হঠাৎ ভাইরাল: করপোরেট ছবি থেকে রাতারাতি তারকা জাপানি নারী সাওরি আরাকি

জাপানের নাগরিক সাওরি আরাকি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি মাত্র ছবি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে উঠেছেন। ‘সাও’ (SAO) নামে পরিচিত এই নারী শুধু একটি করপোরেট ছবি পোস্ট করেছিলেন এক্স (পুরোনো টুইটার)-এ, আর সেটিই তাকে এনে দিয়েছে বিস্ময়কর জনপ্রিয়তা।
ছবিটিতে দেখা যায়—ধূসর রঙের আঁটসাঁট স্যুট, সাদা শার্ট, হাতে ল্যাপটপ, হালকা গালফোলানো ও লাজুক চোখে তাকানো এক নারী দাঁড়িয়ে আছেন। পেছনে বাঁধা চুল ও কপালের সামনে ছাঁটা চুলে তার চেহারায় একধরনের মার্জিত সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। গত ২৫ জুলাই পোস্ট করা ছবির ক্যাপশন ছিল শুধুই “গুড মর্নিং”, কিন্তু এর প্রভাব ছিল অভাবনীয়—৮ কোটির বেশি ভিউ, ২ লাখ ২৮ হাজার লাইক, ১৬ হাজার রিপোস্ট এবং আড়াই হাজার মন্তব্য।
জাপানি সংবাদমাধ্যম টোকিও উইকেন্ডার-এর তথ্য অনুযায়ী, ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্বজুড়ে তৈরি হয়েছে মিম, মুগ্ধতা আর তুলনা। অনেকেই তাকে মার্কিন অভিনেত্রী সিডনি সুইনির সঙ্গে তুলনা করছেন।
পরবর্তীতে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেন সাওরি আরাকি। বর্তমানে তিনি জাপানে একটি অফিসে কাজ করছেন। পাশাপাশি মডেল ও অভিনেত্রী হিসেবেও যুক্ত রয়েছেন। আগে তিনি ‘টোকিও গার্লস ব্রাভো’ নামক জে-পপ গার্ল গ্রুপের সদস্য ছিলেন এবং ‘আরাকি সাওরি’ নামে পারফর্ম করতেন।
১৯৯৬ সালের ১৩ মে জাপানের নাগাসাকি শহরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ভাইরাল হওয়ার এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এখন নিজের পরিচিতি আরও বিস্তৃত করছেন সাওরি। তিনি ইনস্টাগ্রামে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছেন এবং তার অনুসারীর সংখ্যা ইতোমধ্যে ২ লাখ ২৪ হাজার ছাড়িয়েছে। তার মার্জিত চেহারা, ভদ্র আচরণ এবং স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের মুগ্ধ করেছে।
সাওরি জানিয়েছেন, ভাইরাল হওয়া ছবিটি মূলত একটি করপোরেট ফটোশুটের অংশ ছিল। বিশ্বজুড়ে এভাবে আলোচনায় আসার পর তিনি একটি অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল খোলার ঘোষণাও দিয়েছেন।
/আশিক
জনগণের আস্থা পূরণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার: রাশেদ খান
গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে এবং তাদের ওপর জনগণের অনাস্থা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের টক শোতে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
সরকারের প্রতি জনগণের অনাস্থা
রাশেদ খান বলেন, দেশের মানুষের মধ্যে একটি সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। কিন্তু সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা কমে গেছে। গত এক বছরে এই সরকারের কাছে মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, “যেমন রাস্তায় বের হয়ে আপনি সঠিক সময়ে আসতে পারবেন না। প্রতিদিন কোনো না কোনো ইস্যুতে কোথাও না কোথাও আন্দোলন হচ্ছে, রাস্তা অবরোধ হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, “সারা দেশের অবস্থা নিয়ন্ত্রণহীন। এখন আমার কাছে মাঝে মধ্যে মনে হয় আসলেই কি সরকার আছে নাকি নেই।”
‘রাজনৈতিক কর্মীরা দেশ চালিয়েছে’
গণ অধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, গত বছরের ৫ থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত তিন দিন দেশ খুব ভালোভাবে চলেছে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, “সে সময় তো সরকার ছিল না, তাহলে কারা দেশ চালিয়েছে?” নিজেই এর উত্তর দিয়ে তিনি বলেন, “রাজনৈতিক কর্মীরা, রাজনীতিবিদরা দেশ চালিয়েছে।”
ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমকে নিয়ে জুলকারনাইন সায়েরের বার্তা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে বিজয়ী শিবির–সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী সাদিক কায়েমকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন আল-জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের সামি। একই সঙ্গে তিনি সাদিককে ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার না করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া তিনটার দিকে সাংবাদিক সায়ের তাঁর ফেসবুকে ইনফ্লুয়েন্সার সাদিকুর রহমান খানের একটি পুরনো পোস্ট শেয়ার করে সাদিক কায়েম সম্পর্কে নিজের অবস্থান প্রকাশ করেন।
নিজ পোস্টে তিনি লিখেছেন, “সাদিক তার নিজ যোগ্যতায় এতদূর এসেছে। আমি যখন তাকে ‘স্নেহের সাদিক’ বলে পরিচয় করিয়েছিলাম, তখন অনেকে কটু মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু আজ সাদিক প্রমাণ করেছে আমার কথাগুলো মোটেও অতিরঞ্জিত ছিল না। আমার সবার কাছে অনুরোধ, সাদিককে তার মতো থাকতে দিন। তোষামোদ বা অহেতুক স্তুতি কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তাকে ব্যবহার করবেন না। এতে তার আত্মবিশ্বাস ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।”
শেয়ার করা পোস্টের ক্যাপশনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছাত্রদল–সমর্থিত আবিদুল ইসলাম খানকেও অভিনন্দন জানান। সায়ের লেখেন, “সাদিকের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবিদ, তোমাকেও অনেক শুভেচ্ছা। তুমি নিজ যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছো। তোমার বলিষ্ঠ কণ্ঠ ও নেতৃত্বের গুণ অটুট থাকুক—সেটাই কামনা করি। একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোল।”
উল্লেখ্য, সায়েরের শেয়ার করা সেই পোস্টটি ছিল চলতি বছরের ২১ ফেব্রুয়ারির। তখনই তিনি প্রথমবারের মতো জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির সভাপতি হিসেবে সাদিক কায়েমের সক্রিয় ভূমিকার কথা প্রকাশ্যে আনেন। সেই সময় থেকেই সাদিককে ঘিরে বিভিন্ন মহলে আলোচনা তৈরি হয়।
-শরিফুল
স্ত্রীর কাছে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চাইলেন শরিফ ওসমান বিন হাদী, পেলেন শর্ত
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদী তার স্ত্রীকে দ্বিতীয় বিয়ে করার বিষয়ে পরামর্শ চাইলে, স্ত্রী তাকে দেশে নয় বরং বিদেশে বিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছেন। একই সঙ্গে বিয়ের ক্ষেত্রে ‘ভালো পয়সা-পাতি’ দেখার পরামর্শও দিয়েছেন। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এমন হাস্যরসাত্মক একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন হাদী।
পোস্টটিতে তিনি লিখেছেন, “বউরে জিগাইলাম—আমার আরেকটা বিয়া কোন এলাকায় করা উচিত? সে কইলো—বাংলাদেশে আর না। পরেরটা ডাইরেক্ট বৈদেশে। ভালো পয়সা-পাতি দেইখা।” তিনি আরও লিখেছেন, “একটা বাংলা সিনেমার কথা মনে পইড়া গেলো—ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো না!”
হাদীর এই পোস্টটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। দুই ঘণ্টার ব্যবধানে পোস্টটিতে ৩৩ হাজারেরও বেশি রিঅ্যাক্ট এবং শতাধিক শেয়ার হয়। তার ভক্ত ও অনুসারীরা মন্তব্য বাক্সে এই খুনসুটিতে যোগ দিয়েছেন। শাফিন ইবরাহিম হোসেন নামের এক চিকিৎসক হাদী-কে পাকিস্তানে দ্বিতীয় বিয়ে করার পরামর্শ দিয়ে লিখেছেন, “পাকিস্তান ভাই, পাকিস্তান। ট্যাগ যখন খাবেন, আমার মতো ভালোভাবেই খান।”
মো. মশিউর রহমান নামের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, “হায় আল্লাহ! আপনি বিবাহিত! আপনি বিবাহিত!!” সোবহান উদ্দিন চৌধুরী লিখেছেন, “বুদ্ধি খারাপ না। বিদেশে বিয়ে করলে ভবিষ্যতের জন্য একটা স্থায়ী ঠিকানা হবে। কারণ আপা ফিরে এলে তো এমনি পালাতে হবে।
ওসমান হাদির নামে ভিন্ন যুগলের ব্যক্তিগত মুহূর্তের ফুটেজ ভাইরাল
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ দৃশ্যের দাবিতে কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার তাদের অনুসন্ধানে জানিয়েছে যে, এই দাবিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রচারিত ছবিতে থাকা পুরুষটি শরিফ ওসমান হাদি নন। বরং, ইন্টারনেট থেকে অ্যান্টোনি ও এনা নামের বিদেশি এক দম্পতির ভিডিও থেকে স্ক্রিনশট নিয়ে এই ভুয়া ছবিটি ছড়ানো হয়েছে।
রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে antxana নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে গত ২৩ আগস্ট প্রকাশিত একটি ভিডিওর সঙ্গে ভাইরাল হওয়া ছবির ফ্রেমের মিল পাওয়া গেছে। এটি অ্যান্টোনি ও এনা নামের এক মার্কিন দম্পতির ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট। তারা তাদের পারিবারিক বিভিন্ন ভিডিও এই অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে থাকেন।
সুতরাং, শরিফ ওসমান হাদির সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ দৃশ্যের দাবিতে যে ছবিগুলো ইন্টারনেটে ছড়ানো হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
ড. ইউনূসের কার্যকাল কতদিন?: ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন গোলাম মাওলা রনি
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, ড. ইউনূসের হঠাৎ করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা দেশের মানুষের কাছে বিস্ময়কর ছিল। মানুষ তার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকলেও কেউ কল্পনাও করেনি যে তিনি একসময় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বসে দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেবেন।
গোলাম মাওলা রনি প্রশ্ন তোলেন, “ড. ইউনূসের কার্যকাল আসলে কত দিন?” তিনি কি আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন পর্যন্ত দায়িত্বে থাকবেন, নাকি ডিসেম্বরের মধ্যেই তার বিদায় ঘটবে? কারণ, যদি সংবিধানে সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে আসে, তাহলে বর্তমান প্রধান বিচারপতিই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হতে পারেন, যা ড. ইউনূসের বিদায় অবধারিত করবে। তিনি মনে করেন, বিষয়টি এতটাই অনিশ্চিত যে, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরের মধ্যেই ড. ইউনূস স্বেচ্ছায়, চাপের মুখে বা অন্য কোনোভাবে দায়িত্ব ছাড়তে পারেন।
আওয়ামী লীগকে ‘মাইনাস’ করার চেষ্টা?
গোলাম মাওলা রনি বলেন, বর্তমান রাজনীতিতে বড় প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশ কি গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে? তিনি বিশ্লেষণ করেন, আওয়ামী লীগ ও তার ১৪ দলের সম্মিলিত ভোটারসংখ্যা প্রায় ৫০ শতাংশ। এখন এক ধরনের ভাবনা দেখা দিয়েছে যে, এই ৫০ শতাংশ মানুষকে একেবারে রাজনীতি থেকে ‘মাইনাস’ করে ফেলতে হবে। তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে, কিন্তু তারা আর ভোট দিতে পারবে না। রনি বলেন, এসব কথা আপাতদৃষ্টিতে কল্পনাপ্রসূত মনে হলেও, বাংলাদেশে অসম্ভব অনেক ঘটনাই ঘটে গেছে।
‘মাঝি-যাত্রী দিশাহারা’: বর্তমান পরিস্থিতি
গোলাম মাওলা বলেন, ড. ইউনূসের হঠাৎ রাষ্ট্র পরিচালনায় যুক্ত হওয়া তার নিজের জীবনেও অপ্রত্যাশিত এক বাঁক। তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না, তার নেই যথাযথ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা বা প্রশাসনিক দক্ষতা। ফলে বর্তমানে যেসব জটিল রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে, সেগুলোতে তিনি বেশ চাপের মধ্যে আছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের অবস্থা এখন এমন এক নৌকার মতো, যার মাঝি কোনো দিন নৌকা চালায়নি, যাত্রীরাও কেউ কখনো নৌকায় চড়েনি, এমনকি সাঁতারও জানে না।” রনি বলেন, এই হলো আজকের বাংলাদেশের রাজনীতির বাস্তব রূপ।
ড. ইউনূসকে সরাতে কঠোর আন্দোলন হতে পারে: জাহেদ উর রহমান
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান মন্তব্য করেছেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তার পদ থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য একটি কঠোর আন্দোলনের সূত্রপাত হতে পারে। এর কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, ড. ইউনূস আসন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। এই মন্তব্য তিনি বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) তার ইউটিউব চ্যানেল ‘জাহেদস টেক’-এ প্রকাশিত একটি ভিডিওতে করেন।
জাহেদ উর রহমান বলেন, “ড. ইউনূসকে সরিয়ে ফেলার জন্য তার বিরুদ্ধে খুব কঠোর আন্দোলন শুরু হয়ে যেতে পারে। অন্তত বক্তৃতা-বিবৃতি তো চলবেই। এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হতে পারে যাতে ড. ইউনূস আর দায়িত্বে থাকতে না পারেন।” তিনি যোগ করেন, “এই দেশে যেই নির্বাচনের পক্ষ নেবে, সেই কিছু লোকের শত্রুতে পরিণত হবে। তাকে নানাভাবে আক্রমণ করা হবে এবং তার বিভিন্ন ব্যর্থতাকে নতুন করে সামনে আনা হবে।”
‘ড. ইউনূসের অবস্থান খুবই কঠিন’
সম্প্রতি বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে যে অবস্থান স্পষ্ট করেছেন, সেটিকে জাহেদ উর রহমান ‘ভেরি টাফ’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ড. ইউনূসের এই সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও কঠোরতার অভাব রয়েছে, যা যৌক্তিক সমালোচনা। তবে তিনি যত দিন দায়িত্বে থাকবেন, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা সহজ হবে না। কারণ নির্বাচনের পক্ষে যে অংশটি আছে, তাদের শক্তি অনেক বেশি। তিনি আরও বলেন, বিদেশি শক্তিও যদি নির্বাচন বানচালের খেলায় নামে, ড. ইউনূসের মতো মানুষ দায়িত্বে থাকলে তা সহজেই সামাল দেওয়া সম্ভব।
পদত্যাগের প্রবণতা ও ভবিষ্যৎ শঙ্কা
জাহেদ উর রহমান মনে করেন, নির্বাচন ভণ্ডুল হওয়ার পরিস্থিতি এলেও ড. ইউনূস দায়িত্ব ছাড়তে পারবেন না। তিনি দায়িত্ব থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সরকার রেখে তারপর তাকে যেতে হবে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “ড. ইউনূস একবার যাওয়ার (পদত্যাগ) প্রবণতা দেখিয়েছিলেন। তিনি খানিকটা নন-কনফ্রন্টেশনাল ধরনের মানুষ, তাই কারো কারো আশা তৈরি হতে পারে।” তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, অনাগত দিনগুলোতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মারাত্মক আক্রমণ, বিদ্রুপ ও ব্যঙ্গ চলতে থাকবে। যদি তিনি চলে যান, তাহলে তারা তাদের মতো একজন লোক বসাতে চাইতে পারে, সেনাপ্রধানকে সরিয়ে ফেলতে চাইতে পারে, এবং দেশ একটি সম্পূর্ণ নৈরাজ্যের মধ্যে ঢুকে যেতে পারে।
/আশিক
জাতীয় পার্টির পাশাপাশি জামায়াতকেও কাঠগড়ায় তুললেন রুমিন ফারহানা
জাতীয় পার্টির হাত ধরে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলে যে আলোচনা চলছে, তা নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছেন বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা। তিনি মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ যদি পুনর্বাসিত হয়, তাহলে সেটা জামায়াতে ইসলামীর কাঁধে ভর করেও হতে পারে।
জাতীয় পার্টির হাত ধরে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের শঙ্কা প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, “আপনি কীভাবে গ্যারান্টি দেবেন যে জামায়াতের হাত দিয়ে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হবে না? আমরা কি দেখিনি, আওয়ামী লীগের নিম্ন স্তরের নেতাকর্মীরা প্রাণ, সম্পদ ও পরিবার বাঁচাতে জামায়াতে যোগ দিয়েছে?” তিনি প্রশ্ন করেন, “জামায়াতে ইসলামী কি সর্বপ্রথম আওয়ামী লীগকে মাফ করে দেওয়ার বক্তব্য দিয়ে তার যাত্রা শুরু করে নাই? তাহলে আপনি জাতীয় পার্টি বা অন্য দলের নাম নিচ্ছেন কেন?”
জামায়াতের নেতাকর্মীদের ‘ভোল বদল’ হয়েছে মন্তব্য করে রুমিন ফারহানা বলেন, “আওয়ামী লীগ যদি ফেরে, আওয়ামী লীগ তো জামায়াত দিয়েও ফিরতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “জামায়াতের নেতাকর্মীরা এখন ডিম ফুটে নতুন বাচ্চা বেরোনোর মতো। আগে ছিল মুরগির বাচ্চা, এখন হয়ে গেল হাঁসের বাচ্চা।”
তিনি বলেন, “আগে তারা ছিল আওয়ামী লীগ, এখন হয়ে গেল শিবিরের প্রার্থী। দেখছেন না? কে কার ঘাড়ে ভর করে কোথায় আসবে, এটা তো গুপ্ত রাজনীতি। যারা এটি করে, তাদের দিয়ে তো আপনি এটার গ্যারান্টি দিতে পারবেন না।”
/আশিক
ধর্ষণের হুমকি: ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন উমামা ফাতেমা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের ছদ্মবেশে রাজনৈতিক সুবিধা নিচ্ছে, কিন্তু নিজেদের কর্মীদের দায় নিচ্ছে না। ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে রিট করা এক ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের’ হুমকি দেওয়ার ঘটনায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) উমামা ফাতেমা তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ধর্ষণের হুমকির একটি স্ক্রিনশটও শেয়ার করেন। সেখানে দেখা যায়, আলী হুসেন নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ডাকসুর এক নারী প্রার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক পোস্টে উমামা ফাতেমা লিখেছেন, “এই ক্যাম্পাসে একজন মেয়েকে রেপ থ্রেট দিয়ে কতই না সহজে পার পাওয়া যায়। শিবির কেন গুপ্ত রাজনীতি থেকে প্রকাশ্যে আসে না, সেটার কারণ এটাই। সাধারণ শিক্ষার্থী সেজে রাজনৈতিক সুবিধাটা ঠিকই নেবে, কিন্তু নিজেদের লোকের দায়টা নেবে না।” তিনি আরও অভিযোগ করেন, এখন পর্যন্ত হুমকিদাতার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
এদিকে, এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ডাকসুতে অংশ নেওয়া অন্যান্য প্রার্থীরাও এর বিচার দাবি করেছেন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই হুমকির ঘটনায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদ এবং অপরাজেয়৭১-অদম্য ২৪ প্যানেলের সহসভাপতি পদপ্রার্থী মো. নাইম হাসান প্রক্টরের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন।
/আশিক
প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে এনসিপি নেত্রীর বিস্ফোরক মন্তব্য
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ব্যবসাটা ভালো বোঝেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা মিতু। তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তার নিজের লোকজনের জন্য আগামী ১০০ বছর খাওয়ার ব্যবস্থা করে ফেলেছেন।
রবিবার (৩১ আগস্ট) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া একটি পোস্টে এনসিপি নেত্রী এই মন্তব্য করেন।
ফেসবুক পোস্টে ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, “মাথা নত করারও একটা লেভেল থাকে। তবে ব্যবসাটা ভালো বুঝছে পাগলায় (ড. মুহাম্মদ ইউনূস)।”
তিনি বলেন, গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা, হাসপাতাল করা, কর মওকুফ এবং বছর বছর ধরে তার এনজিও বন্ধুদের ক্ষমতায়ন করা—সবই আসলে নিজের লোকজনের আগামী ১০০ বছর খাওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য। তিনি আরও বলেন, “ওনাকে দেখে মেরুদণ্ডহীন অতি জ্ঞানীদের আমি ঘৃণা করা শিখেছি।”
এনসিপি নেত্রী ডা. মাহমুদা মিতুর এই স্ট্যাটাসটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে এবং মন্তব্য ঘরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
/আশিক
পাঠকের মতামত:
- বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে: অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
- পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিতেই হবে: ফয়জুল করীম
- দেশের অর্থনীতির জন্য সুখবর: রেমিট্যান্স প্রবাহে আবারও রেকর্ড
- টিউলিপ সিদ্দিককে ঘিরে নতুন বিতর্ক, নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন
- শাকিবের বিপরীতে ঢালিউডে অভিষেকের পথে পাকিস্তানি তারকা হানিয়া আমির
- বিরল ‘মস্তিষ্ক-খেকো’ অ্যামিবার বিস্তার, কেরালায় স্বাস্থ্য সতর্কতা
- নুরের শারীরিক অবস্থা নিয়ে জরুরি বার্তা
- স্মার্টফোনের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? ঘরে বসেই সমাধান করার উপায়
- গাজার পর এবার পূর্ব জেরুজালেমকে ঘিরে ফেলছে ইসরায়েল
- বাউফলে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আটক, ছাড়াতে থানায় হাজির জামায়াত নেতা
- চাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা
- মোদি সরকারের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ
- বইপ্রেমীদের জন্য সুখবর: আগামী বইমেলার তারিখ ঘোষণা
- অবহেলা নয়: ক্যান্সারের ৫টি প্রাথমিক উপসর্গ, যা জানা জরুরি
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন করবে না: মেজর হাফিজ
- আলোচনার সময় কর্মসূচি দেওয়া গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়: মির্জা ফখরুল
- আমীর খসরু: নির্বাচিত সরকার ছাড়া অস্থিতিশীলতা কাটবে না
- সৌদি–পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
- জাতীয় নির্বাচন: ৭০% সরঞ্জাম কেনা শেষ
- সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ, নাহিদ ইসলামের জেরা অব্যাহত ট্রাইব্যুনালে
- শুক্রবার রাতে গ্যাস থাকবে না হাজারো গ্রাহকের ঘরে
- ক্যাশ ডিভিডেন্ড পেল দুই কোম্পানি
- ব্লক মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের দাপট
- ১৮ সেপ্টেম্বরের শেয়ারবাজার বিশ্লেষণ প্রতিবেদন
- ১৮ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে ১০টি শেয়ারে বড় দরপতন
- ১৮ সেপ্টেম্বর লেনদেনে উত্থান যে ১০ টি শেয়ারে
- জনগণের আস্থা পূরণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার: রাশেদ খান
- রানরেটের কঠিন অঙ্ক: আবুধাবির মাঠে আজ বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারিত হবে
- চবিতে ছাত্রদলের নির্বাচনী প্যানেল ঘোষণা
- শাহবাগ বিক্ষোভ ও মার্চ টু ঢাকা প্রসঙ্গে নাহিদের বিস্ফোরক তথ্য
- পুজোর আগে চড়া দামে ইলিশ: কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশের দাম কত?
- আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস
- দাফনের সময় নড়ে উঠল নবজাতক, চাঞ্চল্যকর ঘটনার ভিডিও ভাইরাল
- নিষিদ্ধ দলের লোকজনকে বাসা ভাড়া নয়, চট্টগ্রামে পুলিশের মাইকিং
- ডিএসই প্রকাশ করল মার্জিনযোগ্য সিকিউরিটিজ তালিকা
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় ভারতেরও ব্যাপার: নির্বাচন নিয়ে শ্রিংলার কড়া বার্তা
- ১৮ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজার চিত্র
- সার্কিট ব্রেকারে আটকালো ইসলামী ব্যাংক ও বেক্সিমকো শেয়ার
- যানজটে অচল ঢাকা: সাত দলের সমাবেশ ও বিসিএস পরীক্ষার্থীদের ভিড়
- বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর
- ইসলামী ব্যাংক শেয়ার লেনদেন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা
- চরিত্র বদলের খেলায় শুভশ্রী গাঙ্গুলি
- জনগণের আস্থা পুনর্গঠনে কাজ করছে বিএনপি: তারেক রহমান
- জাতিসংঘে আজ গাজা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোট, ভেটো ইস্যুতে নজর যুক্তরাষ্ট্রের দিকে
- বিএনপি নেতাকে খুঁজতে এসে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, টাঙ্গাইলে চাঞ্চল্য
- ভারতীয় সিনেমায় শেখ হাসিনার চরিত্র, ট্রেলারে ফুটলো ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক
- পাকিস্তান ও সৌদি আরবের নতুন সামরিক জোট: কী আছে এই চুক্তিতে?
- বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে দিল্লিতে আলোচনা
- ট্রাম্পের তালিকায় ভারত–পাকিস্তান ‘মাদক পাচারকারী’ রাষ্ট্র
- চাঁদ কি হারিয়ে যাবে? মহাকাশ গবেষণায় নতুন তথ্য
- এফটির তথ্যচিত্র: শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের হারানো বিলিয়ন ডলারের গল্প
- উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও ভূরাজনীতি: জাপান–বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সমীকরণ
- অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস: উত্থান, পতন ও সভ্যতা–বিজ্ঞানে অবদান
- নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার, নেতৃত্বে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কারকি
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকার জরুরি: বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
- ফাউন্ডেশনাল ইলেকশন সামনে: জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জোর দিলেন ড. ইউনূস
- লিটনের ব্যাটে স্মার্ট জয়: হংকংকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে মিথ্যা মামলা: আইনি প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কৌশল
- গ্রেফতার বিএনপি নেতা হাজতে সিগারেট–ফোনে ব্যস্ত, ফাঁস হলো ছবি
- জাকসু নির্বাচনী দায়িত্বে শিক্ষকের মৃত্যু
- বরিশালে ১৭ বিয়ে কাণ্ড: বন কর্মকর্তা কবির হোসেন বরখাস্ত
- উটাহে চার্লি কার্ক হত্যা: রাজনৈতিক সহিংসতার নতুন ধাক্কায় আমেরিকার গণতন্ত্র ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
- ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের আগে ইসি’র নতুন সীমানা, ভোটারদের উদ্বেগ বহাল
- আদালত চত্বরে ব্যারিস্টার সুমনের বারবার উচ্চারণ: ‘ভালো থাকুক বাংলাদেশ’
- নেপালের গণঅভ্যুত্থান থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা: বৈধতার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আগামীর চ্যালেঞ্জ