সাঈদীর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী: আজহারীর আবেগঘন পোস্টে লাখো অনুসারীর চোখে জল

প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ ও মুফাসসিরে কুরআন আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৪ আগস্ট। এই উপলক্ষে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন ড. মিজানুর রহমান আজহারী তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন। তিনি লেখেন, “আল্লামা সাঈদী রহিমাহুল্লাহ-র অনন্য খিদমাহ জাতি যুগ যুগ স্মরণ করবে। আল্লাহ তাআলা তার পবিত্র কালামের একনিষ্ঠ এই বাণী বাহককে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন।”
তবে সাঈদীর মৃত্যু স্বাভাবিক ছিল না বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। দলটির নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান দাবি করেছেন, সাঈদীকে নির্দোষ অবস্থায় চিকিৎসার মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকসহ সবার বিচার দাবি করেছেন।
জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেন, ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট রাতে পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসায় অবহেলার কারণে সাঈদীর মৃত্যু হয়। তিনি বলেন, চিকিৎসায় অবহেলার বহু তথ্য প্রচারিত হলেও তার সন্তান ও স্ত্রীকে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়নি। সাঈদীর ইন্তেকালের পর ঢাকায় জানাজা আদায় করতে চাইলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও গুলি চালিয়েছিল বলেও তিনি অভিযোগ করেন। পরে পিরোজপুর গ্রামের বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট রাত ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে মারা যান দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে সামাজিক মাধ্যমে তার অনুসারীরাও শোক প্রকাশ করে নানা মন্তব্য করছেন।
হাঁসের মাংসের খোঁজে’ গুলশানে আসিফ মাহমুদ, যা বললেন চাঁদাবাজির অভিযোগ নিয়ে
রাজধানীর গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গ্রেপ্তার গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের বহিষ্কৃত নেতা জানে আলম অপুর স্বীকারোক্তিমূলক একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এই ভিডিওতে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদকে জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে আসিফ মাহমুদ এই অভিযোগ সম্পূর্ণভাবে নাকচ করে এটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ জানান, তিনি অপু নামের কাউকে ২০২২ সালে চিনতেন। কিন্তু ৫ আগস্টের পর থেকে তার সঙ্গে কখনো দেখা বা কথা হয়নি। তিনি বলেন, "চাঁদাবাজির সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। অপুর যে স্টেটমেন্ট নেওয়া হয়েছে, তা জোর করে নেওয়া হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।"
সিসিটিভি ফুটেজে হেলমেট পরা ব্যক্তিটি তিনি কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, এটি একটি বিশ্বাসযোগ্য প্রশ্ন নয়। তিনি আরও বলেন, রাতে মাঝেমধ্যে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে বা হোটেল ওয়েস্টিনে যান, কিন্তু নির্দিষ্ট ওই দিনে তিনি গুলশানে গিয়েছিলেন কিনা, তা মনে করতে পারছেন না। তদন্তাধীন বিষয় হওয়ায় এ বিষয়ে তিনি আর বেশি কিছু বলতে চান না।
আসিফ মাহমুদ তার আগের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, এই সরকারের রাজনৈতিক পরিচয়ে থাকা সব কর্মকর্তার তফসিল ঘোষণার আগেই পদত্যাগ করা উচিত। তিনি জানান, তিনি নিজেও পদত্যাগ করবেন কারণ তিনি রাজনীতি করবেন। তবে তিনি নির্বাচনে লড়বেন কি না বা জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেবেন কি না, তা এখনো ঠিক হয়নি।
জাতীয় নির্বাচনের সব রহস্য ফাঁস হবে আগামী সপ্তাহেই
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সময়সূচি ও প্রক্রিয়া নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা আসছে আগামী সপ্তাহে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব নিশ্চিত করেছেন যে, কমিশন আগামী সপ্তাহেই নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ প্রকাশ করবে, যেখানে ভোটগ্রহণের সম্ভাব্য তারিখ, ধাপভিত্তিক কার্যক্রম এবং প্রস্তুতিমূলক পরিকল্পনার বিস্তারিত থাকবে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ইসি সচিব বলেন, নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যেই রোডম্যাপ প্রণয়নের কাজ শেষ করেছে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিল, যাচাই-বাছাই, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়সীমা, প্রতীক বরাদ্দ, প্রচারণার সময়সীমা এবং ভোটগ্রহণের দিনসহ পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ধাপগুলো সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।
তিনি আরও জানান, কমিশন নির্বাচনী রোডম্যাপ প্রস্তুতের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত, মাঠপর্যায়ের প্রশাসনিক প্রস্তুতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, ভোটার তালিকা হালনাগাদ এবং প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যবহারের দিকগুলো বিবেচনায় নিয়েছে। রোডম্যাপ ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচনী পরিবেশে স্বচ্ছতা ও আস্থার বার্তা দেওয়াই কমিশনের লক্ষ্য।
নির্বাচন কমিশন সচিব বলেন, রোডম্যাপ ঘোষণার পর কমিশন একাধিক দফায় রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করবে, যাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করা যায়।
-শরিফুল
ভোলাগঞ্জে অবৈধ পাথর উত্তোলন, হাইকোর্টের কঠোর নির্দেশ
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে সাদা পাথর উত্তোলন ও লুটপাটের ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের চিহ্নিত করে তালিকা দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। একই সঙ্গে লুট হওয়া পাথর সাত দিনের মধ্যে আগের স্থানে ফিরিয়ে দেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের মতে, এ পদক্ষেপের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও সাদাপাথর এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, যিনি পরে জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আদেশে হাইকোর্ট পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিবকে আগামী সাত দিনের মধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ঘটনাটি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে। সেই সঙ্গে অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রস্তুত করে আদালতে দাখিল করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত বলেছে, এই তালিকা অপরাধীদের শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রাথমিক ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
রুল জারি করে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছে, সাদা পাথর লুটের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না। আদালত আরও জানতে চেয়েছে, জড়িতদের কাছ থেকে কেন ক্ষতিপূরণ আদায়ের নির্দেশ দেওয়া হবে না।
আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন ও বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে। এই কার্যকলাপ কেবল পর্যটনকেন্দ্রের নান্দনিক সৌন্দর্য নষ্ট করছে না, বরং পরিবেশ ও প্রতিবেশের জন্যও গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করছে। আদালতের নির্দেশে শুধু পাথর আগের অবস্থানে ফেরত দেওয়া নয়, বরং জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, সাদাপাথরের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ও পর্যটনসম্পদ ধ্বংস করার ঘটনা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। অবৈধভাবে উত্তোলিত পাথর সাত দিনের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশের মাধ্যমে পরিবেশগত ক্ষতি সীমিত রাখা এবং স্থানীয় প্রাকৃতিক ভারসাম্য পুনঃস্থাপনই মূল উদ্দেশ্য।
-রফিক
খসড়ায় বড় ঘোষণা: সংবিধানের ওপর প্রাধান্য পাবে ‘জুলাই সনদ’
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পর প্রণীত জুলাই জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দিতে নতুন খসড়া তৈরি করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই খসড়া অনুযায়ী, জুলাই সনদ প্রচলিত আইন ও আদালতের রায়ের ওপর প্রাধান্য পাবে, এমনকি সংবিধানের কিছু অংশের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলেও। এই বিশেষ সাংবিধানিক ব্যবস্থা কীভাবে নিশ্চিত করা হবে, তা নিয়ে কমিশন কাজ করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে সনদের অঙ্গীকার অংশে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিশেষ করে, আগের খসড়ায় থাকা 'আগামী নির্বাচনের পর দুই বছরের মধ্যে সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন' করার বিষয়টি বাদ দেওয়া হয়েছে। বিএনপি এই প্রস্তাবের পক্ষে থাকলেও জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দলের আপত্তির কারণে এটি বাদ দেওয়া হয়।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, নতুন খসড়ায় জুলাই সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি এবং যেসব সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও ভিন্নমত আছে, তার বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। তিনি আশা করছেন, আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে নতুন খসড়াটি দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে।
সমন্বিত খসড়ায় দলগুলোর প্রতি কয়েকটি বিষয়ে অঙ্গীকার করার কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে আছে—
জুলাই সনদের পূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা।
২০২৪ সালের গণ–অভ্যুত্থানের তাৎপর্যকে সংবিধানে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া।
গণ–অভ্যুত্থানকালে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং শহীদ ও আহতদের পুনর্বাসন নিশ্চিত করা।
যেসব সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য, সেগুলো আগামী নির্বাচনের আগে কার্যকর করা।
খসড়ায় বলা হয়েছে, সংবিধানের বিদ্যমান কোনো বিধানের সঙ্গে জুলাই সনদের কোনো শব্দ, বাক্য বা নীতিমালা সাংঘর্ষিক হলে, সনদের বিধানই প্রাধান্য পাবে। এ জন্য একটি বিশেষ সাংবিধানিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। তবে সংবিধানের ৯৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সংসদ না থাকলে জারি করা অধ্যাদেশ ৩০ দিনের মধ্যে সংসদের অনুমোদন না পেলে তা বাতিল হয়ে যায়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য কমিশন আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখছে।
এক টাকা ঘুষ খেলেও ফাঁসি: ধর্ম উপদেষ্টার কড়া বার্তা
অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, হজ ও ওমরাহ নিয়ে তার মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্মকর্তা যদি এক টাকাও ঘুষ খায়, তাহলে তাকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে ‘হজ ও ওমরাহ ফেয়ার ২০২৫’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এই কঠোর হুঁশিয়ারি দেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের কোনো স্টাফ যদি কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হয়, কোনো এজেন্সির কাছ থেকে টাকা দাবি করে, তাহলে আমাদের জানাবেন। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
তিনি আরও জানান, সরকার নিষ্ক্রিয় এজেন্সিগুলোকে বাদ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। তিনি বলেন, কিছু এজেন্সি এবং সংশ্লিষ্ট লোকজন হজ ব্যবস্থাপনার ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ড. খালিদ হোসেন বলেন, ঢাকা সৌদির সরকারি ক্যাটারিং সার্ভিসের খাবার বাদ দেওয়ার এবং মুজদালিফায় টয়লেট ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত করার অনুরোধ জানাবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ বছরের মতো ২০২৬ সালেও একটি সুন্দর হজ ব্যবস্থাপনা উপহার দেওয়া সম্ভব হবে।
বিশ্বে বায়ুদূষণের শীর্ষে হ্যানোয়, দূষিত শহরের তালিকা থেকে ঢাকার স্বস্তি
বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শহরগুলোর তালিকায় সাধারণত ঢাকার নাম থাকলেও আজ সকালে ঢাকার বাতাস ‘মাঝারি’ অবস্থায় রয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে টানা কয়েক দিন ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ থাকলেও আজ হঠাৎ করেই এই উন্নতি কেন হলো, তা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকাল ৯টা ২০ মিনিটে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, ৮২ স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২২তম অবস্থানে রয়েছে। এ সময়ে ১৭৫ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণে শীর্ষে ছিল ভিয়েতনামের হ্যানয়। এরপর ১৫২ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা।
আইকিউএয়ারের মতে, ৮২ স্কোর ‘মাঝারি’ হিসেবে গণ্য করা হয়, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য সামান্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তবে এটি ঢাকার স্বাভাবিক অস্বাস্থ্যকর অবস্থার চেয়ে অনেকটাই ভালো।
দূষিত বায়ু সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। স্ট্রোক, হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের মতো রোগের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে বায়ুদূষণ অন্যতম।
শহীদ ইয়াকুবের মায়ের মর্মান্তিক জবানবন্দি: নির্দেশদাতা হিসেবে হাসিনার নাম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে চানখাঁরপুলে ছয়জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় ট্রাইব্যুনালে আরও তিনজনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (১৪ আগস্ট) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষ্য দিতে এসে শহীদ ইয়াকুবের মা রহিমা আক্তার কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট তাঁর ছেলের লাশ খাটিয়ায় করে আনা হয়েছিল। তিনি বলেন, "ছেলের শরীর থেকে তখনো রক্ত পড়ছিল। কাপড় সরিয়ে দেখি, পেটে গুলি লেগে ভুঁড়ি বেরিয়ে গেছে।" তিনি এই হত্যাকাণ্ডের জন্য শেখ হাসিনা ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে নির্দেশদাতা হিসেবে উল্লেখ করে সবার বিচার দাবি করেন।
অপর সাক্ষী শহীদ আহম্মেদ তাঁর জবানবন্দিতে জানিয়েছেন, গণ-অভ্যুত্থানের সময় চানখাঁরপুল এলাকায় পুলিশের পোশাক পরিহিত লোকদের হিন্দি ভাষায় কথা বলতে শুনেছেন। শহীদ ইসমামুল হকের ভাই মহিবুল হকও তাঁর ভাইয়ের হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
এই মামলায় মোট আটজন আসামির মধ্যে সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল পলাতক রয়েছেন।
গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলেন—শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। বুধবার তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এ নিয়ে মামলায় মোট ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হলো। পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ২০ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমকে ‘এ++’ দিয়েছেন শফিকুল আলম
গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ব্যক্তিগত অনুভূতি প্রকাশ করেছেন শফিকুল আলম। তাঁর ভাষ্যমতে, এই এক বছর ছিল এক অসাধারণ যাত্রা। তিনি এই দায়িত্বকে গোড়া থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে একটি কাঠামোগত রূপ দিয়েছেন।
শফিকুল আলম মনে করেন, তিনি তাঁর দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করেছেন, যদিও কিছু বন্ধুর ভিন্নমত আছে। তিনি নিজের ভুলগুলো স্বীকার করে বলেন, তাঁর বেশিরভাগ ভুলই ছিল সময় ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সম্পর্কিত। তিনি জানান, এই বছরটি তার পরিবার, স্ত্রী ও সন্তানদের জন্য কঠিন ছিল, কারণ তাদেরও চাপ ও নজরদারি সহ্য করতে হয়েছে।
কিছু তরুণ সাংবাদিক তাকে ‘স্পিন ডাক্তার’ বললেও তিনি তা অস্বীকার করে বলেন, তিনি সাদা-কে সাদা এবং কালো-কে কালো বলেন। শফিকুল আলম জানান, তিনি কিছু বন্ধুও হারিয়েছেন, যাদের মধ্যে সাংবাদিকরাও রয়েছেন।
সরাসরি কিছু প্রশ্নের জবাব
শফিকুল আলম তার পোস্টে সমালোচিত কিছু প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দিয়েছেন। কয়েকটি প্রশ্ন ও তার উত্তর নিচে দেওয়া হলো:
হাসিনার ময়লা ডাস্টবিনে ফেলা কি প্রয়োজনীয় ছিল?
হ্যাঁ। তিনি একজন নির্মম স্বৈরশাসক ছিলেন। তাকে তার অবস্থান বোঝানো জরুরি ছিল।
মেয়াদ শেষে কি রাজনীতিতে যোগ দেবেন?
না। আমি সাংবাদিকতায় ফিরে যাব।
বামপন্থিদের ‘বনসাই’ বলেছেন?
না। আমি বলেছিলাম, তারা বাংলাদেশকে বনসাই আকারে রাখতে চায়।
সরকারি মুখপাত্র, নাকি প্রেস সচিব?
হোয়াইট হাউস মডেল অনুযায়ী, প্রেস সচিব একইসঙ্গে প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব ও সরকারের মুখপাত্র।
চাপ অনুভব করেছেন?
না। তবে আমি চাইতাম দিন ৩৬ ঘণ্টা থাকুক।
আপনার সবচেয়ে বড় চিন্তা?
লাইভ ব্রিফিং বা টকশোতে ভুল কিছু বলে ফেলা।
শফিকুল আলম তার সরকারের কার্যক্রমকে ‘এ++’ দিয়ে মূল্যায়ন করে বলেন, ইতিহাস তাদের প্রতি সদয় হবে। তার মতে, বড় ধরনের সংস্কার চলছে, বিচার দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে এবং এখন মূল লক্ষ্য হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন।
আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইন স্থানান্তরের কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা ও এর আশপাশের কয়েকটি এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বুধবার (১৩ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত, অর্থাৎ মোট ১১ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। ডিএনডি এলাকার নিষ্কাশনব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় এই কাজ করা হচ্ছে। এতে যেসব এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে:
চিটাগাংরোড,সারুলিয়া,স্টাফকোয়ার্টার,গলাকাটা ব্রিজ,মাতুয়াইল,মৃধাবাড়ী,সানারপাড়,বড়ভাঙ্গা,মাদানীনগর,রসুলনগর
এছাড়া, ডিএনডি বাঁধের আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে।
পাঠকের মতামত:
- সাঈদীর দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী: আজহারীর আবেগঘন পোস্টে লাখো অনুসারীর চোখে জল
- জানে আলম অপুর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে রহস্য, কেন ইশরাকের বিরুদ্ধে অভিযোগ?
- রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- হাঁসের মাংসের খোঁজে’ গুলশানে আসিফ মাহমুদ, যা বললেন চাঁদাবাজির অভিযোগ নিয়ে
- আজানের পর দরুদ ও বিশেষ দোয়া: হাদিসে ক্ষমা ও সুপারিশের সুসংবাদ
- জাতীয় নির্বাচনের সব রহস্য ফাঁস হবে আগামী সপ্তাহেই
- ভোলাগঞ্জে অবৈধ পাথর উত্তোলন, হাইকোর্টের কঠোর নির্দেশ
- নেতানিয়াহুকে ‘গ্রেফতারের’ ঘোষণা
- গুলশান চাঁদাবাজি ঘটনায় উপদেষ্টার সম্পৃক্ততা খোলাসা করা জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমদ
- বিশ্বের শীর্ষ ১০ শক্তিশালী মুদ্রা
- ১৪ আগস্ট ব্লক মার্কেটে বড় চুক্তি
- ১৪ আগস্ট ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ শেয়ার
- ১৪ আগস্ট ডিএসইর দরপতনের শীর্ষ দশ শেয়ার
- ১৪ আগস্ট সেরা দশ লেনদেনকারী শেয়ার
- ধর্ষণ ও হত্যা করে গাছে ঝোলানো হলো ১৩ বছরের কিশোরীর লাশ
- পারমাণবিক শক্তির পর এবার পাকিস্তানের ‘রকেট ফোর্স’-শত্রুর জন্য কঠিন বার্তা
- ফুটবল খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে, স্কুলছাত্রকে ছুরিকাঘাতে খুন
- ৪০০ কোটি টাকার বাজেট, ৬ হাজার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি ‘ওয়ার ২’
- খসড়ায় বড় ঘোষণা: সংবিধানের ওপর প্রাধান্য পাবে ‘জুলাই সনদ’
- এক টাকা ঘুষ খেলেও ফাঁসি: ধর্ম উপদেষ্টার কড়া বার্তা
- বিশ্বে বায়ুদূষণের শীর্ষে হ্যানোয়, দূষিত শহরের তালিকা থেকে ঢাকার স্বস্তি
- পুতিনকে ‘গুরুতর পরিণতির’ হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
- শহীদ ইয়াকুবের মায়ের মর্মান্তিক জবানবন্দি: নির্দেশদাতা হিসেবে হাসিনার নাম
- স্মার্টফোনে চার্জিং বিপ্লব: ১০ মিনিটেই ফুল চার্জ হচ্ছে ব্যাটারি
- সুষ্ঠু নির্বাচনও একতরফা হতে পারে: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
- অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমকে ‘এ++’ দিয়েছেন শফিকুল আলম
- শেষ ১০ মিনিটের নাটক: টটেনহামকে হারিয়ে উয়েফা সুপার কাপ জিতল পিএসজি
- আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায়
- গাজায় নতুন করে ইসরায়েলি হামলা: একদিনেই নিহত শতাধিক
- লেস্টারের জার্সিতে বাংলাদেশি হামজা চৌধুরীর দুর্দান্ত গোল
- আল্লাহর সৃষ্টি রহস্য: সর্বপ্রথম কি কলম নাকি আরশ?
- বৃষ্টির পূর্বাভাস:রংপুর, রাজশাহীসহ ৪ বিভাগে ভারী বর্ষণ
- ফিলিস্তিন, মিশর ও জর্ডানের অংশ নিয়ে ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ চান নেতানিয়াহু
- ভোলাগঞ্জে পথে পথে লুটের পাথরের স্তূপ
- তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবনের শঙ্কা
- জুলাই সনদ ইস্যুতে বিএনপিকে চাপে রাখতে চায় এনসিপি
- ইনসুলিনের দামে বৈষম্য: বন্ধের মুখে দেশীয় উৎপাদন
- চট্টগ্রামে দুস্থদের পাশে বিএনপি: তারেক রহমানের নির্দেশে মানবিক সহায়তা প্রদান
- ধূমপান ছাড়তে বড়দের চুষনি, চীনে ভাইরাল এই পণ্যের চাহিদা আকাশচুম্বী
- মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন ড. ইউনূস: পেলেন সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি
- ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আগে পুতিন-কিমের ফোনালাপ: কী বার্তা দিলো দুই নেতা?
- আবেদন ছাড়াই প্লট বরাদ্দ: রাজউক প্লট দুর্নীতি মামলায় আদালতে চাঞ্চল্যকর সাক্ষ্য
- আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে সুযোগ দিলে আবার অভ্যুত্থান: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
- দেশে রেমিট্যান্সের জোয়ার: আগস্টে প্রথম ১২ দিনে আয় বাড়ল ৩৪ শতাংশ
- পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে পুশ-ইন করল বিএসএফ
- ভোটের মাঠে এআই দিয়ে অপপ্রচার, ইসি কি পারবে তা ঠেকাতে?
- আমরা ইলেকশন চাই, সিলেকশন চাই না: জামায়াত নেতা ডা. তাহের
- চোর সন্দেহে নির্মমতা:রংপুরের তারাগঞ্জে উল্লাস করতে করতে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
- নেতানিয়াহু বনাম সেনা কর্মকর্তারা: গাজা পুনর্দখল নিয়ে ইসরায়েলে তীব্র মতবিরোধ
- মিঠুন চক্রবর্তীর হুঁশিয়ারি:১৪০ কোটি মানুষের প্রস্রাবে পাকিস্তান সুনামিতে ভেসে যাবে
- "Black Skin, White Masks": উপনিবেশবাদ, বর্ণবাদ ও মানসিক মুক্তির গভীর পাঠ
- জামায়াতের ‘পিআর’ কৌশলে নির্বাচন বিলম্বের অভিযোগ হাফিজ উদ্দিনের
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: ধ্বংসের ছায়া থেকে নতুন বিশ্বব্যবস্থার উত্থান
- ১৪ আগস্ট ব্লক মার্কেটে বড় চুক্তি
- পলাতক হারুন, বিপ্লবসহ ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
- চীনের অর্থনৈতিক নীরব বিপ্লব: পশ্চিমা একপক্ষীয় বিশ্বনীতির অবসানের সংকেত
- ১২০ বার পেছালো সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার শুনানি
- ঘণ্টায় প্রায় ১০০ উল্কা পড়ার মহাজাগতিক দৃশ্য বাংলাদেশ থেকে দেখার সুযোগ
- অবাধ লুটপাটে পাথরশূন্য হয়ে যাচ্ছে সিলেটের সাদাপাথর
- বেতন বৈষম্য দূরীকরণে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলনের ঘোষণা
- অনলাইনে কলেজে আবেদন: জানুন কলেজ চয়েজ পরিবর্তনের ধাপ
- ভারতের পণ্যে উচ্চ শুল্ক: যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির জন্য সুবর্ণ সুযোগ নাকি সীমিত সম্ভাবনা?
- সম্মতি ছাড়া ৫ মিনিট ধরে চুমু, শুটিং সেটেই কান্নায় ভেঙে পড়েন রেখা
- ড. মইন খান: ২০২৪ সালের বিপ্লব লুটেরাদের জন্য নয়
- নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রের ভুল খুঁজে পেলেন বাংলাদেশের আফসার আলী