"আর হস্তক্ষেপ নয়": ট্রাম্পের ঘোষণা আলোচনার কেন্দ্রে

সৌদি আরবের এক বর্ণাঢ্য বলরুমে দাঁড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক তাৎপর্যপূর্ণ ও কৌশলগতভাবে সাহসী ঘোষণা দেন: “যুক্তরাষ্ট্র আর কোনো দেশের রাষ্ট্রগঠনে হস্তক্ষেপ করবে না।” মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বহুল আলোচিত এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে ওয়াশিংটনের বহুবর্ষীয় নীতির মোড় ঘুরে যাওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
রিয়াদে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে দেওয়া ভাষণে ট্রাম্প স্পষ্ট করে বলেন, “বিশ্বকে কীভাবে জীবনযাপন করতে হবে, তা শেখানো যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়।” মধ্যপ্রাচ্যের অভিজাত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতিতে দেওয়া এ বার্তায় করতালিতে ফেটে পড়ে সৌদি বলরুম।
রাষ্ট্রগঠনের রাজনীতি ও আমেরিকান নৈতিকতা:
ট্রাম্পের এ বক্তব্য ঐতিহাসিকভাবে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির এক দীর্ঘকালীন ও বিতর্কিত অধ্যায়ের বিপরীতে অবস্থান। ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া ও সিরিয়ার অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে দিয়েছে যে আদর্শিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত ‘রাষ্ট্রগঠন’ প্রক্রিয়া প্রায়শই বিপর্যয় ডেকে আনে।
ট্রাম্প বলেন, “যারা রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টা করেছেন, তারা অনেক ক্ষেত্রেই দেশ গড়ার চেয়ে বেশি দেশ ধ্বংস করেছেন। তারা এমন সমাজে হস্তক্ষেপ করেছেন, যেগুলো তারা বুঝতেই পারেননি।” এই বক্তব্য ছিল এক অর্থে আফগানিস্তান ও ইরাক যুদ্ধের ব্যর্থতার উপর প্রতিচিন্তন, যেখানে গণতন্ত্র রপ্তানির নামে সামরিক হস্তক্ষেপ শেষপর্যন্ত সমাজকে করেছে আরো জর্জরিত।
প্রতিচ্ছবি ও প্রতিক্রিয়া: নতুন কূটনীতির সূচনা, না শুধুই শব্দের খেলা?
ট্রাম্পের এ বক্তব্যে প্রতিফলিত হয়েছে এমন এক আত্মজিজ্ঞাসামূলক স্বর, যা পশ্চিমা হস্তক্ষেপবাদের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। সৌদি শিক্ষাবিদ সুলতান আলআমের মন্তব্য করেন, “ট্রাম্পের বক্তব্য যেন ঔপনিবেশিক-বিরোধী দার্শনিক ফ্রাঞ্জ ফাঁনোর লেখার প্রতিধ্বনি।”
তিনি আরও বলেন, “নতুন জনতাবাদী রক্ষণশীল আন্দোলনগুলো এখন সাম্রাজ্যবাদবিরোধী চিন্তাকে ব্যবহার করছে রাজনৈতিক লিগ্যাসি গড়তে।”
বিনিয়োগ, ভূরাজনীতি ও কূটনৈতিক বার্তা: বহুমাত্রিক সফরের পাঠ
চার দিনের উপসাগরীয় সফরের সূচনায় দেওয়া এই বক্তব্য কেবল নীতিগত ঘোষণা ছিল না বরং এক বৃহৎ কূটনৈতিক দাবার চাল। ট্রাম্প সফরে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ও প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন।
তবে বিনিয়োগের পাশাপাশি কূটনৈতিক বার্তাও ছিল অনেকটাই স্পষ্ট বিশেষ করে ইসরায়েল ও ইরান ইস্যুতে।
তিনি সৌদি আরবকে আহ্বান জানান, যেন তারা ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু সৌদি কর্মকর্তারা সাফ জানিয়ে দেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ বিবেচনার বাইরে।
ট্রাম্প আরও বলেন, তিনি “চিরশত্রু” শব্দে বিশ্বাস করেন না এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে ইচ্ছুক।
আঞ্চলিক প্রতিক্রিয়া ও দৃষ্টিভঙ্গির বৈচিত্র্য
ট্রাম্পের বক্তব্যে সবচেয়ে বেশি সাড়া আসে মধ্যপ্রাচ্যের নাগরিক সমাজ ও বুদ্ধিজীবী মহল থেকে। অনেকে এটিকে স্বস্তির নিঃশ্বাস হিসেবে দেখলেও, অনেকেই সন্দেহ ও সমালোচনার তীর ছুড়েছেন।
ইয়েমেন:
সানার এক রেস্তোরাঁ ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ট্রাম্পকে কটাক্ষ করে বলেন,“তিনি কাকে ক্ষমা করবেন বা কোন দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবেন—এসব ঠিক করার তিনি কে?”এরপর যোগ করেন, “তবে দুনিয়াটা এমনই।”
সৌদি আরব:
সৌদি শিক্ষাবিদ সুলতান আলআমের মন্তব্য করেন, “ট্রাম্পের বক্তব্য যেন ঔপনিবেশিক-বিরোধী দার্শনিক ফ্রাঞ্জ ফাঁনোর ভাবনার প্রতিধ্বনি।” তিনি আরও বলেন, “রক্ষণশীল জাতীয়তাবাদী আন্দোলনগুলো এখন বামপন্থী আদর্শকে নিজের মতো ব্যবহার করছে।”
মানবাধিকারকর্মীদের প্রতিক্রিয়া:
সৌদি আরবে বন্দি এক আলেমের সন্তান আবদুল্লাহ আলাওধ বলেন, “যখন ট্রাম্প বলছিলেন ‘মধ্যপ্রাচ্য গড়েছে এখানকার মানুষ’, তখন তার চারপাশে ছিল বিদেশি ধনকুবের আর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন একজন স্বৈরাচারী তাতে তার বক্তব্যকে নিছক বিদ্রুপ মনে হয়েছে।”
মিসরীয় মানবাধিকার আইনজীবী নেগাদ আল-বোরাই:
“ট্রাম্প যা বলেছেন, সেটি নতুন কিছু নয়। বরং, মার্কিন প্রশাসন বহুদিন ধরে যা করে আসছে, এবার কেবল তা সরাসরি ও খোলাখুলি ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে।”
প্রতিকূলতা ও প্যারাডক্স: বক্তৃতার সৌন্দর্য বনাম বাস্তবতা
যদিও ট্রাম্পের বক্তব্যকে কেউ কেউ আত্মসমালোচনার এক সাহসী প্রকাশ হিসেবে দেখেছেন, অনেকেই একে দ্বিমুখী নীতি বলে অভিহিত করেছেন।
সৌদি আরবে বন্দি এক আলেমের ছেলে আবদুল্লাহ আলাওধ বলেন,“যখন ট্রাম্প বলছিলেন ‘মধ্যপ্রাচ্য গড়েছে এখানকার মানুষ’, তখন তার চারপাশে ছিল বিদেশি ধনকুবের আর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন এক স্বৈরশাসক—তাতে তার বক্তব্যকে নিছক বিদ্রুপ মনে হয়েছে।”
মিসরীয় মানবাধিকার আইনজীবী নেগাদ আল-বোরাই মন্তব্য করেন,“এতে নতুন কিছু নেই। মার্কিন প্রশাসন যা বহুদিন ধরে করে আসছে, এবার শুধু তা একটু খোলাখুলি বলা হয়েছে।”
মার্কিন হস্তক্ষেপবাদের বিরোধিতায় স্পষ্ট অবস্থান
ট্রাম্প তার বক্তব্যে পরোক্ষভাবে ইরাক, আফগানিস্তান ও লিবিয়ায় মার্কিন সামরিক অভিযানের প্রতি সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, “যারা অন্য দেশের রাষ্ট্র গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে, তারা অনেক সময় দেশ গড়ার চেয়ে বেশি ধ্বংসই ডেকে এনেছে। তারা এমন সমাজে হস্তক্ষেপ করেছে, যা তারা বুঝতেই পারেনি।”
এই ঘোষণাকে অনেক বিশ্লেষক মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ‘রাষ্ট্রনির্মাণমূলক সাম্রাজ্যবাদী হস্তক্ষেপ’-এর অবসানের বার্তা হিসেবে দেখছেন।
ট্রাম্প বনাম বাইডেন: নীতির রূপান্তর না মাত্র কৌশলগত ব্যতিক্রম?
ট্রাম্পের বক্তব্য অনেক দিক থেকে বর্তমান বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে তুলনামূলক প্রশ্ন তোলে।
- বাইডেন মানবাধিকার ও গণতন্ত্রমুখী এক মন্থর কূটনীতিতে বিশ্বাসী,
- ট্রাম্প কৌশলগত স্বার্থ, বিনিয়োগ ও শক্তি-ভিত্তিক বাস্তববাদের প্রবক্তা।
যেখানে বাইডেন সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যার পর যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানকে এড়িয়ে চলেছেন, সেখানে ট্রাম্প তাকে আখ্যা দিয়েছেন “অসাধারণ একজন মানুষ” হিসেবে।ট্রাম্পের রিয়াদ ভাষণ এক নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে—যুক্তরাষ্ট্র কি তার ভূরাজনৈতিক নীতিতে সত্যিকার অর্থে পরিবর্তন আনছে, নাকি শুধুমাত্র তার কৌশলিক ভাষা পাল্টাচ্ছে?
এই ভাষণ মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার দীর্ঘমেয়াদি ভূমিকাকে কেন্দ্র করে আস্থা, বাস্তবতা ও আত্মপর্যালোচনার এক ত্রিমাত্রিক দ্বন্দ্বের জন্ম দিয়েছে। বিশ্লেষকদের ভাষায়, এই বক্তব্য হয়তো সাময়িক রাজনৈতিক বিজ্ঞপ্তি, তবে তা গভীর আন্তর্জাতিক প্রতিধ্বনি রেখে যাবে বহুদিন।
পাঠকের মতামত:
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- ৩১ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজকের বাজার পর্যালোচনা
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার না হলে আন্দোলন চলবে’—সাবধান করলেন নাহিদ ইসলাম
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- ভাইরাল ভিডিও নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন এডলফ খান!
- তারেক রহমান এখন উপযুক্ত নেতা: কাদের সিদ্দিকী
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- আজ ৩০ জুলায়ের শেয়ারবাজারে শীর্ষ ১০ গেইনারের তালিকায় নতুন চমক
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত
- নিরাপত্তাহীন ভবনের তালিকায় সুন্দরবন মার্কেট ছিল তিন বছর ধরে -ফায়ার সার্ভিস
- নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের কোনো অপকর্ম সহ্য করা হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বারমুডা ট্রায়াঙ্গল: রহস্য, ইতিহাস ও বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
- নদী থেকে ধরা পদ্মার এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২,৪৮০ টাকায়
- খুলনার বাড়িতে ঢুকে যুবককে ছুরিকাঘাত করে হত্যা
- প্রেমিকার বিয়ের দিন রহস্যঘেরা প্রেমিকের মৃত্যু
- জয়শঙ্কর বললেন, বাংলাদেশের ওপর নজর রাখছে দিল্লি
- ট্রাম্পের ঘোষণার প্রভাব ও বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া
- মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশির মৃত্যু
- রাশিয়ার হুমকির জবাবে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
- পাত্রীর দেওয়া চা খেয়ে অচেতন পাত্র,এরপর যা ঘটল
- গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড, আগুন নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট কাজ করছে
- প্রতিদিন সাতটি আজওয়া খেজুর: হাদিসে সুপারিশ ও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ
- ৩০ বছর পুরোনো ভ্রূণ থেকে জন্ম, ওহাইওতে বিজ্ঞানজগতের বিস্ময়
- জামায়াতে ইসলামীকে ‘ধোঁকাবাজ’ বললেন বিএনপির তাহের সুমন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ৩৯ বাংলাদেশি ঢাকায় পৌঁছেছেন
- স্বাধীন ফিলিস্তিন না পাওয়া পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা হামাসের
- মধ্যরাতে জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে দুই উপদেষ্টার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাস
- জামায়াত আমিরের হৃদযন্ত্রে আজ ওপেন হার্ট সার্জারি
- ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিতে ২০ বগির ট্রেন ভাড়া নিল চট্টগ্রাম ছাত্রদল
- লোকাল বাসে তারেক রহমান, সাধারণ জীবনধারায় প্রশংসিত নেটদুনিয়ায়
- স্মার্টফোনই এখন আয়ের প্ল্যাটফর্ম: তরুণদের মাসে আয় হাজার ডলার
- ট্রাম্পের আদেশে পাল্টা শুল্ক কার্যকর, ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
- আন্তঃসরকারি আলোচনার সফল পরিণতি: মালয়েশিয়ায় বিশেষ নিয়োগ শুরু
- স্বেচ্ছাসেবক লীগ থেকে যুবলীগ: নিষিদ্ধ সংগঠনের শীর্ষ ৮ নেতা গ্রেফতার
- ডোমিনো এফেক্ট: ছোট পরিবর্তনে কীভাবে বদলায় বড় সিদ্ধান্ত
- হাটহাজারী মাদরাসায় কবর জিয়ারতে নজরুল-সালাহউদ্দিন: খালেদা-তারেকের শুভেচ্ছা বার্তা
- গাজায় লুটপাটের শিকার ১০৪টি ত্রাণবাহী ট্রাক
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- কর্ণফুলীর তীরে এক নীরব বিপ্লব: বাংলাদেশের অস্ত্র কারখানা নিয়ে উত্তপ্ত দক্ষিণ এশিয়া
- সেন্ট মার্টিন ও বঙ্গোপসাগর: ইন্দো-প্যাসিফিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার নতুন ভূকেন্দ্র
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত
- গেরিলা প্রশিক্ষণে লিপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মাস্টারপ্ল্যান ফাঁস
- জুলাইযোদ্ধাদের সড়ক দখল: শাহবাগে ২৪ ঘণ্টার অচলাবস্থা
- গুলশান কেলেঙ্কারিতে ছাত্রনেতা গ্রেপ্তার আরও ১
- জুমার দিনের ৪টি মহৎ আমল
- জাজিরায় পদ্মার ভয়াবহ তাণ্ডব, মুহূর্তেই হারাচ্ছে সবকিছু
- জাতীয় স্বার্থে বড় জয়: যুক্তরাষ্ট্রের বিপজ্জনক শুল্কের হুমকি প্রতিহত
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু, ফি পরিশোধে সুখবর!
- যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতি: বাংলাদেশের পণ্যে যত শুল্ক আরোপ
- খাদ্যে ভেজাল, প্রতারণা ও নকল: এক সপ্তাহে ১০ প্রতিষ্ঠানের কড়া শাস্তি
- 'চলুন সহজভাবে বুঝি': হেপাটাইটিস সম্পর্কে সচেতনতার নতুন বার্তা
- আফ্রিকায় কলেরার ঝুঁকিতে ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
- বিসিবির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে সালাহউদ্দিন
- ফখরুলের হুঁশিয়ারি: ‘এক–এগারোর পুনরাবৃত্তি অস্বাভাবিক নয়’
- ময়মনসিংহে উচ্ছেদ করা হলো মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্ক
- রাজশাহীতে ছয় মাস ধরে অন্ধকারে পাড়া-মহল্লা, নাগরিকরা চরম ভোগান্তিতে
- সিলেটে আধুনিক ও ধর্মীয় শিক্ষার সমন্বয়ে তানযীম ইন্টারন্যাশনালের নতুন উদ্যোগ
- খুলনায় করোনা ইউনিটে একদিনে আরও দুজনের মৃত্যু
- ধামইরহাট সীমান্তে ১০ বাংলাদেশিকে পুশইন করল বিএসএফ
- আবু সাইদ: এক জনতার মহানায়ক
- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ: আত্মপরিচয়ের নবতর ব্যাখ্যা ও আগামী রাষ্ট্র নির্মাণের ভিত্তি
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- “সুশীল” শব্দটি কেন আজও গালি?
- ৩১ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আজকের বাজার পর্যালোচনা
- ঢাকার ২০টি আসনে বিএনপির নির্বাচনী কৌশল: কারা পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন?
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার না হলে আন্দোলন চলবে’—সাবধান করলেন নাহিদ ইসলাম
- ঘুষের হারে পাঁচগুণ বৃদ্ধি, কোথাও কোনো সুশাসন নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই- মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ
- ভাইরাল ভিডিও নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন এডলফ খান!
- তারেক রহমান এখন উপযুক্ত নেতা: কাদের সিদ্দিকী
- ৩১ জুলাই, শেয়ারবাজারে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৃজনশীলতার ৫টি ধাপ: একটি বিশ্লেষণধর্মী বাংলা প্রতিবেদন
- আজ ৩০ জুলায়ের শেয়ারবাজারে শীর্ষ ১০ গেইনারের তালিকায় নতুন চমক
- সিইসি: এআই অপব্যবহার হতে পারে নির্বাচনের জন্য ভয়াবহ হুমকি
- খাবারের আশায় ১২ কিলোমিটার হাঁটা শিশুটি ইসরায়েলি গুলিতে নিহত