টেকসই উন্নয়নে নতুন জাতীয় বিদ্যুৎনীতির ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে হলে বাংলাদেশকে দ্রুত পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের দিকে অগ্রসর হতে হবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, বিশ্বের অন্যতম জনবহুল ও জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ আর দীর্ঘ সময় জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল থাকতে পারে না।
অ্যানথ্রোপোসিন ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান কার্ল পেইজ ও তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে অংশ নিয়ে অধ্যাপক ইউনুস বলেন, “এখনই সময় বাংলাদেশকে পরিচ্ছন্ন জ্বালানি বিকল্পগুলো নিয়ে গুরুত্ব সহকারে ভাবার, বিশেষ করে বৃহৎ পরিসরে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে।”
কার্ল পেইজ এ সময় পরবর্তী প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি ও হাইব্রিড সিস্টেমের সাম্প্রতিক অগ্রগতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বার্জ-মাউন্টেড পারমাণবিক রিঅ্যাক্টরগুলো ব্যয়সাশ্রয়ী, কম রক্ষণাবেক্ষণপ্রয়োজনীয় এবং দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান শিল্প খাতের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে সক্ষম।
তিনি আরও জানান, পারমাণবিক বিদ্যুৎ এখন আর আন্তর্জাতিক অর্থায়ন সংস্থাগুলোর কাছে বিতর্কিত নয়। বিশ্বব্যাংকের মতো সংস্থাও এসব প্রযুক্তিতে অর্থায়ন করতে আগ্রহী। ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো এ ধরনের প্রযুক্তি গ্রহণ শুরু করেছে।
কার্ল পেইজের মতে, উদ্ভাবনী সক্ষমতা ও উদ্যোক্তা মনোভাবের জন্য বাংলাদেশ এ খাতে নেতৃত্ব দিতে পারে। এর ফলে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, জ্বালানির মূল্য স্থিতিশীলতা এবং শিল্পখাতে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। “বাংলাদেশ উদীয়মান প্রযুক্তির কৌশলগত কেন্দ্র এবং শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক উদ্ভাবনের নেতৃত্ব দিতে পারে,” তিনি যোগ করেন।
অধ্যাপক ইউনুস বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সম্প্রতি নতুন জাতীয় বিদ্যুৎনীতি ঘোষণা করেছে, যেখানে সৌরশক্তি উৎপাদন ত্বরান্বিত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি উল্লেখ করেন, পারমাণবিক বিকল্পের ক্ষেত্রে বিস্তারিত গবেষণা ও বাস্তবতা যাচাই অপরিহার্য।
তিনি বলেন, “আমরা অবশ্যই এসব সুযোগ নিয়ে কাজ করব, কিন্তু আগে গভীর গবেষণা করতে হবে। কোনো সন্দেহ নেই—বাংলাদেশকে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা ব্যাপকভাবে কমাতে হবে।”
ভার্চুয়াল বৈঠকে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং সিনিয়র সচিব ও এসডিজি সমন্বয়ক লামিয়া মরশেদও উপস্থিত ছিলেন।
-নাজমুল হাসান
পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিতর্ক: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব কী বললেন?
নির্বাচন প্রপোর্শনাল রিপ্রেজেন্টেশন (পিআর) নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে হবে, সেই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক দলগুলোই নেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, সরকারের এ বিষয়ে কম কথা বলাই ভালো। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গবেষণা সংস্থা ‘ইনোভেশন’-এর জরিপের ফলাফল উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জরিপ বলছে, জনগণের আস্থা আছে
নির্বাচন বিষয়ক জরিপ প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, জরিপের পরিসংখ্যানই প্রমাণ করছে যে জনগণের সরকারের প্রতি আস্থা আছে। তিনি বলেন, “জরিপে ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোট দিতে চাওয়া মানে সামনের নির্বাচন হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন।” তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের কারও সাধ্য নেই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। সবাই ভোট দিতে এলে ভোটটা ভালো হতে বাধ্য।”
ইনোভেশন-এর জরিপে দেখা গেছে, দেশের ৫৬ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন না। পিআর পদ্ধতি চান ২১.৮ শতাংশ, আর চান না ২২.২ শতাংশ। ১০ হাজার ৪১৩ জন উত্তরদাতার মধ্যে ৬৯.৯ শতাংশ মনে করেন, একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারই নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে সক্ষম। তবে জরিপে দেখা গেছে, ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে তুলনামূলকভাবে কম ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে।
আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিভিন্ন দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সচিবালয়কেন্দ্রিক সংযুক্ত পরিষদের কর্মচারীরা আজ রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের বাদামতলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবারও তারা একই দাবিতে বিক্ষোভ করেছিল।
বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবিগুলো হলো:
পে-স্কেল দ্রুত বাস্তবায়ন।
সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ ১০ দিনের জন্য করা।
সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ ভাতা ২০ হাজার টাকা করা।
পরিবারের ছয়জনের জন্য রেশন চালু করা।
অবসরভোগী কর্মচারীদের জন্য চিকিৎসা ভাতা নিশ্চিত করা।
রবিবার সকালে কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ভবনের সামনে বিক্ষোভ করে এবং পরে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিবের দপ্তরের সামনে জড়ো হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদীউল কবিরসহ অন্যান্য নেতারা বক্তব্য দেন।
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদের ইন্তেকাল
বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. সালাউদ্দিন আহমেদ আর নেই। বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগে তিনি আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জোহরের নামাজের পর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন আহমেদ ২০০৮ সালের ১৩ জুলাই থেকে ২০০৯ সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পেশাগত জীবনে তিনি সুপ্রিম কোর্টের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী হিসেবে সুনাম অর্জন করেন।
শিক্ষাজীবনে সালাউদ্দিন আহমেদ ছিলেন মেধাবী ও আন্তর্জাতিকভাবে শিক্ষিত একজন আইনজ্ঞ। তিনি ১৯৬৯ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরের বছর ১৯৭০ সালে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরে ১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ল স্কুল থেকে এলএলএম ডিগ্রি লাভ করেন।
আইন অঙ্গনে তাঁর অবদান ও দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা দেশের বিচার ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দিয়েছে বলে সহকর্মী ও আইনজীবী মহলে গভীর শোক নেমে এসেছে।
-আলমগীর হোসেন
মহালয়া: দেবীপক্ষের শুরু, পূজার আনন্দ শুরু হলো আজ থেকে
শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টায় চণ্ডীপাঠ, ঢাক-কাঁসর এবং শঙ্খধ্বনির মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে মর্ত্যে আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে সারা দেশে এই মহাউৎসবের সূচনা হয়েছে।
দেবীপক্ষের সূচনা
মহালয়া মানেই পিতৃপক্ষের সমাপ্তি ও দেবীপক্ষের শুরু। শ্রীশ্রী চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে দেবী দুর্গার আবাহনই মহালয়া হিসেবে পরিচিত। এই ‘চণ্ডী’তে দেবী দুর্গার সৃষ্টি ও তার মহিমার কথা বর্ণনা করা হয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, আজকের দিনে দেবী দুর্গা শক্তিরূপে মণ্ডপে মণ্ডপে অধিষ্ঠান নেবেন। মহালয়া উপলক্ষে দেশজুড়ে বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপে ঘট স্থাপন ও বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
পূজামণ্ডপের প্রস্তুতি
শারদীয় দুর্গাপূজার অপরিহার্য অংশ হিসেবে মহালয়া শুধু দেবী আবাহনের দিন নয়, এটি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে নতুন শুভ সময়েরও সূচনা। প্রতি বছর শরৎকালে মা দুর্গার আগমনকে কেন্দ্র করে দেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত ভক্তদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস তৈরি হয়। এ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশের পূজামণ্ডপগুলো এখন সাজসজ্জায় আলোকোজ্জ্বল। ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, রমনা কালীমন্দির, রাজারবাগ কালীমন্দির ও রামকৃষ্ণ মিশনসহ প্রধান প্রধান মন্দিরগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। বেশিরভাগ মণ্ডপে প্রতিমা নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে এবং এখন চলছে রংতুলি ও সাজসজ্জার কাজ।
জাতিসংঘ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস, সফরসঙ্গী চার রাজনীতিবিদ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন এবং ২ অক্টোবর দেশে ফিরবেন। প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
চার রাজনীতিবিদ থাকছেন সফরসঙ্গী হিসেবে
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে চার রাজনীতিবিদও নিউইয়র্ক যাচ্ছেন। তারা হলেন—
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির
চার রাজনীতিবিদকে সফরসঙ্গী করার ব্যাখ্যায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তাই তাদের প্রতিনিধি হিসেবেই এই নেতারা যাচ্ছেন।
বিশ্বনেতাদের সামনে বাংলাদেশের অঙ্গীকার
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বনেতাদের সামনে গত এক বছরে দেশে সংঘটিত সংস্কার এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার তুলে ধরবেন।
এ বছরের অধিবেশনে বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হবে ৩০ সেপ্টেম্বর রোহিঙ্গা বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের সভা। এই সভায় প্রধান উপদেষ্টা অংশ নেবেন। রোহিঙ্গাদের নিয়ে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এমন একটি উচ্চপর্যায়ের সভা এবারই প্রথম অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
যেসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে
জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এবং আইএমএফ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক কমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি-এর সঙ্গেও তার বৈঠকের কথা রয়েছে।
শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ইতিহাস নিয়ে ঢাকায় হচ্ছে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’
সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, আগামী ২০২৫ সালের ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এই জাদুঘরের নির্মাণ কাজ শেষ হবে এবং নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এর উদ্বোধন সম্ভব হবে বলে তারা আশা করছেন।
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, "আমরা হাসিনার দুঃশাসনের চিত্রগুলো এই জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য কিউরেট করছি যাতে ১৬ বছরের ফ্যাসিজমের ইতিহাস জীবন্ত থাকে। জীবন্ত থাকে সরাসরি গণভবন থেকে আসা নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালিত সব অত্যাচারের এবং নৃশংসতার ইতিহাস।"
‘জাদুঘরে থাকবে শেখ হাসিনার গুমের অডিও’
জাদুঘরের চিফ কিউরেটর তানজীম ওয়াহাব জানান, জাদুঘরটি নির্মাণে আইসিটি প্রসিকিউশন টিম ও গুম বিষয়ক তদন্ত কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, “আমরা মনে করছি এটি একটি ইউনিক জাদুঘর হবে। ১৬ বছরের দুঃশাসনের গল্পগুলো এই জাদুঘরে ধারাবাহিক ভাবে থাকবে। দর্শনার্থীরা জানতে পারবেন শেখ হাসিনা কীভাবে দেশ চালাতেন।”
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, "গুম-খুনের নির্দেশ দেওয়ার অনেক অডিও ইতোমধ্যেই জাদুঘর কর্তৃপক্ষের হাতে এসেছে। এই অডিওগুলো জাদুঘরে রাখা হচ্ছে। শেখ হাসিনা কীভাবে গুমের শিকার পরিবারগুলোকে ডেকে এনে মিথ্যা সান্ত্বনা দিতো, সে চিত্রও উঠে আসবে।"
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাদুঘর নির্মাণ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, "মানুষের মধ্যে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলার এই অনুভব নিয়ে আসাটাই এই জাদুঘরের একটি বড় কাজ।"
বৈঠকে যারা উপস্থিত ছিলেন
এই বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সদস্য ড. নাবিলা ইদ্রিসসহ আরও অনেকে। জাদুঘরে একটি স্ক্রিনিং সেন্টার থাকবে, যেখানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং সাবেক সরকারের ১৬ বছরের দুঃশাসন নিয়ে ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হবে।
এনআইডি সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা বেঁধে দিল ইসি
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইসির মাসিক সমন্বয় সভায় এনআইডি অনুবিভাগের সকল পরিচালক এবং আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্য
এনআইডি অনুবিভাগের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, “জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করা এবং আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ফরম-২ কে আদর্শ হিসেবে বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।”
ইসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে চলতি বছরের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এনআইডি সংশোধনের জন্য মোট ৫৭ লাখ ২৯ হাজার ১৩২টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে ৫৬ লাখ ৪১ হাজার ৪৯১টি আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়েছে। বর্তমানে পেন্ডিং থাকা আবেদনের সংখ্যা ৮৭ হাজার ৬৪১টি। ইসি আশা করছে, এই নির্দেশনা কার্যকর হলে পেন্ডিং থাকা আবেদনগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে।
আর্থিক স্বচ্ছতা বাড়াতে বাংলাদেশকে ৮ পরামর্শ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের
বাংলাদেশের আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা আনতে আটটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। সম্প্রতি প্রকাশিত ‘ফিসক্যাল ট্রান্সপারেন্সি রিপোর্ট’ বা আর্থিক স্বচ্ছতা প্রতিবেদনে এই পরামর্শগুলো তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার আগের সরকারের বাজেট কাঠামোই অনুসরণ করলেও, স্বচ্ছতা বাড়াতে কিছু সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দেওয়া পরামর্শগুলো হলো:
১. বছরের শেষ হিসাব প্রতিবেদন একটি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে প্রকাশ করা।
২. বাজেট নথি আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী তৈরি করা।
৩. নির্বাহী কার্যালয়ের ব্যয় আলাদা করে প্রকাশ করা।
৪. বাজেটে সরকারের রাজস্ব আয় ও ব্যয়ের একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরা।
৫. আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরীক্ষা কর্তৃপক্ষের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।
৬. নিরীক্ষা প্রতিবেদন সময়মতো প্রকাশ করা, যেখানে বিস্তারিত তথ্য ও প্রস্তাবনা থাকবে।
৭. প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ–সংক্রান্ত চুক্তির মূল তথ্য প্রকাশ করা।
৮. সরকারি ক্রয়ের তথ্য প্রকাশ করা।
প্রতিবেদনে আরও যা বলা হয়েছে
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আগের সরকার বাজেট অনলাইনে প্রকাশ করলেও, বছরের শেষ হিসাব প্রতিবেদন সময়মতো দেয়নি। যদিও বাজেটের তথ্য সাধারণত নির্ভরযোগ্য, এটি আন্তর্জাতিক মান অনুসারে ছিল না।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সরকারি ঋণের পরিমাণ প্রকাশ করা হলেও বাজেট নথিতে অনেক তথ্য অসম্পূর্ণ ছিল। বিশেষ করে, নির্বাহী বিভাগের ব্যয় আলাদা করে দেখানো হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বরাদ্দ ও আয় প্রকাশ করা হলেও রাজস্ব ও ব্যয়ের সম্পূর্ণ হিসাব পাওয়া যায়নি।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর মনে করে, সরকারি নিরীক্ষক সংস্থা আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী স্বতন্ত্র নয়। তবে তারা স্বীকার করেছে যে, অন্তর্বর্তী সরকার প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের প্রক্রিয়াকে উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ করেছে এবং আগের সরকারের নেওয়া সরাসরি ক্রয়পদ্ধতি স্থগিত করেছে।
প্রবাসীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ, আরব আমিরাত থেকে এলো অপ্রত্যাশিত খবর
বিভিন্ন দেশে ভিসা জটিলতার মধ্যে এবার সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) বাংলাদেশের জন্য পর্যটন ও কর্ম ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। সম্প্রতি দেশটির অভিবাসন বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এই অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আওতায় বাংলাদেশ ছাড়াও আরও আটটি দেশ রয়েছে।
বাংলাদেশসহ যে ৯টি দেশের নাগরিকদের জন্য এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে, সেগুলো হলো:
আফগানিস্তান,লিবিয়া,ইয়েমেন,সোমালিয়া,লেবানন,ক্যামেরুন,সুদান,উগান্ডা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। শুধু পর্যটন বা কর্ম ভিসাই নয়, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ইউএইতে প্রবেশ করতে ইচ্ছুক এই ৯ দেশের নাগরিকরাও নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকবেন। বিজ্ঞপ্তিতে নিরাপত্তার উদ্বেগ, ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং কোভিড-১৯-এর মতো মহামারীকে এই সিদ্ধান্তের প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে দেশটির সরকার এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো ব্যাখ্যা এখনো দেয়নি।
এইচ-১বি ভিসার ফি বছরে এক লাখ ডলার, মার্কিন প্রযুক্তি খাতে বড় ধাক্কা
এদিকে, অভিবাসনবিরোধী পদক্ষেপের ধারাবাহিকতায় এবার এইচ-১বি ভিসার ওপর নজর দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প প্রশাসন এই ভিসার বার্ষিক ফি ১,৫০০ ডলার থেকে এক লাফে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকার সমান।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি নিশ্চিতভাবেই ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির অংশ হিসেবে অভিবাসীদের আগমন নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
এইচ-১বি ভিসা কী ও কাদের ওপর প্রভাব পড়বে?
এইচ-১বি ভিসা হলো একটি বিশেষ কর্মসূচি, যার মাধ্যমে মার্কিন কোম্পানিগুলো অস্থায়ীভাবে বিদেশি দক্ষ কর্মীদের নিয়োগ করে। ২০০৪ সাল থেকে চালু এই কর্মসূচির আওতায় প্রতি বছর প্রায় ৮৫ হাজার বিদেশি কর্মী যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করার সুযোগ পান। প্রধানত বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং ব্যবসায় প্রশাসনের ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মীরা এই ভিসার সুবিধা পান। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অ্যামাজন, মাইক্রোসফট, মেটা, অ্যাপল এবং গুগলের মতো বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো এই ভিসা কর্মসূচির সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী। এই নতুন সিদ্ধান্তের কারণে এসব কোম্পানি এবং তাদের বিদেশি কর্মীদের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে।
পাঠকের মতামত:
- টেকসই উন্নয়নে নতুন জাতীয় বিদ্যুৎনীতির ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস
- এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা: মাশরাফি ও হাবিবুল বাশার সুমনের বিশ্লেষণ
- উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন নুরুল হক নুর
- অবশেষে কাটল জট: রিজার্ভ চুরির সেই ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিরছে দেশে!
- পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিতর্ক: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব কী বললেন?
- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশ, উৎপত্তিস্থল সিলেটে
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে না দাঁড়ালে অন্য শক্তি জায়গা নেবে : ফজলুর রহমান
- আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
- ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছি: প্রভা
- লাতিন আমেরিকায় নতুন বিক্ষোভ, এবার পেরুতে ফুঁসে উঠেছে জেন-জি
- সন্ধ্যা পর্যন্ত সাত অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
- সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদের ইন্তেকাল
- ট্রাম্প প্রশাসনের বড় সিদ্ধান্ত: এককালীন ফি নিয়ে আতঙ্কে বিদেশি কর্মীরা
- মিলিতাওয়ের দূরপাল্লার গোল, এমবাপ্পের নিখুঁত ফিনিশে রিয়ালের দাপট
- মৃত্যু কেন মুমিনের কাছে প্রিয়? হাদিসের আলোকে ব্যাখ্যা
- ইতিহাসের নতুন মোড়ে ব্রিটেন: আজ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি
- নীরব ঘাতক: যে ৫টি খাবার কিডনির ক্ষতি করছে
- জানেন কি? আজ স্ত্রী প্রশংসা দিবস, কেন এই দিনটি পালন করা হয়?
- সৌদি আরবে অবৈধ প্রবাসীদের বৈধ হওয়ার সুযোগ
- মহালয়া: দেবীপক্ষের শুরু, পূজার আনন্দ শুরু হলো আজ থেকে
- এশিয়া কাপ: চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান মহারণ আজ
- ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে এরদোগান: টানাপোড়েনপূর্ণ সম্পর্কের পর কেন এই বৈঠক?
- আফগানিস্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা’: ট্রাম্পের হুমকিতে নতুন করে উত্তেজনা
- নির্বাচনের আগে জোটের নতুন সমীকরণ: কোন পথে হাঁটছে বিএনপি-জামায়াত?
- জাতিসংঘ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস, সফরসঙ্গী চার রাজনীতিবিদ
- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর এখন ফাইনালের স্বপ্ন দেখতেই পারে বাংলাদেশ
- শানাকার তাণ্ডবে ১৬৮ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ল শ্রীলঙ্কা
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে মাত্র ৫টি সহজ উপায়ে
- হিজাব-নিকাব নিয়ে হেনস্তা বন্ধে পাবিপ্রবি প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ
- সুপার ফোরে বাংলাদেশের দারুণ শুরু, তাসকিন-মেহেদীর আঘাতে চাপে শ্রীলঙ্কা
- ভারত আক্রমণ করলে সৌদি আরব পাশে থাকবে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ইতিহাস নিয়ে ঢাকায় হচ্ছে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’
- চট্টগ্রাম বন্দরের শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা: কী প্রভাব পড়বে রপ্তানিকারকদের ওপর?
- এনআইডি সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা বেঁধে দিল ইসি
- মণিপুরে জাতিগত সংঘাতের পর কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর প্রথম হামলা
- ২৪ সিনেমাকে পেছনে ফেলে অস্কারের দৌড়ে ভারতের ‘হোমবাউন্ড’
- ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আবারও সংবাদ সম্মেলন বাতিল করল পাকিস্তান
- যে কারণে পুরুষের টেস্টোস্টেরন কমে: না জানলে বিপদ
- ‘নান্দো’ এবার সুপার টাইফুনে পরিণত হচ্ছে
- এটি দ্বিতীয় বিয়ে, আবদুল হান্নান মাসউদের আংটি বদল নিয়ে বিতর্ক
- কাজের চেয়ে কথায় পটু এই তারকা, পারফরম্যান্সের চেয়ে মন্তব্যে বেশি আলোচিত
- কলকাতায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের ইলিশ, তবুও ক্রেতাদের ভিড়
- বিএনপির নাম ব্যবহার করে যেন কেউ ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল না করে: তারেক রহমান
- স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ততার প্রমাণ দিতে গৃহবধূকে গরম তেলে হাত চুবাতে বাধ্য করা হলো
- মানুষের আস্থা জামায়াতের প্রতি, ডাকসু-জাকসু নির্বাচনেই তার প্রমাণ: মুজিবুর রহমান
- ট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে ১০ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে ধানের শীষকে উঁচিয়ে ধরতে হবে: এ্যানি
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে ইসরায়েলিদের পিটিশন
- বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারেনি, যারা চেয়েছিল তারাই পালিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস: উত্থান, পতন ও সভ্যতা–বিজ্ঞানে অবদান
- গ্রেফতার বিএনপি নেতা হাজতে সিগারেট–ফোনে ব্যস্ত, ফাঁস হলো ছবি
- আফগানিস্তানে নারী লেখকদের বই নিষিদ্ধ করল তালেবান
- বরিশালে ১৭ বিয়ে কাণ্ড: বন কর্মকর্তা কবির হোসেন বরখাস্ত
- আদালত চত্বরে ব্যারিস্টার সুমনের বারবার উচ্চারণ: ‘ভালো থাকুক বাংলাদেশ’
- ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের আগে ইসি’র নতুন সীমানা, ভোটারদের উদ্বেগ বহাল
- নেপালের গণঅভ্যুত্থান থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা: বৈধতার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আগামীর চ্যালেঞ্জ
- তারেক জিয়ার কেন দেশে ফেরা কেন জরুরি?
- ভদ্রতার নিয়ম ভাঙল ভারত, ক্ষুব্ধ পাকিস্তান
- বলিউডের গ্ল্যামার থেকে ব্যক্তিগত সংগ্রামের গল্প: জিনাত আমানের জীবন ও ভালোবাসা
- ডিএসই ব্লক মার্কেট বিশ্লেষণ
- “অপরাধী যে বাহিনীরই হোক, বিচারের আওতায় আনতে হবে”
- যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে ভারতীয় প্রৌঢ় খুন: অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা ট্রাম্পের
- ১৭ সেপ্টেম্বর লেনদেনে উত্থান যে ১০ টি শেয়ারে