নতুন পে স্কেলে বেতন কত বাড়তে পারে, জানাল কমিশন

আগামী বছরের শুরু থেকেই নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের বক্তব্য অনুযায়ী, নতুন পে স্কেল ২০২৬ সালের শুরু (জানুয়ারি/মার্চ/এপ্রিল) থেকেই কার্যকর হতে পারে। এর জন্য চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটেই প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ রাখা হবে।
বেতন বৃদ্ধি ও গ্রেড পুনর্বিন্যাস
কমিশনের একজন সদস্য ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, নতুন স্কেলে মূল বেতন দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই কমিশন মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় রেখেই সুপারিশ প্রণয়ন করবে।
নতুন বেতন স্কেল (সম্ভাব্য): মূল বেতন দ্বিগুণ হলে ১ম গ্রেডে সর্বোচ্চ বেতন দাঁড়াবে ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা এবং ২০তম গ্রেডে সর্বনিম্ন হবে ১৬ হাজার ৫০০ টাকা।
গ্রেড অনুপাত: বর্তমানে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন বেতনের অনুপাত প্রায় ১০:১। কমিশন এই অনুপাত ৮:১ থেকে ১০:১-এর মধ্যে বহাল রাখার সুপারিশ করবে।
গ্রেড কমানো: কমিশন বর্তমানে থাকা ২০টি গ্রেড ভেঙে গ্রেড সংখ্যা কমিয়ে বেতনের অনুপাতে সামঞ্জস্য আনার চিন্তাভাবনা করছে।
তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকার
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ স্পষ্ট জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকার পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারের জন্য অপেক্ষা করবে না। নতুন বেতন কাঠামো সরকারের মেয়াদের মধ্যেই গেজেটের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে প্রতিবেশী ভারতসহ অন্যান্য দেশে বিদ্যমান বেতন কাঠামোর পর্যালোচনাও কাজ করেছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ২০১৫ সালের পে স্কেলে ১ম গ্রেডের মূল বেতন ১৯৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৭৮ হাজার টাকা করা হয়েছিল এবং সর্বনিম্ন বেতন ২০১ শতাংশ বাড়িয়ে ৮ হাজার ২৫০ টাকা করা হয়েছিল।
মতামত জানানোর সুযোগ
কার্যকর ও ন্যায়সঙ্গত বেতন কাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে জাতীয় বেতন কমিশন অনলাইনে সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং অ্যাসোসিয়েশন বা সমিতির কাছ থেকে মতামত গ্রহণ শুরু করেছে। আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত কমিশনের ওয়েবসাইটে এই প্রশ্নমালাগুলো পাওয়া যাবে।
ইসলামী ব্যাংকের কর্মীদের অবরোধে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের চাকরিচ্যুত ও ওএসডি (অন সার্ভিস ডিউটি) হওয়া কর্মীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। চাকরি পুনর্বহালসহ ছয় দফা দাবিতে তারা এই কর্মসূচি পালন করছেন।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে চট্টগ্রামের ফৌজদার হাট এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে মানববন্ধন শুরু করেন শত শত কর্মকর্তা। এরপর পৌনে ১২টার দিকে তারা সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক অবরোধের কারণে দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে, ফলে সাধারণ যাত্রী ও যানবাহনের চালকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
কর্মীদের অভিযোগ ও দাবি
আন্দোলনরত কর্মকর্তাদের অভিযোগ, চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তাকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও ৪ থেকে ৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। এর ফলে তারা পরিবার নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন।
ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বলেন, “চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহারসহ মোট ছয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছি।”
অপর কর্মকর্তা মিজানুর রহমান অভিযোগ করেন, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে তাদের স্যালারি অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিয়েছে, ফলে তারা বেতনের টাকাও তুলতে পারছেন না। এছাড়া আইডি কার্ড ব্লক করাসহ নানাভাবে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো:
১. চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের স্বপদে পুনর্বহাল করতে হবে।
২. প্রহসনমূলক পরীক্ষা বয়কটের জন্য তাদের দেওয়া পানিশমেন্ট ট্রান্সফার অনতিবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
৩. বৈষম্যহীন ও রাজনীতিমুক্ত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
৪. শর্ত আরোপ করে সব ধরনের অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট বন্ধ করতে হবে।
৫. চট্টগ্রামের কর্মকর্তাদের ওপর চালানো মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং পুনরায় কর্মস্থলে তাদের ফিরিয়ে নিতে হবে।
৬. পরীক্ষা বর্জনের জন্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে করা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও সাইবার ক্রাইমে হয়রানিমূলক মামলা অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
মিরপুরে মেট্রোরেলের পিলারের কাছে যাত্রীবাহী বাসে হামলা ও অগ্নিসংযোগ
রাজধানীর মিরপুরের সেনপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী আলিফ পরিবহনের একটি বাস লক্ষ্য করে গুলি এবং এরপর অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে মেট্রোরেলের ২৬৬ নম্বর পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণ
বাসের চালক, সহকারী ও যাত্রীদের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, বাসটি সেনপাড়া এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ব্যক্তি হাতের ইশারা দিয়ে বাসটিকে থামাতে বলে। বাস থামার পর দুষ্কৃতকারীরা চালক ও তার সহকারীকে পিটিয়ে বাস থেকে নামিয়ে দেয়। যাত্রীরাও আতঙ্কে বাস থেকে নেমে যান। এরপর বাসের সামনের গ্লাসে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয় এবং আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
আভিযোগের তীর ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের দিকে
কারা এবং কেন এই ঘটনা ঘটিয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি এই বাস কোম্পানি থেকে কিছু কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়। বাস মালিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ক্ষুব্ধ হয়ে ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের একটি অংশ এই ঘটনা ঘটিয়েছে। পুলিশ বাস মালিকদের একটি মামলা করতে বলেছে।
লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপির পোড়া বাড়িতে আবারও অগ্নিসংযোগ
লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের পোড়া বাড়িতে আবারও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলের দিকে লক্ষ্মীপুর শহরের উত্তর তেহমনী এলাকায় বিক্ষুব্ধ লোকজন এই আগুন দেয়। এর আগে গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগের দিন পাঁচতলা ওই বাড়িতে প্রথম আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য ও পুলিশের অবস্থান
স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকেলে বিক্ষুব্ধ লোকজন উত্তর তেহমনী এলাকায় জড়ো হয়ে সাবেক সংসদ সদস্যের পরিত্যক্ত বাড়ির নিচতলার অংশে আগুন ধরিয়ে দেয়।
মেহেদী হাসান নামে স্থানীয় এক যুবক বলেন, “স্বৈরাচার ও তাদের দোসররা যেখানে আছে, সেই সব বাড়িঘর ধ্বংস করা হবে। তারা যদি আবার ফিরে আসে, আমরা তাদের প্রতিহত করব। কাউকে ফিরে আসার সুযোগ দেওয়া হবে না।”
ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেওয়ায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল মোন্নাফ বলেন, “সাবেক সংসদ সদস্যের বাড়িটি ৪ আগস্টে পোড়ানো হয়েছিল, ফলে বাড়ির অবকাঠামোর অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত। আজ আবার সেখানে আগুন ধরানো হয়েছে।” তিনি জানান, পুলিশ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত শুরু করেছে এবং সিসিটিভি ফুটেজ যাচাই করে জড়িতদের শনাক্ত করার কাজ করছে।
চার দিনের অচলাবস্থা শেষে স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি
চার দিনের অবরোধের পর স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়িতে। অবরোধ স্থগিতের পর বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। দোকানপাটও খুলতে শুরু করেছে। তবে এখনো খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা ও পৌরসভা এবং গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা বলবৎ রয়েছে। প্রশাসন জানিয়েছে, পরিস্থিতি পুরোপুরি শান্ত হলে ধাপে ধাপে এই ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হবে।
অবরোধ স্থগিত ও স্বাভাবিকতা ফেরা
শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রতি সম্মান জানিয়ে এবং প্রশাসনের আট দফা দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাসের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে অবরোধকারী জুম্ম ছাত্র-জনতা তাদের অবরোধ স্থগিত করে।
অবরোধ স্থগিতের পর খাগড়াছড়ি-ঢাকা, খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-রাঙামাটিসহ বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল শুরু হয়েছে। দুর্গাপূজার ছুটিতে বাড়ি ফেরা এবং আটকে পড়া পর্যটকদের মধ্যে এক ধরনের স্বস্তি দেখা গেছে। ১৪৪ ধারা জারি থাকলেও চার দিন পর দোকানপাট খোলায় মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে এবং শহরের পরিবেশ স্বাভাবিক হচ্ছে।
খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হাসান মারুফ বলেন, “১৪৪ ধারা জারি থাকলেও শারদীয় দুর্গোৎসবের কারণে আমরা মানুষের যাতায়াতকে বাধাগ্রস্ত করছি না। পুলিশের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে শিগগিরই ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হতে পারে।” গুইমারা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক চৌধুরী বলেন, ধীরে ধীরে জনজীবন স্বাভাবিক হচ্ছে।
সহিংসতা ও তদন্ত
গত রোববার খাগড়াছড়ির গুইমারায় ১৪৪ ধারার মধ্যেই দুষ্কৃতকারীদের হামলায় তিনজন পাহাড়ি যুবকের নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর আগে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিক্ষোভ ও সহিংসতার জেরে গুইমারার রামসু বাজারে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছিল।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন গুইমারা সহিংসতার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মঙ্গলবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, গেল মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে মামলা করেন এবং পরে সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে (১৯) গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৫ ঘণ্টা তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা পার হলেও এখন পর্যন্ত যানচলাচল পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকে সৃষ্টি হওয়া এই তীব্র যানজটের ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রী এবং যানবাহন চালকরা। বিশেষ করে শিশু ও অসুস্থ রোগীরা বেশি বেকায়দায় পড়েছেন।
সকাল সাড়ে ৯টা থেকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়কে ধীরে ধীরে গাড়ি চলতে দেখা গেছে।
যানজটের কারণ ও পরিস্থিতি
জানা গেছে, বৃষ্টি এবং দড়িকান্দি এলাকায় একটি বড় গাড়ি বিকল হওয়ার কারণে মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে এই তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। এর ফলে মানুষের মূল্যবান কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে এবং অনেকেই হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
যানজটে আটকে থাকা যাত্রী রহমান আলী জানান, দীর্ঘ দুই ঘণ্টায় তিনি সাইনবোর্ড থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত পৌঁছেছেন। আরেক যাত্রী ইয়াছিন আরাফাত বলেন, ঢাকা থেকে মোগরাপাড়া যেতেই তার প্রায় তিন ঘণ্টা সময় লেগেছে।
পুলিশের বক্তব্য
শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ জুলহাস উদ্দিন জানান, দড়িকান্দি এলাকায় গাড়ি বিকল হওয়ার পাশাপাশি পূজা উপলক্ষে গাড়ির দ্বিগুণ চাপ থাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। তিনি বলেন, বর্তমানে যানজট ছুটে গেছে এবং ধীরে ধীরে গাড়ি পারাপার হচ্ছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানীও জানান, বৃষ্টি ও গাড়ির বাড়তি চাপের কারণে যানজট সৃষ্টি হলেও এখন তা কেটে গেছে এবং পুলিশ সড়কে অবস্থান করছে।
আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই প্রত্যাহার হচ্ছে না: আইন উপদেষ্টা
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তার ভাষায়, “সংগঠন হিসেবে দলটির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচার পাওয়ার পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে।”
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দুপুরে বরিশাল নগরের শঙ্কর মঠ পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে নেই কোনো সম্ভাবনা
সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিদেশি সাংবাদিকদের কাছে আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে যে মন্তব্য করেছিলেন, সেই প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন:
“প্রধান উপদেষ্টা যে মন্তব্য করেছেন, তা ছিল কেবল তাত্ত্বিক আলোচনা। আগামী নির্বাচনের আগে তো নয়ই, অদূর ভবিষ্যতেও এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা নেই।”
পূজা ও পাহাড়ে অস্থিরতা
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই শারদীয় দুর্গোৎসব উদ্যাপন করছেন। অপশক্তি ষড়যন্ত্র করলেও সরকার সতর্ক ছিল। তিনি আরও জানান, পাহাড়কে অশান্ত করতে যারা তৎপর, তাদের বিরুদ্ধেও সরকার ব্যবস্থা নেবে।
ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি: সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ মৃত্যু
চলতি বছরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। এই মাসেই ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, শুধুমাত্র সেপ্টেম্বর মাসেই ডেঙ্গুতে প্রাণ হারিয়েছেন ৭৬ জন। এমনকি বছরের একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ডও হয়েছে এই মাসেই।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ১৯৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে আরও ৩ জনের এবং একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৫৬ জন রোগী। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো নিয়মিত ডেঙ্গুবিষয়ক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
মাসভিত্তিক ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে:
জানুয়ারি: ১০ জন, ফেব্রুয়ারি: ৩ জন, মার্চ: কোনো মৃত্যু নেই, এপ্রিল: ৭ জন, মে: ৩ জন, জুন: ১৯ জন, জুলাই: ৪১ জন, আগস্ট: ৩৯ জন, সেপ্টেম্বর: ৭৬ জন (সর্বোচ্চ)
হাসপাতালে ভর্তির চিত্র
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে ভর্তি হয়েছেন ৪৭ হাজার ৩৪২ জন রোগী। এর মধ্যে শুধু সেপ্টেম্বর মাসেই চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ হাজার ৮৬৬ জন। এছাড়া, চলতি বছর ৪৪ হাজার ৭৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
জিন চিকিৎসা’র নামে প্রতারণা: জয়পুরহাটে রমরমা ব্যবসা
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার পুনট পূর্ব নয়াপাড়া গ্রামে ‘জিন চিকিৎসার’ নামে চলছে এক রমরমা প্রতারণা ব্যবসা। টিউমার থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের কথিত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে ঝাঁড়ফুঁক, তেল পড়া, পানি পড়া এমনকি জিন দিয়ে ‘অপারেশন’ করার নামে। এই ভুয়া চিকিৎসার মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা।
প্রতারণার ধরন ও সহযোগীরা
স্থানীয়রা জানান, জাহেরা বেগম (৫০) নামের এক নারী নিজেকে ‘বানেসা পরী’ পরিচয়ে জিন হাসিলকারী দাবি করে এই প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। বাবার বাড়িতে গড়ে তোলা কথিত চিকিৎসালয়ে সপ্তাহে চার দিন—শনি, রবি, মঙ্গল ও বুধবার রোগী দেখেন তিনি। তার বাবা আবুল হোসেন, ভাই আব্দুল মান্নান ও বোনের স্বামী জাহিদুল ইসলাম তাকে এ কাজে সহযোগিতা করেন।
প্রতিদিন অর্ধশতাধিক রোগী দূর-দূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসেন। সিরিয়ালের জন্য প্রতি রোগীর কাছ থেকে নেওয়া হয় ৩০ টাকা। রোগের ধরন অনুযায়ী জিন দিয়ে অপারেশন করার নামে ফি নেওয়া হয় কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত। এরপর শুরু হয় তেল পড়া, পানি পড়া, ঝাড়ফুঁক এবং আঙুল দিয়ে ইনজেকশন দেওয়ার মতো হাস্যকর অপচিকিৎসা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ৮-১০ বছর আগে মাত্র ৫ টাকা ফি নিয়ে শুরু হলেও এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা। এই ব্যবসার টাকায় জমি কেনা ছাড়াও তিনি ভাইকে টাইলস করা অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে ফ্ল্যাটবাড়ি করে দিয়েছেন।
প্রশাসন ও বিশেষজ্ঞদের অবস্থান
স্থানীয় বাসিন্দা গোলাম রসুল এবং মহাতাব আলী প্রামাণিক এই কাজকে ইসলামবিরোধী ও প্রতারণামূলক উল্লেখ করে দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মাহফুজ আলম বলেন, “জিন দিয়ে চিকিৎসা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও প্রতারণামূলক। এটা কোনোভাবেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। শুধু নিবন্ধিত চিকিৎসকরাই চিকিৎসা করতে পারেন।”
কালাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামিমা আক্তার জাহান বলেন, “গ্রামে একজন ব্যক্তি ভিন্ন পরিচয়ে জিন দ্বারা ঝাঁড়ফুঁকের মাধ্যমে চিকিৎসা দিচ্ছেন—এ বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। কালাইয়ের নাগরিকদের প্রতি অনুরোধ, এ ধরনের অন্ধবিশ্বাসে যেন কেউ প্রভাবিত না হন। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
পাকিস্তানে টিটিপি’র হয়ে যুদ্ধে নিহত বাংলাদেশি তরুণ, জানতেন না পরিবারও
পাকিস্তানের নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন তেহরিক–ই–তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়ে প্রাণ হারানো বাংলাদেশি তরুণ ফয়সাল হোসেনের (২২) পরিবার এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তিনি দুবাইয়ে নয়, ছিলেন পাকিস্তানে। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের কারাক জেলায় গত শুক্রবার রাতে দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানে ফয়সাল নিহত হন। ওই অভিযানে আরও ১৬ জন টিটিপি সদস্য নিহত হয়।
ফয়সালের মা চায়না বেগম ভেবেছিলেন তার ছেলে দুবাইয়ে কাজ করছেন। সোমবার সকালে মাদারীপুরের ছোট দুধখালী এলাকায় নিজ বাড়িতে ছেলের মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পর তিনি জানতে পারেন, ফয়সাল আসলে পাকিস্তানে ছিলেন।
পরিবারের বিস্ময় ও অভিযোগ
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফয়সালের মা বলেন, “ছেলেকে দুই মাস আগে বলেছিলাম, দেশে ফিরে আসো, কাজের চেষ্টা করো। সে বলেছিল, ‘মা, আমি আসব’। কিন্তু সে আর ফিরল না। আমরা কেউই জানতাম না সে পাকিস্তানে আছে।”
পরিবারের সদস্যদের ভাষ্য, ফয়সাল দুই বছর আগে ‘দুবাই যাওয়ার কথা বলে’ বাড়ি থেকে চলে যান। ফয়সালের চাচা আবদুল হালিম বলেন, “কোরবানির ঈদের আগে কথা হয়েছিল। এরপর দুই মাস আগে পুলিশ জানায়, সে আসলে পাকিস্তানে গেছে। আমরা অনেক চেষ্টা করেও ফিরিয়ে আনতে পারিনি।”
ফয়সালের দাদা শুক্কুর মোড়ল বলেন, “নাতিটা খুব ভালো ছিল। কেউ তাকে বিপথে নিয়েছে। যারা এর পেছনে আছে, তাদের বিচার চাই।” ফয়সালের পরিবার ও স্থানীয়রা তার লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন।
জঙ্গিবাদ ও পুলিশের অবস্থান
সংবাদমাধ্যম দ্যা ডিসেন্ট জানিয়েছে, গত এক বছরের ব্যবধানে অন্তত চারজন বাংলাদেশি টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। এর আগে গত বছরের ২৭ এপ্রিল আরেক বাংলাদেশি তরুণ আহমেদ জোবায়ের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে নিহত হন।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে কেউ তরুণদের জঙ্গিবাদে যুক্ত করছে কিনা, সে বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে। পরিবার যদি আইনি সহায়তা চায়, আমরা তা দেব। যদি লাশ ফিরিয়ে আনার সুযোগ থাকে, সেটিও চেষ্টা করব।”
পাঠকের মতামত:
- নতুন পে স্কেলে বেতন কত বাড়তে পারে, জানাল কমিশন
- ৬ অক্টোবর, ২০২৫ (সোমবার) ঢাকা ও অন্যান্য বিভাগের নামাজের সময়সূচি
- ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে দ্বিতীয় দিনেও গাজায় হামলা অব্যাহত
- আধুনিক বিজ্ঞান ও কোরআনের আলোকে জিন: রহস্যময় অস্তিত্বের এক নতুন দিগন্ত!
- ‘শাপলা’ প্রতীক না দেওয়া নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সারজিস আলমের হুঁশিয়ারি
- প্রবাসী আয়ে বড় চমক: সেপ্টেম্বরের রেমিট্যান্স নিয়ে এল সুখবর
- ঐকমত্য থাকলেও সংকট: বিএনপি-জামায়াতের দ্বন্দ্ব সনদ বাস্তবায়নে বাধা?
- সূর্যও যেখানে বামন: মহাবিশ্বের দানব নক্ষত্রদের সামনে আমাদের অস্তিত্ব কতটুকু?
- থাইরয়েডের সঙ্গে হতাশা: মানসিক স্বাস্থ্যের এই গোপন সংযোগটি জানুন
- মুক্তা থেকে রিয়েল এস্টেট: যেভাবে ৫০ বছরে মরুভূমিকে সম্পদে পরিণত করলো দুবাই
- সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ডেঙ্গু পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করল, একদিনের চিত্রে উদ্বেগ
- সভ্যতার সঙ্গমস্থল আফগানিস্তান: ইতিহাস, সংগ্রাম ও পুনর্জাগরণের এক দীর্ঘ যাত্রা
- রবার্ট ওপেনহাইমার: যে বিজ্ঞানীর হাতে তৈরি হয়েছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বোমা!
- ব্রণ চেপে ফাটানো: হতে পারে যে ভয়াবহ রোগ, সতর্ক করলেন বিশেষজ্ঞরা
- ‘পশুর মতো আচরণ’: ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতনের অভিযোগ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় ৩ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির শঙ্কা
- মার্কিন প্রস্তাব নিয়ে উত্তাল তেল আবিব: জিম্মি মুক্তির দাবিতে হাজারো ইসরায়েলি, পাশে ট্রাম্প
- কোরআন অবমাননা: নর্থ সাউথ থেকে শিক্ষার্থী অপূর্ব পাল স্থায়ীভাবে বহিষ্কার
- আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য, আজ রাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- বিটকয়েন ইতিহাসে: মূল্য বাড়ার নতুন রেকর্ড গড়ল ক্রিপ্টোকারেন্সি
- সপ্তাহের প্রথম দিনে বাজারে প্রাণ ফিরছে ডিএসইতে
- ডিএসইতে রবিবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে রবিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ‘জীবন্ত’ কম্পিউটার তৈরির পথে বিজ্ঞানীরা, ডেটা সেন্টারে আসছে নতুন বিপ্লব
- ত্বককে বিষমুক্ত রাখতে চান? জেনে নিন ৫টি সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি
- একটানা চিয়া সিড খাচ্ছেন?অতিরিক্ত খেলে যে ৪টি স্বাস্থ্যঝুঁকি ডেকে আনতে পারে
- লিওনার্দো দা ভিঞ্চি – এক কিংবদন্তি যিনি ৫০০ বছর আগেই ভবিষ্যতের পথ এঁকে রেখেছিলেন!
- সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর: নতুন বেতন কাঠামোয় বেতন বাড়ছে দ্বিগুণ
- ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা তুঙ্গে: পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর তীব্র হুমকি
- কোথায় আটকানো হবে, বলা কঠিন—শহিদুল আলম
- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: ‘ফ্যাসিবাদী চক্রের সাম্প্রদায়িক ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করা হয়েছে’
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য না হলে বিকল্প প্রস্তাব দেবে কমিশন
- ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আগামীকালের ইবাদতের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী
- ভবিষ্যতে তাদের গলায় গামছা দেব: দেশে ফিরেই নুরের হুঁশিয়ারি
- ওসামা বিন লাদেন: সৌদি ধনকুবেরের ছেলে যেভাবে হয়ে উঠলো আমেরিকার আতঙ্ক!
- ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডি পাওয়া এখন বড় চ্যালেঞ্জ: গভর্নর আহসান এইচ মনসুর
- ফ্যাটি লিভার ডিজিজ এখন শিশু-কিশোরদেরও ঝুঁকি, নীরব ঘাতক থেকে বাঁচার উপায়
- ট্রফি বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা মহসিন নকভি পাচ্ছেন পাকিস্তানের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা
- কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না: বাঞ্ছারামপুরে পীর সাহেব চরমোনাই
- ইলিশ আহরণ বন্ধে ৯ জেলায় মোতায়েন নৌবাহিনীর ১৭ যুদ্ধজাহাজ
- প্রেমিকা নাকি ষড়যন্ত্র? আদনানের 'অন্ধকার জগৎ' নিয়ে স্ত্রীর পোস্টের পর নাটকীয় ইউ-টার্ন!
- ১৯৭৪ সালের ১ টাকা এখনকার কত টাকার সমান?
- দাজ্জালের আগমন এবং ইহুদিদের তৃতীয় মন্দির প্রতিষ্ঠা: নেপথ্যে সেই ‘লাল গরু’র রহস্য
- প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে হত্যার হুমকি
- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী: ‘আমি মুক্তি পাব এই কঠিন দায়িত্ব থেকে’
- ‘বোমাবর্ষণ বন্ধের’ ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলের তীব্র হামলা
- আফ্রিকার হৃদয়ে পাথরের রাজ্য: জিম্বাবুয়ের প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও আত্মার গল্প
- দেশের ১৭ অঞ্চলে রাত ১টা পর্যন্ত ঝড়-বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
- চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে ড. ইউনূসের বার্তা
- বার্লিন সম্মেলন ১৮৮৪–৮৫: আফ্রিকা বিভাজনের রাজনীতি, অর্থনীতি ও উত্তরাধিকার
- রসুনের গোপন শক্তি: এক কোয়া কি সত্যিই শরীরকে বদলে দিতে পারে?
- সর্ব রোগের ঔষধ কালিজিরা’র আদ্যপ্রান্ত: ঐতিহ্য, বিজ্ঞান, ব্যবহার ও সতর্কতা
- ম্যালেরিয়া: কারণ, লক্ষণ, ঝুঁকি, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
- স্মার্টফোন থেকে ডিলিট হওয়া ছবি ফিরে পাওয়ার ৩টি সহজ উপায়
- খাগড়াছড়ি-গুইমারায় সহিংসতা: সেনাবাহিনীর বিস্তারিত বিবৃতি প্রকাশ
- মেথি কি সত্যিই ‘সুপারফুড’? বিজ্ঞান, উপকার, ঝুঁকি ও খাওয়ার সেরা সময়
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- শ্বাসরুদ্ধকর জয়: শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় আফগানিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- বিয়ে করতে গিয়ে বিপত্তি: ‘প্রথম স্ত্রীর’ হাতে আটক ছাত্রলীগ নেতা
- যে সাগরে কেউ ডুবে না, কেন সেখানে লুকিয়ে আছে এক অভিশপ্ত ইতিহাস?
- বলিউডের শক্তিশালী কণ্ঠস্বর: নারী অধিকার ও পরিবেশ রক্ষায় সোচ্চার তারকারা
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ