“জাতীয় শোকের মুহূর্ত”—মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া

ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে যে হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনা ঘটেছে, তাতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সোমবার (১৫ জুলাই) এক শোকবার্তায় ড. ইউনূস বলেন, “এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় বিমান বাহিনীর সদস্য এবং মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক ও কর্মীদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। এটি পুরো জাতির জন্য গভীর বেদনার মুহূর্ত।”
তিনি আরও বলেন, “আমি আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি এবং সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষ, বিশেষ করে হাসপাতালগুলোকে প্রয়োজনীয় জরুরি সেবা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছি।”
প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করেছেন যে, দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে প্রয়োজনীয় তদন্ত করা হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়াতে সরকার সর্বোচ্চ সহায়তা দেবে।
উল্লেখ্য, সোমবার দুপুরে বিমানটি মাইলস্টোন কলেজের আঙিনায় বিধ্বস্ত হলে আগুন ধরে যায় এবং এতে নারী ও শিশুসহ অন্তত ২৬ জন দগ্ধ হন, যাদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী।
-সুত্রঃ ডেইলি সান

নতুন পে স্কেল: এক দশক পর বেতন কাঠামোয় আসছে বড় পরিবর্তন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণের খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে জাতীয় বেতন কমিশন। প্রস্তাবে গত ১০ বছরের ব্যবধানে বেতন ৯০ থেকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) জাতীয় বেতন কমিশন এই খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে।
নতুন বেতন স্কেলের প্রস্তাব
কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, সর্বনিম্ন গ্রেড-২০ থেকে সর্বোচ্চ গ্রেড-১ পর্যন্ত বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের মূল বেতনের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসছে:
সর্বোচ্চ গ্রেড-১: কর্মকর্তাদের মূল বেতন ১ লাখ ৫০ হাজার ৫৯৪ টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
গ্রেড-২ থেকে গ্রেড-৯: গ্রেড-২ এ ১ লাখ ২৭ হাজার ৪২৬ টাকা, গ্রেড-৩ এ ১ লাখ ৯ হাজার ৮৪ টাকা, গ্রেড-৪ এ ৯৬ হাজার ৫৩৪ টাকা, গ্রেড-৫ এ ৮৩ হাজার ২০ টাকা, গ্রেড-৬ এ ৬৮ হাজার ৫৩৯ টাকা, গ্রেড-৭ এ ৫৫ হাজার ৯৯০ টাকা, গ্রেড-৮ এ ৪৪ হাজার ৪০৬ টাকা এবং গ্রেড-৯ এ ৪২ হাজার ৪৭৫ টাকা মূল বেতনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সর্বনিম্ন গ্রেড-২০: গ্রেড-২০ এর কর্মচারীদের জন্য ১৫ হাজার ৯২৮ টাকা মূল বেতন নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় বেতন কমিশন।
অন্যান্য গ্রেডের প্রস্তাব
কমিশনের প্রস্তাবে গ্রেড-১০ এ ৩০ হাজার ৮৯১ টাকা, গ্রেড-১১ তে ২৪ হাজার ১৩৪ টাকা, গ্রেড-১২ তে ২১ হাজার ৮১৭ টাকা, গ্রেড-১৩ তে ২১ হাজার ২৩৮ টাকা, গ্রেড-১৪ তে ১৯ হাজার ৬৯৩ টাকা, গ্রেড-১৫ তে ১৮ হাজার ৭২৮ টাকা, গ্রেড-১৬ তে ১৭ হাজার ৯৫৫, গ্রেড-১৭ তে ১৭ হাজার ৩৭৬ টাকা, গ্রেড-১৮ তে ১৬ হাজার ৯৯০ টাকা, এবং গ্রেড-১৯ তে ১৬ হাজার ৪৪১ টাকা মূল বেতনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সুখবর: রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি নিয়ে বড় ঘোষণা
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, যাদের ই-পাসপোর্ট রয়েছে, তারা পাসপোর্ট দেখিয়ে ই-গেট দিয়ে দ্রুত প্রবেশ করতে পারবেন। একই সঙ্গে রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য পাসপোর্ট ফি কমানো হবে বলেও তিনি ঘোষণা দেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রেমিট্যান্স যোদ্ধা ও ফি কমানোর উদ্যোগ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, আজকের সভায় সাম্প্রতিক কয়েকটি আগুনের দুর্ঘটনা এবং রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ফি কমানো: তিনি উল্লেখ করেন, “আমরা শুধু সব সময় রেমিট্যান্স যোদ্ধা বলি, কিন্তু তারা যে সম্মানটা পাওয়ার দরকার, সেটা অনেক ক্ষেত্রে পায় না। এ জন্য আপাতত তাদের পাসপোর্টের ফি কমিয়ে দেওয়া হবে।”
পদ্ধতি: কতটুকু কমানো হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশ অনেকগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে একটি যুক্তিসঙ্গত ফি নির্ধারণ করা হবে। এখন থেকে রেমিট্যান্স যোদ্ধা থেকেও সাধারণের মতো পাসপোর্ট ফি নেওয়া হবে এবং পাসপোর্ট ফি সবার জন্য সমান থাকবে।
বিমানবন্দরে সুবিধা: তিনি জানান, প্রবাসীরা যাতে বিমানে এবং বিমানবন্দরে আসার পরও ভালো সার্ভিস পান, সেই চেষ্টা করা হবে। বিমানের ভাড়া কমানো হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, “অবশ্যই চেষ্টা করব। লাভজনক পর্যায় থেকে যতটুকু সুবিধা দেওয়া যায়, ততটুকুই তারা দেবে।”
তিনি আরও বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে প্রবাসীদেরও ই-পাসপোর্ট করে দেওয়া হবে। ই-গেট ইনস্টল হয়ে গেছে এবং হয়তো দুই-চার দিনের মধ্যে এটি চালু করে দেওয়া যাবে।
ইসি’র নতুন নির্দেশনা: ড্রোন নিষিদ্ধ, জনস্বার্থে ৪টি কারণ তুলে ধরল ইসি
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইনশৃঙ্খলা ও গোপনীয়তা রক্ষার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ইসির আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভার কার্যপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলনকক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমূলক সভা শুরু হয়।
নিষিদ্ধ করার ৪ প্রধান কারণ
ইসি’র নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখার উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন স্বাক্ষরিত কার্যপত্রে ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার চারটি প্রধান কারণ তুলে ধরা হয়েছে:
১. গোপনীয়তা লঙ্ঘন: ড্রোন ব্যবহার করে ভোটারদের ব্যক্তিগত স্থান, অফিস, কিংবা ভোটকক্ষ পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব, যা ভোটের গোপনীয়তা রক্ষার অধিকারকে লঙ্ঘন করতে পারে।
২. নিরাপত্তার ঝুঁকি: অননুমোদিত ড্রোন ব্যবহার করে বিপজ্জনক বস্তু বা বিস্ফোরক বহন করা সম্ভব, যা ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও জনসমাগমের ওপর হামলার ঝুঁকি তৈরি করে।
৩. আইন ও বিধি লঙ্ঘন: ড্রোন পরিচালনায় আইনগত নিয়ম রয়েছে, কিন্তু অনেকেই তা অনুসরণ করে না। ফলে নির্বাচনি এলাকায় অনিয়ন্ত্রিতভাবে ড্রোন উড্ডয়ন আইনশৃঙ্খলার জন্য হুমকি হতে পারে।
৪. ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: ড্রোনের মাধ্যমে ভোটদানের ছবি বা ভিডিও ধারণ করে তা অপব্যবহার করার সম্ভাবনা থাকে, যা নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করতে পারে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতি
সভায় সিইসি, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, মহাপুলিশ পরিদর্শক বাহারুল আলম সহ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং অন্যান্য গোয়েন্দা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
কার্যপত্রে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তিনটি পর্যায়ে কাজ করবে:
নির্বাচনপূর্ব: তফসিল ঘোষণার পূর্বে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অপরাধী ও দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করবে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে নির্দেশনা দেবে।
নির্বাচনকালীন: ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, আনসার, র্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ড, আমর্ড পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
ভোটগ্রহণ শেষে: সহিংসতা বা বিশৃঙ্খলা রোধে ভোটগ্রহণ শেষে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন থাকবে।
নির্বাচনে নিরাপত্তা: সেনা, পুলিশ ও আনসারসহ কতজন দায়িত্ব পালন করবেন, জানাল ইসি
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনা সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। এছাড়া ভোটে দেড় লাখ পুলিশ সদস্য ও সাড়ে ৫ লাখ আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনী পরিবেশ ও প্রস্তুতি
সভা শেষে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “অবশ্যই নির্বাচন করার পরিবেশ আছে।” নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের নিয়ে কমিশনের এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অস্ত্র উদ্ধার: লুট হওয়া অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “লুট হওয়া ৮৫ শতাংশ রিকভারি হয়েছে, বাকিটা হয়নি—কাজ চলমান।”
অগ্নিকাণ্ড: নানা জায়গায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব বলেন, সভায় আগুন লাগার বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে করার জন্য ইসি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল: শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তিতর্ক শুরু
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হচ্ছে আজ, সোমবার (২০ অক্টোবর)।
যুক্তিতর্ক ও মামলার চিত্র
আজ বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন যুক্তি তুলে ধরবেন। গত বৃহস্পতিবার টানা পাঁচ দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেছিল প্রসিকিউশন।
সাক্ষী: এই মামলায় প্রসিকিউশন থেকে মোট ৫৪ জন সাক্ষী উপস্থাপন করা হয়েছে। সাক্ষীদের মধ্যে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছাড়াও দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও ছিলেন।
সাফাই সাক্ষীর অভাব: মামলার মূল দুই আসামি পলাতক থাকায় তারা কোনো সাফাই সাক্ষী উপস্থাপনের সুযোগ পাননি।
অন্য মামলা: আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ আশুলিয়ার ৬ লাশ পোড়ানোর মামলার সাক্ষ্যগ্রহণও অনুষ্ঠিত হবে।
সুখবর: ৯ মাস বন্ধ থাকার পর খুলছে সেন্ট মার্টিন
আগামী ১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য সেন্ট মার্টিন দ্বীপ খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রবিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান।
রাতযাপন নিয়ে আলোচনা
পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, ১ নভেম্বর থেকে পর্যটকরা সেন্ট মার্টিন যেতে পারলেও, সেখানে পর্যটকরা রাতযাপন করতে পারবেন কি না—সেই বিষয়টি পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত করা হবে।
প্রসঙ্গত, জীববৈচিত্র্য রক্ষা করতে এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রায় ৯ মাসের জন্য সেন্ট মার্টিনে পর্যটকদের ভ্রমণ বন্ধ রাখা হয়েছিল।
বাংলাদেশ জলসীমায় অনুপ্রবেশ: বঙ্গোপসাগর থেকে ভারতীয় ১৪ জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে অবৈধভাবে মাছ ধরার অভিযোগে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ১৪ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে। একই সঙ্গে তাঁদের ব্যবহৃত একটি ট্রলারও জব্দ করা হয়েছে।
নৌবাহিনী জানায়, শুক্রবার রাতে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকার বাংলাদেশ জলসীমায় অনুপ্রবেশ করে মাছ ধরার সময় ভারতীয় ট্রলার ‘এফবি শুভ যাত্রা’ আটক করা হয়। শনিবার রাতে আটক জেলেদের মোংলা উপজেলার দিগরাজ নৌঘাঁটিতে আনা হয়।
জব্দ করা ট্রলার থেকে প্রায় ৫০০ কিলোগ্রাম মাছ, যার মধ্যে ইলিশও রয়েছে, উদ্ধার করা হয়েছে।
বাগেরহাট জেলা মৎস্য দপ্তরের তথ্যমতে, আটক জেলেদের রবিবার মোংলা থানা হয়ে বাগেরহাটের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।
মোংলা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, নৌবাহিনীর টহলজাহাজ ‘বিএনএস শহীদ আখতার উদ্দিন’ নিয়মিত টহলের সময় ট্রলারটি শনাক্ত করে আটক করে। তিনি আরও জানান, ট্রলারটি বাংলাদেশ জলসীমা অতিক্রম করে অবৈধভাবে মাছ ধরছিল।
আটক জেলেরা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেদের অনুপ্রবেশের ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও একাধিকবার এমন ঘটনা ঘটেছে এবং উভয় দেশের মধ্যে এ নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বঙ্গোপসাগরে মৎস্যসম্পদের প্রাচুর্য ও সীমান্ত নির্ধারণসংক্রান্ত অস্পষ্টতার কারণে প্রায়ই এ ধরনের অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটে থাকে।
-হাসানুজ্জামান
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়াল সরকার
বেসরকারি স্কুল-কলেজের এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রবিবার অর্থ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীরা তাঁদের মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা পাবেন। তবে ন্যূনতম দুই হাজার টাকা ভাতা নিশ্চিত করা হয়েছে।
নতুন এই নিয়ম ২০২৫ সালের ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তবে কোনো বকেয়া অর্থ দেওয়া হবে না।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে নতুন জাতীয় বেতন স্কেল চালু হলে এই বাড়িভাড়া ভাতাও তাতে সমন্বয় করতে হবে। এছাড়া এমপিও সংক্রান্ত বর্তমান নীতিমালা—যেমন ২০২১ সালের স্কুল ও কলেজের এমপিও নীতি, ২০১৮ সালের (সংশোধিত ২০২০) মাদ্রাসা নীতি এবং কারিগরি, কৃষি ও মৎস্য ডিপ্লোমা প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা—সবগুলো নিয়ম মেনে চলতে হবে।
ভাতা বিতরণে কোনো অনিয়ম হলে বিল অনুমোদনকারী কর্মকর্তাদের দায়ী করা হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
শিক্ষকরা কয়েকদিন ধরে বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন করছিলেন। শনিবার তাঁরা কালো পতাকা মিছিল ও অনশন কর্মসূচি পালন করেন। রবিবার তাঁরা শিক্ষা ভবনের দিকে “ক্ষুধা মিছিল” করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ঠিক তার আগেই সরকার এই ঘোষণা দেয়।
শিক্ষক নেতারা বলেছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত তাঁদের আন্দোলনের ফল। তবে তাঁরা আশা করছেন, বাকি ভাতাগুলোর ক্ষেত্রেও সরকার দ্রুত ইতিবাচক পদক্ষেপ নেবে।
-নাজমুল হাসান
গণভোটের দিনক্ষণ: নির্বাচনের দিন হবে না আগে? সিদ্ধান্ত সরকারের ওপর
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ‘চূড়ান্ত রোডম্যাপ’ তৈরির পথে এগিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন সূত্র জানিয়েছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে প্রথমে একটি বিশেষ আদেশ জারি করা হবে, যা সনদের আইনি ভিত্তি দেবে। এই আদেশের ভিত্তিতেই গণভোটের আয়োজন করা হবে। তবে গণভোট নির্বাচনের দিন হবে নাকি আগে হবে—সেই সিদ্ধান্ত সরকারকেই নিতে বলবে কমিশন।
আদেশই একমাত্র পথ: গণভোটের কাঠামো
গত শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ২৪টি রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তবে সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ রয়ে গেছে।
নামকরণ: বিএনপির আপত্তি থাকায় ‘সাংবিধানিক আদেশ’ জারি করা হবে না। তাই এটি ‘সনদ বাস্তবায়ন আদেশ’ বা অন্য কোনো নামে জারি হতে পারে।
গণভোট: আদেশেই উল্লেখ থাকবে গণভোট কীভাবে হবে এবং গণভোটে যদি সনদ অনুমোদন পায়, তবে এই আদেশ জারির পদ্ধতি, কর্তৃত্ব এবং আইনগত বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। কমিশন মনে করছে, পুরো সনদ নিয়েই গণভোট হবে, দুটি পৃথক প্রশ্ন নয়।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ: কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তনের ক্ষমতা দেওয়ার জন্য আগামী সংসদের প্রথম অধিবেশনকে ‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’ হিসেবে ঘোষণা করার পরামর্শ দিয়েছে।
রাজনৈতিক মতবিরোধ
বিএনপির অবস্থান: বিদ্যমান আইনে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচনের দিনে গণভোট করা। গণভোটে সনদ অনুমোদিত হলে তা বাস্তবায়ন করবে পরবর্তী সংসদ। সনদে যেগুলোতে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) রয়েছে, সেগুলোর সিদ্ধান্তও আগামী সংসদে হবে।
জামায়াত ও এনসিপি: তাদের দাবি, সাংবিধানিক আদেশ জারির মাধ্যমে সনদ কার্যকর করে নির্বাচনের আগে নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করা হোক। গণভোটে অনুমোদন পেলে নোট অব ডিসেন্টের গুরুত্ব থাকবে না।
কমিশনের কার্যক্রম
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আগামী সোমবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র যেতে পারেন। কমিশন সূত্র জানিয়েছে, আগামী সোমবারের মধ্যে সরকারকে সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি সুপারিশ করার পরিকল্পনা রয়েছে কমিশনের। অধ্যাপক আলী রীয়াজ ২৬ অক্টোবর দেশে ফিরলে ৩১ অক্টোবর কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে।
ঐকমত্য কমিশনের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার সমকালকে বলেন, সনদ বাস্তবায়নে একটি আদেশ জারি করতে হবে, এ নিয়ে কারও দ্বিমত নেই। কীভাবে, কী নামে জারি করা হবে—এ নিয়ে আলোচনা চলছে।
পাঠকের মতামত:
- ইউপি সদস্যের বাড়ি থেকে ১০০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
- মিরপুরের উইকেট: স্পিনারদের প্রতি মুশতাক আহমেদের বিশেষ বার্তা
- নতুন পে স্কেল: এক দশক পর বেতন কাঠামোয় আসছে বড় পরিবর্তন
- ২১ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- পোড়া খাবারের গন্ধ দূর করার সহজ ৩টি ঘরোয়া উপায়
- জিরা পানির ম্যাজিক: ত্বক-চুল থেকে ডায়াবেটিস—যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ৭টি রোগ
- সুখবর: রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি নিয়ে বড় ঘোষণা
- বিএনপি-জামায়াত কেউ এককভাবে নেতৃত্ব দিতে পারবে না: সারজিস আলম
- চট্টগ্রামে চবি শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা লাশ উদ্ধার
- কোটি কিলোমিটার নয়: মঙ্গলে যাওয়ার স্বপ্নপূরণ হচ্ছে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে!
- উপুড় হয়ে শোয়ার অভ্যাস: ৪টি বড় বিপদ, যা আপনার অজান্তেই ক্ষতি করছে শরীর
- আমার বুক আপনার ঢাল:উহুদ যুদ্ধে নবীজিকে বাঁচাতে গিয়ে এক হাত অবশ হলো যে সাহাবির
- আদালতের নির্দেশে সালমান শাহ্র অপমৃত্যু মামলা হত্যা মামলায় রূপান্তরিত
- ইসি’র নতুন নির্দেশনা: ড্রোন নিষিদ্ধ, জনস্বার্থে ৪টি কারণ তুলে ধরল ইসি
- প্রযুক্তির ট্রেন্ড: ভাঁজ করা ফোন কি বাজার থেকে উধাও হতে চলেছে?
- বগুড়ায় সারজিস আলমের গাড়িবহরে ককটেল হামলা
- জবি শিক্ষার্থী জোবায়েদ হত্যা: অভিযুক্ত মাহিরকে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন তার মা
- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি: বাড়িতে বসেই হৃদযন্ত্র সুস্থ কিনা, জানুন ৩ সহজ উপায়ে
- নীরব শক্তি: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাঁরা পোস্ট করেন না, তাঁদের ৭টি গোপন বৈশিষ্ট্য
- উপকারী না ক্ষতিকর? শুঁটকি মাছ নিয়ে পুষ্টিবিদের বিশ্লেষণ
- বিস্ময়কর! মাত্র কয়েক মিনিটে লুট হলো ফ্রান্সের বিশ্বখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়াম
- শিক্ষা ব্যবস্থার দুর্দশা: মির্জা ফখরুল কেন দায়ী করলেন আমলাতন্ত্রকে?
- ২০ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- নির্বাচনে নিরাপত্তা: সেনা, পুলিশ ও আনসারসহ কতজন দায়িত্ব পালন করবেন, জানাল ইসি
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আমরণ অনশনে সংহতি জানালেন এ্যানি
- শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ক্ষতির পরিমাণ ১২ হাজার কোটি টাকা
- শিক্ষকদের আমরণ অনশন শুরু আজ
- আমেরিকার কড়া হুমকি: ট্রাম্পের বক্তব্যের পর দোটানায় মোদি সরকার
- জরুরি সতর্কতা: সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মাউশি’র বিশেষ নির্দেশনা জারি
- কার্গো উড়োজাহাজ রানওয়ে থেকে ছিটকে সাগরে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল: শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তিতর্ক শুরু
- তিস্তা মহাপরিকল্পনা’র দাবিতে চবি শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি
- ভিসা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ: ৪২ দেশের নাগরিকদের জন্য বিশেষ সুবিধা চালু
- ২০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- তৈরি পোশাক শিল্পে বড় আঘাত: কার্গো ভিলেজের ক্ষতি নিয়ে যা বলল বিজিএমইএ
- শীতে আমন্ড বাদাম: ভিজিয়ে খাবেন নাকি শুকনো? জেনে নিন সঠিক পদ্ধতি
- মাথাব্যথাকে বিদায়: ৫টি সহজ ঘরোয়া টোটকা
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
- চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? জেনে নিন উপকারিতা
- ইসলামী আন্দোলন ক্ষমতায় গেলে হানাহানি থাকবে না: মুফতি ফয়জুল করীম
- ইতিহাসের সবচেয়ে দুঃসাহসিক ছিনতাই: ২ লক্ষ ডলার নিয়ে আকাশেই উধাও সেই রহস্যমানব!
- ড্রোন দিয়ে ঘণ্টায় ১,৮০০ চারা রোপণ: প্রযুক্তিতে বন পুনরুদ্ধারের নজির
- ১০ বছরের সন্তানকে নিয়ে মা সমুদ্র সাঁতরে পৌঁছালেন স্পেনে
- খালেদা-তারেকের নিরাপত্তা: বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি
- নাহিদ ইসলামের তীব্র সমালোচনা: পিআর নিয়ে জামায়াতকে একহাত নিলেন এনসিপি নেতা
- মানব সভ্যতায় মুসলিম বিজ্ঞানীদের ৫ যুগান্তকারী অবদান
- আন্দোলনরত শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষা উপদেষ্টার বার্তা
- ১৮ বছরের গণনা: যে আবিষ্কার বিশ্বকে বোঝালো আমরা মিল্কি ওয়েতে একা নই
- ফ্রান্স: সভ্যতা, প্রজাতন্ত্র ও মানবমুক্তির দীপ্ত ইতিহাস
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- ১৪ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- আজ বাংলাদেশের বাঁচা-মরার লড়াই, টিভিতে নয় ২৫ টাকায় দেখুন অনলাইনে
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- মঙ্গলবার ১৪ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
- ২০ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ