ইন্দিরা গান্ধীকে পেছনে ফেললেন মোদি, গড়লেন নতুন রেকর্ড

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছেন নরেন্দ্র মোদি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে পেছনে ফেলে তিনি এখন দেশটির দ্বিতীয় দীর্ঘসময় সেবাদানকারী প্রধানমন্ত্রী।
গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) মোদির দায়িত্ব পালনকাল ৪ হাজার ৭৮ দিনে পৌঁছায়। এর ফলে তিনি ইন্দিরা গান্ধীর ৫ হাজার ৮২ দিনের একটানা মেয়াদকে ছাড়িয়ে যান। এই তালিকার শীর্ষে আছেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু, যিনি টানা ১৬ বছর ২৮৬ দিন এই দায়িত্বে ছিলেন।
নরেন্দ্র মোদি ২০১৪ সালের মে মাসে ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। এরপর ২০১৯ সালে পুনরায় নির্বাচিত হয়ে দ্বিতীয় দফায় দায়িত্ব পালন করছেন। এখন পর্যন্ত তিনি ১১ বছর এবং ৬০ দিন ধরে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
মোদি ভারতের স্বাধীনতার পর জন্ম নেওয়া প্রথম প্রধানমন্ত্রী। সেইসঙ্গে তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি কংগ্রেসের বাইরে থেকে দীর্ঘ সময় এই পদে রয়েছেন। গুজরাটের মত হিন্দিভাষী রাজ্যের বাইরে থেকে উঠে আসা নেতা হিসেবে এটিও একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার সময়কালে একাধিক সংস্কারমূলক কর্মসূচি, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, মেক ইন ইন্ডিয়া, এবং আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যেগুলো নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা রয়েছে। তবে রাজনৈতিক বিভাজন সত্ত্বেও নেতৃত্বের স্থায়িত্বে মোদির এই রেকর্ড ভারতের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হয়ে থাকল।
/আশিক
ওষুধ ছাড়াই হাতের ব্যথা সারান সহজ এই ব্যায়ামটি ঘরে বসেই করতে পারবেন
টানা ডেস্কে বসে কাজ করলে হাতে ব্যথা হওয়া খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। দীর্ঘক্ষণ মাউস বা কিবোর্ড ব্যবহার; ভুল ভঙ্গিতে হাত রাখা কিংবা একটানা টাইপিংয়ের কারণে কনুই থেকে কব্জি পর্যন্ত ব্যথা দেখা দিতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, এই ধরনের ব্যথায় তাৎক্ষণিক ওষুধ নয়; বরং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামই হতে পারে কার্যকর সমাধান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যোগব্যায়ামের একটি সহজ আসন, যার নাম 'কেহুনি নমন', হাতে দ্রুত আরাম দেয় এবং পেশিগুলোকে সক্রিয় রাখে। এই ব্যায়ামটি করার জন্য আলাদা কোনো জায়গার প্রয়োজন নেই; চেয়ারে বসেই এটি করা যায় এবং বয়স বা শারীরিক সক্ষমতা—কোনোটিই এর জন্য বাধা নয়।
এই ব্যায়ামটি করার প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ ও আরামদায়ক
১. শুরু: চেয়ারে বা মাদুরে সোজা হয়ে বসুন; দুই হাত কোলের ওপর রাখুন এবং শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখুন।
২. হাত সোজা করা: এরপর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে দুই হাত সামনে টানটান করে দিন।
৩. কাঁধ স্পর্শ: তারপর কনুই ভাঁজ করে হাতের আঙুল দিয়ে কাঁধ স্পর্শ করুন।
৪. ফিরে আসা: কয়েক সেকেন্ড এই অবস্থানে থেকে শ্বাস নিতে নিতে হাত আবার সোজা করুন।
এভাবে পাঁচবার করলে এক সেট সম্পন্ন হবে; প্রতিদিন তিন থেকে চার সেট করলে দ্রুত ফল পাবেন।
এই আসনের উপকারিতা
নিয়মিত 'কেহুনি নমন' আসনটি করলে একাধিক শারীরিক সুবিধা পাওয়া যায়:
হাতের ও কাঁধের ব্যথা কমে;
ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যা উপশম হয়;
কব্জি ও আঙুলের ব্যথা দূর করে;
রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং বাতজনিত ব্যথাও কমে আসে।
বিশেষ সতর্কতা: কনুইয়ে কোনো আঘাত, হাড়ের অস্ত্রোপচার বা হাড়ের ভঙ্গুরতা থাকলে এই আসনটি করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সূত্র: আনন্দবাজার ডট কম
ব্যয়বহুল পরীক্ষায় ব্যর্থতা: এত চেষ্টা করেও দিল্লির আকাশে মিলল না এক ফোঁটা পানি
দিল্লির ভয়াবহ বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে আনতে দীর্ঘদিন ধরে ক্লাউড সিডিং বা কৃত্রিমভাবে বৃষ্টি ঝরানোর পরিকল্পনা করছিল সরকার। কিন্তু প্রায় ৩ কোটি ২১ লাখ রুপি ব্যয়ে পরিচালিত এই পরীক্ষার প্রথম দিনেই দেখা গেল ভিন্ন বাস্তবতা। মঙ্গলবার দিনব্যাপী আকাশে বিশেষ রাসায়নিক (সিলভার আয়োডাইড) ছড়িয়ে মেঘকে বৃষ্টিবাহী করার চেষ্টা করা হলেও, এক বিন্দু বৃষ্টিও পড়েনি শহরে।
ব্যর্থতার কারণ ও বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারাদিন অপেক্ষা করেও কোথাও বৃষ্টিপাত হয়নি।
আর্দ্রতার অভাব: আবহাওয়া বিভাগের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ, যা ক্লাউড সিডিং সফল করার মতো পর্যাপ্ত নয়।
আইআইটি’র দাবি: আইআইটি কানপুরের সহযোগিতায় নেওয়া এই উদ্যোগের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বৃষ্টি সৃষ্টির মাধ্যমে পিএম ২.৫ ও পিএম ১০-এর মতো দূষণকারী কণার মাত্রা কমানো। যদিও আইআইটি কানপুরের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে—পরীক্ষা ব্যর্থ হলেও বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্র কণার ঘনত্ব কিছুটা কমেছে।
বিরোধী দলের কটাক্ষ: বিরোধী দল আম আদমি পার্টি এই উদ্যোগকে ‘অকার্যকর ও লোকদেখানো পদক্ষেপ’ আখ্যা দিয়েছে। দলের নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ প্রশ্ন তুলে বলেন, “শেষ পর্যন্ত কি এখন দেবতার কাছে বৃষ্টি ভিক্ষা চাইতে হবে?”
স্থায়ী সমাধানের প্রশ্ন
পরিবেশবিদদের মতে, এই কোটি টাকার প্রকল্পটি ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও স্বল্পস্থায়ী সমাধান। তাদের যুক্তি, বায়ুদূষণের মূল কারণ—যেমন শিল্পকারখানার নির্গমন, যানবাহনের ধোঁয়া, নির্মাণসাইটের ধুলা—নিয়ন্ত্রণ না করলে কৃত্রিম বৃষ্টি কোনো স্থায়ী ফল দেবে না। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এমন পরীক্ষায় অর্থ ব্যয় করার পরিবর্তে দূষণ উৎস নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তি ও নীতিমালা কঠোর করা জরুরি।
প্রতি বছর শীত মৌসুম এলেই দিল্লির বায়ু আরও বিষাক্ত হয়ে ওঠে। এই ব্যর্থতা নগরবাসীকে নতুন দুশ্চিন্তায় ফেলেছে, সাধারণ মানুষ জানতে চাইছে—কেন তারা এখনও সুস্থ বাতাসের অধিকার থেকে বঞ্চিত থাকবেন?
আই লাভ মুহাম্মদ লেখা নিয়ে ভারতে উত্তেজনা: পুলিশের গুলি ও উচ্ছেদ অভিযান
ভারতের উত্তর প্রদেশের শিল্পনগরী কানপুরের একটি মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় গত ৪ সেপ্টেম্বর আলোকসজ্জা করা একটি সাইনবোর্ডে ‘আই লাভ মুহাম্মদ (সা.)’ লেখা টাঙানো হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয় এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ফলস্বরূপ, উত্তর প্রদেশের একাধিক শহরে মুসলিমদের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার এবং উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে।
কানপুরের ঘটনা ও অভিযোগ
কানপুরের সাঈদ নগরের মুসলিম বাসিন্দারা মহানবী (সা.)-এর জন্মদিন উপলক্ষে ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপন করছিলেন। সাজসজ্জার অংশ হিসেবে তারা এই সাইনবোর্ড টাঙান।
আপত্তি: কানপুরের মোহিত বাজপায়ীসহ কয়েকজন হিন্দু ব্যক্তি এই সাইনবোর্ড টাঙানোর বিরুদ্ধে আপত্তি তোলেন। তাদের দাবি, ওই স্থানটি হিন্দুদের একটি উৎসবের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে মুসলিম বাসিন্দারা বলছেন, সাইনবোর্ডটি এমন এক উন্মুক্ত স্থানে রাখা হয়েছিল, যেখানে তারা প্রতিবছর ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপনের জন্য জড়ো হন।
মামলা: এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নয়জন মুসলিম পুরুষ ও অজ্ঞাতপরিচয় ১৫ ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে মামলা করা হয়।
বেরেলিতে সংঘর্ষ ও দমন
কানপুরের ঘটনার কয়েক দিন পরে এর প্রভাব উত্তর প্রদেশের আরেক শহর বেরেলিতে ছড়িয়ে পড়ে। গত ১০ সেপ্টেম্বর রাজ্য পুলিশ বেরেলিতে একজন ধর্মীয় নেতাসহ নয়জন মুসলিমের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে।
গ্রেফতার: গত ২৬ সেপ্টেম্বর জুমার নামাজের পর হাজার হাজার মুসলিম ‘আই লাভ মুহাম্মদ (সা.)’ লেখা পোস্টার হাতে নিয়ে মাজারের আশপাশে জড়ো হন। স্থানীয় প্রশাসনের অভিযোগ, এ সমাবেশের অনুমতি ছিল না। পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করে এবং তৌকির রেজা খানসহ কয়েক ডজন মুসলিমকে গ্রেপ্তার করে। শহরে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রাজনৈতিক সমালোচনা: উগ্র হিন্দুত্ববাদী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বেরেলির অস্থিতিশীলতার নিন্দা জানান। তিনি বলেন, “একজন মাওলানা ভুলে গেছেন যে কে ক্ষমতায় আছে।” এরপর মুসলিমদের ওপর দমন-পীড়ন আরও বেড়ে যায়।
মানবতাবিরোধী কার্যকলাপ
উত্তর প্রদেশ ও অন্যান্য বিজেপিশাসিত রাজ্যে বিভিন্ন অভিযোগে মুসলিমদের বাড়ি ও ব্যবসায়িক স্থাপনা উচ্ছেদ করা এখন সাধারণ ঘটনা। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এসব উচ্ছেদকে ‘বুলডোজার জাস্টিস’ বলে নিষিদ্ধ করেছেন।
মানবাধিকার: মানবাধিকার সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রোটেকশন অব সিভিল রাইটস (এপিসিআর) জানিয়েছে, ‘আই লাভ মুহাম্মদ (সা.)’ সংক্রান্ত প্রচারণা কেন্দ্র করে ভারতের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ২২টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে এবং আড়াই হাজারের বেশি মানুষের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
উদ্দেশ্য: উর্দু কবি মুনাওয়ার রানার মেয়ে সুমাইয়া রানা অভিযোগ করেন, “বিজেপি সরকার ভীতি সঞ্চার করতে চায়, যাতে মুসলিমরা তাদের ধর্মীয় ও মৌলিক অধিকার রক্ষায় কথা বলার সাহস না পায়।”
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা তাদের চলমান আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাড়ি ভাড়া ভাতা বৃদ্ধির বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করার পর তারা এই সিদ্ধান্ত নেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজি এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, “আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো। আগামীকাল থেকেই ক্লাসে ফিরব।”
বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির ঘোষণা
অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য বাড়ি ভাড়া ভাতা:
১ নভেম্বর থেকে: মূল বেতনের ৭.৫ শতাংশ হারে দেওয়া হবে।
আগামী বাজেটে: তা বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হবে।
এর আগে গত রোববার (১৯ অক্টোবর) অর্থ মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল। কিন্তু শিক্ষকরা ওই হার প্রত্যাখ্যান করে তাদের আন্দোলন চালিয়ে যান। ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির সম্মতির পরই শিক্ষকরা ক্লাসে ফেরার সিদ্ধান্ত নিলেন।
রাশিয়ার তেল কেনা বন্ধ? ট্রাম্পের দাবির পর দিল্লি নীরবতা ভাঙল
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে যাচ্ছে বলে যে দাবি করেছিলেন, ভারত তা নাকচ করে দিয়েছে। ট্রাম্পের মন্তব্যের কয়েক ঘণ্টা পর আজ বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে।
ফোনালাপ ও ট্রাম্পের দাবি
সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল স্পষ্ট করে বলেন:
“আমার জানা মতে, গতকাল (বুধবার) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে কোনো ফোনালাপ হয়নি।”
হোয়াইট হাউসে দেওয়া বক্তব্যে ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, রাশিয়ার কাছ থেকে তেল না কেনার ব্যাপারে নরেন্দ্র মোদি তাঁকে আশ্বস্ত করেছেন এবং তেল কেনার প্রক্রিয়াটি শিগগিরই শেষ করবে ভারত।
জ্বালানি নীতিতে ভারতের অবস্থান
ট্রাম্পের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এর আগে নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে এবং যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, জ্বালানি খাতে অস্থিরতা চলায় ভারত নিজেদের ভোক্তার স্বার্থ অগ্রাধিকার দেবে এবং আমদানি নীতিও এই লক্ষ্য ধরে পরিচালিত হবে।
উল্লেখ্য, ভারত রাশিয়ার তেলের বড় ক্রেতা। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসনের ব্যয় এই তেল বিক্রির অর্থ থেকে আসে। তাই ভারতকে তেল কেনায় নিরুৎসাহিত করে রাশিয়ার অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন। বুধবারের ব্রিফিংয়ে ট্রাম্প চীন ও জাপানকেও রাশিয়ার থেকে তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে চাপ দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন।
ভারতীয় ভিসা নিয়ে সুখবর, বিক্রম মিশ্রির কণ্ঠে স্বস্তির বার্তা
বাংলাদেশে আগের চেয়ে ভারতীয় ভিসা ইস্যু বেড়েছে এবং ভবিষ্যতে এই হার আরও বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি। সোমবার (৬ অক্টোবর) নয়াদিল্লির সাউথ ব্লকে ‘ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ—ডিকাব’-এর প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এই তথ্য জানান।
ভিসা কার্যক্রমে নতুন গতি
বাংলাদেশের ভারতীয় ভিসা ইস্যু নিয়ে জানতে চাইলে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের একটি খুব বড় ভিসা কার্যক্রম রয়েছে। এটি গত বছরের জুলাই এবং আগস্টের ঘটনার আগে যে স্তরে ছিল, এখন সেই স্তরে নেই।” তবে তিনি যোগ করেন, আজও বাংলাদেশে যে ভিসা ইস্যুর সংখ্যা রয়েছে, তা বিশ্বের যেকোনো জায়গায় আমাদের বৃহত্তম ভিসা কার্যক্রমগুলোর মধ্যে একটি।
তিনি বলেন, “আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি সামনের দিকে তাকানো, পেছনে তাকানো নয়।” বিক্রম মিশ্রি উল্লেখ করেন যে, ৫ আগস্টের ঘটনা ঘিরে তখন সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রভাবিত হয়েছিল, যার ফলে ভিসা পরিষেবা দেওয়ার জন্য তাদের লোকসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, “এখন আমাদের ভিসা কার্যক্রম আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে। আগামী দিনেও এই কার্যক্রম বাড়বে।”
সীমান্ত ও পানি চুক্তি
গঙ্গার পানি চুক্তি ও তিস্তা প্রকল্প নিয়ে জানতে চাইলে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, “এ দুটি বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে যৌথ কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।”
সীমান্ত হত্যাকাণ্ড নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিক্রম মিশ্রি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চার হাজার কিলোমিটারের মতো সীমান্ত রয়েছে। নিরাপত্তা, মাদক চোরাচালান, অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারীদের জন্য ভারতীয় সীমানায় এমন ঘটনা ঘটে। তিনি জানান, ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী নিজের ভূখণ্ডের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে।
বাংলাদেশে ‘পুশ-ইন’ (Push-in) বেড়েছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিক্রম মিশ্রি বলেন, পুশ-ইন যথাযথ প্রক্রিয়ায় হওয়া উচিত। এটি একটি আইনি প্রক্রিয়ার বিষয়।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল, ডিকাব সভাপতি এ কে এম মঈনুদ্দিন এবং সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুজ্জামান মামুন।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতের প্রত্যাশা কী, জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, বাংলাদেশে জনগণের ভোটে যে সরকারই গঠিত হোক না কেন, সেই সরকারের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী নয়াদিল্লি। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের নির্বাচন জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলকভাবে অনুষ্ঠিত হোক—এটাই ভারতের প্রত্যাশা।”
সোমবার (৬ অক্টোবর) নয়াদিল্লিতে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সাংবাদিকদের সংগঠন ডিক্যাবের (DICAB) সঙ্গে এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি উভয় দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বলেন, “সম্পর্ক ঠিক রাখতে উভয় পক্ষেরই প্রতিহিংসামূলক বক্তব্য এড়িয়ে চলা উচিত।”
ডাক্তারদের হাতের লেখা ঠিক করতে বললেন আদালত, না হলে ব্যবস্থা
বর্তমান যুগে কম্পিউটার ও কী-বোর্ড ব্যবহার করে লেখালেখির প্রচলন বাড়লেও, হাতের লেখার গুরুত্ব কমেনি—বিশেষ করে যদি লেখক একজন চিকিৎসক হন। ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট সম্প্রতি এক আদেশে বলেছেন, পাঠযোগ্য মেডিকেল প্রেসক্রিপশন একটি মৌলিক অধিকার। আদালতের মতে, অস্পষ্ট লেখার কারণে রোগী ভুল ওষুধ সেবন করতে পারেন, যা জীবন-মৃত্যুর পার্থক্য তৈরি করতে পারে।
অস্পষ্ট হাতের লেখা ও মামলার প্রেক্ষাপট
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারতেও অনেক চিকিৎসকের হাতের লেখা অস্পষ্ট, যা প্রায়শই ফার্মাসিস্টদেরও বুঝতে অসুবিধা তৈরি করে। তবে এই সমস্যাটি শুধু হাস্যরসের বিষয় নয়, বরং রোগীর সুরক্ষার জন্য তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের আদালত এই আদেশটি দেন ধর্ষণ, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগসংক্রান্ত একটি মামলার প্রেক্ষিতে। বিচারকরা বাদী নারীর চিকিৎসাসংক্রান্ত প্রতিবেদন দেখেন, যার অনেক অংশই অস্পষ্ট হাতের লেখার কারণে বোঝা যাচ্ছিল না। আদালতের নথিতে বলা হয়েছে, “একটি শব্দ বা অক্ষরও স্পষ্টভাবে পড়া যায়নি।”
হাইকোর্ট নির্দেশ দেন:
পাঠ্যক্রমে হাতের লেখা: এখন থেকে মেডিকেল কলেজের পাঠ্যক্রমে হাতের লেখা উন্নত করার পাঠ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
ডিজিটাল প্রেসক্রিপশন: দুই বছরের মধ্যে ডিজিটাল প্রেসক্রিপশন চালু করার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বড় হাতের অক্ষর: ওই সময় পর্যন্ত সকল চিকিৎসককে বড় হাতের অক্ষরে স্পষ্টভাবে প্রেসক্রিপশন লিখতে হবে।
ভারতীয় মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) সভাপতি দিলীপ ভানুশালী জানিয়েছেন, শহর ও বড় শহরগুলোতে অনেক চিকিৎসক ইতোমধ্যেই ডিজিটাল প্রেসক্রিপশনে চলে গেছেন। তিনি বলেন, “তবে আমরা আমাদের সদস্যদের পরামর্শ দিয়েছি, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বড় অক্ষরে প্রেসক্রিপশন লেখা উচিত, যাতে রোগী ও কেমিস্ট উভয়ই পড়তে পারেন।”
সূত্র: বিবিসি
থালাপতি বিজয়ের সমাবেশে প্রাণহানির ঘটনায় পুলিশের মামলা
তামিলনাড়ুতে অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া থালাপতি বিজয়ের রাজনৈতিক জনসমাবেশে পদদলিত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় মামলা করেছে ভারতীয় পুলিশ। বিজয়ের রাজনৈতিক দল তামিলাগা ভেত্রি কাজাগামের (টিভিকে) দুই শীর্ষস্থানীয় নেতার বিরুদ্ধে অনিচ্ছাকৃত হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে এই মামলায়।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় তামিলনাড়ুর কারুর জেলায় থালাপতি বিজয়ের সমাবেশে বিপুল লোকসমাগম হয়। একপর্যায়ে অতিরিক্ত গরম ও হুড়োহুড়িতে সৃষ্ট বিশৃঙ্খলায় পদদলিত হয়ে ১৬ নারী ও ৬ শিশুসহ ৩৯ জন মারা যান এবং প্রায় ১০০ জন আহত হন। এই ঘটনায় টিভিকের সাধারণ সম্পাদক এন আনন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সি টি নির্মল কুমারসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগ
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আসামিদের বিরুদ্ধে মানুষের জীবনঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে—এমন উদাসীন কাজ ও সরকারি কর্মকর্তাদের আদেশ অমান্য করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে তামিলনাড়ু পাবলিক প্রপার্টি (ক্ষয়ক্ষতি প্রতিরোধ) আইনেও অভিযোগ আনা হয়েছে।
টিভিকের একজন আইনজীবী জোর দিয়ে বলেছেন, সমাবেশে দলটি পুলিশের সব নির্দেশনা মেনে চলেছে। তিনি বলেন, মর্মান্তিক এ ঘটনা বিজয়কে গভীরভাবে শোকাহত করেছে।
ক্ষতিপূরণ ও তদন্ত
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন গতকাল রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে ১০ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আহতদের দেওয়া হবে ১ লাখ রুপি করে। এ ছাড়া, হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অরুণা জগদেশনের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে।
থালাপতি বিজয়ও মৃত ব্যক্তিদের প্রত্যেকের পরিবারকে দলের পক্ষ থেকে ২০ লাখ রুপি এবং আহত প্রায় ১০০ জনের প্রত্যেককে ২ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি শোক প্রকাশ করে লিখেছেন, “আমার হৃদয়ে যে ব্যথা অনুভূত হচ্ছে, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।” ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয় থেকে জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকেও মৃত ব্যক্তিদের পরিবারপ্রতি ২ লাখ রুপি ও আহতদের ৫০ হাজার রুপি করে দেওয়ার ঘোষণা এসেছে।
পাঠকের মতামত:
- ০৩ নভেম্বর: ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার চলছে: তারেক রহমান
- ত্বকের যত্ন মানে দামি ক্রিম নয়,আপনার দৈনন্দিন যে ৬টি ভুল ত্বককে ক্ষতি করছে
- উচ্চকক্ষ আর নিম্ন কক্ষের ব্যবধান করলে গরুর মতোই এমপিদের দরকষাকষি শুরু হবে: ফুয়াদ
- বিদেশি ‘সরকার পরিবর্তন বা জাতি গঠনের’ মার্কিন নীতির দিন শেষ: তুলসী গ্যাবার্ড
- আইন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিল এনসিপি
- আইন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিল এনসিপি
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ শেষে দেশে মোট ভোটার সংখ্যা জানালেন ইসি সচিব
- ড. ইউনুস বিশ্বের ৫০০ প্রভাবশালী মুসলিমের মধ্যে ৫০তম
- ১২১তম ১০০ টাকা প্রাইজবন্ড ড্র, প্রথম পুরস্কার ৬ লাখ টাকা
- জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ ধৈর্য নবীজি (সাঃ) এর হাদিস ও কোরআনের আলোকে গুরুত্ব
- উত্তর বাড্ডার এক বাসা থেকে নারী-পুরুষের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
- সংস্কার ও বিচার বাদ দিয়ে নির্বাচন নয় জামায়াত নেতার কঠোর বার্তা
- পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থ পাচারের মামলা
- ধানের শীষ-শাপলা কলি: ত্রয়োদশ নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই
- এলপি গ্যাস ও অটোগ্যাসে দাম কমানো হলো যত টাকা
- বেসরকারি ব্যাংক ঘিরে প্রবাসী রেমিট্যান্সের মূল প্রবাহ
- শরীয়তপুরে আবারও দুই পক্ষের ভয়াবহ সংঘর্ষ
- ইসরায়েলের হামলা ও সীমিত হিউম্যানিটেরিয়ান সাহায্য: গাজা-লেবাননে নতুন উত্তেজনা
- ‘আল্লাহ ও তাঁর রসুলকে রেখেছি’: আশারাতুল মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত প্রথম খলিফার গল্প
- মানসিক স্বাস্থ্য সেবার সমস্যাসমূহ: থেরাপি, ওষুধ ও মানসিক রোগ নির্ণয়ের “অযাচিত ক্ষতি”
- স্বল্প খরচে বিদেশ ভ্রমণ সাশ্রয়ী ভিসা ও কম খরচে ঘোরার সেরা ৫ দেশ
- পানিতে ডুবে মরা ভালো' চুপ্পুর হাতে জুলাই সনদ গ্রহণের চেয়ে: হাসনাত
- ‘গণভোট নিয়ে তর্ক বন্ধ করুন’- বিএনপি–জামায়াতকে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
- বাড্ডায় দারোয়ান ও তাঁর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার, মৃত্যুর রহস্যে ধোঁয়াশা
- ৮ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন কার্ড বিতরণে বোর্ডের সময়সূচি প্রকাশ
- প্রেসিডেন্টের আদেশ মানে জুলাই বিপ্লবের কফিনে শেষ পেরেক: নাহিদ
- ক্যান্সার কি আপনার শরীরে বাসা বাঁধছে প্রাথমিক অবস্থায় দেখা যাওয়া ৫টি লক্ষণ
- আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে শতাধিক নেতাকর্মীর যোগদান
- প্রতীকের বিতর্ক শেষ ইসির শাপলা কলি নিতে সম্মত হলো এনসিপি
- বার্সেলোনার তারকা ইয়ামালের প্রেম ভেঙেছে, বাবা দিলেন বিয়ের ঘোষণা
- ৩০০ আসনে প্রার্থিতার পরিকল্পনা করছে এনসিপি
- গিজার পিরামিডের পাশেই নতুন স্থাপনা বিশ্বের বৃহত্তম জাদুঘরে কী আছে
- শফিকুর রহমানের ওপর আস্থা রাখল জামায়াত টানা তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত
- ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক সংলাপ: জ্ঞানচর্চায় উপনিবেশের ছায়া কাটাতে আহ্বান বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীর
- ০২ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ০২ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ০২ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা
- জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা
- ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
- চীন সরকারের নজিরবিহীন সফলতা ৩০০ মিলিয়ন ভিজিটরের চোখে অন্য শিনচিয়াং
- বিশ্ব ইজতেমার সময় পরিবর্তন ঝুঁকি এড়াতে সরকার কী কৌশল নিল,জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা
- শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত জুলাই গণহত্যাকে সমর্থন দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
- ইউএই ভ্রমণ সহজ হবে, যদি জানেন এই ৭টি ভিসা চেকলিস্ট
- শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সুখবর
- "অপুর সঙ্গে কাজের বিরতি, কিন্তু সম্পর্ক এখনো বন্ধুত্বপূর্ণ"
- উত্তরাঞ্চলে শীতের ঢেউ, আবহাওয়াবিদদের সতর্কবার্তা
- "মাঠে নামলে সরকার টিকবে কি?"
- দাম্পত্য জীবনে সম্পর্ক রক্ষার কৌশল ও নৈতিক দিকনির্দেশনা
- রাজনীতি, নির্বাসন ও নৈতিকতা: শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার দক্ষিণ এশিয়ার বাস্তবতাকে কোথায় নিচ্ছে
- ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক সংলাপ: জ্ঞানচর্চায় উপনিবেশের ছায়া কাটাতে আহ্বান বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীর
- IFIC ব্যাংকের Q3 আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ধ্বংসস্তূপ থেকে মহাশক্তি: চীনের পুনর্জন্মের বিস্ময়গাঁথা
- পূবালী ব্যাংকের Q3 আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইতিহাসের পাতায় আজ: ৩০ অক্টোবর - বিজয়, বিপ্লব আর বেদনার দিন
- ২৮ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ২৯ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ প্রভাবে ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস
- আজকের বাজারের সেরা এবং খারাপ পারফরমার: লাভের সম্ভাবনা কোথায়?
- রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স এর Q3 আর্থিক ফলাফল প্রকাশ
- GSP ফাইন্যান্স এর Q3 আর্থিক ফলাফল প্রকাশ
- চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে আবারও পর্দায় পূজা চেরি
- মেট্রোরেল দুর্ঘটনায় বাবা হারানো: দুই শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে স্ত্রীর আকুল আবেদন
- ২৮ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ








