পটুয়াখালীতে ২ ভুয়া র্যাব সদস্য আটক, খেলনা পিস্তল উদ্ধার

সত্য নিউজ: পটুয়াখালীর দুমকিতে র্যাবের পোশাক পরে ডাকাতির প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাত পৌনে ১১টার দিকে পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কের বরিশাল সেনানিবাস–সংলগ্ন পায়রা সেতুর টোল প্লাজায় পুলিশের চেকপোস্টে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া দুই ব্যক্তির নাম আল আমিন (৫০) ও ইলিয়াস শিকদার (৩৭)। আল আমিন বাউফল উপজেলার গুলবাগ এলাকার বাসিন্দা এবং ইলিয়াস মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাসিন্দা। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে দুটি নকল পিস্তল, একটি ওয়াকিটকি, পাঁচটি মুঠোফোন, তিনটি র্যাবের অ্যাপ্রোন, এক সেট হাতকড়া, গাড়ির দুটি নম্বর প্লেটসহ বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) সাজেদুল ইসলাম সজল জানান, গতকাল রাত পৌনে ১১টার দিকে বরিশালের দিক থেকে একটি সাদা রঙের প্রাইভেট কার সেতুর টোল প্লাজায় আসে। টহল পুলিশ সন্দেহজনক হওয়ায় গাড়িটি তল্লাশি করে। এই সময় ওই প্রাইভেট কারের দুই আরোহীকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি চালিয়ে ওইসব অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। তবে এ সময় প্রাইভেট কারটির চালক কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে আল আমিন ও ইলিয়াসকে তাৎক্ষণিকভাবে আটক করা হয়।
আজ বুধবার সকালে তাঁদের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতির অভিযোগে মামলা দায়ের করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। দুমকি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার দুজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। আল আমিনের বিরুদ্ধে ২৬টি এবং ইলিয়াসের বিরুদ্ধে ৪টি মামলা রয়েছে। পুলিশ এখনো তাঁদের সহযোগী ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিস্তারিত তদন্ত করছে।
মিরপুরে মেট্রোরেলের পিলারের কাছে যাত্রীবাহী বাসে হামলা ও অগ্নিসংযোগ
রাজধানীর মিরপুরের সেনপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী আলিফ পরিবহনের একটি বাস লক্ষ্য করে গুলি এবং এরপর অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে মেট্রোরেলের ২৬৬ নম্বর পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণ
বাসের চালক, সহকারী ও যাত্রীদের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, বাসটি সেনপাড়া এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ব্যক্তি হাতের ইশারা দিয়ে বাসটিকে থামাতে বলে। বাস থামার পর দুষ্কৃতকারীরা চালক ও তার সহকারীকে পিটিয়ে বাস থেকে নামিয়ে দেয়। যাত্রীরাও আতঙ্কে বাস থেকে নেমে যান। এরপর বাসের সামনের গ্লাসে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয় এবং আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
আভিযোগের তীর ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের দিকে
কারা এবং কেন এই ঘটনা ঘটিয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি এই বাস কোম্পানি থেকে কিছু কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়। বাস মালিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ক্ষুব্ধ হয়ে ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের একটি অংশ এই ঘটনা ঘটিয়েছে। পুলিশ বাস মালিকদের একটি মামলা করতে বলেছে।
লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপির পোড়া বাড়িতে আবারও অগ্নিসংযোগ
লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের পোড়া বাড়িতে আবারও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলের দিকে লক্ষ্মীপুর শহরের উত্তর তেহমনী এলাকায় বিক্ষুব্ধ লোকজন এই আগুন দেয়। এর আগে গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগের দিন পাঁচতলা ওই বাড়িতে প্রথম আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য ও পুলিশের অবস্থান
স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকেলে বিক্ষুব্ধ লোকজন উত্তর তেহমনী এলাকায় জড়ো হয়ে সাবেক সংসদ সদস্যের পরিত্যক্ত বাড়ির নিচতলার অংশে আগুন ধরিয়ে দেয়।
মেহেদী হাসান নামে স্থানীয় এক যুবক বলেন, “স্বৈরাচার ও তাদের দোসররা যেখানে আছে, সেই সব বাড়িঘর ধ্বংস করা হবে। তারা যদি আবার ফিরে আসে, আমরা তাদের প্রতিহত করব। কাউকে ফিরে আসার সুযোগ দেওয়া হবে না।”
ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেওয়ায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল মোন্নাফ বলেন, “সাবেক সংসদ সদস্যের বাড়িটি ৪ আগস্টে পোড়ানো হয়েছিল, ফলে বাড়ির অবকাঠামোর অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত। আজ আবার সেখানে আগুন ধরানো হয়েছে।” তিনি জানান, পুলিশ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত শুরু করেছে এবং সিসিটিভি ফুটেজ যাচাই করে জড়িতদের শনাক্ত করার কাজ করছে।
চার দিনের অচলাবস্থা শেষে স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি
চার দিনের অবরোধের পর স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়িতে। অবরোধ স্থগিতের পর বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। দোকানপাটও খুলতে শুরু করেছে। তবে এখনো খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা ও পৌরসভা এবং গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা বলবৎ রয়েছে। প্রশাসন জানিয়েছে, পরিস্থিতি পুরোপুরি শান্ত হলে ধাপে ধাপে এই ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হবে।
অবরোধ স্থগিত ও স্বাভাবিকতা ফেরা
শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রতি সম্মান জানিয়ে এবং প্রশাসনের আট দফা দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাসের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে অবরোধকারী জুম্ম ছাত্র-জনতা তাদের অবরোধ স্থগিত করে।
অবরোধ স্থগিতের পর খাগড়াছড়ি-ঢাকা, খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-রাঙামাটিসহ বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল শুরু হয়েছে। দুর্গাপূজার ছুটিতে বাড়ি ফেরা এবং আটকে পড়া পর্যটকদের মধ্যে এক ধরনের স্বস্তি দেখা গেছে। ১৪৪ ধারা জারি থাকলেও চার দিন পর দোকানপাট খোলায় মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে এবং শহরের পরিবেশ স্বাভাবিক হচ্ছে।
খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হাসান মারুফ বলেন, “১৪৪ ধারা জারি থাকলেও শারদীয় দুর্গোৎসবের কারণে আমরা মানুষের যাতায়াতকে বাধাগ্রস্ত করছি না। পুলিশের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে শিগগিরই ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হতে পারে।” গুইমারা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক চৌধুরী বলেন, ধীরে ধীরে জনজীবন স্বাভাবিক হচ্ছে।
সহিংসতা ও তদন্ত
গত রোববার খাগড়াছড়ির গুইমারায় ১৪৪ ধারার মধ্যেই দুষ্কৃতকারীদের হামলায় তিনজন পাহাড়ি যুবকের নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর আগে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিক্ষোভ ও সহিংসতার জেরে গুইমারার রামসু বাজারে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছিল।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন গুইমারা সহিংসতার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মঙ্গলবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, গেল মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে মামলা করেন এবং পরে সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে (১৯) গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৫ ঘণ্টা তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা পার হলেও এখন পর্যন্ত যানচলাচল পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকে সৃষ্টি হওয়া এই তীব্র যানজটের ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রী এবং যানবাহন চালকরা। বিশেষ করে শিশু ও অসুস্থ রোগীরা বেশি বেকায়দায় পড়েছেন।
সকাল সাড়ে ৯টা থেকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়কে ধীরে ধীরে গাড়ি চলতে দেখা গেছে।
যানজটের কারণ ও পরিস্থিতি
জানা গেছে, বৃষ্টি এবং দড়িকান্দি এলাকায় একটি বড় গাড়ি বিকল হওয়ার কারণে মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে এই তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। এর ফলে মানুষের মূল্যবান কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে এবং অনেকেই হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
যানজটে আটকে থাকা যাত্রী রহমান আলী জানান, দীর্ঘ দুই ঘণ্টায় তিনি সাইনবোর্ড থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত পৌঁছেছেন। আরেক যাত্রী ইয়াছিন আরাফাত বলেন, ঢাকা থেকে মোগরাপাড়া যেতেই তার প্রায় তিন ঘণ্টা সময় লেগেছে।
পুলিশের বক্তব্য
শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ জুলহাস উদ্দিন জানান, দড়িকান্দি এলাকায় গাড়ি বিকল হওয়ার পাশাপাশি পূজা উপলক্ষে গাড়ির দ্বিগুণ চাপ থাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। তিনি বলেন, বর্তমানে যানজট ছুটে গেছে এবং ধীরে ধীরে গাড়ি পারাপার হচ্ছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানীও জানান, বৃষ্টি ও গাড়ির বাড়তি চাপের কারণে যানজট সৃষ্টি হলেও এখন তা কেটে গেছে এবং পুলিশ সড়কে অবস্থান করছে।
আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই প্রত্যাহার হচ্ছে না: আইন উপদেষ্টা
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই প্রত্যাহারের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তার ভাষায়, “সংগঠন হিসেবে দলটির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচার পাওয়ার পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে।”
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দুপুরে বরিশাল নগরের শঙ্কর মঠ পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে নেই কোনো সম্ভাবনা
সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিদেশি সাংবাদিকদের কাছে আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে যে মন্তব্য করেছিলেন, সেই প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন:
“প্রধান উপদেষ্টা যে মন্তব্য করেছেন, তা ছিল কেবল তাত্ত্বিক আলোচনা। আগামী নির্বাচনের আগে তো নয়ই, অদূর ভবিষ্যতেও এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা নেই।”
পূজা ও পাহাড়ে অস্থিরতা
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই শারদীয় দুর্গোৎসব উদ্যাপন করছেন। অপশক্তি ষড়যন্ত্র করলেও সরকার সতর্ক ছিল। তিনি আরও জানান, পাহাড়কে অশান্ত করতে যারা তৎপর, তাদের বিরুদ্ধেও সরকার ব্যবস্থা নেবে।
ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি: সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ মৃত্যু
চলতি বছরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। এই মাসেই ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, শুধুমাত্র সেপ্টেম্বর মাসেই ডেঙ্গুতে প্রাণ হারিয়েছেন ৭৬ জন। এমনকি বছরের একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ডও হয়েছে এই মাসেই।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ১৯৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে আরও ৩ জনের এবং একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৫৬ জন রোগী। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো নিয়মিত ডেঙ্গুবিষয়ক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
মাসভিত্তিক ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে:
জানুয়ারি: ১০ জন, ফেব্রুয়ারি: ৩ জন, মার্চ: কোনো মৃত্যু নেই, এপ্রিল: ৭ জন, মে: ৩ জন, জুন: ১৯ জন, জুলাই: ৪১ জন, আগস্ট: ৩৯ জন, সেপ্টেম্বর: ৭৬ জন (সর্বোচ্চ)
হাসপাতালে ভর্তির চিত্র
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে ভর্তি হয়েছেন ৪৭ হাজার ৩৪২ জন রোগী। এর মধ্যে শুধু সেপ্টেম্বর মাসেই চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ হাজার ৮৬৬ জন। এছাড়া, চলতি বছর ৪৪ হাজার ৭৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
জিন চিকিৎসা’র নামে প্রতারণা: জয়পুরহাটে রমরমা ব্যবসা
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার পুনট পূর্ব নয়াপাড়া গ্রামে ‘জিন চিকিৎসার’ নামে চলছে এক রমরমা প্রতারণা ব্যবসা। টিউমার থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের কথিত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে ঝাঁড়ফুঁক, তেল পড়া, পানি পড়া এমনকি জিন দিয়ে ‘অপারেশন’ করার নামে। এই ভুয়া চিকিৎসার মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা।
প্রতারণার ধরন ও সহযোগীরা
স্থানীয়রা জানান, জাহেরা বেগম (৫০) নামের এক নারী নিজেকে ‘বানেসা পরী’ পরিচয়ে জিন হাসিলকারী দাবি করে এই প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। বাবার বাড়িতে গড়ে তোলা কথিত চিকিৎসালয়ে সপ্তাহে চার দিন—শনি, রবি, মঙ্গল ও বুধবার রোগী দেখেন তিনি। তার বাবা আবুল হোসেন, ভাই আব্দুল মান্নান ও বোনের স্বামী জাহিদুল ইসলাম তাকে এ কাজে সহযোগিতা করেন।
প্রতিদিন অর্ধশতাধিক রোগী দূর-দূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসেন। সিরিয়ালের জন্য প্রতি রোগীর কাছ থেকে নেওয়া হয় ৩০ টাকা। রোগের ধরন অনুযায়ী জিন দিয়ে অপারেশন করার নামে ফি নেওয়া হয় কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত। এরপর শুরু হয় তেল পড়া, পানি পড়া, ঝাড়ফুঁক এবং আঙুল দিয়ে ইনজেকশন দেওয়ার মতো হাস্যকর অপচিকিৎসা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ৮-১০ বছর আগে মাত্র ৫ টাকা ফি নিয়ে শুরু হলেও এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা। এই ব্যবসার টাকায় জমি কেনা ছাড়াও তিনি ভাইকে টাইলস করা অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে ফ্ল্যাটবাড়ি করে দিয়েছেন।
প্রশাসন ও বিশেষজ্ঞদের অবস্থান
স্থানীয় বাসিন্দা গোলাম রসুল এবং মহাতাব আলী প্রামাণিক এই কাজকে ইসলামবিরোধী ও প্রতারণামূলক উল্লেখ করে দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মাহফুজ আলম বলেন, “জিন দিয়ে চিকিৎসা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও প্রতারণামূলক। এটা কোনোভাবেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। শুধু নিবন্ধিত চিকিৎসকরাই চিকিৎসা করতে পারেন।”
কালাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামিমা আক্তার জাহান বলেন, “গ্রামে একজন ব্যক্তি ভিন্ন পরিচয়ে জিন দ্বারা ঝাঁড়ফুঁকের মাধ্যমে চিকিৎসা দিচ্ছেন—এ বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। কালাইয়ের নাগরিকদের প্রতি অনুরোধ, এ ধরনের অন্ধবিশ্বাসে যেন কেউ প্রভাবিত না হন। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
পাকিস্তানে টিটিপি’র হয়ে যুদ্ধে নিহত বাংলাদেশি তরুণ, জানতেন না পরিবারও
পাকিস্তানের নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন তেহরিক–ই–তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়ে প্রাণ হারানো বাংলাদেশি তরুণ ফয়সাল হোসেনের (২২) পরিবার এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তিনি দুবাইয়ে নয়, ছিলেন পাকিস্তানে। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের কারাক জেলায় গত শুক্রবার রাতে দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানে ফয়সাল নিহত হন। ওই অভিযানে আরও ১৬ জন টিটিপি সদস্য নিহত হয়।
ফয়সালের মা চায়না বেগম ভেবেছিলেন তার ছেলে দুবাইয়ে কাজ করছেন। সোমবার সকালে মাদারীপুরের ছোট দুধখালী এলাকায় নিজ বাড়িতে ছেলের মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পর তিনি জানতে পারেন, ফয়সাল আসলে পাকিস্তানে ছিলেন।
পরিবারের বিস্ময় ও অভিযোগ
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফয়সালের মা বলেন, “ছেলেকে দুই মাস আগে বলেছিলাম, দেশে ফিরে আসো, কাজের চেষ্টা করো। সে বলেছিল, ‘মা, আমি আসব’। কিন্তু সে আর ফিরল না। আমরা কেউই জানতাম না সে পাকিস্তানে আছে।”
পরিবারের সদস্যদের ভাষ্য, ফয়সাল দুই বছর আগে ‘দুবাই যাওয়ার কথা বলে’ বাড়ি থেকে চলে যান। ফয়সালের চাচা আবদুল হালিম বলেন, “কোরবানির ঈদের আগে কথা হয়েছিল। এরপর দুই মাস আগে পুলিশ জানায়, সে আসলে পাকিস্তানে গেছে। আমরা অনেক চেষ্টা করেও ফিরিয়ে আনতে পারিনি।”
ফয়সালের দাদা শুক্কুর মোড়ল বলেন, “নাতিটা খুব ভালো ছিল। কেউ তাকে বিপথে নিয়েছে। যারা এর পেছনে আছে, তাদের বিচার চাই।” ফয়সালের পরিবার ও স্থানীয়রা তার লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন।
জঙ্গিবাদ ও পুলিশের অবস্থান
সংবাদমাধ্যম দ্যা ডিসেন্ট জানিয়েছে, গত এক বছরের ব্যবধানে অন্তত চারজন বাংলাদেশি টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। এর আগে গত বছরের ২৭ এপ্রিল আরেক বাংলাদেশি তরুণ আহমেদ জোবায়ের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে নিহত হন।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে কেউ তরুণদের জঙ্গিবাদে যুক্ত করছে কিনা, সে বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে। পরিবার যদি আইনি সহায়তা চায়, আমরা তা দেব। যদি লাশ ফিরিয়ে আনার সুযোগ থাকে, সেটিও চেষ্টা করব।”
চট্টগ্রামে যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প, ফিল্ড সার্ভে শুরু
চট্টগ্রাম নগরের যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ফিল্ড সার্ভে বা মাঠ পর্যায়ের জরিপ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে এই প্রকল্পের ফিল্ড সার্ভে শুরু হয়। এর পর পূর্ণাঙ্গ সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে মূল নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
‘বাণিজ্যিক রাজধানীর জন্য মনোরেল অপরিহার্য’
এ উপলক্ষে সোমবার দুপুরে টাইগারপাস্থ চসিক কার্যালয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের কাছে প্রকল্পের অগ্রগতি তুলে ধরেন গ্রেটার চিটাগাং ইকোনমিক ফোরামের প্রেসিডেন্ট আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী এবং আরব কন্ট্রাক্টরস ও ওরাসকম পেনিনসুলা কনসোর্টিয়ামের প্রধান প্রতিনিধি কাউসার আলম চৌধুরী।
মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, “চট্টগ্রাম শহরকে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের হাব হিসেবে গড়ে তুলতে হলে যানজট ও পরিবহন সংকটের সমাধান করতে হবে। এ জন্য মনোরেল একটি আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব সমাধান।” তিনি জানান, মনোরেল নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পক্ষে প্রকল্পটি সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবু সাদাত তৈয়বকে। বিডাসহ সব সংস্থার সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
পাঠকের মতামত:
- ইসরায়েলে আটক গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার অভিযাত্রীদের অনশন
- সালাহউদ্দিন আহমদ: প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ চলছে, শিগগিরই মাঠে নামবে একক প্রার্থী
- ভারত অস্বীকার করল খাগড়াছড়ি অস্থিরতায় জড়িত থাকার অভিযোগ
- শ্বাসরুদ্ধকর জয়: শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় আফগানিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
- পৃথিবীর শেষ সীমান্ত: মহাসাগরের গহীনে অজানার খোঁজে
- বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচ আজ: টিভিতে কোথায়, অনলাইনে কীভাবে দেখবেন?
- মঙ্গলের কাছাকাছি ‘অদ্ভুত অতিথি’ ধূমকেতু: আজই পৃথিবী থেকে দেখার সেরা সুযোগ
- ল্যাপটপে পানি পড়লে কী করবেন? যে ৭টি কাজ ভুলেও করা উচিত নয়
- পেটে গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য? একটানা বসে থাকা নয়তো এর কারণ!
- নূহ (আ.)-এর প্রতি তার জাতির ৫টি অভিযোগের জবাব
- রাশিফল: ৩ অক্টোবর আপনার জীবনের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা
- বিক্ষোভের মুখে পাকিস্তানশাসিত কাশ্মীর, বন্ধ মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা
- মিরপুরে মেট্রোরেলের পিলারের কাছে যাত্রীবাহী বাসে হামলা ও অগ্নিসংযোগ
- হাসিনাকে সমর্থন দেওয়ায় ভালো পরিবেশ নষ্ট হয়েছে : সাকিব প্রসঙ্গে ক্রীড়া উপদেষ্টা
- গাজাগামী শেষ ত্রাণবাহী নৌযানটিও ইসরায়েলের হাতে আটক
- ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: প্রস্তুতির সার্বিক চিত্র ও টাইমলাইন
- মেথি কি সত্যিই ‘সুপারফুড’? বিজ্ঞান, উপকার, ঝুঁকি ও খাওয়ার সেরা সময়
- জেনে নিন ৩রা অক্টোবরের সেহরি, ইফতার ও নামাজের সময়
- কালো দাগকে অবহেলা নয়: জেনে নিন চোখের নিচের কালো দাগের স্বাস্থ্যঝুঁকি
- ম্যালেরিয়া: কারণ, লক্ষণ, ঝুঁকি, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
- কেন ফেরাউনরা নিজেদের শরীর মমি করে রাখত? এক ঐশ্বরিক ক্ষমতার লড়াইয়ের ইতিহাস
- নারী বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশাল জয় বাংলাদেশের
- গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন: প্রতিবাদে আজ ইতালিতে দেশব্যাপী ধর্মঘট
- সর্ব রোগের ঔষধ কালিজিরা’র আদ্যপ্রান্ত: ঐতিহ্য, বিজ্ঞান, ব্যবহার ও সতর্কতা
- ইসরায়েলি বাহিনী আমাকে অপহরণ করেছে: গ্রেটা থুনবার্গ
- এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক দেওয়া হলে মামলা করব না: মান্না
- ছেলেদের পোশাকে ২০২৫ সালের সেরা ১০ কালার কম্বো
- ফ্লোটিলার কর্মীদের উচ্চ-নিরাপত্তা কারাগারে রাখতে পারে ইসরায়েল
- শাপলা নয়, বেগুন-বালতি থেকে প্রতীক বেছে নিতে হবে এনসিপিকে
- মারুফার জোড়া আঘাতে শুরুতেই ধসে গেল পাকিস্তানের ব্যাটিং
- আটক ফ্লোটিলা যাত্রীদের নিয়ে ইসরায়েলের বার্তা
- পারফেক্ট পারফিউম বেছে নেবেন যেভাবে: জেনে নিন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
- রাতে বারবার পা নড়ে? সতর্ক হোন, হতে পারে ‘রেস্টলেস লেগ সিনড্রোম’
- গাজার পথে ত্রাণ: ইসরায়েলি বাধা উপেক্ষা করে ছুটছে ৪ জাহাজ
- মরক্কোতে জেন-জি বিক্ষোভ: পুলিশ স্টেশনে আগুন
- ইসরায়েলের আক্রমণে পিছু হটব না: গাজামুখী নৌবহর থেকে শহিদুল আলম
- অর্ধেক মানবী, অর্ধেক জিন? কুরআনে বর্ণিত রাণী বিলকিসের রহস্য
- নারী বিশ্বকাপ: পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের আজকের একাদশ
- এনসিপি’র সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- কেউ একজন বিরাট কোহলিকে অভিযোগ দিয়েছে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
- বিস্ময়কর সাফল্য: ত্বকের কোষ থেকে তৈরি হলো মানুষের ভ্রূণ!
- পোশাক রপ্তানিতে চীনের হারানো বাজার হিস্যা বুঝে নিচ্ছে বাংলাদেশ
- আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ৭ জেলার নিম্নাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
- সাবধান! শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে ত্বকে যে ৫টি লক্ষণ দেখা যায়
- যে পদ্ধতিতে খাবার থাকবে মাসের পর মাস অক্ষত
- নতুন জুতোয় ফোসকা? যন্ত্রণা দূর করবে এই ৫ ঘরোয়া উপাদান
- গাজামুখী ত্রাণবহরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ মানবাধিকারকর্মী
- ঝড়ের সতর্কতা সত্ত্বেও অভিযান অব্যাহত, কতদূর আগাল সুমুদ ফ্লোটিলা?
- ট্রফি নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় ভারতকে ডি ভিলিয়ার্সের সমালোচনা
- বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’: বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রভাব শুরু
- বার্লিন সম্মেলন ১৮৮৪–৮৫: আফ্রিকা বিভাজনের রাজনীতি, অর্থনীতি ও উত্তরাধিকার
- রসুনের গোপন শক্তি: এক কোয়া কি সত্যিই শরীরকে বদলে দিতে পারে?
- সর্ব রোগের ঔষধ কালিজিরা’র আদ্যপ্রান্ত: ঐতিহ্য, বিজ্ঞান, ব্যবহার ও সতর্কতা
- ম্যালেরিয়া: কারণ, লক্ষণ, ঝুঁকি, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
- বৃষ্টির দিনে ইন্টারনেটের গতি কমে যায় কেন? সমাধান জেনে নিন
- খাগড়াছড়ি-গুইমারায় সহিংসতা: সেনাবাহিনীর বিস্তারিত বিবৃতি প্রকাশ
- ডিএসইতে রবিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- স্মার্টফোন থেকে ডিলিট হওয়া ছবি ফিরে পাওয়ার ৩টি সহজ উপায়
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- বিয়ে করতে গিয়ে বিপত্তি: ‘প্রথম স্ত্রীর’ হাতে আটক ছাত্রলীগ নেতা
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে রবিবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- মেথি কি সত্যিই ‘সুপারফুড’? বিজ্ঞান, উপকার, ঝুঁকি ও খাওয়ার সেরা সময়
- বলিউডের শক্তিশালী কণ্ঠস্বর: নারী অধিকার ও পরিবেশ রক্ষায় সোচ্চার তারকারা