জাতীয় পার্টির পাশাপাশি জামায়াতকেও কাঠগড়ায় তুললেন রুমিন ফারহানা

জাতীয় পার্টির হাত ধরে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলে যে আলোচনা চলছে, তা নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছেন বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা। তিনি মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ যদি পুনর্বাসিত হয়, তাহলে সেটা জামায়াতে ইসলামীর কাঁধে ভর করেও হতে পারে।
জাতীয় পার্টির হাত ধরে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের শঙ্কা প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, “আপনি কীভাবে গ্যারান্টি দেবেন যে জামায়াতের হাত দিয়ে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হবে না? আমরা কি দেখিনি, আওয়ামী লীগের নিম্ন স্তরের নেতাকর্মীরা প্রাণ, সম্পদ ও পরিবার বাঁচাতে জামায়াতে যোগ দিয়েছে?” তিনি প্রশ্ন করেন, “জামায়াতে ইসলামী কি সর্বপ্রথম আওয়ামী লীগকে মাফ করে দেওয়ার বক্তব্য দিয়ে তার যাত্রা শুরু করে নাই? তাহলে আপনি জাতীয় পার্টি বা অন্য দলের নাম নিচ্ছেন কেন?”
জামায়াতের নেতাকর্মীদের ‘ভোল বদল’ হয়েছে মন্তব্য করে রুমিন ফারহানা বলেন, “আওয়ামী লীগ যদি ফেরে, আওয়ামী লীগ তো জামায়াত দিয়েও ফিরতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “জামায়াতের নেতাকর্মীরা এখন ডিম ফুটে নতুন বাচ্চা বেরোনোর মতো। আগে ছিল মুরগির বাচ্চা, এখন হয়ে গেল হাঁসের বাচ্চা।”
তিনি বলেন, “আগে তারা ছিল আওয়ামী লীগ, এখন হয়ে গেল শিবিরের প্রার্থী। দেখছেন না? কে কার ঘাড়ে ভর করে কোথায় আসবে, এটা তো গুপ্ত রাজনীতি। যারা এটি করে, তাদের দিয়ে তো আপনি এটার গ্যারান্টি দিতে পারবেন না।”
/আশিক
ধর্ষণের হুমকি: ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন উমামা ফাতেমা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের ছদ্মবেশে রাজনৈতিক সুবিধা নিচ্ছে, কিন্তু নিজেদের কর্মীদের দায় নিচ্ছে না। ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এক প্রার্থীর বিরুদ্ধে রিট করা এক ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের’ হুমকি দেওয়ার ঘটনায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) উমামা ফাতেমা তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ধর্ষণের হুমকির একটি স্ক্রিনশটও শেয়ার করেন। সেখানে দেখা যায়, আলী হুসেন নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ডাকসুর এক নারী প্রার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক পোস্টে উমামা ফাতেমা লিখেছেন, “এই ক্যাম্পাসে একজন মেয়েকে রেপ থ্রেট দিয়ে কতই না সহজে পার পাওয়া যায়। শিবির কেন গুপ্ত রাজনীতি থেকে প্রকাশ্যে আসে না, সেটার কারণ এটাই। সাধারণ শিক্ষার্থী সেজে রাজনৈতিক সুবিধাটা ঠিকই নেবে, কিন্তু নিজেদের লোকের দায়টা নেবে না।” তিনি আরও অভিযোগ করেন, এখন পর্যন্ত হুমকিদাতার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
এদিকে, এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ডাকসুতে অংশ নেওয়া অন্যান্য প্রার্থীরাও এর বিচার দাবি করেছেন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই হুমকির ঘটনায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদ এবং অপরাজেয়৭১-অদম্য ২৪ প্যানেলের সহসভাপতি পদপ্রার্থী মো. নাইম হাসান প্রক্টরের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন।
/আশিক
প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে এনসিপি নেত্রীর বিস্ফোরক মন্তব্য
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ব্যবসাটা ভালো বোঝেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ডা. মাহমুদা মিতু। তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তার নিজের লোকজনের জন্য আগামী ১০০ বছর খাওয়ার ব্যবস্থা করে ফেলেছেন।
রবিবার (৩১ আগস্ট) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া একটি পোস্টে এনসিপি নেত্রী এই মন্তব্য করেন।
ফেসবুক পোস্টে ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, “মাথা নত করারও একটা লেভেল থাকে। তবে ব্যবসাটা ভালো বুঝছে পাগলায় (ড. মুহাম্মদ ইউনূস)।”
তিনি বলেন, গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা, হাসপাতাল করা, কর মওকুফ এবং বছর বছর ধরে তার এনজিও বন্ধুদের ক্ষমতায়ন করা—সবই আসলে নিজের লোকজনের আগামী ১০০ বছর খাওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য। তিনি আরও বলেন, “ওনাকে দেখে মেরুদণ্ডহীন অতি জ্ঞানীদের আমি ঘৃণা করা শিখেছি।”
এনসিপি নেত্রী ডা. মাহমুদা মিতুর এই স্ট্যাটাসটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে এবং মন্তব্য ঘরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
/আশিক
ফকিন্নির বাচ্চা, বলে হাসনাত আব্দুল্লাহকে তীব্র আক্রমণ রুমিন ফারহানার
বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র কথার লড়াই শুরু হয়েছে। এই দুই নেতা একে অপরের বিরুদ্ধে কড়া ও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন।
এই কথার লড়াইয়ের সূত্রপাত হয় যখন হাসনাত আব্দুল্লাহ, রুমিন ফারহানাকে ‘বিএনপির আওয়ামী লীগবিষয়ক অন্যতম সম্পাদক’ হিসেবে উল্লেখ করেন। এর জবাবে রুমিন ফারহানা সোমবার (২৫ আগস্ট) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে হাসনাত আব্দুল্লাহকে ‘ফকিন্নির বাচ্চা’ বলে তীব্র সমালোচনা করেন।
ভাইরাল হওয়া সেই পোস্টে রুমিন ফারহানা লিখেছেন, ‘এটা ওই ফকিন্নির বাচ্চাটা (হাসনাত আব্দুল্লাহ) না, যে আমাকে আওয়ামী লীগ বিষয়ক সম্পাদক বলেছে?’ এই মন্তব্যের সঙ্গে তিনি হাসনাত আব্দুল্লাহর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত থাকার বিভিন্ন ছবি ও প্রমাণও জুড়ে দেন। দুই নেতার এই ধরনের পাল্টাপাল্টি মন্তব্যে ফেসবুকে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা এবং তোলপাড় শুরু হয়েছে।
এই ঘটনার শুরু রবিবার (২৪ আগস্ট) নির্বাচন ভবনে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের শুনানির সময়। সেখানে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে এনসিপির নেতাদের ধাক্কাধাক্কি ও মারধরের ঘটনা ঘটে। এরপর বিকেলে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হাসনাত আব্দুল্লাহ অভিযোগ করেন, এই হামলা ছিল আগামী নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখলের একটি ‘টেস্ট ম্যাচ’।
সংবাদ সম্মেলনে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বিএনপির এমন অনেক ‘আওয়ামী লীগবিষয়ক সম্পাদক’ আছেন, যারা আওয়ামী লীগ থেকেও বেশি আওয়ামী লীগ। তিনি রুমিন ফারহানার সমালোচনা করে বলেন, ‘বিএনপির আওয়ামী লীগবিষয়ক সম্পাদক যারা রয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম রুমিন ফারহানা। আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, আওয়ামী লীগের ফ্ল্যাটভোগী এবং যারা গুণ্ডা দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে ঠাণ্ডা করে দিতে চায়, একটি প্রেসক্রিপটিভ ইলেকশনের দিকে আবার যেতে চায়, আমরা বিএনপির এই আওয়ামীবিষয়ক সম্পাদকদের বলব, আপনারা জনগণের পালসকে বুঝুন, ২৪-পরবর্তী জনগণের পালসকে বুঝুন। নতুবা আবার বাংলাদেশ সংকটের দিকে যাবে।’
/আশিক
প্রগতিশীলতার মুখোশ পরা লোকেরাই স্লাটশেমিং করে: হাসনাত আব্দুল্লাহ বিস্ফোরক মন্তব্য
নারীর রাজনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে তার শরীর, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত জীবনকে টেনে এনে 'স্লাটশেমিং' করা বা চরিত্র নিয়ে নোংরা মন্তব্য করার অধিকার কারও নেই। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই মন্তব্য করেছেন।
সোমবার (২৫ আগস্ট) তিনি নারীদের প্রতি স্লাটশেমিংয়ের বিরুদ্ধে নিজের দৃঢ় অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমি নিজে শ্রেণিঘৃণার শিকার হলেও রুমিন ফারহানাসহ যেকোনো নারীর প্রতি স্লাটশেমিংয়ের বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান ব্যক্ত করছি।’
ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, কোনো নারী বিএনপির হোক, এনসিপির হোক, বামপন্থী বা ডানপন্থী হোক, কিংবা কোনো দলই না করুক—তার রাজনৈতিক অবস্থান যা-ই হোক না কেন, তার শরীর, সম্পর্ক, পোশাক বা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নোংরা মন্তব্য করা রাজনীতির অংশ নয়। এটি পুরুষতান্ত্রিক ঘৃণার সবচেয়ে জঘন্য রূপ। তিনি আরও বলেন, এই ধরনের ঘৃণ্য চর্চা প্রায়শই প্রগতিশীলতার মুখোশধারী মানুষের কাছ থেকে আসে, যারা একদিকে নারীর অধিকারের কথা বলে, আর অন্যদিকে কোনো নারী তাদের রাজনৈতিক মতের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করলেই তার চরিত্রে আঘাত করে।
তিনি উদাহরণ হিসেবে রুমিন ফারহানা, তাসনিম জারা, সামান্থা, উমামা, তাজনুভা কিংবা মানসুরার মতো নারীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, তারাও এই ঘৃণ্য ট্র্যাডিশনের বাইরে নন। হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, কোনো দল বা মতের পক্ষে থাকলে স্লাটশেমিংকে গুরুত্ব না দেওয়া, আর বিপক্ষে থাকলে তাতে উৎসাহ দেওয়া—এই ধরনের দ্বিচারিতা আমাদের রাজনীতিকে শুধু কুরুচিপূর্ণ করে তোলে না, বরং নারীবিদ্বেষকে সমাজে স্বাভাবিক করে তোলে।
তিনি এই ঘৃণার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াকে একটি জরুরি রাজনৈতিক লড়াই হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, দল, মত, বা পরিচয় যা-ই থাকুক না কেন, এই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
/আশিক
‘মোদির বিরুদ্ধে মিছিল করা বাহার এখন মেয়েকে নিয়ে কলকাতায়’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পূর্নিমা রানী শীল লগ্নজিতা নামে এক তরুণী দাবি করেছেন যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মিছিল করা কুমিল্লার সাবেক এমপি আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার তার মেয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র তাহসীন বাহার সূচনাকে নিয়ে কলকাতার রাজারহাট নিউটাউনে লুকিয়ে আছেন।
শনিবার (২৩ আগস্ট) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “বাংলাদেশ সচিবালয় ঢাকা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়েছিল। এবং ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এই সেই কুকুর যে কি না আওয়ামী লীগের খেয়ে পরে মোদির সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় কাট মোল্লা নিয়ে মিছিল করে সে কেন ভারতের মাটিতে।”
ওই তরুণী আরও অভিযোগ করেন, “২০২১ সালে বাংলাদেশে দুর্গাপূজায় হামলার পেছনে বাংলাদেশি আওয়ামী লীগ নেতা বাহার উদ্দিন বাহার যিনি পূজা মণ্ডপে কোরআন রেখেছিলেন। তখন সারা বাংলাদেশে পুজোর বারোটা বাজিয়েছিল।” তিনি ভারত সরকার ও রাজ্য সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলেছেন, এই ধরনের ব্যক্তিকে সহযোগিতা করা ঠিক কি না। তিনি আরও বলেন, এই 'রাজাকার আলবদরকে' অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা হোক।
/আশিক
আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক অঙ্গনে রাখতে হবে: নুরুল হক নুর
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এক বছরে বর্তমান সরকার যে পরিস্থিতি তৈরি করেছে, আওয়ামী লীগ তা ১৬ বছরে করেছিল। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে, সামনে পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক হতে পারে। এই কারণে তিনি মনে করেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক অঙ্গনে রাখা প্রয়োজন।
সম্প্রতি একটি টেলিভিশন টক শোতে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, “কিছুদিন আগে বিআইজিডি ব্র্যাকের একটি জরিপে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের সমর্থন মাত্র ৭ শতাংশ। অর্থাৎ, একটি ন্যারেটিভ ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠিত করা হচ্ছে যে, পরবর্তী চূড়ান্ত নির্বাচনের আগে দেখানো হবে আওয়ামী লীগের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ জনসমর্থন আছে। সেক্ষেত্রে এই দলটিকে বাদ দিয়ে কীভাবে নির্বাচন সম্ভব?”
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেকাংশে পশ্চিমা বিশ্বের ওপর নির্ভরশীল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আমাদের যথাক্রমে ১০ বিলিয়ন ও ১৩ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য রয়েছে। এ অবস্থায় বিদেশিরা যদি বলে, ‘তোমরা যদি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি না করো, তাহলে আমরা তোমাদের দেশে শার্ট-প্যান্ট কেনা কমিয়ে দেবো।’ তখন ড. ইউনূস বা অন্যান্য রাজনীতিবিদদের অর্থনীতিকে সচল রাখতে এবং দেশকে পরিচালনা করতে হলে আওয়ামী লীগকে নিয়েই নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। এমন একটি পরিস্থিতি সামনে তৈরি হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
নুর বলেন, “আমরা যারা গণঅভ্যুত্থানের দাবিদার, তারা গত এক বছরে যে কাজগুলো করেছি, সেটি বাস্তবসম্মতভাবে আওয়ামী লীগকে আবার ফিরে আসার একটি সুযোগ করে দিয়েছে। এটিই বাস্তব।”
/আশিক
আদর্শ মা’র আশীর্বাদ: কাজ হারিয়ে এবার আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন চাইলেন জয়
অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয় তার সাম্প্রতিক ফেসবুক স্ট্যাটাসের জেরে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন। আমেরিকায় অবস্থানরত জয় তার পোস্টে রাজনৈতিক বিশ্লেষণ তুলে ধরেছেন, যেখানে তিনি আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে বাদ না রাখার পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন। তার এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
বুধবার (২০ আগস্ট) জয় তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তিনি দাবি করেন, বিদেশের মাটিতে তার নিরপেক্ষ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অনেকে পছন্দ করলেও বিএনপিকে আগামীতে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তিনি লেখেন, “আওয়ামী লীগের যতই দোষ থাকুক, একটা বিশাল শ্রেণির জনগণ আওয়ামী লীগের সাপোর্টার, তাদের বাদ রেখে ইলেকশন করলে সেই ইলেকশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন আসবে এবং ভবিষ্যতে বিভক্তি আরও বেশি তৈরি হবে।”
জয়ের এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেটিজেনরা তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। জাহিদ খান নামে একজন তার স্ট্যাটাসে লেখেন, “বিএনপি-জামায়াত ছাড়া ইতোপূর্বে যে নির্বাচনগুলো আওয়ামী লীগ সরকার করেছে, তখন তোমার এরকম প্রতিবাদী পোস্ট কোথায় ছিল?”
ইসমাইল হোসেন মন্তব্য করেন, “এটা একদম ক্লিয়ার, আপনি আওয়ামী লীগের কথা বলতেই এতো কিছু ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে লিখেছেন। আওয়ামী লীগ ছাড়া যা বলার বলেন সমস্যা নাই। আওয়ামী লীগ একটা সন্ত্রাসী সংগঠন, এরা সুযোগ পেলে দেশ আর দেশ রাখবে না।”
আবু তাহের চৌধুরী বলেন, “আওয়ামী লীগ এখন আর কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এরা দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশের মানুষকে গুম, খুন, নির্যাতন আর লুটপাট করে অবশেষে গণহত্যা চালিয়ে পলায়ন করেছে।”
জাবের এইচ সুমন বলেন, “আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশের অধিকাংশ দলকে চারটা নির্বাচন থেকে দূরে রেখেছে, আওয়ামী লীগকেও চারবার দূরে রাখতে হবে, প্রয়োজন হলে আইনের মাধ্যমে করা দরকার, তখন শিক্ষা হবে।”
দেলোয়ার হোসাইন ও মামুন হোসাইন-এর মতো অনেকেই জয়কে গত ১৬ বছরে সুযোগ-সুবিধা নেওয়ার কারণে এখন আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পক্ষে কথা বলছেন বলে অভিযোগ করেন। মুজাফ্ফার নামের একজন লেখেন, “আওয়ামী লীগের সময় তো বিড়ালের মতো চুপ করে ছিলি।”
টুটুল জহিরুল ইসলাম কটাক্ষ করে বলেন, “হা হা হা। ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ চাই।” তিনি আরও যোগ করেন, “আওয়ামী লীগ যখন ভোটারবিহীন একদলীয় নির্বাচন করেছিল, দিনের ভোট রাতে করেছিল তখন এই জাতীয় কোনো পোস্ট করে থাকলে প্লিজ এখানে স্ক্রিনশট যুক্ত করুন। শোনেন মিয়া ভাই, চামচামি একটা জন্মগত অসুখের নাম। আগে সুস্থ হতে হবে।”
সাদেকুল ইসলাম সরাসরি মন্তব্য করেন, “জয় আওয়ামী লীগের দালালের মতো কথা বলছো।” আহমেদ নুর বলেন, “জয় নিজের কথা বাইরের মানুষের নামে চালায়া দিয়েছে!”
এর আগে, ২০১৪ সালে জয় প্লট চেয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে ‘উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ নেত্রী’ ও ‘আদর্শ মা’ বলে সম্বোধন করে চিঠি লিখেছিলেন। ওই চিঠিতে তিনি নিজেকে ‘আপনার সুযোগ্য পুত্রের নামের আরেক পুত্র’ হিসেবে উল্লেখ করে পূর্বাচলে একটি প্লট পাওয়ার আবদার জানান। সেই চিঠি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে তিনি ব্যাপক সমালোচিত হন। স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে তিনি কাজ হারাতে শুরু করেন এবং ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধা জানানোয় তাকে ‘কালচারাল ফ্যাসিস্ট’ আখ্যা দিয়ে তার ছবিতে চুনকালি ও জুতা নিক্ষেপ করা হয়।
/আশিক
ফেসবুক পোস্টে রনির বিরুদ্ধে জুলকারনাইন সায়েরের ক্ষোভ
কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক গোলাম মাওলা রনিকে তীব্র সমালোচনা করে তাকে ‘পল্টিবাজ’ আখ্যায়িত করেছেন। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে তিনি এ মন্তব্য করেন, যা দ্রুতই নেটিজেনদের মধ্যে আলোচনার জন্ম দেয়।
জুলকারনাইন সায়ের লিখেছেন, মৃত মা-বাবাকে নিয়ে নোংরা ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করা অত্যন্ত অমানবিক এবং সভ্য সমাজে অগ্রহণযোগ্য কাজ। তার নজরে আসে, গোলাম মাওলা রনি প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের মৃত মাকে নিয়ে অবমাননাকর একটি পোস্ট দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ওই পোস্টে রনি যে ছবি ব্যবহার করেছেন সেটি আসলে পাকিস্তানি অভিনেত্রী মারিয়াম ওয়াহিদের ছবি। এভাবে বিভ্রান্তি তৈরি করে মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করাকে তিনি একেবারেই নিন্দনীয় হিসেবে অভিহিত করেন।
তিনি রনির রাজনৈতিক অতীতের কথাও স্মরণ করিয়ে দেন। জুলকারনাইন সায়ের উল্লেখ করেন, রনি একসময় আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০১৩ সালে ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের দুই সাংবাদিককে মারধরের অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছিল। তখনও তিনি একজন নির্বাচিত সংসদ সদস্যের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। সাংবাদিক হিসেবে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে চান না, তবে রাজনৈতিক অঙ্গনে গোলাম মাওলা রনি বহুল পরিচিত একজন ‘পল্টিবাজ’ নামেই খ্যাত।
তার পোস্টে আরও বলা হয়, রাজনীতিতে থাকলে সমালোচনা হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা গণতান্ত্রিক চর্চার অংশ। কিন্তু সেই সমালোচনার জবাবে যদি কেউ মৃত মা-বাবাকে নিয়ে এত জঘন্য মন্তব্য করেন, তবে তা রাজনৈতিক নৈতিকতার চরম অবক্ষয়। তার ভাষায়, “আপনি যেহেতু রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, আপনাকে নিয়ে সমালোচনা হবেই। কিন্তু সেই সমালোচনার প্রতিক্রিয়ায় মৃত ব্যক্তিকে টেনে এনে গালাগাল করা মানসিক দারিদ্র্যের পরিচায়ক। যদি সত্যিই এমন মনোভাব থাকে তবে রাজনীতি ছেড়ে নিষিদ্ধ পল্লীর তত্ত্বাবধায়ক ধাঁচের কোনো কাজ করা হয়তো আপনার জন্য বেশি উপযুক্ত।”
জুলকারনাইন সায়েরের এই বক্তব্য প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। অনেকেই তার বক্তব্যের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করতে গিয়ে ব্যক্তিগত জীবনের মৃত মা-বাবাকে টেনে আনা শুধু অনৈতিকই নয়, এটি একটি জঘন্য দৃষ্টান্ত। ফেসবুক ও অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে অসংখ্য ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, রাজনীতিতে ভিন্নমত থাকাটা স্বাভাবিক, কিন্তু মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে কটূক্তি করা কোনোভাবেই সভ্য সমাজের আচরণ হতে পারে না।
-রাফসান
‘মুজিব আমল ছিল স্বৈরতন্ত্রের অন্ধকার’: ইতিহাসের ভিন্ন চিত্র তুলে ধরলেন সায়ের
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের অভিযোগ করেছেন যে, ১৫ আগস্টের শ্রদ্ধা নিবেদনের আড়ালে একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়েছে। তিনি বলেন, এটি ছিল একটি ‘ওয়েল কো-অর্ডিনেটেড ক্যাম্পেইন’, যার উদ্দেশ্য ছিল জুলাই বিপ্লবের গণহত্যার বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া এবং আওয়ামী লীগের অপকর্ম আড়াল করা।
জুলকারনাইন সায়েরের মতে, ১৫ আগস্টের শ্রদ্ধা নিবেদনের বেশিরভাগ পোস্টই আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের মিত্র, অর্থের বিনিময়ে কাজ করা বা বিজ্ঞাপন জগতের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে করা হয়েছে। এই প্রচারণার মূল উদ্দেশ্য ছিল শেখ মুজিবকে এককভাবে মহিমান্বিত করা এবং আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৬ বছরের ‘অত্যাচার, হত্যাযজ্ঞ ও অপকর্ম’ থেকে জনগণের মনোযোগ সরিয়ে নেওয়া।
জুলকারনাইন সায়ের তার পোস্টে শেখ মুজিবের ১৯৭২-১৯৭৫ সালের শাসনকালের কঠোর সমালোচনা করে লেখেন, তার শাসন মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নকে ‘স্বৈরতন্ত্রের অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছিল’। তিনি রক্ষীবাহিনীর গঠন, প্রায় ৪০ হাজার মানুষকে হত্যা, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ মানুষের মৃত্যু এবং দুর্নীতির মতো বিষয়গুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের হত্যাকাণ্ড ছিল মুজিবের ব্যর্থতা ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জমা হওয়া ক্ষোভের বিস্ফোরণ।
জুলকারনাইন সায়ের অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা একটি সুপরিকল্পিত প্রচারণার মাধ্যমে এই কাজটি করেছেন। তিনি বলেন, এই প্রচারণার অংশ হিসেবে এমন সেলিব্রেটিদের দিয়ে পোস্ট করানো হয়েছে যারা প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগপন্থি নন, যাতে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয়। তিনি কয়েকটি নির্দিষ্ট নামও উল্লেখ করেন এবং অভিযোগ করেন যে, একটি নির্দিষ্ট ইউটিউবার ও সাংবাদিকের মাধ্যমে এই প্রচারণা পরিচালিত হয়েছে। তিনি সরকারকে এই ষড়যন্ত্রের গভীরে তদন্ত করার আহ্বান জানান।
পাঠকের মতামত:
- জাতীয় পার্টির পাশাপাশি জামায়াতকেও কাঠগড়ায় তুললেন রুমিন ফারহানা
- পিআর পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলে রিজভী: ‘জনগণ তো এটা চায় না’
- নুরের ওপর হামলা প্রমাণ করে দেশ এখনও স্বৈরাচারমুক্ত নয়: দুদু
- অন্তর্বর্তী সরকার এখন বিএনপি ও জামায়াতের নির্দেশে চলছে: সামান্তা শারমিন
- চীনের সামরিক মহড়া: প্রকাশ্যে এলো নতুন পারমাণবিক অস্ত্র ও প্রযুক্তি
- ডাকসু নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, নির্ধারিত তারিখেই ভোট
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ভ্যালু, ভলিউম ও ট্রেডে শীর্ষ ২০ কোম্পানি
- ডিএসই–৩০ সূচকের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর লেনদেনের চিত্র
- বাংলাদেশি ওষুধের সাফল্য: যুক্তরাজ্যে রেনেটার নতুন পদচারণা
- ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ২০২৪ সালের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন
- বেইজিংয়ে একসাথে শি–পুতিন–কিম এর ঐতিহাসিক মুহূর্ত
- বলিউডের তারকাদের ফ্লোরাল ফ্যাশন: ঋতুভেদে সৌন্দর্যের নতুন সংজ্ঞা
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের ঘাঁটি দখল
- ঢাবি শিক্ষার্থী আলী হুসেনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
- বাঘি ৪: মরুভূমির বুকে হারনাজের আগুনঝরা রূপ
- সৌদি আরবে মূল পর্বের স্বপ্নে যাত্রা শুরু বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলের
- পাকিস্তানে একদিনে তিন হামলা: নিহত অন্তত ২৫
- কাস্টমস-ভ্যাট-আয়করের জটিলতা সমাধানে এনবিআরের নতুন উদ্যোগ
- দেড় বছর পর ঢাকায় স্থায়ী রাষ্ট্রদূত পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- রোনালদোর শেষ বিশ্বকাপ স্বপ্ন শুরু হচ্ছে
- শেয়ারবাজারে সূচকের উত্থান, লেনদেনে গতি
- যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আস্থার শীর্ষে এএইচজেড
- মুসলিম উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী সম্পত্তি ভাগাভাগির নিয়ম
- লেনদেনহীন সকালে শেয়ারবাজারে নীরবতা নেমে এল
- নিউ লাইন ক্লোদিংস নিয়ে শেয়ারবাজারে নতুন প্রশ্ন
- জার্মানিতে নানা আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- ইশরাক-চাশত-আওয়াবীন: কোন সময় কত রাকাআত পড়বেন?
- স্টার্ট-আপের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন তহবিল
- গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে সংশোধনী, পালিয়ে থাকা নেতাদের জন্য কড়া নিয়ম
- নোয়াখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুরের অবৈধ সম্পদের পাহাড়
- আজকের খেলাধুলার সরাসরি সম্প্রচারসূচি
- আমি বেঁচে আছি: ডোনাল্ড ট্রাম্প
- নুরুল হক নূর কে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের জরুরি নির্দেশ
- ভয়াবহতার রেশ কাটতে না কাটতেই আফগানিস্তানে ফের ভূমিকম্প
- সিলেটে জব্দ হওয়া সাদাপাথর এবার নিলামে
- ডিবি প্রধান হারুনকে ‘জ্বীন’ ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী: মামুন
- বিসিবি সভাপতি পদে দুই সাবেক অধিনায়কের লড়াই, প্যানেলে তামিম ইকবাল
- নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন তুললেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান
- আলোচনার টেবিলে ভিন্ন দাবি, নির্বাচনের পথে নতুন কোন সংকেত?
- ধর্ষণের হুমকি: ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন উমামা ফাতেমা
- রাজধানীর মৌচাকে মসজিদে অগ্নিকাণ্ড
- খুলনা শিপইয়ার্ড সড়কে অভিনব প্রতিবাদ: ধানের চারা রোপণ ও লাল কার্ড
- আজ রাতে দেশের ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, সতর্কতা জারি
- জাতীয় পার্টিকে রক্ষা করা বিএনপির কাজ নয়: রুহুল কবির রিজভী
- ভূমিকম্প বিধ্বস্ত আফগানিস্তান: দুর্গম এলাকায় এখনো চলছে উদ্ধারকাজ
- বেগম জিয়া নিরাপদ,তারেক রহমানও নিরাপদ থাকবেন: হান্নান মাসউদ
- নুরের ওপর হামলায় জামায়াত জড়িত: ছাত্রদল নেতা আমানউল্লাহর
- আবারও সিটি স্ক্যানের জন্য নেওয়া হচ্ছে নুরকে, উদ্বেগ বাড়ছে
- ভবিষ্যতে সরকারপ্রধানদের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা উচিত: ফারুকী
- জ্ঞান ফিরেছে নুরুল হক নুরের
- "জাতীয় নাগরিক পার্টি আসলে ইউনূসের দল, জামায়াতই দেশ চালাচ্ছে"
- ছেলের আত্মহত্যার জন্য দায়ী ChatGPT’: কাঠগড়ায় OpenAI
- ২৭ আগস্ট ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আস্থার শীর্ষে এএইচজেড
- ২৭ আগস্টের বন্ড মার্কেট আপডেট: কিছু বন্ডে দরপতন, বেশিরভাগই স্থবির
- ২৮ আগস্ট দরপতনের তালিকায় শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- জুলাই সনদ নিয়ে মতভেদ চরমে, আজ তিন দলের সঙ্গে বৈঠক অন্তর্বর্তী সরকারের
- ১ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৮ আগস্ট শীর্ষ ১০ গেইনার তালিকা
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আজকের লেনদেন: বাজারের সামগ্রিক বিশ্লেষণ
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আজকের লেনদেনের সামগ্রিক বিশ্লেষণ
- ০১ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ডিএসই ব্লক মার্কেটে বড় লেনদেন
- সংসদ ভবনে আগুন দিল বিক্ষোভকারীরা