সুষ্ঠু নির্বাচনও একতরফা হতে পারে: ব্যারিস্টার ফুয়াদ

নির্বাচনে রাজনৈতিক টানাপোড়েন থাকলেও তা পিছিয়ে যাবে বলে মনে করেন না এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, রাজনীতিতে নানা কৌশল থাকলেও তিনি আশা করেন, নির্বাচন শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত সময়েই হবে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, দলগুলোর মধ্যকার অভ্যন্তরীণ মতবিরোধের কারণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনও একতরফা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, বিএনপির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো প্রতিটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো প্রার্থী খুঁজে বের করা। তার মতে, সুষ্ঠু নির্বাচন হলেও প্রার্থী সংকটের কারণে এটি একতরফা হতে পারে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে দলগুলোর মধ্যে গভীর মতবিরোধ রয়েছে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন, বিএনপি চাইছে আগামী সংসদ দুই বছরের মধ্যে এই সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করবে, কিন্তু অন্য দলগুলো এতে একমত নয়। বিশেষ করে জামায়াত ও এনসিপি পিআর (Proportional Representation) পদ্ধতি নিয়ে দৃঢ় অবস্থানে রয়েছে।
ফুয়াদ বলেন, জামায়াত এবং এনসিপি বিএনপির পরে দেশের দুটি সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। তারা যদি পিআর পদ্ধতির মতো ইস্যুতে নির্বাচন বর্জন করে, তাহলে নির্বাচন একতরফা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, "অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কি এই দায়টা নিয়ে একটা ভালো নির্বাচন করবে কিনা?" তিনি মনে করেন, এই টেনশনগুলো সমাধানযোগ্য এবং বিএনপিকে এখন রাষ্ট্রনায়কের মতো নেতৃত্ব দেখাতে হবে।
‘ভাই’ ডাকার জেরে এমন ঘটনা, দেখে অবাক নেটিজেনরা
রাখি উৎসবে ভাই-বোনের মজার ঝগড়া ভাইরাল, হাস্যরসের ছোঁয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
রাখি বন্ধন উপলক্ষে দেশের অনেক পরিবারের ঘরে ঘরে আনন্দের মাতম দেখা যায়। তবে অনেকেই এই উৎসবে মনখারাপের সঙ্গেও জড়িয়ে পড়েন, কারণ তাদের কোনো ভাই, দাদা কিংবা বোন নেই। মাঝে মাঝে রক্তের সম্পর্ক না থাকলেও মেয়েরা এমন কাউকে ভাই বলে রাখি পরিয়ে দেন, যা কখনো কখনো হাসির উৎসব হলেও অনেকের চোখে রাগ জন্মায়।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে, যা নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
ভিডিওতে দেখা যায়, একটি স্কুটারে করে যাচ্ছিলেন এক তরুণী ও আরেক যুবক। পথ চলার সময় পাশের আরেক যুবকের সঙ্গে তাদের স্কুটারের সংঘর্ষের সুযোগ তৈরি হয়, কিন্তু তারা সময়মতো সতর্ক হয়ে দুর্ঘটনা এড়াতে সক্ষম হয়। এরপর ওই দুই যুবকের মধ্যে দোষ কার—এই নিয়ে কথাকাটাকাটি শুরু হয়।
হঠাৎ ওই পাশের যুবক বললো, “আমার কোনো বোন নেই, তাই তাকে টেনে আনবেন না।”
এ কথা শুনে তরুণী স্কুটার থেকে নেমে ওই যুবকের কাছে গিয়ে বলেন, “আপনার কোনো বোন নেই, তাই আমি আজ থেকে আপনার বোন হয়ে যাবো। আমি আপনাকে রাখি পরিয়ে দেব।”
যুবক প্রশ্ন করে, “সত্যিই? আপনি আমার বোন হবেন?”
এরপরই অপ্রত্যাশিতভাবে তিনি তরুণীর হাত ধরে চড়-থাপ্পড় শুরু করেন।তরুণীকে মারতে মারতেই যুবক বলেন, কেন পরপুরুষের সঙ্গে স্কুটার করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি? মারতে মারতেই বলেন, এবার পরিবারকেও জানিয়ে দেবেন তার কীর্তি।
এমনকি স্কুটার থেকে ওই যুবককে টেনে নামিয়েও মারধর শুরু করেন ওই যুবক। মারতে মারতে বলেন, ‘তোমার সাহস তো কম নয়। আমার চোখের সামনে দিয়ে আমার বোনের সঙ্গেই ঘোরাঘুরি করছ! কেন ঘুরছিল বলো?’
অবশেষে আহত অবস্থায় তরুণী হাত জোড় করে ক্ষমা চান এবং বলেন, “আমি আর এমন করব না।”
ভিডিওটি মজার ছলে তৈরি হলেও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেছে এবং নেটিজেনরা নানা রকম মন্তব্য করছেন।
ভিডিওটি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন সুলভ মৌলিক নামে এক ব্যক্তি। হাজার হাজার লাইক ও কমেন্ট হয়েছে, যেখানে অনেকেই হাসিমুখে মন্তব্য করেছেন, আবার কেউ বলেছেন, “ভাই-বোনের মধ্যে এমন বন্ধুত্বই হওয়া উচিত।”
নেটিজেনদের মধ্যে ভিডিওটি মজার এবং প্রাঞ্জল বন্ধুত্বের এক চমৎকার উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সূত্র : আজকাল
নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রের ভুল খুঁজে পেলেন বাংলাদেশের আফসার আলী
বাংলাদেশের পঞ্চগড়ের এক বিজ্ঞান গবেষক ও যন্ত্রবিদ আফসার আলী বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজাক নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র ভুল দাবি করেছেন। নিউটনের গতির তিনটি সূত্রের মধ্যে তিনি প্রথমটিকে অসম্পূর্ণ, দ্বিতীয়টিকে সঠিক এবং তৃতীয়টিকে কাল্পনিক বলে অভিহিত করেছেন।
আফসার আলীর বাড়ি পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া উপজেলার আজিজনগর গ্রামে। পেশায় তিনি যন্ত্রবিদ, দীর্ঘদিন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে নিজস্ব গবেষণায় নিয়োজিত। তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে খরচবিহীন ইঞ্জিন তৈরির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যেখানে তাপশক্তি বা জ্বালানী ছাড়া ইঞ্জিন চলার দাবি রয়েছে। গবেষণার এক পর্যায়ে তিনি নিউটনের মহাকর্ষ ও গতিসূত্রগুলোতে ত্রুটি খুঁজে পেয়েছেন।
নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র অনুযায়ী, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণা একে অপরকে আকর্ষণ করে, যার বলের মান কণাগুলোর ভরের গুণফল এবং তাদের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের বিপরীতানুপাতে নির্ধারিত হয়। আফসার আলী এই সূত্রটি ভুল দাবি করে বলেন, এটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়।
গতির প্রথম সূত্রে বাহ্যিক বলের উল্লেখ থাকলেও সেই বল কোথা থেকে আসবে বা কে প্রয়োগ করবে তা স্পষ্ট নয় বলেও তিনি অভিযোগ করেন, এজন্য এটি অসম্পূর্ণ। দ্বিতীয় সূত্র তিনি পুরোপুরি সঠিক বলে মেনে নেন। তবে তৃতীয় সূত্রকে তিনি যুক্তি ছাড়া ‘কাল্পনিক’ উল্লেখ করেন এবং বলেন, বাস্তবে প্রতিটি ক্রিয়ার সঙ্গে ঘর্ষণ বা বাধা জড়িত থাকায় তিন নম্বর সূত্রের বর্ণনা বাস্তবতা থেকে দূরে।
১৯৭৫ সালে এসএসসি পাশ করেন আফসার আলী। এরপর ১৯৭৮ সালে ঠাকুরগাঁও টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে দুই বছরের একটি কোর্স শেষ করেন। ১৯৭৯ সালে চাকরি শুরু করেন। ১৯৮৯ সালে তিনি ইঞ্জিন চলাচলের নতুন সূত্র আবিষ্কার করেন, যা তিনি সঠিক প্রমাণ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তিনি বিজ্ঞানের বিভিন্ন প্রবন্ধ ও বই লিখেছেন, যদিও সেগুলো এখনও প্রকাশ পায়নি। আফসার আলী তার সূত্রগুলো প্রকাশ এবং নিউটনের ত্রুটিগুলো সংশোধনের আহ্বান জানিয়েছেন।
/আশিক
ফেসবুক প্রেমে ফাঁদ, ৯ কোটি রুপি হারালেন বৃদ্ধ
৮০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ মুম্বাইয়ে অনলাইন প্রেমের ফাঁদে পড়ে প্রায় ৯ কোটি রুপি হারিয়েছেন। দুই বছরের দীর্ঘ সাইবার প্রতারণায় মোট ৭৩৪টি লেনদেনে এই বিপুল অর্থ তার হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে অসুস্থ অবস্থায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে বৃদ্ধের সঙ্গে ফেসবুকে ‘শার্ভি’ নামে এক নারীর পরিচয় হয়। পরবর্তীতে হোয়াটসঅ্যাপে তাদের কথোপকথন শুরু হলে ওই নারী তার সন্তানদের অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে অর্থ চাইতে শুরু করেন। এরপর ‘কবিতা’, ‘দিনাজ’ ও ‘জেসমিন’ নামের আরও তিন নারী সেজে তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং নানা অজুহাতে অর্থ হাতিয়ে নেন।
পুলিশের ধারণা, আসলে এই চার নারী পরিচয়ের ছদ্মবেশে একই প্রতারক দলের সদস্য। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৮ কোটি ৭০ লাখ রুপি হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। সমস্ত সঞ্চয় শেষ হওয়ার পর বৃদ্ধ পুত্রবধূ ও ছেলের কাছ থেকেও টাকা ধার করেন।
বৃদ্ধ নিজে প্রতারণার বিষয়টি টের পেয়ে ২২ জুলাই মুম্বাই পুলিশের কাছে সাইবার অপরাধের অভিযোগ করেন। বর্তমানে মুম্বাই পুলিশ এই ঘটনায় তদন্ত চালাচ্ছে।
/আশিক
যোগ্য নেতৃত্ব ও স্বস্তিকর বাংলাদেশ চায় মানুষ: আজহারির বার্তা
৩৬ জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে আজহারি: ‘স্থিতিশীল বাংলাদেশ ও ন্যায়ভিত্তিক শাসনব্যবস্থা এখন সময়ের দাবি’
জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক ড. মিজানুর রহমান আজহারি বলেছেন, “৩৬শে জুলাই বা ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। এই দিনে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে দীর্ঘ এক জুলুমের শাসনের অবসান হয়।”
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
আজহারি বলেন, “অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে দেশের টালমাটাল অর্থনীতি যেভাবে সামাল দেওয়া হয়েছে, তাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে ‘ইউনূস সরকার’ সংস্কারের পথে যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও এই সংস্কার পরিকল্পনায় কোনো গুরুত্বপূর্ণ খাত উপেক্ষিত হয়েছে কি না, তা যাচাই করা দরকার। বিতর্কিত এক বা একাধিক কমিশনের প্রতিবেদন নতুন করে মূল্যায়ন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। একটি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মূল্যবোধ ও আকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া যায় না। তেমন ভুল হলে ভবিষ্যতে আবারও ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।”
রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, “বাংলাদেশের জনগণ এখন পরিচ্ছন্ন, প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতি দেখতে চায়। হানাহানি, মারামারি বা বিভাজনের রাজনীতি থেকে মানুষ মুক্তি চায়। একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দেশকে আরও এগিয়ে নিতে পারে।”
তিনি বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশার কথাও তুলে ধরেন। বলেন, “এই দেশের মানুষ স্বাধীনভাবে নিজ নিজ আদর্শ ও বিশ্বাস অনুযায়ী চলতে চায়। কোনো বৈদেশিক শক্তির প্রভাব বা আধিপত্য তারা মেনে নেয় না। বৈষম্যহীনভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ ও নিরাপত্তা প্রত্যেক নাগরিকের প্রাপ্য। পথে-ঘাটে তারা নিরাপত্তাহীনতায় পড়তে চায় না।”
সবশেষে ড. আজহারি বলেন, “আমরা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন আমাদের যোগ্য ও ন্যায়পরায়ণ নেতৃত্ব উপহার দেন। দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশে আমরা যেন শান্তিতে বসবাস করতে পারি। মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারি বিশ্ব দরবারে। আসুন, ঐক্যবদ্ধভাবে জুলুম, আধিপত্যবাদ ও ফ্যাসিবাদের অবসান ঘটিয়ে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যাই। ইনশাআল্লাহ।”
/আশিক
হঠাৎ ভাইরাল: করপোরেট ছবি থেকে রাতারাতি তারকা জাপানি নারী সাওরি আরাকি
জাপানের নাগরিক সাওরি আরাকি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি মাত্র ছবি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে উঠেছেন। ‘সাও’ (SAO) নামে পরিচিত এই নারী শুধু একটি করপোরেট ছবি পোস্ট করেছিলেন এক্স (পুরোনো টুইটার)-এ, আর সেটিই তাকে এনে দিয়েছে বিস্ময়কর জনপ্রিয়তা।
ছবিটিতে দেখা যায়—ধূসর রঙের আঁটসাঁট স্যুট, সাদা শার্ট, হাতে ল্যাপটপ, হালকা গালফোলানো ও লাজুক চোখে তাকানো এক নারী দাঁড়িয়ে আছেন। পেছনে বাঁধা চুল ও কপালের সামনে ছাঁটা চুলে তার চেহারায় একধরনের মার্জিত সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। গত ২৫ জুলাই পোস্ট করা ছবির ক্যাপশন ছিল শুধুই “গুড মর্নিং”, কিন্তু এর প্রভাব ছিল অভাবনীয়—৮ কোটির বেশি ভিউ, ২ লাখ ২৮ হাজার লাইক, ১৬ হাজার রিপোস্ট এবং আড়াই হাজার মন্তব্য।
জাপানি সংবাদমাধ্যম টোকিও উইকেন্ডার-এর তথ্য অনুযায়ী, ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্বজুড়ে তৈরি হয়েছে মিম, মুগ্ধতা আর তুলনা। অনেকেই তাকে মার্কিন অভিনেত্রী সিডনি সুইনির সঙ্গে তুলনা করছেন।
পরবর্তীতে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেন সাওরি আরাকি। বর্তমানে তিনি জাপানে একটি অফিসে কাজ করছেন। পাশাপাশি মডেল ও অভিনেত্রী হিসেবেও যুক্ত রয়েছেন। আগে তিনি ‘টোকিও গার্লস ব্রাভো’ নামক জে-পপ গার্ল গ্রুপের সদস্য ছিলেন এবং ‘আরাকি সাওরি’ নামে পারফর্ম করতেন।
১৯৯৬ সালের ১৩ মে জাপানের নাগাসাকি শহরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ভাইরাল হওয়ার এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এখন নিজের পরিচিতি আরও বিস্তৃত করছেন সাওরি। তিনি ইনস্টাগ্রামে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছেন এবং তার অনুসারীর সংখ্যা ইতোমধ্যে ২ লাখ ২৪ হাজার ছাড়িয়েছে। তার মার্জিত চেহারা, ভদ্র আচরণ এবং স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের মুগ্ধ করেছে।
সাওরি জানিয়েছেন, ভাইরাল হওয়া ছবিটি মূলত একটি করপোরেট ফটোশুটের অংশ ছিল। বিশ্বজুড়ে এভাবে আলোচনায় আসার পর তিনি একটি অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল খোলার ঘোষণাও দিয়েছেন।
/আশিক
বর্তমান সরকারের দৃশ্যমান কোনো অর্জন নেই: আনিস আলমগীর
সাংবাদিক ও কলামিস্ট আনিস আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি মানুষের আর কোনো প্রত্যাশা নেই। তার মতে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে নাগরিকরা এখন কেবল অপেক্ষা করছে কবে এই সরকার বিদায় নেবে।
একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের টকশোতে অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। আলোচনায় আনিস আলমগীর বলেন, “গত এক বছর ধরে দেশে যে অবস্থা চলছে, তাতে মানুষ বুঝে গেছে এই সরকারের কাছ থেকে আর বড় কিছু আশা করার সুযোগ নেই। এখনকার সরকার দৃশ্যমান কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারেনি।”
তিনি বলেন, “ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় অনেক দৃশ্যমান কাজ দেখা গেছে। কিন্তু বর্তমান সরকারের একমাত্র দৃশ্যমান কাজ হলো ড. ইউনূসের কর মওকুফ। ৬৬৬ কোটি টাকা কর মওকুফ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।”
আনিস আলমগীর আরও বলেন, “গ্রামীণফোনকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া, ম্যানপাওয়ার রপ্তানির ওপর জোর, গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা—এসব ছাড়া তেমন কিছু দৃশ্যমান নয়।”
তিনি অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের বক্তব্য তুলে ধরে বলেন, “ড. দেবপ্রিয় সরকারের খুব ঘনিষ্ঠ একজন। তিনি নিজেই বলেছেন, এই সরকারের এখন এক্সিট নেওয়ার সময় এসেছে। কীভাবে তা করা হবে, সেই পরিকল্পনাই এখন করা উচিত। তাদের ঘনিষ্ঠরাও বলছে, সরকার যা করতে চায়, তা সফল হবে না। বরং দ্রুত নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়াই সমীচীন।”
/আশিক
অ্যান্ড্রয়েড কিনতেও যাদের সামর্থ্য ছিল না, আজ তাদের হাতে আইফোন— মন্তব্য ওসমান হাদীর
সংসদীয় রাজনীতিতে সততা ও স্বচ্ছতার আহ্বান ইনকিলাব মঞ্চের
নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সততা ও স্বচ্ছতার দাবি জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদী। শনিবার (২ আগস্ট) এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত সততা ও নৈতিকতা ছাড়া কোনো পরিবর্তন টেকসই হতে পারে না।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “একজন মানুষ যিনি কিছুদিন আগেও অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে ধার করতেন, আজ তার হাতে আইফোন আসে কীভাবে—এ প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। যারা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চায়, তাদের জীবনযাপনেও স্বচ্ছতা থাকতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা যদি নিজেদের ভেতরে সংস্কার না আনতে পারি, তবে অন্যদের পরিবর্তনের কথা বলার অধিকার আমাদের নেই। আজকের অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা থাকলে ভালো হতো, কারণ উনি ভালো মানুষ হলেও তিনি নিজেই অসুস্থ। তাহলে পুরো জাতির স্বাস্থ্য তিনি কীভাবে ঠিক করবেন?”
তিনি জানান, ৫ আগস্টের আগেই ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পড়ে থাকা ছয় শহীদের মরদেহ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফনের দাবি জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। তিনি বলেন, “সরকার জানিয়েছে ৪ আগস্ট দাফনের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু যদি তা না হয়, আমরা আবারও ঘেরাও কর্মসূচি দেবো।”
রাজনৈতিক নেতাদের উদ্দেশে শরিফ হাদী বলেন, “আপনারা যদি মনে করেন হাসিনার পতনের পর ক্ষমতা আপনাদের হাতে এসেছে, তাই এখন তরুণদের কথা বলার সুযোগ বন্ধ করবেন—তাহলে ভুল করছেন। আল্লাহর ওয়াস্তে তওবা করেন। এই তরুণদের কণ্ঠ বন্ধ করতে চাইলে, আপনাদের কণ্ঠও বন্ধ হয়ে যাবে—এটা মনে রাখবেন।”
তিনি বলেন, “হাসিনার বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছিল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু আজ অনেকেই দুর্নীতিতে জড়িয়ে যাচ্ছে। যে ভাই এক বছর আগে ৪০০ টাকার টি-শার্ট পরতেন, এখন তিনি ৫ হাজার টাকার টি-শার্ট কোথা থেকে কিনেন? এসব প্রশ্ন উঠতেই পারে।”
তিনি আরও বলেন, “যদি কেউ রাজপথে আন্দোলন করে, তারপর সেই অর্জন বিক্রি করে বাইক, আইফোন বা ফ্ল্যাট কেনে—তাকে আমরা ছাড় দিচ্ছি না। আমাদের নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি হবে সত্য, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক।”
/আশিক
লোকাল বাসে তারেক রহমান, সাধারণ জীবনধারায় প্রশংসিত নেটদুনিয়ায়
যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কয়েকটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে তাকে লন্ডনের লোকাল বাসে যাতায়াত করতে দেখা গেছে। ছবিগুলো প্রকাশের পর নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়।
ছবিগুলো তোলা হয়েছে স্থানীয় সময় শুক্রবার, ১ আগস্ট। এক ছবিতে দেখা যায়, লন্ডনের উত্তরের একটি বাসস্টপে মোবাইল হাতে দাঁড়িয়ে আছেন তারেক রহমান। তার পরনে ছিল হালকা নীল রঙের শার্ট, খাকি প্যান্ট এবং সাধারণ স্নিকার্স। আরেক ছবিতে তাকে লাল রঙের ডাবল-ডেকার বাসে অন্যান্য যাত্রীদের সঙ্গে ওঠতে দেখা যায়।
বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে ছবিগুলো শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখা হয়, “আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যুক্তরাজ্যে বসবাসকালীন কোনো ভিআইপি সুবিধা গ্রহণ না করে সাধারণ মানুষের মতো লোকাল বাসে চলাচল করেন। যা তার বিনয়, সাধারণ জীবনধারা ও জনগণের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্কের প্রতিচ্ছবি।”
এই ছবি ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ প্রশংসা করেছেন, আবার কেউ বিষয়টি দেখেছেন রাজনৈতিক বার্তা দেওয়ার কৌশল হিসেবে।
মোহাম্মদ শামসুদ্দিন নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান, বাংলাদেশের প্রাণ।” আরেকজন, মোশারফ নামের একজন মন্তব্য করেছেন, “তরুণ যুবকের আইডল।”
বিএনপির পোস্টটি শেয়ার করার আট ঘণ্টার মধ্যে এতে ৩৮ হাজারের বেশি প্রতিক্রিয়া এসেছে। মন্তব্য করেছেন ৪ হাজার ৩শ’র বেশি ব্যবহারকারী এবং শেয়ার হয়েছে ৫ হাজার ৭শ’র বেশি বার।
এই ঘটনাটি তারেক রহমানের সাধারণ জীবনযাপন ও জনসংযোগের বার্তা তুলে ধরার পাশাপাশি রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
/আশিক
নাহিদ-জুলকারনাইন দ্বন্দ্বে সামনে এলো রিয়াদ
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এবং আল-জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের মধ্যে সম্প্রতি একটি বিতর্ক জন্ম নিয়েছে, যার কেন্দ্রে রয়েছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম আলোচিত মুখ সাদিক কায়েম এবং ছাত্রশিবিরের ভূমিকা। দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যের কারণে এই ঘটনাটি রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করেন, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে পরিকল্পনা ও প্রভাব বিস্তার করা হয়, এবং সাদিক কায়েম ঐ অভ্যুত্থানে যে ভূমিকার দাবি করেন, তা বাস্তবের সঙ্গে মেলে না। তিনি সাদিকের বক্তব্যকে 'মিথ্যাচার' আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘গুরুবার আড্ডা’ পাঠচক্র এবং ঢাবি ছাত্র অধিকার ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু অংশের মিলিত উদ্যোগেই ছাত্রশক্তি গঠিত হয়। তার ভাষ্য অনুযায়ী, শিবিরের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলেও তা কখনো রাজনৈতিক নেতৃত্বে বা দিকনির্দেশনায় রূপ নেয়নি।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ৫ আগস্টের অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর শিবিরের পৃষ্ঠপোষকতায় সাদিক কায়েম নিজেকে সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দিতে শুরু করেন, যদিও পূর্বে তিনি এ ধরনের কোনো ভূমিকায় ছিলেন না। তার দাবি, শিবিরের ভূমিকার কারণে তাকে প্রেস ব্রিফিংয়ে বসানো হলেও, সাদিক ও তার অনুসারীরা অভ্যুত্থানের মূল নেতৃত্বের কৃতিত্ব কৌশলে নিজের দখলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন।
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগটি আসে সামরিক হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে। নাহিদ ইসলাম দাবি করেন, গত বছরের ২ আগস্ট রাতে জুলকারনাইন সায়েরের একটি গ্রুপ সেনাবাহিনীর এক অংশের সহায়তায় একটি সামরিক ক্যু বাস্তবায়নের চেষ্টা করে। তার ভাষায়, ছাত্র সমন্বয়কদের একটি 'সেইফ হাউজে' আটকে রেখে তাদের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয় যেন তারা একতরফাভাবে সরকার পতনের ঘোষণা দিয়ে এনসিপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে। কিন্তু এনসিপির অবস্থান ছিল পরিষ্কার ক্ষমতা হস্তান্তর কোনোভাবেই সেনাবাহিনীর কাছে দেওয়া যাবে না। তিনি সতর্ক করেন, তেমন কিছু হলে আরেকটি 'এক-এগারো' পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দেবে, যা কেবল আওয়ামী লীগকে ফিরে আসার সুযোগ দেবে।
এই অভিযোগের পরপরই সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের নিজের ফেসবুক পেজে পাল্টা বক্তব্য দেন। তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন, সাদিক কায়েম একজন সৎ এবং আন্দোলনের প্রথম সারির নেতা ছিলেন, যার বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত একটি দুর্নীতির অভিযোগও ওঠেনি। তিনি নাহিদের বক্তব্যকে ‘মুখরোচক, চটকদার আলোচনা’ বলে আখ্যায়িত করে প্রশ্ন তোলেন, এতে করে কি নিজেদের গোপন সত্য আড়াল করা যাবে?
জুলকারনাইন আরও বলেন, তিনি সাদিক কায়েমের অবদানকে ছোট করার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, কারণ ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সময় যারা মাঠে ছিলেন, তারাই প্রকৃত নেতৃত্ব দিয়েছে। তিনি নাহিদের উদ্দেশে পাঁচটি প্রশ্ন ছুড়ে দেন, যার মধ্যে রয়েছে ছাত্রশক্তির ঢাবিতে লোকবল কত ছিল, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের সংগঠন ছিল কিনা এবং সাদিক কায়েমের অবদান ছাড়া আদৌ কি অভ্যুত্থান সম্ভব ছিল?
সবশেষে তিনি একটি বড় দাবি খণ্ডন করেন। নাহিদের অভিযোগ অনুযায়ী, জুলকারনাইন ও তার সহযোগীরা ছাত্রনেতা রিয়াদকে ‘চাঁদাবাজ’ হিসেবে সিসিটিভিতে ধরিয়ে দেন। জুলকারনাইন পাল্টা বলেন, তার কোনো গোয়েন্দা নজরদারি ছিল না এবং সিসিটিভি লাগানোতেও তার কোনো ভূমিকা ছিল না। তিনি দাবি করেন, রিয়াদের চাঁদাবাজির দায়ে গ্রেফতারের পেছনে তার কোনো হাত নেই, বরং রিয়াদ দীর্ঘদিন নাহিদের ও তার পিতার ‘শেল্টারে’ ছিলেন।
-রাফসান
পাঠকের মতামত:
- সুষ্ঠু নির্বাচনও একতরফা হতে পারে: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
- অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমকে ‘এ++’ দিয়েছেন শফিকুল আলম
- শেষ ১০ মিনিটের নাটক: টটেনহামকে হারিয়ে উয়েফা সুপার কাপ জিতল পিএসজি
- আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায়
- গাজায় নতুন করে ইসরায়েলি হামলা: একদিনেই নিহত শতাধিক
- লেস্টারের জার্সিতে বাংলাদেশি হামজা চৌধুরীর দুর্দান্ত গোল
- আল্লাহর সৃষ্টি রহস্য: সর্বপ্রথম কি কলম নাকি আরশ?
- বৃষ্টির পূর্বাভাস:রংপুর, রাজশাহীসহ ৪ বিভাগে ভারী বর্ষণ
- ফিলিস্তিন, মিশর ও জর্ডানের অংশ নিয়ে ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ চান নেতানিয়াহু
- ভোলাগঞ্জে পথে পথে লুটের পাথরের স্তূপ
- তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবনের শঙ্কা
- জুলাই সনদ ইস্যুতে বিএনপিকে চাপে রাখতে চায় এনসিপি
- ইনসুলিনের দামে বৈষম্য: বন্ধের মুখে দেশীয় উৎপাদন
- চট্টগ্রামে দুস্থদের পাশে বিএনপি: তারেক রহমানের নির্দেশে মানবিক সহায়তা প্রদান
- ধূমপান ছাড়তে বড়দের চুষনি, চীনে ভাইরাল এই পণ্যের চাহিদা আকাশচুম্বী
- মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন ড. ইউনূস: পেলেন সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি
- ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আগে পুতিন-কিমের ফোনালাপ: কী বার্তা দিলো দুই নেতা?
- আবেদন ছাড়াই প্লট বরাদ্দ: রাজউক প্লট দুর্নীতি মামলায় আদালতে চাঞ্চল্যকর সাক্ষ্য
- আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে সুযোগ দিলে আবার অভ্যুত্থান: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
- দেশে রেমিট্যান্সের জোয়ার: আগস্টে প্রথম ১২ দিনে আয় বাড়ল ৩৪ শতাংশ
- পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে পুশ-ইন করল বিএসএফ
- ভোটের মাঠে এআই দিয়ে অপপ্রচার, ইসি কি পারবে তা ঠেকাতে?
- আমরা ইলেকশন চাই, সিলেকশন চাই না: জামায়াত নেতা ডা. তাহের
- চোর সন্দেহে নির্মমতা:রংপুরের তারাগঞ্জে উল্লাস করতে করতে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
- নেতানিয়াহু বনাম সেনা কর্মকর্তারা: গাজা পুনর্দখল নিয়ে ইসরায়েলে তীব্র মতবিরোধ
- মিঠুন চক্রবর্তীর হুঁশিয়ারি:১৪০ কোটি মানুষের প্রস্রাবে পাকিস্তান সুনামিতে ভেসে যাবে
- নির্বাচনে কালো টাকার লাগাম টানতে চায় অর্থ মন্ত্রণালয়, কিন্তু বাধা রাজনীতিবিদরা: ড. সালেহউদ্দিন
- রেকর্ড গড়া বিচ্ছেদ: হৃতিক-সুজানের ডিভোর্সে ৫২৭ কোটি টাকা!
- উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
- মানসিক হাসপাতালে যাওয়া উচিত: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে মোমিনুল আমিনের পরামর্শ
- সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নতুন ফ্যাসিবাদের জন্ম দেবে: জামায়াত নেতা মিয়া গোলাম পরওয়ার
- আবহাওয়ার সতর্কবার্তা: লঘুচাপের প্রভাবে দেশের ৪ সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
- ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষায়: পাম তেলের মূল্যহ্রাসের পর বাজারে মনিটরিং জোরদার
- নির্বাচনে যারা প্রার্থী হতে পারবেন না জানালেন উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ
- শিক্ষকদের আলটিমেটাম: জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনে নতুন মোড়
- সিলেটের সাদাপাথরে পাথর লুট নিয়ে দুদকের কঠোর বার্তা
- জ্বর ও মাথাব্যথা থেকে মুক্তির দোয়া: কোরআন ও সুন্নাহর বরকতময় আমল
- প্রথমবার একসঙ্গে পর্দায় মিথিলা ও মেয়ে আইরা
- স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক যতীন সরকার আর নেই
- স্বাধীনতা পুরস্কারজয়ী সাহিত্যিক যতীন সরকারের প্রয়াণে জাতির শোক
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আজকের লেনদেন: বাজারের সামগ্রিক বিশ্লেষণ
- আজকের শেয়ারদামে দরপতন হওয়া ১০টি কোম্পানির তালিকা বিশ্লেষণ
- আজকের শেয়ারদামে এগিয়ে ১০টি কোম্পানির তালিকা বিশ্লেষণ
- ওষুধ শিল্প নিয়ে গভীর উদ্বেগ: সরকারের অস্বচ্ছ নীতিকে দুষলেন মির্জা ফখরুল
- পিআর পদ্ধতির জন্য বাংলাদেশ প্রস্তুত নয়: নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে রিজভীর কঠোর মন্তব্য
- দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম:সাবেক ফার্স্ট লেডি কিম কিওন হি গ্রেপ্তার
- নির্বাচনের আগে সরকার ছাড়বেন আসিফ মাহমুদ: রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা
- জানুন আজকের সোনার বাজারদর
- "আপনার কলিজাও খুলে ফেলব"
- তরুণদের স্বপ্ন পূরণে দায়বদ্ধতার কথা স্মরণ ড. ইউনূসের
- "Black Skin, White Masks": উপনিবেশবাদ, বর্ণবাদ ও মানসিক মুক্তির গভীর পাঠ
- শেখ হাসিনার পতনের পর কূটনীতি ও নিরাপত্তার কঠিন প্রশ্নগুলো
- জামায়াতের ‘পিআর’ কৌশলে নির্বাচন বিলম্বের অভিযোগ হাফিজ উদ্দিনের
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: ধ্বংসের ছায়া থেকে নতুন বিশ্বব্যবস্থার উত্থান
- ভারতের ওপর ২৫% শুল্ক বৃদ্ধিতে মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের জন্য নতুন সুযোগ
- পলাতক হারুন, বিপ্লবসহ ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
- চীনের অর্থনৈতিক নীরব বিপ্লব: পশ্চিমা একপক্ষীয় বিশ্বনীতির অবসানের সংকেত
- ১২০ বার পেছালো সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার শুনানি
- ঘণ্টায় প্রায় ১০০ উল্কা পড়ার মহাজাগতিক দৃশ্য বাংলাদেশ থেকে দেখার সুযোগ
- অবাধ লুটপাটে পাথরশূন্য হয়ে যাচ্ছে সিলেটের সাদাপাথর
- ভারতের পণ্যে উচ্চ শুল্ক: যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির জন্য সুবর্ণ সুযোগ নাকি সীমিত সম্ভাবনা?
- অনলাইনে কলেজে আবেদন: জানুন কলেজ চয়েজ পরিবর্তনের ধাপ
- সম্মতি ছাড়া ৫ মিনিট ধরে চুমু, শুটিং সেটেই কান্নায় ভেঙে পড়েন রেখা
- ড. মইন খান: ২০২৪ সালের বিপ্লব লুটেরাদের জন্য নয়
- বেতন বৈষম্য দূরীকরণে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলনের ঘোষণা