বাংলাদেশি ওষুধশিল্পের রেনাটার মাইলফলক

দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রেনাটা লিমিটেড যুক্তরাজ্যের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের Hydrocortisone 5 mg Tablets উন্মোচন করেছে। কোম্পানির আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অ্যাড্রিনাল কর্টেক্সের স্বল্পতা বা Adrenocortical insufficiency–এ আক্রান্ত রোগীদের জন্য অপরিহার্য এই কর্টিকোস্টেরয়েড এখন থেকে যুক্তরাজ্যের চিকিৎসকদের প্রেসক্রিপশনে নতুন মাত্রার সুনির্দিষ্ট ডোজিং সুবিধা দেবে। ৫ মি.গ্রা ডোজটি রোগীর শারীরবৃত্তিক কর্টিসল চাহিদা আরও নিখুঁতভাবে ম্যানেজ করার সুযোগ তৈরি করবে, ফলে চিকিৎসকেরা রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ডোজ আরও কার্যকরভাবে টাইট্রেট করতে পারবেন।
রেনাটার এই পণ্যটি উৎপাদিত হয়েছে ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত কোম্পানির UK MHRA-approved এবং EU GMP-certified potent facility–তে, যা আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে বৈশ্বিক নিয়ন্ত্রিত বাজারে ওষুধ সরবরাহের ক্ষেত্রে রেনাটার সক্ষমতাকে আরও একবার প্রমাণ করে। রেনাটার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান Renata (UK) Limited–এর ব্র্যান্ডিংয়ের অধীনে দেশটির বাজারে পণ্যটি বাণিজ্যিকভাবে বিতরণ করা হবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, যুক্তরাজ্যে Hydrocortisone 5 mg শক্তির ট্যাবলেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রেনাটা এখন অন্যতম। এই শক্তির ঘাটতি এবং উচ্চমানের কর্টিকোস্টেরয়েডের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রেনাটার বাজারে প্রবেশ চিকিৎসা–বাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে শুধু রোগীদের চিকিৎসায় নতুন বিকল্প তৈরি হলো না, বরং রেনাটার আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ কৌশলে আরও দৃঢ়তা যোগ হলো।
-রাফসান
ডিএসইতে একযোগে এনএভি প্রকাশ, কোন ফান্ড কোথায় দাঁড়াল
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত একাধিক ক্লোজড এন্ড মিউচুয়াল ফান্ড ২৩ নভেম্বর ২০২৫ সমাপ্ত দিনে ইউনিটপ্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু বা এনএভি হালনাগাদ করেছে। একদিনের লেনদেন শেষে প্রকাশিত এসব তথ্যে দেখা যায়, অধিকাংশ ফান্ডই বর্তমান বাজারদরে ইউনিটপ্রতি এনএভি হিসেবে মূলদাম দশ টাকার নিচে লেনদেনমূল্য প্রতিফলিত করছে, তবে কিছু ফান্ড এখনও প্রিমিয়ামে আছে এবং বেশ কিছু ফান্ডের মোট সম্পদের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য মাত্রায় রয়েছে। সব তথ্য ২৪ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে।
প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, এনসিসি ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, এলআর গ্লোবাল নামের ফান্ডসহ বেসরকারি ব্যাংক ও লিজিং সংশ্লিষ্ট একাধিক ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে আট থেকে নয় টাকার ঘরে অবস্থান করছে, যদিও কস্ট প্রাইস বা ক্রয়মূল্যভিত্তিক এনএভি এখনো দশ টাকার ওপরে। উদাহরণ হিসেবে এনসিসিবিএলএমএফ ওয়ান ফান্ডটি বাজারদরে ইউনিটপ্রতি এনএভি দেখিয়েছে নয় টাকা আট পয়সা, অথচ কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে এই এনএভি এগারো টাকা আট পয়সা। এই ফান্ডের মোট নিট সম্পদের পরিমাণ প্রায় আটানব্বই কোটি টাকারও বেশি বাজারদরে এবং কস্ট প্রাইস অনুসারে প্রায় একশ বিশ কোটি টাকার অধিক। এলআর গ্লোবাল মিউচুয়াল ফান্ডটির ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা স্পষ্ট, যেখানে বাজারদরে ইউনিটপ্রতি এনএভি আট টাকা তেতাল্লিশ পয়সা হলেও কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে তা দশ টাকা নিরানব্বই পয়সা এবং মোট নিট সম্পদ দুইশো বাষট্টি কোটি টাকারও বেশি।
বাজারে কার্যকর বেশ কিছু ফান্ডের আকার মোট সম্পদের দিক থেকে বড় হলেও ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে মুখমূল্য দশ টাকার অনেক নিচে আছে। যেমন ট্রাস্ট ব্যাংক নামের ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে দেখিয়েছে ছয় টাকা একচল্লিশ পয়সা, যেখানে কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে এনএভি এগারো টাকা তেতাল্লিশ পয়সা এবং মোট নিট সম্পদের পরিমাণ বাজারদরে একশ চুরানব্বই কোটি টাকার বেশি, কস্ট প্রাইসে প্রায় তিনশ ছেচল্লিশ কোটি টাকারও ওপরে।
পপুলার ওয়ান, পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ইবিএল এনআরবি এমএফ ও এফবিএফআইএফ ফান্ডগুলোও একই ধরনের চিত্র তুলে ধরেছে, যেখানে বাজারদরে প্রতি ইউনিট এনএভি ছয় থেকে সাত টাকার ঘরে, কিন্তু কস্ট প্রাইসভিত্তিক এনএভি এগারো টাকার বেশি। বিশেষ করে এফবিএফআইএফ ফান্ডটির মোট নিট সম্পদ বাজারদরে পাঁচশ ছেচল্লিশ কোটি টাকারও বেশি, আর কস্ট প্রাইসে তা আটশ বিরাশিটি কোটি টাকার উপরে, যা ফান্ডটির বড় আকার ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের চাপকে ইঙ্গিত করে।
ডিএসইতে তালিকাভুক্ত বেশ কয়েকটি ফান্ডের ক্ষেত্রে বাজারদরের এনএভি মুখমূল্য দশ টাকার তুলনায় উল্লেখযোগ্য ডিসকাউন্টে অবস্থান করছে। যেমন ফার্স্ট জনতা মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে পাঁচ টাকা সাতানব্বই পয়সা, অথচ কস্ট প্রাইসে তা এগারো টাকা চুয়াল্লিশ পয়সা এবং মোট নিট সম্পদ বাজারদরে প্রায় একশ তিয়াত্তর কোটি টাকারও বেশি।
আইসিবি এগ্রাণী ওয়ান, আইসিবি সোনালী ওয়ান, আইসিবি থার্ড এনআরবি, প্রাইম আইসিবি ফান্ড, আইসিবিএএমসিএল সেকেন্ড ফান্ড ও পিএফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডসহ বেশ কয়েকটি ফান্ডে কস্ট প্রাইসের তুলনায় বাজারদরে ইউনিটপ্রতি এনএভি উল্লেখযোগ্যভাবে কম, যা দীর্ঘমেয়াদে মূলধনী ক্ষতির চাপকে পরিসংখ্যানের মাধ্যমে স্পষ্ট করে। বিনিয়োগ বিশ্লেষণের দৃষ্টিতে এটি ডিসকাউন্টেড ফান্ড পরিস্থিতি তুলে ধরে, যদিও পৃথক ফান্ডের বিনিয়োগ কৌশল ও ডিভিডেন্ড ইতিহাস বিবেচনায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন।
অন্যদিকে, কিছু ফান্ড এখনও তুলনামূলক ভালো অবস্থানে আছে। ক্যাপিটেক জিবি ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে দেখানো হয়েছে নয় টাকা ঊননব্বই পয়সা, যা মুখমূল্যের খুব কাছাকাছি এবং কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে এই এনএভি দশ টাকা ছিয়াশি পয়সা। রিলায়েন্স ওয়ান ফান্ডের ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে দশ টাকা আটচল্লিশ পয়সা, অর্থাৎ এটি মুখমূল্য দশ টাকার ওপরে অবস্থান করছে, কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে এগারো টাকা ছয় পয়সা।
সব ফান্ডের মধ্যে গ্রামীণ সেকেন্ড ফান্ডের পরিসংখ্যান সবচেয়ে নজরকাড়া, কারণ এটির ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে পনেরো টাকা পঁয়তাল্লিশ পয়সা, যা শুধু মুখমূল্যেরই অনেক ওপরে নয়, বরং কস্ট প্রাইসভিত্তিক এনএভি দশ টাকা সাঁইত্রিশ পয়সারও ওপরে বাজারমূল্যে উল্লেখযোগ্য প্রিমিয়াম প্রতিফলিত করছে। এই ফান্ডের মোট নিট সম্পদের পরিমাণ বাজারদরে দুইশো একাশি কোটি টাকারও বেশি, কস্ট প্রাইসে প্রায় একশ উননব্বই কোটি টাকার কাছাকাছি।
এছাড়া এসইএমএল লার্জ ক্যাপ, এসইএমএল ফার্স্ট বি এস এল, এসইএমএল আইবিবিএল এসএফ ফান্ডগুলোর ইউনিটপ্রতি এনএভি বাজারদরে নয় থেকে দশ টাকার ঘরে অবস্থান করছে, যা তুলনামূলকভাবে শক্ত অবস্থান নির্দেশ করে। তদুপরি গ্রিন ডেল্টা, ডিবিএইচ, ভিক্টোরি কিংবা ক্যাপিএম আইবিবিএল, ক্যাপিএম বিডিবিএল ফান্ডের ক্ষেত্রেও দেখা যায়, আর্থিক খাতভিত্তিক এই ফান্ডগুলোর নিট সম্পদের আকার মাঝারি হলেও বাজারদরে ডিসকাউন্ট অব্যাহত আছে, আর কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে ইউনিটপ্রতি এনএভি দশ টাকার ওপরে অবস্থান করছে।
সব ফান্ডের ক্ষেত্রেই উল্লেখ আছে যে এনএভি নির্ণীত হয়েছে নির্ধারিত তারিখের শেষে সব সম্পদ ও দায় বিবেচনার ভিত্তিতে। প্রতিটি ফান্ডের মুখমূল্য দশ টাকা হওয়া সত্ত্বেও বাজারদরের এনএভি অধিকাংশ ক্ষেত্রে মুখমূল্যের নিচে এবং কস্ট প্রাইসের ভিত্তিতে এনএভি প্রায় সব ক্ষেত্রেই দশ টাকার ওপরে, যা দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিতে মূলধনী ক্ষতির চাপ, বাজারদরের দুর্বলতা এবং ফান্ড ম্যানেজারদের বিনিয়োগ সময়ের মূল্য পরিবর্তনের প্রভাবকে একসঙ্গে ইঙ্গিত করে।
বিনিয়োগকারীদের জন্য এই তথ্যগুলো ফান্ড বাছাই, পোর্টফোলিও পুনর্গঠন এবং ঝুঁকি মূল্যায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স হিসেবে কাজ করতে পারে, যদিও স্বতন্ত্র বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্বীয় আর্থিক পরামর্শকের মতামত নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
-রফিক
২৩ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
রবিবার (২৩ নভেম্বর) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (DSE) লেনদেন শেষে ইতিবাচক প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। বাজারের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দরের উত্থান। দিনশেষে মোট ২৫০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। এর বিপরীতে দর কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির।
মোট ৩৮১টি ইস্যুর মধ্যে এই লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে। ক্যাটাগরিভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায় 'A' ক্যাটাগরিতে ১৩৫টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৪৪টির। 'B' ক্যাটাগরিতে ৫৬টি ইস্যু এগিয়েছে এবং কমেছে ১৭টি। 'Z' ক্যাটাগরিতেও ৫৮টি কোম্পানির দর বাড়লেও পতন হয়েছে ২৩টির। তবে মিউচুয়াল ফান্ড (MF) খাতে চিত্রটি ছিল কিছুটা ভিন্ন। এই খাতে মাত্র ৫টি ফান্ডের দর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ১৩টির দর কমেছে। বাকি ১৭টি ফান্ডের দর ছিল অপরিবর্তিত।
এদিন বাজারে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩,৮৫৯.২৭ মিলিয়ন টাকা (প্রায় ৩৮৬ কোটি টাকা)। মোট ১,৪৫,৭৩৩টি ট্রেডের মাধ্যমে ১৩ কোটি ১৮ লক্ষ ৬৮ হাজার ৯৪টি শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে।
ব্লক মার্কেটে লেনদেন ১৯২ মিলিয়ন
মূল বাজারের পাশাপাশি ব্লক মার্কেটেও আজ লেনদেন হয়েছে। মোট ১৭টি স্ক্রিপের লেনদেনে ১৯২.৬৯৬ মিলিয়ন টাকার (প্রায় ১৯ কোটি ২৭ লক্ষ টাকা) শেয়ার হাতবদল হয়।
ব্লক মার্কেটে লেনদেনের শীর্ষে ছিল SQURPHARMA যার একাই ১২০.৬০০ মিলিয়ন টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা FINEFOODS ২০.২৮৯ মিলিয়ন এবং তৃতীয় স্থানে SIMTEX ১৪.০০৫ মিলিয়ন টাকার লেনদেন করেছে। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য লেনদেনের মধ্যে NFML ৭.৩১৫ মিলিয়ন এবং CITYGENINS ৬.২৩২ মিলিয়ন টাকার লেনদেন সম্পন্ন করে।
দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মোট বাজার মূলধন (Total Market Capitalisation) দাঁড়িয়েছে ৬,৮৪৩,৯১২.৫৯ মিলিয়ন টাকায়।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে প্রদত্ত তথ্য কেবল শিক্ষামূলক ও বাজার বিশ্লেষণের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। বিনিয়োগের আগে অবশ্যই যোগ্য পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
/আশিক
২৩ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
রবিবার (২৩ নভেম্বর) শেয়ারবাজারের লেনদেনে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারের দামে বড় ধরনের পতন লক্ষ্য করা গেছে। দুটি ভিন্ন মানদণ্ডে এই দরপতন পরিমাপ করা হয়েছে। গতকালের সমাপনী মূল্যের (YCP) তুলনায় আজকের সমাপনী মূল্যে (CloseP) সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে EPGL। অন্যদিকে দিনের লেনদেনের উদ্বোধনী মূল্যের (Open) তুলনায় সর্বশেষ মূল্যে (LTP) সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে PRIMETEX।
Close Price vs YCP
গতকালকের সমাপনী মূল্যের (YCP) সাথে আজকের সমাপনী মূল্যের (CloseP) শতাংশ পরিবর্তন বিবেচনায় দরপতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে EPGL। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৭ দশমিক ৯৫৪৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এটির YCP ছিল ১৭ টাকা ৬ পয়সা যা আজ লেনদেন শেষে ১৬ টাকা ২ পয়সায় দাঁড়িয়েছে।
এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে MEGHNACEM যার দর কমেছে ৫ দশমিক ১৭২৪ শতাংশ। ৫ দশমিক ০৮৪৭ শতাংশ দর হারিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে RSRMSTEEL।
শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো ANLIMAYARN (-৪.৭৬১৯ শতাংশ), HWAWELLTEX (-৪.৭১৭ শতাংশ), MIDASFIN (-৪.২৫৫৩ শতাংশ), ARAMITCEM (-৪.১৬৬৭ শতাংশ), EBLNRBMF (-৪.১৬৬৭ শতাংশ), 1JANATAMF (-৪ শতাংশ) এবং TRUSTB1MF (-৪ শতাংশ)।
Opening Price vs LTP (Intra-day)
দিনের লেনদেনের মধ্যে অর্থাৎ উদ্বোধনী মূল্যের (Open) তুলনায় সর্বশেষ লেনদেন মূল্যের (LTP) ডেভিয়েশন বা পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে PRIMETEX। কোম্পানিটির শেয়ার দর দিনের মধ্যেই ১০ দশমিক ৭৬৯২ শতাংশ হ্রাস পায়। এটির লেনদেন শুরু হয়েছিল ১৩ টাকা দিয়ে এবং সর্বশেষ LTP দাঁড়ায় ১১ টাকা ৬ পয়সায়।
এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে LRGLOBMF1 যার ডেভিয়েশন মাইনাস ৬ দশমিক ৮৯৬৬ শতাংশ। METROSPIN মাইনাস ৫ দশমিক ৩৭৬৩ শতাংশ ডেভিয়েশন নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো DBH1STMF (-৫.১৭২৪ শতাংশ), RSRMSTEEL (-৫.১৭২৪ শতাংশ), HFL (-৫.০৮৪৭ শতাংশ), PROGRESLIF (-৪.৭৮২৬ শতাংশ), EASTRNLUB (-৪.৭১০৮ শতাংশ), GSPFINANCE (-৪.৫৪৫৫ শতাংশ) এবং ISLAMICFIN (-৪.০৫৪১ শতাংশ)।
পর্যালোচনা করে দেখা যায় RSRMSTEEL কোম্পানিটি উভয় তালিকাতেই দরপতনের শীর্ষ দশে স্থান পেয়েছে। এটি নির্দেশ করে যে এই কোম্পানিটি শুধু গতকালের তুলনায়ই নয় বরং আজকের দিনের লেনদেনের শুরুতেও বিক্রয় চাপের মুখে ছিল।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে প্রদত্ত তথ্য কেবল শিক্ষামূলক ও বাজার বিশ্লেষণের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। বিনিয়োগের আগে অবশ্যই যোগ্য পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
/আশিক
২৩ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
রবিবার (২৩ নভেম্বর) শেয়ারবাজারের লেনদেনে মূল্যবৃদ্ধির ক্ষেত্রে দুটি ভিন্ন মানদণ্ডে দুটি কোম্পানি শীর্ষস্থান দখল করেছে। গতকালের সমাপনী মূল্যের (YCP) তুলনায় আজকের সমাপনী মূল্যে (CloseP) সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পেয়েছে SUNLIFEINS। অন্যদিকে দিনের লেনদেনের উদ্বোধনী মূল্যের (Open) তুলনায় সর্বশেষ মূল্যে (LTP) সবচেয়ে বেশি চমক দেখিয়েছে HAKKANIPUL।
Close Price vs YCP
গতকালকের সমাপনী মূল্যের (YCP) সাথে আজকের সমাপনী মূল্যের (CloseP) শতাংশ পরিবর্তন বিবেচনায় শীর্ষ দশ গেইনারের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করেছে SUNLIFEINS। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ৯৫৭৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল এর YCP ছিল ৪৭ টাকা ২ পয়সা যা আজ লেনদেন শেষে ৫১ টাকা ৯ পয়সায় দাঁড়িয়েছে।
এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে INTECH যার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৯৫৬৭ শতাংশ। ৯ দশমিক ৫৫৪১ শতাংশ দর বৃদ্ধি পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ALARABANK।
শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো ABBANK (৯.০৯০৯ শতাংশ), PRAGATILIF (৮.৮৪৮৩ শতাংশ), IFIC (৮.৬৯৫৭ শতাংশ), NRBBANK (৮.৪৭৪৬ শতাংশ), DOREENPWR (৮.৩০৪৫ শতাংশ), RUNNERAUTO (৭.২৮১৬ শতাংশ) এবং SALVOCHEM (৭.০১৭৫ শতাংশ)।
Opening Price vs LTP (Intra-day)
দিনের লেনদেনের মধ্যে অর্থাৎ উদ্বোধনী মূল্যের (Open) তুলনায় সর্বশেষ লেনদেন মূল্যের (LTP) ডেভিয়েশন বা পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল HAKKANIPUL। কোম্পানিটির শেয়ার দর দিনের মধ্যেই ১৫ দশমিক ৫৬৬৮ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এটির লেনদেন শুরু হয়েছিল ৫৯ টাকা ১ পয়সা দিয়ে এবং সর্বশেষ LTP দাঁড়ায় ৬৮ টাকা ৩ পয়সায়।
এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে SINOBANGLA যার ডেভিয়েশন ১৩ দশমিক ৩৩৩৩ শতাংশ। WATACHEM ১১ দশমিক ১৭৪২ শতাংশ ডেভিয়েশন নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো ALARABANK (১০.৯৬৭৭ শতাংশ), PRAGATILIF (১০.২৮১৭ শতাংশ), DOREENPWR (১০.০৬৯৪ শতাংশ), RUNNERAUTO (৯.৯৫0২ শতাংশ), INTECH (৯.৪৮২৮ শতাংশ), ABBANK (৯.০৯০৯ শতাংশ) এবং EASTERNINS (৯.০৬৯৮ শতাংশ)।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় INTECH, ALARABANK, ABBANK, PRAGATILIF, DOREENPWR এবং RUNNERAUTO এই ছয়টি কোম্পানি উভয় তালিকাতেই শীর্ষ দশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে যা আজ সারাদিন কোম্পানিগুলোর শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের শক্তিশালী আগ্রহের প্রমাণ দেয়।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে প্রদত্ত তথ্য কেবল শিক্ষামূলক ও বাজার বিশ্লেষণের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়েছে। বিনিয়োগের আগে অবশ্যই যোগ্য পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
/আশিক
সিএসই তে মিউচুয়াল ফান্ড বাজারে ধাক্কা
দেশের মিউচুয়াল ফান্ড বাজারে ২০ নভেম্বর ২০২৫ তারিখের লেনদেন শেষে একাধিক ফান্ডের নেট অ্যাসেট ভ্যালু (NAV) হালনাগাদ করেছে ট্রাস্টি ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। বাজারের অস্থিরতা, ইকুইটি দামের ওঠানামা এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক চাপের প্রেক্ষাপটে অধিকাংশ ফান্ডের বর্তমান বাজারমূল্যভিত্তিক এনএভি কস্ট প্রাইসের তুলনায় কম দেখা গেছে। নিচে ফান্ডভিত্তিক মূল আর্থিক চিত্র তুলে ধরা হলো।
১জনতা ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড (1JANATAMF)
ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি NAV ঘোষণা করেছে ৫.৯৯ টাকা (মার্কেট প্রাইস) এবং ১১.৪৪ টাকা (কস্ট প্রাইস)। মোট নিট সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১,৭৩৭.৮৬ কোটি টাকা (মার্কেট) এবং ৩,৩১৫.৫৬ কোটি টাকা (কস্ট), যা বড় আকারের ফান্ড হিসেবে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।
SEMLFBSLGF
ইউনিটপ্রতি NAV হয়েছে ৯.২৬ টাকা (মার্কেট) এবং ১১.২৩ টাকা (কস্ট)। মোট নিট সম্পদ ৬৭.৫৬ কোটি টাকা (মার্কেট) এবং ৮১.৯২ কোটি টাকা (কস্ট)।
SEMLIBBLSF
মার্কেটভিত্তিক NAV হয়েছে ৯.৫৭ টাকা, কস্ট প্রাইস NAV ১১.৭২ টাকা। মোট সম্পদ যথাক্রমে ৯৫.৭৪ কোটি ও ১১৭.২২ কোটি টাকা।
SEMLLECMF
ফান্ডটি NAV ঘোষণা করেছে ৯.৭১ টাকা (মার্কেট) এবং ১১.৭১ টাকা (কস্ট)। মোট নিট সম্পদ ৪৮.৫২ কোটি ও ৫৮.৫৩ কোটি টাকা।
VAMLBDMF1
মার্কেটভিত্তিক NAV ৮.৭৫ টাকা, কস্ট প্রাইস NAV ১০.০১ টাকা। মোট সম্পদ ৯১২.৬৭ কোটি ও ১,০৪৪.১৪ কোটি টাকা।
VAMLRBBF
মার্কেট NAV ৮.৫০ টাকা, কস্ট NAV ১১.৪৮ টাকা। মোট নিট সম্পদ ১,৩৪৯.৯৬ কোটি ও ১,৮২৩.১৩ কোটি টাকা।
CAPMIBBLMF
ইউনিটপ্রতি NAV ৭.৬৭ টাকা (মার্কেট) এবং ১১.৩৭ টাকা (কস্ট)। মোট সম্পদ ৫১২.৮৫ কোটি ও ৭৬০.২৯ কোটি টাকা।
CAPMBDBLMF
মার্কেট NAV ৭.৯৬ টাকা, কস্ট NAV ১০.৮৯ টাকা। মোট সম্পদ ৩৯৮.৯৫ কোটি ও ৫৪৫.৭৫ কোটি টাকা।
NCCBLMF1
মার্কেট NAV ৯.০৫ টাকা, কস্ট NAV ১১.০৮ টাকা। মোট সম্পদ ৯৮২.৪৩ কোটি ও ১,২০২.১৬ কোটি টাকা।
LRGLOBMF1
মার্কেটভিত্তিক NAV ৮.৪২ টাকা, কস্ট NAV ১০.৯৯ টাকা। মোট সম্পদ ২,৬১৯.১৭ কোটি ও ৩,৪১৮.৬৯ কোটি টাকা, যা বড় সাইজের ফান্ড হিসেবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
MBL1STMF
মার্কেট NAV ৮.৩৯ টাকা, কস্ট NAV ১১.০৯ টাকা। সম্পদ ৮৩৯.৪৬ কোটি ও ১,১০৮.৫১ কোটি টাকা।
AIBL1STIMF
ইউনিট প্রতি NAV হয়েছে ৮.৮২ টাকা (মার্কেট) এবং ১১.২৬ টাকা (কস্ট)। মোট সম্পদ ৮৮২.০৫ কোটি ও ১,১২৬.২১ কোটি টাকা।
GREENDELMF
NAV হয়েছে ৮.৬২ টাকা (মার্কেট) এবং ১১.১০ টাকা (কস্ট)। মোট সম্পদ ১,২৯৩.৬১ কোটি ও ১,৬৬৫.১২ কোটি টাকা।
DBH1STMF
মার্কেটভিত্তিক NAV ৮.৩৩ টাকা, কস্ট NAV ১০.৯৪ টাকা। মোট সম্পদ ১,০০০.১২ কোটি ও ১,৩১২.৯৬ কোটি টাকা।
CAPITECGBF
NAV হয়েছে ৯.৮৪ টাকা (মার্কেট) এবং ১০.৮৩ টাকা (কস্ট), যেখানে মোট সম্পদ ১,৫৩১.৪৬ কোটি ও ১,৬৮৫.৪৫ কোটি টাকা।
RELIANCE1
ইউনিটপ্রতি NAV ১০.৪২ টাকা (মার্কেট) এবং ১১.০৬ টাকা (কস্ট)। মোট সম্পদ ৬৩০.৩৪ কোটি ও ৬৬৯.৩৬ কোটি টাকা।
GRAMEENS2
উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ NAV নিয়ে শীর্ষে মার্কেট NAV ১৫.৩৯ টাকা, কস্ট NAV ১০.৩৬ টাকা। মোট সম্পদ ২,৮০৬.৫৩ কোটি ও ১,৮৮৯.১৩ কোটি টাকা, যা বাজারে শক্ত অবস্থান নির্দেশ করে।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, অধিকাংশ ফান্ডের NAV বাজারমূল্যভিত্তিক কমে গেলেও কস্ট প্রাইস NAV তুলনামূলক স্থিতিশীল রয়েছে। এটি বাজারে তারল্য সংকট, মূল্য সংশোধন এবং বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন প্রত্যাশায় ধীরগতির প্রতিফলন।
-শরিফুল
ইস্টার্ন পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
ইস্টার্ন পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (EPGL) ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই–সেপ্টেম্বর ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফলাফলে কোম্পানির আয়, লাভজনকতা এবং নিট সম্পদমূল্যে (NAVPS) উল্লেখযোগ্য চাপ দেখা গেছে। EPS আরও নেতিবাচক হয়েছে, NAV কমেছে এবং কোম্পানির রিটেইনড আর্নিংস সাময়িকভাবে নেতিবাচক অবস্থায় চলে গেছে। তবে ইতিবাচক দিক হিসেবে নগদ প্রবাহ (NOCFPS) আগের বছরের তুলনায় উন্নত হয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পুনর্গঠিত দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন পাওয়ায় ভবিষ্যতে আর্থিক স্থিতিশীলতা ফেরানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানির EPS দাঁড়িয়েছে –৩.০৮ টাকা, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে EPS ছিল –১.৮৫ টাকা। অর্থাৎ কোম্পানির লোকসান আরও বেড়েছে। কোম্পানি জানায়, চলতি প্রান্তিকে উচ্চতর ফাইন্যান্স খরচ, সুদের হারের বৃদ্ধি এবং পূর্ববর্তী বছরের ঋণজনিত দায়বদ্ধতা বেড়ে যাওয়ায় এই লোকসান বৃদ্ধি পেয়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে আয় কমে যাওয়ায় এই চাপ আরও তীব্র হয়েছে।
অন্যদিকে, নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো পার শেয়ার (NOCFPS) দাঁড়িয়েছে ০.৪৮ টাকা, যা গত বছরের ০.২২ টাকার তুলনায় বেশি। অর্থাৎ অপারেশনাল নগদ প্রবাহ উন্নতি করেছে, যা কোম্পানির কার্যক্রমগত দক্ষতারই ইঙ্গিত। রাজস্ব কমলেও কার্যকর সংগ্রহ এবং নগদ ব্যবস্থাপনায় কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে।
কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু (NAVPS)–এ বড় পতন দেখা গেছে। রিভ্যালুয়েশনের সঙ্গে NAVPS ৩০ জুন ২০২৫-এর ৩২.৮৬ টাকা থেকে কমে ২৯.৮৬ টাকা হয়েছে। রিভ্যালুয়েশন ছাড়া NAVPS আরও কম, ২১.১৬ টাকা থেকে নেমে ১৮.১৬ টাকা হয়েছে। অর্থাৎ শিল্প–ব্যাপী আয় হ্রাস, উচ্চ ঋণ ব্যয় এবং দীর্ঘমেয়াদি দায় কোম্পানির নিট সম্পদমূল্যে সরাসরি প্রভাব ফেলেছে।
EPGL জানায়, শিল্পখাত জুড়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার ব্যবহার কমে যাওয়ায় আয়ের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে, যা কোম্পানির লাভজনকতাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে। ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে, কিন্তু আয় সেই অনুপাতে বাড়েনি। ফলে রিটেইনড আর্নিংস সাময়িকভাবে নেতিবাচক হয়েছে।
-রাফসান
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের ব্যতিক্রমী ডিভিডেন্ড ঘোষণা
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস ব্লেন্ডার্স লিমিটেড (EASTRNLUB) ২০২৪–২৫ অর্থবছরের জন্য উল্লেখযোগ্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০২৫ শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য ৮০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড এবং ৫০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। বাংলাদেশে তালিকাভুক্ত লুব্রিক্যান্ট উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে এটি চলতি বছরে অন্যতম বৃহৎ ডিভিডেন্ড প্রস্তাব হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বার্ষিক সাধারণ সভা (AGM) অনুষ্ঠিত হবে ৩১ জানুয়ারি ২০২৬, সকাল ১১:০০ টায়, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। কোম্পানির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ ডিসেম্বর ২০২৫।
কোম্পানি জানিয়েছে, প্রস্তাবিত স্টক ডিভিডেন্ড সম্পূর্ণভাবে রিটেইনড আর্নিংস থেকে নেওয়া হবে এবং এটি মূলত কোম্পানির কার্যক্রমে বিনিয়োগ—বিশেষত ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বৃদ্ধি—নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। পাশাপাশি বোর্ড স্পষ্ট করেছে যে ডিভিডেন্ড ক্যাপিটাল রিজার্ভ, রিভ্যালুয়েশন রিজার্ভ, অবাস্তবায়িত লাভ বা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পূর্ববর্তী মুনাফা থেকে সুপারিশ করা হয়নি। এছাড়া ডিভিডেন্ড ঘোষণার ফলে কোম্পানির পোস্ট–ডিভিডেন্ড রিটেইনড আর্নিংস নেতিবাচক হবে না, অর্থাৎ কোম্পানির আর্থিক ভিত্তি স্থিতিশীল থাকবে।
আর্থিক পারফরম্যান্সে দেখা গেছে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরে EASTRNLUB-এর শেয়ারপ্রতি আয় (EPS) দাঁড়িয়েছে ৪৩.১৮ টাকা, যা আগের বছরের পুনঃসমন্বিত (restated) EPS ২২.৫৬ টাকার তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। কোম্পানির নেট অ্যাসেট ভ্যালু (NAV)–ও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে ২০৯.৩৫ টাকা হয়েছে, যা আগের বছরের ১৭৩.৪৪ টাকা থেকে দৃশ্যমান উন্নতি নির্দেশ করে।
তবে অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোতে (NOCFPS) বড় ধরনের পতন দেখা গেছে। ২০২৫ সালে NOCFPS দাঁড়িয়েছে নেতিবাচক (৬৭.৮৩) টাকা, যেখানে আগের বছর তা ছিল ৫.৬৩ টাকা। বিশ্লেষকদের মতে, ইনভেন্টরি বৃদ্ধি, কাঁচামালের দাম পরিবর্তন এবং পাওনা সংগ্রহে ধীরগতির কারণে এই নেতিবাচক ক্যাশ ফ্লো তৈরি হতে পারে। যদিও লাভ ও সম্পদমান বেড়েছে, নগদ প্রবাহের এই নাটকীয় পরিবর্তন বিনিয়োগকারীদের জন্য সতর্ক সংকেত বহন করে।
কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ বলেছে, স্টক ডিভিডেন্ডের অংশটি কার্যকরভাবে ব্যবসা সম্প্রসারণে ব্যবহৃত হবে এবং এটি কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা ও উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। ডিভিডেন্ড ঘোষণার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কোম্পানি জানিয়েছে কোনো ধরনের পেইড–আপ ক্যাপিটাল কমানো, রিভ্যালুয়েশন রিজার্ভ ব্যবহার অথবা অবাস্তবায়িত লাভের ওপর ভিত্তি করে ডিভিডেন্ড দেওয়া হয়নি।
-শরিফুল
ফু-ওয়াং সিরামিকের Q1 ফলাফলে চাপের প্রতিফলন
ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (FUWANGCER) ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই–সেপ্টেম্বর ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, বিক্রি ও টার্নওভার কমে যাওয়ায় কোম্পানির আয় ও অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো উভয় ক্ষেত্রেই পতন ঘটেছে। যদিও নেট অ্যাসেট ভ্যালু (NAV) সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে, সামগ্রিকভাবে Q1 ফলাফল কোম্পানির জন্য একটি “দুর্বল সূচনা” ইঙ্গিত করছে।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (EPS) দাঁড়িয়েছে ০.০৩ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ০.০৭ টাকা। অর্থাৎ EPS অর্ধেকেরও বেশি হ্রাস পেয়েছে। ফু-ওয়াং সিরামিক জানায়, মূলত বিক্রি কমে যাওয়াই আয় হ্রাসের প্রধান কারণ। দেশীয় বাজারে সিরামিক পণ্যের চাহিদা কমে যাওয়া, আমদানি-নির্ভর কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি এবং নির্মাণ খাতে মন্দার প্রভাব কোম্পানির বিক্রিতে নেতিবাচক ছাপ ফেলেছে।
অন্যদিকে অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোতেও বড় ধাক্কা লেগেছে। কোম্পানির NOCFPS (Net Operating Cash Flow Per Share) এই প্রান্তিকে হয়েছে মাত্র ০.১২ টাকা, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে তা ছিল ০.৪৪ টাকা। অর্থাৎ কোম্পানির নগদ প্রবাহ প্রায় তিনগুণ কমে গেছে। সম্ভাব্য কারণ হিসেবে ধীর বিক্রি, ইনভেন্টরি বেড়ে যাওয়া এবং পাওনা আদায়ে ধীরগতিকে দায়ী করা হচ্ছে।
তবে কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে। কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু (NAV) সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে ১২.০৩ টাকা হয়েছে, যা ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে ছিল ১২.০০ টাকা। যদিও বৃদ্ধি খুবই কম, তবুও কোম্পানির সম্পদভিত্তি স্থিতিশীল আছে বলে এটি ইঙ্গিত দেয়।
-শরিফুল
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের EPS তিনগুণ বৃদ্ধি
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস ব্লেন্ডার্স লিমিটেড (EASTRNLUB) ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই–সেপ্টেম্বর ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, কোম্পানির আয় ও সম্পদের ভিত্তি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেলেও অপারেটিং নগদ প্রবাহে (NOCFPS) বড় ধরনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে কোম্পানির Q1 ফলাফল সমগ্রভাবে “মিশ্র চিত্র” উপস্থাপন করেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথম প্রান্তিকে EASTRNLUB-এর শেয়ারপ্রতি আয় (EPS) দাঁড়িয়েছে ১৫.৬৮ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ের পুনঃসমন্বিত (restated) EPS ৫.৫৭ টাকার তুলনায় প্রায় তিন গুণ বেশি। এই প্রবৃদ্ধি কোম্পানির অপারেশনাল দক্ষতা বৃদ্ধি, উৎপাদন মার্জিন উন্নতি এবং মূল্য সংযোজিত পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধির ফল বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। EPS–এর এই উল্লম্ফন বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
তবে বিপরীত চিত্র দেখা গেছে অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোতে। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির NOCFPS দাঁড়িয়েছে নেতিবাচক (২২.০৪) টাকা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এটি ছিল ১৪.৮৮ টাকা—অর্থাৎ বিশাল ব্যবধানে পতন। এই নেতিবাচক নগদ প্রবাহ ইঙ্গিত করে যে কোম্পানি অপারেশনাল দিক থেকে আয় করলেও গ্রাহক পাওনা আদায়ে ধীরগতি, মজুদ বৃদ্ধি কিংবা ব্যয় অদক্ষতার কারণে নগদ লিকুইডিটির ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। শিল্প বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরনের নেতিবাচক ক্যাশ ফ্লো দীর্ঘমেয়াদে দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে, যদি কোম্পানি দ্রুত সংগ্রহ প্রক্রিয়া উন্নত না করে।
অন্যদিকে, শেয়ারপ্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু (NAV) উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত NAV দাঁড়িয়েছে ২২৫.০৩ টাকা, যা ৩০ জুন ২০২৫ শেষে ছিল ২০৯.৩৫ টাকা। মাত্র একটি প্রান্তিকে সম্পদের এ ধরনের বৃদ্ধি কোম্পানির বিনিয়োগ, মুনাফা ও পুনর্মূল্যায়নজনিত শক্তিশালী আর্থিক অবস্থানকে প্রতিফলিত করে।
-রাফসান
পাঠকের মতামত:
- বাংলাদেশি ওষুধশিল্পের রেনাটার মাইলফলক
- ডিএসইতে একযোগে এনএভি প্রকাশ, কোন ফান্ড কোথায় দাঁড়াল
- ২১–১৮ ক্যারেটেও দাম কমছে, কেমন হবে বাজারের পরবর্তী ধাপ?
- দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া
- এবার তিন মুসলিম দেশে ভূমিকম্প
- পেকুয়ায় আওয়ামী লীগের ৩০ নেতার বিএনপিতে যোগদান
- কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার করছে উন্নত যে দেশ
- দুটি বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
- তিন জিকিরে গুনাহ মাফ ও জান্নাতের সুসংবাদ
- রাজধানীতে আজ চারটি বড় কর্মসূচি
- ঢাকায় আজ সোমবার যেসব এলাকায় দোকান–মার্কেট বন্ধ
- ঢাকায় শুরু শীতের আলতো উপস্থিতি
- আবারও হাসপাতালে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
- ত্বক উজ্জ্বল করতে পানির ভূমিকা আসলে কতটুকু তা নিয়ে যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
- মেজর সিনহা হত্যা মামলার পূর্ণাঙ্গ রায়ে উঠে এল সেই রাতের রোমহর্ষক বর্ণনা
- স্বাস্থ্য খাত ও বেকারত্ব দূরীকরণে বিএনপির মেগা প্ল্যান তুলে ধরলেন আমীর খসরু
- পাঠ্যবই থেকে ৭ মার্চের ভাষণ বাদ দেওয়া নিয়ে সোহেল তাজের কড়া সতর্কতা
- খামেনিকে হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্র, দুই দেশের বিরুদ্ধে ইরানের গুরুতর অভিযোগ
- কোরআন ও সুন্নাহর বিপরীতে বাংলাদেশে কোনো কাজ হবে না: সালাহউদ্দিন আহমদ
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে ফের চিঠি পাঠাল ঢাকা
- শিরোপা জয়ের রেসে আজ বাংলাদেশ নাকি পাকিস্তান কার পাল্লা ভারীে
- অ্যাপোনিয়ার পর এবার তিশার বিরুদ্ধে কলকাতার প্রযোজকের গুরুতর অভিযোগ
- চট্টগ্রাম ১ আসনে বিএনপির নুরুল আমিন নাকি জামায়াতের সাইফুর রহমান কার পাল্লা ভারী
- রমজান ছাড়াও সারা বছর খেজুর খাওয়ার যে সাতটি বড় স্বাস্থ্যগুণের কথা বলছেন পুষ্টিবিদরা
- ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: তারেক রহমান
- ভূমিকম্পের আগাম বার্তা পেতে স্মার্টফোনের যে অপশনটি এখনই চালু করা জরুরি
- ঘন ঘন ভূমিকম্পের আতঙ্কের মধ্যেই এবার সাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা
- গান নিয়ে মন্তব্যের জেরে বাউল ও তৌহিদি জনতার সংঘর্ষে রণক্ষেত্র মানিকগঞ্জ
- লা লিগায় উত্তেজনার রাত: শীর্ষে ফেরার মিশনে রিয়াল মাদ্রিদ, টানা পঞ্চম জয়ের খোঁজে আতলেতিকো!
- রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত: রিজভী
- ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতে এক ভবনের ওপর হেলে পড়ল আরেকটি ভবন,এলাকায় চরম আতঙ্ক
- গায়ের রং ও গঠন নিয়ে সহপাঠীদের বিদ্রূপের জেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রের করুণ পরিণতি
- টেকটোনিক প্লেটের নড়াচড়ায় আবারও কেঁপে উঠল এশিয়ার দুই দেশ
- ২৩ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ২৩ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ২৩ নভেম্বর ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- শিক্ষক হয়ে গালিগালাজ করায় হাদির কড়া সমালোচনা করলেন নীলা
- নৌকার ভোট বাগে আনতে বিএনপি ও জামায়াতের যত কৌশল
- শুক্রবার ও শনিবার মিলে ঘন ঘন ভূমিকম্প নিয়ে বিশেষজ্ঞদের বড় দুঃসংবাদ
- বড় ভূমিকম্প হলে তা মোকাবিলা নিয়ে শঙ্কার কথা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩০০ আসনের জন্য ১৪৮৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণে এনসিপি শুরু করল বিশেষ কার্যক্রম
- ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে ৫৬টি দেশের পক্ষ থেকে যে বড় বার্তা পেল নির্বাচন কমিশন
- দাদা-দাদী-নানা-নানীর অতিরিক্ত আদরে বাড়ছে 'সিক্স পকেট সিনড্রোম', জানুন বিস্তারিত
- ফোবিয়া: সহজে চেনা, সময়মতো চিকিৎসা জরুরি
- বিশ্বের ১০ দামী খাবার, চোখ কপালে তোলার মতো মূল্য
- কোরআনের আলোকে আল্লাহর রহমত পাওয়ার ১০ উপায়
- আজ থেকেই যেসব গ্রাহকসেবা বন্ধ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না
- সিএসই তে মিউচুয়াল ফান্ড বাজারে ধাক্কা
- ইস্টার্ন পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- শিরোপা জয়ের রেসে আজ বাংলাদেশ নাকি পাকিস্তান কার পাল্লা ভারীে
- বাংলাদেশ–ভারত লড়াইয়ে উত্তাপ সর্বোচ্চে
- আজকের ভূমিকম্প আমাদের কী শিক্ষা দিচ্ছে: একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ
- ভয়ংকর ঝুঁকিতে দেশের তিন বড় শহর: মাটির নিচ থেকে আসছে বড় বিপদের বার্তা
- ইতিহাস ভারতের, বর্তমান বাংলাদেশের: পরিসংখ্যান ও শক্তির বিচারে কে এগিয়ে?
- ফায়ার সার্ভিসে ফোনের বন্যা, হেলে পড়েছে কয়েকটি ভবন
- যে যে মামলায় ফাঁসির রায় হলো হাসিনা-কামালের
- ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা জেলাগুলোর তালিকা এবং বিশেষজ্ঞদের ভয়াবহ পরিসংখ্যান
- রাকিবের দুর্দান্ত দৌড়, মোরসালিনের ফিনিশিং: শুরুতেই ব্যাকফুটে ভারত
- ভূমিকম্পের পর আগামী ৭২ ঘণ্টাকে কেন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা
- প্রপাগান্ডা আর ষড়যন্ত্র পেরিয়ে জনতার কাতারে: জন্মদিনে তারেক রহমানকে নিয়ে ভাবনা
- হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী?
- ২৫০ বছরের ইতিহাস বিশ্লেষণ: বাংলাদেশ কি বড় ভূমিকম্পের দ্বারপ্রান্তে?
- ঢাকার বংশালে ভূমিকম্পে ৩ জনের মৃত্যু হলো যেভাবে
- তারকাদের বাদ দিয়েই বাংলাদেশের মুখোমুখি ভারত, কোচের কড়া সিদ্ধান্তে তোলপাড়








