গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনা

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার জন্য একটি নতুন ২১-দফা শান্তি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে আরব ও মুসলিম নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এই পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বুধবার সিএনএনকে দেওয়া তথ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এই খবর নিশ্চিত করেছেন।
পরিকল্পনার মূল বিষয়বস্তু
উইটকফ বলেন, “আমরা বেশ ফলপ্রসূ আলোচনা করেছি। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনাটি আরব নেতাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।” তিনি বিশ্বাস করেন, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে একদিকে যেমন গাজায় সহিংসতা বন্ধ হবে, তেমনি ইসরায়েল এবং তার প্রতিবেশী দেশগুলোর উদ্বেগও দূর হবে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনার কয়েকটি মূল বিষয় হলো:
জিম্মি মুক্তি: গাজায় আটক সব জিম্মিকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া।
স্থায়ী যুদ্ধবিরতি: গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা করা।
হামাসমুক্ত গাজা: গাজার প্রশাসনকে হামাসের প্রভাবমুক্ত করা।
ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার: পর্যায়ক্রমে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহার করা।
আরব নেতাদের সমর্থন ও পরামর্শ
সিএনএন-এর সঙ্গে যোগাযোগ করা মার্কিন ও মধ্যপ্রাচ্যের কূটনীতিকরা জানিয়েছেন, আরব নেতারা ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছেন। একই সঙ্গে তারা আরও কিছু বিষয় যুক্ত করার পরামর্শও দিয়েছেন, যেমন: পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের দখলদারিত্ব বন্ধ করা, জেরুজালেমের বর্তমান স্থিতাবস্থা বজায় রাখা এবং গাজায় ত্রাণের অবাধ প্রবেশ নিশ্চিত করা।
বৈঠকটি এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হলো যখন সোমবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য একটি বৈশ্বিক সম্মেলন হয়েছে। ওই সম্মেলনটি আয়োজন করেছিল ফ্রান্স এবং সৌদি আরব।
সূত্র: সিএনএন
পাবজি খেলার নেশায় মা ও তিন ভাইবোনকে হত্যা
অনলাইন গেম পাবজির প্রভাবে মা, ভাই ও দুই বোনকে নৃশংসভাবে হত্যার দায়ে এক কিশোরকে ১০০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে পাকিস্তানের লাহোর সেশন কোর্ট। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) অতিরিক্ত জেলা ও সেশন বিচারক রিয়াজ আহমেদ এই রায় দেন। রায়ে অভিযুক্ত কিশোরকে ৪০ লাখ রুপি জরিমানাও করা হয়েছে।
মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছিল লাহোরের কাহনা এলাকায় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে। তখন অভিযুক্ত কিশোর আলি জাইনের বয়স ছিল ১৪ বছর। ঘটনার দিন রাত ২টার দিকে সে তার পরিবারের সদস্যদের ওপর গুলি চালায়। এতে তার মা, ভাই এবং দুই বোন নিহত হন।
আদালতের রায়
বিচারক রিয়াজ আহমেদ বলেন, “অপরাধের ভয়াবহতার কারণে আলি জাইনকে চারটি যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হচ্ছে, যা মোট ১০০ বছরের কারাদণ্ডের সমান।” আসামির বয়স বিবেচনায় তার মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
পাবজি খেলার নেশা
লাহোর পুলিশ জানায়, নিহত নাহিদ মুবারকের ছেলে আলি জাইন জনপ্রিয় অনলাইন গেম পাবজির নেশায় আসক্ত ছিল। গেমে বারবার ব্যর্থ হয়ে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। ঘটনার দিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা পাবজি খেলেও লক্ষ্য পূরণ করতে না পারায় সে মায়ের লাইসেন্সকৃত পিস্তল নিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় মা, দুই বোন ও বড় ভাইকে গুলি করে হত্যা করে।
হত্যার পর সে পিস্তলটি একটি নর্দমায় ফেলে দিয়ে এমন ভান করে যে, ঘটনাটি ঘটার সময় সে ঘুমিয়ে ছিল। প্রথমে পুলিশের সন্দেহ তার ওপর পড়লেও কয়েক দিনের তদন্তের পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং অবশেষে তার বিরুদ্ধেই মামলার অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
তথ্যসূত্র: সামা টিভি
ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন, বন্ধ হলো আলবর্গ বিমানবন্দর
ইউরোপীয় দেশ ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন দেখা যাওয়ায় দেশটির আলবর্গ বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার অজ্ঞাত ড্রোনের কারণে দেশটিতে বিমানবন্দর বন্ধ করা হলো। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে উত্তরাঞ্চলীয় জুটল্যান্ডের আলবর্গ বিমানবন্দরের আকাশসীমায় একাধিক ড্রোন দেখা গেলে এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর আগে, গত সোমবার দেশটির প্রধান কোপেনহেগেন বিমানবন্দরও একই কারণে সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪৪ মিনিটে প্রথম ড্রোনগুলো শনাক্ত হয় এবং কয়েক ঘণ্টা আকাশে অবস্থান করে। এসব ড্রোন আলোকসজ্জাসহ উড়ছিল বলে পুলিশ জানায়। ইউরোকন্ট্রোল জানিয়েছে, ড্রোনের কারণে বৃহস্পতিবার ভোর ৪টা পর্যন্ত আলবর্গ বিমানবন্দরে সব ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ ছিল। এই ঘটনার কারণে ডেনমার্কের সশস্ত্র বাহিনীও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কারণ আলবর্গ বিমানবন্দর সামরিক ঘাঁটি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
রাশিয়ার দিকে সন্দেহ, ইউরোপজুড়ে ড্রোন আতঙ্ক
পুলিশ জানিয়েছে, এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি কে বা কারা এসব ড্রোন পাঠিয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ জানায়, আলবর্গ ছাড়াও পশ্চিমাঞ্চলের এসবিয়ার্গ, সোনডারবর্গ ও স্ক্রিডস্ট্রুপ এলাকার বিমানবন্দরের কাছেও ড্রোন দেখা গেছে। বিশেষ করে স্ক্রিডস্ট্রুপ ঘাঁটিতে ডেনমার্কের এফ-১৬ ও এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান মোতায়েন রয়েছে।
এর আগে, কোপেনহেগেন বিমানবন্দরের ঘটনার পর ডেনমার্ক সরকার বলেছিল, এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর ওপর সবচেয়ে বড় আক্রমণগুলোর একটি এবং সম্ভবত ইউরোপজুড়ে রাশিয়ার সন্দেহভাজন ড্রোন তৎপরতার অংশ। তবে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ অভিযোগকে ‘অমূলক’ বলে দাবি করেছেন।
ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলেছেন, “এটি আমাদের সীমান্তে চলমান এক ধারাবাহিক চ্যালেঞ্জেরই অংশ।” এই ড্রোন আতঙ্কের কারণে ন্যাটো সদস্যরা সীমান্ত প্রতিরক্ষা জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার হাতে দুই টন ইউরেনিয়াম, সতর্ক করল সিউল
উত্তর কোরিয়ার কাছে প্রায় দুই টন উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম রয়েছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এই ইউরেনিয়াম পারমাণবিক বোমা তৈরির জন্য মূল উপাদান।
দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণমন্ত্রী চুং দং-ইয়ং বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, গোয়েন্দা সংস্থার হিসাবে উত্তর কোরিয়ার হাতে ৯০ শতাংশের বেশি বিশুদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুদ রয়েছে, যা ২,০০০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। তিনি জানান, বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার চারটি স্থাপনায় ইউরেনিয়াম সেন্ট্রিফিউজ চালু রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, মাত্র ৫ থেকে ৬ কেজি প্লুটোনিয়াম দিয়েই একটি পারমাণবিক বোমা বানানো যায়। তাই দুই হাজার কেজি ইউরেনিয়াম দিয়ে অনেক পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা সম্ভব। তাঁর মতে, উত্তর কোরিয়ার এই কর্মসূচি থামানো এখন জরুরি।
তিনি আরও বলেন, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে এই সমস্যা সমাধান হবে না। এর জন্য উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সরাসরি আলোচনা দরকার।
এদিকে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন সম্প্রতি বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি, তবে তিনি তার পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ধরে রাখতে চান।
উত্তর কোরিয়া ২০০৬ সালে প্রথমবার পারমাণবিক পরীক্ষা চালায় এবং এরপর থেকে জাতিসংঘের একাধিক নিষেধাজ্ঞার মুখে রয়েছে। ২০২১ সালে ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক স্থাপনা পুনরায় চালু করে দেশটি। এতে আন্তর্জাতিক মহলে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
-সুত্রঃ এ এফ পি
জাতিসংঘের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বনেতাদের যুদ্ধবিরতির আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে একদিনে আরও ৮৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে একটি স্টেডিয়ামে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর ওপর চালানো হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে সাত নারী ও দুই শিশু রয়েছে। আল জাজিরা জানিয়েছে, বহু বাস্তুচ্যুত মানুষের অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র আল-আহলি স্টেডিয়ামেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
গাজা সিটি থেকে পালিয়ে আসা নাজওয়া নামের এক নারী আল জাজিরাকে বলেন, “হাতে যা ছিল তাই নিয়ে বেরিয়েছি। আমাদের কিছুই বাকি নেই। আমরা আতঙ্কে আছি।”
‘স্থায়ী নিয়ন্ত্রণ’ প্রতিষ্ঠার অভিযোগ
জাতিসংঘ সতর্ক করে বলেছে, ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটিতে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে এবং হাজার হাজার মানুষকে পালাতে বাধ্য করছে। তবে ইসরায়েলি সেনাপ্রধান ইয়াল জামির দাবি, নিরাপত্তার স্বার্থে ফিলিস্তিনিদের দক্ষিণ দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, গাজার বেশিরভাগ মানুষ ইতোমধ্যেই গাজা সিটি ছেড়ে চলে গেছে এবং সেনারা সেখানকার অভিযানে আরও অগ্রসর হবে।
তবে জাতিসংঘের অনুসন্ধান কমিশন বলেছে, ইসরায়েলের কার্যক্রম আসলে গাজায় স্থায়ী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং পশ্চিম তীরে ইহুদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজার ৪১৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজারের বেশি।
বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে গাজার যুদ্ধ ইসরায়েলবিরোধী তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, “যারা শিশু হত্যা করে, মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে, তারা মানবতার যোগ্য নয়।”
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমাদ আল-শারা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমরা গাজার জনগণের সঙ্গে আছি। এই যুদ্ধ এখনই থামাতে হবে।”
নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসপেন বার্থ আইদে বলেন, জুলাইয়ে ১৪২টি দেশ যে ‘নিউইয়র্ক ঘোষণা’ সমর্থন করেছে, তার ভিত্তিতে শান্তি প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি হচ্ছে। অন্যদিকে মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২১ দফা শান্তি পরিকল্পনা বিশ্বনেতাদের হাতে পৌঁছে গেছে এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে অগ্রগতির ঘোষণা আসতে পারে।
গাজা নিয়ে আসছে ‘যৌথ ঘোষণা’, এরদোয়ান আশাবাদী
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ে শিগগিরই একটি ইতিবাচক ‘যৌথ ঘোষণা’ প্রকাশ করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। তিনি আশা করছেন যে, এই ঘোষণার ফলাফল ‘লাভজনক’ হবে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে গাজা নিয়ে একটি বৈঠক শেষে এরদোয়ান এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “আমরা সবেমাত্র একটি অত্যন্ত, অত্যন্ত ফলপ্রসূ এবং ইতিবাচক বৈঠক শেষ করেছি। আমি সন্তুষ্ট—ফলাফলটি উপকারী হবে।”
সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেছিলেন যে, ট্রাম্পের সঙ্গে এই বৈঠকটি শান্তি এবং নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য কোনো বাস্তব পদক্ষেপ আনতে পারে কি না। এর জবাবে এরদোয়ান বলেন, “চূড়ান্ত ঘোষণা সম্ভবত খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। ট্রাম্প এবং কাতারের আমির তামিমের বিবৃতির মাধ্যমে আজ রাতের বৈঠকের ফলাফল স্পষ্ট হয়ে উঠবে।”
‘আই লাভ মুহাম্মদ’ স্লোগান ঘিরে ভারতে উত্তেজনা
উত্তরপ্রদেশের কানপুর থেকে শুরু হয়ে উন্নাও, বরেলি, কৌশাম্বী, লখনউ, মহারাজগঞ্জ, এমনকি উত্তরাখণ্ডের কাশীপুর ও তেলেঙ্গানার হায়দ্রাবাদ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ লেখা ঘিরে মুসলিম সম্প্রদায়ের আন্দোলন। এই আন্দোলনের ফলে ভারতজুড়ে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
এই ঘটনার সূত্রপাত হয় কানপুরের একটি ধর্মীয় মিছিলে, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা হাতে ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ লেখা সাইনবোর্ড নিয়ে উপস্থিত হন। স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় এর বিরোধিতা করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করলেও, ৯ সেপ্টেম্বর কানপুর পুলিশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার অভিযোগে ২০ জনের বেশি ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। এই মামলাকে কেন্দ্র করে মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং উন্নাওতে বিক্ষোভ চলাকালীন পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর ইট নিক্ষেপ করে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ গুলি চালায়, এতে ৫ জন নিহত হন এবং অনেকেই আহত হন। এরপর লখনউ এবং মহারাজগঞ্জেও একই ধরনের উত্তেজনা দেখা যায়। কয়েকটি এলাকায় ১৪৪ ধারাও জারি করা হয়েছে।
রাজনৈতিক নেতাদের প্রতিক্রিয়া
অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি পুলিশের পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, “‘আই লাভ মুহাম্মদ’ লেখা কোনো অপরাধ নয়। যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে, আমি শাস্তি নিতে প্রস্তুত।” তার মতে, পুলিশ প্ররোচনার ভিত্তিতে মুসলিমদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে, যা সাধারণ মানুষের ক্ষোভ বাড়িয়েছে।
অন্যদিকে, সমাজবাদী পার্টির মুখপাত্র আমিক জামাই অভিযোগ করেন যে, পুলিশ সাধারণ মানুষের বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে। তিনি বলেন, “‘আই লাভ মুহাম্মদ’ বা ‘আই লাভ রাম’ লেখা অপরাধ নয়।”
বিজেপির মুখপাত্র রাকেশ ত্রিপাঠী অবশ্য পুলিশের পদক্ষেপকে যথাযথ বলে উল্লেখ করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রশাসনকে সতর্ক থাকতে এবং সাধারণ মানুষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ধর্মীয় আবেগ এবং রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়ার সমন্বয়ে এই আন্দোলন দ্রুত বিস্তার লাভ করছে। পুলিশি তৎপরতা সত্ত্বেও মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতিবাদ থামছে না, বরং তা আরও তীব্র হচ্ছে।
‘পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনো মানেই ছিল না’:ট্রাম্প হতাশ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সম্পর্কের কোনো মানেই ছিল না, কারণ তিনি ভেবেছিলেন এই সম্পর্কের কারণে যুদ্ধ থামানো সহজ হবে, কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি।
বহুল আলোচিত আলাস্কা শীর্ষ সম্মেলনের এক মাস পর ট্রাম্প এই মন্তব্য করলেন। ওই বৈঠকে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ইউক্রেন সংঘাত সমাধানের জন্য উচ্চ পর্যায়ের শান্তি আলোচনায় মিলিত হন। বৈঠক শেষে সিদ্ধান্ত হয়, প্রথমে রাশিয়া ও ইউক্রেন দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করবে, পরে প্রয়োজনে ট্রাম্প, পুতিন ও জেলেনস্কি ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন। তবে সেই বৈঠক এখনো অনুষ্ঠিত হয়নি।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ তার ‘সবচেয়ে বড় হতাশা’। তিনি সাতটি যুদ্ধ শেষ করেছেন এবং এটি এমন একটি কাজ যা কোনো প্রেসিডেন্ট বা রাষ্ট্রনেতা আগে করেননি।
ট্রাম্প বলেন, “আমি ভেবেছিলাম এটি সবচেয়ে সহজ সমাধান হবে, পুতিনের সঙ্গে আমার সম্পর্কের কারণে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সেই সম্পর্কের কোনো মানেই ছিল না।” তিনি জাতিসংঘকেও কঠোর ভাষায় সমালোচনা করে বলেন, “তারা যুদ্ধ সমাধানে চেষ্টা করেনি। এটি যুদ্ধ বন্ধের সম্ভাবনার কাছাকাছি পৌঁছায়নি, সবটাই ফাঁকা বুলি।”
সম্প্রতি ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের মনোভাব পরিবর্তন হয়েছে। জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার পর তিনি ন্যাটো দেশগুলোকে আহ্বান জানান, রাশিয়ার কোনো যুদ্ধবিমান যদি তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে, তা গুলি করে নামাতে হবে। তিনি তার নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেন, ইউক্রেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায় তার হারানো অঞ্চলগুলো ফিরে পেতে পারে এবং যুদ্ধে জয়ী হতে পারে।
সূত্র: এনডিটিভি
‘কাতারের সার্বভৌমত্বে আঘাতের জবাব দেব’: ইসরায়েলকে হুমকি
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় কাতার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, কাতার কোনো আগ্রাসনের মুখে নীরব থাকবে না এবং ‘যেকোনো পরিস্থিতিতেই’ প্রতিহত করবে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সামা টিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে। মুখপাত্রের বক্তব্যে স্পষ্ট করা হয়েছে, “আমরা চাই স্পষ্টভাবে বলা হোক যে, কাতারের সার্বভৌমত্বে আঘাতের জবাব আমরা দেব।” তিনি আরও বলেন, “বিষয়টি অত্যন্ত গুরুতর।”
মুখপাত্র জানান, তারা আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রতিক্রিয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে যোগাযোগে আছেন। তিনি বলেন, ইসরায়েলের এই দায়বদ্ধতার অভাব এবার শেষ করতে চায় কাতার।
আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি হামলা
গত ৯ সেপ্টেম্বর ইসরায়েল দোহার একটি আবাসিক ভবনে বিমান হামলা চালায়। এটি এমন এক সময় ঘটেছিল, যখন সেখানে হামাস নেতাদের একটি পরামর্শ সভা চলছিল। হামাস নিশ্চিত করেছে যে, তাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব নিরাপদ থাকলেও, হামলায় ছয়জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে খলিল আল-হাইয়া-এর ছেলে এবং একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তাও ছিলেন।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দোহার আবাসিক এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণ শোনা গিয়েছিল। পরে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামলার তথ্য নিশ্চিত করে। হামাস জানায়, এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় নিয়ে চলমান রাজনৈতিক আলোচনা ব্যাহত করা।
কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুহাম্মদ বিন আবদুলরহমান বিন জাসিম আল থানি বলেছেন, “প্রতিক্রিয়া আসছে। এর জন্য আরব রাষ্ট্রগুলো পরামর্শ করছে।” তিনি আরও বলেন, এই প্রতিক্রিয়া নিয়ে অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
লাদাখে ‘জেন-জি বিপ্লব’: সহিংস বিক্ষোভে পুলিশের গুলি
রাজ্যের মর্যাদা এবং ষষ্ঠ তফসিল কার্যকরের দাবিতে ভারতের লাদাখে বিক্ষোভ সহিংস আকার ধারণ করেছে। বুধবারের এই বিক্ষোভে জনতা বিজেপি কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং পুলিশ টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে। বিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে তিন থেকে পাঁচজন তরুণ নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন অ্যাক্টিভিস্ট সোনম ওয়াংচুক।
সোনম ওয়াংচুক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “আজকের তরুণদের এই বিক্ষোভ এক ধরনের ‘জেন-জি বিপ্লব’। তারা পাঁচ বছর ধরে বেকার। এটি সামাজিক অস্থিরতার একটি রেসিপি। এখানে কোনো গণতান্ত্রিক প্ল্যাটফর্ম নেই।” তবে তিনি সহিংসতার বিরুদ্ধে সংযমের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, সহিংসতা কোনো সমাধান নয়।
বিক্ষোভের সূত্রপাত হয় যখন অনশনরত দুই প্রবীণ ব্যক্তি মঙ্গলবার অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর শিক্ষার্থী ও যুব সংগঠনগুলো লেহতে শাটডাউনের ডাক দেয়। কংগ্রেস নেতা সেরিং নামগিয়াল বলেন, “বুধবার সকালে বিপুলসংখ্যক মানুষ অনশনস্থলের দিকে এগিয়ে যান এবং যুবকরা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।”
আন্দোলনের পেছনের কারণ
অনুচ্ছেদ ৩৭০ রহিতকরণ এবং জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইন ২০১৯ কার্যকর হওয়ার পর থেকে লাদাখের রাজনৈতিক ও আইনি অবস্থান নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এর ফলে প্রাক্তন রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়—একটি হলো আইনসভাসহ জম্মু ও কাশ্মীর, আরেকটি হলো আইনসভাবিহীন লাদাখ, যা সরাসরি কেন্দ্রীয় প্রশাসনের অধীনে চলে যায়।
এরপর থেকে লাদাখকে ষষ্ঠ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জোরদার হয়। ষষ্ঠ তফসিলের মাধ্যমে উপজাতি-অধ্যুষিত এলাকায় স্বশাসিত জেলা পরিষদের মাধ্যমে আইন প্রণয়ন ও আর্থিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়। এই দাবির ভিত্তি হলো, লাদাখের মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশেরও বেশিই অনগ্রসর উপজাতি সম্প্রদায়ের অন্তর্গত।
সোনম ওয়াংচুকসহ অনেকে গত ৩৫ দিন ধরে অনশন কর্মসূচি চালিয়ে আসছিলেন। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে আগামী ৬ অক্টোবরের জন্য পরবর্তী দফার আলোচনার ঘোষণা দিয়েছে।
সূত্র : দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, এনডিটিভি
পাঠকের মতামত:
- গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের ২১-দফা পরিকল্পনা
- নরসিংদীর ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আগুন
- বাঁচা-মরার লড়াই: পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশর একাদশে কারা থাকছেন?
- চার বিশ্বনেতার সঙ্গে বৈঠক করলেন ড. ইউনূস, সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়: প্রেস সচিব
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- ভিকি-ক্যাটরিনার সুখবর: সালমানের নামে ভাইরাল হলো ভুয়া পোস্ট
- পাবজি খেলার নেশায় মা ও তিন ভাইবোনকে হত্যা
- ডেনমার্কের আকাশে আবারও ‘রহস্যময়’ ড্রোন, বন্ধ হলো আলবর্গ বিমানবন্দর
- ফ্যাশনপ্রেমীদের আলোচনায় দিশা পাটানির নতুন লুক
- পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস
- সাবধান! ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে যে ৫ ধরনের অ্যাপ
- উত্তর কোরিয়ার হাতে দুই টন ইউরেনিয়াম, সতর্ক করল সিউল
- মেসির জোড়া গোল, নিউইয়র্ককে উড়িয়ে প্লে-অফে ইন্টার মায়ামি
- জাতিসংঘে প্রথমবারের মতো নির্দিষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের প্রতিশ্রুতি বেইজিংয়ের
- নিউইয়র্কে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস রাউন্ডটেবিলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- মানবাধিকার ও শ্রম অধিকার ইস্যুতে জাতিসংঘে সক্রিয় প্রধান উপদেষ্টা
- নিউইয়র্কে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- মানাসলুর শীর্ষে বাংলাদেশের পতাকা: নতুন ইতিহাস গড়লেন তৌফিক আহমেদ তমাল
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতা নিখোঁজ, দাবি হাসনাতের
- খাবার পানি লবণমুক্ত হবে না, ২৫৯৮ কোটি টাকার প্রকল্পে ক্ষুব্ধ খুলনাবাসী
- এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত, বাংলাদেশের সামনে ফাইনালের কঠিন সমীকরণ
- ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- জাতিসংঘের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত
- প্রিমিয়ার গ্রুপের প্রতিবাদ: ২৮৭ কোটি টাকা উত্তোলনের অভিযোগ ভিত্তিহীন
- বাংলাদেশের সামনে ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
- রিশাদের ঘূর্ণিতে চাপে ভারত, বাংলাদেশের দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচের মোড় পরিবর্তন
- নৌকা প্রতীক স্থগিত রেখে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা প্রকাশ করল ইসি
- গাজা নিয়ে আসছে ‘যৌথ ঘোষণা’, এরদোয়ান আশাবাদী
- ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ স্লোগান ঘিরে ভারতে উত্তেজনা
- ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালেন ড. ইউনূস
- ‘পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনো মানেই ছিল না’:ট্রাম্প হতাশ
- ‘শাপলা’ প্রতীক চেয়ে নির্বাচন কমিশনে এনসিপির আবেদন
- টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল বাংলাদেশ
- ‘কাতারের সার্বভৌমত্বে আঘাতের জবাব দেব’: ইসরায়েলকে হুমকি
- ভোরের অ্যালার্মে বাড়তে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা
- লাদাখে ‘জেন-জি বিপ্লব’: সহিংস বিক্ষোভে পুলিশের গুলি
- নীরব ঘাতক প্রোস্টেট ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ
- নিউইয়র্কে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- ‘সৃষ্টিকর্তা কোনো দেশের মানুষের ভাগ্যে এমন কাউকে না লেখেন’: ফারুকী
- লুকিয়ে থাকা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের তথ্য দিলে মিলবে সহায়তা
- গাজীপুরে ডাকাত সন্দেহে একজনকে পিটিয়ে হত্যা
- ‘ভারতের আধিপত্যে আর রাজনীতি চলবে না’: সারজিস আলম
- আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে অডিও ক্লিপ শোনানো হলো, ‘মারণাস্ত্র ব্যবহার করো’
- হ্যাকারের কবলে এনবিআর চেয়ারম্যানের হোয়াটসঅ্যাপ, টাকা চেয়ে বার্তা
- ব্যাংককে বিশাল সিঙ্কহোলে তলিয়ে গেল ৩ গাড়ি
- কুড়িগ্রামে বউ-শাশুড়ি মেলা: পারিবারিক সম্পর্ক উন্নয়নে নতুন উদ্যোগ
- বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে ককটেল উদ্ধার
- ডিএসইতে সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধি, শেষ মুহূর্তে চাঙ্গা ছিল বাজার
- অনলাইনে ভিডিও দেখে রকেট বানালেন চীনা তরুণ
- আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সম্পত্তি দখল: সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে উত্তেজনা
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- ডিএসইতে রবিবারের লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- আফগানিস্তানে নারী লেখকদের বই নিষিদ্ধ করল তালেবান
- ডিএসইতে সোমবারের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- এশিয়া কাপ থেকে প্রিমিয়ার লিগ, দেখে নিন আজকের খেলার সূচি
- চরিত্র বদলের খেলায় শুভশ্রী গাঙ্গুলি
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের প্রতিবাদে ওলামা-মাশায়েখদের বিক্ষোভ
- ১৮ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে ১০টি শেয়ারে বড় দরপতন
- মোদি সরকারের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ
- ব্লক মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের দাপট
- ১৮ সেপ্টেম্বর লেনদেনে উত্থান যে ১০ টি শেয়ারে
- যে কারণে পুরুষের টেস্টোস্টেরন কমে: না জানলে বিপদ
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন করবে না: মেজর হাফিজ
- তামিম ইকবালের অভিযোগ: বিসিবি নির্বাচনে ‘স্বেচ্ছাচারিতা’ চলছে