নবীজির যে ১০টি ভবিষ্যদ্বাণী অক্ষরে অক্ষরে সত্যি প্রমাণিত হয়েছে

প্রায় ১৪০০ বছর আগে এমন এক মহামানব পৃথিবীতে এসেছিলেন, যিনি এমন কিছু ঘটনার ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যা তখন কল্পনাতেও আনা যেত না। তিনি বলেছিলেন দুই পরাক্রমশালী সাম্রাজ্যের পতন, মরুভূমির বুকে আকাশচুম্বী অট্টালিকা নির্মাণ, সুদের ব্যাপকতা এবং আরও অনেক কিছু। আজ আমরা সেই ভবিষ্যদ্বাণীগুলোকে আমাদের চারপাশে বাস্তবরূপে দেখছি। তিনি হলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), যিনি আল্লাহর রহমত হিসেবে সমগ্র মানবজাতির জন্য এসেছিলেন। তিনি নিজে থেকে অদৃশ্য জ্ঞান জানতেন না, বরং এসব ছিল আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে প্রদত্ত মুজিজা, যা তার নবুওয়ত ও সত্য বার্তার অন্যতম স্পষ্ট নিদর্শন। এই প্রতিবেদনে তার এমন ১০টি ভবিষ্যদ্বাণী তুলে ধরা হলো, যা সময়ের পরিক্রমায় অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হয়েছে।
১. রোম ও পারস্য সাম্রাজ্যের বিজয়: মহানবী (সাঃ) যখন মক্কায় নিপীড়িত ছিলেন, তখনও তিনি সাহাবীদেরকে বিশ্বের দুই পরাশক্তি রোম ও পারস্য সাম্রাজ্যের পতন এবং মুসলমানদের হাতে তাদের সম্পদ আসার সুসংবাদ দেন। তিনি বলেছিলেন, "নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা পৃথিবীকে আমার জন্য সংকুচিত করে দিয়েছেন এবং আমাকে এর পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা দেখানো হয়েছে। আর যতটুকু আমার জন্য সংকুচিত করা হয়েছে, ততটুকুতে অচিরেই আমার উম্মতের রাজত্ব বিস্তার লাভ করবে।" তার ইন্তেকালের মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই হযরত ওমর (রাঃ)-এর শাসন আমলে মুসলমানদের হাতে পারস্য সাম্রাজ্যের পতন ঘটে এবং রোমানদের প্রধান প্রধান এলাকা, যেমন শাম (সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও জর্ডান মিলে গঠিত) এবং মিশর বিজয় হয়।
২. খেলাফতের মেয়াদকাল: নবীজি (সাঃ) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে, আদর্শ শাসন বা খেলাফত থাকবে মাত্র ৩০ বছর। এরপর শুরু হবে রাজতন্ত্র। তিনি বলেন, "নবুয়ত থাকবে তোমাদের মধ্যে আল্লাহ যতক্ষণ ইচ্ছা করবেন। তারপর তিনি তা উঠিয়ে নেবেন। তারপর নবুয়তের পদ্ধতিতে খেলাফত প্রতিষ্ঠিত হবে তা আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী থাকবে। তারপর আল্লাহ তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর হবে হানাহানিপূর্ণ রাজত্ব।" ঠিক ৩০ বছর পরেই হযরত আলী (রাঃ)-এর শাহাদতের মাধ্যমে খোলাফায়ে রাশেদীনের যুগের সমাপ্তি ঘটে এবং মুসলিম বিশ্বে রাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা শুরু হয়।
৩. নির্দিষ্ট সাহাবীদের শাহাদাত: তিনি তার অত্যন্ত প্রিয় সাহাবীদের শেষ পরিণতি সম্পর্কেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তিনি হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাঃ)-কে বলেছিলেন, "আফসোস আম্মারের জন্য, তাকে একটি বিদ্রোহী দল হত্যা করবে।" পরে সিফফিনের যুদ্ধে আম্মার (রাঃ)-কে হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ)-এর দল হত্যা করে। এই ভবিষ্যদ্বাণী ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করে এবং সেই সময়ের সাহাবীদের মাঝে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল।
৪. বাইজেন্টাইনদের পুনরুত্থান: কোরআনের সূরা রোমে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল যে, পারস্যদের কাছে পরাজিত হওয়ার পর রোমানরা (বাইজেন্টাইনরা) আবার অল্পদিনের মধ্যে বিজয়ী হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, "রোমানরা পরাজিত হয়েছে নিকটবর্তী এলাকায়। কিন্তু তারা তাদের পরাজয়ের পর অচিরেই বিজয়ী হবে কয়েক বছরের মধ্যেই।" এর ১০ বছরের মধ্যেই রোমানরা পারস্যকে পরাজিত করে, যা সেই সময়ের জন্য ছিল এক বিশাল বিষয় এবং পরে সত্য প্রমাণিত হয়।
৫. উঁচু ভবন নির্মাণের প্রতিযোগিতা: কেয়ামতের আগে কী কী নিদর্শন প্রকাশ পাবে সে ব্যাপারে বলতে গিয়ে মহানবী (সাঃ) বলেছিলেন, "যখন তোমরা দেখবে খালি পায়ের বস্ত্রহীন মেশপালকরা আকাশচুম্বি অট্টালিকা নির্মাণে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করছে, তখন কেয়ামতের অনেক নিদর্শন প্রকাশ পাবে।" ১৪০০ বছর আগে আরবের মেশপালকদের দ্বারা এত উঁচু ভবন তৈরি করার কথা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। কিন্তু আজ তেল সমৃদ্ধ আরব দেশগুলোতে বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন তৈরির প্রতিযোগিতা চলছে, যা কেয়ামতের এক সুস্পষ্ট নিদর্শন।
৬. সুদের ব্যাপকতা: তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, "এমন এক সময় আসবে যখন সুদ বা রিবা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে। যে ব্যক্তি সুদ খাবে না, তার কাছেও এর ধুলিকণা পৌঁছে যাবে।" বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতি, লেনদেন এবং ব্যক্তিগত জীবনে সুদের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকা প্রায় অসম্ভব। এটি আমাদের অর্থনীতির একটি অনিবার্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সাধারণ মানুষ কোনো না কোনো ভাবে সুদের লেনদেনে যুক্ত হয়ে যাচ্ছে।
৭. পরিধান করেও উলঙ্গ নারী: জাহেলী যুগে এসে নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করেছিলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)। কেয়ামতের আগে নারীদের অশ্লীলতা নিয়ে তার অনুসারীদের সতর্ক করে গেছেন তিনি। তিনি বলেন, "কেয়ামতের আগে এমন একদল নারীর আবির্ভাব হবে যারা কাপড় পরিধান করেও উলঙ্গ থাকবে। তারা নিজেকে অন্যের প্রতি আকৃষ্ট করবে এবং অন্যের প্রতিও আকৃষ্ট হবে।" আজকের সমাজে পোশাকে শরীর ঢেকে রাখা সত্ত্বেও তা আকর্ষণীয় ও দৃষ্টিকটুভাবে শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে প্রদর্শন করে, যা এই ভবিষ্যদ্বাণীকেই তুলে ধরে।
৮. হত্যার সংখ্যা বৃদ্ধি: নবীজি (সাঃ) কেয়ামতের অন্যতম নিদর্শন হিসেবে 'হারজ' বা ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের কথা বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, "মানুষ জানবে না কেন হত্যা করছে এবং নিহত ব্যক্তিও জানবে না কেন সে মারা গেল।" বর্তমান সময়ে আমরা দেখছি উদ্দেশ্যহীন সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ এবং গণহত্যার কারণে অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই খুনি বা ভিকটিম জানেনা এর পেছনের মূল কারণ কি।
৯. ফোরাত নদীর উন্মোচন: তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে, ফোরাত নদী শুকিয়ে যাওয়ার পর একটি সোনার পাহাড় বেরিয়ে আসবে, যা নিয়ে মানুষ যুদ্ধ করবে এবং বেশিরভাগ মানুষ মারা যাবে। নবীজি (সাঃ) বলেন, "ততদিন পর্যন্ত কেয়ামত প্রতিষ্ঠিত হবে না যতদিন না ফোরাত নদী থেকে একটি স্বর্ণের পাহাড় বের হবে। মানুষেরা এটি দখল করার জন্য যুদ্ধে লিপ্ত হবে। এ যুদ্ধে শতকরা ৯৯ জনই নিহত হবে। তাদের প্রত্যেকেই বলবে, আমি এ যুদ্ধে রেহাই পাব এবং স্বর্ণের পাহাড়টি দখল করে নেব।" বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ফোরাত নদী দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে এবং এর তলদেশ উন্মোচিত হচ্ছে। যদিও সোনার পাহাড় এখনও বের হয়নি, তবে এই নদীপথকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে রাজনৈতিক ও সামরিক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে।
১০. মসজিদে বিলাসিতা: আমরা বর্তমানে মদিনায় যে মসজিদে নববী দেখি, তা প্রথম নির্মিত হয়েছিল খেজুর গাছের খুঁটি ও উপরে খেজুর পাতা দিয়ে বানানো ছাউনি দিয়ে। তা এখন যুগে যুগে সংস্কার করে বিশাল মসজিদে পরিণত হয়েছে। সারা বিশ্বেও অনেক বড় বড় মসজিদ আমরা দেখতে পাই। নবীজি (সাঃ) বলেছেন, "লোকেরা মসজিদে পরস্পরের মধ্যে নির্মাণ ও কারুকার্য নিয়ে গর্ব না করা পর্যন্ত কেয়ামত হবে না।" বর্তমানে অনেক মসজিদকে বহিরাগত সৌন্দর্যের দিক দিয়ে প্রাসাদ বা বিলাসবহুল ভবনের মতো বানানো হলেও এর ভেতরের ইবাদতের গুণগত মান কমে যাচ্ছে।
আমরা আমাদের জীবনকালে মহানবী (সাঃ)-এর দেওয়া বহু ভবিষ্যদ্বাণীকে সত্য হতে দেখলাম। এটি কেবল ইতিহাস নয়, এটি মুমিনদের জন্য এক বিশাল বার্তা। এসব ভবিষ্যদ্বাণী প্রমাণ করে যে তিনি আল্লাহর সত্য নবী ছিলেন। যারা তার নবুয়ত নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে, তাদের জন্য এই ঘটনাগুলোই যথেষ্ট প্রমাণ। সমাজে যখন একের পর এক ফিতনা বা খারাপ সময় আসছে, তখন আমাদের করণীয় হলো তার দেখানো পথে ফিরে আসা এবং কেয়ামতের জন্য প্রস্তুত হওয়া। মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে নবীজির দেখানো পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।
জেনে নিন আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
আজ মঙ্গলবার ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ যা বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ এবং হিজরি বর্ষপঞ্জির ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ তারিখ। মহান বিজয় দিবসের এই বিশেষ দিনে ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের সুবিধার্থে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্যানুযায়ী নামাজের নির্ধারিত সময়সূচি নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আজকের দিনে জোহরের ওয়াক্ত শুরু হবে দুপুর ১১টা ৫৮ মিনিটে এবং এরপর বিকেলের দিকে আসরের নামাজের সময় শুরু হবে ৩টা ৩৮ মিনিটে।
দিনের আলো ফুরিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে মাগরিবের নামাজের জন্য নির্ধারিত সময় হলো বিকেল ৫টা ১৮ মিনিট যা একইসঙ্গে আজকের সূর্যাস্তের সময়কেও নির্দেশ করে। মাগরিবের পর রাতের ইবাদত অর্থাৎ এশার নামাজের ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৭ মিনিটে। এছাড়া যারা আগামীকাল বুধবার রোজা রাখবেন বা ভোরের নামাজ আদায় করবেন তাদের জন্য ফজরের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৫টা ১৭ মিনিটে। আজকের দিনে ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে বিকেল ৫টা ১১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয়ের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ৬টা ২৭ মিনিট। উল্লেখ্য, এই সময়সূচিটি মূলত ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য তবে অন্যান্য জেলার ক্ষেত্রে ভৌগোলিক অবস্থানভেদে কয়েক মিনিটের ব্যবধান হতে পারে।
সূত্র : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।
১৫ ডিসেম্বর ঢাকা ও আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ এবং হিজরি সনের হিসাবে আজ ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭। রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের এলাকার মুসল্লিদের জন্য আজকের নামাজের নির্ধারিত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ ঢাকায় জোহরের নামাজের সময় শুরু হবে বেলা ১১টা ৫৭ মিনিটে। এরপর আসরের নামাজ আদায় করা যাবে বিকেল ৩টা ৩৮ মিনিট থেকে। দিনের শেষ ভাগে সূর্যাস্তের পর মাগরিবের নামাজ শুরু হবে বিকেল ৫টা ১৭ মিনিটে। রাতের এশার নামাজের সময় নির্ধারিত হয়েছে সন্ধ্যা ৬টা ৩৬ মিনিট থেকে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত ঘটবে বিকেল ৫টা ১১ মিনিটে। অন্যদিকে আগামীকাল মঙ্গলবার ফজরের নামাজ শুরু হবে ভোর ৫টা ১৭ মিনিটে। আগামী দিনের সূর্যোদয় নির্ধারিত হয়েছে সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও স্থানীয় জ্যোতির্বিদ্যা তথ্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত এই সময়সূচি ঢাকার পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্যও প্রযোজ্য। তবে ভৌগোলিক অবস্থানভেদে কয়েক মিনিট এদিক-সেদিক হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের আগে স্থানীয় মসজিদের সময়সূচি অনুসরণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সূত্র : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।
আজকের বাংলা ও হিজরি তারিখ এবং ৫ ওয়াক্ত নামাজের সময়সূচি
আজ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আজ ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ এবং হিজরি সন অনুযায়ী ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭। রাজধানী ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আজকের নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো। এই সময়সূচি ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা ঢাকা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে।
নামাজের সময়
জোহর জোহরের ওয়াক্ত শুরু হবে বেলা ১১টা ৫৭ মিনিটে।
আসর আসরের ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩টা ৩৭ মিনিটে।
মাগরিব মাগরিবের নামাজের সময় শুরু হবে বিকেল ৫টা ১৭ মিনিটে।
এশা এশার ওয়াক্ত শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৬ মিনিটে।
ফজর (আগামীকাল) আগামীকালের ফজরের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৫টা ১৭ মিনিটে।
সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় আবহাওয়া ও ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী আজ ঢাকায় সূর্য অস্ত যাবে বিকেল ৫টা ১১ মিনিটে। অন্যদিকে আগামীকাল সোমবার সূর্যোদয় হবে ভোর ৬টা ২৭ মিনিটে।
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় শনিবারের নামাজের সঠিক সময়সূচি
আজ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি তারিখ। বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী আজ ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ এবং আরবি হিজরি সন অনুযায়ী ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭। ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা থেকে প্রাপ্ত আজকের ৫ ওয়াক্ত নামাজের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো।
আজকের জোহরের সময় শুরু হয়েছে ১১টা ৫৬ মিনিটে। বিকেলের আসরের ওয়াক্ত শুরু হবে ৩টা ৩৭ মিনিটে। মাগরিবের আজান বা সূর্যাস্তের সময় ৫টা ১১ মিনিট তবে নামাজের ওয়াক্ত হিসেবে ৫টা ১৭ মিনিট ধরা যেতে পারে। এশার নামাজের সময় শুরু হবে ৬টা ৩৫ মিনিটে।
আগামীকাল রোববার ফজর নামাজের সময় শুরু হবে ভোর ৫টা ১৬ মিনিটে। এছাড়া আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় হবে ৬টা ২৭ মিনিটে। নিয়মিত নামাজ আদায়ে এই সময়সূচি ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের উপকারে আসবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আজকের নামাজের সব সময়সূচি এক নজরে
আজ শুক্রবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, বাংলা পঞ্জিকার ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ এবং হিজরি ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৭। রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের অঞ্চলে আজকের নামাজের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী।
জুমার নামাজের সময় আজ শুরু হবে সকাল ১১টা ৫৬ মিনিটে। দুপুরের পর বিকেল ৩টা ৩৭ মিনিটে আসরের ওয়াক্ত প্রবেশ করবে। দিনের আলো মিলিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাগরিবের নামাজ আদায়ের সময় নির্ধারিত হয়েছে বিকেল ৫টা ১৬ মিনিটে। সন্ধ্যার পর এশার নামাজের সময় শুরু হবে রাত ৬টা ৩৫ মিনিটে।
আগামীকালের ফজরের নামাজ শুরু হবে ভোর ৫টা ১৬ মিনিটে। আজকের সূর্যাস্ত ঘটবে বিকেল ৫টা ১১ মিনিটে এবং পরদিন সূর্যোদয় হবে সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে। সময়সূচি অনুযায়ী আজকের দিনের ইবাদত-বন্দেগি পরিকল্পনায় সহায়তার জন্য এই তথ্য মুসল্লিদের জন্য নির্ভরযোগ্য নির্দেশনা প্রদান করছে।
সূত্র : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।
শুক্রবার সূরা কাহাফ পড়লে যে সওয়াব লাভ হয়
ইসলাম ধর্মে প্রতি শুক্রবারকে আধ্যাত্মিক পুনর্জাগরণের দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেই দিনটিকে আরও বরকতময় করার অন্যতম উত্তম আমল হলো সূরা কাহাফের তেলাওয়াত। হাদিসশাস্ত্রে জুমার দিন এই সূরা পাঠের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে, যা মুমিনের জীবনে আলো, প্রজ্ঞা ও ঈমানের শক্তি সঞ্চার করে। আলেম সমাজ ব্যাখ্যা করেন যে, সপ্তাহের নির্দিষ্ট এই পাঠ মানুষকে আল্লাহর সাথে গভীর সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে এবং নৈতিক দৃঢ়তায় অনুপ্রাণিত করে।
ধর্মীয় শিক্ষায় উল্লেখ আছে যে প্রতি বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সূরা কাহাফ পাঠ করা উত্তম। এই সময়সীমাকে ‘জুমার রাত এবং দিন’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফলে দিনটি কর্মব্যস্ত থাকলেও রাতে বা সকালবেলা সূরা পাঠ করে মুসলমানরা সহজেই এ আমল সম্পাদন করতে পারে।
ইসলামি বিদ্বানরা মনে করেন, সূরা কাহাফ পাঠ মুসলমানদের আত্মিক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং দুনিয়াবি বিভ্রান্তি থেকে তাদের মনকে রক্ষা করে। বিশেষভাবে দাজ্জালের ভয়াবহ ফেতনা থেকে নিরাপদ থাকার উপায় হিসেবে এই সূরার প্রথম দশ অথবা শেষ দশ আয়াত পাঠের কথা নবী মুহাম্মদ (সা.) বর্ণনা করেছেন। পুরো সূরা পাঠ করা বেশি উত্তম হলেও সময়ের সংকটে আংশিক পাঠও উল্লেখযোগ্য ফজিলত প্রদান করে।
সূরা কাহাফ কুরআনের ১৮তম অধ্যায়, মোট ১১০ আয়াত নিয়ে গঠিত এবং এটি মাক্কায় অবতীর্ণ। সূরাটিকে তাফসিরবিদরা ‘পরীক্ষার সূরা’ বলেন, কারণ এখানে চারটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার মাধ্যমে আল্লাহ মানুষের ঈমান, ধৈর্য, নৈতিকতা এবং দৃঢ়তার শিক্ষা দিয়েছেন। গুহাবাসী নবীন যুবকদের কাহিনি, ধনবান দুজন মানুষের পরীক্ষা, হযরত মুসা ও খিযির (আ.)-এর শিক্ষা এবং যুলকারনাইনের ঘটনা এই সূরাকে আত্মোন্নয়ন ও জ্ঞানাচর্চার এক অনন্য উৎসে পরিণত করেছে।
আধ্যাত্মিক দিক থেকে সূরা কাহাফ পাঠ করলে মুমিনের হৃদয়ে একটি সাপ্তাহিক নূর সৃষ্টি হয় যা এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত থাকে। এই নূরকে শুধু আসমানি বরকতের প্রতীক নয়; বরং আলোকিত চরিত্র, দিব্য বোধ এবং সঠিক পথনির্দেশের প্রতীক হিসেবেও ব্যাখ্যা করা হয়। গবেষকরা বলেন, নিয়মিত সূরা কাহাফ পাঠ মানুষকে মানসিক চাপ, হতাশা এবং ভয়ের মতো নেতিবাচক প্রবণতা থেকে মুক্ত থাকতে সহায়তা করে।
এছাড়া, আলেমরা উল্লেখ করেন যে এই সূরার তিলাওয়াত মানুষকে আল্লাহর কুদরতের স্মরণ করিয়ে দেয়, জীবনের অস্থায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করে এবং দুনিয়ার সাময়িক মোহমায়া থেকে মানবহৃদয়কে দূরে রাখে। এই সূরাটি ব্যক্তির বিশ্বাসকে শক্তিশালী করে এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে স্থিতধী থাকতে সহায়তা করে।
জুমার দিনের আমলগুলো মুমিনজীবনের সার্বিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও সপ্তাহে মাত্র কয়েক মিনিট সময় ব্যয় করে সূরা কাহাফ পাঠ করলে একজন মুসলমান তার আত্মিক যাত্রায় একটি দৃঢ় পদক্ষেপ রাখতে পারেন।
মুমিনের জন্য কুরআনের ৪ স্থায়ী আমল
ইসলামের মূল শিক্ষা মানুষের ঈমানকে সুদৃঢ় করে এবং হৃদয়কে আল্লাহর নৈকট্যের পথে পরিচালিত করে। কুরআনুল কারীমে এমন চারটি গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে, যা একজন মুমিনকে সারাজীবন আঁকড়ে ধরতে বলা হয়েছে। কারণ এগুলো আধ্যাত্মিক পরিশুদ্ধি, জীবনের স্থিতি এবং দুনিয়া–আখিরাতের সফলতার পথ উন্মুক্ত করে।
১. সর্বাবস্থায় আল্লাহর প্রতি অটল শুকরিয়া প্রকাশ
মুমিনের জীবনে যে নিয়ামতই আসুক, তা বড় হোক বা ছোট, আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার নির্দেশ রয়েছে। কুরআনে আল্লাহ ঘোষণা করেছেন,
"তোমরা যদি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের জন্য নিয়ামত বৃদ্ধি করবো।" (সূরা ইব্রাহিম, ৬)
এই আয়াত আমাদের শিখিয়ে দেয়, শুকরিয়া শুধু ইবাদত নয়, বরং আরও নেয়ামতের দরজা উন্মুক্ত হওয়ার মাধ্যম।
২. আল্লাহর স্মরণ থেকে কখনো বিচ্ছিন্ন হবেন না
জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ করা একজন মুমিনের পরিচয়। স্মরণ মানুষকে বিভ্রান্তি, ভয় এবং গাফিলতি থেকে বাঁচায়। কুরআনে বলা হয়েছে,
"তোমরা আমাকে স্মরণ করো, আমি তোমাদের স্মরণ করবো।" (সূরা বাকারা, ১৫২)
এ আয়াতের প্রতিশ্রুতি নির্দেশ করে যে জিকির আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ লাভের অন্যতম উপায়।
৩. দোয়া করা কখনো বন্ধ করবেন না
দোয়া হলো মুমিনের অস্ত্র, আশা, আশ্রয় এবং বিশ্বাসের প্রতীক। আল্লাহ নিজেই দোয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন,"তোমরা আমার কাছে প্রার্থনা করো; আমি অবশ্যই তোমাদের সাড়া দেবো।" (সূরা গাফির, ৬০)
একই বার্তা রয়েছে সূরা বাকারা ১৮৬–এও। দোয়া আল্লাহর সঙ্গে মুমিনের সম্পর্ককে শক্তিশালী করে এবং কঠিন সময়ে অন্তরকে প্রশান্ত রাখে।
৪. তাওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা কখনো বন্ধ করা যাবে না
মানুষ হিসেবে ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ভুলের পর তাওবা করা, ক্ষমা চাইতে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা একজন মুমিনের সৌন্দর্য। কুরআনে আল্লাহ ঘোষণা করেন,
"আল্লাহ এমন জাতিকে আযাব দেন না যারা তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে।" (সূরা আনফাল, ৩৩)এ আয়াতের মাধ্যমে স্পষ্ট হয়, তাওবা আযাব দূর করে এবং রহমতের দরজা খোলে।
আজকের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় প্রকাশ
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ (২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি)। রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় দৈনিক নামাজের সময়সূচি ইসলামিক ফাউন্ডেশন নির্ধারিত সময় অনুযায়ী প্রকাশ করা হয়েছে।
আজকের নামাজের সময়সূচি
জোহর শুরু – সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটআসর শুরু – বিকেল ৩টা ৩৬ মিনিটমাগরিব – সন্ধ্যা ৫টা ১৬ মিনিটএশা শুরু – সন্ধ্যা ৬টা ৩৪ মিনিট
আগামীকাল ফজর ও সূর্যোদয়–সূর্যাস্ত
আগামীকাল ফজর শুরু – ভোর ৫টা ১৫ মিনিটেআজ সূর্যাস্ত – সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটআগামীকাল সূর্যোদয় – সকাল ৬টা ২৭ মিনিট
শহরবাসীর জন্য এ সময়সূচি দৈনন্দিন ইবাদত–বন্দেগি পালনে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দেয়। মৌসুমি পরিবর্তনের কারণে দিনের দৈর্ঘ্য ও সূর্যোদয়–সূর্যাস্তের সময় কিছুটা হ্রাস–বৃদ্ধি পাওয়ায় নিয়মিত সময় যাচাই করা প্রয়োজন।
সূত্র : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা, ঢাকা।
ঢাকায় আজকের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কখন? দেখে নিন
আজ বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫। বাংলা পঞ্জিকায় ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ এবং হিজরি ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭। রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজকের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নির্ধারিত সময়সূচি প্রকাশ করেছে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা।
দুপুরের নামাজ জোহর শুরু হবে ঠিক ১১টা ৫৫ মিনিটে। বিকেলের আসরের ওয়াক্ত ঢুকবে ৩টা ৩৬ মিনিটে। দিনের আলো ফুরিয়ে সন্ধ্যা নামতেই মাগরিবের সময় শুরু হবে ৫টা ১৫ মিনিটে। এরপর রাতের ইবাদতের আহ্বান এশা শুরু হবে ৬টা ৩৪ মিনিট থেকে।
আগামী দিনের সূচির মধ্যেও রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সময়। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজ শুরু হবে ভোর ৫টা ১৪ মিনিটে। রাজধানীতে আজ সূর্যাস্ত ঘটবে ৫টা ১১ মিনিটে, আর পরদিন সূর্যোদয় হবে সকাল ৬টা ২৭ মিনিটে। দিন-রাতের এই পরিবর্তন অনুযায়ী নামাজের ওয়াক্ত সামান্য সামনে-পিছনে হলেও তা অনুসরণকারীদের জন্য সঠিক সময় জানা অত্যন্ত জরুরি।
পাঠকের মতামত:
- ডায়মন্ড অ্যানভিল সেলে জানা গেল পৃথিবীর জন্মরহস্য
- ডেভিল হান্ট ফেজ-২: চব্বিশ ঘণ্টায় বড় সাফল্য পেল পুলিশ
- হাদির চিকিৎসার সর্বশেষ আপডেট জানাল পরিবার
- হাদির চিকিৎসার সর্বশেষ আপডেট জানাল পরিবার
- শীতে কেন বাড়ে মাইগ্রেন? জেনে নিন বাঁচার উপায়
- স্ট্রোকের ৫টি আগাম লক্ষণ যা জীবন বাঁচাতে পারে
- খালেদা জিয়া ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ: প্রধান উপদেষ্টা
- আইপিএল নিলামে তোলপাড়: রেকর্ড দামে বিক্রি ফিজ
- সিডনিকে হারিয়ে রিশাদের অভিষেক রাঙাল হোবার্ট
- ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ঘোষণা
- বিজয় দিবসেই লন্ডনের মঞ্চে শেষবারের মতো তারেক রহমান
- ৫৪ বছরেও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস হয়নি: রাবি উপাচার্য
- বিজয় দিবস নিয়ে মোদির মন্তব্যে ফুঁসে উঠল ঢাবি শিক্ষার্থী
- তারেককে নিয়ে রিল বানালেই পুরস্কার! বিএনপির অভিনব ঘোষণা
- পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি আর ফিরে আসবে না: ড. ইউনূস
- ১৬ ডিসেম্বর ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে আসলে কী হচ্ছিল?
- সিঙ্গাপুরে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ওসমান হাদি
- প্রকৃতির দুর্যোগে গাজায় বাড়ছে দুর্ভোগের নতুন অধ্যায়
- একই দিনে শুরু আইপিএল ও পিএসএল সূচি নিয়ে চমক
- মাত্র ৩ সপ্তাহেই বিদায় জানান সিগারেটকে: জানুন জাদুকরী ৩-৩-৩-৩ নিয়ম
- বিজয় দিবসের এয়ার শো দেখতে তেজগাঁওয়ে মানুষের ঢল
- ১৬ অক্টোবর ২০২৫: জেনে নিন আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
- ৫০ জন প্রার্থীকে হত্যার মিশন নিয়েছে আওয়ামী লীগ: রাশেদ
- নতুন রাজনীতি হবে চাঁদাবাজ ও দখলদারদের বিপক্ষে: জামায়াত
- ১৬ ডিসেম্বর শুধুই ভারতের জয় বললেন নরেন্দ্র মোদি
- স্বর্ণের বাজারে আবার অস্থিরতা: এক লাফে বাড়ল স্বর্ণের দাম
- মাত্র ৫টি অভ্যাসে জব্দ হবে ডায়াবেটিস
- রাজধানীসহ সারা দেশে আজকের আবহাওয়ার খবর
- সকাল থেকে বিকেল: ঢাকার রাজপথে আজকের কর্মসূচি
- একাই থামিয়ে দিলেন পাকিস্তানি বহর: বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের জন্মদিন আজ
- জেনে নিন আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
- জিয়া বিদ্রোহ না করলে দেশ স্বাধীন হতো না: হাফিজ
- বুধবার টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- ১ বছরের শিশুও মুক্তিযোদ্ধা: ৫৪ বছরের লজ্জাজনক চিত্র
- আইপিএলের নিলামসহ টিভিতে আজকের খেলার সময়সূচি
- সাভারে শ্রদ্ধা জানিয়ে দিনের সূচনা করলেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা
- সবার ওপরে মুক্তিযুদ্ধ, বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই
- প্রতিশোধ নয় গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই: তারেক রহমান
- আমরা নিরাপদ না থাকলে শত্রুরাও নিরাপদ থাকবে না: মাহফুজ
- ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেই বিপদ: জানুন কেন
- শীতে ঠোঁট ফাটা রোধে জাদুকরী ৫টি টিপস
- আমি হালুয়া-রুটি খাওয়া সাংবাদিক নই: রিমান্ড শুনানিতে আনিসের হুঙ্কার
- সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে হাদি
- চোখের যে ৫ লক্ষণে বুঝবেন কিডনি নষ্ট হচ্ছে
- হাদির ওপর হামলায় ক্ষুব্ধ জামায়াত আমির দিলেন সিইসিকে হুঁশিয়ারি
- শকুনেরা আবারও স্বাধীনতা খামচে ধরছে: সারজিস
- জিয়ার রহমানের ডাকেই ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত: তারেক রহমান
- ঘুমেও নিরাপত্তা নেই: লুট হওয়া অস্ত্রে কাঁপছে খুলনা
- সিঙ্গাপুরের পথে হাদি, চিকিৎসকদের আশার বাণী
- পোস্টাল ভোটে বিপ্লব: ফেব্রুয়ারির ভোটে প্রবাসীদের ব্যাপক সাড়া
- যেভাবে জানা যাবে স্কুল ভর্তি লটারির ফল
- দুইদিন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায়
- স্কুলভর্তির ডিজিটাল লটারি শুরু, ফল প্রকাশের সময় জানা গেল
- চিকিৎসক জানাল ওসমান হাদীর বর্তমান অবস্থা
- শনি-রবিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বহু এলাকায়
- মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি শুরুর সময়সূচি প্রকাশ
- বুধবার টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- রাজশাহীতে নলকূপে আটকে পড়া শিশুকে বের করতে সুরঙ্গ খনন
- এমপি হওয়ার আগেই ভিআইপি প্রোটোকল পেলেন হাদি: ডা. মাহমুদা মিতু
- রোববার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বিদ্যুৎহীন যেসব এলাকা
- তানোরে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার শিশুসাজিদ, কেমন আছে সে
- মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ শুরু, একটি আসনের জন্য লড়াই যতজনের
- দেশের বাজারে স্বর্ণের দামের নতুন রেকর্ড
- শীতে ত্বক শুষ্ক ও র্যাশ কেন হয়, জানুন সমাধান
- বুধবার ঢাকায় কোন মার্কেট বন্ধ আজই জেনে নিন








