দান করার যত ফজিলত

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ০৫ ১২:৫৮:৩৪
দান করার যত ফজিলত
ছবি: সংগৃহীত

ইসলামে দান বা সদকার গুরুত্ব অপরিসীম। এটি এমন একটি ইবাদত যা মানুষকে শুধু দুনিয়াতে নয়, আখেরাতেও কল্যাণ এনে দেয়। কুরআন ও হাদিসে দানের অসংখ্য ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। দান মানুষকে দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্ত করে, সম্পদে বরকত আনে, গুনাহ মাফের কারণ হয় এবং কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার অন্যতম উপায় হিসেবে বিবেচিত।

গুনাহ মাফ ও জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি

দান-সদকা মানুষের গুনাহ মুছে দেয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা যেমন পানি আগুনকে নিভিয়ে ফেলে, তেমনি এটি মানুষের পাপও ধ্বংস করে দেয়। এ কারণে দানকে গুনাহ মাফের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে ধরা হয়। একই সঙ্গে এটি জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার সুরক্ষাও প্রদান করে।

বিপদাপদ ও বালা-মুসিবত দূর করে

দান মানুষের জীবনের নানা বিপদ ও দুর্যোগ থেকে রক্ষা করে। হাদিসে উল্লেখ রয়েছে, যে ব্যক্তি সদকা করে, আল্লাহ তার জন্য অদৃশ্য থেকে বিপদ দূর করেন। অর্থাৎ দান শুধু আখেরাতেই নয়, দুনিয়ার জীবনেও নিরাপত্তা ও সুরক্ষার কারণ হয়।

সম্পদে বরকত বৃদ্ধি

দানের অন্যতম উপকার হলো আল্লাহ সম্পদে বরকত দান করেন। দান করার মাধ্যমে সম্পদ কমে না, বরং বাড়ে। এটি আর্থিক জীবনে স্থিতিশীলতা এবং মনোবল জাগিয়ে তোলে।

কিয়ামতের দিন আরশের নিচে আশ্রয়

গোপন দানের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। হাদিসে এসেছে, কিয়ামতের দিন যখন আল্লাহর আরশের ছায়া ছাড়া আর কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন সাত শ্রেণির মানুষকে আল্লাহ সেই ছায়ায় রাখবেন। গোপনে দানকারীরা এর মধ্যে অন্যতম। ফলে দান আখেরাতের মুক্তি ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা প্রদান করে।

দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ

দান দুনিয়াতে প্রশান্তি ও শান্তি আনে, আবার আখেরাতে মুক্তি ও নাজাতের কারণ হয়। এভাবে এটি মানুষের উভয় জীবনের কল্যাণের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।

সহানুভূতি ও ভালোবাসা সৃষ্টি

দান মানুষকে অভাবীদের প্রতি সহানুভূতিশীল করে তোলে। এটি সমাজে ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্ববোধ এবং পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ তৈরি করে। অভাবী মানুষের পাশে দাঁড়ানো সমাজের নৈতিক ভিত্তি শক্তিশালী করে।

রিজিক বৃদ্ধি

রমজানসহ বিশেষ সময়ে দান করলে আল্লাহ রিজিক বৃদ্ধি করেন। ইসলামি শিক্ষায় বলা হয়েছে, দান দারিদ্র্য কমায় না, বরং রিজিক বাড়ায় এবং সম্পদে বরকত আনে।

সৃষ্টিকর্তার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি

দান হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম উপায়। অসহায় ও অভাবীদের সাহায্য করা মানে সৃষ্টিকর্তার প্রতি কর্তব্য পালন করা। এভাবে দানকারীরা আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করে এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভ করে।

দান শুধু একটি ইবাদত নয়, এটি মানবিকতা, সহানুভূতি এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতীক। এর মাধ্যমে মানুষ দুনিয়ার শান্তি ও আখেরাতের মুক্তি লাভ করে। দান মানুষের অন্তরকে নির্মল করে, সম্পদে বরকত আনে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ তৈরি করে। তাই দানকে জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।


আজকের নামাজের সময়সূচি ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ রবিবার

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ০৭ ০৯:২৩:২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ রবিবার
ছবি : সংগৃহীত

ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম এবং পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ইমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হয়। কিয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে ওয়াজিব সুন্নত ও কিছু নফল নামাজ রয়েছে। যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আজ রবিবার ৭ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ এবং হিজরি বর্ষপঞ্জি মতে ১৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। রাজধানী ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো।

আজকের নামাজের সময়সূচি (ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা)

জোহর: ওয়াক্ত শুরু হবে দুপুর ১১টা ৫৫ মিনিটে।

আসর: ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে।

মাগরিব: নামাজের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৫ মিনিটে।

এশা: ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৩ মিনিটে।

আগামীকালের ফজর আগামীকাল সোমবার ৮ ডিসেম্বর ফজরের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৫টা ০৯ মিনিটে।

বিভাগীয় শহরের জন্য সময়ের সমন্বয় ঢাকার সময়ের সঙ্গে অন্যান্য বিভাগীয় শহরের নামাজের সময় নির্ধারণ করতে হলে নিচের নিয়মটি অনুসরণ করতে হবে।

বিয়োগ করতে হবে:

চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট।

সিলেট: ০৬ মিনিট।

যোগ করতে হবে:

খুলনা: ০৩ মিনিট।

রাজশাহী: ০৭ মিনিট।

রংপুর: ০৮ মিনিট।

বরিশাল: ০১ মিনিট।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক সময়ে নামাজ আদায়ের তৌফিক দান করুন। আমীন।


আজকের নামাজের সময়সূচি ৬ ডিসেম্বর ২০২৫ শনিবার 

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ০৬ ০৯:৫৭:৩০
আজকের নামাজের সময়সূচি ৬ ডিসেম্বর ২০২৫ শনিবার 
ছবি : সংগৃহীত

ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ হচ্ছে নামাজ। সময়মতো নামাজ আদায়ের জন্য যারা সময়ের আগেই মসজিদে উপস্থিত হয় এবং নামাজের জন্য অপেক্ষা করে ফেরেশতারা তাদের জন্য দোয়া করেন। তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সময়মতো নামাজ আদায় করা।

আজ শনিবার ৬ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ এবং হিজরি বর্ষপঞ্জি মতে ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। রাজধানী ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের সুবিধার্থে আজকের নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো।

আজকের নামাজের সময়সূচি (ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা):

ফজর: ওয়াক্ত শুরু হয়েছে ভোর ৫টা ০৯ মিনিটে।

জোহর: ওয়াক্ত শুরু হবে দুপুর ১১টা ৫৪ মিনিটে।

আসর: ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে।

মাগরিব: নামাজের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৫ মিনিটে।

এশা: ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৩ মিনিটে।

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত: আজ ঢাকায় সূর্যোদয় হয়েছে ভোর ৬টা ২৭ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে।

বিভাগীয় শহরের জন্য সময়ের সমন্বয়: ঢাকার সময়ের সঙ্গে অন্যান্য বিভাগীয় শহরের নামাজের সময় নির্ধারণ করতে হলে নিচের নিয়মটি অনুসরণ করতে হবে:

বিয়োগ করতে হবে:

চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট।

সিলেট: ০৬ মিনিট।

যোগ করতে হবে:

খুলনা: ০৩ মিনিট।

রাজশাহী: ০৭ মিনিট।

রংপুর: ০৮ মিনিট।

বরিশাল: ০১ মিনিট।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক সময়ে নামাজ আদায়ের তৌফিক দান করুন। আমীন।


আজ পবিত্র জুমাবার: ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ০৫ ১১:৩৩:৫৩
আজ পবিত্র জুমাবার: ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি
ছবি : সংগৃহীত

ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ হচ্ছে নামাজ। সময়মতো নামাজ আদায়ের জন্য যারা সময়ের আগেই মসজিদে উপস্থিত হয় এবং নামাজের জন্য অপেক্ষা করে, ফেরেশতারা তাদের জন্য দোয়া করেন। তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সময়মতো নামাজ আদায় করা।

আজ শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ এবং হিজরি বর্ষপঞ্জি মতে ১৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। রাজধানী ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের সুবিধার্থে আজকের নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো:

আজকের নামাজের সময়সূচি (ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা)

ফজর: ওয়াক্ত শুরু হয়েছে ভোর ৫টা ০৭ মিনিটে।

জুম্মা/জোহর: ওয়াক্ত শুরু হয়েছে দুপুর ১১টা ৫১ মিনিটে।

আসর: ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে।

মাগরিব: নামাজের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে।

এশা: ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৩ মিনিটে।

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত: আজ ঢাকায় সূর্যোদয় হয়েছে ভোর ৬টা ২৭ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে।

আগামীকালের ফজর: আগামীকাল শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ফজরের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৫টা ০৯ মিনিটে এবং সূর্যোদয় হবে ৬টা ২৭ মিনিটে।

বিভাগীয় শহরের জন্য সময়ের সমন্বয়: ঢাকার সময়ের সঙ্গে অন্যান্য বিভাগীয় শহরের নামাজের সময় নির্ধারণ করতে হলে নিচের নিয়মটি অনুসরণ করতে হবে:

বিয়োগ করতে হবে:

চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট।

সিলেট: ০৬ মিনিট।

যোগ করতে হবে:

খুলনা: ০৩ মিনিট।

রাজশাহী: ০৭ মিনিট।

রংপুর: ০৮ মিনিট।

বরিশাল: ০১ মিনিট।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক সময়ে নামাজ আদায়ের তৌফিক দান করুন। আমীন।


আজকের নামাজের সময়সূচি: ৪ ডিসেম্বর ২০২৫

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ০৪ ০৯:৪৯:৫৪
আজকের নামাজের সময়সূচি: ৪ ডিসেম্বর ২০২৫
ছবি : সংগৃহীত

আজ বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ এবং হিজরি বর্ষপঞ্জি মতে ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। রাজধানী ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের সুবিধার্থে আজকের নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো:

আজকের নামাজের সময়সূচি (ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা)

জোহর: ওয়াক্ত শুরু হয়েছে দুপুর ১১টা ৫২ মিনিটে।

আসর: ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে।

মাগরিব: নামাজের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে।

এশা: ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৩ মিনিটে।

আগামীকালের ফজর: আগামীকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) ফজরের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৫টা ১১ মিনিটে।

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত: আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে। আগামীকাল সূর্যোদয় হবে ভোর ৬টা ২২ মিনিটে।

সূত্র: ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।

নামাজের সময়সূচি এলাকাভেদে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। তাই স্থানীয় মসজিদের সময়সূচি অনুসরণ করার জন্য মুসল্লিদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথাসময়ে আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক সময়ে নামাজ আদায়ের তৌফিক দান করুন।


আজকের নামাজের সময়সূচি: ৩ ডিসেম্বর ২০২৫

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ০৩ ০৯:১৪:৫৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
ছবি : সংগৃহীত

আজ বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ এবং হিজরি বর্ষপঞ্জি মতে ১১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। রাজধানী ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের সুবিধার্থে আজকের নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো:

আজকের নামাজের সময়সূচি (ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা)

জোহর: ওয়াক্ত শুরু হয়েছে দুপুর ১১টা ৫২ মিনিটে।

আসর: ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে।

মাগরিব: নামাজের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে।

এশা: ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৩ মিনিটে।

আগামীকালের ফজর: আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ফজরের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৫টা ১০ মিনিটে।

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত: আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১০ মিনিটে। আগামীকাল সূর্যোদয় হবে ভোর ৬টা ২২ মিনিটে।

নামাজের সময়সূচি এলাকাভেদে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। তাই স্থানীয় মসজিদের সময়সূচি অনুসরণ করার জন্য মুসল্লিদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথাসময়ে আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক সময়ে নামাজ আদায়ের তৌফিক দান করুন।

সূত্র : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।


ঢাকার আজকের নামাজের সময়সূচি: ২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ ডিসেম্বর ০২ ০৯:২৫:২৩
ঢাকার আজকের নামাজের সময়সূচি: ২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার
ছবি: সংগৃহীত

ইসলামের পাঁচ রুকনের অন্যতম হলো নামাজ, যা ইমানের পর মুসলমানের জীবনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে বিবেচিত। কোরআনে ৮২ বার সালাতের উল্লেখ নামাজের মর্যাদা ও তাৎপর্য স্পষ্ট করে। প্রতিদিনের ব্যস্ততার মাঝেও ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা একজন মুসলমানের প্রধান দায়িত্ব।

আজ মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৫ (১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি) উপলক্ষে ঢাকাসহ আশপাশের এলাকার পূর্ণাঙ্গ নামাজের সময়সূচি প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

ঢাকার আজকের নামাজের সময়সূচি

ফজরওয়াক্ত শুরু: ভোর ৫:০৬শেষ সময়: ভোর ৬:২৪আগামীকাল ফজর: ৫:০৫

জোহরওয়াক্ত শুরু: দুপুর ১১:৫১শেষ সময়: বিকেল ৩:৩৪

আসরওয়াক্ত শুরু: বিকেল ৩:৩৫শেষ সময়: বিকেল ৪:৫৩

মাগরিবওয়াক্ত শুরু: সন্ধ্যা ৫:১৪শেষ সময়: সন্ধ্যা ৬:৩২

ইশাওয়াক্ত শুরু: সন্ধ্যা ৬:৩৩শেষ সময়: রাত ৫:০১(তবে মধ্যরাতের আগেই ইশা আদায় করা উত্তম)

বিভাগভেদে সময় সমন্বয়

বিয়োগ করতে হবে:চট্টগ্রাম – ৫ মিনিটসিলেট – ৬ মিনিট

যোগ করতে হবে:

খুলনা – ৩ মিনিটরাজশাহী – ৭ মিনিটরংপুর – ৮ মিনিটবরিশাল – ১ মিনিট

আজকের সেহরি ও ইফতার

সেহরির শেষ সময়: ৫:০০ মিনিটইফতার: সন্ধ্যা ৫:১৪ মিনিট

নফল নামাজের উত্তম সময়

ইশরাক: ৬:৩৯–৮:২৬চাশত: ৮:২৭–১১:৪৪তাহাজ্জুদ: রাত ১০:০০–৫:০১(ইশার নামাজের পর থেকেই সময় শুরু হয়)

আজ তিন নিষিদ্ধ সময়

সূর্যোদয়: ৬:২৫–৬:৩৮

দুপুর: ১১:৪৫–১১:৫০

সূর্য ডোবার আগ মুহূর্ত: ৪:৫৪–৫:১০(তবে প্রয়োজনে আসরের কাজা এগুলোতে পড়া যাবে)

নামাজ শুধুই ইবাদত নয় এটি মানুষকে পবিত্রতা, নিয়মানুবর্তিতা ও স্রষ্টার প্রতি নিবেদনের চর্চায় ফেরায়। আজকের এই সময়সূচি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, ব্যস্ততার মাঝেও আল্লাহর ডাকে সাড়া দেওয়াই প্রকৃত সাফল্য।


৩৬০ আউলিয়ার দেশ সিলেটে ইসলামের পতাকা ওড়ার নেপথ্য কাহিনী

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ৩০ ২০:৫৬:৩৮
৩৬০ আউলিয়ার দেশ সিলেটে ইসলামের পতাকা ওড়ার নেপথ্য কাহিনী

সিলেট, যাকে বলা হয় ৩৬০ আউলিয়ার দেশ। বাংলাদেশের এই উত্তর-পূর্ব জনপদের প্রতিটি ধূলিকণায় মিশে আছে আধ্যাত্মিকতার ছোঁয়া। কিন্তু এই পবিত্র ভূমিতে ইসলামের বিজয়ের ইতিহাসটি ছিল এক বিশাল সংঘাত ও অলৌকিক ঘটনার সমষ্টি। ইতিহাসের পাতা ও লোকমুখে প্রচলিত কাহিনী অনুযায়ী, ইয়েমেনের মাটি থেকে আসা সুফি সাধক হযরত শাহজালাল (রহ.) এবং তৎকালীন সিলেটের অত্যাচারী রাজা গৌর গোবিন্দের মধ্যে যে লড়াই হয়েছিল, তা কেবল অস্ত্রশস্ত্রে সীমাবদ্ধ ছিল না; এটি ছিল সত্যের আধ্যাত্মিক শক্তির সঙ্গে মিথ্যার কালো জাদুর লড়াই।

গৌর গোবিন্দের অত্যাচার ও বুরহান উদ্দিনের আর্তনাদ

চতুর্দশ শতাব্দীর শুরুর দিকে সিলেট (তৎকালীন শ্রীহট্ট) শাসন করতেন রাজা গৌর গোবিন্দ। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী কিন্তু নিষ্ঠুর শাসক। ঐতিহাসিক বর্ণনা মতে, রাজ্যে মুসলমানরা বসবাস করলেও তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ছিল অত্যন্ত সীমিত। ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন শেখ বুরহান উদ্দিন নামক এক মুসলিম তার নবজাতক পুত্রের জন্ম উপলক্ষে একটি গরু জবাই করেন। এই খবর রাজার কানে পৌঁছালে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে বুরহান উদ্দিনের নবজাতক শিশুটিকে হত্যা করেন এবং তার হাত কেটে ফেলার নির্দেশ দেন।

হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর আগমন

নিরুপায় বুরহান উদ্দিন বিচারের আশায় দিল্লির সুলতানের দ্বারস্থ হন। সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক তার ভাগ্নে সিকান্দার গাজীর নেতৃত্বে সৈন্য পাঠান, কিন্তু গৌর গোবিন্দের যাদুবিদ্যা ও শক্তির কাছে তারা পরাস্ত হন। পরবর্তীতে হযরত শাহজালাল (রহ.) তার ৩৬০ জন সফরসঙ্গী বা আউলিয়াকে নিয়ে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা হন। তার আধ্যাত্মিক শক্তি এবং আল্লাহভীরুতা ছিল তার মূল সম্বল।

কালো জাদু বনাম আধ্যাত্মিক শক্তি

লোকশ্রুতি রয়েছে, রাজা গৌর গোবিন্দ তার রাজ্যকে রক্ষা করতে কালো জাদুর আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি তার প্রাসাদের চারপাশে জাদুকরী আগুনের বেষ্টনী তৈরি করেছিলেন এবং লোহার বিশাল সব বল ছুড়ে মুসলিম বাহিনীকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিলেন। সাধারণ অস্ত্রের মাধ্যমে এই জাদু প্রতিহত করা সম্ভব ছিল না।

কথিত আছে, হযরত শাহজালাল (রহ.) ও তার সঙ্গীরা যখন সুরমা নদীর তীরে পৌঁছান, তখন নদী পার হওয়ার কোনো নৌকা ছিল না। তখন শাহজালাল (রহ.) তার জায়নামাজ বিছিয়ে অলৌকিকভাবে নদী পার হন। এরপর যখন গৌর গোবিন্দের জাদুকরী প্রতিরোধের সম্মুখীন হন, তখন হযরত শাহজালাল (রহ.) তার সঙ্গীদের আজান দেওয়ার নির্দেশ দেন। আজানের সুমধুর ও শক্তিশালী ধ্বনিতে গৌর গোবিন্দের জাদুকরী প্রাসাদ কাঁপতে শুরু করে এবং তার সমস্ত কালো জাদু নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।

সিলেট বিজয় ও ইসলামের প্রচার

অবশেষে ১৩০৩ খ্রিস্টাব্দে রাজা গৌর গোবিন্দ পরাজিত হয়ে পালিয়ে যান এবং সিলেটে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন হয়। হযরত শাহজালাল (রহ.) কেবল একজন বিজেতাই ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন সংস্কারক। তার আগমনের মাধ্যমেই সিলেটে এবং পরবর্তীতে বাংলার এই অঞ্চলে ইসলামের সুমহান বাণী ছড়িয়ে পড়ে। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে মানুষ তার আধ্যাত্মিকতার ছায়াতলে আশ্রয় নেয়।

সিলেটে ইসলাম বিজয়ের এই ইতিহাস আজও মানুষের মনে জীবন্ত। হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত করতে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ভিড় করেন। গৌর গোবিন্দের দম্ভ চূর্ণ করে যেভাবে সত্য ও ন্যায়ের বিজয় হয়েছিল, তা ইতিহাসের পাতায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।


আজ ঢাকার নামাজের সময়সূচি ও সূর্যোদয়–সূর্যাস্ত

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ৩০ ০৯:২৩:৩২
আজ ঢাকার নামাজের সময়সূচি ও সূর্যোদয়–সূর্যাস্ত
ছবি: সংগৃহীত

আজ রবিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৫; বাংলা ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ এবং হিজরি ০৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭। রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজকের নামাজের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এবং সংশ্লিষ্ট সময়-সূচক সংস্থা। মুসল্লিদের সুবিধার্থে প্রতিটি ফরজ নামাজের শুরু সময় এবং আজ-আগামীকালের সূর্যোদয়–সূর্যাস্তের সম্পূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হলো।

আজ জোহরের নামাজ শুরু হবে সকাল ১১টা ৫১ মিনিটে, আর আসরের শুরু ৩টা ৩৫ মিনিটে। মাগরিবের সময় ৫টা ১৪ মিনিটে, এবং এশা শুরু হবে ৬টা ৩২ মিনিটে। আগামীকাল ফজরের সময় শুরু হবে সকাল ৫টা ০৮ মিনিটে।

এ ছাড়া আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১০ মিনিটে, আর আগামীকাল সূর্যোদয় হবে সকাল ৬টা ২২ মিনিটে। দিনের দৈর্ঘ্য কমে আসা এবং শীতের আমেজ বাড়ায় নামাজের সময়েও ধীরে ধীরে পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে।

মুসল্লিদের অনুপম সুবিধার্থে এ সময়সূচি অনুসরণ করে নামাজ আদায় করার পরামর্শ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। সময় অনুযায়ী নামাজ পালন করতে পারলে ইবাদতের শুদ্ধতা ও পূর্ণতা বজায় থাকে বলেও আলেমদের অভিমত।

সূত্র : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।


আসমান থেকে নাজিল মান্না–সালওয়া: অলৌকিক খাদ্যের গল্প

ধর্ম ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ নভেম্বর ৩০ ০৮:৪৮:৩৭
আসমান থেকে নাজিল মান্না–সালওয়া: অলৌকিক খাদ্যের গল্প
ছবি: সংগৃহীত

ইসলামি ঐতিহ্যে মান্নাসালওয়া এমন এক অলৌকিক খাদ্য, যা আল্লাহ তায়ালা নিজ কুদরতে আসমান থেকে নাজিল করেছিলেন বনী ইসরাঈলের জন্য। যখন হজরত মুসা (আ.) প্রায় ছয় লাখ অনুসারী নিয়ে ময়দানে তীহে অবস্থান করছিলেন, তখন ভয়াবহ খাদ্যসংকট দেখা দেয়। সে সংকটে হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, যাতে তাঁর জাতির জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা হয়। আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করে এক নয়, দুইটি আসমানি খাদ্য পাঠানএগুলোই ছিল “মান্না” এবং “সালওয়া”।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন:

হেবনীইসরাঈল! আমিতোমাদেরশত্রুথেকে উদ্ধার করেছি, তোমাদের সঙ্গে তুর পাহাড়ের ডান পাশে সাক্ষাতের নির্ধারণ করেছি, এবং তোমাদের কাছে মান্না ও সালওয়া নাজিল করেছি।”

(সুরা ত্বহা, ৮০)

মান্না আসলে কী ছিল?

তাফসির অনুযায়ী মান্না ছিল এক ধরনের মিষ্টি স্বাদের আসমানি খাদ্য। এটি শিশিরের মতো সূক্ষ্ম বিন্দু আকারে গাছের পাতা, ছোট গাছপালা ও পাথরের ওপর জমে থাকত। এর রং ছিল দুধের মতো শুভ্র এবং স্বাদ ছিল মধুর চেয়েও মিষ্টি। কেউ এটিকে স্বর্গীয় চিনি, কেউ আল্লাহ কর্তৃক নাজিল এক ধরনের প্রাকৃতিক মধু-সদৃশ রস হিসেবে বর্ণনা করেছেন। হাদিসে ছত্রাক বা মাশরুমকেও মান্নার অন্তর্ভুক্ত বলে উল্লেখ আছে। বলা হয়, মান্না এমনভাবে আসমান থেকে পড়ত যেভাবে বরফ ঝরে।

সালওয়া কী ছিল?

সালওয়া ছিল এক ধরনের বিশেষ পাখিযাকে অধিকাংশ আলেম “বাটের পাখি” (quail) হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। এই পাখিগুলো বিশাল ঝাঁকে ঝাঁকে বনী ইসরাঈলের শিবিরে নেমে আসত এবং পালাত না। মানুষ সহজেই সেগুলো ধরে ভুনা করে খেত। মরুভূমির কষ্টকর পরিবেশে সালওয়ার নরম ভুনা মাংস ছিল এক বিরল আসমানি নেয়ামত।

কেন এ খাদ্য প্রতিদিন সংগ্রহ করতে বলা হয়েছিল?

আল্লাহর নির্দেশ ছিলমান্নাসালওয়াপ্রতিদিন শুধু সেদিনের প্রয়োজন অনুযায়ী সংগ্রহ করতে হবে; কোনোভাবেই পরের দিনের জন্য জমা করা যাবে না। এটি ছিল আল্লাহর ওপর পূর্ণ ভরসা ও আনুগত্যের পরীক্ষা। কিন্তু অনেকেই ভয় ও লোভের কারণে গোপনে এই খাদ্য জমা করতে থাকে। তাদের এই অবাধ্যতার ফলেই জমা করা মান্না নষ্ট হয়ে যায় এবং সালওয়ার মাংস পচে যায়। এর পরপরই এই আসমানি খাদ্য নাজিল বন্ধ হয়ে যায়।

রাসুলুল্লাহ (সা.) এই ঘটনায় মন্তব্য করেছেন:যদি বনী ইসরাঈল অবাধ্যতা না করত, তবে কখনো খাবার নষ্ট হতো না এবং মাংস পচত না।”

এ হাদিসের অর্থ হচ্ছেখাদ্য নষ্ট হওয়া এবং মাংস পচে যাওয়া মানব ইতিহাসে প্রথম দেখা দেয় তাদের অবাধ্যতার পর।

স্বাদ, রূপ, গন্ধমান্নাসালওয়া কেমন ছিল?

মান্না ছিল তুষারের মতো শুভ্র, শিশিরের মতো ঝকঝকে, মধুর মতো মিষ্টি। সালওয়ার মাংস ছিল পুষ্টিকর, নরম এবং মরুভূমিতে বিরল এক বিলাসবহুল খাদ্য। আল্লাহর এই নেয়ামত এতটাই অসাধারণ ছিল যে মানুষ কোনো পরিশ্রম ছাড়াই প্রতিদিন প্রস্তুত খাবার পেয়ে যেত।

কিন্তু মানুষের লোভ ও অবিশ্বাসের কারণে এই নেয়ামতও নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনাই প্রমাণ করে, আল্লাহর নেয়ামত তখনই টিকে থাকে যখন মানুষ কৃতজ্ঞ হয়, অনুগত হয় এবং আল্লাহর ওপর ভরসারাখে

পাঠকের মতামত:

ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক সমাজ গড়তে হলে রাষ্ট্রকে অবশ্যই তার সামাজিক ও নৈতিক দায়বদ্ধতা পুনরুদ্ধার করতে হবে

ন্যায়ভিত্তিক ও মানবিক সমাজ গড়তে হলে রাষ্ট্রকে অবশ্যই তার সামাজিক ও নৈতিক দায়বদ্ধতা পুনরুদ্ধার করতে হবে

রাষ্ট্রের ধারণাটি একসময় কেবল প্রশাসনিক ক্ষমতা, আইনের শাসন এবং নিরাপত্তা প্রদানের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল। কিন্তু আধুনিক বিশ্বে রাষ্ট্রের ভূমিকা এখন... বিস্তারিত