শেয়ারবাজারে ভয়াল ধস! ৭ কোম্পানিতেই কোটি টাকার ক্ষতি

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ জুন ২১ ১৭:৪৯:৪৫
শেয়ারবাজারে ভয়াল ধস! ৭ কোম্পানিতেই কোটি টাকার ক্ষতি

পুঁজিবাজারে চলমান ধারাবাহিক দরপতন বিনিয়োগকারীদের জন্য এক ভয়াবহ দুঃস্বপ্নে রূপ নিয়েছে। বাজার বিশ্লেষণ বলছে, এক মাসেই বহু বিনিয়োগকারী উল্লেখযোগ্য অংকের সঞ্চয় হারিয়ে আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ অবস্থায় ক্ষুদ্র ও মধ্যম বিনিয়োগকারীদের অনেকে শেয়ারবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছেন, অন্যদিকে অনেকে ঋণের ফাঁদে আটকে পড়ছেন।

গত এক মাসে অন্তত সাতটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে বিনিয়োগকারীরা ১৮ থেকে ২৪ শতাংশ পর্যন্ত পুঁজি হারিয়েছেন। সবচেয়ে বড় ধস দেখা গেছে উত্তরা ফাইন্যান্স-এর শেয়ারে, যার দর কমেছে ২৩.৮৫ শতাংশ এটি শুধু একটি সংখ্যা নয়, বরং বহু ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সঞ্চয়ের অপূরণীয় ক্ষতি।

অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে-

দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: ১৯.৫৩% দরপতন

বে-লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট: ১৮.৮৭%

আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক: ১৮.৬৯%

এনআরবিসি ব্যাংক: ১৮.৬৭%

ব্যাংক এশিয়া: ১৮.৪৮%

ইসলামী ফাইন্যান্স: ১৭.৭৮%

এই পতনগুলো বিনিয়োগকারীদের শুধু আর্থিকভাবে নয়, মানসিকভাবেও বিপর্যস্ত করেছে। স্বল্প বা মধ্যমেয়াদী মুনাফার আশায় যারা পুঁজিবাজারে এসেছিলেন, তাদের অনেকেই এখন বাজার থেকে সম্পূর্ণ বেরিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।

বাজার-নির্ভর একাধিক ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী জানিয়েছেন, তারা শেষ সঞ্চয় খাটিয়েছিলেন লাভের আশায়। কিন্তু লাগাতার দরপতনে সেই আশায় ভাটা পড়ে গেছে। কেউ কেউ বলেছেন—“এখন পোর্টফোলিওতে শুধু লাল রঙের ক্ষতির গ্রাফ, আর কিছুই নেই।”

অন্যদিকে, যাদের শেয়ার এখনও হাতে রয়েছে, তারাও 'পেপার লস' নিয়েই ধুঁকছেন। কারণ শেয়ার বিক্রি করলে সেই লোকসান 'বাস্তব' হয়ে যাবে।

শেয়ারবাজারে আস্থার সংকট নতুন কিছু নয়, তবে সাম্প্রতিক দরপতন পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। বিনিয়োগকারীদের ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি এ আস্থাহীনতা দীর্ঘমেয়াদে বাজারে নতুন বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য মারাত্মক সংকেত।

বিশ্লেষকদের মতে, বাজারের এমন অস্থিরতা মূলধনী বাজারে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে ব্যর্থ হচ্ছে। এর প্রভাব সরাসরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান এবং শিল্পায়নের গতিকে থমকে দিচ্ছে।

বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজারে আস্থা ফেরাতে স্বচ্ছতা, নজরদারি বৃদ্ধি এবং দায়বদ্ধতার পাশাপাশি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর দিকে নজর দেওয়া, বাজারে ম্যানিপুলেশন প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা দরকার।

এই সংকট কেবল ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীর ক্ষতির গল্প নয়, এটি দেশের সামগ্রিক আর্থিক ব্যবস্থার ভঙ্গুরতার প্রতিচ্ছবি। যদি এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে তা অর্থনীতিকে দীর্ঘমেয়াদে দুর্বল করে দিতে পারে। ভবিষ্যতের জন্য স্থিতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব শেয়ারবাজার গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই।


০৬ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১৫:০১:৩৮
০৬ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে পতনের ধারা দেখা গেছে। লেনদেন হওয়া মোট ইস্যুগুলোর মধ্যে ২৫১টিরই দাম কমেছে, যা উত্থান হওয়া (১০২টি) শেয়ারের সংখ্যার চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি। এর ফলে বাজারের মূল সূচকগুলোতে নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় ছিল।

বাজারের সার্বিক চিত্র

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া মোট ৩৯০টি ইস্যুর মধ্যে ২৫১টির দাম কমেছে এবং মাত্র ১০২টির দাম বেড়েছে। ৩৭টির দাম ছিল অপরিবর্তিত।

পতনের সংখ্যা বেশি দর কমার সংখ্যা বাড়ার সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি হওয়ায় বাজারে স্পষ্ট মন্দাভাব ছিল।

লেনদেন দিনের মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪১৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা, যা বাজারের সাম্প্রতিক গতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। মোট ট্রেড সংখ্যা ছিল ১,৫১,৮৩১টি।

বাজার মূলধন মোট বাজার মূলধন ৬.৯০ ট্রিলিয়ন টাকাতে অবস্থান করছে।

ক্যাটাগরিভিত্তিক পারফরম্যান্স

A ক্যাটাগরি লেনদেন হওয়া ২১৪টি ইস্যুর মধ্যে ১২৭টির দাম কমেছে এবং বেড়েছে ৬৩টির।

B ক্যাটাগরি ৭৯টি ইস্যুর মধ্যে ৪৯টির দাম কমেছে এবং বেড়েছে ২২টির।

Z ক্যাটাগরি ৯৭টি ইস্যুর মধ্যে ৭৫টির দাম কমেছে এবং ১৭টির বেড়েছে।

মিউচুয়াল ফান্ড (MF) ৩৫টি ইউনিটের মধ্যে দাম কমেছে ২২টির, আর বেড়েছে মাত্র ৫টির।

ব্লক মার্কেটের চিত্র

ব্লক মার্কেটে আজ মোট ২৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার মোট মূল্য ছিল ১৩৭.৩৭ মিলিয়ন টাকা (প্রায় ১৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা)। উল্লেখযোগ্য লেনদেনগুলোর মধ্যে আর্থিক খাতের KBPPWBIL (৪১.৬ মিলিয়ন টাকা), CITYGENINS (২৬.৫৫ মিলিয়ন টাকা) এবং বস্ত্র খাতের SIMTEX (২০.৫০ মিলিয়ন টাকা)-এর লেনদেন ছিল চোখে পড়ার মতো।

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে প্রদত্ত তথ্য কেবল শিক্ষামূলক ও বাজার বিশ্লেষণের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। বিনিয়োগের আগে অবশ্যই যোগ্য পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

/আশিক


০৬ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১৪:৫৮:১৬
০৬ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে তীব্র দরপতন দেখা গেছে। দুটি ভিন্ন মানদণ্ডে তৈরি শীর্ষ দশ লোকসানি কোম্পানির তালিকায় রয়েছে আর্থিক খাতের FASFIN, ILFSL, এবং PRIMEFIN। এই দরপতন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়িয়েছে, বিশেষ করে আর্থিক খাতের শেয়ারগুলোর দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।

গতকালের ক্লোজিং প্রাইসের তুলনায় শীর্ষ লোকসানি

এই তালিকাটি দেখায়, যাদের শেয়ারের দাম গতকালের বাজার বন্ধের দামের (YCP) তুলনায় আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে:

FASFIN এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে আর্থিক খাতের এই কোম্পানিটি, যার শেয়ারের দাম কমেছে ১০ শতাংশ।

ILFSL ১০ শতাংশ লোকসান নিয়ে তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

PRIMEFIN ১০ শতাংশ লোকসান নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

PDL (৯.৭৬ শতাংশ) এবং RSRMSTEEL (৯.৬৭ শতাংশ) এই তালিকার প্রথম পাঁচে জায়গা করে নিয়েছে।

অন্যান্য লোকসানি এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য লোকসান দেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে FAREASTFIN (৯.৫৭ শতাংশ), GSPFINANCE (৯.০৯ শতাংশ), PREMIERLEA (৯.০৯ শতাংশ), HFL (৮.৯৩ শতাংশ), এবং ACTIVEFINE (৮.৮২ শতাংশ)।

আজকের ওপেনিং প্রাইসের তুলনায় শীর্ষ লোকসানি

দিনের লেনদেনের শুরুতে এবং শেষে শেয়ারের মূল্যের পরিবর্তনের ভিত্তিতে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে:

PREMIERLEA দিনের লেনদেনে এই শেয়ারটি সবচেয়ে বড় লোকসান দিয়েছে, যা ১৬.৬৭ শতাংশ।

SHURWID ১১.১১ শতাংশ লোকসান নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

SSSTEEL ৯.৩০ শতাংশ লোকসান নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

STANCERAM (৮.৮৯ শতাংশ) এবং OIMEX (৮.৪৩ শতাংশ) এই তালিকার প্রথম পাঁচে রয়েছে।

অন্যান্য লোকসানি এই তালিকায় রয়েছে FAREASTLIF (৮.২৬ শতাংশ), GENNEXT (৮ শতাংশ), AAMRATECH (৭.৮৭ শতাংশ), CNATEX (৭.৬৯ শতাংশ), এবং PF1STMF (৭.৬৯ শতাংশ)।

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে প্রদত্ত তথ্য কেবল শিক্ষামূলক ও বাজার বিশ্লেষণের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। বিনিয়োগের আগে অবশ্যই যোগ্য পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

/আশিক


০৬ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১৪:৫৫:০৮
০৬ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শেষে শেয়ারের দাম বাড়ার জোরালো প্রবণতা দেখা গেছে। দুটি ভিন্ন মানদণ্ডে তৈরি শীর্ষ দশ লাভবান কোম্পানির তালিকায় রয়েছে বস্ত্র খাতের SIMTEX এবং সেবা খাতের SPCL। এই উল্লেখযোগ্য উত্থান বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।

গতকালের ক্লোজিং প্রাইসের তুলনায় শীর্ষ লাভবান

এই তালিকাটি দেখায়, যাদের শেয়ারের দাম গতকালের বাজার বন্ধের দামের (YCP) তুলনায় আজ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে:

SIMTEX বস্ত্র খাতের এই কোম্পানিটি ৮.৭৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। গতকালের দাম ৩০.৮ টাকা থেকে আজ তা বেড়ে ৩৩.৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে।

SPCL ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

BPPL প্রায় ৬.৩০ শতাংশ লাভ নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

SONALIANSH (৫.৫৫ শতাংশ) এবং TAMIJTEX (৫.১০ শতাংশ) এই তালিকার প্রথম পাঁচে জায়গা করে নিয়েছে।

অন্যান্য লাভবান এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি দেখানো অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে রয়েছে RUNNERAUTO (৪.৯১ শতাংশ), DSHGARME (৪.৭১ শতাংশ), MONOSPOOL (৪.৬৩ শতাংশ), PHARMAID (৩.৯৪ শতাংশ), এবং GEMINISEA (৩.৮০ শতাংশ)।

আজকের ওপেনিং প্রাইসের তুলনায় শীর্ষ লাভবান

দিনের লেনদেনের শুরুতে এবং শেষে শেয়ারের মূল্যের পরিবর্তনের ভিত্তিতে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে:

SPCL দিনের লেনদেনে এই শেয়ারটি সবচেয়ে বড় লাভ দিয়েছে, যা ৮ শতাংশ।

EPGL ৭.৭৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

SIMTEX ৭.০৩ শতাংশ লাভ নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

CAPMBDBLMF (৬.৩৬ শতাংশ) এবং BPPL (৬.৩০ শতাংশ) এই তালিকার প্রথম পাঁচে রয়েছে।

দিনের প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে রয়েছে SONALIANSH (৫.৬০ শতাংশ), SUNLIFEINS (৫ শতাংশ), RUNNERAUTO (৪.৯১ শতাংশ), MONOSPOOL (৪.৫৪ শতাংশ), এবং GEMINISEA (৪.৩০ শতাংশ)।

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে প্রদত্ত তথ্য কেবল শিক্ষামূলক ও বাজার বিশ্লেষণের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। বিনিয়োগের আগে অবশ্যই যোগ্য পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

/আশিক


পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১০:২১:১১
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

ফার্স্ট হান্ড্রেড পপুলার মিউচুয়াল ফান্ড (PHPMF1) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফান্ডের লোকসান উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, নগদ প্রবাহ ইতিবাচক হয়েছে এবং নিট সম্পদমূল্যে (NAV) স্থিতিশীলতা বজায় রয়েছে।

২০২৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় (EPU) দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ০.৩০ টাকা, যেখানে ২০২৪ সালের একই সময়ে এটি ছিল ঋণাত্মক ১.৫০ টাকা। এটি নির্দেশ করে যে, এক বছরের ব্যবধানে ফান্ডের লোকসান অনেকাংশে কমেছে। জুলাই ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত মিলিত আয় (জুলাই-মার্চ ২০২৫) ঋণাত্মক ০.০৭ টাকা, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের ঋণাত্মক ১.৪৮ টাকা থেকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি নির্দেশ করে।

অপরদিকে, প্রতি ইউনিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (NOCFPU) জুলাই ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত হয়েছে ০.১৫ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ঋণাত্মক ০.০৩ টাকা। এটি ফান্ডের নগদ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রতিফলন।

নিট সম্পদমূল্যের ক্ষেত্রেও ফান্ড স্থিতিশীলতা বজায় রেখেছে। ৩১ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত মূল্যভিত্তিক (Cost Price) প্রতি ইউনিটের NAV দাঁড়িয়েছে ১১.২১ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ১১.০৮ টাকার তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি নির্দেশ করে। বাজারমূল্যে (Market Price) প্রতি ইউনিটের NAV সামান্য কমে ৭.৪৫ টাকা হয়েছে, যেখানে জুন ২০২৪-এ এটি ছিল ৭.৫২ টাকা। বাজারমূল্যের সামান্য পতন মূলত প্রান্তিক আয়ের নেতিবাচকতার কারণে।

-রফিক


পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১০:১৮:৫৩
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
ফাইল ছবি

ফার্স্ট হান্ড্রেড পপুলার মিউচুয়াল ফান্ড (PHPMF1) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফান্ডের আয় অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে কিছুটা নেতিবাচক হলেও, মিলিত ফলাফলে এবং নগদ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। নিট সম্পদমূল্য (NAV) সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য আশার বার্তা বহন করছে।

অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০২৪ প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় (EPU) হয়েছে ঋণাত্মক ০.৫১ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ০.০৫ টাকা। এক প্রান্তিকের এই নেতিবাচক ফলাফল সামান্য সতর্কতার সংকেত দিচ্ছে। তবে জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মিলিত ফলাফলে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ০.২২ টাকা, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের ০.০২ টাকা থেকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি নির্দেশ করে।

অপরদিকে, প্রতি ইউনিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (NOCFPU) জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৪ প্রান্তিকে দাঁড়িয়েছে ০.১০ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ঋণাত্মক ০.০৩ টাকা। এটি ফান্ডের নগদ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রতিফলন।

নিট সম্পদমূল্যের ক্ষেত্রেও ফান্ড কিছুটা স্থিতিশীলতা দেখিয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মূল্যভিত্তিক (Cost Price) প্রতি ইউনিটের NAV দাঁড়িয়েছে ১১.২১ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ১১.০৮ টাকার তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি নির্দেশ করে। বাজারমূল্যে (Market Price) প্রতি ইউনিটের NAV বেড়ে হয়েছে ৭.৭৪ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ৭.৫২ টাকার তুলনায় স্থিতিশীল উন্নতি নির্দেশ করছে।

-রফিক


এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১০:১০:১৯
এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড (ABB1STMF) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফান্ডের লোকসান উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, নগদ প্রবাহ ইতিবাচক হয়েছে, এবং নিট সম্পদমূল্যে (NAV) স্থিতিশীলতা বজায় রয়েছে।

২০২৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় (EPU) দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ০.৪৪ টাকা, যেখানে ২০২৪ সালের একই সময়ে এটি ছিল ঋণাত্মক ১.২৪ টাকা। এটি নির্দেশ করে যে, এক বছরের ব্যবধানে ফান্ডের লোকসান অনেকাংশে কমেছে। জুলাই ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত মিলিত আয় (জুলাই-মার্চ ২০২৫) ঋণাত্মক ০.২৪ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ের ঋণাত্মক ১.২০ টাকা থেকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি নির্দেশ করে।

অপরদিকে, প্রতি ইউনিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (NOCFPU) জুলাই ২০২৪ থেকে মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত হয়েছে ০.১৮ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ০.০২ টাকা। এটি ফান্ডের নগদ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত বহন করে।

নিট সম্পদমূল্যের ক্ষেত্রেও ফান্ড কিছুটা স্থিতিশীলতা দেখিয়েছে। ৩১ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত মূল্যভিত্তিক (Cost Price) প্রতি ইউনিটের NAV দাঁড়িয়েছে ১১.৫৪ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ১১.৩৭ টাকার তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি নির্দেশ করে। তবে বাজারমূল্যে (Market Price) NAV কিছুটা কমে ৭.৮৩ টাকা হয়েছে, যেখানে জুন ২০২৪-এ এটি ছিল ৮.০৭ টাকা। বাজারমূল্যের সামান্য পতন মূলত প্রান্তিক আয়ের নেতিবাচকতার কারণে।

-রফিক


এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১০:০৮:১৮
এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড (ABB1STMF) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ফান্ডের আয় কিছুটা নেতিবাচক হলেও, মিলিত ফলাফলে এবং নগদ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে, এবং নিট সম্পদমূল্য (NAV) সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০২৪ প্রান্তিকে ফান্ডের ইউনিটপ্রতি আয় (EPU) হয়েছে ঋণাত্মক ০.৪৪ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ০.০৮ টাকা। এক প্রান্তিকের এই নেতিবাচক ফলাফল কিছুটা সতর্কবার্তা প্রদান করছে। তবে জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মিলিত ফলাফল (জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৪) ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ০.২০ টাকা, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের ০.০৪ টাকা থেকে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি নির্দেশ করে।

অপরদিকে, প্রতি ইউনিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (NOCFPU) জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৪ প্রান্তিকে দাঁড়িয়েছে ০.১২ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ০.০১ টাকা। এটি ফান্ডের নগদ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রতিফলন।

নিট সম্পদমূল্যের ক্ষেত্রেও ফান্ড স্থিতিশীলতা বজায় রেখেছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মূল্যভিত্তিক (Cost Price) প্রতি ইউনিটের NAV দাঁড়িয়েছে ১১.৫৫ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ১১.৩৭ টাকার তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি নির্দেশ করে। বাজারমূল্যে (Market Price) প্রতি ইউনিটের NAV কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে ৮.২৬ টাকা হয়েছে, যেখানে জুন ২০২৪-এ এটি ছিল ৮.০৭ টাকা।

-রফিক


এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রথম প্রান্তিকে আয় বৃদ্ধি

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১০:০৫:২৯
এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রথম প্রান্তিকে আয় বৃদ্ধি
ছবি: সংগৃহীত

এবিবি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড (ABB1STMF) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ফান্ডের আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং নিট সম্পদমূল্য (NAV) স্থিতিশীলতার পাশাপাশি কিছুটা উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে।

প্রথম প্রান্তিকে ফান্ডের ইউনিটপ্রতি আয় (EPU) দাঁড়িয়েছে ০.৬৩ টাকা, যেখানে ২০২৩ সালের একই সময়ে এটি ছিল ঋণাত্মক ০.০৪ টাকা। এটি নির্দেশ করে যে, ফান্ডটি এক বছরের ব্যবধানে লোকসান থেকে পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছে এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক বার্তা প্রদান করছে।

অপরদিকে, প্রতি ইউনিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (NOCFPU) শূন্যে (০.০০ টাকা) অবস্থান করছে, যা আগের বছরের ঋণাত্মক ০.০২ টাকা থেকে উন্নতি নির্দেশ করে। নগদ প্রবাহের এই স্থিতিশীলতা ফান্ডের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় ধারাবাহিকতা এবং স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত বহন করে।

নিট সম্পদমূল্য (NAV) ক্ষেত্রেও ফান্ডের পারফরম্যান্স স্থিতিশীল। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মূল্যভিত্তিক (Cost Price) প্রতি ইউনিটের NAV দাঁড়িয়েছে ১১.৪৬ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ১১.৩৭ টাকার তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি নির্দেশ করে। বাজারমূল্যে (Market Price) প্রতি ইউনিটের NAV বেড়ে হয়েছে ৮.৭০ টাকা, যা জুন ২০২৪-এর ৮.০৭ টাকার তুলনায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখাচ্ছে।

-রাফসান


অ্যাটলাস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

শেয়ারবাজার ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ০৬ ১০:০৩:১৪
অ্যাটলাস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
ছবি: সংগৃহীত

অ্যাটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড (ATLASBANG) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফান্ডের লোকসান পূর্বের বছরের তুলনায় কমেছে এবং নিট সম্পদমূল্য (NAV) স্থিতিশীল রয়েছে।

প্রথম প্রান্তিকে প্রতি শেয়ারে আয় (EPS) হয়েছে ঋণাত্মক ০.১৮ টাকা, যেখানে ২০২৪ সালের একই সময়ে এটি ছিল ঋণাত্মক ০.২৫ টাকা। এটি নির্দেশ করে যে, এক প্রান্তিকে ফান্ডের লোকসান কিছুটা কমেছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক দিক।

অপরদিকে, প্রতি শেয়ারে পরিচালন নগদ প্রবাহ (NOCFPS) ঋণাত্মক ০.০৯ টাকা, যেখানে ২০২৪ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এটি ছিল ঋণাত্মক ০.৯৯ টাকা। নগদ প্রবাহের এই উল্লেখযোগ্য উন্নতি ফান্ডের আর্থিক ব্যবস্থাপনার দক্ষতার ইঙ্গিত দেয়।

নিট সম্পদমূল্য (NAV) ক্ষেত্রেও স্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা গেছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত প্রতি শেয়ারের NAV দাঁড়িয়েছে ১২১ টাকা, যা জুন ২০২৫-এর ১২১ টাকার সমান। NAV-এর এই স্থিতিশীলতা বিনিয়োগকারীদের জন্য ফান্ডের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার বার্তা প্রদান করে।

-রাফসান

পাঠকের মতামত:

গবেষণা ভিত্তিক শিক্ষা: বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য এক নতুন দিগন্ত

গবেষণা ভিত্তিক শিক্ষা: বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য এক নতুন দিগন্ত

বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের পাঠদান, দীর্ঘদিন ধরে পাঠ্যপুস্তকনির্ভর শিক্ষা ও পরীক্ষাকেন্দ্রিক মূল্যায়নের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এই ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের... বিস্তারিত

হাউসকা দুর্গের ভূগর্ভ আর ‘শয়তানের বাইবেল’ কোডেক্স গিগাস: কিংবদন্তি, ইতিহাস ও ভয়ের মনস্তত্ত্ব

হাউসকা দুর্গের ভূগর্ভ আর ‘শয়তানের বাইবেল’ কোডেক্স গিগাস: কিংবদন্তি, ইতিহাস ও ভয়ের মনস্তত্ত্ব

বোহেমিয়ার অরণ্যমালায় একটি দুর্গ, হাউসকা ক্যাসেল, আর তার কয়েক মাইল দূরে এক সন্ন্যাসীর লেখা বিশাল এক পুঁথি, কোডেক্স গিগাস। শতাব্দীজুড়ে... বিস্তারিত

ক্যানসার চিকিৎসায় মহা সাফল্য: নতুন ভ্যাকসিনের প্রাথমিক পরীক্ষায় শতভাগ কার্যকারিতা

ক্যানসার চিকিৎসায় মহা সাফল্য: নতুন ভ্যাকসিনের প্রাথমিক পরীক্ষায় শতভাগ কার্যকারিতা

ক্যানসার চিকিৎসায় বিজ্ঞানীরা এক যুগান্তকারী অগ্রগতি অর্জন করেছেন। নতুন এক ধরনের ক্যানসার ভ্যাকসিনের প্রাথমিক মানবদেহে পরীক্ষায় শতভাগ সাড়া পাওয়ার দাবি... বিস্তারিত