চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলায় জবানবন্দি দিয়েছিলেন ভুক্তভোগী, আদালতে এসে বললেন—চিনি না কাউকে

সাড়ে চার বছর আগে চট্টগ্রামে এক নারী আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে অভিযোগ করেছিলেন, তাঁকে বাসায় আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয় এবং জোর করে যৌনকর্মে বাধ্য করা হয়। সেই ঘটনায় তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। কিন্তু বুধবার (২৩ জুলাই) আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে ওই নারী দাবি করেন, তিনি আসামিদের কাউকে চিনেন না এবং ঘটনা সম্পর্কেও কিছু জানেন না।
চট্টগ্রামের মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত এই বক্তব্যকে মিথ্যা সাক্ষ্য হিসেবে আমলে নিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানার অক্সিজেন এলাকায় চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে তিন নারীকে একটি বাসায় আটকে রাখেন চারজন ব্যক্তি। সেখানে তাঁদের ধর্ষণ করা হয় এবং টাকার বিনিময়ে যৌনকর্মে বাধ্য করা হয়। পরে এক নারী কৌশলে পালিয়ে গিয়ে বাদী হয়ে মামলা করেন।
ভুক্তভোগীদের একজন ওই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জবানবন্দি দেন। তিনি বলেছিলেন, চাকরি দেওয়ার কথা বলে তাঁদের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়, পরে সেখানে আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয় এবং পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হয়।
পুলিশ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের অভিযোগে একটি ও মানব পাচার প্রতিরোধ আইনে যৌনকর্মে বাধ্য করার অভিযোগে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দেয়। প্রথমটি নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালে এবং দ্বিতীয়টি মানব পাচার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন রয়েছে।
মানব পাচার ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, আজ আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে ওই নারী বলেন, তিনি আসামিদের চেনেন না এবং কিছু জানেন না। তখন রাষ্ট্রপক্ষ তাঁকে ‘বৈরী সাক্ষী’ ঘোষণা করে।
এরপর আদালতে তার আগের জবানবন্দি, শারীরিক পরীক্ষার কাগজপত্র এবং অন্যান্য দলিল তুলে ধরা হলে, তবুও তিনি নিজের বক্তব্যে অটল থাকেন। আদালত বিষয়টিকে আইনি প্রক্রিয়ার অপব্যবহার হিসেবে গণ্য করে মানব পাচার আইনে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার অভিযোগে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঘটনার আরেক ভুক্তভোগী নারী বলেন, “আমার সঙ্গে ওই নারীরও একই ঘটনা ঘটেছে। তাই মামলায় তাঁর কথাও বলেছি। তিনি নিজেই আদালতে জবানবন্দি দিয়েছিলেন।”
/আশিক
চট্টগ্রাম সিইপিজেডের কারখানায় আগুনে ১০৫০ শ্রমিককে নিরাপদে উদ্ধার করল অ্যালার্ম!
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) অ্যাডামস ক্যাপ নামের একটি কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ওই কারখানা থেকে ১০৫০ জন শ্রমিককে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সিইপিজেড কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক আশেক মুহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন জাগো নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
অগ্নিকাণ্ড ও উদ্ধার কাজ
সিইপিজেড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অ্যাডামস ক্যাপে ১ হাজার ৫০ জন শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠে এবং শ্রমিকরা দ্রুত ভবনটি থেকে বেরিয়ে যান।
নিরাপত্তা: অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক বলেন, “আগুন প্রথমে ওপরের তলায় লাগার কারণে শ্রমিকরা দ্রুত এবং নিরাপদে বের হয়ে যান। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।”
নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা: ফায়ার সার্ভিস আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে এবং আশপাশের ভবনগুলোকে রক্ষার চেষ্টা করছে। ফায়ার সার্ভিস চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন জানান, সিইপিজেডের অভ্যন্তরের পুকুর থেকে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে।
উৎপাদিত পণ্য: কারখানাটিতে ক্যাপ, তোয়ালে ও মেডিকেল গাউন তৈরি হতো।
সিইপিজেডে আগুন: ৬ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি, বাড়ছে ঝুঁকি
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকার (সিইপিজেড) একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির কারখানায় লাগা ভয়াবহ আগুন চার ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর ইউনিট। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের ওই কারখানায় এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।
আগুন ও উদ্ধার অভিযান
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত নগরীর সিইপিজেড, বন্দর, কেইপিজেড ও আগ্রাবাদের মোট ১৫টি ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এছাড়া নৌবাহিনীর ৪টি ইউনিট এবং ইপিজেড, সিইপিজেডে নিয়মিত সেনাবাহিনীর দল আগুনকবলিত এলাকায় উপস্থিত রয়েছে।
উদ্ধার: আগুনকবলিত কারখানা থেকে অন্তত ২০-২৫ জন শ্রমিককে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে। কারখানায় মোট ৭০০ শ্রমিক কাজ করেন।
ছড়িয়ে পড়া: চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগের উপ-পরিচালক মো. জসিম উদ্দিন বলেন, আটতলা ভবনটির ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম তলায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি জানান, আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি এবং ভেতরে ঢোকা কঠিন।
দাহ্য বস্তু: ফায়ার সার্ভিসের ধারণা, কারখানায় প্রচুর পরিমাণে দাহ্য বস্তু থাকতে পারে। আগুন লাগার সূত্রপাত সম্পর্কে এখনও কোনো তথ্য জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।
উদ্বেগ ও নিরাপত্তা
সিইপিজেড সূত্র জানায়, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে শ্রমিকদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে এবং কারো হতাহত হওয়ার আশঙ্কা নেই। চারপাশে ছড়িয়ে পড়েছে ঘন কালো ধোঁয়া। আগুনকবলিত ভবনটির চারপাশ ঘিরে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশের সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন, যাতে অহেতুক লোকজন ভিড় না করে।
জি হং মেডিকেল কোম্পানির শ্রমিক মোছাম্মত শিপা বলেন, “যে জায়গা থেকে আগুনের সূত্রপাত, সেখানে সাধারণত নারীদের যাওয়া নিষেধ।” তিনি দুপুরে খাওয়ার পর ‘আগুন, আগুন’ বলে চিৎকার শুনে নিচে নেমে আসেন। ইপিজেড থানার ওসি মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া বলেন, হুড়োহুড়ি করে নারীদের নামতে দেখা গেছে, তবে গুরুতর কেউ আহত হননি।
চট্টগ্রামে নতুন মাইলফলক: বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদনে পরীক্ষামূলক কাজ শুরু
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ‘ওয়েস্ট টু এনার্জি’ প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে বায়োগ্যাস উৎপাদনের কাজ শুরু হয়েছে। এই টেস্ট বোরিং সফল হলে আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যেই পূর্ণাঙ্গভাবে প্রকল্পটি চালু হবে এবং জনগণ বিনা মূল্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সেবা পাবে।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে নগরের হালিশহর আনন্দবাজার ল্যান্ডফিল্ডে ‘গ্যাস কূপের টেস্ট বোরিং’ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এসব কথা বলেন।
বর্জ্য থেকে সম্পদ ও জ্বালানি নিরাপত্তা
চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, “চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে সম্পদে রূপান্তরের লক্ষ্যে নতুন এক মাইলফলক অর্জন করেছে। জলাবদ্ধতা নিরসন ও পরিবেশ দূষণ রোধে বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার কোনো বিকল্প নেই।” তিনি বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে তারা চট্টগ্রামকে একটি ‘ক্লিন, গ্রিন ও হেলদি সিটিতে’ পরিণত করতে চান।
বর্জ্য সংগ্রহ: প্রতিদিন চট্টগ্রাম শহরে প্রায় ৩ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যার মধ্যে সিটি করপোরেশন সংগ্রহ করে প্রায় ২২০০ টন। বাকি বর্জ্য নালা ও খালে গিয়ে জলাবদ্ধতা ও দূষণের কারণ হয়। এজন্য ‘ডোর-টু-ডোর’ প্রকল্প চালুর মাধ্যমে শতভাগ বর্জ্য সংগ্রহ নিশ্চিত করতে চান তিনি।
লক্ষ্য: মেয়র জানান, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে শুধু পরিবেশ রক্ষা নয়, বরং বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদনের মাধ্যমে জ্বালানি নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা হবে।
অনুষ্ঠানে চসিক সচিব মো. আশরাফুল আমিন, বি অ্যান্ড এফ কম্পানি লিমিটেডের প্রধান সি ডব্লিউ পার্কসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামে যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প, ফিল্ড সার্ভে শুরু
চট্টগ্রাম নগরের যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ফিল্ড সার্ভে বা মাঠ পর্যায়ের জরিপ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে এই প্রকল্পের ফিল্ড সার্ভে শুরু হয়। এর পর পূর্ণাঙ্গ সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে মূল নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
‘বাণিজ্যিক রাজধানীর জন্য মনোরেল অপরিহার্য’
এ উপলক্ষে সোমবার দুপুরে টাইগারপাস্থ চসিক কার্যালয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের কাছে প্রকল্পের অগ্রগতি তুলে ধরেন গ্রেটার চিটাগাং ইকোনমিক ফোরামের প্রেসিডেন্ট আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী এবং আরব কন্ট্রাক্টরস ও ওরাসকম পেনিনসুলা কনসোর্টিয়ামের প্রধান প্রতিনিধি কাউসার আলম চৌধুরী।
মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, “চট্টগ্রাম শহরকে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের হাব হিসেবে গড়ে তুলতে হলে যানজট ও পরিবহন সংকটের সমাধান করতে হবে। এ জন্য মনোরেল একটি আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব সমাধান।” তিনি জানান, মনোরেল নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পক্ষে প্রকল্পটি সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবু সাদাত তৈয়বকে। বিডাসহ সব সংস্থার সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরে নিলামের দেড় কোটি টাকার কাপড় উধাও
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে নিলামে কেনা দেড় কোটি টাকার কাপড়সহ দুটি কনটেইনার উধাওয়ের ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুদকের একটি দল বন্দরের চেয়ারম্যান, কাস্টম হাউসের কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছে।
গ্রাহকদের অভিযোগ
দুদক সূত্র জানায়, গত ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম থেকে প্রায় ২৭ টন কাপড় ৮৫ লাখ টাকায় কেনেন শাহ আমানত ট্রেডিংয়ের মালিক সেলিম রেজা। মূল্য, শুল্ককর ও চার্জ মিলিয়ে তিনি মোট ১ কোটি ৭ লাখ টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু ২৬ ফেব্রুয়ারি ট্রাক নিয়ে বন্দরের ইয়ার্ডে গেলে দিনভর খোঁজাখুঁজির পর তাকে জানানো হয় কনটেইনারটি নেই। সাত মাস ধরে তার কোটি টাকা আটকে আছে।
একই ধরনের অভিযোগ করেছেন বিডার ইয়াকুব চৌধুরীর পার্টনার তপন সিংহ। তিনি অন্য এক নিলাম থেকে কাপড়ের কনটেইনার খালাস করতে গেলে সেটিরও খোঁজ মেলেনি। তিনি ৪২ লাখ টাকা জমা দিয়েছিলেন কাস্টম হাউসে।
দুদকের সহকারী কমিশনার সৈয়দ ইমরান বলেন, “দুজন বিডার নিলামে পণ্য কিনেছেন। সব চার্জ পরিশোধ করে ডেলিভারির জন্য গেলে জানানো হয় কনটেইনারগুলো নেই। তারা এখনো পণ্য বা টাকা ফেরত পাননি। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে এসেছি।”
দুদকের অবস্থান
দুদক কর্মকর্তা সৈয়দ ইমরান বলেন, “এটি স্বাভাবিক কোনো বিষয় নয়। গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।” জানা গেছে, এই ঘটনা নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, যার প্রধান পরিচালক (নিরাপত্তা)।
ট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে ১০ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে বিরল প্রজাতির একটি ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার করেছে ওয়াইল্ড লাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার শ্রীপুর-খরণদ্বীপ ইউনিয়নের জ্যৈষ্ঠপুরা গ্রামের একটি বসতবাড়ির পাশ থেকে অজগরটি উদ্ধার করা হয়।
জালে আটকে ছিল অজগরটি
ওয়াইল্ড লাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিমের সদস্য মো. আমির হোসাইন শাওন এই ঘটনা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “বসতবাড়ির পাশের একটি জালে সাপটি আটকা পড়েছিল। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা জাল কেটে অজগরটিকে উদ্ধার করি।” তিনি জানান, এটি বার্মিজ প্রজাতির একটি অজগর, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ১০ ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮-৯ কেজি।
সুস্থ করে জঙ্গলে অবমুক্ত করা হবে
শাওন আরও বলেন, “দীর্ঘ সময় জালে আটকে থাকার কারণে সাপটি কিছুটা আঘাত পেয়েছে। এটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করার পর জঙ্গলে অবমুক্ত করা হবে।”
আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে আসতে কোনো আপত্তি নেই: হুম্মাম কাদের
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হুম্মাম কাদের চৌধুরী বলেছেন, যারা আগে আওয়ামী লীগ করতেন এবং এখন বিএনপিতে যোগ দিতে চান, তাদের আসা নিয়ে কোনো আপত্তি নেই, তবে দলে যোগ দেওয়ার আগে বিএনপি নেতাদের ওপর করা অত্যাচারের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাঙ্গুনিয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক উপস্থাপিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আয়োজিত এক জনসভায় তিনি এই কথা বলেন।
‘হাইব্রিড’ নিয়ে হাসি-ঠাট্টা নয়
হুম্মাম কাদের চৌধুরী বলেন, ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হলে বিএনপিকে মন বড় করে ক্ষমা করতে পারার প্রমাণ দিতে হবে। যারা আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে আসার চেষ্টা করছে, তাদের নিয়ে হাসি-ঠাট্টা না করে তাদের স্বাগত জানানো উচিত। তিনি বলেন, “আমাদের মুসলমান হিসেবে দায়িত্ব মাফ করা।”
তিনি অভিযোগ করেন, ১৬ বছর ধরে অনেককে আওয়ামী লীগকে চাঁদা দিয়ে জীবিত থাকতে হয়েছে। দেশের দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা আসার পরও বিএনপির নাম ভাঙিয়ে এখন অনেকে চাঁদা আদায় করছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, তারেক রহমানের ঘোষণা অনুযায়ী, দলের নাম ভাঙিয়ে যারা এই ধরনের কাজ করবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তিনি দুবার ভাববেন না।
‘দলে গ্রুপিং চলবে না’
হুম্মাম কাদের চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার জন্য বিএনপিকে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। তিনি অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের কিছু লোক এখনও বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে আছে এবং তারা ষড়যন্ত্র করছে। তাদের ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পড়ে বিএনপির কিছু নেতাকর্মী দলে গ্রুপিং তৈরি করছে। তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান, “আপনারা যদি বেগম জিয়া, তারেক রহমানকে ভালোবেসে থাকেন এবং জিয়া পরিবারকে বিশ্বাস করে থাকেন, তাহলে জিয়া পরিবারের দেওয়া সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে।”
ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ ও ওয়াদা
নিজের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে হুম্মাম কাদের চৌধুরী জানান, যখন তাকে এই দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়, তখন তিনি ‘আয়নাঘরে’ ছিলেন। এই সম্মান তাকে তারেক রহমান দিয়েছেন এবং তিনি সম্মানের সঙ্গে এই দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করছেন। তিনি তার বাবার প্রসঙ্গে বলেন, তার বাবা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলে গিয়েছেন, তার জন্ম রাউজানে হলেও রাঙ্গুনিয়ায় যেন তাকে মাটি দেওয়া হয়। তিনি জানান, রাঙ্গুনিয়ার মানুষ তাকে নিজেদের সন্তান মনে করতেন।
তিনি ওয়াদা করে বলেন, জিয়া পরিবার রাঙ্গুনিয়ার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত দেবে, তা তিনি মেনে নেবেন এবং যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে কাজ করবেন। তিনি আশা করেন, বাকি যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন, তারাও একই ধরনের ওয়াদা করবেন। কারণ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সদস্যকে সংসদে পাঠাতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
জনসভায় রাঙ্গুনিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক শওকত আলী নূরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পিআর পদ্ধতি ভারতের নীলনকশার অংশ: সরওয়ার আলমগীর
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সরওয়ার আলমগীর অভিযোগ করেছেন, চরমোনাই পীর শেখ হাসিনার সঙ্গে আঁতাত করে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়েছিলেন এবং এখন তারা বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে ফটিকছড়ির নাজিরহাট পৌরসভায় আয়োজিত এক কর্মী সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
‘জামায়াত ও চরমোনাইয়ের বিষ আওয়ামী লীগের চেয়েও বেশি’
সরওয়ার আলমগীর বলেন, বিগত এক বছরে জামায়াত যে হারে চাঁদাবাজি করেছে, তা নির্বাচন হলে বন্ধ হয়ে যাবে। তাই তারা ভোট বানচাল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তিনি আরও বলেন, “১৭ বছর আওয়ামী লীগের যে বিষ দেশবাসী দেখেছে, বিগত ১ বছরে তার চেয়েও বেশি বিষ দেখিয়েছে জামায়াতে ইসলামী ও চরমোনাই পীরের দল। সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজের দলে পরিণত হয়েছে জামায়াত ও চরমোনাই পীরের দল, অথচ তারা উল্টো বিএনপির দিকে আঙুল তুলে কথা বলে।”
‘ভারতের ফাঁদে পা দিয়েছে জামায়াত’
এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ফটিকছড়িতে একটি উঠান বৈঠকে সরওয়ার আলমীর বলেছিলেন, “ভারতের দিল্লি মুলা ঝুলিয়ে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর সামনে। তারা ভারতের ফাঁদে পা দিয়েছে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি—সব ভারতের নীলনকশার অংশ।”
স্থানীয় চুরখাঁরহাট বাজারে আয়োজিত ওই সমাবেশে পৌর বিএনপির সদস্য এস এম সফিউল আলমের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মোবারক হোসেন কাঞ্চনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। সমাবেশে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।
চট্টগ্রামের রাউজানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিঃস্ব ১৩ পরিবার
চট্টগ্রামের রাউজানে একটি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৩টি বসতঘর সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের বণিকপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় এক কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা।
যেভাবে ঘটলো অগ্নিকাণ্ড
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় শিক্ষক সিদুল কান্তি ধর জানান, সন্ধ্যায় একটি গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে রাউজান ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও তার আগেই ১৩টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
ভস্মীভূত সবকিছু
আগুনে যেসব পরিবারের ঘর পুড়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন—হারাধন ধর, প্রদীপ ধর, বিশু ধর, কৃষ্ণ পদ ধর, লিটন ধর, টিটন ধর, অখিল ধর, কার্তিক ধর, কাঞ্চন ধর, মিলন ধর, পরিমল ধর, বাবুল ধর এবং শ্যামল ধর।
ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, আকস্মিক এই অগ্নিকাণ্ডের কারণে তারা ঘরের কোনো মালামালই বের করতে পারেননি। নগদ অর্থ, আসবাবপত্র, গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রসহ সবকিছু আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ত্রাণ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
এলাকাবাসী অসহায় হয়ে পড়া এই পরিবারগুলোকে দ্রুত পুনর্বাসন ও আর্থিক সহায়তার জন্য প্রশাসন এবং সামর্থ্যবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। রাউজান ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড ডিফেন্স সার্ভিসের ইনচার্জ সামশুল আলম অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পাঠকের মতামত:
- ওজন কমাতে চিয়া বীজ: যেভাবে খেলে মিলবে সর্বোচ্চ ফল, কখন পান করবেন চিয়া ওয়াটার?
- মাইগ্রেনের ব্যথা: ১৫ মিনিটে মুক্তি পেতে পারেন যে ঘরোয়া কৌশলে
- যে ৫টি খাবার খাওয়ার পর পানি খাওয়া উচিত নয়
- উদ্বোধনের ১ বছর পর রেলসেতুর পিলারে ফাটল!
- আমরা সালমান শাহকে হত্যা করেছি—রেজভী ফরহাদের সেই জবানবন্দি
- গাজায় ৭০ শতাংশ শিশুই কম ওজনের: ক্ষুধার সংকট নিয়ে UN-এর উদ্বেগ
- মেজর জেনারেল সাজ্জাদ মাহমুদ: আনসার বাহিনী এখন ব্যক্তিনির্ভর নয়, সিস্টেম নির্ভর হবে
- আ.লীগের নির্বাচন ‘বিদেশি চাপ’ নিয়ে প্রেস সচিবের মন্তব্য
- বাণিজ্য যুদ্ধ থেকে বিশ্বশান্তি? ট্রাম্প-শি বৈঠকে নতুন কূটনৈতিক সমীকরণের ইঙ্গিত
- চুল পড়া বেড়েছে? অ্যালোপেশিয়ার লক্ষণ, ঘরোয়া প্রতিকার ও করণীয়
- চোখই বলে দেবে হৃদরোগের ঝুঁকি: যে ৫টি লক্ষণ চোখে দেখলে সতর্ক হবেন
- ২৪ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- সাগর-রুনি হত্যা মামলা: তদন্ত শেষ করতে আর কত বছর লাগবে, ক্ষুব্ধ হাইকোর্ট
- শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি, যেতে বাধ্য হয়েছেন: আইনজীবীর যুক্তি
- রাষ্ট্র ইমোশন দিয়ে চলে না:সালাহউদ্দিন আহমদ
- ইসরায়েলকে ট্রাম্পের কড়া হুঁশিয়ারি
- প্রার্থীদের দেশি-বিদেশি সম্পত্তির বিবরণ প্রকাশ করবে ইসি
- ২৩ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- সাইফ-সৌম্যর ব্যাটে: ৩৪৫ দিন পর যে ‘কীর্তি’ গড়ল বাংলাদেশ
- বিতর্কিত কর্মকর্তাদের দায়িত্বে রাখা যাবে না: সিইসিকে বিএনপির আহ্বান
- হত্যা না আত্মহত্যা? সালমান শাহ্র মৃত্যুর ২৯ বছর পর ফ্ল্যাটের দৃশ্য ভাইরাল
- পুরুষ হলে মুখোমুখি হোন: পাক সেনাপ্রধান আসিম মুনিরকে টিটিপি’র সরাসরি চ্যালেঞ্জ
- রায় ঘোষণার চূড়ান্ত দিন ধার্য: শেখ হাসিনার মামলার রায় নিয়ে আগ্রহ তুঙ্গে
- রূপকথা নয় সত্যি! আমাজনের গভীরে মিললো সেই ফুটন্ত জলের নদী
- “শান্তি আনতে পারবেন একমাত্র ট্রাম্প”—ওয়াশিংটনে ন্যাটো মহাসচিব রুটে
- রাশিয়ার ওপর ইইউর নতুন নিষেধাজ্ঞা: জ্বালানি খাতে চাপ বাড়ছে
- সিইসি’র সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি কী দাবি জানাল?
- যে দেশে ঘর জামাই দত্তক নিয়ে বানানো হয় কোম্পানির সিইও
- লিভারপুলের ৫-১ জয়ে ফিরে আসা, চেলসি-রিয়াল-বায়ার্নও জয়ী
- এআই বিভাগে ছাঁটাই, তবে গবেষণা প্রকল্পে বিন্দুমাত্র ছাড় নয়: মেটা
- মিরপুরে আজ সম্মানের লড়াই: সিরিজ বাঁচাতে পারবে কি বাংলাদেশ?
- ল্যুভর মিউজিয়াম: মোনালিসা চুরি হয়েছিল যেভাবে
- জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা
- বৈষম্যহীন ন্যায়বিচারের দাবি: গুমের ভুক্তভোগীদের কণ্ঠে বিচার, জবাবদিহিতা ও রাষ্ট্রীয় আস্থার প্রশ্ন
- এল ডোরাডো থেকে ট্রয়: ইতিহাসের হারানো ৬ শহর, যার রহস্য আজও অমীমাংসিত
- ডোপামিন আসক্তি: নিষিদ্ধ ভিডিওর ফাঁদে তরুণ প্রজন্ম, অজান্তেই হচ্ছে সাইবার অপরাধ
- দ্রুত ওজন কমাতে চান? সকালে পান করুন এই জাদুকরী পানীয়
- রাশিফল: ২৩ অক্টোবর দিনটি আপনার জন্য কেমন যাবে?
- পুরুষের কি স্তন ক্যানসার হতে পারে? জেনে নিন চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলছে
- রাশিয়ার দুই শীর্ষ তেল কোম্পানির ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
- মিঠামইনের অঘোষিত রাজা,হারুন অর রশীদের দুর্নীতির সাম্রাজ্য
- নিঃশ্বাস নিন সতেজ বাতাসে: ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে এই তিন ইনডোর গাছ
- আজই মামলার রায়: মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের মুখে শেখ হাসিনা
- মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে রাতভর সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণ, নিহত ১
- ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি সার্বভৌমত্বের বিল পাশ, আন্তর্জাতিক আইনের প্রকাশ্য লঙ্ঘন
- ইচ্ছেপূরণ প্রকল্পে নতুন বিতর্ক: বাতিলের সিদ্ধান্ত বদলে ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব
- ব্রেস্ট ক্যান্সার: কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ—সচেতনতাই বাঁচাতে পারে জীবন
- রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ল, নতুন তথ্য দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ইবন খালদুন: রাজনীতি, সমাজ ও ইতিহাসের এক অবিনশ্বর তাত্ত্বিক
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- বান্দরবান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি
- ‘এখনই অস্ত্র ত্যাগ নয়’: গাজা পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণে অনড় হামাস
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- ২১ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- জ্বীনের অদৃশ্য জগৎ: বিজ্ঞান কি খুলতে চলেছে সেই রহস্যের দরজা?
- ২০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ২০ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- ‘জুলাই সনদ’-এর ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ








