পিনাকী ভট্টাচার্যের স্ট্যাটাসঃ কি লিখলেন?

সত্য নিউজ: ফ্রান্সপ্রবাসী বাংলাদেশি অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট, লেখক ও চিকিৎসক পিনাকী ভট্টাচার্য তার ফেসবুক পেজে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণায় জানিয়েছেন, আজ (৫ আগস্ট) তার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ গুলিতে আহত ও দীর্ঘদিন কোমায় থাকা কাজলের সাক্ষাৎকার।
স্ট্যাটাসে পিনাকী লিখেছেন—
"পাচই আগষ্ট যাত্রাবাড়ীতে পুলিশকে সামনাসামনি মোকাবেলা করতে গিয়ে মাথায় গুলি খেয়ে দীর্ঘদিন কোমায় থাকা কাজলের সাক্ষাৎকার আজকে আমার ইউটিউব চ্যানেলে দেয়া হবে। কাজলের বাড়ি গোপালগঞ্জে, সে করতো ছাত্রলীগ। কেন সে হাসিনা বিরোধী লড়াইয়ে সামিল হয়েছিলো সেই কথা জানতে পারবেন তার মুখ থেকে সরাসরি। সে কেমন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলো। কেন সে হাসিনার দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে রাজপথে জীবন দিয়ে দিতে দ্বিধা করেনি, সে না জানা গল্প জানবেন আজকে। চোখ রাখুন আমার ইউটিউব চ্যানেলে।"
সাক্ষাৎকারটি নিয়ে ইতোমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিয়েছে। পিনাকী ভট্টাচার্য দীর্ঘদিন ধরেই সরকারবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সোচ্চার অবস্থান নিয়ে আসছেন এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় ভিন্নমতের কণ্ঠ হিসেবে পরিচিত।
গোপালগঞ্জের একটি পরিবার থেকে উঠে আসা কাজল, একসময় ছিলেন ছাত্রলীগের একজন কর্মী। অথচ তিনিই পরবর্তীতে রাজপথে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। তার এই রাজনৈতিক রূপান্তরের নেপথ্য কারণ ও ভাবনার গভীরে পৌঁছানোর সুযোগ মিলবে আজকের সাক্ষাৎকারে।
দর্শক ও অনুসারীদের চোখ রাখার অনুরোধ করেছেন পিনাকী তার ইউটিউব চ্যানেলে, যেখানে প্রথমবারের মতো সরাসরি কাজলের কণ্ঠে উঠে আসবে ইতিহাসের এক অনুচ্চারিত অধ্যায়।
চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের জামায়াতে ইসলামী আমীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ
চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় জামায়াতে ইসলামী আমীর ড. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত ড. শফিকুর রহমানের শারীরিক ও কর্মজীবনের প্রতি খোঁজ নেন এবং সৌজন্যমূলক আলাপচারিতার মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এই সময় দুইপক্ষ দেশের চলমান পরিস্থিতি এবং পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন। বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক, সামাজিক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সাক্ষাৎকালে জামায়াতের সিনিয়র নেতৃত্বও উপস্থিত ছিলেন। এতে অংশ নেন সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর মিয়া গোলাম পারওয়ার, সহ-সাধারণ সম্পাদক ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের এবং বিদেশ বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মাহমুদুল হাসান।
সৌজন্য সাক্ষাৎটি দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ও রাজনৈতিক সংলাপকে আরও সুদৃঢ় করার পাশাপাশি পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
-নাজমুল হোসেন
৯০৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, ১১টি প্যানেল নিয়ে উত্তেজনায় রাকসু নির্বাচন
৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (আরইউ) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল কাউন্সিল ও সিনেট প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোটযুদ্ধ ঘিরে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনগুলোতে একযোগে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক সেতাউর রহমান জানান, এবারের নির্বাচনে মোট ৯০৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এর মধ্যে রাকসুতে ২৪৮ জন, ১৭টি হল কাউন্সিলে ৫৯৭ জন এবং সিনেট প্রতিনিধি পদে ৫৮ জন প্রার্থী লড়বেন।
রাকসুর ২৪৮ প্রার্থীর মধ্যে ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে ১৮ জন, জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) পদে ১৩ জন এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ১৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। হল কাউন্সিল নির্বাচনে ৬১ জন ভিপি, ৫৮ জন জিএস এবং ৫৭ জন এজিএস পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। নারী শিক্ষার্থীদের ছয়টি হলে ভিপি পদে ১৬ জন, জিএস পদে ১৬ জন এবং এজিএস পদে ১৫ জন প্রার্থী রয়েছেন।
প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর রবিবার লটারির মাধ্যমে সবার ব্যালট নম্বর বরাদ্দ করা হয়েছে। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ২৮,৯০৫ জন, যার মধ্যে ১১টি পুরুষ হলে ১৭,৬০০ এবং ছয়টি নারী হলে ১১,৩০৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মোট ১১টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ছয়টি প্যানেল রাজনৈতিক দল-সমর্থিত, একটি গঠিত হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সাবেক সমন্বয়ককে নিয়ে এবং বাকি চারটি স্বতন্ত্র প্যানেল।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, অংশগ্রহণকারী প্যানেলগুলো হলো—জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল (জসদ), সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট, সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ, আধিপত্যবিরোধী ঐক্য, গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পরিষদ, রাকসু ফর র্যাডিক্যাল চেঞ্জ, সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ, অপরতিরোধ্য-২৪, স্বাধীন শিক্ষার্থী জোট, ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স এবং ইউনাইটেড ফর রাইটস।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ২৩ সদস্যের প্যানেল থেকে শেখ নূর উদ্দিন আবির (ভিপি), নাফিউল জিবন (জিএস) ও জাহিন বিশ্বাস ঈশা (এজিএস) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট থেকে ভিপি পদে মুস্তাকুর রহমান জাহিদি, জিএস পদে ফজলে রাব্বি মোহাম্মদ ফাহিম রেজা এবং এজিএস পদে এস এম সালমান রাব্বি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
তাছাড়া সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ, আধিপত্যবিরোধী ঐক্য, গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পরিষদ, র্যাডিক্যাল চেঞ্জ প্যানেল, সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ, অপরতিরোধ্য-২৪ এবং স্বাধীন শিক্ষার্থী জোট থেকেও ভিপি, জিএস ও এজিএস পদে প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণায় সক্রিয় রয়েছেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স ও ইউনাইটেড ফর রাইটস প্যানেলের প্রার্থীদের নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
নির্বাচন ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এখন প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে। পোস্টার, লিফলেট, মিছিল-মিটিংয়ে মুখর হয়ে উঠেছে প্রতিটি হল ও একাডেমিক ভবন। শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এই নির্বাচনের মাধ্যমে নিজেদের পছন্দের নেতৃত্ব বেছে নিতে প্রস্তুত।
৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচন শুধু নতুন নেতৃত্ব গড়ার সুযোগ নয়, বরং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
-সুত্রঃ বি এস এস
বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করবে: লুৎফুজ্জামান বাবর
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর জানিয়েছেন, বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত, তবে কিছু বিষয়ে তাদের উদ্বেগ রয়েছে। এসব ইস্যু নিয়ে সরকারের সঙ্গে গঠনমূলক ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
রবিবার রাজধানীর সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বাবর। বৈঠকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা-সংক্রান্ত বিষয় উঠে আসে।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রসঙ্গ উঠলে তিনি বলেন, খুব শিগগিরই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরবেন। এ বিষয়ে ইতিবাচক অগ্রগতি হচ্ছে বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি।
কোন বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে জানতে চাইলে লুৎফুজ্জামান বাবর অভিযোগ করেন, এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম সম্প্রতি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি তিনি দেশে অবৈধ অস্ত্র প্রবাহ নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেন। তবে একই সঙ্গে স্বীকার করেন যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফেরেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী। বিএনপি–জামায়াত জোট সরকারের সময় তিনি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। রবিবার বিকেল ৪টা ২২ মিনিটে তিনি মন্ত্রণালয়ে প্রবেশ করেন। এসময় তার সঙ্গে বিএনপির অন্য কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি, যা রাজনৈতিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
-রাফসান
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান তারেক রহমানের
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, গত বছরের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্ট ভয়াবহ এক স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। সেই অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে, জনগণের শক্তির কাছে কোনো স্বৈরশাসনই টিকতে পারে না। এখন সময় এসেছে ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করার। তিনি জোর দিয়ে বলেন, একটি নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের ভিত্তি হতে হবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন, স্বাধীন বিচারব্যবস্থা, মুক্ত গণমাধ্যম এবং গণতন্ত্রের সব মৌলিক নীতির প্রাতিষ্ঠানিক বাস্তবায়ন।
আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তারেক রহমান এ কথা বলেন। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন সেই রাষ্ট্রনায়ক যিনি একদলীয় বাকশালের আগ্রাসী শাসনব্যবস্থার হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারেকের ভাষায়, শহীদ জিয়ার কালজয়ী দর্শনের মূলেই ছিল বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ, যার প্রাণকেন্দ্রে বহুদলীয় গণতন্ত্রকে সংরক্ষণ ও সুদৃঢ় করার অঙ্গীকার নিহিত ছিল।
তিনি আরও বলেন, প্রকৃত গণতন্ত্রের ভিত্তি হচ্ছে মানবিক মর্যাদা, ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতা, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সাম্যের আদর্শ। শহীদ জিয়ার এই আদর্শকে সামনে নিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের পথকে এগিয়ে নিয়েছিলেন। অথচ এজন্য তাঁকে বিভিন্ন সময়ের স্বৈরশাসনের হিংস্র আক্রমণ, ষড়যন্ত্র ও দমননীতির শিকার হতে হয়েছে।
তারেক রহমানের মতে, আজকের বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনর্গঠন কেবল রাজনৈতিক দাবি নয়, বরং রাষ্ট্র মেরামতের এক মৌলিক অঙ্গীকার। জনগণের প্রতি আস্থা, মৌলিক অধিকার রক্ষা এবং জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলাই এখন সময়ের দাবি।
-শরিফুল
উত্তর কোরিয়া-রাশিয়া প্রতিরক্ষা চুক্তি, যুক্তরাষ্ট্রের মহড়ায় উত্তেজনা
উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাধর নেতা কিম জং উনের বোন কিম জো ইয়ং যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের আসন্ন যৌথ সামরিক মহড়াকে "অপরিণামদর্শী শক্তি প্রদর্শনী" বলে অভিহিত করেছেন, যা "অপ্রীতিকর ফলাফল" ডেকে আনতে পারে বলে সতর্ক করেছেন। রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম KCNA এ খবরটি প্রকাশ করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান আগামী সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপের আশেপাশে যৌথ সামরিক মহড়া পরিচালনার পরিকল্পনা করেছে। এই মহড়ায় নৌ, বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা কার্যক্রম একত্রিত হবে, যা পারমাণবিক অস্ত্রশস্ত্রধারী উত্তর কোরিয়ার হুমকির বিরুদ্ধে প্রস্তুতি বাড়াবে।
যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রায় ২৮,৫০০ সেনা মোতায়েন করেছে এবং যৌথ সামরিক মহড়ার পাশাপাশি একটি টেবিলটপ এক্সারসাইজও অনুষ্ঠিত হবে। এতে দুই দেশের সামরিক সম্পদকে সমন্বিত করার চেষ্টা করা হবে।
কিম জো ইয়ং এই মহড়াকে “বিপজ্জনক ধারণা” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তার বক্তব্যে বলা হয়েছে, “যারা (মিত্র দেশগুলি) এ অঞ্চলে বাস্তব ক্রিয়ায় শক্তি প্রদর্শন করছে, তারা ভুল জায়গায় এটি করছে। এর ফলে তাদের নিজেকেই অপ্রীতিকর ফলাফল ভোগ করতে হবে।”
উত্তর কোরিয়া দীর্ঘদিন ধরে এমন যৌথ সামরিক মহড়ার বিরোধিতা করে আসছে এবং এগুলোকে আক্রমণের মহড়া হিসেবে অভিহিত করেছে। কিম জো ইয়ং-এর এই সতর্কবার্তা তার ভাই কিম জং উনের সাম্প্রতিক অস্ত্র গবেষণা কেন্দ্র পরিদর্শনের পর এসেছে। সেখানে কিম জং উন বলেছেন, উত্তর কোরিয়া "পারমাণবিক ও প্রচলিত সামরিক শক্তি একযোগে এগিয়ে নেওয়ার নীতি অব্যাহত রাখবে"।
২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের ব্যর্থ শীর্ষ সম্মেলনের পর, উত্তর কোরিয়া বারবার ঘোষণা করেছে যে তারা কখনও পারমাণবিক অস্ত্র ছাড়বে না এবং নিজেকে "অপ্রত্যাহারযোগ্য" পারমাণবিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেছে।
কিম জং উন ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে আরও সাহসী হয়েছেন, এবং রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমর্থন স্থাপন করেছেন। গত বছর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উত্তর কোরিয়ার সফরের সময় রাশিয়া ও পিয়ংইয়াং পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।
-হাসানুজ্জামান
বোলসোনারোর ২৭ বছরের কারাদণ্ড: ব্রাজিলের রাজনীতিতে নতুন অনিশ্চয়তা
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দক্ষিণপন্থী নেতা জাইর বোলসোনারোকে অভ্যুত্থান ষড়যন্ত্রের দায়ে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। এ রায়ের পর দেশটির রাজনীতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে নতুন অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে।
৭০ বছর বয়সী সাবেক সেনা কর্মকর্তা বোলসোনারো আপাতত সরাসরি কারাগারে যাচ্ছেন না। আইন অনুযায়ী তিনি আপিল প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে বন্দি থাকবেন না। সুপ্রিম কোর্টের রায় সারসংক্ষেপ ২৩ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদিত হবে এবং এরপর ৬০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করবে আদালত। এরপরই বোলসোনারোর আইনজীবীরা আপিল করতে পারবেন। তিনি চাইলে স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে গৃহবন্দি অবস্থায় সাজা ভোগের আবেদনও করতে পারেন। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে নির্বাচনী প্রচারণায় এক ছুরিকাঘাতের ঘটনায় তার গুরুতর পেটের আঘাত লেগেছিল, যার চিকিৎসাজনিত জটিলতা এখনও রয়েছে।
বোলসোনারোর আইনপ্রণেতা পুত্র ফ্লাভিও জানিয়েছেন, তারা সংসদে একটি সাধারণ ক্ষমা আইন পাসের চেষ্টা করবেন যাতে শুধু বোলসোনারো নয়, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ব্রাসিলিয়ায় সরকারি ভবন ও সুপ্রিম কোর্টে হামলার দায়ে দণ্ডিত শত শত সমর্থকও মুক্তি পান। তবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা চাইলে এই আইন ভেটো করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্টের অন্তত দুই বিচারপতি ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, বোলসোনারোর অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য।
আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচনে ডানপন্থীদের নেতৃত্ব কে দেবেন, তা নিয়েও জল্পনা তৈরি হয়েছে। বোলসোনারো ইতিমধ্যে ২০৩০ সাল পর্যন্ত নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য ঘোষণা হয়েছেন, যদিও তিনি এই সিদ্ধান্ত পাল্টানোর চেষ্টা করছিলেন। তবুও তার সমর্থকরা বলছেন, বোলসোনারোই তাদের প্রার্থী। তবে আড়ালে আড়ালে নতুন নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে। সাও পাওলো রাজ্যের গভর্নর ও সাবেক অবকাঠামুমন্ত্রী তারসিসিও দে ফ্রেইতাস এখন সম্ভাব্য উত্তরসূরিদের মধ্যে শীর্ষে আছেন। তিনি নির্বাচিত হলে প্রথম কাজ হিসেবে বোলসোনারোকে ক্ষমা করবেন বলে জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, এই রায় বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুলার জন্য রাজনৈতিক সুবিধা তৈরি করেছে। সাম্প্রতিক জনমত জরিপে তার জনপ্রিয়তা এক মাসে চার শতাংশ বেড়ে ৩৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। লুলা এখনও ঘোষণা দেননি যে তিনি চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হবেন কি না, তবে সাম্প্রতিক কার্যকলাপে তিনি স্পষ্ট করেছেন যে তিনি রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যেতে প্রস্তুত।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বোলসোনারোর শাস্তি ব্রাজিলের রাজনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। এটি শুধু ডানপন্থীদের জন্য নয়, বরং পুরো দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্যও একটি মোড় ঘোরানো মুহূর্ত হতে পারে।
-সুত্রঃ এ এফ পি
ফিলিস্তিনিদের ওপর আগ্রাসন বন্ধে আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধির আহ্বান তারেক রহমানের
ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন ও নিপীড়ন বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে চাপ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে তিনি এই আহ্বান জানান।
পরিকল্পিত গণহত্যা
তারেক রহমান বলেন, ফিলিস্তিনিদের ওপর চলমান দমন-পীড়ন, দখলদারত্ব ও সহিংসতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ বরাবরই তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সরকারের নতুন বসতি সম্প্রসারণের পরিকল্পনাকে তিনি ‘হৃদয়বিদারক’ আখ্যা দিয়ে বলেন, এটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে একটি বড় বাধা।
তিনি বলেন, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনি জনগণের ভূমি, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও অস্তিত্বের ওপর যে ধারাবাহিক আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছেন, তা একধরনের পরিকল্পিত গণহত্যা ও জাতিগত নির্মূলের চেয়ে কম নয়। তিনি এই ঘটনাকে মানবতাবিরোধী এবং কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে উল্লেখ করেন।
প্রবাসীর নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, মধ্যপ্রাচ্য ও উপসাগরীয় অঞ্চলে বহু বাংলাদেশি নাগরিক কর্মরত আছেন। ইসরায়েলি সরকারের এই দমননীতির ফলে পুরো অঞ্চল অস্থিতিশীল হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যা প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি হতে পারে।
তারেক রহমান ইসরায়েলি সরকারের বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনার নিন্দা জানান এবং এর বিরুদ্ধে কার্যকর চাপ প্রয়োগ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি সরকারের হাতে সংঘটিত গণহত্যার বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতকে দ্রুত রায় ঘোষণার অনুরোধ জানান তিনি, যাতে ফিলিস্তিনি জনগণের চলমান দুর্ভোগ আর না বাড়ে।
৪ দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে নামছে ৮ রাজনৈতিক দল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ চার দফা দাবিতে যুগপৎ কর্মসূচিতে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ আটটি রাজনৈতিক দল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবিলম্বে এই দলগুলো পৃথক সংবাদ সম্মেলন করে তাদের কর্মসূচি ঘোষণা করবে।
তাদের চার দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা এবং ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করার অভিযোগে জাতীয় পার্টি (জাপা) ও ১৪–দলীয় জোটের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
ঐক্যের কারণ ও কর্মসূচির বিবরণ
কয়েক দফা বৈঠকের পর দলগুলো জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করে এর আলোকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে একমত হয়েছে। যুগপৎ কর্মসূচিতে যুক্ত হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, গণ অধিকার পরিষদ, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি এবং বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আগামীকাল রোববার সংবাদ সম্মেলন করে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করবে। একইভাবে ইসলামী আন্দোলনও সোমবার তাদের কর্মসূচি প্রকাশ করবে।
এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, “এনসিপি গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায়। অন্য দলগুলোও সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে একমত। অভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলনের আলোচনা চলছে, তবে এখনো চূড়ান্ত হয়নি।”
ভিন্নমত ও অভিন্ন দাবি
আটটি দলই আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন চায় এবং তা জুলাই সনদের ভিত্তিতে চায়। তবে পিআর পদ্ধতি নিয়ে তাদের মধ্যে কিছুটা মতভিন্নতা রয়েছে। কোনো দল সংসদের উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ উভয় ক্ষেত্রেই পিআর চায়, আবার কেউ কেবল উচ্চকক্ষে পিআর চায়। এ কারণে দলগুলো নিজেদের মতো করে পিআরের দাবি উপস্থাপন করবে।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিষয়ে দলগুলো একমত হয়েছে। তাদের মতে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলে ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করা জাপা ও ১৪–দলীয় জোটেরও কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া উচিত।
গণপরিষদ বা হ্যাঁ-না ভোটের দাবি এবি পার্টির ফুয়াদের
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে দেশে কোনো সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেওয়া হবে না। শুক্রবার সকালে বরিশাল প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফুয়াদ বলেন, “জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। প্রয়োজনে গণপরিষদ নির্বাচন অথবা হ্যাঁ-না ভোটের আয়োজন করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের পর আরও পাঁচ বছর অপেক্ষা করার জন্য ছাত্র-জনতা জুলাই যুদ্ধে প্রাণ দেয়নি।”
সভার শুরুতে তিনি বরিশাল-৩ আসনের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন। এ সময় তিনি স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিজের ভূমিকা ও পরিকল্পনার বর্ণনা দেন।
পরে জাতীয় রাজনীতি প্রসঙ্গে ফুয়াদ উল্লেখ করেন, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে ভোটারদের প্রকৃত চাহিদা অনুধাবনে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি বড় রাজনৈতিক দল। তাঁর মতে, এ নির্বাচনে রাজনীতির প্রচলিত ধারা আসলে পরাজিত হয়েছে। চাঁদাবাজি, মাস্তানি, দখলবাজি ও সন্ত্রাসের মতো নেতিবাচক রাজনীতিরও পরাজয় ঘটেছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, বর্তমান প্রজন্মের মানসিক চাহিদা উপেক্ষা করলে ভবিষ্যতে বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে।
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে তিনি প্রশ্ন তোলেন, “বিএনপি এখন সংবিধানের কথা বলছে। কিন্তু দেশ কি বর্তমানে সংবিধান অনুযায়ী চলছে? ইতোমধ্যে অন্তত ৫০টি ধারা লঙ্ঘিত হয়েছে। তখন কেন তারা সংবিধানের কথা বলেনি?”
তিনি আরও বলেন, “প্রয়োজন হলে জাতীয় সরকার গঠন কিংবা হ্যাঁ-না ভোট আয়োজন করে হলেও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে। এরপরই জাতীয় নির্বাচন হতে পারে। অন্যথায় এবি পার্টি সেই নির্বাচন গ্রহণ করবে না।”
মতবিনিময় সভায় বরিশাল জেলা ও মহানগর এবি পার্টির সদস্য সচিব জিএম রাব্বি উপস্থিত ছিলেন।
-শরিফুল
পাঠকের মতামত:
- ডিএসই ব্লক মার্কেট বিশ্লেষণ
- ১৬ সেপ্টেম্বরের শেয়ারবাজার বিশ্লেষণ প্রতিবেদন
- ১৬ সেপ্টেম্বর দর হারাল শীর্ষ দশ কোম্পানি
- ১৬ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে শীর্ষ দশ গেইনার
- দেবো কে দেব মহাদেবের পার্বতী সোনারিকা ভাদোরিয়া মা হতে চলেছেন
- আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের অভিযান: নিহত ৩১ তালেবান
- চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের জামায়াতে ইসলামী আমীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ
- বিপিএল এর নাম বদলে যে নাম রাখা হচ্ছে
- যত টাকায় সিঙ্গাপুর থেকে এক কার্গো এলএনজি আসছে
- নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে শ্রমিক সংঘর্ষ
- ‘এটি শিকড়, আবেগ আর অস্তিত্বের প্রশ্ন’
- ভাঙ্গায় সহিংসতা: পুলিশ-কমিশনের সতর্ক বার্তা, দোষীদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে
- দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস
- ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: ইসিতে পৌঁছাতে শুরু করেছে নির্বাচনী সরঞ্জাম
- গাজায় ইসরায়েলি তীব্র হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থনের ঘোষণা
- ইইউ-বাংলাদেশ কূটনীতি: গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও জলবায়ু মোকাবিলায় যৌথ অঙ্গীকার
- হারলেই শেষ! বিদায়ের মুখে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
- ঢাকা ও বিভাগীয় শহরের নামাজের সময়সূচি প্রকাশিত
- ক্যারিয়ার গড়ুন বিকাশে
- নেতানিয়াহুর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ
- পিতৃত্বকালীন ছুটি পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশিরা!
- শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ প্রায় শেষ পর্যায়ে
- ৯০৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, ১১টি প্যানেল নিয়ে উত্তেজনায় রাকসু নির্বাচন
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও গভীর করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ — প্রধান উপদেষ্টা
- দেশের উন্নয়নে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
- চাকরির বাজারে এআইয়ের ঝড়: কারা পড়বেন সবচেয়ে বড় ঝুঁকিতে?
- রিমান্ডে ‘গুরুত্বপূর্ণ তথ্য’ দিলেন অভিনেতা সিদ্দিকুর
- ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE) বাজার বিশ্লেষণ প্রতিবেদন
- ব্লক লেনদেনে প্রায় ৪৩৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা
- ১৫ সেপ্টেম্বর শীর্ষ দশ কোম্পানি দর হারাল
- ১৫ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে শীর্ষ দশ গেইনার
- ‘আমার বাবাকে কাকা-কাকাতো ভাই মেরে ফেলেছে’
- গ্রেফতার অভিজ্ঞতা নিয়ে মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া
- বিশ্ব পর্যটন দিবসে ভ্রমণ মেলা, থাকছে ছাড় ও র্যাফেল ড্র
- রাশফোর্ডের চমৎকার ক্রস, লোপেজ ও লেভানডোস্কির গোল—বার্সার দারুণ পারফরম্যান্স
- কাতারকে সাবধান হতে বললেন ট্রাম্প
- অক্টোবর মাসের বলিউড সিনেমার রোডম্যাপ: প্রেম, কমেডি, থ্রিলার ও হররের সংমিশ্রণ
- বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করবে: লুৎফুজ্জামান বাবর
- সংস্কার কমিশনের ৭০ শতাংশ সুপারিশ ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব: আসিফ নজরুল
- গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান তারেক রহমানের
- গ্ল্যামার, রঙ আর বার্তা—এমির রেড কার্পেটে সেলিব্রিটিদের সাজসজ্জা
- “গো ব্যাক মোদি” স্লোগানে মুখরিত মণিপুর
- ভদ্রতার নিয়ম ভাঙল ভারত, ক্ষুব্ধ পাকিস্তান
- অবরুদ্ধ গাজায় মৃত্যু-ক্ষুধার মিছিল
- ইসরায়েলি অবরোধের বিরুদ্ধে সমুদ্রপথে প্রতিবাদ, গাজাগামী নৌবহরে যোগ দিল গ্রিসের দুটি জাহাজ
- বিশ্ব মঞ্চে বাংলাদেশের আরেক গৌরব: নাসার STEM দূত ড. আহসান
- ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের আগে ইসি’র নতুন সীমানা, ভোটারদের উদ্বেগ বহাল
- দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষোভ প্রশমনে ট্রাম্পের ‘ওপেন ডোর’ নীতি
- উন্নয়নের মুখোশ না মহা লুটপাট? শেখ হাসিনার শাসনামলে ২৫ লাখ কোটি টাকার রহস্য
- টিকটক বন্ধ নাকি বাঁচবে? স্পেনের যুক্তরাষ্ট্র-চীন বৈঠকেই মিলবে সিদ্ধান্ত
- এফটির তথ্যচিত্র: শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের হারানো বিলিয়ন ডলারের গল্প
- উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও ভূরাজনীতি: জাপান–বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সমীকরণ
- ডাকসু নির্বাচনের ভোট শেষ, ফলাফলের আগে অস্থির ঢাবি—পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তপ্ত পরিবেশ
- নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার, নেতৃত্বে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কারকি
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকার জরুরি: বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
- ফাউন্ডেশনাল ইলেকশন সামনে: জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জোর দিলেন ড. ইউনূস
- লিটনের ব্যাটে স্মার্ট জয়: হংকংকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- জাকসু নির্বাচনী দায়িত্বে শিক্ষকের মৃত্যু
- নেপালে অস্থিরতা: বাংলাদেশি নাগরিকদের ঘরে থাকার নির্দেশ দূতাবাসের
- বাংলাদেশে মিথ্যা মামলা: আইনি প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কৌশল
- উটাহে চার্লি কার্ক হত্যা: রাজনৈতিক সহিংসতার নতুন ধাক্কায় আমেরিকার গণতন্ত্র ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
- ডোপ টেস্ট কী, কেন করা হয়, কেন এত এখন জরুরি
- নিরাপদ কাতারেও হামলা! দোহায় ইসরাইলি হামলায় তোলপাড় আরব বিশ্ব
- ডাকসুতে শিবিরের নিরঙ্কুশ জয়ের পেছনে যত কৌশল
- আবারও যুদ্ধের প্রস্তুতিতে ইরান: সেনাপ্রধান হাতামির হুঁশিয়ারি