অতীত ভুলে দেশ ও দলের জন্য একজোট হই: শাহজাহান

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, অতীতের ভুলগুলোকে ভুলে গিয়ে দলের স্থপতি তারেক রহমানকে শক্তিশালী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে, যা দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে চায়। তাই এই পরিস্থিতিতে ঐক্যের গুরুত্ব অপরিসীম।
শনিবার (৯ আগস্ট) বিকেলে নোয়াখালীর সুবর্ণচরের চরজব্বর ডিগ্রি কলেজ মাঠে জেলা কৃষক দলের আয়োজনে অনুষ্ঠিত কৃষক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি উল্লেখ করেন, “জাতির পিতা জিয়াউর রহমান সংবিধানে বিসমিল্লাহ শব্দ সংযুক্ত করেছিলেন এবং তিনি জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। আল্লাহ যাকে সম্মান করেন, তাকে কেউ হেয় করতে পারে না। তাই আমাদের উচিত মানবসেবার মাধ্যমে জীবন যাপন করা, যা আল্লাহর সম্মান লাভের পথ।”
শাহজাহান আরও বলেন, “আমরা গত জুলাই ও আগস্ট মাসে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদকে বিদায় দিয়েছি। নির্বাচন আসছে, কেউ ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আসবে, কেউ দাঁড়িপাল্লা নিয়ে, তবে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যাতে দেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদী শাসন ফিরে না আসে। আমাদের ঐক্যের মাধ্যমেই ফ্যাসিবাদকে স্থায়ীভাবে নির্মূল করতে হবে।”
তিনি বলেন, “আমার কাছে এমপি কিংবা মন্ত্রী হওয়ার অবস্থান বড় নয়, বড় হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষ। যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক তারা ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগ করে দেশের জন্য কাজ করে। আমি দলের কঠিন সময়েও পাশে ছিলাম এবং আজও আছি।” তিনি দলের সদস্যদের প্রতি আবেদন জানান, “সবাই যেন ভুলের পথ থেকে সরে এসে দলের সম্মান রক্ষায় কাজ করে। যারা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ছিল তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে এবং যারা অধিকার হারিয়েছেন তাদের অধিকার পুনরুদ্ধার করতে হবে।”
সমাবেশে সুবর্ণচর উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন সভাপতিত্ব করেন এবং সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, বিএনপি নেতা সলিমুল্লাহ বাহার হিরন, আবু নাসের, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাবের আহমেদ, জেলা কৃষক দলের সভাপতি পলাশ, সাধারণ সম্পাদক হারুন, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আজগর উদ্দীন দুখুসহ অন্যান্য নেতারা বক্তব্য রাখেন।
-রফিক
‘নিখোঁজ’ মামুনুর রশিদকে দ্রুত ফেরত চান জামায়াত আমির
উত্তরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক কে এম মামুনুর রশিদ তিন দিনের বেশি সময় ধরে নিখোঁজ রয়েছেন বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই দাবি করেন।
জামায়াত আমির বলেন, “জুলাইযোদ্ধা খ্যাত মাওলানা মামুনুর রশিদ তিন দিনেরও অধিক সময় ধরে নিখোঁজ। তার পরিবার গভীর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছে। তার অবস্থান চিহ্নিত করে দ্রুত উদ্ধার করে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।”
প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, “আমরা জানতে পেরেছি, পরিবারটি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে প্রশাসনের ভূমিকা আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়। সবকিছুর পরে আমরা তাকে দ্রুত ফেরত চাই।”
এদিকে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহও কে এম মামুনুর রশিদ নিখোঁজ হওয়ার দাবি করেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি মন্তব্য করেন, ঘটনার তদন্তে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চরম গাফিলতি দেখা যাচ্ছে।
সারজিস আলম: ‘খুনি হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের বিচার আগামী ৬ মাসের মধ্যে হওয়া সম্ভব নয়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাতে হবিগঞ্জের এম সাইফুর রহমান টাউন হলে আয়োজিত জেলা কমিটির সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, “যদি হত্যাযজ্ঞের নির্দেশদাতা ১০০ জনের বিচার কার্যকর হয় এবং দোষী হয়, তাহলে আমরা বুঝতে পারব বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “খুনি হাসিনার বিচারের আগে এই বাংলায় নির্বাচন হবে—এটা জনগণ মেনে নেবে না।”
‘শাপলা প্রতীক না পেলে আন্দোলনে যাব’
সারজিস আলম বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন এনসিপিকে শাপলা প্রতীকই দেওয়া হবে এবং তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শাপলা প্রতীক নিয়েই অংশ নেবেন। তিনি বলেন, “শাপলা প্রতীক না দেওয়ার পেছনে নির্বাচন কমিশনের কাছে কোনো ব্যাখ্যা নেই।” তিনি বলেন, “যদি আইনগতভাবে আমরা যৌক্তিকভাবে পাই, তাহলে সেটা যদি আমাদের না দেওয়া হয়, তাহলে যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমরা রাজপথে আন্দোলনে সমাধান খুঁজে পাব।”
এনসিপি ও নাগরিক অধিকারের একীভূত হওয়ার আলোচনা
সারজিস আলম জানান, নাগরিক অধিকারের সঙ্গে তাদের একীভূত হওয়ার আলোচনা ইতিবাচক হয়েছে, তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সিদ্ধান্ত হলে সারা বাংলাদেশ জানবে।
রাজনৈতিক চাপের কারণে শাপলা প্রতীক দিতে পারছে না ইসি: এনসিপি নেতা
আইনি কোনো বাধা না থাকা সত্ত্বেও রাজনৈতিক চাপের কারণে নির্বাচন কমিশন (ইসি) জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ‘শাপলা’ প্রতীক দিতে সাহস পাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজারে জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আইনগত বাধা না থাকা সত্ত্বেও ইসি সাহস দেখাতে পারছে না। এটা তাদের ব্যর্থতা।” তিনি আরও বলেন, “যদি একান্তই তাদের কষ্ট হয়ে যায়, তাহলে আমরা তো সাদা শাপলা চেয়েছি, লাল শাপলা চেয়েছি।”
সারজিস আলম আরও বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি (জাপা) ভবিষ্যতের কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। তিনি বলেন, তাদের দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে এবং দলের বিচার করতে হবে।
‘যারা কম জনপ্রিয়, তাদের জন্যই পিআর লাভজনক’: সালাহউদ্দিন আহমদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা ‘পিআর’ পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে শেখ হাসিনার মতো আরেকটি ফ্যাসিস্ট বা দুর্বল সরকার তৈরি হতে পারে। এর ফলে দেশে স্থায়ীভাবে অস্থিতিশীলতা দেখা দেবে। তিনি বলেন, “যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক।”
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সুপ্রিম কোর্টে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ব্রিটিশ ল স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স (বিএনবিএলএসএ) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, পিআর পদ্ধতি চাওয়ার একটি উদ্দেশ্য হলো বেশি আসন পাওয়া, আরেকটি উদ্দেশ্য হলো দেশে অনৈক্য ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা, যেন কোনো একক দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়।
সংবিধানে নেই পিআর পদ্ধতি
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, “কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে, তা সংবিধানে স্পষ্টভাবে বলা আছে। সংবিধানে প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের কথা বলা রয়েছে। তা জানতে জামায়াতকে সংবিধান খুলে দেখতে হবে।” তিনি বলেন, কোনো রাজনৈতিক দলের অসাংবিধানিক, অরাজনৈতিক বা অবৈধ কোনো আবদার মেনে জাতিকে বিপদে ফেলা যাবে না।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এই সরকার একটি সাংবিধানিক সরকার। তাই সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করে আইনানুগভাবে সরকারকে চলতে হবে। তিনি একটি জরিপের কথা উল্লেখ করে বলেন, জরিপে দেখা গেছে ৫৬ শতাংশ মানুষ পিআর কী তা বোঝে না। কিন্তু কিছু দল বলছে ৭০ শতাংশ মানুষ পিআর চায়, যা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।
‘আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনে জামায়াতের ইন্ধন’: রুহুল কবির রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হলে দেশের ভয়াবহ পরিণতি হবে এবং দেশ আবারও স্বৈরাচারের যাঁতাকলে পিষ্ট হবে। তবে তিনি মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনে জামায়াতে ইসলামীর ইন্ধন দেখা যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত ও ভারতের বিরুদ্ধে অভিযোগ
রুহুল কবির রিজভী বলেন, “আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের আগ্রহ এবং ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাওয়া নিয়ে জামায়াতের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য থাকতে পারে।” তিনি অভিযোগ করেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া গণহত্যার যে নির্দেশনা সামনে আসছে, তাতে ভারতের মদদ ছিল।
সম্প্রতি প্রকাশিত একটি জরিপের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা বলেন, “জরিপ নিয়ে আপাতত বিএনপির কোনো ভাবনা নেই।”
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ‘শেষলগ্নের নেতৃত্ব দিতে’ শিগগিরই দেশে ফিরছেন। এমনটাই জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, “আমি কয়েকদিন আগেও বলেছিলাম, আপনারা দেখতে পারবেন যে, কয়েক সপ্তাহ বলেছিলাম। ইনশাআল্লাহ, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারেক রহমান এসে বিএনপির নির্বাচনি প্রক্রিয়া নয়; গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের শেষ লগ্ন যেটি, তার নেতৃত্ব দেবেন।”
‘নাশকতা সৃষ্টির পেছনে স্বৈরাচারের দোসররা’
জাহিদ হোসেন বলেন, “জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শুধু বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন না। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন, সব মানুষের নেতা তারেক রহমান।”
‘দেশে নাশকতা সৃষ্টির’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “স্বৈরাচারের দোসর কারা ছিল, আপনারা ১৯৮৬ সালে দেখেছেন, এখনো দেখছেন। দেশের মানুষ দেখছে যে, সত্যিকার অর্থে স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে কাদের। এ ব্যাপারে আমাদের আর স্পষ্ট করে বলার দরকার নাই।” তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের অধিকার আদায়ের ব্যাপারে সোচ্চার ছিল এবং থাকবে।
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়া বিএনপি মহাসচিবসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের হেনস্তার ঘটনা নিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, “এই দলের নেতাদের ইতিহাস কোনো দিনই জনগণের পক্ষে ছিল না। তারা প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।” তিনি বলেন, “তারা এই দেশটাকে মনে করে তাদের পৈতৃক সম্পত্তি। যেমন ইচ্ছা, তেমনি চালাবে। তবে একটি জিনিস মনে রাখতে হবে, শেষ বিচারে জনগণ জানে তাদেরকে কীভাবে প্রতিহত করতে হয়, প্রত্যাখ্যান করতে হয়।”
‘শাপলা’ প্রতীক চেয়ে নির্বাচন কমিশনে এনসিপির আবেদন
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে **‘শাপলা’**কে তালিকাভুক্ত করতে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আবেদন করেছে। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এনসিপি এই আবেদনপত্র ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বরাবর পাঠিয়েছে। আবেদনে শাপলা প্রতীক না দেওয়ার বিষয়ে কমিশনের আগের ব্যাখ্যাকে ‘বৈষম্যমূলক ও স্বেচ্ছাচারী’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
এনসিপির যুক্তি ও ইসির সিদ্ধান্ত
আবেদনে বলা হয়, গত ২২ জুন এনসিপি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করে এবং একই সঙ্গে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্যও অনুরোধ জানায়। কিন্তু ৯ জুলাই ইসি শাপলাকে প্রতীক হিসেবে তালিকাভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়।
এনসিপি তাদের আবেদনে জানিয়েছে, ইসি শাপলাকে জাতীয় প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে যে ব্যাখ্যা দিয়েছে, তা আইনানুগভাবে সঠিক নয় এবং এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই। এরপরও এনসিপি প্রতীক হিসেবে শাপলার বিভিন্ন ভার্সন, যেমন—সাদা শাপলা এবং লাল শাপলা, বিবেচনা করার জন্য ইসিকে চিঠি দেয়। তবে ইসি শাপলা প্রতীকের সঙ্গে বিভিন্ন সরকারি সংস্থার প্রতীকের মিল রয়েছে বলে যুক্তি দেয়।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর কমিশনের সিনিয়র সচিব সংবাদমাধ্যমকে জানান যে, প্রতীক তালিকায় শাপলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি এবং এ কারণে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া যাবে না।
ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা
আবেদনপত্রের শেষে এনসিপি আশা প্রকাশ করেছে যে, ইসি তাদের অনুকূলে শাপলা, সাদা শাপলা বা লাল শাপলা থেকে যেকোনো একটি প্রতীক বরাদ্দ করবে। এনসিপি চায়, ইসি যেন তাদের আগের স্বেচ্ছাচারী মনোভাব ত্যাগ করে এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব দলের ক্ষেত্রে একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে।
নিউইয়র্কে ‘মির্জা ফখরুলকে লাঞ্ছিত করা হয়নি’: রুহুল কবির রিজভী
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেউ লাঞ্ছিত করেনি। তার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চলছে, যা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
‘সরকারের ব্যর্থতায় দোসররা সক্রিয়’
রিজভী নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এখনও ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি বলেন, “তৃণমূলের মাধ্যমে দলকে এমনভাবে সুসংহত করতে হবে, যেন জনগণ ধানের শীষে ভোট দেয়।” তিনি অভিযোগ করেন, অন্তর্বর্তী সরকার দক্ষতা দেখাতে পারলে ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করা দোসররা এমন কর্মকাণ্ড ঘটানোর সাহস পেত না। সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় তারা বিদেশেও তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের দোসরদের সঙ্গে বিএনপির কোনো আঁতাত নেই। তিনি নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান, কারণ তাদের দোসররা খোলস পাল্টাতে পারে না।
দুদক ও তারেক রহমানের নেতৃত্ব
এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন পর্যন্ত অর্থ লুটপাটকারীদের টাকা দেশে ফেরত আনতে পারেনি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, “দুদক দৃশ্যমান নয়, অথর্ব হিসেবে কাজ করছে।”
তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেওয়ার পর তারেক রহমান জাতীয়তাবাদী পতাকা হাতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি কেবল দেশীয় রাজনীতিতেই নয়, প্রবাসেও সংগঠনকে সুসংগঠিত করেছেন এবং তরুণ প্রজন্মকে গণতন্ত্রের সংগ্রামে সম্পৃক্ত করেছেন। তারেক রহমান তরুণদের উদ্বুদ্ধ করে রাজপথে নামিয়েছিলেন এবং সেই ইতিহাস কোনো দিন মুছে যাবে না।
সাও পাওলো গভর্নর থেকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী? আলোচনায় তার্সিসিও
ব্রাজিলের রাজনীতিতে এখন একটি প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে—দোষী সাব্যস্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর পর ডানপন্থীদের নেতৃত্ব কে দেবেন? একদিকে বলসোনারো ২৭ বছরের সাজা বাতিলের জন্য আপিল নিয়ে ব্যস্ত, অন্যদিকে ২০২৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে ব্রাজিলের বৃহৎ রক্ষণশীল ভোটারগোষ্ঠী খুঁজছে নতুন মুখ। আর বারবার আলোচনায় উঠে আসছে এক নাম—সাও পাওলোর গভর্নর তার্সিসিও দে ফ্রেইতাস।
ফ্রেইতাস যদিও নিজেকে সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসেবে দেখাতে অনীহা প্রকাশ করেছেন, তবুও জনমত জরিপ বলছে তিনি বর্তমান বামপন্থী প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভার বিপরীতে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন। ৪৬ মিলিয়ন জনসংখ্যার সাও পাওলো ব্রাজিলের অর্থনৈতিক ইঞ্জিন, যার জিডিপি বেলজিয়াম বা সুইডেনের সমান। সেই রাজ্যের দায়িত্বে আছেন ফ্রেইতাস—একজন প্রাক্তন সেনা প্রকৌশলী, যিনি ২০২২ সালের নির্বাচনের আগে কখনো কোনো পদে নির্বাচন করেননি।
রাজনীতিতে নতুন হলেও ফ্রেইতাসকে বলা হয় কঠোর শৃঙ্খলাপরায়ণ ও দক্ষ টেকনোক্র্যাট। বলসোনারোর মন্ত্রিসভায় অবকাঠামো মন্ত্রী হিসেবে কাজ করে তিনি জাতীয় পর্যায়ে পরিচিতি পান। তাঁর উপদেষ্টারা তাঁকে বর্ণনা করেন এক বাস্তববাদী নেতা হিসেবে—যিনি ‘দ্রুত সমাধানে বিশ্বাসী’। ফ্রেইতাসও সে পরিচয়ে আপত্তি করেন না। এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “যদি বাস্তববাদী মানে মানুষের সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করা হয়, তবে আমি অবশ্যই তাই।”
৫০ বছর বয়সী ফ্রেইতাস জনসমক্ষে সহজপ্রাপ্য মনে হলেও মঞ্চে উঠে পরিণত নেতার মতো তীব্র বক্তৃতা দেন। পরিসংখ্যান ঝরঝর করে শোনাতে পারার দক্ষতা তাঁকে আলাদা করে তুলে। তিনি বলসোনারোর মতো অগ্নিমূর্তি নন, কিন্তু রাজনৈতিক মুহূর্তে সঠিক সুর ধরতে জানেন। সম্প্রতি বলসোনারোর রায়ের আগেই তিনি সুপ্রিম কোর্টকে “স্বৈরাচারী” আখ্যা দিয়ে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন।
ফ্রেইতাসের অবস্থান স্পষ্ট—তিনি সংসদের বিতর্কিত সাধারণ ক্ষমা প্রস্তাবের পক্ষে, যা শত শত অভ্যুত্থান-সম্পর্কিত মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের মুক্তি দেবে, এমনকি বলসোনারোকেও। তাঁর ভাষায়, “ক্ষমা দেশকে শান্ত করতে সাহায্য করবে, ব্রাজিলকে এগিয়ে যেতে হবে।”
রিও ডি জেনেইরোতে জন্ম নেওয়া ফ্রেইতাস অল্প বয়সেই সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং ৩৩ বছর বয়সে ক্যাপ্টেন হিসেবে অবসর নিয়ে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেন। দিলমা রুসেফের বামপন্থী সরকারের অধীনে জাতীয় পরিবহন ও অবকাঠামো বিভাগের পরিচালক ছিলেন তিনি। দক্ষতা ও সুনামের কারণেই বলসোনারো তাঁকে ২০১৯ সালে অবকাঠামো মন্ত্রী করেন এবং পরবর্তীতে গভর্নর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য সমর্থন দেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ফ্রেইতাস প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক মহলের কাছে এক কার্যকর নেতা—যিনি বলসোনারোর মতো অপ্রয়োজনীয় বিতর্কে জড়াবেন না। তবে বলসোনারোর কট্টর সমর্থক শ্রেণি এখনো অটুট। তাই ফ্রেইতাসকে তাদের আস্থা অর্জনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
এদিকে মানবাধিকার সংস্থাগুলো তাঁর প্রশাসনের পুলিশি নীতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সাও পাওলোতে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর হার বেড়েছে ৬১ শতাংশ—যখন জাতীয় গড় ৩ শতাংশ কমেছে। দুটি এনজিও জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে অভিযোগ জমা দিয়ে ফ্রেইতাসের বিরুদ্ধে পুলিশের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগকে নীরবে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ তোলে। এ প্রসঙ্গে গভর্নরের সংক্ষিপ্ত মন্তব্য ছিল, “আমি পাত্তা দিচ্ছি না।”
তবুও সমর্থকদের কাছে ফ্রেইতাস কঠোর কিন্তু কার্যকর নেতৃত্বের প্রতীক। তাঁর অবস্থান অর্থনৈতিক দক্ষতা, আর্থিক শৃঙ্খলা ও শক্তিশালী আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষে। তিনি বলেন, “সামাজিক ন্যায়বিচার তখনই সম্ভব, যখন আর্থিক শৃঙ্খলা থাকে।”
সব মিলিয়ে, বলসোনারো আইনি লড়াইয়ে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ফ্রেইতাসের দিকে তাকিয়ে আছে ব্রাজিলের রক্ষণশীল রাজনীতি। তিনি সত্যিই কি বলসোনারোর উত্তরসূরি হবেন, নাকি নতুন এক রাজনৈতিক পরিচয় তৈরি করবেন—সেটাই এখন ব্রাজিলীয় রাজনীতির বড় প্রশ্ন।
-আলমগীর হোসেন
পাঠকের মতামত:
- ‘নিখোঁজ’ মামুনুর রশিদকে দ্রুত ফেরত চান জামায়াত আমির
- সারজিস আলম: ‘খুনি হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না’
- পাকিস্তানকে হারানোর মিশনে দারুণ শুরু বাংলাদেশের, চাপে পাকিস্তান
- ‘আর জীবনে ইন্টারনেট দেব না’: ইনু-শেখ হাসিনার কথোপকথন
- সিলেটে ডিসি অফিস ঘেরাও, নগরভবনে ইটপাটকেল: রিকশাচালকদের তাণ্ডব
- অঘোষিত সেমিফাইনাল: টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল বাংলাদেশ
- জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত, দেখে নিন পরীক্ষার সময়সূচি
- মেয়ের লাশ ২০ বছর ধরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দেন মা
- ইসরায়েলের তেল আবিবে গাড়ি বিস্ফোরণ
- রাজনৈতিক চাপের কারণে শাপলা প্রতীক দিতে পারছে না ইসি: এনসিপি নেতা
- ‘আমাকে আলাদা করে তুলে ধরার চেষ্টা হয়নি’: ডা. তাসনিম জারা
- ‘আমাকে ধরতে চাইলে আপনারাও ধরা পড়বেন’: তামিম ইকবাল
- ভারতের লাদাখে বিক্ষোভের নেপথ্যে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থান?
- ‘যারা কম জনপ্রিয়, তাদের জন্যই পিআর লাভজনক’: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ড. ইউনূস
- কম পুঁজিতে শুরু করা সম্ভব লাভজনক ৪টি ব্যবসা
- ইয়াবার বিনিময়ে বাংলাদেশ থেকে চাল-সার পাচার হয়: কৃষি উপদেষ্টা
- ‘শাপলা প্রতীক কেন দেব না, তার ব্যাখ্যা দেব না’: সিইসি
- ‘আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনে জামায়াতের ইন্ধন’: রুহুল কবির রিজভী
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবারের লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবারের টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- আমিরাতে ধরপাকড় বেড়েছে, বিপাকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
- ‘৭১ এ হারাইছি, আজকেও হারাবো’: চমক
- গাজায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অঙ্গচ্ছেদ হওয়া শিশু: ইউএনআরডব্লিউএ
- গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনা
- নরসিংদীর ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আগুন
- বাঁচা-মরার লড়াই: পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশর একাদশে কারা থাকছেন?
- চার বিশ্বনেতার সঙ্গে বৈঠক করলেন ড. ইউনূস, সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়: প্রেস সচিব
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- ভিকি-ক্যাটরিনার সুখবর: সালমানের নামে ভাইরাল হলো ভুয়া পোস্ট
- পাবজি খেলার নেশায় মা ও তিন ভাইবোনকে হত্যা
- ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন, বন্ধ হলো আলবর্গ বিমানবন্দর
- ফ্যাশনপ্রেমীদের আলোচনায় দিশা পাটানির নতুন লুক
- পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস
- সাবধান! ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে যে ৫ ধরনের অ্যাপ
- উত্তর কোরিয়ার হাতে দুই টন ইউরেনিয়াম, সতর্ক করল সিউল
- মেসির জোড়া গোল, নিউইয়র্ককে উড়িয়ে প্লে-অফে ইন্টার মায়ামি
- জাতিসংঘে প্রথমবারের মতো নির্দিষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের প্রতিশ্রুতি বেইজিংয়ের
- নিউইয়র্কে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস রাউন্ডটেবিলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- মানবাধিকার ও শ্রম অধিকার ইস্যুতে জাতিসংঘে সক্রিয় প্রধান উপদেষ্টা
- নিউইয়র্কে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- মানাসলুর শীর্ষে বাংলাদেশের পতাকা: নতুন ইতিহাস গড়লেন তৌফিক আহমেদ তমাল
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতা নিখোঁজ, দাবি হাসনাতের
- খাবার পানি লবণমুক্ত হবে না, ২৫৯৮ কোটি টাকার প্রকল্পে ক্ষুব্ধ খুলনাবাসী
- এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত, বাংলাদেশের সামনে ফাইনালের কঠিন সমীকরণ
- ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- জাতিসংঘের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত
- প্রিমিয়ার গ্রুপের প্রতিবাদ: ২৮৭ কোটি টাকা উত্তোলনের অভিযোগ ভিত্তিহীন
- বাংলাদেশের সামনে ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- ডিএসইতে রবিবারের লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- এশিয়া কাপ থেকে প্রিমিয়ার লিগ, দেখে নিন আজকের খেলার সূচি
- আফগানিস্তানে নারী লেখকদের বই নিষিদ্ধ করল তালেবান
- ডিএসইতে সোমবারের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের প্রতিবাদে ওলামা-মাশায়েখদের বিক্ষোভ
- মোদি সরকারের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ
- যে কারণে পুরুষের টেস্টোস্টেরন কমে: না জানলে বিপদ
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন করবে না: মেজর হাফিজ
- বাংলাদেশে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করল কানাডা
- দিল্লি হাই কোর্টের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জ্যাকুলিন ফের্নান্দেজের আপিল
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- তামিম ইকবালের অভিযোগ: বিসিবি নির্বাচনে ‘স্বেচ্ছাচারিতা’ চলছে
- বিএনপি ক্ষমতায় এলে কুমিল্লা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হবে: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন