১০ ঘণ্টা ডেলিভারির শেষে কাঁদলেন চীনা যুবক: বললেন— ‘জীবন আমাকে খালি পেটে শাস্তি দেয়’

চীনের এক খাবার ডেলিভারি কর্মীর আবেগঘন ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যেখানে তিনি নিজের কঠিন জীবন, দীর্ঘ পরিশ্রম ও মানসিক ক্লান্তির কথা জানিয়েছেন। ভিডিওতে তিনি জানান, ছোটবেলায় পড়াশোনা বন্ধ করা তার জীবনের বড় ভুল ছিল।
আজকের দিনে মাত্র কয়েক ক্লিকে খাবার দরজায় পৌঁছে গেলেও আমরা ভুলে যাই সেইসব মানুষের কথা, যারা গরম, ঠান্ডা কিংবা বৃষ্টিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাইকেল চালিয়ে খাবার পৌঁছে দেন। গিগ ইকোনমির বিস্তারে অনেক চাকরি সৃষ্টি হলেও এর সঙ্গে এসেছে অনিশ্চয়তা, মানসিক চাপ ও নিরাপত্তাহীনতা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ডেলিভারি রাইডাররা। তাদের দীর্ঘ সময় কাজ, অনিয়মিত আয় এবং ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ জীবনের অংশ হয়ে গেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, এক চীনা ডেলিভারি কর্মী খাবার পৌঁছে দেওয়ার পোশাক পরা অবস্থায় ক্যামেরার সামনে কাঁদছেন। তিনি জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ না পাওয়ার যন্ত্রণা আজও তার পিছু ছাড়ে না। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা ছিল, “প্রতিদিন ১০ ঘণ্টার বেশি কাজ করি, বিরতি নেই, ভবিষ্যত অনিশ্চিত। একটু বিরতি নিলে জীবন ক্ষুধায় শাস্তি দেয়। আমি কি অন্য কোনো উপায় খুঁজে পাব?”
তিনি আরও বলেন, “শিক্ষকরা অনেকবার বলেছেন পড়াশোনা শেষ না করতে, কিন্তু আমি শোনিনি। এখন বুঝতে পারছি, কত বড় ভুল করেছিলাম।” এছাড়া বলেন, “আমি আমার বৃদ্ধ মা-বাবাকে ঠিকমতো রাখতেও পারছি না, নিজের জীবন গড়তে পারিনি। এই কষ্টের কথা কার কাছে বলব?”
ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “কাঁদো না, তোমার মতো যারা লড়ে যাচ্ছে তারাই আসল নায়ক।” আরেকজন মন্তব্য করেছেন, “পরিবার থেকে সুযোগ পেয়ে যারা ভালো অবস্থায় আছে, তারা অনেক সময় সেই কষ্ট বুঝতে পারেনা।” একজন আরো লিখেছেন, “আমি পড়াশোনা করেছি, কিন্তু অবস্থার দিক দিয়ে আপনার মতোই।”
দুঃখজনক হলেও এমন ঘটনা নতুন নয়। চীনের হাংজু শহরে গত বছর ৫৫ বছর বয়সী এক ডেলিভারি কর্মী ১৮ ঘণ্টার কাজের পর বৈদ্যুতিক বাইকে ঘুমিয়ে মৃত্যু বরণ করেছিলেন।
গিগ ইকোনমির উজ্জ্বল দিক যেমন আছে, তেমনি আছে বাস্তব জীবনের কঠিন বাস্তবতা। এই ভাইরাল ভিডিও তা আবারও স্পষ্ট করে দেখিয়ে দিয়েছে।
সূত্রঃ https://timesofindia.indiatimes.com/etimes/trending/viral-chinese-delivery-worker-cries-over-10-hour-shifts-says-life-punishes-him-with-hunger/articleshow/122971320.cms
নির্বাচনের আগে গণভোটের প্রস্তাব নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক, মুখোমুখি ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পক্ষ
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশে গণভোট আয়োজন করা হবে কি না—এই প্রশ্নকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠনের অনুসারীদের পোস্ট করা ‘হ্যাঁ’ (পক্ষে) এবং ‘না’ (বিপক্ষে) লেখা স্ট্যাটাসে অনলাইন অঙ্গন সরগরম হয়ে উঠেছে।
বিতর্কের সূত্রপাত ঘটে গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর), যখন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন কমিশনের কাছে তাদের ১৮ দফা সুপারিশমালা জমা দেয়। ওই সুপারিশমালায় দলটি প্রস্তাব করে যে, ভোটারদের মতামত স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করার জন্য আগামী নভেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজন করা উচিত।
তবে জামায়াতের এই প্রস্তাবের সরাসরি বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো। জানা গেছে, তারা ফেসবুকের মাধ্যমে 'না' লিখে প্রচারণা শুরু করেছে। ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ‘না’ লিখে একটি পোস্ট দিলে সেই প্রচারণা আরও গতি পায়।
অন্যদিকে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ে গঠিত হওয়া অন্যতম প্রধান প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণভোটের পক্ষে তাদের অবস্থান প্রকাশ করেছে। সংগঠনটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও 'হ্যাঁ' লিখে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। এরপরই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অনুসারীরা পক্ষে-বিপক্ষে নিজেদের মতামত জানাতে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ লেখা স্ট্যাটাস দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব হন।
এদিকে, গণভোটের পক্ষে নিজস্ব অবস্থান জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনও। কমিশন তাদের সুপারিশে নির্বাচনের আগে অথবা নির্বাচনের দিনই গণভোট আয়োজনের পরামর্শ দিয়েছে এবং বিষয়টি দ্রুত নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনার তাগিদ দিয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের 'জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত সুপারিশমালা' মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেয়।
কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ সেদিন সংবাদমাধ্যমকে জানান, আজই (মঙ্গলবার) সব রাজনৈতিক দলের কাছে এই বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সুপারিশমালা হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়—এমন বিষয়গুলো দ্রুত অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের প্রস্তাব করা হয়েছে।
ড. রীয়াজ বিশেষভাবে উল্লেখ করেন যে, কমিশন সংবিধানসংক্রান্ত ৪৮টি বিষয়ে জনগণের মতামত জানার জন্য গণভোট আয়োজনের সুপারিশ করেছে।
মুফতি মুহিব্বুল্লাহর ‘পঞ্চগড় যাত্রা’: রহিমা মান্নানের নাটকের মতো আর এক অন্তর্ধান রহস্য
গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকার টিঅ্যান্ডটি বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী নিজেই পঞ্চগড়ে গিয়েছিলেন বলে স্বীকার করেছেন। তার দেওয়া এই অদ্ভুত ও অসংলগ্ন বক্তব্যের কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটি তিন বছর আগের রহিমা মান্নানকে নিয়ে গুমের নাটকীয় ঘটনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে।
মুফতির ‘অজানার পথে যাত্রা’
মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজী তার অন্তর্ধানের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বলেন, “আমি হাঁটতে গেছি। হাঁটতে যাওয়ার পর আমার মাথায় এলো যে আমি চলতে থাকি, যাই। কোন দিকে যাই, বলতে পারি না।”
তার এই স্ব-ইচ্ছায় যাত্রার বিবরণ ছিল খুবই অসংলগ্ন:
“বাসে উঠে শ্যামলী না কোন জায়গায় যেন নামাইছে। এইখান থেকে আমি আরেকটা বাসে উঠে গাবতলী গেছি। ওইখান থেকে মনে চাইল যে আমি টিকিট করি। কই যাব, খেয়াল হইল যে আমি পঞ্চগড় যাই। অনেক রাতে পঞ্চগড় নামছি। নামার পরে হাঁটতেছিলাম, কোন দিকে হাঁটতেছি আমি জানি না চিনি না, হাঁটতেছিলাম।”
রহিমা মান্নানের নাটকের পুনরাবৃত্তি
মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজীর এই নাটকীয়তায় অনেকেই ২০২২ সালের রহিমা বেগম অপহরণ মামলার কথা স্মরণ করছেন।
পুরোনো ঘটনা: জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মরিয়ম মান্নান তার মা রহিমা বেগমকে আত্মগোপনে রেখেছিলেন এবং অপহরণের নাটক সাজিয়েছিলেন। রহিমা বেগম যে রাতে নিখোঁজ হয়েছিলেন, সেদিন বিকেলে মেয়ে মরিয়ম মান্নান তাকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছিলেন।
সাদৃশ্য: মরিয়ম মান্নানের সেই অতিনাটকীয়তা যেমন সন্দেহ তৈরি করেছিল, তেমনি মুফতি মুহিব্বুল্লাহ মিয়াজীর এই ‘কোথায় যাচ্ছি জানি না’ ধরনের অসংলগ্ন বক্তব্যও একই ধরনের প্রশ্ন ও ট্রোলের জন্ম দিয়েছে।
দিল্লির মাথা খারাপ হয়ে গেছে: বাংলাদেশ-পাকিস্তান বন্ধুত্বকে নিয়ে রনির মন্তব্য
পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যান (সিজেসিসি) জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জা যখন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, তখন তার ‘সামরিক লাঠি’ নিজের পায়ের ওপর রেখেছিলেন। সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক গোলাম মাওলা রনি এই ঘটনাকে “খুবই দৃষ্টিকটু” এবং “বাংলাদেশের জন্য অমর্যাদাকর” বলে মন্তব্য করেছেন।
প্রটোকল লঙ্ঘন ও সামরিক উদ্দেশ্য
আজ সোমবার (২৭ অক্টোবর) নিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত এক ভিডিওতে গোলাম মাওলা রনি বলেন, “এটা কোনো প্রটোকলের মধ্যে পড়ে না। কোনো অবস্থাতেই প্রটোকলের মধ্যে পড়ে না।”
আন্তর্জাতিক নজির: তিনি প্রশ্ন তোলেন, “এভাবে লাঠি নিয়ে কোনো সামরিক জেনারেল বিশ্বের অন্য কোনো দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বা সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, আমি এখন পর্যন্ত দেখিনি। এটা কেন বাংলাদেশে ঘটল?”
পাক সেনার উদ্দেশ্য: এই বৈঠক সম্পর্কে গোলাম মাওলা রনি বলেন, পাকিস্তান এই মুহূর্তে তাদের সামরিক শক্তিকে পণ্য হিসেবে বিক্রি করতে চাচ্ছে, ভাড়া দিতে চাচ্ছে। তারা তাদের বিশাল সামরিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে চাচ্ছে।
দিল্লির মাথা খারাপ
গোলাম মাওলা রনি আরও মন্তব্য করেন, জেনারেলের এই ভঙ্গিমা আঞ্চলিক রাজনীতিতে প্রভাব ফেলবে।
“পাকিস্তানের জেনারেল সাহেব লাঠি হাতে বাংলাদেশে আসার পর ড. ইউনূসের সামনে ওভাবে লাঠি হাতে বসার এই দৃশ্য দেখার পরে দিল্লির মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তারা এই বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের যে বন্ধুত্ব, এই বন্ধুত্বটাকে তারা একটা আঞ্চলিক থ্রেড হিসেবে মনে করছে।”
উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জেনারেল মির্জা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সরল মা–বাবাকে নিয়ে যারা ব্যবসা করেছে, তাদের বিচার হবে: রিপন মিয়া
জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়াকে (রিপন ভিডিও) নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে সামাজিক মাধ্যমে চলছে তীব্র আলোচনা। একদিকে রিপনকে নিয়ে টেলিভিশনের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে মা-বাবার অভিযোগ, অন্যদিকে মায়ের কাছে গিয়ে কান্না করা রিপনের ভিডিও—দুই বিপরীত দৃশ্য একসঙ্গে নাড়া দিয়েছে পুরো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে।
অভিযোগ ও সমালোচনার ঝড়
সম্প্রতি টেলিভিশনে প্রচারিত একটি প্রতিবেদনে রিপনের মাকে বলতে শোনা যায়, “খুব কষ্ট করে মানুষ করছি, এখন পরিচয়ও দেয় না। আমরা গরিব, পরিচয় দিলে যদি ওর মান-ইজ্জত না থাকে!” প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা রিপন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে আলাদা বাড়িতে থাকেন এবং মা-বাবার খরচ বহন করেন না।
এই প্রতিবেদনের পরই স্যোশাল মিডিয়ায় শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। অনেকেই রিপনকে ‘অহংকারী’ এবং ‘অবজ্ঞাকারী সন্তান’ আখ্যা দিয়ে মন্তব্য করেন।
কান্নার ভিডিওতে নাটকীয় মোড়
তবে পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে মোড় নেয় আরেকটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পরে। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন রিপন মিয়া এবং মাও ছেলেকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছেন। রিপন মাকে জড়িয়ে ধরে বলতে শোনা যায়, “তোমারে দেহি না আমি? আব্বারে দেহি না আমি? তুমি ইড্ডা কী করলা? আমার জীবনডা শেষ করলা!”
ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হলে সমালোচনার সুর পাল্টে যায়। অনেকেই মন্তব্য করেন, “মা-ছেলের সম্পর্ক পবিত্র। এই সম্পর্ক নিয়ে বিচারের আগে ভাবা দরকার।”
রিপনের বক্তব্য
রিপন মিয়া জানান, “এই মুহূর্তে কথা বলার মানসিক অবস্থায় নেই। তবে খুব শিগগিরই সব প্রশ্নের উত্তর দেব।” তিনি বলেন, “আমি আমার পরিবারকে সব সময় দেখে এসেছি, ভবিষ্যতেও দেখব। তবে যাঁরা আমার সরল মা–বাবাকে নিয়ে ব্যবসা করেছে, তাদের বিচার একদিন হবেই।”
রিপন আরও অভিযোগ করেন, কয়েকজন টেলিভিশন সাংবাদিক কোনো রকম অনুমতি ছাড়াই তাদের বাড়িতে ঢুকে পড়েন এবং ঘরে নারী সদস্য থাকার পরও ভিডিও করেন।
নেত্রকোনার এক কাঠমিস্ত্রির ছেলে রিপন মিয়া ২০১৬ সালে ‘বন্ধু তুমি একা হলে আমায় দিয়ো ডাক’—এই ভিডিও দিয়ে প্রথম জনপ্রিয় হন। তবে রিপন মিয়াকে ঘিরে এই ঘটনার পর এক প্রশ্ন আবার সামনে চলে এসেছে—ভাইরাল সংবাদের আড়ালে সত্যটা কোথায়? মা-ছেলের ব্যক্তিগত সম্পর্কের পরিপূর্ণ ছবি কি কখনো জানতে পারি?
ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা আদনানের বিরুদ্ধে স্ত্রীর নতুন বিস্ফোরক অভিযোগ
আলোচিত ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানকে নিয়ে আবারও বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন তার স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারাহ। তিনি অভিযোগ করেছেন, ত্বহা একাধিক নারীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন, এমনকি তার বেবিসিটার ও এক কলেজ জীবনের প্রেমিকার (বর্তমানে এয়ার হোস্টেস) সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সাবিকুন নাহার সারাহ এই এয়ার হোস্টেজ নারীর ছবিও প্রকাশ করেছেন।
একাধিক নারীর সঙ্গে যোগাযোগ ও প্রেমিকা
সাবিকুন নাহার সারাহ তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ভক্তরা যেখানে তাকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন, তিনি মনে করেন এটি ‘সত্যের ওপর মিথ্যা ঢাকার’ চেষ্টা। তিনি লেখেন:
“আপনাদের উস্তাদ Abu Taw Haa Muhammad Adnan প্রেমে মজেছেন জারিন জেবিন নামক তার ১৫ বছর আগের কলেজ লাইফের প্রিয়তমা বর্তমান এয়ার হোস্টেসের।”
সাবিকুন নাহার সারাহ অভিযোগ করেন, ত্বহা নিয়মিত এই এয়ার হোস্টেসের সঙ্গে চ্যাট বক্সে ফিলিং আদান-প্রদানসহ ঘণ্টার পর ঘণ্টা তার ‘যিন্নুরাঈন সেন্টারে’ বসে ফোনে কথা বলতেন এবং অফিসরুমে সাক্ষাৎও করতেন।
তিনি ত্বহার কর্মকাণ্ডকে ‘নারী-পুরুষ অবাধ মেলামেশার বিশাল আয়োজন’ এবং ‘মেয়েদের সাথে একান্তে মিট করার কারখানা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
অবিবাহিত ও কাজের মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক
সাবিকুন নাহার সারাহ অভিযোগ করেন, শুধু এয়ার হোস্টেস নন, ত্বহা অন্য আরও কয়েকজন নারীর সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন:
বেবিসিটারের সঙ্গে যোগাযোগ: ত্বহা তার বেবির দেখাশোনার নাম করে কাজের মেয়ের সঙ্গে ১৮ মিনিট পর্যন্ত কথা বলেছেন এবং তাকে টাকা দিতেন। এই মেয়েটিকে তিনি ‘আমার মোহাব্বত, আমার পুরো কলিজাটা’—বলে মেসেজও দিয়েছিলেন বলে সারাহ দাবি করেন।
অন্যান্য নারী: এক ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ, এক আলেমা মেয়েকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি এবং আরও একাধিক মেয়ের সঙ্গে সিরাত প্রতিযোগিতা বা শিক্ষক নিয়োগের নামে কথা বলতেন।
মানসিক নির্যাতন ও সমাধানের পথ
সাবিকুন নাহার সারাহ বলেন, “আমি তার জন্য কি করিনি! ৫ বছরের সংসার জীবনে আজও তাকে আমি নতুন বরের মতো ট্রিট করি... তার কেন কারো প্রেম লাগবে, প্রেমিকা লাগবে!” তিনি বলেন:
“যে পুরুষের চোখে নতুন নারীর লিপ্সা, তার জন্য নিজ স্ত্রীর অগাধ ভালোবাসাই যন্ত্রণা।”
তিনি জানান, তিনি দুই বছর ধরে সমাধানে আসার চেষ্টা করলেও তাকে সাহায্য করা হয়নি। তিনি এই প্ল্যাটফর্মে এসেছেন, কারণ এটি ছাড়া ত্বহা কখনো শোধরাবেন না এবং সমস্যাও সমাধান হবে না। তিনি আল্লাহর কাছে কেবল তার পরকালের মুক্তি কামনা করেছেন।
এনসিপি নেতা সারজিসকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রিন্স মাহমুদ
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমানোর পরামর্শ দিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় সুরকার প্রিন্স মাহমুদ। রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই পরামর্শ দেন। তবে কী কারণে তিনি এই পরামর্শ দিয়েছেন, তা উল্লেখ করেননি।
মানসিক চাপ ও উদ্বেগের ইঙ্গিত
প্রিন্স মাহমুদ তার পোস্টে সারজিস আলমের মানসিক চাপ এবং উদ্বেগে ভোগার ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি লেখেন:
“স্নেহের সারজিস, তোমার সম্ভবত ঘুম কম হচ্ছে। পারস্পরিক সম্পর্ক অবনতি, মানসিক চাপ, উদ্বেগ, অনিদ্রা অস্থিরতার কারণে সৃষ্ট বিষণ্নতায় আর আবেগজনিত জটিলতায় ভুগছ বলে ধারণা করছি।”
তিনি সারজিস আলমকে ঘুমের ওষুধ সেবনের পরামর্শও দেন। তিনি বলেন, “ডাক্তারের পরামর্শমতো রিভোট্রিল ০.৫ এম জি বা লেক্সোটানিল খেয়ে দেখতে পারো।”
বিছানায় বসে প্রেম’: ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা আদনানের বিরুদ্ধে স্ত্রীর নতুন বিস্ফোরক পোস্ট
আলোচিত ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানকে নিয়ে আবারও বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তার স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারাহ। তিনি অভিযোগ করেছেন, আবু ত্বহা বিছানায় বসে এক এয়ার হোস্টেস নারীর সঙ্গে প্রেম করছেন এবং গোপনের ধার ধারেন না। সাবিকুন নাহার সারাহ’র এই পোস্টটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
স্ত্রীর অভিযোগ
শনিবার (১১ অক্টোবর) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে সাবিকুন নাহার সারাহ অভিযোগ করেন:
“আপনাদের উস্তাদ Abu Taw Haa Muhammad Adnan প্রেমে মজেছেন জারিন জেবিন নামক তার ১৫ বছর আগের কলেজ লাইফের প্রিয়তমা বর্তমান এয়ার হোস্টেসের। তখন তার টাকা নেই বলে পরিবার দেয়নি। এখন আবার জারিন জাবিন নামক ভদ্রমহিলা ডেসপারেটলি আপনাদের উস্তাদকে চাচ্ছেন।”
সারাহ বলেন, তারা নিয়মিত চ্যাট বক্সে ফিলিং আদান-প্রদানসহ ঘণ্টার পর ঘণ্টা আবু ত্বহার ‘যিন্নুরাঈন সেন্টারে’ বসে ফোনে কথা বলছেন এবং অফিসরুমে সাক্ষাৎও করেন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ত্বহার প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন আয়োজন ও ক্লাসের নামে নারীর সঙ্গে একান্তে দেখা করার কারখানা।
বিবাহের প্রতিশ্রুতি ও প্রতারণা
সাবিকুন নাহার সারাহ আরও অভিযোগ করেন, এই এয়ার হোস্টেসের সঙ্গে এনগেজ হওয়ার আগে আবু ত্বহা রংপুরের আরেকজন আলেমা মেয়েকে বিয়ে করবেন বলে তার বাবা-ভাইয়ের সঙ্গেও কথা বলেছিলেন। কিন্তু এয়ার হোস্টেসকে পাওয়ার পর নানা অজুহাত দেখিয়ে তিনি সেই আলেমা মেয়েকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান।
আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানকে নিয়ে এর আগে গত ২ অক্টোবর রাতেও সাবিকুন নাহার সারাহ একই পোস্ট করেছিলেন, যেটি ঘিরে আলোচনার ঝড় শুরু হয়। পরে ৬ অক্টোবর আবু ত্বহা সেই অভিযোগের ব্যাখ্যা দিলে স্ত্রী পোস্টটি সরিয়ে নেন এবং ক্ষমাও চেয়েছিলেন। তবে আজ সকালে পুনরায় পোস্ট করলে বিষয়টি নতুন মোড় নেয়।
শেখ হাসিনার আতঙ্ক কমার বদলে উল্টো বেড়েই চলেছে: গোলাম মাওলা রনি
সাবেক সংসদ সদস্য ও কলামিস্ট গোলাম মাওলা রনি মন্তব্য করেছেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আতঙ্ক কমার বদলে উল্টো বেড়েই চলেছে। তিনি বলেন, প্রতিদিন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা গ্রেপ্তার হলেও সংগঠনটিকে দমন করা যাচ্ছে না এবং শেখ হাসিনাও তার কর্মকাণ্ডে বিন্দুমাত্র ভীত নন।
আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) নিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত এক ভিডিওতে গোলাম মাওলা রনি এসব কথা বলেন।
রনি দাবি করেন, "বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার আতঙ্ক ক্রমে বেড়েই চলেছে এবং আওয়ামী লীগ সম্পর্কে মানুষের ভয়-আতঙ্কও সমান্তরালে বাড়ছে।" তিনি উল্লেখ করেন, আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ নেতা এখন জেলে এবং প্রায় প্রতিদিনই কর্মীরা ধরা পড়ছেন, কিন্তু এরপরেও সংগঠনটির কার্যক্রম থামানো যাচ্ছে না।
শেখ হাসিনার বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে তিনি বলেন, "শেখ হাসিনাকে দমন করা যাচ্ছে না। তার কর্মকাণ্ডকে বন্ধ করা যাচ্ছে না। তিনি ভারতে বসেই বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছেন, অনলাইনে অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন এবং দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে সংগঠিত করছেন।"
গ্রেপ্তার অভিযানে দলের তেমন কোনো ক্ষতি হচ্ছে না উল্লেখ করে রনি বলেন, "আমরা যেভাবে গ্রেপ্তার করছি, এতে করে আওয়ামী লীগের কতটুকু ক্ষতি হচ্ছে বা শেখ হাসিনা কতটুকু ভয় পাচ্ছেন, তার কোনো নমুনা দেখা যাচ্ছে না। বরং দিন দিন তাদের কর্মকাণ্ড, অহংকার, দাপট এবং মিছিলের আকার বেড়েই যাচ্ছে।"
ভিডিওর শেষে রনি বলেন, "শেখ হাসিনা এই ৭৯ বছর বয়সে যে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন, তা আমাদের সবার মনোজগতে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি করে ফেলেছে।"
কোথায় আটকানো হবে, বলা কঠিন—শহিদুল আলম
ফিলিস্তিনের গাজায় রোববার পৌঁছানোর কথা থাকলেও, আন্তর্জাতিক ত্রাণবাহী নৌবহর ফ্রিডম ফ্লোটিলার যাত্রা আরও বিলম্বিত হবে বলে জানিয়েছেন দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। তিনি জানান, কোথায় বা কখন ইসরায়েলি বাহিনী তাদের আটক করতে পারে, তা আগেভাগে বলা কঠিন।
রোববার (৫ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই তথ্য জানান।
ধীরে যাত্রা ও বাধার আশঙ্কা
শহিদুল আলম ‘কনশানস’ নামের যে নৌযানে আছেন, সেই বহরের গতি কমানো হয়েছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি লেখেন:
“শান্ত সমুদ্র আর দারুণ রোদ। গতরাতটা খোলা ডেকে ঘুমিয়েছি আমি। আজ আমাদের গাজায় পৌঁছানোর কথা ছিল; কিন্তু ছোট নৌকাগুলোর কাছাকাছি থাকতে গতি কমিয়ে দেওয়ায় এখন আরও দেরি হবে। তবে বিপদের এলাকা তার অনেক আগেই শুরু হয়, আর কোথায় বা কখন আমাদের আটকানো হতে পারে, তা আগেভাগে বলা কঠিন।”
শহিদুল আলম জানান, কনশানস হলো আন্তর্জাতিক উদ্যোগ ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি) এবং থাউজেন্ড ম্যাডলিনস টু গাজা (টিএমটিজি) নৌবহরের একটি জাহাজ। মানবিক ত্রাণ নিয়ে তারা গাজার উদ্দেশ্যে ছুটে চলেছেন।
পাঠকের মতামত:
- ০৩ নভেম্বর: ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার চলছে: তারেক রহমান
- ত্বকের যত্ন মানে দামি ক্রিম নয়,আপনার দৈনন্দিন যে ৬টি ভুল ত্বককে ক্ষতি করছে
- উচ্চকক্ষ আর নিম্ন কক্ষের ব্যবধান করলে গরুর মতোই এমপিদের দরকষাকষি শুরু হবে: ফুয়াদ
- বিদেশি ‘সরকার পরিবর্তন বা জাতি গঠনের’ মার্কিন নীতির দিন শেষ: তুলসী গ্যাবার্ড
- আইন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিল এনসিপি
- আইন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিল এনসিপি
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ শেষে দেশে মোট ভোটার সংখ্যা জানালেন ইসি সচিব
- ড. ইউনুস বিশ্বের ৫০০ প্রভাবশালী মুসলিমের মধ্যে ৫০তম
- ১২১তম ১০০ টাকা প্রাইজবন্ড ড্র, প্রথম পুরস্কার ৬ লাখ টাকা
- জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ ধৈর্য নবীজি (সাঃ) এর হাদিস ও কোরআনের আলোকে গুরুত্ব
- উত্তর বাড্ডার এক বাসা থেকে নারী-পুরুষের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
- সংস্কার ও বিচার বাদ দিয়ে নির্বাচন নয় জামায়াত নেতার কঠোর বার্তা
- পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থ পাচারের মামলা
- ধানের শীষ-শাপলা কলি: ত্রয়োদশ নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই
- এলপি গ্যাস ও অটোগ্যাসে দাম কমানো হলো যত টাকা
- বেসরকারি ব্যাংক ঘিরে প্রবাসী রেমিট্যান্সের মূল প্রবাহ
- শরীয়তপুরে আবারও দুই পক্ষের ভয়াবহ সংঘর্ষ
- ইসরায়েলের হামলা ও সীমিত হিউম্যানিটেরিয়ান সাহায্য: গাজা-লেবাননে নতুন উত্তেজনা
- ‘আল্লাহ ও তাঁর রসুলকে রেখেছি’: আশারাতুল মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত প্রথম খলিফার গল্প
- মানসিক স্বাস্থ্য সেবার সমস্যাসমূহ: থেরাপি, ওষুধ ও মানসিক রোগ নির্ণয়ের “অযাচিত ক্ষতি”
- স্বল্প খরচে বিদেশ ভ্রমণ সাশ্রয়ী ভিসা ও কম খরচে ঘোরার সেরা ৫ দেশ
- পানিতে ডুবে মরা ভালো' চুপ্পুর হাতে জুলাই সনদ গ্রহণের চেয়ে: হাসনাত
- ‘গণভোট নিয়ে তর্ক বন্ধ করুন’- বিএনপি–জামায়াতকে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
- বাড্ডায় দারোয়ান ও তাঁর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার, মৃত্যুর রহস্যে ধোঁয়াশা
- ৮ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন কার্ড বিতরণে বোর্ডের সময়সূচি প্রকাশ
- প্রেসিডেন্টের আদেশ মানে জুলাই বিপ্লবের কফিনে শেষ পেরেক: নাহিদ
- ক্যান্সার কি আপনার শরীরে বাসা বাঁধছে প্রাথমিক অবস্থায় দেখা যাওয়া ৫টি লক্ষণ
- আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে শতাধিক নেতাকর্মীর যোগদান
- প্রতীকের বিতর্ক শেষ ইসির শাপলা কলি নিতে সম্মত হলো এনসিপি
- বার্সেলোনার তারকা ইয়ামালের প্রেম ভেঙেছে, বাবা দিলেন বিয়ের ঘোষণা
- ৩০০ আসনে প্রার্থিতার পরিকল্পনা করছে এনসিপি
- গিজার পিরামিডের পাশেই নতুন স্থাপনা বিশ্বের বৃহত্তম জাদুঘরে কী আছে
- শফিকুর রহমানের ওপর আস্থা রাখল জামায়াত টানা তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত
- ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক সংলাপ: জ্ঞানচর্চায় উপনিবেশের ছায়া কাটাতে আহ্বান বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীর
- ০২ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ০২ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ০২ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা
- জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা
- ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
- চীন সরকারের নজিরবিহীন সফলতা ৩০০ মিলিয়ন ভিজিটরের চোখে অন্য শিনচিয়াং
- বিশ্ব ইজতেমার সময় পরিবর্তন ঝুঁকি এড়াতে সরকার কী কৌশল নিল,জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা
- শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত জুলাই গণহত্যাকে সমর্থন দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
- ইউএই ভ্রমণ সহজ হবে, যদি জানেন এই ৭টি ভিসা চেকলিস্ট
- শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সুখবর
- "অপুর সঙ্গে কাজের বিরতি, কিন্তু সম্পর্ক এখনো বন্ধুত্বপূর্ণ"
- উত্তরাঞ্চলে শীতের ঢেউ, আবহাওয়াবিদদের সতর্কবার্তা
- "মাঠে নামলে সরকার টিকবে কি?"
- দাম্পত্য জীবনে সম্পর্ক রক্ষার কৌশল ও নৈতিক দিকনির্দেশনা
- রাজনীতি, নির্বাসন ও নৈতিকতা: শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার দক্ষিণ এশিয়ার বাস্তবতাকে কোথায় নিচ্ছে
- ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক সংলাপ: জ্ঞানচর্চায় উপনিবেশের ছায়া কাটাতে আহ্বান বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীর
- IFIC ব্যাংকের Q3 আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ধ্বংসস্তূপ থেকে মহাশক্তি: চীনের পুনর্জন্মের বিস্ময়গাঁথা
- পূবালী ব্যাংকের Q3 আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইতিহাসের পাতায় আজ: ৩০ অক্টোবর - বিজয়, বিপ্লব আর বেদনার দিন
- ২৮ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ২৯ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ প্রভাবে ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস
- আজকের বাজারের সেরা এবং খারাপ পারফরমার: লাভের সম্ভাবনা কোথায়?
- রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স এর Q3 আর্থিক ফলাফল প্রকাশ
- GSP ফাইন্যান্স এর Q3 আর্থিক ফলাফল প্রকাশ
- চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে আবারও পর্দায় পূজা চেরি
- মেট্রোরেল দুর্ঘটনায় বাবা হারানো: দুই শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে স্ত্রীর আকুল আবেদন
- ২৮ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ








