বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা

রাজধানী ঢাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। রোববার (১২ অক্টোবর) সকালে বায়ুদূষণের দিক থেকে ঢাকা বিশ্বের ১২৭টি শহরের মধ্যে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার (IQAir)-এর তথ্য অনুযায়ী, সকাল ৯টায় ঢাকার গড় বায়ুমান সূচক (AQI) ছিল ১৬৪, যা স্বাস্থ্যের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ। এই তালিকায় আজ প্রথম অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের শহর লাহোর (AQI: ১৯৩)।
দূষণের কারণ ও উদ্বেগ
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রাজধানীর দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই। বৃষ্টি হলে কিছু দিনের জন্য দূষণ কমলেও, তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
গতকাল শনিবার ঢাকায় ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল, যা দূষণ কমাতে সহায়ক ছিল। তবে আজকের মতো বৃষ্টিহীন দিনে দূষণের মাত্রা দ্রুত বাড়ে। পরিসংখ্যান বলছে, জুলাই মাসে দূষণ তুলনামূলক কম থাকে, তবে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর থেকে তা আবার বাড়তে শুরু করে। চলতি অক্টোবরের শুরু থেকেই ঢাকার দূষণ পুনরায় আশঙ্কাজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
জুলাই বিপ্লবের চেতনা: ওসমানী উদ্যানে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভের বাজেট নিয়ে বিতর্ক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে এবং জুলাইয়ের চেতনাকে সমুজ্জ্বল রাখতে ঢাকার ওসমানী উদ্যানে নির্মিত হবে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’। রোববার (১২ অক্টোবর) স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
স্থানীয় সরকার বিভাগের অর্থায়নে ৪৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ বাস্তবায়ন করছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
স্মৃতিস্তম্ভের নকশা ও নির্মাণ
স্মৃতিস্তম্ভটি একটি বৃত্তাকার বেদির ওপর নির্মিত হবে। স্তম্ভটির দুই পাশে চারটি করে ৮টি আয়তাকার পারসিভড কলাম এবং মাঝখানে একটি স্বতন্ত্র বৃত্তাকার কলাম থাকবে, যার উচ্চতা হবে ৯০ ফুট। ডিএসসিসি প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া জানান, পাইলিং কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই এই নির্মাণ কাজ শেষ হবে।
বাজেট বিতর্ক ও সমালোচনার জবাব
জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে কোনো কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলার চেষ্টা করে বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, “এসব প্রশ্ন জনগণের টাকার প্রতি দায়বদ্ধতা নয়, বরং মূলত রাজনৈতিক অপচেষ্টা।” তিনি আরও বলেন, “বিগত ফ্যাসিবাদের সময় এসব প্রশ্ন ছিল না। ফ্যাসিবাদের আমলে ভাস্কর্য হতো, এর থেকেও ছোট অবকাঠামো ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছে।”
তিনি বলেন, “বিগত আমলের শুধু পরামর্শক ফি দিয়েই এখন প্রায় পুরো প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, সব অপচেষ্টা মোকাবিলা করেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আহত ও শহীদদের আত্মত্যাগের স্মৃতি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।
ডিএসসিসি প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, যখন এই স্মৃতি সংরক্ষণের কেউ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি, তখন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার উদ্যোগ ও নির্দেশনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এই গৌরবময় কাজটি হাতে নিয়েছে।
আমার ছেলেমেয়ে দেশে, একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করব?: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সম্প্রতি উপদেষ্টারা ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) চাইছেন—এমন একটি বক্তব্য প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, তার ছেলেমেয়েরা সবাই দেশেই আছেন। তিনি একা একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করবেন?
আজ রোববার (১২ অক্টোবর) আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ব্যক্তিগত অবস্থান ও নির্বাচনের প্রস্তুতি
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্যক্তিগতভাবে ‘সেফ এক্সিট’ চাওয়ার বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে বলেন, “কে কী চায়, সেটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। আমার ছেলেমেয়ে সবাই দেশে। আমি একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করব?”
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের সময় কেউ যাতে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
অস্ত্র উদ্ধার ও বিচার প্রক্রিয়া
বেহাত হওয়া অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “সব অস্ত্র সব সময় উদ্ধার হয় না, কিছু অস্ত্র তো বাইরে থাকে। এ জন্যই তো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রয়োজন হয়। যদি সব অস্ত্র উদ্ধার হয়ে যেত, তাহলে তো আর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকরী বাহিনী লাগত না, নির্বাচন স্বাভাবিকভাবেই হয়ে যেত।” তিনি বলেন, এই তথ্য আইজিপির সঙ্গে কথা বলে পরের সভায় হয়তো জানাতে পারবেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পরোয়ানা জারি হওয়া সেনাসদস্যদের সেনাবাহিনীর হেফাজতে রেখেই বিচারকাজ করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের কোনো নির্দেশনা আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, “আইনে যেটা আছে, সেটাই করা হবে।” তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, আল্লাহ চাইলে ভালোভাবে নির্বাচন হবে।
জুলাই নিয়ে কাজ করলেই প্রশ্ন: বাজেট বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে কোনো কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলার চেষ্টা করে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেন, এই মহলটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন আলোচনা করছে।
রবিবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর ওসমানী উদ্যানে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজনীতি ও স্মৃতিরক্ষার উদ্যোগ
আসিফ মাহমুদ বলেন, “ফ্যাসিবাদের আমলে ভাস্কর্য হতো, এর থেকেও ছোট অবকাঠামো হতে দেখেছি, যেগুলোর বাজেট ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছে। কিন্তু তখন তাদের এমন কথা বলতে দেখতাম না।” তিনি বলেন, “এখন বলছে কারণ, এটা জুলাই নিয়ে কাজ হচ্ছে।”
উপদেষ্টা বলেন, সমালোচনাকারীরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন আলোচনা করেন এবং জুলাই নিয়ে শহরে যেন কোনো কাজ না করা হয়, সেজন্য একটি চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করেন। তবে তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, জুলাইয়ের প্রেরণা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ তারা করে যাবেন।
তিনি আরও আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’-এর কাজ ডিসেম্বরের মধ্যেই শেষ হবে এবং শহীদদের স্মরণের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিচারকাজ সম্প্রচারে সাইবার হামলা
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে সাইবার হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
‘অপরাধীর তথ্য গোপন করার চেষ্টা’
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, “আজ রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছিল। ঠিক সেই সময় আমাদের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে সাইবার অ্যাটাক চালানো হয়। এতে পেজটি সাময়িকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, যদিও পরে আমরা সেটি উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।”
তিনি অভিযোগ করেন:
“যুক্তিতর্কে বহু তথ্যপ্রমাণসহ তাদের নিষ্ঠুরতার বর্ণনা যেন দুনিয়াবাসী জানতে না পারে, এই অপরাধীরা তা চায় না। তাদের সহযোগীরাও চায় না বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা প্রকাশ পাক। তাই আমাদের পেজে হামলা চালানো হয়েছে।”
ন্যাবিচার নিশ্চিতের অঙ্গীকার
অপরাধীদের উদ্দেশে তাজুল ইসলাম বলেন, “আমাদের বার্তা স্পষ্ট—অপরাধ করে পার পাওয়া যাবে না, আর অপরাধীকে রক্ষা করার কোনো প্রচেষ্টাও সফল হবে না, ইনশাআল্লাহ। আমরা কারও প্রতি প্রতিহিংসাপরায়ণ নই; আমরা ন্যায়বিচার নিশ্চিতের জন্য কাজ করছি।”
এদিন বেলা পৌনে ১২টার দিকে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুরু হয়। চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম পুরো প্রেক্ষাপট উপস্থাপন করেন। এ সময় প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামিমসহ অন্য প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।
নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে ডিসি, এসপি ও ওসিদের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ নির্দেশনা
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এবং ওসিদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশনা প্রদানের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রোববার (১২ অক্টোবর) আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সুষ্ঠু নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দেশের শান্তি ও সুষ্ঠু ভোট প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার জন্য যেকোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী ব্যক্তি বা গ্রুপকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সভায় যেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে:
নিরপেক্ষতা: ডিসি, এসপি, ইউএনও এবং ওসিদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
দায়িত্বে বিরতি: গত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিদের আসন্ন নির্বাচনে যথাসম্ভব দায়িত্ব প্রদান করা থেকে বিরত রাখা।
নিরাপত্তা ও প্রযুক্তি: ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ও কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরার ব্যবস্থা করা।
প্রশিক্ষণ ও নিরাপত্তা জোরদার
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, নির্বাচনে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ইতোমধ্যে একটি ব্যাচের (৬,৫০০ জন) প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে এবং আগামী ১৫ জানুয়ারি ২০২৬ তারিখে সব ব্যাচের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হবে।
আনসার-ভিডিপি: ‘প্রাক নির্বাচনী প্রশিক্ষণ’ শিরোনামে প্রায় ৫ লাখ ৮৫ হাজার আনসার-ভিডিপি সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাদের মধ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার জন অস্ত্রসহ নিয়োজিত থাকবেন।
বিজিবি ও সশস্ত্র বাহিনী: এবারের নির্বাচনে বিজিবির ৩৩ হাজার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। ইতোমধ্যে ৬০% নির্বাচনি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া প্রায় ৮০ হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে।
বর্তমান পরিস্থিতি
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল এখন অনেক কমে এসেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি এখন শান্ত ও ভালো রয়েছে। তিনি জানান, ফ্যাসিস্ট চক্রের সাম্প্রদায়িক ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হওয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসব নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মাদকের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে এবং মাদকের গডফাদারদের আটক করে আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ,তবুও কমছে না অবৈধ অনুপ্রবেশ
ভাঙাচোরা নৌকায় ভূমধ্যসাগরের বিপজ্জনক পথ পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশিরা। চলতি বছরে অবৈধ পথে ইউরোপে অনিয়মিত অভিবাসনের হার ২২ শতাংশ কমলেও, এই পথ পাড়ি দিয়ে প্রবেশ করেছেন মোট ৫০ হাজার ৮৫০ জন, যা গত বছরের তুলনায় ২ শতাংশ বেশি। শুধু চলতি মাসেই এই রুটে প্রবেশ করেছেন ৮ হাজার ৪৬ জন। এই রুটে ইউরোপে প্রবেশকারীদের অধিকাংশই বাংলাদেশি নাগরিক।
ভূমধ্যসাগরের বিপজ্জনক রুট
ইউরোপীয় সীমান্ত ও উপকূলরক্ষী সংস্থা ফ্রনটেক্সের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশ করেছেন মোট ১ লাখ ৩৩ হাজার ৪০০ জন। এর মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছেন বাংলাদেশ, মিসর ও মরক্কোর নাগরিকরা।
মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় রুট: কঠোর নজরদারি সত্ত্বেও মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় সাগরপথ দিয়েই এখনো সবচেয়ে বেশি অভিবাসী ইতালিতে প্রবেশ করে। পুরো ইউরোপে মোট অবৈধ প্রবেশকারীদের প্রায় ৪০ শতাংশ এই রুট দিয়ে প্রবেশ করেছে।
অন্যান্য রুট: পশ্চিম আফ্রিকান রুট দিয়ে অবৈধ প্রবেশ ৫৮ শতাংশ এবং পশ্চিম বলকান রুট দিয়ে ৪৭ শতাংশ কমেছে। তবে পশ্চিম ভূমধ্যসাগরীয় রুটে অনিয়মিত প্রবেশ বেড়েছে ২৮ শতাংশ।
ইংলিশ চ্যানেল: ফ্রান্স হয়ে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫৪ হাজার ৩০০ জন নাগরিক যুক্তরাজ্যে প্রবেশের চেষ্টা করেছেন।
মানবিক সংকট
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানিয়েছে, অবৈধ পথে ইউরোপ প্রবেশের সংখ্যা কিছুটা কমলেও মানবিক সংকট এখনো গভীর। এ বছর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে কমপক্ষে ১ হাজার ২৯৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর এই সংখ্যা প্রমাণ করে, সহজে ইউরোপ প্রবেশের জন্য মানুষ এখনও জীবনের ঝুঁকি নিতেও দ্বিধা করছে না।
৪ বার সংশোধন হলো ট্রাইব্যুনাল আইন, যুক্ত হলো ‘নির্বাচনী অযোগ্যতা’ ধারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে বেশ কিছু সংশোধনী এনেছে। গত বছর ১৭ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল নতুন করে বিচারকাজ শুরু করার পর এক বছরে আইনটিতে চারবার পরিবর্তন আনা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এসব সংশোধনী আইনটিকে সময়োপযোগী করার জন্য আনা হয়েছে।
চতুর্থ সংশোধনী: নির্বাচনী অযোগ্যতা
আইনে সর্বশেষ ৬ অক্টোবর রাতে চতুর্থ সংশোধনীর অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। এই সংশোধনী অনুযায়ী:
নির্বাচনী অযোগ্যতা: মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হলেই, তিনি আর নির্বাচন করার যোগ্য হবেন না।
অন্যান্য পদ: জনপ্রতিনিধি হয়ে থাকলে সেই পদে থাকার যোগ্যতা হারাবেন। এছাড়া কোনো স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান বা প্রজাতন্ত্রের (সরকারের) কোনো সেবায় নিয়োগ পাওয়ারও অযোগ্য হবেন।
এই সংশোধনীর ফলে গত বছর ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনারও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। গেজেটে বলা হয়েছে, আইনটির ভূতাপেক্ষ কার্যকারিতা দেওয়া হয়েছে।
প্রথম তিন সংশোধনী ও নতুন ধারা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে প্রথম সংশোধনী আনা হয় নভেম্বরে, যেখানে বেশ কিছু নতুন ধারা যুক্ত করা হয়:
আদালতের আওতা: বাংলাদেশের বাইরে সংঘটিত অপরাধও ট্রাইব্যুনালে আমলে নেওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়।
বিচারের আওতা: সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবিসহ যেকোনো বাহিনীর বিচার করা যাবে।
অপরাধের সংজ্ঞা: আক্রমণ, নিপীড়ন, গুম, যৌনদাসী, জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তি, জোরপূর্বক গর্ভধারণ ও জোরপূর্বক বন্ধ্য করাকে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে।
ভিডিও সাক্ষ্য: ট্রাইব্যুনাল চাইলে ভার্চুয়াল শুনানির আয়োজন করতে পারবেন এবং বিদেশি আইনজীবীকে বিচারকাজে অংশ নিতে দিতে পারবেন।
দ্বিতীয় দফা পরিবর্তন আনা হয় চলতি বছর ১০ ফেব্রুয়ারি, যেখানে আসামি আত্মপক্ষ সমর্থনের সময় ছয় সপ্তাহ থেকে কমিয়ে তিন সপ্তাহ করা হয়। এই সংশোধনীতে ভুক্তভোগীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য অভিযুক্তের সম্পদ জব্দ করার ক্ষমতাও ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া হয়।
তৃতীয় দফা সংশোধন করা হয় ১০ মে, যার মাধ্যমে রাজনৈতিক দল ও এর সঙ্গে সংযুক্ত সংগঠন বা ব্যক্তিগোষ্ঠীকে বিচারের আওতায় আনার বিধান যুক্ত করা হয়।
হজ নিবন্ধনে নেই আশানুরূপ সাড়া, কোটা খালি থাকার শঙ্কা
চলতি বছরের হজ কোটার একটি বড় অংশ খালি থেকে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কারণ হজ নিবন্ধনের সময়সীমা শেষ হতে আর মাত্র একদিন বাকি থাকলেও আশানুরূপ সাড়া মিলছে না। চলতি বছর বাংলাদেশের হজের মোট কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন।
হজ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, শনিবার (১১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২ হাজার ৯১২ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৯ হাজার ১০৫ জনসহ মোট ২২ হাজার ১৭ হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। সৌদি সরকারের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামীকাল রবিবার (১২ অক্টোবর) হজ নিবন্ধনের শেষ দিন।
এজেন্সিগুলোর প্রতি মন্ত্রণালয়ের তাগিদ
এই পরিস্থিতিতে দ্রুত নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হজ এজেন্সিগুলোকে তাগিদ দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে হজযাত্রীদের সুবিধার্থে শনিবারও হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকের শাখাগুলো খোলা রাখা হয়েছিল।
ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিগুলোর কাছে পাঠানো এক তাগিদপত্রে জানানো হয়েছে:
নিবন্ধন না করা এজেন্সি: তালিকাভুক্ত ৩২৯টি এজেন্সিকে ন্যূনতম ৪৬ জন হজযাত্রী নিবন্ধন করতে হবে। কোনো এজেন্সি যৌক্তিক কারণ ছাড়া এই শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রাক-নিবন্ধন না করা: একইভাবে, ৪৮টি এজেন্সি কোনো প্রাক-নিবন্ধন ও প্রাথমিক নিবন্ধনই করেনি বলেও জানা গেছে। তাদের বিরুদ্ধেও একই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগ্রহ কমের কারণ
হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)-এর মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, “অনেকে সম্প্রতি ওমরাহ পালন করায় হজে আগ্রহ কম দেখাচ্ছেন। অনেকের ধারণা, ওমরাহ করলে আর হজ করার প্রয়োজন নেই—এই ভুল ধারণার কারণেও সাড়া কম।” তিনি আশা প্রকাশ করেন, শেষ মুহূর্তে নিবন্ধনের সংখ্যা বাড়বে।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ২৬ মে সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।
জনগণের সুবিধার জন্য জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের স্থান ও সময় পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ১৫ অক্টোবর বুধবারের পরিবর্তে ১৭ অক্টোবর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এই অনুষ্ঠান আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার (১১ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সাংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা
বৈঠক শেষে কমিশন সহসভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ জানান, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। আগ্রহী জনগণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে অনুষ্ঠানটি ১৭ অক্টোবর শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে কমিশনের পক্ষ থেকে ১৫ অক্টোবর বুধবার বিকেলে সনদ স্বাক্ষরিত হবে বলে জানানো হয়েছিল।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। এছাড়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
পাঠকের মতামত:
- সোমবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- কুরআন ও বিজ্ঞানের মহাবিস্ময়: যেভাবে মিলে যাচ্ছে ‘বিগ ক্রাঞ্চ’ তত্ত্ব ও কিয়ামতের ভবিষ্যদ্বাণী!
- সৌদি আরবের মক্কা অঞ্চলে বিশাল সোনার খনি আবিষ্কার
- গ্যাস-কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে হার্ভার্ডের চিকিৎসকের পরামর্শ দেওয়া ৭ সুপারফুড
- জুলাই বিপ্লবের চেতনা: ওসমানী উদ্যানে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভের বাজেট নিয়ে বিতর্ক
- ইউটিউবে সাফল্য: আপনার চ্যানেলকে জনপ্রিয় করার ৮টি সহজ টিপস
- দুশ্চিন্তা-উদ্বেগে ভুগছেন? মন শান্ত করতে মেনে চলুন এই ৫ কৌশল
- আমার ছেলেমেয়ে দেশে, একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করব?: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব’ বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন সারজিস আলম
- আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের সামরিক অভিযান: বড় সংখ্যক তালেবানকে হত্যার দাবি
- ঘুমের মধ্যে ঘন ঘন প্রস্রাব: ডায়াবেটিস ছাড়াও যে ৫ রোগের লক্ষণ হতে পারে
- অস্টিওপোরোসিস থেকে মুক্তি: গর্ভাবস্থায় হাড় শক্ত রাখতে মেনে চলুন এই নিয়ম
- বিলিয়নিয়ার হতে চান? যে ৪টি ব্যবসায় রয়েছে সফল হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা
- জুলাই নিয়ে কাজ করলেই প্রশ্ন: বাজেট বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন আসিফ মাহমুদ
- এনসিপি নেতা সারজিসকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রিন্স মাহমুদ
- খাবার খেয়েই বসে আছেন? এটি হতে পারে ধূমপানের মতোই মারাত্মক অভ্যাস
- অবিশ্বাস্য! ১১ বছর বয়সী শিশুর মুখে ৮১টি দাঁত
- সাবধান! আপনার হোয়াটসঅ্যাপ কি অন্য কেউ ব্যবহার করছে? বুঝবেন যেভাবে
- আজকের ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ১২ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ১২ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিচারকাজ সম্প্রচারে সাইবার হামলা
- ইসরায়েল ধোঁকা দিতে পারে: গাজার চুক্তি মানা নিয়ে সংশয়ে ইরান
- পিআর আন্দোলন নির্বাচন বিলম্বের অপচেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে ডিসি, এসপি ও ওসিদের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ নির্দেশনা
- আফগানিস্তানের ‘প্রতিশোধমূলক’ অভিযান: সীমান্তে তীব্র সংঘাত
- বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা
- মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ,তবুও কমছে না অবৈধ অনুপ্রবেশ
- হামাস-ইসরায়েল চুক্তি কার্যকর: ধ্বংসস্তূপের মাঝে ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
- ৪ বার সংশোধন হলো ট্রাইব্যুনাল আইন, যুক্ত হলো ‘নির্বাচনী অযোগ্যতা’ ধারা
- গাজায় শান্তির সন্ধিক্ষণ: সোমবার শারম এল-শেখে ট্রাম্প ও সিসির নেতৃত্বে বৈশ্বিক শীর্ষ সম্মেলন
- সমুদ্রের মাঝে সভ্যতা: ইতিহাস, ঐতিহ্য, জলবায়ু ও কূটনীতির মিলনে মালদ্বীপের টিকে থাকার গল্প
- হজ নিবন্ধনে নেই আশানুরূপ সাড়া, কোটা খালি থাকার শঙ্কা
- ১২ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ভেষজ পাতা: কীভাবে ও কখন খাবেন কুলেখাড়া?
- দায়সারাভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর গ্রহণযোগ্য নয়: আখতার হোসেন
- জনগণের সুবিধার জন্য জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের স্থান ও সময় পরিবর্তন
- সুস্থ থাকতে আটার রুটিতে মেশান ৩ উপাদান, দেখুন ম্যাজিক!
- রাতে ঘুম আসে না? শোয়ার ঘরে যে সামান্য বদল আনলে মিলবে শান্তি
- ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তি ১৬৪৮: যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্থান
- ১৫ জন সেনা কর্মকর্তা সেনাসদরের হেফাজতে
- চাঁদ কি ধ্বংস হতে চলেছে? বিজ্ঞানীদের পারমাণবিক হামলার পরিকল্পনা!
- যে ভবিষ্যদ্বাণী কাঁপিয়ে দেবে মুসলিম বিশ্ব: ঈমানশূন্য পৃথিবীতে যেভাবে ধ্বংস হবে কাবা!
- শরীরের পরিবর্তন দেখে অবাক হবেন: প্রতিদিন খান মাত্র ১ লবঙ্গ
- রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন সম্পর্ক: ইশরাক হোসেনের বাগদান সম্পন্ন
- কবরের চারপাশে কি ফুলগাছ লাগানো যাবে? জেনে নিন শরীয়তের বিধান
- জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশে ককটেল বিস্ফোরণ, উত্তপ্ত পরিস্থিতি
- এশিয়ান কাপ বাছাই: শেষ আশা বাঁচিয়ে রাখতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
- বিশ্বজুড়ে কোরিয়ান ড্রামার ঝড়: যে ১০টি সিরিজ আপনাকে মুগ্ধ করবেই
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই: মির্জা ফখরুল
- ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তি ১৬৪৮: যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্থান
- আন্দেসের হৃদয়ে এক বিপ্লবী দেশ: বলিভিয়ার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ভবিষ্যতের সম্ভাবনা
- মাইগ্রেন বোঝার সহজ পথ: কোন লক্ষণে চিনবেন, কীসে বাড়ে, কীভাবে সামলাবেন
- স্বনির্ভরতা অর্জনেই জোর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
- তারেক রহমানের ঘোষণা: “জনগণের নির্বাচনে আমি থাকব জনগণের মধ্যেই”
- জিরো-ওয়েস্ট কুকিং’: সবজির খোসাও হবে সুস্বাদু রেসিপি
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- কন্যা হত্যা ও গোত্রীয় সংঘাতের যুগে এক বিশ্বস্ত শিশুর বেড়ে ওঠা
- মধু খাঁটি না ভেজাল? আগুন দেওয়া বা পানিতে মেশানো নয়, যা বলছেন গবেষকরা
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- গুমের বিচার শুরু: শেখ হাসিনা ও সাবেক শীর্ষ সেনা–পুলিশ কর্মকর্তারা আসামির তালিকায়
- আধুনিক বিজ্ঞান ও কোরআনের আলোকে জিন: রহস্যময় অস্তিত্বের এক নতুন দিগন্ত!
- হোয়াটসঅ্যাপে আর লাগবে না নম্বর,ইউজার নেম দিয়েই করা যাবে যোগাযোগ
- চ্যাম্পিয়নের দুর্দিন: সেভিয়ার মাঠে ৪–১ গোলে হার বার্সেলোনার