নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলার দরবার শরিফে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এতে তিন হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে গোয়ালন্দ ঘাট থানার এসআই মো. সেলিম মোল্লা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা প্রদান এবং সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
গোয়ালন্দ থানার ওসি মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার জুমার নামাজের পর ‘ইমান আকিদা রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে মুক্তিযোদ্ধা শহিদ ফকীর মহিউদ্দিন আনসার ক্লাবে পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচি হয়। বক্তব্য শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা দরবারের দিকে অগ্রসর হতে চাইলে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় সংঘর্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সরকারি গাড়ি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ওসির গাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
ঘটনায় দুইজন পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় প্রশাসনের একজন আহত হন। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা দরবার শরিফে ঢুকে ভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এক পর্যায়ে তারা নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলের মরদেহ কবর থেকে তুলে এনে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের পদ্মার মোড়ে নিয়ে পুড়িয়ে ফেলে।
ওসি রাকিবুল ইসলাম বলেন, “নুরাল পাগলার দরবারে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।”

সেন্ট মার্টিনে রাত্রিযাপন নিয়ে নতুন ঘোষণা
প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন পর্যটকদের জন্য আগামী ১ নভেম্বর থেকে উন্মুক্ত হচ্ছে। তবে রাত্রিযাপন নিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, নভেম্বরে পর্যটকরা দিনের বেলায় ভ্রমণ করতে পারলেও, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে রাত্রিযাপনের অনুমতি থাকবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে ১২টি নির্দেশনা কার্যকর করা হয়েছে।
ভ্রমণের ১২টি কঠোর নির্দেশনা
পর্যটন মন্ত্রণালয় ও বিআইডব্লিউটিএ (বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ) পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোনো নৌযান চলাচলের অনুমতি দিতে পারবে না। পর্যটকদের জন্য কঠোরভাবে যেসব নিয়ম মানা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে:
টিকিট ও প্রবেশ: পর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে। প্রতিটি টিকিটে কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে এবং কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
পরিবেশ ও দূষণ: নিষিদ্ধ পলিথিন বহন করা যাবে না এবং একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক (যেমন চিপসের প্যাকেট, প্লাস্টিক চামচ, স্ট্র, সাবান ও শ্যাম্পুর মিনিপ্যাক, প্লাস্টিক বোতল ইত্যাদি) বহন নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। পর্যটকদের নিজস্ব পানির ফ্লাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
রাতে নিষেধাজ্ঞা: সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রাখতে দ্বীপে রাতে আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি বা বারবিকিউ পার্টি করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
জীববৈচিত্র্য: কেয়া বনে প্রবেশ, সামুদ্রিক কাছিম, পাখি, প্রবাল, রাজকাঁকড়া, শামুক-ঝিনুক ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
যানবাহন: সৈকতে মোটরসাইকেল, সি-বাইকসহ যেকোনো মোটরচালিত যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই নির্দেশনাগুলো ‘সেন্ট মার্টিন দ্বীপের পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং পরিবেশবান্ধব পর্যটন নির্দেশিকা’ আলোকে কার্যকর করা হয়েছে।
সত্যিকারের অপরাধী ভারতে,আত্মসমর্পণ করা ১৫ সেনা কর্মকর্তা নির্দোষ
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলায় অভিযুক্ত ১৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। আদালতের আদেশের পর এই সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা সেনানিবাসের সাব-জেলে (উপকারাগার) নিয়ে যাওয়া হয়।
আত্মসমর্পণ ও আইনজীবীর বক্তব্য
আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, তার মক্কেলরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন।
যারা পলাতক: আইনজীবী বলেন, “যারা সত্যিকারে অপরাধ সংঘটিত করেছে, তারা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে পালিয়ে গেছে। এই অফিসাররা অত্যন্ত আত্মবলে বলীয়ান এবং তারা নির্দোষ। তারা কোর্টের মাধ্যমে ভবিষ্যতে নির্দোষ প্রমাণিত হবেন বলে আমরা আশা করি।”
নির্দেশের কথা: তিনি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের (রাজসাক্ষী) বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলেন, “যা কিছু হয়েছে, তা শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।”
গ্রেপ্তার বিতর্ক: প্রসিকিউশন এই সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসার কথা জানালেও, আইনজীবী বলেন, “তারা আত্মসমর্পণ করেছেন। কিন্তু সেটা পুলিশের মাধ্যমে কোর্টে সারেন্ডার করেছেন, সেটাকে তারা বলেছেন যে তারা গ্রেপ্তার হয়েছেন।”
মামলা ও পরবর্তী শুনানি
আজ সকালে কড়া নিরাপত্তায় প্রিজন ভ্যানে করে ১৫ জন কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, কর্নেল কেএম আজাদ এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন সহ বিভিন্ন স্তরের সামরিক কর্মকর্তা।
মোট অভিযুক্ত: এই তিনটি মামলায় অভিযুক্ত রয়েছেন ২৫ বর্তমান ও সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন। পলাতক অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও র্যাবের সাবেক তিন মহাপরিচালক।
পরবর্তী তারিখ: বুধবার কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট দাখিলের পর আদালত পরবর্তী শুনানির তারিখ ২০ নভেম্বর ধার্য করেছেন।
কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীকে বেঁধে লাঠিপেটা করলেন যুবলীগ নেতা
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে লাঠিপেটার অভিযোগ পাওয়া গেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। গত ১৬ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) রাতে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটলেও, গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাতে এর ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
নির্যাতন ও জোরপূর্বক বিবাহ
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার বজলুর রহমান একজন নারীকে রশি দিয়ে দুই হাত বেঁধে লাঠি পেটা করছেন। এ সময় ওই নারীকে বাবা বাবা করে চিৎকার করতে শোনা যায়। ওই নারীর পাশে একজন পুরুষকেও বেঁধে রাখা হয়েছিল।
অভিযুক্ত: অভিযুক্ত বজলুর রহমান শ্রীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি। নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ গোপালনগর গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী।
সালিশের রায়: স্থানীয়রা জানান, অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে ১৬ অক্টোবর রাতে দুজনকে আটক করা হয়। এরপর ইউপি সদস্য বজলুর রহমানের নেতৃত্বে সালিশ বৈঠক বসে এবং সিদ্ধান্ত মোতাবেক ওই নারীকে বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়া হয়।
ইউপি সদস্যের স্বীকারোক্তি
ইউপি সদস্য বজলুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, “ওই মহিলা আমার ভাতিজার স্ত্রী। পার্শ্ববর্তী তারা পুষ্করুণী গ্রামের যুবক বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক অনেক দিন ধরে। গত ১৬ অক্টোবর রাত ১টার দিকে স্থানীয় গ্রামবাসী তাদেরকে অনৈতিক কাজে হাতেনাতে আটক করে আমাকে খবর দেন। আমি সেখানে উপস্থিত হয়ে ওই নারীকে কয়েকটি আঘাত করি। পর দিন স্থানীয় লোকজনসহ সালিশ করে ৫ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়।”
জানা গেছে, বিল্লাল বিবাহিত এবং তার স্ত্রী ও চারটি মেয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, নির্যাতনের শিকার প্রবাসীর স্ত্রীও দুই সন্তানের জননী।
চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, “ইউপি সদস্য কর্তৃক প্রবাসীর স্ত্রীকে নির্যাতনের একটি ভিডিও আমাদের নজরে এসেছে। সত্যতা যাচাই করে এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে তীব্র গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত থেকে এই গোলাগুলি শুরু হয় এবং স্থানীয় বাসিন্দারা থেমে থেমে গুলির শব্দ শুনতে পান, যা বাংলাদেশ সীমান্তে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
লড়াই ও হতাহতের আশঙ্কা
স্থানীয় সূত্র ও বাসিন্দাদের ধারণা, আরকান আর্মি, আরসা এবং আরএসও—এই তিনটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াইয়ের কারণে এই গোলাগুলি চলছে। এ ঘটনায় অনেক হতাহত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দা নুর মোহাম্মদ বলেন, সীমান্তের ৩৬, ৩৭ ও ৫৬ পিলারের ওপারে রাতভর প্রচণ্ড গোলাগুলি হয়েছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরের এ ঘটনায় অন্তত ১৮-২০ জন প্রাণ হারিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিজিবির সূত্রে জানা যায়, সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে বিজিবি।
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যা: ‘তুমি না মরলে আমি মাহীরের হব না’—প্রেমিকার নির্মমতা প্রকাশ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হোসেন হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম মঙ্গলবার দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, এটি ছিল প্রেমিকা বর্ষা এবং তার দীর্ঘদিনের প্রেমিক মাহীরের পরিকল্পিত হত্যা। ২৫ সেপ্টেম্বর থেকেই এই হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
হত্যার কারণ ও ষড়যন্ত্র
ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম জানান, বর্ষার সঙ্গে মাহীরের ৯ বছরের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু মাঝে বর্ষা জুবায়েদের ওপর দুর্বল হয়ে পড়লে মাহীরকে সম্পর্ক না রাখার কথা জানান। পরে কিছুদিন পরেই বর্ষা তার বয়ফ্রেন্ড মাহীরকে জানান, জোবায়েদকে আর ভালো লাগে না। ঠিক তখনই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করেন বর্ষা ও মাহীর।
হুমকি: নজরুল ইসলাম বলেন, "বর্ষা মাহীরকে জানায়, জোবায়েদকে না সরালে তোমার কাছে ফিরতে পারব না।" বর্ষার পরিকল্পনা অনুসারে জোবায়েদকে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয় মাহীর ও তার বন্ধু আয়লানসহ তিনজন।
ঘটনার বিবরণ: ঘটনার দিন মাহীর তার দুই বন্ধুকে নিয়ে নতুন দুটি সুইচগিয়ার ছুরি কিনে আনে। মাহীর জোবায়েদকে বর্ষার থেকে সরে আসতে বললে তর্কাতর্কি হয়। এরপরই মাহীর জোবায়েদের ওপর এলোপাতাড়ি ছুরি চালায়।
বর্ষার নির্মম ভূমিকা
ডিএমপির প্রেস ব্রিফিংয়ে লালবাগ জোনের ডিসি মল্লিক আহসান উদ্দিন সামী এই হত্যাকাণ্ডে বর্ষার নির্মম ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
“জোবায়েদ তখন মারা যায়নি। বাঁচার জন্য দোতলা থেকে ওপরে ওঠে। তিনতলায় দাঁড়িয়ে ছিল বর্ষা। তখন বর্ষাকে দেখে জোবায়েদ বলে, আমাকে বাঁচাও। কিন্তু বর্ষা বলে, তুমি না মরলে আমি মাহীরের হব না। বর্ষা তার মৃত্যু কনফার্ম করে যায়।”
জুবায়েদ বাঁচার আকুতি জানালেও বর্ষা তার মৃত্যু নিশ্চিত করেই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
ইউপি সদস্যের বাড়ি থেকে ১০০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নূরুল ইসলামের বাড়ির ছাদ থেকে বিপুল পরিমাণ ১০০ কেজি গাঁজাসহ একজনকে আটক করেছে পুলিশ। মাদকবিরোধী এই অভিযান চলাকালীন ইউপি সদস্য নূরুল ইসলাম ছাদ থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে যান।
অভিযান ও আটকের বিবরণ
সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম এবং এসআই মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে পুলিশ উত্তর শশীদল এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করে।
গাঁজা উদ্ধার: প্রথমে নূরুল ইসলাম মেম্বারের বাড়ির পাশে বাঁশঝাড়ে তল্লাশি চালিয়ে ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে আটককৃত কাউছারের (৩০) তথ্যের ভিত্তিতে মেম্বারের বাড়ির ছাদে শুকানো অবস্থায় আরও ৬০ কেজি গাঁজা পাওয়া যায়।
আটক: ঘটনাস্থল থেকে আটক হওয়া কাউছার শশীদলের বাসিন্দা এবং ইউপি সদস্য নূরুল ইসলামের সহযোগী বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পলাতক: অভিযানের সময় ইউপি সদস্য নূরুল ইসলাম ছাদ থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে যান।
ব্রাহ্মণপাড়া থানার ওসি মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম বলেন, “শশীদল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নূরুল ইসলামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১০০ কেজি গাঁজা উদ্ধার ও কাউছার নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলছে। পলাতক ইউপি সদস্যকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”
চট্টগ্রামে চবি শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী শামীম মাসউদ খান জয়-এর হাত-পায়ের রগ কাটা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় নগরীর বন্দর থানার আনন্দবাজার এলাকায় আউটার রিং রোডসংলগ্ন কাঁশবনের ভেতর থেকে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বন্দর থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছিল।
ঘটনার বিবরণ ও পরিবারের অভিযোগ
নিহত শামীম মাসউদ খান জয় ঢাকার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছিলেন। তিনি নগরীর বড়পোল এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন।
লাশ উদ্ধার: মৃত শামীমের বাবা, সিএন্ডএফ ব্যবসায়ী শহীদুল ইসলাম খান, বলেন—রোববার সন্ধ্যায় তার মেজো ছেলের মোবাইল ফোনে অপরিচিত একটি নাম্বার থেকে কল করে শামীমের লাশ পাওয়া গেছে বলে জানানো হয়।
আঘাতের চিহ্ন: তিনি বলেন, “সেখানে গিয়ে দেখি হাত-পায়ের রগ কাটা অবস্থায় আমার ছেলে অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। তার পাশে একটি এন্টি কাটারও ছিল।”
শেষ যোগাযোগ: তার বাবা জানান, রোববার দুপুর ১২টার দিকে শামীম বাসা থেকে বের হয়েছিল। বের হওয়ার আগে তার মোবাইলে একটি কল এসেছিল এবং সে তার মাকে বলেছিল, কারো সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে; কিন্তু কার সঙ্গে, সেটি বলেনি।
তদন্তের দাবি: শহীদুল ইসলাম খান বিশ্বাস করেন, তার ছেলের সঙ্গে কারো কোনো ঝামেলা ছিল না এবং তার মোবাইল নাম্বারের সূত্র ধরে তদন্ত করলেই প্রশাসন খুনিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারবে।
পুলিশের পদক্ষেপ
বন্দর থানার ওসি মো. আফতাব উদ্দিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শামীমের হাত ও পায়ের রগ কাটা অবস্থায় পাওয়া যায়। ঘটনাস্থল থেকে একটি এন্টি কাটার আলামত হিসেবে উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন।
জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হত্যা: অভিযুক্ত মাহিরকে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন তার মা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী মো. জোবায়েদ হোসেন হত্যা মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে মো. মাহির রহমান নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। নিহত জোবায়েদের পরিবারের করা অভিযোগের ভিত্তিতে মাহিরকে শনাক্ত করা হয়। সোমবার (২০ অক্টোবর) ভোরে মাহিরের মা নিজেই ছেলেকে নিয়ে বংশাল থানায় হাজির হন এবং তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা দায়ের হয়নি।
হত্যার প্রেক্ষাপট ও মামলার জটিলতা
রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর আরমানিটোলায় টিউশনিতে গিয়ে খুন হন পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী ও জবি ছাত্রদল আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জোবায়েদ হোসেন। আরমানিটোলার ‘রওশন ভিলা’ নামের বাড়ির সিঁড়ি থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পরিবারের অভিযোগ: জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত বলেন, তারা পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করতে চেয়েছেন—শিক্ষার্থী বর্ষা, তার বাবা-মা, বর্ষার প্রেমিক মাহির রহমান এবং মাহিরের বন্ধু নাফিসকে।
ওসির বক্তব্য: সৈকতের অভিযোগ, বংশাল থানার ওসি রফিকুল ইসলাম মামলা নিতে রাজি হননি এবং অভিযুক্তের সংখ্যা কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন। তবে ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, “তারা যাদের নাম দিতে চান, আমরা সেই নামেই মামলা নেব। শুধু পরামর্শ দিয়েছি যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন।”
প্রতিবাদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পদক্ষেপ
পুলিশ জানায়, রোববার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে মরদেহ উদ্ধারের সময় সিসিটিভি ফুটেজে দুজন তরুণকে পালিয়ে যেতে দেখা গেছে। ঘটনার পর বর্ষাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়।
হত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীরা বংশাল থানার সামনে অবস্থান নিয়ে দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। তারা তাঁতিবাজার মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করে এবং কিছু সময়ের জন্য আগুন জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানায়। নিহতের স্মরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দুই দিনের শোক ঘোষণা করেছে এবং ২২ অক্টোবর নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের সব আয়োজন স্থগিত করেছে।
শিক্ষকদের আমরণ অনশন শুরু আজ
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা নির্ধারণকে প্রত্যাখ্যান করে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে আমরণ অনশনে বসছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। একইসঙ্গে দেশের সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান কর্মবিরতি আরও তীব্র করা হবে বলেও জানিয়েছেন তারা।
দাবি ও আন্দোলনের তীব্রতা
রোববার (১৯ অক্টোবর) অর্থ মন্ত্রণালয় এক অফিস আদেশে জানায়, বাজেট সীমাবদ্ধতার কথা বিবেচনায় নিয়ে বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (কমপক্ষে দুই হাজার টাকা) দেওয়া হবে। শিক্ষকরা এই আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছেন।
‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, “আমরা শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরারের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করছি। তার প্রতি কোনো আস্থা নেই। এখন আমরা প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”
আন্দোলনের দাবি: মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ১৫০০ টাকা এবং উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করার দাবিতে শিক্ষকরা আন্দোলনে আছেন।
বিক্ষোভ: রোববার বিকেলে শিক্ষকরা রাজধানীতে ‘ভুখা মিছিল’ কর্মসূচি পালন করতে গেলে হাইকোর্টের মাজার গেট এলাকায় পুলিশ ও বিজিবির বাধার মুখে পড়েন। পরে তারা আবার শহীদ মিনারে ফিরে গিয়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বাড়ি ভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হলেও, শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দেন।
পাঠকের মতামত:
- রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ল, নতুন তথ্য দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- সাইবার হামলা ঠেকাতে মেটার নতুন পাসকি ও সতর্কতা সুবিধা চালু
- জামায়াতের হুঁশিয়ারি: কিছু উপদেষ্টা একটি দলের পক্ষে কাজ করছে
- নাহিদ ইসলামের বিস্ফোরক দাবি: জানালেন কেন নির্বাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করা জরুরি
- ফরজ গোসলে দেরি করলে কি গুনাহ হয়? জেনে নিন ইসলামি স্কলারদের মত
- ‘৩আই/অ্যাটলাস’ কি এলিয়েনদের তৈরি? হার্ভার্ড বিজ্ঞানীর অভিযোগে নতুন মোড়
- সারজিসের নতুন বার্তা: নন-ক্যাডার পদে নিয়োগবিধি নিয়ে কী বললেন?
- সেন্ট মার্টিনে রাত্রিযাপন নিয়ে নতুন ঘোষণা
- বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা ছাড়া সই নয়: জুলাই সনদে এনসিপি’র শর্ত
- কাশির সিরাপ কি শিশুদের জন্য নিরাপদ? জেনে নিন বিশেষজ্ঞদের সতর্কতা
- ত্বকের যত্নে ‘বেসিক’ রুটিন: কীভাবে ঘরোয়া উপায়েই ত্বককে রাখবেন সতেজ ও উজ্জ্বল
- জাপান সাগরে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
- জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. তাহেরের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল যমুনায়
- বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়নি, শুধু নিরপেক্ষতা চেয়েছে: ড. আসিফ নজরুল
- সরকারে দলীয় লোকজন থাকলে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়: রিজভী
- তারেক রহমানের নির্দেশে প্রার্থী বাছাই ২০০ আসনে প্রার্থিতা চূড়ান্ত
- কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার নয়, ইউএনওদের প্রতি সিইসি’র কঠোর নির্দেশ
- ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর পরও ক্লান্তি? ঘুমের গুণমান নষ্ট করছে ৬টি অভ্যাস
- শুষ্ক কাশির সমাধান: এই ৪টি ঘরোয়া উপাদানই যথেষ্ট
- পেটের মেদ কমাবে ৫ পানীয়: সকালে পান করলেই মিলবে চমকপ্রদ ফল
- ২২ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২২ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২২ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- এনসিপি’র সেই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আজ: জুলাই সনদের সমাধান কী আসবে?
- প্রবাসীরাও এবার ভোট দেবেন: অ্যাপ চালু নিয়ে ইসি’র বড় ঘোষণা
- সত্যিকারের অপরাধী ভারতে,আত্মসমর্পণ করা ১৫ সেনা কর্মকর্তা নির্দোষ
- ড্রাইভিং লাইসেন্স পদ্ধতিতে আসছে আমূল পরিবর্তন
- আইন উপদেষ্টা: রাজনৈতিক অনৈক্যের কারণে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে সংশয়
- ফারমিনের হ্যাটট্রিক, রাশফোর্ডের জোড়া—এল ক্লাসিকোর আগে উড়ছে বার্সেলোনা
- নিজ সরকারের বিরুদ্ধেই ট্রাম্পের মামলা: মার্কিন রাজনীতিতে নজিরবিহীন ঘটনা
- কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীকে বেঁধে লাঠিপেটা করলেন যুবলীগ নেতা
- “অবৈধ অনুপ্রবেশ”–অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চীনের অভিযোগে কূটনৈতিক টানাপোড়েন
- সেনা কর্মকর্তারা স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেছেন
- শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
- ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
- ইবন খালদুন: রাজনীতি, সমাজ ও ইতিহাসের এক অবিনশ্বর তাত্ত্বিক
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট থাকবে না:গোলাম পরওয়ার
- মস্কোর কৌশলী অবস্থান: ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে কেন ‘সময়সীমা নেই’?
- কানাডায় প্রবেশ করলে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা হবে, ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
- ২২ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- প্রাণের উৎস পানি, কিন্তু পানির জন্ম কোথায়? উত্তর মিললো বিজ্ঞান ও কোরআনে
- পিরামিডের আড়ালে লুকিয়ে থাকা রহস্য: কোরআনের আলোয় ফারাওদের উত্থান-পতনের ইতিহাস
- প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে বিএনপির উদ্বেগ: ফখরুল জানালেন আলোচনার বিষয়
- দুই উপদেষ্টার মতবিরোধ: ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিল নিয়ে বিতর্ক
- জ্বীনের অদৃশ্য জগৎ: বিজ্ঞান কি খুলতে চলেছে সেই রহস্যের দরজা?
- টানা ১০ দিন চিনি না খেলে শরীরে কী হয়?
- আই লাভ মুহাম্মদ লেখা নিয়ে ভারতে উত্তেজনা: পুলিশের গুলি ও উচ্ছেদ অভিযান
- মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন আহমদ ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী যমুনায়
- বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
- ইবন খালদুন: রাজনীতি, সমাজ ও ইতিহাসের এক অবিনশ্বর তাত্ত্বিক
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ২১ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ‘জুলাই সনদ’-এর ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ