Banner

শেয়ারবাজারে দরপতনের মধ্যেও যে ১১টি কোম্পানির শেয়ার বিক্রয়

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ জুন ২২ ১০:৫২:২৭
শেয়ারবাজারে দরপতনের মধ্যেও যে ১১টি কোম্পানির শেয়ার বিক্রয়

শেয়ারবাজারে চলমান দরপতনের প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীরা যখন চরম আতঙ্কে রয়েছেন, তখন শীর্ষস্থানীয় ১১টি তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা ২০২৫ সালের মে মাসে নিজেদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করেছেন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই প্রবণতা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে এবং বাজারে আস্থার সংকট আরও গভীর হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও শেয়ারবাজার বিশ্লেষণভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম "আমার স্টক" সূত্রে জানা গেছে, যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা মে মাসে শেয়ার বিক্রি করেছেন, তাদের মধ্যে রয়েছে অ্যাপেক্স ট্যানারি, ব্যাংক এশিয়া, লাফার্জহোলসিম, প্রাইম ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, যমুনা অয়েল, এইচআর টেক্সটাইল, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক এবং পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স।

প্রতিষ্ঠানভিত্তিক বিশ্লেষণ:

১. অ্যাপেক্স ট্যানারি:

৩০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের হাতে ছিল ৩৬.০৮% শেয়ার, যা মে মাসে ১.২৭% বিক্রির পর কমে দাঁড়িয়েছে ৩৪.৮১%-এ। একই সময় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ১.৫৫% শেয়ার কিনেছেন, যা স্থিতিশীল চাহিদার ইঙ্গিত দিলেও, উদ্যোক্তাদের বিক্রয় বাজারে নেতিবাচক বার্তা দিয়েছে।

২. ব্যাংক এশিয়া:

শেয়ারধারণ ৫২.৩৭% থেকে কমে হয়েছে ৫১.৪৩%। উদ্যোক্তাদের বিক্রয়ের বিপরীতে প্রাতিষ্ঠানিক এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কিছুটা শেয়ার সংগ্রহ করেছেন, যা বাজারে আস্থার কিছুটা বহিঃপ্রকাশ।

৩. বাংলাদেশ ফাইন্যান্স:

এই কোম্পানির উদ্যোক্তারা ১.৬২% শেয়ার বিক্রি করেছেন। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কমে গেছে, তবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বাড়িয়েছেন।

৪. এইচআর টেক্সটাইল:

উদ্যোক্তারা ৪.৫৭% শেয়ার বিক্রি করেছেন, যা তুলনামূলকভাবে বড় একটি অংশ। প্রাতিষ্ঠানিক ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সক্রিয়ভাবে শেয়ার কিনেছেন।

৫. যমুনা অয়েল:

বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা মে মাসে নিজেদের সব শেয়ার বিক্রি করেছেন। যেহেতু এটি একটি সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, তাই সরকারের ৬০.০৮% শেয়ার অপরিবর্তিত থাকলেও, নিয়োগপ্রাপ্ত পরিচালকদের শেয়ার বিক্রি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়।

৬. লাফার্জহোলসিম:

উদ্যোক্তারা সামান্য (০.১৮%) বিক্রি করলেও, প্রাতিষ্ঠানিক ক্রয় প্রবণতা কিছুটা স্থিতিশীলতা বজায় রাখছে।

৭. এনসিসি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক:

এই চারটি ব্যাংকের উদ্যোক্তারা প্রত্যেকেই মে মাসে আংশিক শেয়ার বিক্রি করেছেন। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে একটি বিশেষ দিক হলো, সরকারের হঠাৎ করে ৩.৫৮% শেয়ার কেনা, যা বাজারে ভিন্ন ধরনের বার্তা দিচ্ছে।

৮. পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স:

৭% বিক্রয় ছিল সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর একটি। এই সময় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের চাহিদা বেড়েছে, কিন্তু উদ্যোক্তা-পরিচালকদের এমন পদক্ষেপে আস্থায় টান পড়তে পারে।

শেয়ারবাজারে চলমান দীর্ঘমেয়াদি নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের এমন শেয়ার বিক্রি একটি সংকেতমূলক ঘটনা। কারণ তারা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে গভীর ধারণা রাখেন এবং তাদের বিক্রয়কে অনেক সময় ‘ইনসাইডার সতর্কতা’ হিসেবে ধরে নেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রতিষ্ঠানগুলোর অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ, মুনাফার চাপ, রেগুলেটরি অনিশ্চয়তা বা নতুন বিনিয়োগ পরিকল্পনার অভাব এসব বিষয় উদ্যোক্তাদের বিক্রয়ের পেছনে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে একসঙ্গে একাধিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালকদের শেয়ার বিক্রি বাজারে আস্থাহীনতা এবং দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

বাংলাদেশের শেয়ারবাজার ইতোমধ্যেই টেকসই প্রবৃদ্ধির সংকটে রয়েছে। তার ওপর নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারি ও বাজারে স্বচ্ছতার ঘাটতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন করে তুলছে। এই প্রেক্ষাপটে, একাধিক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ধারাবাহিক বিক্রয় প্রবণতা বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনর্গঠনে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

-রাফসান, নিজস্ব প্রতিবেদক


দুই মেয়াদি সরকারি বন্ডের কুপন রেকর্ড ডেট প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১৩:৩২:২০
দুই মেয়াদি সরকারি বন্ডের কুপন রেকর্ড ডেট প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সরকারের ইস্যুকৃত দুটি ট্রেজারি বন্ডের কুপন প্রাপ্তির জন্য রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানানো হয়েছে, সংশ্লিষ্ট বন্ডধারীদের কুপন পাওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণে ৮ জানুয়ারি ২০২৬ তারিখকে রেকর্ড ডেট হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ড (১১ জানুয়ারি ২০২৮ মেয়াদ)-এর কুপন পাওয়ার অধিকার নির্ধারণের জন্য ৮ জানুয়ারি ২০২৬ তারিখ কার্যকর হবে। নির্ধারিত রেকর্ড ডেটের দিন যেসব বিনিয়োগকারীর নামে বন্ড ধারণ থাকবে, কেবল তারাই সংশ্লিষ্ট কুপন পেমেন্ট পাওয়ার যোগ্য হবেন।

একই সঙ্গে ২ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ড (৯ জুলাই ২০২৭ মেয়াদ)-এর ক্ষেত্রেও কুপন প্রাপ্তির রেকর্ড ডেট হিসেবে একই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে উভয় বন্ডের কুপন সুবিধা পেতে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৮ জানুয়ারি ২০২৬ একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকদের মতে, সরকারি ট্রেজারি বন্ড সাধারণত ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ হিসেবে পরিচিত। নিয়মিত কুপন আয়ের নিশ্চয়তা থাকায় দীর্ঘমেয়াদি ও স্থিতিশীল বিনিয়োগকারীদের কাছে এসব বন্ডের চাহিদা তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। রেকর্ড ডেট ঘোষণার ফলে বাজারে বন্ড সংক্রান্ত লেনদেনেও স্বল্পমেয়াদি প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

-শরিফুল


বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর, পুনরায় চালু তিন সিকিউরিটিজ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১৩:২৭:৩৬
বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর, পুনরায় চালু তিন সিকিউরিটিজ
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত একাধিক সিকিউরিটিজ রেকর্ড ডেট পরবর্তী সময়ে পুনরায় লেনদেনে ফিরতে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কোম্পানি ও বন্ড ইস্যুকারীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী ১ জানুয়ারি ২০২৬ থেকে এসব শেয়ার ও বন্ডের স্বাভাবিক লেনদেন পুনরায় শুরু হবে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, এআইবিএল পারপেচুয়াল বন্ড (AIBLPBOND)-এর রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ায় আগামী বছরের প্রথম দিন থেকেই এই বন্ডের লেনদেন আবার চালু হবে। বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আপডেট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, বিশেষ করে যারা দীর্ঘমেয়াদি আয়ের জন্য বন্ডে বিনিয়োগ করে থাকেন।

একই সঙ্গে এসজেআইবিএল পারপেচুয়াল বন্ড (SJIBLPBOND)-এর ক্ষেত্রেও রেকর্ড ডেট পরবর্তী স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে ১ জানুয়ারি ২০২৬ থেকে এই বন্ডটিও পুনরায় বাজারে কেনাবেচার সুযোগ পাবে।

এ ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড (DACCADYE)-এর শেয়ার লেনদেনও একই তারিখে পুনরায় শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ায় কোম্পানিটির শেয়ার আবারও স্বাভাবিক লেনদেনের আওতায় আসছে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন বছরের শুরুতেই একাধিক বন্ড ও শেয়ারের লেনদেন পুনরায় চালু হওয়া বিনিয়োগকারীদের জন্য বাজারে সক্রিয়তা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। বিশেষ করে যারা রেকর্ড ডেটের কারণে সাময়িক বিরতিতে থাকা সিকিউরিটিজে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি করবে।

-শরিফুল


এনএফএমএল এর তৃতীয় প্রান্তিক বিশ্লেষণ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১২:৩০:৪০
এনএফএমএল এর তৃতীয় প্রান্তিক বিশ্লেষণ
ছবি: সংগৃহীত

২০২৫ সালের ৩১ মার্চে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (Q3) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি NFML। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি–মার্চ ২০২৫ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (EPS) দাঁড়িয়েছে ৫ পয়সা, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ঋণাত্মক ১৮ পয়সা। এর ফলে প্রান্তিকভিত্তিক হিসাবে লোকসান থেকে মুনাফার ধারায় ফিরেছে প্রতিষ্ঠানটি।

তবে সামগ্রিক নয় মাসের চিত্রে এখনো চাপ রয়ে গেছে। জুলাই ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫ সময়কালে কোম্পানিটির সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (EPS) দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ৬ পয়সা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ঋণাত্মক ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ, লোকসানের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমলেও এখনো পুরোপুরি মুনাফায় ফিরতে পারেনি NFML।

কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ জানিয়েছে, তৃতীয় প্রান্তিকে রাজস্ব প্রবৃদ্ধি তুলনামূলকভাবে কম হলেও কার্যকর ব্যয় নিয়ন্ত্রণ, অবচয় হার পুনর্মূল্যায়ন এবং আন্তর্জাতিক হিসাবমান IAS-12 যথাযথভাবে প্রয়োগের ফলে মোট মুনাফার মার্জিন ও শেয়ারপ্রতি আয় উন্নত হয়েছে। এই ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতাই আয় কাঠামোয় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির অপারেশন থেকে নগদ প্রবাহ বা NOCFPS কমে গেছে। সরবরাহকারীদের কাছে বেশি পরিমাণ অর্থ পরিশোধ এবং পূর্ববর্তী সময়ের বকেয়া দায় সমন্বয়ের কারণে নগদ বহির্গমন বেড়ে যাওয়ায় এই সূচকে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে জানানো হয়েছে।

এছাড়া, শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (NAV) সামান্য হ্রাস পেয়েছে। ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ শেষে NFML-এর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ১ পয়সা, যা ২০২৪ সালের ৩০ জুনে ছিল ১১ টাকা ৭ পয়সা। কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী, সামগ্রিকভাবে এখনো ঋণাত্মক আয়ের প্রভাবই এই পতনের মূল কারণ।

-রফিক


বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিতরণ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১২:২৪:৩৪
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ক্যাশ ডিভিডেন্ড বিতরণ
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস পিএলসি জানিয়েছে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে সফলভাবে বিতরণ সম্পন্ন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) ডিএসইতে পাঠানো এক আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তিতে কোম্পানিটি জানায়, ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য অনুমোদিত ক্যাশ ডিভিডেন্ড নির্ধারিত পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীদের হিসাবে জমা দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলো।

প্রতিষ্ঠান সূত্রে বলা হয়েছে, বিনিয়োগকারীদের প্রতি দায়বদ্ধতা ও কর্পোরেট সুশাসন নিশ্চিত করার অংশ হিসেবেই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই লভ্যাংশ পরিশোধ করা হয়েছে। এতে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের আস্থা আরও দৃঢ় হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, সময়মতো নগদ লভ্যাংশ বিতরণ কোনো কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা, তারল্য ব্যবস্থাপনা এবং প্রশাসনিক দক্ষতার একটি ইতিবাচক সূচক। বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস পিএলসির এই উদ্যোগ শেয়ারবাজারে প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি আরও শক্তিশালী করতে পারে।

-রাফসান


এনভয় টেক্সটাইলসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১২:২০:৫৯
এনভয় টেক্সটাইলসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেড জানিয়েছে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট সব শেয়ারহোল্ডারের কাছে ইতোমধ্যে বিতরণ সম্পন্ন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) ডিএসইতে পাঠানো এক আনুষ্ঠানিক তথ্যে কোম্পানিটি জানায়, ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য যে ক্যাশ ডিভিডেন্ড অনুমোদিত হয়েছিল, তা নির্ধারিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের নিজ নিজ হিসাবে জমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত সব কার্যক্রম শেষ হলো।

কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও বিনিয়োগকারীদের প্রতি দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবেই সময়মতো এই নগদ লভ্যাংশ পরিশোধ করা হয়েছে। এতে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে ইতিবাচক আস্থা তৈরি হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

-রফিক


চার লাখের বেশি শেয়ার কিনছেন দুই করপোরেট পরিচালক

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১২:১৫:৫৩
চার লাখের বেশি শেয়ার কিনছেন দুই করপোরেট পরিচালক
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেড–এর শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন কোম্পানিটির দুই করপোরেট পরিচালক। পৃথক দুটি ঘোষণার মাধ্যমে জানানো হয়েছে, তারা উন্মুক্ত বাজার থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা শেয়ারবাজারে ইতিবাচক সংকেত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ডিএসই সূত্র জানায়, এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের করপোরেট পরিচালক এপিক গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাবলিক মার্কেট থেকে প্রচলিত বাজারদরে মোট ২ লাখ ২২ হাজার শেয়ার কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এই শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করার কথা রয়েছে।

একই দিনে দেওয়া আরেক ঘোষণায় এনভয় টেক্সটাইলসের অপর করপোরেট পরিচালক কসমোপলিটান ইন্ডাস্ট্রিজ (প্রাইভেট) লিমিটেড জানিয়েছে, তারা বাজারদরে ১ লাখ ৮০ হাজার শেয়ার কিনবে। এ ক্রয় কার্যক্রমও আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, কোনো কোম্পানির করপোরেট পরিচালকদের নিজ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কেনার ঘোষণা সাধারণত সেই প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক সম্ভাবনা ও আর্থিক স্থিতিশীলতার প্রতি আস্থার প্রতিফলন। ফলে এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের ক্ষেত্রে এই দুটি ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে।

-রাফসান


একাধিক কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১১:৪৮:৫৬
একাধিক কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ ক্রেডিট রেটিং প্রকাশ করেছে বিভিন্ন স্বীকৃত রেটিং সংস্থা। ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত এসব রেটিংয়ে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি ঋণ সক্ষমতা স্থিতিশীল (Stable outlook) হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর আর্থিক ভিত্তি ও পরিচালন সক্ষমতার প্রতি আস্থার প্রতিফলন বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা।

ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ECRL) BDCOM কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদি ক্রেডিট রেটিং “AA” এবং স্বল্পমেয়াদি রেটিং “ST-2” হিসেবে বহাল রেখেছে। সর্বশেষ ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ পরিমাণগত ও গুণগত বিভিন্ন সূচক বিশ্লেষণ করেই এই রেটিং নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ আর্থিক অবস্থান নিয়ে রেটিং সংস্থাটি স্থিতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছে।

অন্যদিকে, ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (NCR) PHARMAID-এর দীর্ঘমেয়াদি রেটিং “A” এবং স্বল্পমেয়াদি রেটিং “ST-2” নির্ধারণ করেছে। ৩০ জুন ২০২৫ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীর ভিত্তিতে দেওয়া এই রেটিংয়ে কোম্পানিটির আর্থিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও দায় পরিশোধ সক্ষমতাকে সন্তোষজনক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিদ্যুৎ খাতের প্রতিষ্ঠান SPCL-এর ক্ষেত্রে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (CRAB) দীর্ঘমেয়াদে “AA1” এবং স্বল্পমেয়াদে “ST-1” রেটিং পুনর্ব্যক্ত করেছে। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির আউটলুক স্থিতিশীল রাখা হয়েছে, যা এর শক্তিশালী নগদ প্রবাহ ও নির্ভরযোগ্য ব্যবসায়িক মডেলের ইঙ্গিত বহন করে।

একই সংস্থার মূল্যায়নে BARKAPOWER কোম্পানি পেয়েছে দীর্ঘমেয়াদে “AA3” এবং স্বল্পমেয়াদে “ST-2” রেটিং। ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক তথ্যের আলোকে দেওয়া এই রেটিংয়ে কোম্পানিটির সামগ্রিক আর্থিক কাঠামোকে স্থিতিশীল হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের প্রতিষ্ঠান SILVAPHL-এর জন্য CRAB নির্ধারণ করেছে দীর্ঘমেয়াদে “BBB1” এবং স্বল্পমেয়াদে “ST-1” রেটিং। ২০২৩ থেকে ২০২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী এবং সাম্প্রতিক ব্যাংক দায় বিশ্লেষণ করে এই রেটিং ঘোষণা করা হয়। এতে প্রতিষ্ঠানটির মধ্যম মাত্রার ঝুঁকি ও তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল আর্থিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটেছে।

-রফিক


এনএভি বিশ্লেষণে কোন ফান্ড এগিয়ে, কোনটি পিছিয়ে

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১১:৪৪:১২
এনএভি বিশ্লেষণে কোন ফান্ড এগিয়ে, কোনটি পিছিয়ে
ছবি: সংগৃহীত

দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ডের ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখের দৈনিক নিট সম্পদ মূল্য (NAV) প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, অধিকাংশ ফান্ডেই বর্তমান বাজারমূল্যে এনএভি ফেস ভ্যালুর নিচে অবস্থান করছে, তবে খরচমূল্যভিত্তিক এনএভি তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী রয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সতর্কতা ও দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত অপেক্ষার প্রবণতা স্পষ্ট হচ্ছে।

গোল্ডেন জুবিলি ফান্ড GLDNJMF-এর প্রতি ইউনিট এনএভি বর্তমান বাজারদরে দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ২৭ পয়সা, যেখানে খরচমূল্যভিত্তিক এনএভি ১১ টাকা ১০ পয়সা। একই দিনে ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে ছিল প্রায় ৯২৭ কোটি টাকা, যা খরচমূল্যে ১ হাজার ১০৯ কোটিরও বেশি।

আইসিবি পরিচালিত ফান্ডগুলোর মধ্যে ICBAGRANI1 এবং ICBSONALI1-এর বাজারমূল্যভিত্তিক এনএভি যথাক্রমে ৯ টাকা ১৬ পয়সা ও ৮ টাকা ১০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। তবে খরচমূল্যভিত্তিক এনএভি উভয় ক্ষেত্রেই ১২ টাকার ওপরে অবস্থান করছে, যা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়।

ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ফান্ড IFILISLMF1 ও PF1STMF-এর বাজারদরের এনএভি যথাক্রমে ৬ টাকা ৭২ পয়সা এবং ৭ টাকা ৫৩ পয়সা নির্ধারিত হয়েছে। যদিও তা ফেস ভ্যালুর নিচে, তবে খরচমূল্যভিত্তিক এনএভি উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি থাকায় বিনিয়োগকারীদের আস্থার জায়গা তৈরি করছে।

বড় আকারের ফান্ডগুলোর মধ্যে FBFIF, TRUSTB1MF, POPULAR1MF ও PHPMF1-এর মোট নিট সম্পদের পরিমাণ কয়েক হাজার কোটি টাকায় পৌঁছালেও বর্তমান বাজারমূল্যে এনএভি তুলনামূলকভাবে চাপের মধ্যে রয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, সামগ্রিক বাজার পরিস্থিতি ও বিনিয়োগকারীদের মুনাফা গ্রহণ প্রবণতার প্রভাব এসব ফান্ডের বাজারদরে প্রতিফলিত হচ্ছে।

অন্যদিকে, তুলনামূলক ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে GRAMEENS2, RELIANCE1 এবং VAMLRBBF ফান্ড। বিশেষ করে GRAMEENS2 ফান্ডের বাজারদরভিত্তিক এনএভি ১৫ টাকার ঘরে অবস্থান করছে, যা ফেস ভ্যালুর চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি এবং বাজারে এর প্রতি ইতিবাচক মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়।

সার্বিকভাবে, ২৯ ডিসেম্বরের এনএভি তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় যে অধিকাংশ মিউচুয়াল ফান্ডে বাজারদর ও খরচমূল্যের মধ্যে বড় ব্যবধান রয়েছে। এতে স্বল্পমেয়াদে চাপ থাকলেও দীর্ঘমেয়াদে ধৈর্যশীল বিনিয়োগকারীদের জন্য সম্ভাবনা বজায় আছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।

-রাফসান


লেনদেন ৯৫০ কোটির বেশি, সূচক বাড়ল ডিএসইতে

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ৩০ ১১:৩৯:১৫
লেনদেন ৯৫০ কোটির বেশি, সূচক বাড়ল ডিএসইতে
ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের লেনদেনে দেশের শেয়ারবাজারে মিশ্র প্রবণতার মধ্যেও সূচকে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা গেছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ও শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ইতিবাচক ধারায় রয়েছে, তবে ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ সামান্য নেতিবাচক অবস্থানে রয়েছে।

এই সময়ে ডিএসইএক্স সূচক ১৩ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪,৮৭৪ দশমিক ৭১ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ০ দশমিক ২৭ শতাংশ ঊর্ধ্বগতি নির্দেশ করে। একই সঙ্গে ডিএসইএস সূচক ৩ দশমিক ০৭ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে ১,০০৩ দশমিক ০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে, শতাংশের হিসাবে যা প্রায় ০ দশমিক ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি। অপরদিকে, শীর্ষ ৩০ কোম্পানির সূচক ডিএস৩০ সামান্য ০ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট কমে ১,৮৫৭ দশমিক ০৩ পয়েন্টে নেমে এসেছে।

লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬ হাজার ৬৭৩টি। এ সময় মোট লেনদেন হওয়া শেয়ারের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩ কোটি ৬১ লাখে, আর লেনদেনের আর্থিক মূল্য ছাড়িয়েছে ৯৫২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এ পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ তুলনামূলকভাবে সক্রিয় থাকলেও লেনদেনের গতি এখনো সতর্ক পর্যায়ে রয়েছে।

বাজারের সার্বিক চিত্রে অগ্রসর ও দরপতনের সংখ্যায় স্পষ্ট বৈষম্য দেখা গেছে। সর্বশেষ তথ্যে অনুযায়ী, দর বেড়েছে ২৪১টি প্রতিষ্ঠানের, দর কমেছে ৫৭টি প্রতিষ্ঠানের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর। এতে বোঝা যায়, বাজারে ইতিবাচক শেয়ারের আধিক্য থাকলেও কিছু নির্দিষ্ট খাতে মুনাফা গ্রহণের প্রবণতা রয়েছে।

-রাফসান

পাঠকের মতামত:

ব্যক্তিগত দায় বনাম প্রাতিষ্ঠানিক দায়: দায়মুক্তির এক রাজনৈতিক সংস্কৃতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের ঘটনা কাগজে পড়লে প্রথমে মনে হয় এটা যেন কোনো যুদ্ধের খবর। এক তরুণকে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে হাত–পা প্রায়... বিস্তারিত