চাঁদ কি ধ্বংস হতে চলেছে? বিজ্ঞানীদের পারমাণবিক হামলার পরিকল্পনা!

মহাকাশে এক অভূতপূর্ব ও সাহসী পদক্ষেপের কথা ভাবছেন পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা: চাঁদে আঘাত হানতে ছুটে আসা একটি গ্রহাণুকে ধ্বংস করতে পারমাণবিক বিস্ফোরণের সিদ্ধান্ত! এই বিস্ফোরণ হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ব্যবহৃত বোমার চেয়েও পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি শক্তিশালী হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রশ্ন উঠেছে, হঠাৎ কেন এমন চরম সিদ্ধান্ত এবং এর ফলে চাঁদ ও পৃথিবীর ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে?
২০৩২ সালের সম্ভাব্য হুমকি
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, ২০৩২ সালে একটি গ্রহাণু চাঁদে আঘাত হানতে পারে। যদি এমনটা ঘটে, তাহলে চাঁদের টুকরো টুকরো ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনগুলোর (International Space Station) জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করবে।
বিকল্প পদক্ষেপের চিন্তা
এই সম্ভাব্য বিপর্যয় এড়াতে বিজ্ঞানীরা গ্রহাণুটিকে তার গতিপথ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চিরাচরিত পদ্ধতির পরিবর্তে একটি ভিন্ন এবং শক্তিশালী পদক্ষেপের কথা ভাবছেন। তারা সরাসরি গ্রহাণুটির ওপর পারমাণবিক হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছেন।
'2024 YR4' গ্রহাণু
প্রাথমিকভাবে '2024 YR4' নামক প্রায় ৬০ মিটার প্রশস্ত এই গ্রহাণুটিকে পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা হলেও, বর্তমানে বিজ্ঞানীরা বলছেন এটি পৃথিবীতে নয়, বরং চাঁদে আঘাত হানবে। পৃথিবীর জন্য তুলনামূলকভাবে কম ঝুঁকিপূর্ণ হলেও, চাঁদের জন্য এটি বেশ বিপজ্জনক। এর ফলে পৃথিবীর জন্যও বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে।
উল্কা বৃষ্টির আশঙ্কা ও গবেষণা
যদি এই গ্রহাণুটি চাঁদে আঘাত হানে, তাহলে মহাকাশে প্রচুর পরিমাণে চাঁদের ভূমির ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে পড়বে। এতে পৃথিবী থেকে ব্যাপক উল্কা বৃষ্টি দেখা যেতে পারে। নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের ব্রেন্ট বার্বের নেতৃত্বে একটি দল এই বিপদ কমানোর জন্য বিভিন্ন সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করেছে এবং তাদের গবেষণার ফলাফল একটি প্রি-প্রিন্ট পেপারে প্রকাশিত হয়েছে।
পারমাণবিক হামলার প্রস্তাবনা
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, গ্রহাণুটির গতিপথ পরিবর্তন করতে বড় কোনো বস্তু দিয়ে এটির পাশে আঘাত করা উচিত। নাসার ডার্ট মিশনের (DART mission) মতো করে আঘাত করার পরিকল্পনা চলছে, যেখানে একটি মহাকাশযান ব্যবহার করে ডিমরফস (Dimorphos) গ্রহাণুর কক্ষপথ সফলভাবে পরিবর্তন করা হয়েছিল। তবে, '2024 YR4' গ্রহাণুর ক্ষেত্রে গতিপথ পরিবর্তনের চেষ্টা করলে উল্টো তা পৃথিবীর দিকে চলে আসার ঝুঁকি রয়েছে, কারণ এর ভর ও গঠন সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য নেই।
সময় এবং তথ্যের সীমাবদ্ধতা বিবেচনা করে বিজ্ঞানীরা গ্রহাণুটির গতিপথ পরিবর্তনের পরিবর্তে এটিকে ধ্বংসের কথা ভাবছেন। গবেষকরা গ্রহাণুটিকে পারমাণবিক বিস্ফোরকের দুটি ১০০ কিলোটনের ডিভাইস দিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন, যা ১৯৪৫ সালে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা পারমাণবিক বোমার চেয়ে প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি শক্তিশালী হবে। এই গবেষণাটি 'জার্নাল অফ দ্য অ্যাস্ট্রোনটিক্যাল সায়েন্সেস' (Journal of the Astronautical Sciences) এ জমা দেওয়া হয়েছে।
সাত মিলিয়ন ডাউনলোড: হোয়াটসঅ্যাপের প্রতিদ্বন্দ্বী ‘আরাত্তাই’
ভারতে হোয়াটসঅ্যাপের মতো জনপ্রিয় বার্তা আদান-প্রদানের নতুন দেশীয় অ্যাপ ‘আরাত্তাই’ চালু হয়েছে। জোহো করপোরেশনের তৈরি এই অ্যাপটি সম্প্রতি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, মাত্র এক সপ্তাহে এটি সাত মিলিয়নবার (৭০ লাখ বার) ডাউনলোড হয়েছে, যা একটি অতি উচ্চ সংখ্যা।
জনপ্রিয়তার কারণ
‘আরাত্তাই’ শব্দের অর্থ তামিল ভাষায় ‘আলাপ-আলোচনা’। ২০২১ সালে সীমিত পরিসরে চালু হলেও তখন সাড়া কম ছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কেন্দ্রীয় সরকারের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ প্রচারণা এবং দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বানে অ্যাপটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মন্ত্রীরা দেশীয় অ্যাপ ব্যবহার প্রচারে উৎসাহ দিয়েছেন।
জোহোর সিইও মণি ভেম্বু জানিয়েছেন, “মাত্র তিন দিনে দৈনিক সাইনআপ বেড়ে ৩ হাজার থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার হয়েছে। এটি প্রমাণ করে ভারতীয় ব্যবহারকারীরা দেশীয় পণ্যে আগ্রহী।”
সুবিধা ও চ্যালেঞ্জ
অ্যাপটিতে হোয়াটসঅ্যাপের মতো বার্তা পাঠানো, ভয়েস ও ভিডিও কল, ব্যবসায়িক টুলসের সুবিধা রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছে, এটি কম দামের ফোন ও দুর্বল ইন্টারনেটেও ভালোভাবে কাজ করে।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, হোয়াটসঅ্যাপের ৫০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী থাকা অবস্থায় আরাত্তাইকে সেটি টপকে যাওয়া সহজ হবে না। নতুন অ্যাপটির গোপনীয়তা ও এনক্রিপশন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে ভিডিও ও ভয়েস কলে এনক্রিপশন থাকলেও, বার্তায় এটি এখনো নেই। জোহো জানিয়েছে, শিগগিরই সব বার্তাতেই এনক্রিপশন চালু করা হবে।
প্রযুক্তি আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুকের মতো অভ্যাসগড়া অ্যাপগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আরাত্তাইয়ের টিকে থাকা এখনো চ্যালেঞ্জিং।
সাবধান! হোটেলকক্ষে গোপন ক্যামেরা শনাক্তের ৬ কৌশল
বিদেশে বা দেশের কোথাও ভ্রমণের সময় নিয়মিত হোটেলে থাকেন অনেকেই। সাম্প্রতিক সময়ে হোটেলকক্ষে গোপন ক্যামেরা বসানোর মতো অভিযোগ বাড়ছে, যা ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য এক বড় ধরনের হুমকি। প্রযুক্তি সহজলভ্য হওয়ায় গোপন ক্যামেরা এখন ঘড়ি, স্মোক ডিটেক্টর, চার্জার অ্যাডাপ্টার কিংবা সাজসজ্জার জিনিসের ভেতরে সহজেই লুকিয়ে রাখা যায়। তাই হোটেলে থাকার সময় আপনার ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
হোটেলকক্ষে গোপন ক্যামেরা দ্রুত শনাক্তের কার্যকরী ছয়টি কৌশল নিচে তুলে ধরা হলো:
গোপন ক্যামেরা শনাক্তের কৌশল
১. কক্ষের চারপাশ পর্যবেক্ষণ: প্রথমেই কক্ষটি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। স্মোক ডিটেক্টর, ঘড়ি, বৈদ্যুতিক সকেট, দেয়ালের সাজসজ্জা, খেলনা বা আয়না—এগুলোর কোনোটি অস্বাভাবিক জায়গায় বসানো থাকলে বা আশপাশের জিনিসের তুলনায় নতুন মনে হলে ভালোভাবে পরীক্ষা করতে হবে।
২. অন্ধকারে টর্চলাইট ব্যবহার: ঘরের সব আলো নিভিয়ে টর্চলাইট জ্বালিয়ে হোটেলকক্ষের চারপাশ দেখতে হবে। ক্যামেরার লেন্স আলো প্রতিফলিত করে, তাই কোথাও আলোর প্রতিফলন দেখা গেলে বুঝতে হবে, সেখানে ক্যামেরা রয়েছে। আয়না, ঘরের কোণ বা ছবির ফ্রেমও পরীক্ষা করতে হবে।
৩. ফোনের ক্যামেরায় ইনফ্রারেড শনাক্ত: গোপন ক্যামেরা থেকে নির্গত অতি লাল বা ইনফ্রারেড আলো খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। তবে স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে তা শনাক্ত করা যায়। এর জন্য কক্ষের আলো নিভিয়ে স্মার্টফোনের ক্যামেরা চালু থাকা অবস্থায় সন্দেহজনক স্থানগুলো পরীক্ষা করুন। ক্যামেরার পর্দায় ক্ষুদ্র আলোকবিন্দু বা ঝলক দেখা গেলে, সেটি ইনফ্রারেড আলোর উৎস হতে পারে।
৪. ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কে অচেনা যন্ত্রের সন্ধান: ওয়্যারলেস ক্যামেরা সাধারণত একই ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকে। স্মার্টফোনের ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে নেটওয়ার্কে যুক্ত যন্ত্রগুলোর তালিকা দেখতে হবে। তালিকায় যদি ‘আইপি ক্যামেরা’ বা ‘ক্যামেরা’-এর মতো অপরিচিত বা সন্দেহজনক নামের যন্ত্র দেখা যায়, তবে সতর্ক হতে হবে।
৫. রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ডিটেক্টর ব্যবহার: কম দামের রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ডিটেক্টর ব্যবহার করে সহজেই ক্যামেরা বা মাইক্রোফোনের অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব। কক্ষে এ ধরনের কোনো যন্ত্র চালু থাকলে ডিটেক্টরে আলো জ্বলবে বা শব্দ হবে।
৬. আয়না পরীক্ষা করা: আয়নার পেছনে ক্যামেরা লুকানো থাকতে পারে। তাই আয়নার নির্দিষ্ট স্থানে আঙুল দিয়ে পরীক্ষা করুন। যদি আপনার আঙুল ও তার ছবির মধ্যে কোনো ফাঁক দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে, সেটি সাধারণ আয়না। আর ফাঁকা না থাকলে সতর্ক হতে হবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
গুগল জেমিনি প্রো বিনামূল্যে ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল ‘জেমিনি প্রো’ বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ চালু করেছে গুগল। এই নতুন সুবিধা চালুর ফলে শিক্ষার্থীরা গবেষণা, কোডিং, সৃজনশীল কাজ এবং জটিল সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে নিজেদের শিক্ষাজীবন আরও গতিশীল করতে পারবেন।
শিক্ষার্থীদের জন্য সুবিধা
জেমিনি প্রো হলো গুগলের তৈরি সবচেয়ে শক্তিশালী এআই মডেলগুলোর মধ্যে একটি। মডেলটি দ্রুত এবং নির্ভুল তথ্য জানানোর পাশাপাশি কোডিং, তথ্য বিশ্লেষণ, কঠিন গাণিতিক সমস্যা সমাধান এবং জটিল ধারণাগুলোকে সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সহজেই নির্দিষ্ট বিষয়ে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রতিবেদন, উপস্থাপনা, এমনকি কুইজ ও বিভিন্ন বিষয়বস্তুর খসড়া তৈরি করতে পারবেন।
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায়ে শিক্ষা বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বুশরা হুমায়রা বলেন, “গুগল জেমিনি প্রো বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের এআইনির্ভর দক্ষতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। গবেষণায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরাও এতে উপকৃত হবেন।”
নিবন্ধন প্রক্রিয়া ও সময়সীমা
গুগলের তথ্যমতে, বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে জেমিনি প্রো ব্যবহারের সুযোগ পাবেন।
পদ্ধতি: শিক্ষার্থীদের অবশ্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ই–মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে জিমেইল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করতে হবে। এরপর জেমিনির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে জেমিনি প্রো চালু করতে হবে।
সময়সীমা ও সুবিধা: এই সুযোগ পেতে হলে শিক্ষার্থীদের আগামী ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা প্রাথমিকভাবে এক বছরের জন্য জেমিনি ২.৫ প্রো মডেল, ডিপ রিসার্চ, অডিও ওভারভিউসহ বিভিন্ন টুলসের পাশাপাশি অনলাইনে বিনা মূল্যে ২ টেরাবাইট ধারণক্ষমতা পাবেন। এছাড়া ভিও ৩ মডেল ব্যবহার করে যেকোনো ছবিকে ভিডিওতে পরিণত করতে পারবেন।
গুগল জানিয়েছে, সম্প্রতি চালু করা ‘জেমিনি ফর এডুকেশন’ হলো শিক্ষামূলক চাহিদার ওপর ভিত্তি করে তৈরি জেমিনি অ্যাপের নতুন সংস্করণ। এটি শুধু উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের ‘শেখার সঙ্গী’ হিসেবে কাজ করবে।
সূত্র: গুগল ব্লগ, জেমিনি ডট গুগল
সহজে ভিডিও ডাউনলোডের ৭টি সেরা অ্যাপ
ব্যক্তিগত বা পেশাগত কাজের প্রয়োজনে অনেক সময় ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয়। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের কাছে ভিডমেট জনপ্রিয় হলেও, এর চেয়ে সহজে ব্যবহার উপযোগী আরও বেশ কয়েকটি অ্যাপস রয়েছে। চলুন ভিডমেটের সেরা কিছু বিকল্প সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক:
ভিডমেটের ৭টি কার্যকর বিকল্প অ্যাপ
১. স্ন্যাপটিউব (Snaptube):
স্ন্যাপটিউবকে ভিডমেটের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি সহজেই ভিন্ন মাধ্যম থেকে বিভিন্ন ফরম্যাটে (এমপি৩, এম৪এ) ভিডিও ডাউনলোড করতে পারে। পিকচার-ইন-পিকচার সমর্থন ও ব্যাকগ্রাউন্ড ডাউনলোডের পাশাপাশি এতে বিল্ট-ইন ফাইল ম্যানেজারের মাধ্যমে ডাউনলোড করা ভিডিও সাজিয়ে রাখা যায়।
২. নিউপাইপ (NewPipe):
গোপনীয়তা সচেতন ব্যবহারকারীদের জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। অ্যাপটির ইন্টারফেস খুবই সাধারণ এবং এতে কোনো বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ দেখানো হয় না, ফলে কম অনুমতি দিলেও চলে। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো, এটি ফোন ও ব্যাটারির র্যাম কম ব্যবহার করে, তাই পুরোনো বা কম র্যামযুক্ত ফোনেও সহজে ব্যবহার করা যায়।
৩. ভিডিও ডাউনলোডার এইচডি-ভিডো (Video Downloader HD-Vido):
যাঁরা দ্রুত ভিডিও ডাউনলোড করতে চান, তাদের জন্য এটি একটি ভালো বিকল্প। অ্যাপটিতে ভিডিওর ইউআরএল পেস্ট করে নির্দিষ্ট রেজল্যুশনের ভিডিও ডাউনলোড করা যায়। সহজ ইন্টারফেসযুক্ত এই অ্যাপটি পুরোনো প্রসেসরযুক্ত ফোনেও ব্যবহার করা সম্ভব।
৪. ভিডিওডার (Videoder):
ভিডিওডার অ্যাপের ইন্টারফেস আধুনিক ও কাস্টমাইজ করা যায়। এটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট সমর্থনের পাশাপাশি ডাউনলোড কনভার্ট করার সুযোগ দিয়ে থাকে। একসঙ্গে একাধিক ফাইল ডাউনলোড (ব্যাচ ডাউনলোডিং)-এর সুবিধা থাকায় অ্যাপটি কম্পিউটারেও ব্যবহার করা যায়।
৫. হিটিউব (HiTube):
হিটিউব দ্রুত কাজ করে এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি। সহজ ইন্টারফেসের এই অ্যাপটি একাধিক ফরম্যাটে ফাইল ডাউনলোডের সুবিধা দেয় এবং ফোনে কম জায়গা দখল করে। ফলে কম ধারণক্ষমতার ফোনেও এটি কার্যকর।
৬. স্ন্যাপডাউনলোডার (SnapDownloader):
এই অ্যাপটি ফোনের পাশাপাশি উইন্ডোজ ও ম্যাক—সব অপারেটিং সিস্টেমে চলা কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায়। এই ক্রস-প্ল্যাটফর্ম সুবিধা দিয়ে ৪কে ও ৮কে রেজল্যুশনে ভিডিও ডাউনলোড করা সম্ভব। এর মাধ্যমে ফাইল কনভার্ট ও কাস্টম নামকরণ (অটো রিনেমিং) করা যায়।
৭. ভিডিও ও মিউজিক ডাউনলোডার (Video & Music Downloader):
ক্ল্যাসিক ঘরানার এই অ্যাপটির ইন্টারফেস সাধারণ, কিন্তু নির্ভরযোগ্য। সাধারণ ও এইচডি মানের ভিডিও ডাউনলোড করার পাশাপাশি এতে ফাইল ম্যানেজমেন্টের সুবিধা রয়েছে। প্লে লিস্ট ক্যাপচার বা অটো রিনেমিং সুবিধা না থাকলেও এটি দ্রুত ভিডিও ডাউনলোড করতে পারে।
স্মার্টফোন ব্যবহারে কঠোর আইন, দিনে ২ ঘণ্টার বেশি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা
স্মার্টফোন যখন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, ঠিক তখনই জাপানের মধ্যাঞ্চলের শহর তোহোয়াকে (Tohoake)-এ স্মার্টফোন ব্যবহারে কড়া আইন জারি করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এমন একটি বিধান চালু করেছে, যেখানে নাগরিকদের দিনে সর্বোচ্চ দুই ঘণ্টার বেশি স্মার্টফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ জানিয়েছে, মোট ৬৯ হাজার নাগরিকের ওপর প্রযোজ্য এই আইনটি গত ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে।
শাস্তি নয়, সচেতনতা লক্ষ্য
নতুন নিয়মে শহরের বাসিন্দারা অফিস বা শিক্ষার বাইরে অবসর সময়ে প্রতিদিন দুই ঘণ্টার বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।
শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়ম: স্কুল শিক্ষার্থীরা রাত ৯টার পর কোনো ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবে না। আর ১৮ বছরের নিচের কিশোর-কিশোরীরা রাত ১০টার পর স্মার্টফোন ব্যবহার বন্ধ করবে।
শহরের মেয়র মাসাফুমি কোকি (Masafumi Koki) জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপের মূল লক্ষ্য শাস্তি দেওয়া নয়, বরং নাগরিকদের সচেতন করা। অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারে শরীর ও মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব, ঘুমের ব্যাঘাত এবং মনোযোগ কমে যাওয়ার মতো সমস্যা সৃষ্টি হয়—এটি ঠেকাতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তবে আইন ভঙ্গের জন্য কোনো জরিমানা বা শাস্তির বিধান রাখা হয়নি। স্থানীয় প্রশাসন কেবল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কাছে মেসেজ পাঠিয়ে নতুন নিয়মের বিষয়ে অবহিত করেছে।
তোহোয়াকেই জাপানের প্রথম শহর, যেখানে সব নাগরিকের জন্য স্মার্টফোন ব্যবহারের নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এক জরিপ অনুযায়ী, জাপানের তরুণরা গড়ে দিনে ৫ ঘণ্টারও বেশি সময় অনলাইনে কাটান, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য বড় হুমকি।
হোয়াটসঅ্যাপে আর লাগবে না নম্বর,ইউজার নেম দিয়েই করা যাবে যোগাযোগ
ম্যাসেজিং অ্যাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হোয়াটসঅ্যাপ এবার ব্যবহারকারীদের জন্য এক দারুণ খবর নিয়ে এসেছে। মেটা সূত্র জানিয়েছে, খুব শিগগিরই মোবাইল নম্বর ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করার সুবিধা চালু হতে পারে।
গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই নতুন এই ফিচার নিয়ে আসার ভাবনা। বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে হলে মোবাইল নম্বর থাকা আবশ্যক হলেও, আগামীতে আর এর প্রয়োজন পড়বে না।
ইউজার নেম দিয়ে যোগাযোগ
জানা গেছে, ইনস্টাগ্রামের মতোই হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট এবার ইউনিক ইউজার নেম দিয়ে সাজানো হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এই ইউজার নেম দিয়েই প্ল্যাটফর্মে যে কাউকে খুঁজে পাবেন। বর্তমানে বিটা ইউজাররা পরীক্ষামূলকভাবে এই ফিচারের সুবিধা পাচ্ছেন।
নতুন ট্রান্সলেট ফিচার
কয়েক দিন আগেই হোয়াটসঅ্যাপে চালু হয়েছে ট্রান্সলেট ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ভাষার কারণে বুঝতে না পারা যেকোনো মেসেজ সরাসরি অনুবাদ করে নিতে পারবেন। যে মেসেজ অনুবাদ করতে চান, সেটিতে লং প্রেস করলে ‘ট্রান্সলেট’ অপশনটি পাওয়া যাবে। সেখান থেকে পছন্দের ভাষা নির্বাচন করলেই অনুবাদ হয়ে যাবে।
কাজ বা ব্যক্তিগত আলোচনা—সবকিছুতেই হোয়াটসঅ্যাপের ওপর নির্ভরতা থাকায়, অ্যাপটিকে আরও আকর্ষণীয় ও সুবিধাজনক করার লক্ষ্যেই সংস্থাটি প্রতিনিয়ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে।
সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
১৩ গ্রামের ফোন! বিশ্ব কাঁপানো Zanco Tiny T1
আজকের দিনে আমরা যত স্মার্টফোন দেখি, তার সবই বড় স্ক্রিন, ভারী বডি আর হাজারো ফিচারে ঠাসা। কিন্তু বিশ্বাস করা কঠিন হলেও, এমন একটি ফোন আছে যা একটি কয়েনের চেয়েও ছোট ও হালকা। এই অবিশ্বাস্য গ্যাজেটটির নাম Zanco Tiny T1, যাকে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট ফোন হিসেবে ধরা হয়।
আকারে ক্ষুদ্র, কাজে সক্ষম
Zanco Tiny T1 এর ওজন মাত্র ১৩ গ্রাম এবং আকারে এতটাই ছোট যে, হাতের আঙুলের ডগায় ধরলেও মনে হবে খেলনা। এর দৈর্ঘ্য ৪৬.৭ মিমি, প্রস্থ ২১ মিমি এবং পুরুত্ব মাত্র ১২ মিমি।
আকারে ছোট হলেও এই খুদে ফোনটি অনেক কিছুই করতে পারে:
কল করা ও মেসেজ পাঠানো।
২জি নেটওয়ার্কে কথা বলা।
ব্লুটুথে সংযোগ দেওয়া।
৩০০টি কনট্যাক্ট নম্বর সেভ করে রাখা।
এতে আছে ০.৪৯ ইঞ্চি OLED ডিসপ্লে, যা ছোট হলেও নম্বর ও লেখা স্পষ্ট দেখায়। কথা বলার জন্য মাইক্রোফোন ও স্পিকারের শব্দও যথেষ্ট পরিষ্কার।
ব্যাটারি ও আগমন
যদিও ব্যাটারির ক্ষমতা সীমিত, তবে একবার চার্জে এটি প্রায় ৩ দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই টাইম ও টক টাইম প্রায় ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত দিতে পারে। এত ছোট একটি ফোন থেকে এই ব্যাটারি পারফরম্যান্স সত্যিই চোখে পড়ার মতো।
Zanco Tiny T1 প্রথম পরিচিত হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে একটি অনলাইন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে। এরপর ২০১৮ সালের মে মাসে এটি বাজারে আসে। বর্তমানে এটি প্রযুক্তিপ্রেমীদের জন্য, যারা অভিনব গ্যাজেট সংগ্রহ করতে ভালোবাসেন অথবা যারা শুধু কল করার জন্য হালকা, সহজ ফোন চান, তাদের জন্য একটি দারুণ জিনিস।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য: অন্ধদের চোখে ফের আলো!
চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছেন কানাডার বিজ্ঞানীরা। তারা এমন এক ‘বায়োনিক আই’ তৈরি করেছেন, যা সম্পূর্ণ অন্ধ মানুষকেও পুনরায় দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিতে সক্ষম। গবেষকরা এই প্রযুক্তিকে দৃষ্টি বিজ্ঞানের নতুন যুগের সূচনা হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
যেভাবে কাজ করে এই প্রযুক্তি
এই আধুনিক চোখের প্রতিস্থাপন প্রযুক্তি প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতির মতো নয়, বরং এটি ক্ষতিগ্রস্ত রেটিনা অংশকে বাইপাস করে সরাসরি অপটিক নার্ভে (optic nerve) বৈদ্যুতিক সিগন্যাল পাঠায়।
কার্যপদ্ধতি: অত্যন্ত ক্ষুদ্র ইলেকট্রোডের মাধ্যমে আলোকে বৈদ্যুতিক তরঙ্গে রূপান্তরিত করা হয়। সেই সিগন্যাল মস্তিষ্কে পৌঁছালে রোগী আলো ও আকার অনুধাবন করতে পারে।
স্মার্ট চশমার ব্যবহার: এই বায়োনিক সিস্টেমটি কাজ করে এক জোড়া স্মার্ট চশমার (smart glasses) সঙ্গে। চশমাটিতে থাকা ক্ষুদ্রাকৃতির ক্যামেরা সামনের দৃশ্যের ছবি ধারণ করে। সেই ভিজ্যুয়াল তথ্য ওয়্যারলেসভাবে ইমপ্লান্টে পাঠানো হয়, এবং মস্তিষ্ক মুহূর্তেই তা প্রক্রিয়াজাত করে দৃশ্যের আকার তৈরি করে ফেলে।
প্রাথমিক সাফল্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
প্রাথমিক ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে অংশ নেওয়া রোগীরা বছরের পর বছর সম্পূর্ণ অন্ধ থাকার পর প্রথমবারের মতো আলো, ছায়া এবং বস্তুগুলোর আকার চিনতে সক্ষম হয়েছেন।
বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, এই প্রযুক্তি সফলভাবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হলে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীর জীবনে আশার আলো জ্বালাবে। গবেষকদের বিশ্বাস, এই সাফল্য ভবিষ্যতে ‘পূর্ণ কৃত্রিম দৃষ্টি’ (full artificial vision) বাস্তবায়নের পথ খুলে দেবে এবং অন্ধত্ব নিরাময়ের ধারণাকে আমূল বদলে দেবে।
মাত্র ৬০ সেকেন্ডে ৭০ তলা! চীনের হুইজিয়াং ব্রিজে প্রযুক্তি ও রোমাঞ্চের অবিশ্বাস্য মেলবন্ধন
চীনের ঘুইজ প্রদেশে সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া হুইজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ব্রিজটি কেবল একটি প্রকৌশলগত বিস্ময় নয়, বরং এটি পর্যটকদের জন্য এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার মিশেলে নির্মিত এই সেতু এখন বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
এক মিনিটের লিফট, আকাশছোঁয়া কফি শপ
৬২৫ মিটার উচ্চতায় ভাসমান এবং ১৪২০ মিটার দীর্ঘ স্প্যানযুক্ত এই সেতুটি পাহাড়ি অঞ্চলের সবচেয়ে বড় সেতু হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। পূর্বে যে পথ পাড়ি দিতে সময় লাগতো দুই ঘণ্টা, এখন তা মাত্র দুই মিনিটে অতিক্রম করা যাচ্ছে। তবে এই সেতুর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটি হলো এর দ্রুতগতির লিফট। মাত্র ৬০ সেকেন্ডে এটি যাত্রীদের সেতুর ৭০ তলা সমতুল্য ২০৭ মিটার উপরে অবস্থিত পর্যটন প্ল্যাটফর্মে পৌঁছে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মে রয়েছে কাঁচের দেয়াল ঘেরা এক অসাধারণ কফি শপ। প্রায় ৮০০ মিটার নিচে গর্জনরত নদীকে পায়ের নিচে রেখে মেঘে ভেসে থাকার এক অনবদ্য অভিজ্ঞতা দেয় এই কফি শপ। এখান থেকে নিচে তাকালে মনে হয় পৃথিবী যেন হঠাৎ করে শেষ হয়ে গেছে, আর আপনি ভাসছেন শূন্যে।
প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের জয়
হুইজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ব্রিজ নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। প্রকৌশলীরা উপগ্রহ এবং ড্রোনের সহায়তায় অত্যন্ত নিখুঁতভাবে এর নকশা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছেন। সেতুর চাপ, তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়মিত পর্যবেক্ষণের জন্য এর ভেতরে বসানো হয়েছে স্মার্ট কেবল। এছাড়াও, স্থানীয় ডোলোমাইট পাথর গুঁড়ো করে ফ্লাই অ্যাশের বিকল্প তৈরি করে কোটি কোটি টাকা সাশ্রয় করা হয়েছে, যা পরিবেশবান্ধব নির্মাণের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
ভবিষ্যতের দুঃসাহসিক অভিজ্ঞতা
পর্যটকদের জন্য ভবিষ্যতে আরও রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা যোগ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে স্কাই ড্রাইভিং এবং স্কাই ব্যালেন্স বিমের মতো দুঃসাহসিক কার্যকলাপের সংযোজন থাকবে, যা রোমাঞ্চপ্রেমীদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
হুইজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ব্রিজ নিঃসন্দেহে আধুনিক প্রকৌশল এবং পর্যটন শিল্পের এক যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত, যেখানে প্রযুক্তি, যাতায়াত এবং রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
পাঠকের মতামত:
- চাঁদ কি ধ্বংস হতে চলেছে? বিজ্ঞানীদের পারমাণবিক হামলার পরিকল্পনা!
- যে ভবিষ্যদ্বাণী কাঁপিয়ে দেবে মুসলিম বিশ্ব: ঈমানশূন্য পৃথিবীতে যেভাবে ধ্বংস হবে কাবা!
- শরীরের পরিবর্তন দেখে অবাক হবেন: প্রতিদিন খান মাত্র ১ লবঙ্গ
- রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন সম্পর্ক: ইশরাক হোসেনের বাগদান সম্পন্ন
- কবরের চারপাশে কি ফুলগাছ লাগানো যাবে? জেনে নিন শরীয়তের বিধান
- জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশে ককটেল বিস্ফোরণ, উত্তপ্ত পরিস্থিতি
- এশিয়ান কাপ বাছাই: শেষ আশা বাঁচিয়ে রাখতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
- বিশ্বজুড়ে কোরিয়ান ড্রামার ঝড়: যে ১০টি সিরিজ আপনাকে মুগ্ধ করবেই
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই: মির্জা ফখরুল
- জ্বালানি সংকট সৃষ্টি করেছেন রাজনীতিবিদেরা: বিস্ফোরক মন্তব্য জ্বালানি উপদেষ্টার
- বিছানায় বসে প্রেম’: ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা আদনানের বিরুদ্ধে স্ত্রীর নতুন বিস্ফোরক পোস্ট
- কোথাও দাওয়াত দিতো না: মারুফা আক্তারের চোখে জল আনা সেই কষ্টের কথা
- আজ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা, ২০ জেলায় সতর্কতা
- ব্রণ সারাতে চান? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্রণ দূর করার ৭ কার্যকর উপায় জেনে নিন
- নারীদের জন্য বড় সুযোগ! ঘরে বসেই আয় করুন মাসে লাখ টাকা
- আমার পাসপোর্ট মাটিতে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে তারা:শহিদুল আলম
- শুধু অভিযোগ নয়, গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি: ডাকসু-জাকসুর তীব্র আহ্বান, দেশের বিবেক জাগুক
- সাত মিলিয়ন ডাউনলোড: হোয়াটসঅ্যাপের প্রতিদ্বন্দ্বী ‘আরাত্তাই’
- সিরিজ বাঁচাতে আজ আফগানিস্তানের মুখোমুখি বাংলাদেশ, একাদশে আসছে পরিবর্তন?
- অ্যালার্জি থেকে মুক্তি চান? খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৫ খাবার
- প্রতিটি মেয়ের স্বপ্নপূরণে রাষ্ট্রকে সঙ্গী করব: তারেক রহমান
- ষড়যন্ত্র করে একটি দলকে ক্ষমতায় নেওয়ার চেষ্টা: মিয়া গোলাম পরওয়ার
- ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল না দেওয়ায় চটলেন পুতিন
- উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই, জাতির প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
- মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে ৫০টির বেশি জাহাজ, বাংলাদেশের আমদানি-সংক্রান্ত উদ্বেগ
- শিক্ষা ও সাহিত্যের আলোকবর্তিকা নিভে গেল—চলে গেলেন অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
- মাইগ্রেন বোঝার সহজ পথ: কোন লক্ষণে চিনবেন, কীসে বাড়ে, কীভাবে সামলাবেন
- ইসরায়েল থেকে মুক্তি পেয়েছেন শহিদুল আলম, তুরস্কের ফ্লাইটে আঙ্কারার পথে
- ট্যাঙ্গো, পাম্পাস আর বিপ্লবের দেশ: আর্জেন্টিনার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সম্ভাবনার প্রতিচ্ছবি
- নোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণা: কে পেলেন এ বছরের সম্মানজনক পুরস্কার?
- আজ থেকে পাঁচ দিন দেশের আবহাওয়া কেমন থাকবে?
- মধু খাঁটি না ভেজাল? আগুন দেওয়া বা পানিতে মেশানো নয়, যা বলছেন গবেষকরা
- সাবধান! হোটেলকক্ষে গোপন ক্যামেরা শনাক্তের ৬ কৌশল
- গুগল জেমিনি প্রো বিনামূল্যে ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা
- পারফিউম নয়, ফিটকিরি: ১০০ টাকায় তৈরি করুন নিজস্ব ঘরোয়া সুগন্ধি
- ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর (রাঃ): জীবন, নেতৃত্ব ও উত্তরাধিকার ভূমিকা
- নোবেল শান্তি পুরস্কারের ঘোষণা আজ, ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ
- চীনের প্রথম সম্রাট কিন শি হুয়াং-এর রহস্যময় সমাধি: মাটির সেনাবাহিনী, পারদের নদী আর অমরত্বের অভিশাপ
- ফিলিপাইনে ৭.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প: সুনামি সতর্কতা, আতঙ্কে মিন্দানাওবাসী
- গুমের বিচার শুরু: শেখ হাসিনা ও সাবেক শীর্ষ সেনা–পুলিশ কর্মকর্তারা আসামির তালিকায়
- ইসরায়েলে আটক শহিদুল আলমকে ফিরিয়ে আনার চূড়ান্ত চেষ্টা—তুরস্কের বিশেষ বিমান প্রস্তুত, অপেক্ষা শেষ মুহূর্তের সম্মতির
- শেষ বাঁশি বাজার মুহূর্তে স্বপ্ন চুরি: নাটকীয় ম্যাচে হারল বাংলাদেশ
- আগামীকাল ১০ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- স্বাস্থ্যকর রান্না: ৫টি কৌশলে খাবারে তেলের ব্যবহার কমাবেন যেভাবে
- ব্যাংকিং খাতে বড় রদবদল: ৫ ব্যাংক একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠন
- ব্যাংকিং খাতে বড় রদবদল: ৫ ব্যাংক একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠন
- আন্দোলন প্রত্যাহারে রাজি না হওয়ায় ইনজেকশন পুশ করা হয়
- এক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিতে নারাজ ইসরায়েল, কে এই ব্যক্তি?
- শহিদুল আলমসহ আটক কর্মীদের কঠোর কারাগারে পাঠাচ্ছে ইসরায়েল
- শাপলা না পেলে ধানের শীষসহ সব প্রতীক বাতিলের দাবি
- কোরআন অবমাননা: নর্থ সাউথ থেকে শিক্ষার্থী অপূর্ব পাল স্থায়ীভাবে বহিষ্কার
- আন্দেসের হৃদয়ে এক বিপ্লবী দেশ: বলিভিয়ার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ভবিষ্যতের সম্ভাবনা
- স্বনির্ভরতা অর্জনেই জোর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
- আফ্রিকার হৃদয়ে পাথরের রাজ্য: জিম্বাবুয়ের প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও আত্মার গল্প
- জিরো-ওয়েস্ট কুকিং’: সবজির খোসাও হবে সুস্বাদু রেসিপি
- তারেক রহমানের ঘোষণা: “জনগণের নির্বাচনে আমি থাকব জনগণের মধ্যেই”
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- মধু খাঁটি না ভেজাল? আগুন দেওয়া বা পানিতে মেশানো নয়, যা বলছেন গবেষকরা
- আধুনিক বিজ্ঞান ও কোরআনের আলোকে জিন: রহস্যময় অস্তিত্বের এক নতুন দিগন্ত!
- গুমের বিচার শুরু: শেখ হাসিনা ও সাবেক শীর্ষ সেনা–পুলিশ কর্মকর্তারা আসামির তালিকায়
- স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড, ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও বাড়ল মূল্য
- কন্যা হত্যা ও গোত্রীয় সংঘাতের যুগে এক বিশ্বস্ত শিশুর বেড়ে ওঠা
- ১৯৭৪ সালের ১ টাকা এখনকার কত টাকার সমান?