ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমকে নিয়ে জুলকারনাইন সায়েরের বার্তা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে বিজয়ী শিবির–সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী সাদিক কায়েমকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন আল-জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের সামি। একই সঙ্গে তিনি সাদিককে ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার না করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া তিনটার দিকে সাংবাদিক সায়ের তাঁর ফেসবুকে ইনফ্লুয়েন্সার সাদিকুর রহমান খানের একটি পুরনো পোস্ট শেয়ার করে সাদিক কায়েম সম্পর্কে নিজের অবস্থান প্রকাশ করেন।
নিজ পোস্টে তিনি লিখেছেন, “সাদিক তার নিজ যোগ্যতায় এতদূর এসেছে। আমি যখন তাকে ‘স্নেহের সাদিক’ বলে পরিচয় করিয়েছিলাম, তখন অনেকে কটু মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু আজ সাদিক প্রমাণ করেছে আমার কথাগুলো মোটেও অতিরঞ্জিত ছিল না। আমার সবার কাছে অনুরোধ, সাদিককে তার মতো থাকতে দিন। তোষামোদ বা অহেতুক স্তুতি কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তাকে ব্যবহার করবেন না। এতে তার আত্মবিশ্বাস ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।”
শেয়ার করা পোস্টের ক্যাপশনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছাত্রদল–সমর্থিত আবিদুল ইসলাম খানকেও অভিনন্দন জানান। সায়ের লেখেন, “সাদিকের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবিদ, তোমাকেও অনেক শুভেচ্ছা। তুমি নিজ যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছো। তোমার বলিষ্ঠ কণ্ঠ ও নেতৃত্বের গুণ অটুট থাকুক—সেটাই কামনা করি। একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোল।”
উল্লেখ্য, সায়েরের শেয়ার করা সেই পোস্টটি ছিল চলতি বছরের ২১ ফেব্রুয়ারির। তখনই তিনি প্রথমবারের মতো জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির সভাপতি হিসেবে সাদিক কায়েমের সক্রিয় ভূমিকার কথা প্রকাশ্যে আনেন। সেই সময় থেকেই সাদিককে ঘিরে বিভিন্ন মহলে আলোচনা তৈরি হয়।
-শরিফুল
স্ত্রীর কাছে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চাইলেন শরিফ ওসমান বিন হাদী, পেলেন শর্ত
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদী তার স্ত্রীকে দ্বিতীয় বিয়ে করার বিষয়ে পরামর্শ চাইলে, স্ত্রী তাকে দেশে নয় বরং বিদেশে বিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছেন। একই সঙ্গে বিয়ের ক্ষেত্রে ‘ভালো পয়সা-পাতি’ দেখার পরামর্শও দিয়েছেন। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এমন হাস্যরসাত্মক একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন হাদী।
পোস্টটিতে তিনি লিখেছেন, “বউরে জিগাইলাম—আমার আরেকটা বিয়া কোন এলাকায় করা উচিত? সে কইলো—বাংলাদেশে আর না। পরেরটা ডাইরেক্ট বৈদেশে। ভালো পয়সা-পাতি দেইখা।” তিনি আরও লিখেছেন, “একটা বাংলা সিনেমার কথা মনে পইড়া গেলো—ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো না!”
হাদীর এই পোস্টটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। দুই ঘণ্টার ব্যবধানে পোস্টটিতে ৩৩ হাজারেরও বেশি রিঅ্যাক্ট এবং শতাধিক শেয়ার হয়। তার ভক্ত ও অনুসারীরা মন্তব্য বাক্সে এই খুনসুটিতে যোগ দিয়েছেন। শাফিন ইবরাহিম হোসেন নামের এক চিকিৎসক হাদী-কে পাকিস্তানে দ্বিতীয় বিয়ে করার পরামর্শ দিয়ে লিখেছেন, “পাকিস্তান ভাই, পাকিস্তান। ট্যাগ যখন খাবেন, আমার মতো ভালোভাবেই খান।”
মো. মশিউর রহমান নামের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, “হায় আল্লাহ! আপনি বিবাহিত! আপনি বিবাহিত!!” সোবহান উদ্দিন চৌধুরী লিখেছেন, “বুদ্ধি খারাপ না। বিদেশে বিয়ে করলে ভবিষ্যতের জন্য একটা স্থায়ী ঠিকানা হবে। কারণ আপা ফিরে এলে তো এমনি পালাতে হবে।
ওসমান হাদির নামে ভিন্ন যুগলের ব্যক্তিগত মুহূর্তের ফুটেজ ভাইরাল
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ দৃশ্যের দাবিতে কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার তাদের অনুসন্ধানে জানিয়েছে যে, এই দাবিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রচারিত ছবিতে থাকা পুরুষটি শরিফ ওসমান হাদি নন। বরং, ইন্টারনেট থেকে অ্যান্টোনি ও এনা নামের বিদেশি এক দম্পতির ভিডিও থেকে স্ক্রিনশট নিয়ে এই ভুয়া ছবিটি ছড়ানো হয়েছে।
রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে antxana নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে গত ২৩ আগস্ট প্রকাশিত একটি ভিডিওর সঙ্গে ভাইরাল হওয়া ছবির ফ্রেমের মিল পাওয়া গেছে। এটি অ্যান্টোনি ও এনা নামের এক মার্কিন দম্পতির ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট। তারা তাদের পারিবারিক বিভিন্ন ভিডিও এই অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে থাকেন।
সুতরাং, শরিফ ওসমান হাদির সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ দৃশ্যের দাবিতে যে ছবিগুলো ইন্টারনেটে ছড়ানো হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
ড. ইউনূসের কার্যকাল কতদিন?: ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন গোলাম মাওলা রনি
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, ড. ইউনূসের হঠাৎ করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা দেশের মানুষের কাছে বিস্ময়কর ছিল। মানুষ তার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকলেও কেউ কল্পনাও করেনি যে তিনি একসময় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বসে দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেবেন।
গোলাম মাওলা রনি প্রশ্ন তোলেন, “ড. ইউনূসের কার্যকাল আসলে কত দিন?” তিনি কি আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন পর্যন্ত দায়িত্বে থাকবেন, নাকি ডিসেম্বরের মধ্যেই তার বিদায় ঘটবে? কারণ, যদি সংবিধানে সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে আসে, তাহলে বর্তমান প্রধান বিচারপতিই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হতে পারেন, যা ড. ইউনূসের বিদায় অবধারিত করবে। তিনি মনে করেন, বিষয়টি এতটাই অনিশ্চিত যে, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরের মধ্যেই ড. ইউনূস স্বেচ্ছায়, চাপের মুখে বা অন্য কোনোভাবে দায়িত্ব ছাড়তে পারেন।
আওয়ামী লীগকে ‘মাইনাস’ করার চেষ্টা?
গোলাম মাওলা রনি বলেন, বর্তমান রাজনীতিতে বড় প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশ কি গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে? তিনি বিশ্লেষণ করেন, আওয়ামী লীগ ও তার ১৪ দলের সম্মিলিত ভোটারসংখ্যা প্রায় ৫০ শতাংশ। এখন এক ধরনের ভাবনা দেখা দিয়েছে যে, এই ৫০ শতাংশ মানুষকে একেবারে রাজনীতি থেকে ‘মাইনাস’ করে ফেলতে হবে। তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে, কিন্তু তারা আর ভোট দিতে পারবে না। রনি বলেন, এসব কথা আপাতদৃষ্টিতে কল্পনাপ্রসূত মনে হলেও, বাংলাদেশে অসম্ভব অনেক ঘটনাই ঘটে গেছে।
‘মাঝি-যাত্রী দিশাহারা’: বর্তমান পরিস্থিতি
গোলাম মাওলা বলেন, ড. ইউনূসের হঠাৎ রাষ্ট্র পরিচালনায় যুক্ত হওয়া তার নিজের জীবনেও অপ্রত্যাশিত এক বাঁক। তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না, তার নেই যথাযথ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা বা প্রশাসনিক দক্ষতা। ফলে বর্তমানে যেসব জটিল রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে, সেগুলোতে তিনি বেশ চাপের মধ্যে আছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের অবস্থা এখন এমন এক নৌকার মতো, যার মাঝি কোনো দিন নৌকা চালায়নি, যাত্রীরাও কেউ কখনো নৌকায় চড়েনি, এমনকি সাঁতারও জানে না।” রনি বলেন, এই হলো আজকের বাংলাদেশের রাজনীতির বাস্তব রূপ।
ড. ইউনূসকে সরাতে কঠোর আন্দোলন হতে পারে: জাহেদ উর রহমান
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান মন্তব্য করেছেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তার পদ থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য একটি কঠোর আন্দোলনের সূত্রপাত হতে পারে। এর কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, ড. ইউনূস আসন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। এই মন্তব্য তিনি বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) তার ইউটিউব চ্যানেল ‘জাহেদস টেক’-এ প্রকাশিত একটি ভিডিওতে করেন।
জাহেদ উর রহমান বলেন, “ড. ইউনূসকে সরিয়ে ফেলার জন্য তার বিরুদ্ধে খুব কঠোর আন্দোলন শুরু হয়ে যেতে পারে। অন্তত বক্তৃতা-বিবৃতি তো চলবেই। এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হতে পারে যাতে ড. ইউনূস আর দায়িত্বে থাকতে না পারেন।” তিনি যোগ করেন, “এই দেশে যেই নির্বাচনের পক্ষ নেবে, সেই কিছু লোকের শত্রুতে পরিণত হবে। তাকে নানাভাবে আক্রমণ করা হবে এবং তার বিভিন্ন ব্যর্থতাকে নতুন করে সামনে আনা হবে।”
‘ড. ইউনূসের অবস্থান খুবই কঠিন’
সম্প্রতি বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে যে অবস্থান স্পষ্ট করেছেন, সেটিকে জাহেদ উর রহমান ‘ভেরি টাফ’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ড. ইউনূসের এই সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও কঠোরতার অভাব রয়েছে, যা যৌক্তিক সমালোচনা। তবে তিনি যত দিন দায়িত্বে থাকবেন, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা সহজ হবে না। কারণ নির্বাচনের পক্ষে যে অংশটি আছে, তাদের শক্তি অনেক বেশি। তিনি আরও বলেন, বিদেশি শক্তিও যদি নির্বাচন বানচালের খেলায় নামে, ড. ইউনূসের মতো মানুষ দায়িত্বে থাকলে তা সহজেই সামাল দেওয়া সম্ভব।
পদত্যাগের প্রবণতা ও ভবিষ্যৎ শঙ্কা
জাহেদ উর রহমান মনে করেন, নির্বাচন ভণ্ডুল হওয়ার পরিস্থিতি এলেও ড. ইউনূস দায়িত্ব ছাড়তে পারবেন না। তিনি দায়িত্ব থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সরকার রেখে তারপর তাকে যেতে হবে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “ড. ইউনূস একবার যাওয়ার (পদত্যাগ) প্রবণতা দেখিয়েছিলেন। তিনি খানিকটা নন-কনফ্রন্টেশনাল ধরনের মানুষ, তাই কারো কারো আশা তৈরি হতে পারে।” তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, অনাগত দিনগুলোতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মারাত্মক আক্রমণ, বিদ্রুপ ও ব্যঙ্গ চলতে থাকবে। যদি তিনি চলে যান, তাহলে তারা তাদের মতো একজন লোক বসাতে চাইতে পারে, সেনাপ্রধানকে সরিয়ে ফেলতে চাইতে পারে, এবং দেশ একটি সম্পূর্ণ নৈরাজ্যের মধ্যে ঢুকে যেতে পারে।
/আশিক
জাতীয় পার্টির পাশাপাশি জামায়াতকেও কাঠগড়ায় তুললেন রুমিন ফারহানা
জাতীয় পার্টির হাত ধরে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলে যে আলোচনা চলছে, তা নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছেন বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা। তিনি মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ যদি পুনর্বাসিত হয়, তাহলে সেটা জামায়াতে ইসলামীর কাঁধে ভর করেও হতে পারে।
জাতীয় পার্টির হাত ধরে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের শঙ্কা প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, “আপনি কীভাবে গ্যারান্টি দেবেন যে জামায়াতের হাত দিয়ে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হবে না? আমরা কি দেখিনি, আওয়ামী লীগের নিম্ন স্তরের নেতাকর্মীরা প্রাণ, সম্পদ ও পরিবার বাঁচাতে জামায়াতে যোগ দিয়েছে?” তিনি প্রশ্ন করেন, “জামায়াতে ইসলামী কি সর্বপ্রথম আওয়ামী লীগকে মাফ করে দেওয়ার বক্তব্য দিয়ে তার যাত্রা শুরু করে নাই? তাহলে আপনি জাতীয় পার্টি বা অন্য দলের নাম নিচ্ছেন কেন?”
জামায়াতের নেতাকর্মীদের ‘ভোল বদল’ হয়েছে মন্তব্য করে রুমিন ফারহানা বলেন, “আওয়ামী লীগ যদি ফেরে, আওয়ামী লীগ তো জামায়াত দিয়েও ফিরতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “জামায়াতের নেতাকর্মীরা এখন ডিম ফুটে নতুন বাচ্চা বেরোনোর মতো। আগে ছিল মুরগির বাচ্চা, এখন হয়ে গেল হাঁসের বাচ্চা।”
তিনি বলেন, “আগে তারা ছিল আওয়ামী লীগ, এখন হয়ে গেল শিবিরের প্রার্থী। দেখছেন না? কে কার ঘাড়ে ভর করে কোথায় আসবে, এটা তো গুপ্ত রাজনীতি। যারা এটি করে, তাদের দিয়ে তো আপনি এটার গ্যারান্টি দিতে পারবেন না।”
/আশিক
ধর্ষণের হুমকি: ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন উমামা ফাতেমা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের ছদ্মবেশে রাজনৈতিক সুবিধা নিচ্ছে, কিন্তু নিজেদের কর্মীদের দায় নিচ্ছে না। ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে রিট করা এক ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের’ হুমকি দেওয়ার ঘটনায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) উমামা ফাতেমা তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ধর্ষণের হুমকির একটি স্ক্রিনশটও শেয়ার করেন। সেখানে দেখা যায়, আলী হুসেন নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ডাকসুর এক নারী প্রার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক পোস্টে উমামা ফাতেমা লিখেছেন, “এই ক্যাম্পাসে একজন মেয়েকে রেপ থ্রেট দিয়ে কতই না সহজে পার পাওয়া যায়। শিবির কেন গুপ্ত রাজনীতি থেকে প্রকাশ্যে আসে না, সেটার কারণ এটাই। সাধারণ শিক্ষার্থী সেজে রাজনৈতিক সুবিধাটা ঠিকই নেবে, কিন্তু নিজেদের লোকের দায়টা নেবে না।” তিনি আরও অভিযোগ করেন, এখন পর্যন্ত হুমকিদাতার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
এদিকে, এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ডাকসুতে অংশ নেওয়া অন্যান্য প্রার্থীরাও এর বিচার দাবি করেছেন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই হুমকির ঘটনায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদ এবং অপরাজেয়৭১-অদম্য ২৪ প্যানেলের সহসভাপতি পদপ্রার্থী মো. নাইম হাসান প্রক্টরের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন।
/আশিক
প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে এনসিপি নেত্রীর বিস্ফোরক মন্তব্য
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ব্যবসাটা ভালো বোঝেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা মিতু। তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তার নিজের লোকজনের জন্য আগামী ১০০ বছর খাওয়ার ব্যবস্থা করে ফেলেছেন।
রবিবার (৩১ আগস্ট) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া একটি পোস্টে এনসিপি নেত্রী এই মন্তব্য করেন।
ফেসবুক পোস্টে ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, “মাথা নত করারও একটা লেভেল থাকে। তবে ব্যবসাটা ভালো বুঝছে পাগলায় (ড. মুহাম্মদ ইউনূস)।”
তিনি বলেন, গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা, হাসপাতাল করা, কর মওকুফ এবং বছর বছর ধরে তার এনজিও বন্ধুদের ক্ষমতায়ন করা—সবই আসলে নিজের লোকজনের আগামী ১০০ বছর খাওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য। তিনি আরও বলেন, “ওনাকে দেখে মেরুদণ্ডহীন অতি জ্ঞানীদের আমি ঘৃণা করা শিখেছি।”
এনসিপি নেত্রী ডা. মাহমুদা মিতুর এই স্ট্যাটাসটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে এবং মন্তব্য ঘরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
/আশিক
ফকিন্নির বাচ্চা, বলে হাসনাত আব্দুল্লাহকে তীব্র আক্রমণ রুমিন ফারহানার
বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র কথার লড়াই শুরু হয়েছে। এই দুই নেতা একে অপরের বিরুদ্ধে কড়া ও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন।
এই কথার লড়াইয়ের সূত্রপাত হয় যখন হাসনাত আব্দুল্লাহ, রুমিন ফারহানাকে ‘বিএনপির আওয়ামী লীগবিষয়ক অন্যতম সম্পাদক’ হিসেবে উল্লেখ করেন। এর জবাবে রুমিন ফারহানা সোমবার (২৫ আগস্ট) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে হাসনাত আব্দুল্লাহকে ‘ফকিন্নির বাচ্চা’ বলে তীব্র সমালোচনা করেন।
ভাইরাল হওয়া সেই পোস্টে রুমিন ফারহানা লিখেছেন, ‘এটা ওই ফকিন্নির বাচ্চাটা (হাসনাত আব্দুল্লাহ) না, যে আমাকে আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক বলেছে?’ এই মন্তব্যের সঙ্গে তিনি হাসনাত আব্দুল্লাহর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত থাকার বিভিন্ন ছবি ও প্রমাণও জুড়ে দেন। দুই নেতার এই ধরনের পাল্টাপাল্টি মন্তব্যে ফেসবুকে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা এবং তোলপাড় শুরু হয়েছে।
এই ঘটনার শুরু রবিবার (২৪ আগস্ট) নির্বাচন ভবনে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের শুনানির সময়। সেখানে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে এনসিপির নেতাদের ধাক্কাধাক্কি ও মারধরের ঘটনা ঘটে। এরপর বিকেলে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হাসনাত আব্দুল্লাহ অভিযোগ করেন, এই হামলা ছিল আগামী নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখলের একটি ‘টেস্ট ম্যাচ’।
সংবাদ সম্মেলনে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বিএনপির এমন অনেক ‘আওয়ামী লীগবিষয়ক সম্পাদক’ আছেন, যারা আওয়ামী লীগ থেকেও বেশি আওয়ামী লীগ। তিনি রুমিন ফারহানার সমালোচনা করে বলেন, ‘বিএনপির আওয়ামী লীগবিষয়ক সম্পাদক যারা রয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম রুমিন ফারহানা। আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, আওয়ামী লীগের ফ্ল্যাটভোগী এবং যারা গুণ্ডা দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে ঠাণ্ডা করে দিতে চায়, একটি প্রেসক্রিপটিভ ইলেকশনের দিকে আবার যেতে চায়, আমরা বিএনপির এই আওয়ামীবিষয়ক সম্পাদকদের বলব, আপনারা জনগণের পালসকে বুঝুন, ২৪-পরবর্তী জনগণের পালসকে বুঝুন। নতুবা আবার বাংলাদেশ সংকটের দিকে যাবে।’
/আশিক
প্রগতিশীলতার মুখোশ পরা লোকেরাই স্লাটশেমিং করে: হাসনাত আব্দুল্লাহ বিস্ফোরক মন্তব্য
নারীর রাজনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে তার শরীর, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত জীবনকে টেনে এনে 'স্লাটশেমিং' করা বা চরিত্র নিয়ে নোংরা মন্তব্য করার অধিকার কারও নেই। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই মন্তব্য করেছেন।
সোমবার (২৫ আগস্ট) তিনি নারীদের প্রতি স্লাটশেমিংয়ের বিরুদ্ধে নিজের দৃঢ় অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমি নিজে শ্রেণিঘৃণার শিকার হলেও রুমিন ফারহানাসহ যেকোনো নারীর প্রতি স্লাটশেমিংয়ের বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান ব্যক্ত করছি।’
ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, কোনো নারী বিএনপির হোক, এনসিপির হোক, বামপন্থী বা ডানপন্থী হোক, কিংবা কোনো দলই না করুক—তার রাজনৈতিক অবস্থান যা-ই হোক না কেন, তার শরীর, সম্পর্ক, পোশাক বা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নোংরা মন্তব্য করা রাজনীতির অংশ নয়। এটি পুরুষতান্ত্রিক ঘৃণার সবচেয়ে জঘন্য রূপ। তিনি আরও বলেন, এই ধরনের ঘৃণ্য চর্চা প্রায়শই প্রগতিশীলতার মুখোশধারী মানুষের কাছ থেকে আসে, যারা একদিকে নারীর অধিকারের কথা বলে, আর অন্যদিকে কোনো নারী তাদের রাজনৈতিক মতের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করলেই তার চরিত্রে আঘাত করে।
তিনি উদাহরণ হিসেবে রুমিন ফারহানা, তাসনিম জারা, সামান্থা, উমামা, তাজনুভা কিংবা মানসুরার মতো নারীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, তারাও এই ঘৃণ্য ট্র্যাডিশনের বাইরে নন। হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, কোনো দল বা মতের পক্ষে থাকলে স্লাটশেমিংকে গুরুত্ব না দেওয়া, আর বিপক্ষে থাকলে তাতে উৎসাহ দেওয়া—এই ধরনের দ্বিচারিতা আমাদের রাজনীতিকে শুধু কুরুচিপূর্ণ করে তোলে না, বরং নারীবিদ্বেষকে সমাজে স্বাভাবিক করে তোলে।
তিনি এই ঘৃণার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াকে একটি জরুরি রাজনৈতিক লড়াই হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, দল, মত, বা পরিচয় যা-ই থাকুক না কেন, এই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
/আশিক
পাঠকের মতামত:
- ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমকে নিয়ে জুলকারনাইন সায়েরের বার্তা
- স্বাস্থ্য জটিলতায় স্ত্রীকে নিয়ে বিদেশে বিএনপি মহাসচিব
- মাত্র ২৪ ঘণ্টায় নতুন প্রধানমন্ত্রী
- আসন পুনর্বিন্যাসে উত্তাল ফরিদপুরের ভাঙ্গা
- ইসরায়েলের হামলা, কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
- ঢাবি ডাকসু: ভিপি–জিএস–এজিএস পদে শিবিরের দাপট
- ডাকসু নির্বাচনের ভোট শেষ, ফলাফলের আগে অস্থির ঢাবি—পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তপ্ত পরিবেশ
- নিরাপদ কাতারেও হামলা! দোহায় ইসরাইলি হামলায় তোলপাড় আরব বিশ্ব
- ইইউ সংলাপ: ঢাকার অগ্রাধিকার বাণিজ্য, ইউরোপের নজর অনিয়মিত অভিবাসনে
- খুনের পরিসংখ্যানে বৃদ্ধি: দেরিতে দায়ের হওয়া মামলার প্রতিফলন
- নেপালে অস্থিরতা: বাংলাদেশি নাগরিকদের ঘরে থাকার নির্দেশ দূতাবাসের
- বিক্ষোভে রক্তক্ষয়, নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
- ৭০ শতাংশ ভোট পড়েছে, নির্বাচন স্বচ্ছ দাবি ঢাবি ভিসির
- টিএসসি কেন্দ্রে তিন ঘণ্টায় ৩৫% ভোট
- অল্প সময়েই ছয় দফা বৃদ্ধি: স্বর্ণের বাজারে আগুন
- আবারও যুদ্ধের প্রস্তুতিতে ইরান: সেনাপ্রধান হাতামির হুঁশিয়ারি
- থাকসিন শিনাওত্রার কারাদণ্ড: রাজনৈতিক বংশপরিচয়ের পতনের আভাস
- বার্মিংহামে বলিউডের ‘ওজিজি’ রানী: কারিনা কাপুর খানের সিলভার শাড়ি
- ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস: পোশাক নয়, স্টাইলের প্রদর্শনী
- বলিউডে বহিরাগতদের প্রতি ক্ষোভ, ‘নেপো বেবি’দের পক্ষ নিলেন তনিশা মুখার্জি
- মেক্সিকোতে ভয়াবহ ট্রেন-বাস সংঘর্ষে ১০ নিহত, আহত ৪১
- ডাকসু নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
- বিদায় নিশ্চিত, সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে সম্মান রক্ষার লড়াইয়ে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩
- উয়েফার নিয়ম মানতে প্রস্তুত হ্যারি কেইন ও দল
- পরিচালকের শেয়ার কেনা সম্পন্ন
- যে ভোট রাতেই করা যায়, সেটা দিনে টেনে রাখা কেন?- ফারুকী
- মহাবিশ্বে নতুন দৈত্য কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
- বার্নি স্যান্ডার্সের সঙ্গে জোহরান মামদানি, নিউইয়র্ক মেয়র নির্বাচনে প্রগতিশীল ঢেউ
- গাজা অভিমুখী শান্তিপূর্ণ মিশনে হামলা
- প্রথমবার আস্থা ভোটে প্রধানমন্ত্রী বিদায়, ইতিহাস গড়ল ফ্রান্স
- জাতিসংঘ ক্ষুব্ধ, স্পেন অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা জারি—গাজায় ইসরাইলের ধ্বংসযজ্ঞ তীব্রতর
- পাকিস্তান–চীন যৌথ অনুসন্ধানে নতুন দিগন্ত
- রজনীকান্ত–কমল হাসান আবারও একসঙ্গে বড় পর্দায়
- জাকসু নির্বাচন: প্রার্থীদের জন্য আজ বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট
- ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি
- ডাকসু নির্বাচন: ৪৭১ প্রার্থী, ৩৯ হাজার ভোটার, টানটান নিরাপত্তায় উৎসবমুখর ভোটযুদ্ধ
- ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠাচ্ছে সরকার
- স্ত্রীর কাছে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চাইলেন শরিফ ওসমান বিন হাদী, পেলেন শর্ত
- অনুমোদনের অপেক্ষায় রাশিয়ার ক্যান্সার ভ্যাকসিন
- নেপালে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল রাজপথ
- খালেদা জিয়ার অসুস্থতার নাম ভাঙিয়ে ১৫ কোটি টাকা চাঁদাবাজি
- আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ‘রাহুল-প্রিয়াঙ্কা’ মডেল? পুত্র জয় ও কন্যা পুতুলের দিকেই ইঙ্গিত
- নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস: ঢামেক পরিচালকের মন্তব্যে কাটল ধোঁয়াশা
- ডিএসই’র বাজার প্রতিবেদন: এক নজরে আজকের লেনদেন
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ইসরায়েলে বাসে হামলা: হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে, চলছে ব্যাপক অভিযান
- সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপির বিজয় ঠেকানো যাবে না: রুমিন ফারহানা
- সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেপ্তার
- বাণিজ্যযুদ্ধ বাংলাদেশের জন্য নতুন সুযোগ’, তবে চ্যালেঞ্জ আছে ৫টি
- যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আস্থার শীর্ষে এএইচজেড
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ভ্যালু, ভলিউম ও ট্রেডে শীর্ষ ২০ কোম্পানি
- ডাকসু নির্বাচনের ভোট শেষ, ফলাফলের আগে অস্থির ঢাবি—পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তপ্ত পরিবেশ
- ডিএসই–৩০ সূচকের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর লেনদেনের চিত্র
- ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ২০২৪ সালের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন
- শেয়ারবাজারে ফিরল স্বস্তি, শীর্ষে থাকা কোম্পানির তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- গোয়ালন্দে কবর অবমাননার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের তীব্র নিন্দা
- নোয়াখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুরের অবৈধ সম্পদের পাহাড়
- দেড় বছর পর ঢাকায় স্থায়ী রাষ্ট্রদূত পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- “তারেক রহমানের নেতৃত্বেই ঐক্য সম্ভব”
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- বাংলাদেশি ওষুধের সাফল্য: যুক্তরাজ্যে রেনেটার নতুন পদচারণা
- ডাকসু নির্বাচন: ৪৭১ প্রার্থী, ৩৯ হাজার ভোটার, টানটান নিরাপত্তায় উৎসবমুখর ভোটযুদ্ধ
- সৌদি রাজতন্ত্রের অজানা অধ্যায়: ক্ষমতার জন্য বাবা ও ভাইদের ছাড় দিলেন না মোহাম্মদ বিন সালমান