাই সনদের ৫ দফা দাবিতে জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- সুখবর: ৯ মাস বন্ধ থাকার পর খুলছে সেন্ট মার্টিন
- পা ফাটা দূর করুন: ঘরোয়া উপায়ে মসৃণ গোড়ালি পাওয়ার সহজ কৌশল
- শোয়েব আখতারের রেকর্ড ভাঙা! স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির বল নিয়ে তোলপাড়
- ১৯ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ১৯ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ১৯ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- পরিকল্পিত আগুন: কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বড় অভিযোগ
- ইসি জঙ্গলীয় কায়দায় চলছে: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
- ‘বক্তব্য কাট করে বিকৃত করা হয়েছে’: জুলাই যোদ্ধা নিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদের ব্যাখ্যা
- এনসিপি’র হুঁশিয়ারি: নির্বাচন কমিশন ‘স্বৈরাচারী কায়দায়’ চলছে
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- বাংলাদেশ জলসীমায় অনুপ্রবেশ: বঙ্গোপসাগর থেকে ভারতীয় ১৪ জেলে আটক
- মেথি পানির ম্যাজিক: নিয়মিত ১৫ দিন পান করলে শরীরে আসে যে ৬ পরিবর্তন
- সাবধান! কম ঘুম ছোট করে দিতে পারে মস্তিষ্ককে, নতুন গবেষণার ভয়াবহ তথ্য
- এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়াল সরকার
- ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা: বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ সৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- ইয়েমেনে জাতিসংঘ ভবনে হুথি অভিযান: সব কর্মী নিরাপদে
- গণভোটের দিনক্ষণ: নির্বাচনের দিন হবে না আগে? সিদ্ধান্ত সরকারের ওপর
- রক্ষণ থেকে আক্রমণে জাদু: আরাউহোর গোলে লা লিগার শীর্ষে বার্সা
- মেসির জাদুতে ইন্টার মায়ামির দুর্দান্ত জয়: হ্যাটট্রিকে এমএলএস গোল্ডেন বুট প্রায় নিশ্চিত
- ‘আমরা রাজা নই, আমরা জনগণ’: যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল জনতা
- রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর যুদ্ধবিরতি: দোহায় পাকিস্তান-আফগান সমঝোতা
- শাহজালালে আগুনে ছাই ব্যবসায়িক আশা: বিলিয়ন ডলারের ক্ষতির আশঙ্কা
- ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- কার্গো ভিলেজে আগুন: ক্ষতির আশঙ্কা বিলিয়ন ডলার
- ভারতের বিরুদ্ধে নতুন সামরিক হুমকি দিলেন পাক সেনাপ্রধান
- সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডগুলো জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি: তারেক রহমান
- পায়ে সামান্য ব্যথা বা ঘা: নীরব ঘাতক ‘রক্তনালির ব্লকের’ সংকেত নয়তো?
- রাতে ফ্লাইট চালুর চেষ্টা চলছে: কার্গো ভিলেজের আগুন পরিদর্শনে উপদেষ্টা
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- ঢাকার বিমানবন্দর অচল: ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে কার্গো ভিলেজ, ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি
- ৪০-৪৫ দিনের রেণুবিন্দু: বিজ্ঞান বনাম কোরআন, গর্ভের শিশুর নিয়তি কখন লেখা হয়?
- চিকিৎসা বিজ্ঞানে বড় সাফল্য,রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে কৃত্রিম কিডনি
- সিইসি: ‘বিগত দিনের মতো নির্বাচন হবে না, হবে সম্পূর্ণ আলাদা’
- বিলাসবহুল জীবন থেকে জনকল্যাণ: দুবাইয়ের রাজকন্যা শেখ মাহরার যত কীর্তি
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ভর করে চাঙ্গা রাজধানীর শেয়ারবাজার
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- ১৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- শি জিনপিং: সমাজে প্রকৃত সমতা চাইলে নারীর নেতৃত্ব নিশ্চিত করতে হবে
- আজ বাংলাদেশের বাঁচা-মরার লড়াই, টিভিতে নয় ২৫ টাকায় দেখুন অনলাইনে
- ১৪ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- পরমাণু ইস্যুতে কঠোর ইরান: আইএইএ-এর সঙ্গে চুক্তি স্থগিত, কারণ কী?
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- মঙ্গলবার ১৪ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ