ইতিহাসের নতুন মোড়ে ব্রিটেন: আজ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি

ব্রিটেন আজ আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ও প্রেস অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টার্মার রোববার এই ঘোষণা দেবেন।
এতদিন যুক্তরাজ্য সবসময় ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর গাজায় ইসরায়েলের ব্যাপক অভিযান, হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু এবং দুর্ভিক্ষের মতো মানবিক সংকট দেশটির অবস্থান পাল্টে দিয়েছে।
স্টার্মার জুলাইয়ে বলেছিলেন, ইসরায়েল যদি যুদ্ধবিরতিতে গুরুতর পদক্ষেপ না নেয়, তবে ব্রিটেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকের আগেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে। তাঁর মতে, এই স্বীকৃতি দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলেছেন, এতে সন্ত্রাসবাদ পুরস্কৃত হবে এবং উগ্রবাদকে উৎসাহ দেওয়া হবে।
বিশ্লেষকদের মতে, ব্রিটেনের এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে বড় বার্তা দেবে। আশা করা হচ্ছে, ফ্রান্সসহ আরও অন্তত ১০টি দেশ শিগগিরই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে।
প্রসঙ্গত, হামাসের হামলায় ইসরায়েলে ১,২১৯ জন নিহত হন। প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত গাজায় ৬৫ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন, যাদের বেশিরভাগই সাধারণ নাগরিক।
-সুত্রঃ এ এফ পি
ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে এরদোগান: টানাপোড়েনপূর্ণ সম্পর্কের পর কেন এই বৈঠক?
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর হোয়াইট হাউসে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের সঙ্গে বৈঠক করবেন। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প নিজেই এই ঘোষণা দিয়েছেন।
ট্রাম্প লেখেন, “আমরা এরদোগানের সঙ্গে বাণিজ্য ও সামরিক খাতে অনেক চুক্তি নিয়ে কাজ করছি। এর মধ্যে রয়েছে বোয়িং বিমান কেনার একটি বড় চুক্তি, গুরুত্বপূর্ণ এফ-১৬ চুক্তি এবং এফ-৩৫ নিয়ে চলমান আলোচনা, যা আমরা ইতিবাচকভাবে শেষ করতে পারব বলে আশা করছি।” তিনি আরও লেখেন, “প্রেসিডেন্ট এরদোগান এবং আমার সবসময়ই খুব ভালো সম্পর্ক। আমি ২৫ তারিখে তার সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় আছি।”
অতীতের টানাপোড়েনপূর্ণ সম্পর্ক
এরদোগান সর্বশেষ ২০১৯ সালে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে হোয়াইট হাউস সফর করেছিলেন। ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ট্রাম্পের শাসনামলে তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ থাকলেও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ছিল বেশ টানাপোড়েনপূর্ণ। এর প্রধান কারণ ছিল সিরিয়ায় কুর্দি যোদ্ধাদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক এবং মস্কোর সঙ্গে আঙ্কারার ঘনিষ্ঠতা।
২০১৯ সালে রুশ এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনায় তুরস্ক ট্রাম্প প্রশাসনকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। এর জবাবে যুক্তরাষ্ট্র তুরস্কের কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি বাতিল করে এবং বিমানটির যৌথ উৎপাদন কর্মসূচি থেকে তুরস্ককে বাদ দেয়। পরবর্তীতে তুরস্ক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান কেনার জন্য একটি চুক্তিতে সম্মত হয়।
আফগানিস্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা’: ট্রাম্পের হুমকিতে নতুন করে উত্তেজনা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তানের বাগরাম বিমানঘাঁটি পুনর্দখলের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন এবং এ বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ট্রাম্পের এমন কঠোর অবস্থানের কারণে আফগানিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
ট্রাম্পের হুমকি ও বাগরামের গুরুত্ব
ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, আফগানিস্তান যদি বাগরাম বিমানঘাঁটি যুক্তরাষ্ট্রকে ফিরিয়ে না দেয়, তাহলে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে পারে। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি বলেন, “আমরা এখন আফগানিস্তানের সঙ্গে কথা বলছি এবং আমরা এটি ফিরে চাই—এখনই চাই। আর যদি তারা না দেয়, তাহলে আমি কী করব, তা আপনি শিগগিরই জানতে পারবেন।”
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার পর আফগানিস্তানে মার্কিন সামরিক হস্তক্ষেপের সময় বাগরাম ছিল মার্কিন সামরিক বাহিনীর প্রধান ঘাঁটি। এই বিশাল ঘাঁটিতে ফাস্টফুড চেইন থেকে শুরু করে বড় শপিং স্টোর পর্যন্ত ছিল। এছাড়া, এখানে একটি বড় কারাগার কমপ্লেক্সও ছিল। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান থেকে তাদের সৈন্যদের সরিয়ে নেওয়ার পর তালেবান সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করে এবং বাগরামসহ অন্যান্য সামরিক ঘাঁটি তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
সামরিক অভিযান ও নিরাপত্তা ঝুঁকি
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাগরাম বিমানঘাঁটি পুনর্দখল করতে গেলে এটি একটি পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযানে রূপ নিতে পারে, যার জন্য ১০ হাজারের বেশি সেনা ও উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রয়োজন হবে। একইসঙ্গে, ঘাঁটিটি তালেবান, ইসলামিক স্টেট (আইএস) এবং আল-কায়েদার মতো জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর হুমকির মুখে পড়বে। এছাড়া ইরান থেকেও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আশঙ্কা রয়েছে, যেমনটি ২০২৫ সালের জুন মাসে কাতারের একটি মার্কিন ঘাঁটিতে ঘটেছিল।
রয়টার্স জানিয়েছে, ট্রাম্প সরাসরি সেনা পাঠানোর বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি, তবে তার মন্তব্য পরিস্থিতিকে নতুন দিকে মোড় দিয়েছে।
ভারত আক্রমণ করলে সৌদি আরব পাশে থাকবে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তান ও সৌদি আরবের মধ্যে সই হওয়া কৌশলগত প্রতিরক্ষা চুক্তির বিষয়ে শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। তিনি বলেছেন, ভারত যদি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তাহলে সৌদি আরব প্রতিরক্ষায় এগিয়ে আসবে। তার মতে, এই চুক্তি ন্যাটো জোটের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদের মতো, যেখানে এক সদস্যের ওপর আক্রমণ মানেই সবার ওপর আক্রমণ।
‘পারমাণবিক সক্ষমতা চুক্তির অন্তর্ভুক্ত’
প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ জিও টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “এই চুক্তিতে পারস্পরিক কৌশলগত সহায়তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং ভারত আক্রমণ করলে সৌদি আরব অবশ্যই পাকিস্তানের পাশে থাকবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।” রয়টার্সকে দেওয়া আরেকটি সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেন, পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রও এই চুক্তির আওতায় সৌদি আরবের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তার ভাষায়, “আমাদের সক্ষমতাগুলো অবশ্যই এই চুক্তির আওতায় ব্যবহারযোগ্য থাকবে।”
অন্যদিকে, সৌদি আরবের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন যে, এটি একটি সর্বাত্মক প্রতিরক্ষা চুক্তি, যাতে সব ধরনের সামরিক সক্ষমতা অন্তর্ভুক্ত।
চুক্তির পেছনের কারণ ও প্রতিক্রিয়া
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের রিয়াদ সফরের সময় এই ঐতিহাসিক চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির মূল শর্ত অনুযায়ী, যেকোনো এক দেশের ওপর আগ্রাসন মানেই উভয়ের ওপর আগ্রাসন।
বিশ্লেষকদের মতে, এই চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের বিশাল অর্থনৈতিক শক্তি পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডারের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এতে পাকিস্তান শক্তিশালী আর্থিক সহায়তা এবং একটি ‘আরব জোট’-এর সুবিধা পেতে পারে, আর সৌদি আরব পাবে একটি ‘পারমাণবিক ঢাল’।
এই চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় ভারত জানিয়েছে, তারা এর প্রভাব তাদের জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, তা খতিয়ে দেখছে।
‘দরজা বন্ধ নয়’
খাজা আসিফকে ‘আরব জোট’ গঠনের সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “দরজা বন্ধ নয়। তবে আগেভাগে কিছু বলা যাবে না।” তিনি বলেন, এই অঞ্চলের মুসলিম জনগোষ্ঠীসহ সব দেশের নিজেদের একত্রে প্রতিরক্ষা করার অধিকার আছে।
মণিপুরে জাতিগত সংঘাতের পর কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর প্রথম হামলা
ভারতের মণিপুর রাজ্যে আবারও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বিষ্ণুপুর জেলায় আসাম রাইফেলসের (এআর) সদস্যদের ওপর অতর্কিত হামলায় দুই সেনা নিহত হয়েছেন। এই হামলায় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। এই হামলার জন্য ইম্ফল উপত্যকাভিত্তিক বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে দায়ী করা হচ্ছে।
হামলার বিস্তারিত
ঘটনাটি নম্বল পুলিশ স্টেশনের আওতাধীন নম্বল সাবল লেইকাই এলাকায় ঘটেছে। আসাম রাইফেলসের একটি গাড়ি ইম্ফলের দিক থেকে বিষ্ণুপুরের দিকে যাচ্ছিল, তখন অজ্ঞাত বন্দুকধারীরা অতর্কিতভাবে হামলা চালায় এবং গাড়িটি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, একজন সেনাসদস্য ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং আহত অন্যদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে আরও একজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। নিহতরা হলেন নায়েব সুবেদার শ্যাম গুরুং এবং রাইফেলম্যান রঞ্জিত সিং কাশ্যপ।
হামলাকারী কারা?
এক জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা ‘দ্য ওয়্যার’ পত্রিকাকে জানিয়েছেন, এই হামলার পেছনে উপত্যকাভিত্তিক বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলো জড়িত। তিনি আরও বলেন, “সম্ভবত পিএলএ (পিপলস লিবারেশন আর্মি) এই হামলা চালিয়েছে।” তবে, এই দাবির সত্যতা স্বাধীনভাবে নিশ্চিত করা যায়নি।
আসাম রাইফেলসের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আশুতোষ কুমার সিনহা এক বিবৃতিতে বলেন, “সব নিরাপত্তা বাহিনীর শান্তি ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর এই হামলা হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৬ দিন আগেই আসামে প্রায় ৬,৫০০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এর ছয় দিন পরই এই হামলার ঘটনা ঘটলো।
সংঘাত ও সহিংসতা
২০২৩ সালের মে মাসে কুকি-জো এবং মেইতেই সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত সংঘাত শুরুর পর মণিপুরে মোতায়েন করা কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর এটিই প্রথম বড় হামলা। ২০২৩ সালের ৩ মে থেকে মণিপুরে জাতিগত সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৬০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন এবং ৬০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এই দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের ফলে ব্যাপক অগ্নিসংযোগ এবং অস্ত্র লুটপাটের ঘটনাও ঘটেছে।
বর্তমানে ওই এলাকায় পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ এবং রাজ্য ও কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।
‘নান্দো’ এবার সুপার টাইফুনে পরিণত হচ্ছে
ফিলিপাইন সাগরে সৃষ্ট সামুদ্রিক ঝড় ‘নান্দো’ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ‘সুপার টাইফুনে’ পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় আবহাওয়া ব্যুরো। এমন আশঙ্কায় দেশটির অভ্যন্তরীণ ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় (ডিআইএলজি) একটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ফিলিপাইন নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
জনগণকে নিরাপদ রাখতে জরুরি নির্দেশনা
প্রেসিডেন্ট মার্কোসের নির্দেশে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই জরুরি নির্দেশনাগুলো জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
সমুদ্রে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা।
আবহাওয়া স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ছোট নৌকা বা মাছ ধরার ট্রলার সমুদ্রে যেতে পারবে না।
ঝড়ের সময় মদ্যপান করা যাবে না।
স্থানীয় প্রশাসনকে পর্যাপ্ত ত্রাণসামগ্রী, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং মানবিক সহায়তা দিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্র ঝড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষ এবং যারা নৌযান চালাতে পারেন না, তাদের জন্য ব্যবহার করা হবে। এছাড়া, স্বাস্থ্য বিভাগ ও উদ্ধারকারী দলগুলোকে প্রস্তুত রাখা এবং সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে জলপথ পরিষ্কার রাখার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
যেসব এলাকায় সতর্কতা জারি
ঝড়টি সুপার টাইফুনে পরিণত হলে বাতাঁনেস-বাবুয়ান দ্বীপপুঞ্জের পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে। এ অবস্থায় বাতাঁনেস, কাগায়ান, ইলোকোস নর্তে, ইলোকোস সুর এবং কাগায়ানের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
কলকাতায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের ইলিশ, তবুও ক্রেতাদের ভিড়
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ইলিশের প্রথম চালান ভারতের বাজারে এলেও উচ্চমূল্যের কারণে অনেক ক্রেতাই হতাশ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) কলকাতার বাজারে এই মাছ পৌঁছানোর পর কিছুক্ষণের মধ্যেই সব বিক্রি হয়ে যায়। তবে প্রত্যাশার তুলনায় দাম বেশি হওয়ায় অনেক ক্রেতাই খালি হাতে ফিরে গেছেন। তবে ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, সরবরাহ বাড়লে দাম কিছুটা কমতে পারে।
বাজারে ইলিশের চড়া দাম
দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মানিকতলা ও লেক মার্কেটের মতো জনপ্রিয় বাজারগুলোতে এক কেজি ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ২০০০ রুপিতে বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে, ১.৫ কেজির বেশি ওজনের বড় মাছের দাম ছিল কেজিপ্রতি ২৫০০ রুপি। এরপরও দুর্গাপূজা উদযাপনের জন্য ক্রেতারা এই দামেই ইলিশ কেনেন।
কসবার মাছ বিক্রেতা অতুল দাস বলেন, “কিছু ক্রেতা যেকোনো মূল্যে ইলিশ কিনতে চেয়েছিলেন, তবে অনেকের কাছে এক কেজি আকারের মাছের দাম বেশি মনে হয়েছে।” তিনি আশা প্রকাশ করেন, শুক্রবার থেকে সরবরাহ বাড়লে পরিস্থিতি বদলে যাবে।
সরবরাহ ও দামের কারণ
হাওড়ার পাইকারি ডিপোতে, যেখানে বাংলাদেশের মাছ প্রথম প্রবেশ করে, সেখানে এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ ১,৫০০ থেকে ১,৮০০ রুপিতে বিক্রি হয়েছে। বৃহস্পতিবারের নিলামে বড় ইলিশ ২,০০০ রুপিতে বিক্রি হয়। বুধবার বিশ্বকর্মা পূজার কারণে সরবরাহে কিছুটা বিঘ্ন ঘটে এবং বৃহস্পতিবার অনেক বাজার বন্ধ থাকায় শ্রমিক ও পরিবহন সংকট দেখা দেয়। গড়িয়াহাটের মতো এলাকার মাছের দোকানগুলোও বন্ধ ছিল।
ত্রিপুরা ও বেনাপোল দিয়ে রপ্তানি
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকার ৩৭ জন রপ্তানিকারককে মোট ১,২০০ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য ১২.৫০ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১,৫২৫ টাকা। আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম চালানে ১ হাজার ১৯২ কেজি ইলিশ ত্রিপুরায় পাঠানো হয়েছে। এর আগে, মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রথম চালানে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ছয়টি প্রতিষ্ঠান ৩৭ টন ৪৬০ কেজি ইলিশ রপ্তানি করে।
রপ্তানিকারকরা বলছেন, ইলিশ রপ্তানি ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করবে। তবে বাংলাদেশের সাধারণ ক্রেতারা আশঙ্কা করছেন, রপ্তানির কারণে দেশীয় বাজারে ইলিশের দাম আরও বেড়ে যাবে।
স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ততার প্রমাণ দিতে গৃহবধূকে গরম তেলে হাত চুবাতে বাধ্য করা হলো
স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ততার প্রমাণ দিতে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হলেন এক গৃহবধূ। অভিযোগ, শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাকে জোর করে ফুটন্ত তেলের মধ্যে হাত ডোবাতে বাধ্য করে। এতে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই নারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গুজরাটে ভয়াবহ নির্যাতন
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের গুজরাটে। পুলিশের বরাত দিয়ে জানা গেছে, বিয়ের পর থেকেই ওই গৃহবধূর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করত শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা। এ নিয়ে প্রায়ই তাকে মানসিক ও শারীরিক হেনস্তার শিকার হতে হতো।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর পরিস্থিতি চরমে ওঠে। অভিযোগ অনুযায়ী, গৃহবধূর ননদ যমুনা ঠাকুর, ননদাই মনুভাই ঠাকুর এবং পরিবারের আরও দুজন সদস্য তাকে জোর করে ফুটন্ত তেলের মধ্যে হাত ডোবাতে বাধ্য করে। তারা বলে, যদি তিনি সত্যিই স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ত হন, তাহলে গরম তেলে হাত দিলেও কিছুই হবে না।
প্রতিবেশীদের সহায়তায় উদ্ধার
গৃহবধূর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন এবং তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে ওই নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ননদ, ননদাইসহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
স্থানীয় সমাজকর্মীরা এই ঘটনাকে শুধু কুসংস্কার নয়, বরং নারীর প্রতি ভয়াবহ নির্যাতন বলে অভিহিত করেছেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের মানসিকতা ও সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে আরও অনেক নারী নির্যাতিত হবেন।
সূত্র : আনন্দবাজার
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে ইসরায়েলিদের পিটিশন
আগামী ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে সৌদি আরব ও ফ্রান্সের যৌথ সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় শীর্ষ সম্মেলনের আগে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে একটি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন প্রায় ৯ হাজার ইসরায়েলি নাগরিক। এই সম্মেলনে ব্রিটেন, ফ্রান্স, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং বেলজিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইসরায়েলি নাগরিকদের আবেদন
‘টাইমস অব ইসরায়েল’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, ইহুদি-আরবদের ইসরায়েলি সংগঠন ‘জাজিম - কমিউনিটি অ্যাকশন’ এই পিটিশনটি শুরু করে। ‘যুদ্ধকে না - স্বীকৃতিকে হ্যাঁ’ শিরোনামের এই আবেদনে শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল পর্যন্ত ৮ হাজার ৮৬৬ জন সই করেছেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, “আমরা ইসরায়েলের সেই সব নাগরিক, যারা গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার বিরোধী এবং শান্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা বিশ্বের সকল জাতির প্রতি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানাই।” এতে আরও বলা হয়েছে, “আমাদের বেছে নিতে হবে যে, আমরা বিশ্বের সঙ্গে যোগ দেব, নাকি নেতানিয়াহু, স্মোট্রিচের পক্ষ নেব – যারা স্বীকৃতির বিরোধিতা করে।”
আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টির লক্ষ্য
পিটিশনের আয়োজকরা বলছেন, এর মূল লক্ষ্য হলো বিশ্বকে দেখানো যে, ইসরায়েলি সমাজের একটি বড় অংশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ইসরায়েলের নিজেদের স্বার্থেও প্রয়োজনীয় বলে মনে করে। একইসঙ্গে, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো যেসব রাষ্ট্র এখনও ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজি হয়নি, তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করাও এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য।
সংগঠনটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক রালুকা গানেয়া বলেন, দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান এবং ফিলিস্তিনের স্বীকৃতির বিষয়ে আলোচনা পুনরায় শুরু করার জন্য ফরাসি-সৌদি উদ্যোগটি একটি “অসাধারণ সুযোগ”। তিনি মনে করেন, “দুই জনগণের জন্য দুটি রাষ্ট্রের রাজনৈতিক সমাধান, যেখানে প্রত্যেকের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও শান্তি থাকবে—এটাই একমাত্র বিকল্প।”
পিটিশনের আয়োজকরা আগামী সপ্তাহে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ১০ হাজার ইসরায়েলির সই উপস্থাপনের লক্ষ্যে কাজ করছেন।
গাজা যুদ্ধের মাঝেই ইসরায়েলের জন্য নতুন সামরিক সহায়তা ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের আহ্বান সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্র ইসরায়েলের কাছে ৬৪০ কোটি ডলারের নতুন অস্ত্র চালানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই চালানটি এমন এক সময়ে অনুমোদন করা হলো, যখন ইসরায়েলি বাহিনী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজা দখলের অভিযানে নেমেছে।
নতুন অস্ত্র চালানের বিস্তারিত
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন এই চালানে শুধু নিয়মিত গোলাবারুদই নয়, হামলায় ব্যবহারের উপযোগী ৩০টি এএইচ-৬৪ অ্যাপাচে অ্যাটাক হেলিকপ্টার এবং ৩ হাজার ২৫০টি ইনফ্যান্ট্রি অ্যাসল্ট ভেহিকেল বা ট্যাংকও রয়েছে।
হেলিকপ্টার ও ট্যাংক: এই সামরিক সরঞ্জামগুলোর মূল্য যথাক্রমে ৩৮০ কোটি ডলার ও ১৯০ কোটি ডলার।
অন্যান্য: বাকি ৭০ কোটি ডলার যন্ত্রাংশ ও গোলাবারুদের জন্য ধরা হয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসন এবং পেন্টাগনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রস্তাবিত এই অস্ত্রসম্ভার ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে ব্যবহার করা হবে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামলার পর ইসরায়েলি বাহিনী যে সামরিক অভিযান শুরু করে, তাতে এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক চাপ উপেক্ষা
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গত দুই বছরে ছয়বার প্রস্তাব উত্থাপন করা হলেও প্রতিবারই যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দিয়ে তা বাতিল করেছে। এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক চাপ উপেক্ষা করে ইসরায়েলের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে। অন্যদিকে, ফ্রান্স ও সৌদি আরব আগামী ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা ইসরায়েলের ওপর কূটনৈতিক চাপ আরও বাড়াতে পারে।
পাঠকের মতামত:
- ইতিহাসের নতুন মোড়ে ব্রিটেন: আজ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি
- নীরব ঘাতক: যে ৫টি খাবার কিডনির ক্ষতি করছে
- জানেন কি? আজ স্ত্রী প্রশংসা দিবস, কেন এই দিনটি পালন করা হয়?
- সৌদি আরবে অবৈধ প্রবাসীদের বৈধ হওয়ার সুযোগ
- মহালয়া: দেবীপক্ষের শুরু, পূজার আনন্দ শুরু হলো আজ থেকে
- এশিয়া কাপ: চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান মহারণ আজ
- ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে এরদোগান: টানাপোড়েনপূর্ণ সম্পর্কের পর কেন এই বৈঠক?
- আফগানিস্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা’: ট্রাম্পের হুমকিতে নতুন করে উত্তেজনা
- নির্বাচনের আগে জোটের নতুন সমীকরণ: কোন পথে হাঁটছে বিএনপি-জামায়াত?
- জাতিসংঘ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস, সফরসঙ্গী চার রাজনীতিবিদ
- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর এখন ফাইনালের স্বপ্ন দেখতেই পারে বাংলাদেশ
- শানাকার তাণ্ডবে ১৬৮ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ল শ্রীলঙ্কা
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে মাত্র ৫টি সহজ উপায়ে
- হিজাব-নিকাব নিয়ে হেনস্তা বন্ধে পাবিপ্রবি প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ
- সুপার ফোরে বাংলাদেশের দারুণ শুরু, তাসকিন-মেহেদীর আঘাতে চাপে শ্রীলঙ্কা
- ভারত আক্রমণ করলে সৌদি আরব পাশে থাকবে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ইতিহাস নিয়ে ঢাকায় হচ্ছে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’
- চট্টগ্রাম বন্দরের শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা: কী প্রভাব পড়বে রপ্তানিকারকদের ওপর?
- এনআইডি সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা বেঁধে দিল ইসি
- মণিপুরে জাতিগত সংঘাতের পর কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর প্রথম হামলা
- ২৪ সিনেমাকে পেছনে ফেলে অস্কারের দৌড়ে ভারতের ‘হোমবাউন্ড’
- ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আবারও সংবাদ সম্মেলন বাতিল করল পাকিস্তান
- যে কারণে পুরুষের টেস্টোস্টেরন কমে: না জানলে বিপদ
- ‘নান্দো’ এবার সুপার টাইফুনে পরিণত হচ্ছে
- এটি দ্বিতীয় বিয়ে, আবদুল হান্নান মাসউদের আংটি বদল নিয়ে বিতর্ক
- কাজের চেয়ে কথায় পটু এই তারকা, পারফরম্যান্সের চেয়ে মন্তব্যে বেশি আলোচিত
- কলকাতায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের ইলিশ, তবুও ক্রেতাদের ভিড়
- বিএনপির নাম ব্যবহার করে যেন কেউ ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল না করে: তারেক রহমান
- স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ততার প্রমাণ দিতে গৃহবধূকে গরম তেলে হাত চুবাতে বাধ্য করা হলো
- মানুষের আস্থা জামায়াতের প্রতি, ডাকসু-জাকসু নির্বাচনেই তার প্রমাণ: মুজিবুর রহমান
- ট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে ১০ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে ধানের শীষকে উঁচিয়ে ধরতে হবে: এ্যানি
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে ইসরায়েলিদের পিটিশন
- বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারেনি, যারা চেয়েছিল তারাই পালিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- আর্থিক স্বচ্ছতা বাড়াতে বাংলাদেশকে ৮ পরামর্শ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের
- মোবাইলে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দেখবেন যেভাবে, জানুন সহজ উপায়
- সরকারে ছাত্র প্রতিনিধিদের থাকা ভুল সিদ্ধান্ত: সালাহউদ্দিন আহমদ
- প্রবাসীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ, আরব আমিরাত থেকে এলো অপ্রত্যাশিত খবর
- অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায় দায়ী করা হচ্ছে এনসিপিকে: হাসনাত
- গাজা যুদ্ধের মাঝেই ইসরায়েলের জন্য নতুন সামরিক সহায়তা ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র
- বাড়ছে বাণিজ্য, বাংলাদেশি টাকার বিপরীতে বৈদেশিক মুদ্রার আজকের হার
- আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে আসতে কোনো আপত্তি নেই: হুম্মাম কাদের
- সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক: বুকে ব্যথা না থাকলেও যে লক্ষণগুলো জানা জরুরি
- নেহা ভাসিন বনাম এলনাজ নরৌজি: জিম লুকে কার স্টাইল বেশি পছন্দ?
- ঢাকাসহ দেশের পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি বাড়ার পূর্বাভাস
- নতুন লুকে পূর্ণিমা, ছবি দেখে মুগ্ধ ভক্তরা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, দুর্ভিক্ষে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে
- ‘বাঘ-সিংহের’ লড়াইয়ে আজ মুখোমুখি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা, পরিসংখ্যান কাদের পক্ষে?
- কাল্কি বিতর্কের পর দীপিকার নতুন শুরু: শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘কিং’
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস: উত্থান, পতন ও সভ্যতা–বিজ্ঞানে অবদান
- গ্রেফতার বিএনপি নেতা হাজতে সিগারেট–ফোনে ব্যস্ত, ফাঁস হলো ছবি
- আফগানিস্তানে নারী লেখকদের বই নিষিদ্ধ করল তালেবান
- বরিশালে ১৭ বিয়ে কাণ্ড: বন কর্মকর্তা কবির হোসেন বরখাস্ত
- আদালত চত্বরে ব্যারিস্টার সুমনের বারবার উচ্চারণ: ‘ভালো থাকুক বাংলাদেশ’
- ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের আগে ইসি’র নতুন সীমানা, ভোটারদের উদ্বেগ বহাল
- নেপালের গণঅভ্যুত্থান থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা: বৈধতার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আগামীর চ্যালেঞ্জ
- তারেক জিয়ার কেন দেশে ফেরা কেন জরুরি?
- ভদ্রতার নিয়ম ভাঙল ভারত, ক্ষুব্ধ পাকিস্তান
- ডিএসই ব্লক মার্কেট বিশ্লেষণ
- বলিউডের গ্ল্যামার থেকে ব্যক্তিগত সংগ্রামের গল্প: জিনাত আমানের জীবন ও ভালোবাসা
- যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে ভারতীয় প্রৌঢ় খুন: অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা ট্রাম্পের
- “অপরাধী যে বাহিনীরই হোক, বিচারের আওতায় আনতে হবে”
- ১৭ সেপ্টেম্বর লেনদেনে উত্থান যে ১০ টি শেয়ারে