রাজশাহীতে উঠল ভোক্তা অধিকার সচেতনতার ঝড়!

রাজশাহীতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও অনিয়ম প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস)-এর আয়োজিত এক পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা।
শনিবার (২১ জুন) বিকেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী ভবনের ফোকলোর গ্যালারিতে আয়োজিত এই সভায় অংশ নেন বিভিন্ন পর্যায়ের স্বেচ্ছাসেবী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সিসিএস রাজশাহী জেলার কো-অর্ডিনেটর ও দৈনিক কালবেলার রাজশাহী ব্যুরোপ্রধান আমজাদ হোসেন শিমুল। সঞ্চালনায় ছিলেন সিসিএস রাজশাহী মহানগরীর সদস্য রায়হান রোহান।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল আলিম এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. ইব্রাহিম হোসেন।
ইব্রাহিম হোসেন বলেন, “ভোক্তা অধিকার আইনের মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতারণার শিকার ভোক্তাদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা এবং অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা। ভোক্তাদের শুধু আইন জানলেই হবে না, বরং নিজেদের সচেতন করে অন্যদেরও সচেতন করতে হবে।”
অধ্যাপক ড. আব্দুল আলিম বলেন, “ভোক্তা অধিকার আসলে একটি মানবাধিকার। আজ আমরা একটি দুর্নীতিপূর্ণ পরিবেশে অভ্যস্ত হয়ে গেছি—খাদ্যে ভেজাল, কম ওজন, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিবেশন—সবই এখন স্বাভাবিক দৃশ্য। এ অবস্থা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভয়াবহ হুমকি।”
তিনি আরও বলেন, “অধিকার কেউ স্বেচ্ছায় দেয় না, অধিকার আদায় করতে হয়। আর এ জন্য দরকার সচেতনতা ও নৈতিকতার বিকাশ।”
সভায় রাজশাহী জেলা ও মহানগরীর আওতাধীন ২১টি থানা ও উপজেলার সিসিএস প্রতিনিধিরা নিজ নিজ এলাকায় ভোক্তা অধিকার সুরক্ষায় করণীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে দুই শতাধিক স্বেচ্ছাসেবী অংশগ্রহণ করেন, যাদের অধিকাংশই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তরুণ সমাজের প্রতিনিধি।
উল্লেখ্য, কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস) গত ১৩ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ পর্যন্ত সংগঠনটি ৩০০টিরও বেশি সভা, সেমিনার, মানববন্ধন, ওয়ার্কশপ ও ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে।
বর্তমানে সিসিএস-এর প্রায় ৮৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছাসেবক কার্যক্রম চলছে এবং ৫২টিতে রয়েছে সংগঠনের স্বতন্ত্র কমিটি। দেশব্যাপী লক্ষাধিক স্বেচ্ছাসেবী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে নিবেদিতভাবে কাজ করছেন।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ে কাজ করে সিসিএস, যা ভোক্তা সুরক্ষা আন্দোলনে একটি শক্তিশালী ভরসা হয়ে উঠেছে।
পাকিস্তানে টিটিপি’র হয়ে যুদ্ধে নিহত বাংলাদেশি তরুণ, জানতেন না পরিবারও
পাকিস্তানের নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন তেহরিক–ই–তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়ে প্রাণ হারানো বাংলাদেশি তরুণ ফয়সাল হোসেনের (২২) পরিবার এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তিনি দুবাইয়ে নয়, ছিলেন পাকিস্তানে। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের কারাক জেলায় গত শুক্রবার রাতে দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানে ফয়সাল নিহত হন। ওই অভিযানে আরও ১৬ জন টিটিপি সদস্য নিহত হয়।
ফয়সালের মা চায়না বেগম ভেবেছিলেন তার ছেলে দুবাইয়ে কাজ করছেন। সোমবার সকালে মাদারীপুরের ছোট দুধখালী এলাকায় নিজ বাড়িতে ছেলের মৃত্যুর খবর পৌঁছানোর পর তিনি জানতে পারেন, ফয়সাল আসলে পাকিস্তানে ছিলেন।
পরিবারের বিস্ময় ও অভিযোগ
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফয়সালের মা বলেন, “ছেলেকে দুই মাস আগে বলেছিলাম, দেশে ফিরে আসো, কাজের চেষ্টা করো। সে বলেছিল, ‘মা, আমি আসব’। কিন্তু সে আর ফিরল না। আমরা কেউই জানতাম না সে পাকিস্তানে আছে।”
পরিবারের সদস্যদের ভাষ্য, ফয়সাল দুই বছর আগে ‘দুবাই যাওয়ার কথা বলে’ বাড়ি থেকে চলে যান। ফয়সালের চাচা আবদুল হালিম বলেন, “কোরবানির ঈদের আগে কথা হয়েছিল। এরপর দুই মাস আগে পুলিশ জানায়, সে আসলে পাকিস্তানে গেছে। আমরা অনেক চেষ্টা করেও ফিরিয়ে আনতে পারিনি।”
ফয়সালের দাদা শুক্কুর মোড়ল বলেন, “নাতিটা খুব ভালো ছিল। কেউ তাকে বিপথে নিয়েছে। যারা এর পেছনে আছে, তাদের বিচার চাই।” ফয়সালের পরিবার ও স্থানীয়রা তার লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন।
জঙ্গিবাদ ও পুলিশের অবস্থান
সংবাদমাধ্যম দ্যা ডিসেন্ট জানিয়েছে, গত এক বছরের ব্যবধানে অন্তত চারজন বাংলাদেশি টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। এর আগে গত বছরের ২৭ এপ্রিল আরেক বাংলাদেশি তরুণ আহমেদ জোবায়ের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে নিহত হন।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে কেউ তরুণদের জঙ্গিবাদে যুক্ত করছে কিনা, সে বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে। পরিবার যদি আইনি সহায়তা চায়, আমরা তা দেব। যদি লাশ ফিরিয়ে আনার সুযোগ থাকে, সেটিও চেষ্টা করব।”
চট্টগ্রামে যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প, ফিল্ড সার্ভে শুরু
চট্টগ্রাম নগরের যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ফিল্ড সার্ভে বা মাঠ পর্যায়ের জরিপ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে এই প্রকল্পের ফিল্ড সার্ভে শুরু হয়। এর পর পূর্ণাঙ্গ সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে মূল নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
‘বাণিজ্যিক রাজধানীর জন্য মনোরেল অপরিহার্য’
এ উপলক্ষে সোমবার দুপুরে টাইগারপাস্থ চসিক কার্যালয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের কাছে প্রকল্পের অগ্রগতি তুলে ধরেন গ্রেটার চিটাগাং ইকোনমিক ফোরামের প্রেসিডেন্ট আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী এবং আরব কন্ট্রাক্টরস ও ওরাসকম পেনিনসুলা কনসোর্টিয়ামের প্রধান প্রতিনিধি কাউসার আলম চৌধুরী।
মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, “চট্টগ্রাম শহরকে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের হাব হিসেবে গড়ে তুলতে হলে যানজট ও পরিবহন সংকটের সমাধান করতে হবে। এ জন্য মনোরেল একটি আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব সমাধান।” তিনি জানান, মনোরেল নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পক্ষে প্রকল্পটি সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবু সাদাত তৈয়বকে। বিডাসহ সব সংস্থার সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
‘দুর্নীতিবাজ’ হারুনের বিরুদ্ধে রাজশাহীতে ঠিকাদারদের মানববন্ধন
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ রাজশাহীর নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন অর রশিদকে দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের দোসর উল্লেখ করে তার দ্রুত প্রত্যাহার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সোমবার ঠিকাদার সমিতির ব্যানারে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধন শেষে ক্ষতিগ্রস্ত ঠিকাদাররা বিভাগীয় কমিশনার বরাবর স্মারকলিপি দেন।
‘অফিস জিম্মি’, ‘মিস্টার ওয়ান পারসেন্ট’
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ জনস্বাস্থ্য কার্যালয়কে জিম্মি করে রেখেছেন। তিনি গোপনে দরপত্রের রেট ফাঁস করে এখনো আওয়ামী লীগের ঠিকাদারদের কাজ দিচ্ছেন। ঠিকাদারদের বিল আটকে অনৈতিক সুবিধা আদায় করেন। স্মারকলিপিতে অভিযোগ করা হয়, তিনি দীর্ঘদিন বিল আটকে রেখে পরে চেক দেওয়ার সময় বিলের এক শতাংশ উৎকোচ দিতে বাধ্য করেন। এ কারণে তিনি ইতোমধ্যে ‘মিস্টার ওয়ান পারসেন্ট’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।
অন্যান্য অভিযোগগুলো হলো:
কর্মপরিবেশ: হারুন অফিসের সময়কে তোয়াক্কা করেন না। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাতে বাসভবনে ডেকে গভীর রাত অবধি কাজ করতে বাধ্য করেন এবং পোষা কুকুর নিয়ে অফিসে ঢোকেন, যার ভয়ে সবাই তটস্থ থাকেন।
অর্থের লেনদেন: তার বিরুদ্ধে জামানতের টাকা ফেরত দিতে অনৈতিক সুবিধা আদায় এবং সেই টাকা জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের এস্টিমেটর উম্মে সালমার স্বামী মামুনের ব্যাংক হিসাবে জমা হওয়ার অভিযোগ আনা হয়।
দরপত্র দুর্নীতি: চলতি বছরের মার্চে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নেতা কামাল হোসেনের প্রতিষ্ঠানকে গোপন রেট জানিয়ে ১১ কোটি টাকার ১০টি কাজই দিয়েছেন তিনি।
আন্দোলনকারীরা প্রকৌশলী হারুনকে দ্রুত রাজশাহী থেকে বদলি এবং তার দুর্নীতির সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
প্রকৌশলী হারুনের পাল্টা দাবি
অভিযোগের ব্যাপারে নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমি আজকেও অফিসে আছি। নিয়মিত অফিস করি। এ অভিযোগ বানোয়াট।” তিনি আরও দাবি করেন, “আমি আওয়ামী লীগের দোসর না। দলমত নির্বিশেষে বিধি মেনেই টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়।”
প্রকৌশলী হারুন বলেন, ঠিকাদাররা সুপরিকল্পিতভাবে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন, কারণ তিনি ঠিকাদারদের তিন কোটি টাকা ওভার পেমেন্ট (বেশি) নেওয়ার বিষয়টি ধরে ফেলেছিলেন।
রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য এডিবি’র ৮৬.৭ মিলিয়ন ডলার সহায়তা
মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং তাদের আশ্রয়দাতা কক্সবাজারের স্থানীয়দের মৌলিক অবকাঠামো ও জরুরি সেবার জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং বাংলাদেশ সরকার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় ৫৮.৬ মিলিয়ন ডলারের এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ফান্ড (এডিএফ) অনুদান এবং ২৮.১ মিলিয়ন ডলারের স্বল্পসুদে ঋণ দেওয়া হবে, যার মোট পরিমাণ ৮৬.৭ মিলিয়ন ডলার।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার ইআরডি কার্যালয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং বাংলাদেশ ও এডিবির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
স্থিতিশীলতা ও জীবিকা নির্বাহের সুযোগ জোরদার
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং বলেন, “মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত ও তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয়দের স্থিতিশীলতা ও জীবিকা নির্বাহের সুযোগ জোরদারে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পেরে আমরা আনন্দিত। শরণার্থী শিবিরগুলোর বাসিন্দা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে সামাজিক সংহতি বৃদ্ধি করছি।” তিনি জানান, ২০১৮ সাল থেকে এডিবি এই খাতে মোট ১৭১.৪ মিলিয়ন ডলার অনুদান ও ঋণ প্রদান করেছে।
‘ইন্টিগ্রেটেড সার্ভিসেস অ্যান্ড লাইভলিহুড ফর ডিসপ্লেসড পিপল ফ্রম মিয়ানমার অ্যান্ড হোস্ট কমিউনিটিজ ইমপ্রুভমেন্ট’ শীর্ষক এই প্রকল্পের আওতায় পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য, সড়ক ও সেতু, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, খাদ্য নিরাপত্তা, বিদ্যুৎ এবং দুর্যোগ সহনশীলতা উন্নত ও সম্প্রসারিত করা হবে।
প্রকল্পের আওতায় যেসব কাজ হবে
এই প্রকল্পের মাধ্যমে কক্সবাজার ও ভাসানচর অঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা এবং আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগণের জন্য পৃথক পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের বিশেষ প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা হবে।
ভাসানচর ও কক্সবাজার: কক্সবাজারে সোলার-পাওয়ারড স্ট্রিটলাইট স্থাপন বা প্রতিস্থাপন করা হবে এবং ভাসানচরে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা পুনঃস্থাপন ও রান্নার জন্য বায়োগ্যাস উৎপাদনকে সমৃদ্ধ করা হবে।
দুর্যোগ সহনশীলতা: স্থানীয় সম্প্রদায়ের জন্য হাতিয়ায় বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ করা হবে এবং কক্সবাজারের ৯টি উপজেলাজুড়ে ক্ষুদ্র পাইপযুক্ত পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু করা হবে।
পানি শোধনাগার: টেকনাফের পানি সংকটাপন্ন এলাকায় পরিশোধিত পানি সরবরাহের জন্য পালংখালী ইউনিয়ন ও উখিয়ায় একটি ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি শোধনাগার নির্মাণ করা হবে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে কক্সবাজারের ৩৩টি শিবিরে মিয়ানমার থেকে আসা ১০ লাখেরও বেশি বাস্তুচ্যুত মানুষ বাস করছে। নোয়াখালী জেলার ভাসানচরে ৩৬ হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছায় স্থানান্তরিত হয়েছে।
সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্লাস্টার ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুরাতন পানির ট্যাংকির প্লাস্টার ধসে সুমন আহমদ (৪২) নামের এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত সুমন নতুন বিল্ডিংয়ের ৩৬নং ওয়ার্ডে আউটসোর্সিংয়ের কর্মী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সোমবার দুপুরে এই দুর্ঘটনার পরপরই ক্ষুব্ধ সহকর্মীরা প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন।
জানা যায়, দুপুরের দিকে হাসপাতালের পুরাতন পানির ট্যাংকির এক অংশে হঠাৎ প্লাস্টারের একটি অংশ খসে পড়লে সুমন গুরুতর আহত হন। সহকর্মীরা দ্রুত তাকে চিকিৎসার জন্য জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিরাপদ কর্মপরিবেশের দাবিতে বিক্ষোভ
ঘটনার পরপরই সহকর্মী ও অন্যান্য কর্মচারীরা হাসপাতাল প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা অবহেলার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ তোলেন। পরে তারা হাসপাতালের সামনের সড়ক অবরোধ করে দোষীদের শাস্তি ও নিরাপদ কর্মপরিবেশের দাবি জানান।
অবরোধের কারণে বর্তমানে ওই এলাকায় যানবাহন চলাচলের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
২০৫০ সালের চাহিদা পূরণে খুলনাকে ১৫ কোটি ডলার দিচ্ছে এডিবি
খুলনাবাসীকে লবণমুক্ত সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এই বিপুল অঙ্কের ঋণের পাশাপাশি সংস্থাটি এই প্রকল্পে অতিরিক্ত ৪ মিলিয়ন ডলার অনুদানও দেবে।
এই ঋণ-অনুদানসহ মোট তিনটি প্রকল্পে এডিবি ২৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার ঋণ-অনুদান দেবে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) নগরীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং এ সম্পর্কিত চুক্তিতে সই করেন।
ভূগর্ভস্থ লবণাক্ততা মোকাবিলাই প্রধান লক্ষ্য
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর জানান, খুলনা শহরের সুবিধাবঞ্চিত বাসিন্দাদের জন্য পানি সরবরাহ পরিষেবা সম্প্রসারণ এবং শুষ্ক মৌসুমে টেকসই পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করাই এই অর্থায়নের মূল লক্ষ্য।
তিনি বলেন, খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়) জলবায়ু-সহনশীল এবং টেকসই সমাধান প্রবর্তনের মাধ্যমে খুলনা শহরের ভূ-পৃষ্ঠের পানির রূপান্তরকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এই প্রকল্পটি ১৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন মানুষকে নির্ভরযোগ্য, নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহ করবে এবং বিদ্যমান অবকাঠামোগত উন্নয়ন করবে। প্রকল্পটি ২০৫০ সাল পর্যন্ত পানির চাহিদা মেটাতে পরিকল্পিত একটি সিস্টেমের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়গুলোতে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি পরিষেবা সম্প্রসারণ করবে। মূল উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে স্মার্ট পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা এবং তত্ত্বাবধান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সম্প্রসারণ।
টিসিবির তালিকায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৫ পণ্য
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তালিকায় নতুন পাঁচটি পণ্য যুক্ত হতে যাচ্ছে। পণ্যগুলো হলো চা, লবণ, ডিটারজেন্ট এবং দুই ধরনের সাবান। আগামী নভেম্বর মাস থেকে এসব পণ্য যুক্ত হবে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত টিসিবির উপকারভোগী নির্বাচন ও স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড সক্রিয়করণবিষয়ক সভায় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এই তথ্য জানান।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নতুন পণ্য
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, “সরকার প্রতি বছর প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে টিসিবির কার্যক্রম চালাচ্ছে। এর ফলে বাজারে চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্য তৈরি হয়।” তিনি বলেন, চলমান বিক্রয় কার্যক্রমের সঙ্গে নতুন পাঁচটি পণ্য যুক্ত হলে দরিদ্র মানুষের স্বস্তি বাড়বে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, “সরকারের লক্ষ্য এক কোটি প্রকৃত উপকারভোগীকে টিসিবির আওতায় আনা। দরিদ্র মানুষ যেন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বাইরে না থাকে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড প্রকৃত উপকারভোগীর হাতে পৌঁছানো জরুরি।”
কার্ড সক্রিয়করণে চ্যালেঞ্জ
সভায় জানানো হয়, বর্তমানে টিসিবির সক্রিয় স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের সংখ্যা ৬০ লাখ ৩৪ হাজার ৩১৬টি। এ ছাড়া আরও ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪৫৪টি কার্ড সক্রিয়করণের অপেক্ষায় রয়েছে।
বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান জানান, উপকারভোগী শনাক্তকরণই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের কার্যক্রমেও কিছুটা ধীরগতি রয়েছে। তবে তিনি আশা প্রকাশ করেন, দ্রুতই এসব সমস্যার সমাধান হবে।
বিয়ে করতে গিয়ে বিপত্তি: ‘প্রথম স্ত্রীর’ হাতে আটক ছাত্রলীগ নেতা
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিয়ে উপলক্ষে বাড়িতে যখন উৎসবের আমেজ, ঠিক তখনই সেখানে উপস্থিত হয়ে এক নারী নিজেকে তার স্ত্রী দাবি করেন। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার আগিয়া ইউনিয়নের কৌলাটি নয়াপাড়া গ্রামে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মোকাব্বির হোসেন যখন বর সেজে কনেকে ঘরে তোলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, ঠিক তখনই ওই নারী সেখানে এসে উপস্থিত হন। তিনি দাবি করেন, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই পরিবারের অজ্ঞাতে তাদের বিয়ে হয়েছে এবং তারা স্বামী-স্ত্রী হিসেবে একসঙ্গে বসবাসও করেছেন। কিন্তু তাকে না জানিয়ে মোকাব্বির দ্বিতীয় বিয়ে করছেন শুনে স্ত্রীর মর্যাদার দাবি নিয়ে তিনি সরাসরি বরের বাড়িতে চলে আসেন।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে মোকাব্বির দ্রুত গা-ঢাকা দেন। অন্যদিকে, বরের পরিবার ভেতর থেকে দরজায় তালা ঝুলিয়ে দেয়। স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ওই নারী দরজার সামনেই অনশনে বসে পড়েন এবং হুমকি দেন যে, স্ত্রীর মর্যাদা না পেলে তিনি আত্মহত্যা করবেন।
তবে বরের পরিবার জানায়, ওই নারীর বিষয়টি নিয়ে তার আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হওয়ার কথা ছিল। নারীর নানা আব্দুস ছালামও আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি ঘরোয়াভাবে মিটমাট করার কথা ছিল। কিন্তু তারা ঘটনাটি জনসমক্ষে নিয়ে আসায় এখন আর এর সমাধান সম্ভব হচ্ছে না।
স্ত্রী দাবি করা ওই নারী গাজীপুরের একটি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। এর আগে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় তার প্রথম বিয়ে হয়েছিল, যা দুই বছর আগে ভেঙে যায়। এরপরই মোকাব্বিরের সঙ্গে তার সম্পর্ক তৈরি হয়।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নূরুল আলম জানান, এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবুত্র
সূত্র:কালবেলা
খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারার মধ্যে সংঘর্ষ, রামসু বাজারে আগুন
খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলায় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় তিনজনের নিহতের ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এছাড়া, মেজরসহ ১৩ জন সেনাসদস্য, গুইমারা থানার ওসিসহ তিনজন পুলিশ সদস্য এবং আরও অনেকে আহতের ঘটনায়ও মন্ত্রণালয় দুঃখ প্রকাশ করেছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, এই ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে অতি শিগগিরই তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং কোনো অপরাধীকেই ছাড় দেওয়া হবে না। সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধৈর্য ধারণ করে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করেছে মন্ত্রণালয়।
১৪৪ ধারার মধ্যে সংঘর্ষ
খাগড়াছড়ির সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ছাবের নিশ্চিত করেছেন যে, খাগড়াছড়ি হাসপাতালের মর্গে তিনজনের লাশ রয়েছে, যা গুইমারা থেকে আনা হয়েছে। তবে এখনো তাদের পরিচয় শনাক্ত হয়নি।
খাগড়াছড়ি জেলা সদর ও পৌরসভায় ১৪৪ ধারা জারি করার পরও পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। রোববার দুপুরে ১৪৪ ধারার মধ্যেই গুইমারার রামসু বাজারে সংঘর্ষের একপর্যায়ে আগুন দেওয়া হয়। আগুনে বাজারের বেশ কয়েকটি দোকান পুড়ে যায় এবং বাজারের পাশে থাকা বসতঘরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ যৌথভাবে নিরাপত্তায় কাজ করছে। রামসু বাজারে আগুন দেওয়ার ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে গুইমারায় ১৪৪ ধারার মধ্যেই সড়ক অবরোধ করে জুম্ম ছাত্র-জনতা।
পাঠকের মতামত:
- ঘুম ভাঙলেই অসহ্য মাথা ব্যথা? হতে পারে ৫টি গুরুতর কারণ
- পাকিস্তানে টিটিপি’র হয়ে যুদ্ধে নিহত বাংলাদেশি তরুণ, জানতেন না পরিবারও
- সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন নুরের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
- জুলাই আন্দোলন দমনে পুলিশ সারাদেশে ৩ লাখের বেশি গুলি ছুড়েছিল
- ফাঁস হলো ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা: চুক্তি হলে হামাস নেতাদের নিরাপদ প্রস্থান!
- ভারত শুধু বড় দাদা না হয়ে বন্ধু হোক: মির্জা ফখরুল
- চট্টগ্রামে যানজট নিরসনে মনোরেল প্রকল্প, ফিল্ড সার্ভে শুরু
- ‘দুর্নীতিবাজ’ হারুনের বিরুদ্ধে রাজশাহীতে ঠিকাদারদের মানববন্ধন
- আমি শুধু নির্বাচনটাই করেছিলাম, রাজনীতিতে জড়াইনি
- ৪৮তম বিশেষ বিসিএস-এর ২১ চিকিৎসকের মনোনয়ন স্থগিত
- রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য এডিবি’র ৮৬.৭ মিলিয়ন ডলার সহায়তা
- খুঁজে খুঁজে জামায়াত-শিবির মতাদর্শের কর্মকর্তাদের প্রশাসনে বসানো হয়েছে: রিজভী
- সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্লাস্টার ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
- ২০৫০ সালের চাহিদা পূরণে খুলনাকে ১৫ কোটি ডলার দিচ্ছে এডিবি
- ভুয়া ধর্ষণ’ মন্তব্য করে বিপাকে এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
- রেকর্ড ভাঙা দামে বিশ্ববাজারে স্বর্ণ
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিততে চলেছেন আমিনুল বুলবুল ও নাজমুল ফাহিম
- সাবেক আইনমন্ত্রীর পিএস-এর ১১৪ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
- টিসিবির তালিকায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৫ পণ্য
- সাকিবের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- ডিএসইতে সোমবারের লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- বিজয় সমাবেশে পদদলন: শোকে মুষড়ে পড়েছেন অভিনেতা, ছেড়ে দিলেন খাওয়াদাওয়া
- স্থায়ী বসবাসের নিয়মে কঠোরতা আনছে যুক্তরাজ্য, থাকতে হবে কঠোর শর্ত
- বিশ্বের কাছে আবেদন জানানো ছেড়ে দিয়েছি: গাজাবাসীি
- সাকিবের পোস্টের পর ইলিয়াস হোসাইনের পরামর্শ: ‘সম্পত্তি ক্রোক করেন’
- এগুলো কীসের লক্ষণ?: খাগড়াছড়ির ঘটনায় জামায়াত আমিরের উদ্বেগ
- ৫২ হাজার ৫০০ টন গম নিয়ে রাশিয়ার জাহাজ চট্টগ্রামে
- নেতানিয়াহুর টার্গেট এবার ইরাক
- সাবেক দুই এমপিসহ ১৩ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- খাগড়াছড়ির ঘটনায় প্রতিবেশী দেশের ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে যুক্তরাজ্য সহায়তা দেবে: ব্রিটিশ হাইকমিশনার
- বলিউডের শক্তিশালী কণ্ঠস্বর: নারী অধিকার ও পরিবেশ রক্ষায় সোচ্চার তারকারা
- কারাগার থেকে হাসপাতালে, পরদিনই মৃত্যু—শেষ হলো নুরুল মজিদ হুমায়ুনের অধ্যায়
- ইউরোপের পরিবেশ সংকট: অগ্রগতি সত্ত্বেও সতর্কবার্তা ইইএ’র
- মার্কিন মাটিতে সহিংসতার মহামারী: ট্রাম্পের তীব্র নিন্দা
- ফাইনালের পর মাঠে নাটক: ট্রফি প্রদান অনুষ্ঠান বাতিল, দর্শকদের স্লোগানে গর্জে উঠল স্টেডিয়াম
- চীন-উত্তর কোরিয়ার ঘনিষ্ঠতা বাড়ছে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন কৌশলগত চিন্তা
- খাগড়াছড়ি-গুইমারায় সহিংসতা: সেনাবাহিনীর বিস্তারিত বিবৃতি প্রকাশ
- ভারত আমাদের পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়: হান্নান মাসউদ
- বিয়ে করতে গিয়ে বিপত্তি: ‘প্রথম স্ত্রীর’ হাতে আটক ছাত্রলীগ নেতা
- হুন্ডি প্রতিরোধে সুফল: রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত
- অমর একুশে বইমেলা স্থগিত ঘোষণা
- খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারার মধ্যে সংঘর্ষ, রামসু বাজারে আগুন
- আমার স্ত্রী ঠিক করেন কখন হামলা হবে : নেতানিয়াহু
- থালাপতি বিজয়ের সমাবেশে প্রাণহানির ঘটনায় পুলিশের মামলা
- চট্টগ্রাম বন্দরে নিলামের দেড় কোটি টাকার কাপড় উধাও
- গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ; আমরা এখন নিজে খেলব: ড. ইউনূস
- ঘুষের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীকে মৃত্যুদণ্ড
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ‘আমাকে আলাদা করে তুলে ধরার চেষ্টা হয়নি’: ডা. তাসনিম জারা
- বিএনপি ক্ষমতায় এলে কুমিল্লা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হবে: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- খাগড়াছড়ি-গুইমারায় সহিংসতা: সেনাবাহিনীর বিস্তারিত বিবৃতি প্রকাশ
- বৃষ্টির দিনে ইন্টারনেটের গতি কমে যায় কেন? সমাধান জেনে নিন
- গাজায় ‘গণহত্যা’ ঠেকাতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে স্পেনের ‘বড় পদক্ষেপ’
- ডিএসইতে রবিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ফার্মগেটে ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আটক অর্ধশত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী
- অমানবিক! পাকিস্তানে নিজেদের গ্রামেই বিমানবাহিনীর হামলা
- সঞ্চয়পত্রকে ‘লেনদেনযোগ্য’ করার পথে সরকার? আসছে নতুন বাজার
- অঘোষিত সেমিফাইনাল: টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল বাংলাদেশ
- ওয়াজে রাশমিকাকে টেনে বিপাকে মুফতি আমির হামজা
- আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নিয়ে নির্বাচন চান মির্জা ফখরুল