ঢাকার রাস্তায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের ঝটিকা অভিযান, কারাদণ্ড-জরিমানা

ঢাকার মিটফোর্ড ও বাবুবাজার এলাকায় সড়ক পরিবহন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে একযোগে অভিযান চালিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। মূলত অবৈধ পার্কিং, রাস্তার ওপর মালামাল রেখে যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি এবং অনুমতি ছাড়াই রাস্তায় স্থায়ী ও অস্থায়ী গ্যারেজ বসানোর মতো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
গতকাল রোববার ডিএমপির লালবাগ বিভাগের তত্ত্বাবধানে স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের নেতৃত্বে র্যাব, কোতোয়ালী ও বংশাল থানা পুলিশের সমন্বয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। অভিযানের সময় আইন লঙ্ঘনের কারণে মোট আটজনকে বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ড প্রদান ও গ্রেফতার করা হয়।
ডিএমপির ট্রাফিক লালবাগ বিভাগের সূত্র জানায়, মিটফোর্ড রোডে একটি ঠেলাগাড়ি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার একটি বড় অংশ দখল করে রেখেছিল। ঠেলাগাড়ির নামে গড়ে তোলা অবৈধ স্ট্যান্ড ও চালকদের মাধ্যমে এলাকাটিতে নিয়মিতভাবে যানজট সৃষ্টি হচ্ছিল। এই ঘটনায় মূল হোতাকে সড়ক পরিবহন আইনের ৯২ ধারায় সাত দিনের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
অন্যদিকে বাবুবাজার ব্রিজ এলাকায় অভিযানে ধরা পড়ে বাহাদুর শাহ পরিবহনের এক বাসচালক, যিনি বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এ অপরাধে তাকে এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কর্তৃপক্ষ জানায়, জননিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখেই এসব কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
অভিযানকালে রাস্তায় ট্রাক রেখে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার দায়ে দুই ট্রাকচালককে ছয় হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। অর্থদণ্ড দিতে ব্যর্থ হলে তাদের সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়, তবে তারা জরিমানার অর্থ পরিশোধ করে মুক্তি পান।
এছাড়া রাস্তায় অবৈধভাবে রিকশা ও ভ্যানের গ্যারেজ বসানোর অভিযোগে আরও চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। এই অভিযানে একাধিক যানবাহনের বিরুদ্ধে ই-চালানের মাধ্যমে মামলা করা হয় এবং পথচারীদের চলাচলে স্বস্তি ফেরানোর লক্ষ্যে দখলমুক্ত করা হয় বেশ কিছু সড়ক অংশ।
ডিএমপি কর্তৃপক্ষ বলছে, জনদুর্ভোগ কমাতে এবং ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এমন অভিযান চলমান থাকবে। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলনে অচল শাহবাগ, পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে অবরোধ
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন। বুধবার দুপুর ২টার দিকে মিছিল নিয়ে তারা শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। অবরোধের কারণে শাহবাগ মোড়ের চারপাশের সড়কে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।
পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে অবরোধ
শিক্ষকরা প্রথমে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শাহবাগ মোড় অভিমুখে রওনা হন। জাতীয় জাদুঘরের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের আটকে দেয়। এরপর শিক্ষকরা ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন।
এ সময় তারা স্লোগান দেন, ‘বেতন নিয়ে টালবাহানা চলবে না’, ‘আমি কে, তুমি কে শিক্ষক শিক্ষক’, ‘প্রজ্ঞাপন দিতে হবে’।
শিক্ষক-কর্মচারীদের তিনটি প্রধান দাবি হলো:
১. মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়া।
২. শিক্ষক ও কর্মচারী উভয়ের জন্য চিকিৎসা ভাতা দেড় হাজার টাকা করা।
৩. কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করা।
এর আগে বুধবার সকাল থেকে শিক্ষক-কর্মচারীরা শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, প্রজ্ঞাপন না এলে দুপুর ১২টায় শাহবাগ মোড় অবরোধ করার কথা জানিয়েছিলেন তারা। তবে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর অনুরোধে তারা আরও কিছু সময় অপেক্ষা করেন। এই সময়ের মধ্যে কোনো ফলপ্রসূ সমাধান না আসায় শিক্ষক-কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন।
বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে ককটেল উদ্ধার
রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের পাশে পানি ভবনের সামনে থেকে ককটেল উদ্ধার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ফার্মগেট, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের পাশে পানি ভবনসহ তেজগাঁও এলাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের লোকজন ঝটিকা মিছিলের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয় যে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বিভিন্ন টিম এসব এলাকায় তৎপর রয়েছে।
ঢাকার বাজারে নিত্যপণ্যের দাম: কোন পণ্য বেড়েছে, কোথায় মিলছে স্বস্তি
রাজধানীর বাজারে নিত্যপণ্যের দামে অস্থিরতা কাটছেই না। কয়েক সপ্তাহ ধরে চড়া সবজির বাজারে স্বস্তির দেখা মেলেনি, বরং এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মুরগির দাম বৃদ্ধি। চালের বাজারও উচ্চমুখী রয়ে গেছে। তবে ভোক্তাদের জন্য সামান্য স্বস্তি নিয়ে এসেছে ডিম ও আলুর দাম কিছুটা কমে যাওয়া।
মুরগি ও ডিমের বাজার
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগির দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ১০–২০ টাকা বেড়ে বর্তমানে ১৮০–২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে দাম ছিল ১৭০–১৮০ টাকা। হাজিপাড়া বউবাজারের বিক্রেতা আবু সাইদ আহমেদ জানান, সবজি ও মাছসহ অন্যান্য পণ্যের চাহিদা বেশি থাকায় মুরগির দাম স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা বেড়েছে।
অন্যদিকে, সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। এক সপ্তাহ আগে যেখানে এক ডজন লাল ব্রয়লার ডিম বিক্রি হচ্ছিল ১৫০ টাকায়, এখন সেটি ১৪০ টাকায় নামতে দেখা গেছে। কিছু খুচরা দোকানে এক হালি ডিম এখনো ৫০ টাকা রাখা হলেও বেশিরভাগ বাজারে ডিম ডজনে ৫–১০ টাকা কম দামে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির বাজারে অস্থিরতা
সবজির বাজারে সবচেয়ে বেশি চাপ পড়েছে ভোক্তাদের ওপর। আলু ও পেঁপে ছাড়া বাজারে ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজি পাওয়া যাচ্ছে না। নতুন গোলাকার বেগুন বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১০০–১৪০ টাকা, বরবটি, করলা, চিচিঙ্গা ও কচুর লতি বাজারভেদে ১০০–১২০ টাকায়। ধুন্দল কেজিপ্রতি ৮০–১০০ টাকা, আর ঝিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স ও পটলও ৮০ টাকার আশেপাশে বিক্রি হচ্ছে।
শাকের বাজারও ভোক্তাদের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লাল শাক, কলমি বা হেলেঞ্চা প্রতি আঁটি ২০ টাকা দরে পাওয়া গেলেও পুইশাকের আঁটি কিনতে ৪০–৫০ টাকা খরচ হচ্ছে।
চালের বাজার
চালের দামও ভোক্তাদের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। যদিও গত দুই সপ্তাহে মিনিকেট চালের দাম কেজিপ্রতি ১–২ টাকা কমেছে, তারপরও তা ৭২–৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। নাজিরশাইল চালের মানভেদে কেজি ৭৫–৯৫ টাকা, ব্রি–২৮ চাল ৬২ টাকা এবং মোটা স্বর্ণা চাল ৫৮–৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সীমিত স্বস্তি
সবজির আগুনঝরা বাজারে আলু ও পেঁপে কিছুটা স্বস্তি দিচ্ছে ভোক্তাদের। আলু এখনো সহনীয় দামে, কেজিপ্রতি ২৫–৩০ টাকা। আর পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৩৫–৪০ টাকায়, যা বাজারে তুলনামূলক কম দামের সবজি হিসেবে টিকে আছে।
কাকরাইলে সংঘর্ষে রক্তাক্ত নুর, উত্তপ্ত রাজনীতি: এনসিপির বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ফের রক্তাক্ত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে জাপা ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত ধাপে ধাপে সংঘর্ষ, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও হামলার ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকা জুড়ে।
রক্তাক্ত নুরের ছবি ভাইরাল
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নুরুল হক নুরের অফিসিয়াল আইডি থেকে একটি ছবি পোস্ট করা হয়, যেখানে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে। ছবিটি দ্রুত ভাইরাল হলে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়।
‘জয় বাংলা’ স্লোগান ও গণহত্যার অভিযোগ
গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে অভিযোগ আনা হয়েছে, জাপার কর্মীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তাদের দাবি, এটি ছিল পরিকল্পিত সহিংসতা। গণঅধিকার পরিষদের নেতারা বলেন, “জাতীয় পার্টিকে গণহত্যার দায়ে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করতে হবে। যদি বিচার না হয়, তাহলে ছাত্র-শ্রমিক-জনতা নিজেরাই বিচার করবে।”
ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল
সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা শুরু হয়। একপর্যায়ে ব্যাপক ইটপাটকেল নিক্ষেপ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও উত্তেজনা দ্রুত ছড়ায়।
রমনা থানার পরিদর্শক (অপারেশন) আতিকুল আলম খন্দকার বলেন, “ঘটনার শুরুতে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থলে আছি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছি।”
হলুদ হেলমেটধারী রহস্যময় বাহিনী
সংঘর্ষের দ্বিতীয় দফা ঘটে রাত সাড়ে ৯টার দিকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হলুদ রঙের হেলমেট পরে একদল লোক জাপার কার্যালয় থেকে বের হয়ে গণঅধিকার পরিষদের মিছিলে হামলা চালায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, এসময় পুলিশের দৃশ্যমান কোনো ভূমিকা দেখা যায়নি। এ বাহিনীকে নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তাদের সবাইকে একই ধরনের হেলমেট পরা অবস্থায় দেখা গেছে।
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে জটিলতা
জাপার পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, গণঅধিকার পরিষদ উসকানিমূলক মিছিল নিয়ে তাদের কার্যালয়ে গিয়ে হামলা চালিয়েছে। অপরদিকে গণঅধিকার পরিষদ বলছে, উল্টো জাপার কর্মীরাই প্রথম ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে সংঘর্ষ বাধিয়েছে। ফলে ঘটনার দায় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র বিরোধ তৈরি হয়েছে।
এনসিপির বিক্ষোভের ডাক
এদিকে এ হামলার প্রতিবাদে জরুরি কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টায় এক ক্ষুদে বার্তায় দলটি জানায়, “ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সহযোদ্ধা, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ তার দলের ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, লীগ ও জাতীয় পার্টির বর্বর হামলার প্রতিবাদে আজ রাতেই বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।” এই মিছিলে নেতৃত্ব দেবে ঢাকা মহানগর এনসিপি।
এআই দিয়ে তৈরি করা ছবির মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: ডিএমপি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদ আলমের একটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ডিএমপি জানিয়েছে, ছবিটি আর্টিফিসিয়াল ইন্টালিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা এবং এর মাধ্যমে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি ডিসি মাসুদ আলমের একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে তিনি এক ছাত্রের মুখ চেপে ধরেছেন। এই ছবিটি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হলে তা ডিএমপির নজরে আসে।
ডিএমপি বলছে, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলকভাবে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই ছবিটি তৈরি করা হয়েছে এবং এটি বাস্তব নয়। ছবিটি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে তা বোঝা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একজন দায়িত্বশীল পুলিশ কর্মকর্তাকে নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির উদ্দেশ্যে এমন ছবি তৈরি ও প্রচারের সঙ্গে জড়িতদের ডিএমপি তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছে। একইসঙ্গে ডিএমপির পক্ষ থেকে জনসাধারণকে এ ধরনের মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
/আশিক
মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ৩৩ দিন পর মৃত্যুর কাছে হার মানল দগ্ধ শিক্ষার্থী তাসনিয়া
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ শিক্ষার্থী তাসনিয়া (১৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ৩৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর শনিবার (২৩ আগস্ট) সকালে তার মৃত্যু হয়।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, গত ২১ জুলাই উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ তাসনিয়াকে বার্নে ভর্তি করা হয়েছিল। তার শরীরের ৩৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। ৩৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তার মৃত্যু হয়।
তাসনিয়া মাইলস্টোনের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাড়ি ফরিদপুরের মধুখালী থানা এলাকায়।
গত ২১ জুলাই দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়। ওই ঘটনায় সর্বশেষ ৩৫ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তাসনিয়ার মৃত্যুর মধ্যদিয়ে এই ঘটনায় মোট ৩৬ জনের মৃত্যু হলো, যাদের বেশিরভাগই শিশু।
পাতাল মেট্রোরেল ব্যয় বাড়ল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা
দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-১ প্রকল্পের ব্যয় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকায়। প্রকল্পের নতুন প্রাক্কলনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। তবে এই ব্যয় আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে প্রকল্প দপ্তর।
রোববার (১৭ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) পরিচালক মো. আবুল কাসেম ভূঁঞা এই তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে ব্যয় বৃদ্ধির কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে:
ডলারের বিনিময় হার: ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ডলারের বিনিময় হার ৪২ শতাংশ বেড়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি, নির্মাণসামগ্রীর দাম ও শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি পেয়েছে।
নকশা পরিবর্তন: অংশীজনদের অনুরোধে পাতাল স্টেশনের নকশা একাধিকবার সংশোধন করতে হয়েছে।
এমআরটি লাইন-১ এর ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ পাতাল ও উড়াল রুটের জন্য মোট ১২টি প্যাকেজের কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত আটটির দরপত্র জমা পড়েছে এবং চারটি জাপানি, দুটি চীনা ও দুটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ঠিকাদাররাও সহযোগী হিসেবে যুক্ত আছেন।
প্রকল্পের কাজ ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
মহাখালীর পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৩ ইউনিট
রাজধানীর মহাখালী এলাকায় ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আগুন লাগার সময় বেশ কয়েকবার বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
রবিবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ১৮ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিস আগুন লাগার খবর পায়। ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অগ্নিকাণ্ডের কারণে মহাখালী রেল ক্রসিং দিয়ে যান চলাচল আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। মহাখালী ফ্লাইওভারের একাংশেও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। দূর থেকেও আগুনের শিখা দেখা যাচ্ছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। পাম্পটির পাশেই রয়েছে ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ।
মাইলস্টোনে কোচিং বন্ধ ও বিধ্বস্ত দিনের সিসি ফুটেজ দেখার দাবিতে মানববন্ধন
দিয়াবাড়ি মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের দিন সিসি ফুটেজ দেখার দাবি, কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ৯ দফা দাবি
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অভিভাবকরা মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মানববন্ধনের মাধ্যমে নয় দফা দাবি জানিয়েছেন। তারা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার দিন স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে চেয়েছেন এবং মাইলস্টোনসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোচিং বাণিজ্য বন্ধের দাবি তুলেছেন।
দাবিগুলোতে রয়েছে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি, নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের জন্য এক কোটি টাকা বরাদ্দের দাবি। একই সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে প্রত্যেক নিহত শিক্ষার্থীর জন্য দুই কোটি টাকা এবং আহতদের জন্য এক কোটি টাকা জরিমানা আরোপের দাবি জানানো হয়েছে।
অভিভাবকরা স্কুলের রানওয়ে থেকে দূরে সরানোর অনুরোধ জানিয়েছেন, অথবা রানওয়ের স্থান পরিবর্তনের দাবি তুলেছেন। কোচিং ব্যবসার মূল হোতা হিসেবে স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও সুষ্ঠু তদন্তের আওতায় আনার দাবি করা হয়েছে। এছাড়া, স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখানোর দাবি এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ জনবসতি থেকে দূরে করার দাবি তোলা হয়েছে।
মানববন্ধনে নিহত শিক্ষার্থী মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার বলেন, ‘আমার মেয়ে কোচিংয়ে যেতে পছন্দ করত কারণ মিসরা কোচিং না করলে আদর করত না।’ তিনি আরও জানান, স্কুলে পরীক্ষায় খারাপ করলে অভিভাবকদের কোচিংয়ের জন্য চাপ দেওয়া হয়। নিহত বোরহান উদ্দীন বাপ্পীর বাবা মোহাম্মদ আবু শাহীন বলেন, ‘শিক্ষকরা বলে আমাদের ছেলে ক্লাসে পড়তে পারে না, তাই কোচিং করাতে বাধ্য করা হয়।’
অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, কোচিংয়ের জন্য অনেক শিক্ষার্থীকে বাধ্য করা হয় এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিস কোচিং ব্যবসার মূল হোতা। মানববন্ধনের সময় অভিভাবকদের সঙ্গে এক শিক্ষককের বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, যার জন্য ওই শিক্ষকের অপসারণ দাবি করা হয়েছে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা নিহতদের ছবি বহন করে ‘কোচিংয়ের নামে ব্যবসা বন্ধ কর’, ‘শিক্ষা না ব্যবসা’ প্রভৃতি স্লোগান দেন। অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের স্কুল কর্তৃপক্ষ ডেকে নিয়ে গেছে এবং কোনো প্রতিনিধির পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলা হয়নি।
/আশিক
পাঠকের মতামত:
- ১৭ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- বন্ধুরূপী শত্রু: যে ৫টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার বন্ধুত্বের বন্ধন বিপদজনক
- পায়ের পাতায় লুকানো নীরব ইঙ্গিত: কিডনি বিকলের এই সংকেত অবহেলা করলেই বিপদ
- খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষির উন্নয়নে তারেক রহমানের ৬ দফা পরিকল্পনা
- চট্টগ্রাম সিইপিজেডের কারখানায় আগুনে ১০৫০ শ্রমিককে নিরাপদে উদ্ধার করল অ্যালার্ম!
- রাশিয়ার তেল কেনা বন্ধ? ট্রাম্পের দাবির পর দিল্লি নীরবতা ভাঙল
- জুলাই সনদে সইয়ের বিষয়ে আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে: ফখরুল
- সিইপিজেডে আগুন: ৬ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি, বাড়ছে ঝুঁকি
- শিক্ষক আন্দোলনের মোড়বদল: ‘লংমার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- ১৬ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ১৬ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ১৬ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড দেওয়া উচিত: ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি
- নির্বাচিত হলে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ করব: মির্জা ফখরুল
- জুলাই হত্যা মামলার আসামির মুক্তি: আদালত অঙ্গনে তোলপাড়
- এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিস্মিত করেছে, দায় এড়াতে পারে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রূপনগর অগ্নিকাণ্ডের পর সামনে এল ঢাকার আরেক ‘রাসায়নিক বোমা’র খবর
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- জান্নাত-জাহান্নামের প্রহরী কারা এবং তাদের বৈশিষ্ট্য কী?
- জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না এনসিপি, ‘নাটকীয়তায় অংশ নয়’
- রাকসু নির্বাচন: ঘষা দিলেই উঠে যাচ্ছে কালির দাগ
- সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ নিয়ে জটিলতা: খসড়ায় ক্ষুব্ধ বিচারকরা
- শিক্ষার মানদণ্ড নিয়ে প্রশ্ন: এইচএসসি পরীক্ষায় এত বড় ব্যর্থতার কারণ কী?
- ৪০০ কোটি বছর আগের সৌরজগতের রহস্য উন্মোচন: নতুন বস্তু অ্যামোনাইট
- খালি পেটে এলাচের পানি: যে ৫টি রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
- ওজন কমাতে সহায়ক: দিনে দুবার পান করুন এই বিশেষ ডিটক্স পানীয়
- সকালে ব্রাশ না করে পানি খেলে কী হয় শরীরের ভেতরে?
- ভারতের ৩টি কাশির সিরাপ নিয়ে WHO-এর বিশ্বব্যাপী সতর্কতা
- দেশের ১০ জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা, সতর্কতা জারি করল বিডব্লিউওটি
- এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জেনে নিন ফলাফল জানার সহজ উপায়
- দৈনিক রাশিফল: ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
- ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: গাজায় ফের অভিযান চালাতে পারে ইসরায়েল
- ৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন শুরু, উৎসবে মেতেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
- ৪৪ বছর পর চাকসু’তে নেতৃত্বে ফিরল ছাত্রশিবির
- ১৬ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- শীতে চুল ঝরা ও খুশকি: সমাধান মিলবে এই ৬ অভ্যাসে
- জাল টাকার প্রচলন রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
- চট্টগ্রামে নতুন মাইলফলক: বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদনে পরীক্ষামূলক কাজ শুরু
- মাথাব্যথার ৪টি ‘রেড ফ্ল্যাগ’: যে লক্ষণ দেখলে মৃত্যুঝুঁকি এড়াতে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাবেন
- পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি
- প্রাচুর্যের আড়ালে নির্মমতা: জাপানের হাশিমার বুকে চাপা পড়া কান্না ও এক রক্তাক্ত অধ্যায়
- আমাজনের গভীরে লুকানো রহস্যময় সোনালী শহর, যা খুঁজছে বিশ্ব
- জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করা ছাড়া উপায় নেই: রিজভী
- ড. ইউনূস: ‘কথার কথা নয়, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে’
- এ কেমন যুদ্ধবিরতি: গাজায় রক্তক্ষরণ থামছে না
- আখেরাতের সাফল্য: আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ৯টি সহজ পথ
- নামাজে মোবাইল বাজলে কী করবেন? সাইলেন্ট করা কি শরিয়তে জায়েজ?
- পুরোনো স্মার্টফোনকে নতুন ফোনের মতো দ্রুত করুন ৫টি সহজ উপায়ে
- আয়নাঘরের অভিজ্ঞতা জানালেন আমীর হামজা
- শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মানতে হবে: এনসিপি নেতা সারজিস আলমের সমর্থন
- ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তি ১৬৪৮: যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্থান
- মাইগ্রেন বোঝার সহজ পথ: কোন লক্ষণে চিনবেন, কীসে বাড়ে, কীভাবে সামলাবেন
- স্বাস্থ্যকর রান্না: ৫টি কৌশলে খাবারে তেলের ব্যবহার কমাবেন যেভাবে
- বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ভর করে চাঙ্গা রাজধানীর শেয়ারবাজার
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- বিশ্বজুড়ে কোরিয়ান ড্রামার ঝড়: যে ১০টি সিরিজ আপনাকে মুগ্ধ করবেই
- ১৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- রাতে ঘুম আসে না? শোয়ার ঘরে যে সামান্য বদল আনলে মিলবে শান্তি
- সাবধান! আপনার হোয়াটসঅ্যাপ কি অন্য কেউ ব্যবহার করছে? বুঝবেন যেভাবে
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- গুমের বিচার শুরু: শেখ হাসিনা ও সাবেক শীর্ষ সেনা–পুলিশ কর্মকর্তারা আসামির তালিকায়
- মধু খাঁটি না ভেজাল? আগুন দেওয়া বা পানিতে মেশানো নয়, যা বলছেন গবেষকরা
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- সমুদ্রের মাঝে সভ্যতা: ইতিহাস, ঐতিহ্য, জলবায়ু ও কূটনীতির মিলনে মালদ্বীপের টিকে থাকার গল্প
- ট্যাঙ্গো, পাম্পাস আর বিপ্লবের দেশ: আর্জেন্টিনার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সম্ভাবনার প্রতিচ্ছবি