বিবিএসের প্রতিবেদন: ৩৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্যস্ফীতি

সদ্য সমাপ্ত আগস্টে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৮.২৯ শতাংশ, যা গত ৩৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। গত জুলাই মাসে এই হার ছিল ৮.৫৫ শতাংশ। ২০২২ সালের জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭.৪৮ শতাংশ। এরপর আর কখনো এটি ৮ শতাংশের নিচে নামেনি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির চিত্র প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে মূল্যস্ফীতি কমেছে শূন্য দশমিক ২৭ শতাংশ পয়েন্ট।
খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের চিত্র
বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী, আগস্টে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭.৬০ শতাংশ, যা জুলাইয়ে ছিল ৭.৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি আগস্টে হয়েছে ৮.৯০ শতাংশ, যা জুলাইয়ে ছিল ৯.৩৮ শতাংশ।
গ্রাম ও শহরের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, আগস্টে গ্রামে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ৮.৩৯ শতাংশ, যা জুলাইয়ে ছিল ৮.৫৫ শতাংশ। অন্যদিকে শহরে আগস্টে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮.২৪ শতাংশ, যা জুলাইয়ে ছিল ৮.৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ উভয় ক্ষেত্রেই মূল্যস্ফীতি কমেছে। তবে খাদ্য বহির্ভূত খাতে গ্রামের মানুষ তুলনামূলক বেশি চাপে রয়েছে।
মূল্যস্ফীতির কারণ ও দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতা
বিবিএসের বিশ্লেষণে বলা হয়, আগস্ট মাসে খাদ্যপণ্যের দামে স্বস্তি আসার মূল কারণ মৌসুমি সবজির সরবরাহ বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম হ্রাস পাওয়া। তবে অখাদ্য খাত—বিশেষ করে বাড়িভাড়া, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির খরচ—এখনো ঊর্ধ্বমুখী থাকায় সামগ্রিক চাপ পুরোপুরি কমেনি।
এছাড়া, গত ১২ মাসের (সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে আগস্ট ২০২৫) গড় হিসাব অনুযায়ী, সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৯.৫৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা আগের ১২ মাসে ছিল ৯.৯৫ শতাংশ। এতে বোঝা যায়, দীর্ঘমেয়াদি হিসাবে সামগ্রিকভাবে মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখাচ্ছে।
জুলাই যোদ্ধাদের পুনর্বাসন ও মাসিক ভাতা দেওয়া হবে: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং আহত জুলাই যোদ্ধাদের তাদের নিজ নিজ কর্মে অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যথাযথ পুনর্বাসন করা হবে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই তথ্য জানিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, “মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে জুলাই শহীদ পরিবার এবং আহতদের জন্য মাসিক ভাতা চালু করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত প্রত্যেকেই তা প্রতি মাসে যথাসময়ে পেয়ে যাবেন।” তিনি আরও বলেন, “জুলাই স্পিরিটকে সামনে রেখে তাদের ত্যাগের যথাযথ মূল্যায়নে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।”
তিনি জানান, জুলাই যোদ্ধাদের নিজ নিজ কর্মে অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে। এই বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসনে জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে। আহতদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং ৭৮ জন জুলাই যোদ্ধাকে বিদেশে পাঠানো হয়েছে।
সভায় জানানো হয়, এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৪৩ জন জুলাই যোদ্ধাকে ১৪৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে।
সূত্র : বাসস
আওয়ামী লীগ নেতারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি: বদরুদ্দীন উমরের বিস্ফোরক মন্তব্য
রাজনৈতিক বিশ্লেষক বদরুদ্দীন উমর, যিনি একজন লেখক, গবেষক এবং বামপন্থী রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত। তিনি রোববার ৯৪ বছর বয়সে ঢাকার একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা শেষ করার পর তিনি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি ছেড়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি গভর্নর মোনায়েম খানের স্বৈরাচারী আচরণের প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) প্রকাশিত এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং তার পরবর্তী ঘটনাবলীর গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তুলে ধরেছিলেন। সেই আলোচিত সাক্ষাৎকারটি আবার প্রকাশ করা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বদরুদ্দীন উমরের মন্তব্য
সাক্ষাৎকারে বদরুদ্দীন উমর বলেন, "আওয়ামী লীগের কোনো নেতা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি, তারা কলকাতায় আরাম-আয়েশে ছিল।" তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি এবং প্রকৃত সত্য আড়াল করার চেষ্টার সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, "এই স্বাধীনতা আন্দোলনকে প্রথম থেকেই এমনভাবে বলা হয়েছে যে, শেখ মুজিবই এই যুদ্ধের মহানায়ক। পরে তো শেখ হাসিনা এই স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা এমনভাবে বলতেন যেন, এটা তাদের পারিবারিক ব্যাপার।" তিনি মন্তব্য করেন যে, ইতিহাসের এই আবর্জনা পরিষ্কার করার সময় এসেছে।
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ কীভাবে শুরু হয়েছিল—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের মার্চের শুরু থেকে ক্ষমতা হস্তান্তরের আলোচনা ভেঙে যাওয়া এবং ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস হামলার কারণেই স্বাধীনতা যুদ্ধ অপরিহার্য হয়ে পড়ে। তিনি আরও বলেন, "শেখ মুজিব আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা চেয়েছিলেন—এটা একটা ভুয়া কথা।" উমরের মতে, ১৯৭১ সালে শেখ মুজিব পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে সর্বোচ্চ স্বায়ত্তশাসন চেয়েছিলেন এবং নিজে প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন।
৭ মার্চের ভাষণ ও আত্মসমর্পণ
৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা ঘোষণার দাবি প্রসঙ্গে উমর বলেন, "৭ মার্চের যে বক্তৃতা, সাধারণত বলা হলো এটা ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা...কিন্তু দেখা যায় এসব কথা একেবারেই ভুয়া ছিল।" তিনি বলেন, শেখ মুজিব তৎকালীন পরিস্থিতির চাপে এই বক্তৃতা দিয়েছিলেন এবং এটি ছিল জনগণের প্রতি একটা বার্তা। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ সম্পর্কে কিছু জানতে চাইতেন না। তিনি তাজউদ্দিনসহ অন্য নেতাদের কথা শুনতে চাইতেন না, কারণ তার অনুপস্থিতিতে দেশ স্বাধীন হয়ে গিয়েছিল।
শেখ মুজিবের বাড়িতে থেকে যাওয়ার বিষয়ে উমর বলেন, "শেখ মুজিব আত্মসমর্পণের জন্য বাড়িতে বসে রইলেন।" তিনি আরও বলেন, "আওয়ামী লীগের লোকেরা এবং তাদের বুদ্ধিজীবীরা বলে শেখ মুজিবকে পাকিস্তানি বাহিনী গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে, তিনি আত্মসমর্পণ করেননি। আমি বলেছি, তিনি আত্মসমর্পণ করেছেন।" তার মতে, শেখ মুজিব জানতেনই না যে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। তিনি পাকিস্তানের জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর লন্ডনে গিয়ে জানতে পারেন যে দেশ স্বাধীন হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পরের বাংলাদেশ
বদরুদ্দীন উমর বলেন, মুক্তিযুদ্ধ সম্পূর্ণভাবে দেশের জনগণের সর্বোচ্চ অবদানে হয়েছিল। তিনি বলেন, "আওয়ামী নেতাকর্মীরা ভারতে পালিয়ে যাওয়ায় এই লড়াইটা সম্পূর্ণ ভারত নিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছিল।" তিনি মনে করেন, ১৬ ডিসেম্বর যখন আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর হলো, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এজি ওসমানি ছিলেন না, ছিলেন ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সামরিক কমান্ডার জগজিৎ সিং অরোরা। এটি ভারতীয় সামরিক বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ ছিল বলে তিনি মন্তব্য করেন।
স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবের শাসন সম্পর্কে বদরুদ্দীন উমর বলেন, "স্বাধীনতার পর ভারত সরকার এবং সেনাবাহিনী শেখ মুজিবকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিয়েছে। নিজের শক্তির জন্য এখানে বসেননি।" তিনি বলেন, শেখ মুজিব জনগণকে নিয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারতেন, কিন্তু তা না করে শুরু হলো লুটপাটের রাজত্ব। আওয়ামী লীগের লোকেরা লুটপাট শুরু করল।
নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না কোনো শক্তি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচন পৃথিবীর কোনো শক্তিই ঠেকাতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, “আজকের উপদেষ্টামণ্ডলীর বৈঠক থেকে যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে স্থানীয় প্রশাসনকে আরও সক্রিয়ভাবে কাজ করার কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা যেন বিঘ্নিত না হয়, সে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।”
এ সময় প্রেসসচিব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে হয়, সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা গ্রেপ্তার
চেক জালিয়াতি মামলায় সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নবাবগঞ্জে অবস্থিত তার নিজস্ব রিসোর্ট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে তোলা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ইতোমধ্যে শামসুদ্দোহা ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করেছে। অভিযোগপত্রে ৬৬ কোটি ৪৮ লাখ ৬৯ হাজার ৯৮১ টাকার সম্পদ গোপন এবং অবৈধভাবে অর্জনের কথা বলা হয়েছে। গত বছরের জুলাই মাসে দুদকের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলম এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
দুদকের সূত্র অনুযায়ী, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করেন। এই অর্থ বিভিন্ন ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে জমা করা হয়েছিল। তিনি ২১ কোটি ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা জমা রেখে পরবর্তীতে তা তুলে নেন, যা তার উৎস ও মালিকানা গোপন করার একটি প্রচেষ্টা ছিল।
এছাড়াও, শামসুদ্দোহা তার দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৮ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ২২১ টাকার সম্পদ গোপন করেছেন এবং মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছেন। দুদকের অনুসন্ধানে তার আরও ২ কোটি ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৭৮ টাকার অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
একইভাবে, তার স্ত্রীর বিরুদ্ধেও ২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯১ টাকার সম্পদ গোপন এবং ২৭ কোটি ৪৮ লাখ ৮২ হাজার ৪৯১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
রাজনৈতিক দলের নেতাদের তেল দেবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কড়া বার্তা
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি পুলিশ সদস্যদের রাজনৈতিক দলের নেতাদের তোষামোদ না করতেও বারণ করেন।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আয়োজিত নির্বাচনী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান।
পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “রাজনৈতিক কোনো দলের বিশেষ সুবিধা নেবেন না এবং নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাববেন না। মনে রাখবেন, পেশিশক্তি কখনো শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে না। আপনাদের সব কাজ জনস্বার্থ ও আইন দ্বারা পরিচালিত হয়।”
তিনি বলেন, “আপনারা রাজনৈতিক দল থেকে দূরে থাকবেন। আমি বারবার আপনাদের বলছি, আপনারা যদি এখন তেল দেওয়া শুরু করে দেন, তাহলে আপনাদের তেল কিন্তু নির্বাচনের পর শেষ হয়ে যাবে।”
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, “অতএব এখন যার কাছে যে তেলটা আছে, রিজার্ভ করে রাখবেন। পরে কিন্তু তেলটা কাজে লাগাতে পারবেন। এজন্য আপনারা কোনো দলের দিকে যাবেন না। আপনারা একেবারে জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, এটা পূরণ করার জন্য আপনারা চেষ্টা করবেন।
ডিএসসিসির জ্বালানি খাতে ভুয়া ব্যয়ের অভিযোগে দুদকের অভিযান
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ করা গাড়ির জ্বালানি খাতে ভুয়া খরচ দেখিয়ে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) নগর ভবনে ডিএসসিসির প্রধান কার্যালয়ে অভিযান চালাচ্ছে দুদকের এনফোর্সমেন্ট ইউনিট।
দুদকের জনসংযোগ শাখার উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা যাচাইয়ের অংশ হিসেবে নগর ভবনে এ অভিযান পরিচালিত হচ্ছে এবং সংশ্লিষ্ট নথিপত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, ডিএসসিসির অনেক কর্মকর্তার জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি গাড়ি বাস্তবে ব্যবহার না হলেও অফিসিয়াল কাগজপত্রে প্রতিদিন নিয়মিত জ্বালানি খরচ দেখানো হয়েছে। এভাবে ভুয়া বিল তৈরি করে বিপুল অঙ্কের অর্থ সরকারি কোষাগার থেকে তোলা হয়েছে এবং পরে তা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে টানা ৪০ দিন নগর ভবনের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। ওই সময় কর্মকর্তারা নিয়মিত অফিসে না গেলেও তাঁদের গাড়ির জন্য দৈনিক ১৪ থেকে ১৫ লিটার জ্বালানি খরচ দেখানো হয়েছে।
ডিএসসিসির হিসাব অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানটি মাসিকভাবে জ্বালানি খাতে প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয় করে থাকে। তবে মে ও জুন মাসে নগর ভবন দীর্ঘদিন অচল থাকলেও স্বাভাবিক সময়ের মতোই তেলের ব্যয় দেখানো হয়েছে। অথচ বাস্তবে এ সময়ে অফিস কার্যক্রম ছিল স্থবির এবং গাড়ির ব্যবহারও কার্যত হয়নি।
দুদক বলছে, অভিযানের সময় তারা এ সংক্রান্ত কাগজপত্র, হিসাবনিকাশ ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য সংগ্রহ করছে। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
-রাফসান
নির্বাচন ঘিরে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ শুরু
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হচ্ছে। ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ অডিটোরিয়ামে সকালে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
নির্বাচনকালীন সময়ে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারাদেশের এক লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি পুলিশ সদস্যকে এ কর্মসূচির আওতায় বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বাংলাদেশ পুলিশের অধীনে বিদ্যমান ১৩০টি ছোট এবং চারটি বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকেই এই কার্যক্রমের মূল ভেন্যু হিসেবে ব্যবহার করা হবে। এসব কেন্দ্রেই পুলিশ সদস্যরা নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রয়োজনীয় বাস্তবমুখী অনুশীলন ও দিকনির্দেশনা গ্রহণ করবেন।
এর আগে গত ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকা মহানগরে পুলিশ সদর দফতরে একটি প্রস্তুতিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মডিউলভিত্তিক পাঠ্যসূচি অনুযায়ী ১৫০ জন কর্মকর্তাকে ‘মাস্টার ট্রেইনার’ হিসেবে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। পরবর্তী ধাপে দেশের ১৯টি আঞ্চলিক পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মোট ১ হাজার ২৯২ জনকে ‘ট্রেইনার অব ট্রেইনার্স (টিওটি)’ হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এরা পরে মাঠপর্যায়ে গিয়ে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য দেড় লাখের বেশি পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেবেন।
পুলিশ সদর দফতরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে সম্ভাব্য সংকটময় পরিস্থিতি সামাল দিতে বাস্তবসম্মত মহড়া চালানো হবে। এ উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো নির্বাচনকালীন সময়ে সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং জনআস্থা অটুট রাখা।
পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) কাজী জিয়া উদ্দিন জানান, প্রশিক্ষণকে আরও কার্যকর ও প্রভাবশালী করার জন্য ভিজ্যুয়াল ও প্রিন্ট উপকরণও প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে দুটি প্রামাণ্যচিত্র, একটি ১৫ মিনিটের অডিও-ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট, একটি ৯ মিনিটের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং একটি নির্দেশনামূলক বুকলেট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এসব উপকরণ ব্যবহার করে মাঠপর্যায়ের সদস্যদের নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে দক্ষতা ও সচেতনতা আরও সুদৃঢ় করা হবে।
-রফিক
ঈদে মিলাদুন্নবী: ড. ইউনূসের কণ্ঠে শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুপম জীবন, শিক্ষা এবং সুন্নাহ অনুসরণ করলে আজকের এই দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় বিশ্বে শান্তি, ন্যায় এবং কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে গত শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দেওয়া এক বাণীতে তিনি এই মন্তব্য করেন। খবর বাসস।
ড. ইউনূস বলেন, “ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য উৎকৃষ্টতম অনুসরণীয় এবং এর মধ্যেই মুসলমানদের জন্য অফুরন্ত কল্যাণ ও শান্তি নিহিত রয়েছে।” তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে সমগ্র মানবজাতির হেদায়েত ও মুক্তির জন্য প্রেরণ করেছেন। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে নবী, আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বজগতের জন্য কেবল রহমতরূপে প্রেরণ করেছি’ (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ১০৭)।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন ‘সিরাজাম মুনিরা’, অর্থাৎ আলোকোজ্জ্বল প্রদীপরূপে। সব ধরনের কুসংস্কার, অন্যায়, অবিচার ও পাপাচারের অন্ধকার থেকে মানুষকে মুক্তি ও আলোর পথ দেখাতে তিনি শান্তি ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে এসেছিলেন।
ড. ইউনূস আরও বলেন, আল্লাহর প্রতি অসীম আনুগত্য, অনুপম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং অপরিমেয় মহৎ গুণের জন্য পবিত্র কোরআনে মহানবী (সা.)-এর জীবনকে ‘উসওয়াতুন হাসানাহ্’ বা সুন্দরতম আদর্শ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন, বিশ্ব মানবতার জন্য তিনি যে অনিন্দ্য সুন্দর শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন, তা প্রতিটি যুগের মানুষের জন্য মুক্তির দিশারী হিসেবে কাজ করবে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সবার মাঝে অপার শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক, এই কামনা করে ড. ইউনূস বলেন, “সমগ্র মুসলিম উম্মাহর ঐক্য আরও সুসংহত হোক। মহানবী (সা.)-এর সুমহান জীবনাদর্শ লালন ও অনুসরণের মাধ্যমে আমাদের ইহকালীন ও পরকালীন জীবনের সার্বিক কল্যাণ ও মুক্তি নিশ্চিত হোক। আমিন।
রাজনীতিতে এখন অনেকগুলো আন্তা বসেছে: প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার মন্তব্য করেছেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন অনেকগুলো ‘আন্তা’ বসেছে। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ফেসবুক পোস্টে আবুল কালাম আজাদ মজুমদার লিখেছেন, “একটা আন্তা বসিয়ে অন্যসব রাস্তা এমনভাবে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে যাতে সব মাছ সেখানে যেতে বাধ্য হয়।” তিনি জানান, কিছুদিন আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় একটি বড় রাজনৈতিক দলের একজন সিনিয়র নেতা এমন একটি মন্তব্য করেছিলেন।
আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, “আন্তা শব্দের মানে কেউ বুঝতে না পারায় আমাকেই এর ব্যাখ্যা দিতে হয়েছে।” তিনি সবাইকে জানান, ‘আন্তা’ মানে মাছ ধরার ফাঁদ। তিনি আরও বলেন, “কে কতটা বুঝেছেন জানি না, তবে আমাদের বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না, রাজনীতিতে এখন অনেকগুলো আন্তা বসেছে।” তার মতে, “অনেকেই পানি ঘোলা করে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে।
পাঠকের মতামত:
- জুলাই যোদ্ধাদের পুনর্বাসন ও মাসিক ভাতা দেওয়া হবে: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
- চার দফা দাবিতে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কর্মবিরতি, ভোগান্তিতে গ্রাহক
- সুস্থ ফুসফুসের জন্য যে ৫ খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি
- চবিতে চতুর্মুখী আন্দোলন, উত্তাল ক্যাম্পাস
- শান্তির পুরস্কার চাইছেন, অথচ ঝামেলা পাকাচ্ছেন’ সালমানের খোঁচা ট্রাম্পকে
- ভিপি পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছাত্রদল মনোনীত প্রার্থী আবিদুল
- বিবিএসের প্রতিবেদন: ৩৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্যস্ফীতি
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- ওসমান হাদির নামে ভিন্ন যুগলের ব্যক্তিগত মুহূর্তের ফুটেজ ভাইরাল
- আওয়ামী লীগ নেতারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি: বদরুদ্দীন উমরের বিস্ফোরক মন্তব্য
- সামনে যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড়াচ্ছে পাগলা ঘোড়া
- নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না কোনো শক্তি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব
- রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটে নতুন মোড়: বাফার জোনের নিরাপত্তার দায়িত্বে কি বাংলাদেশ?
- ডাকসু নির্বাচন: শেষ দিনের প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থী ও সমর্থকরা
- পঞ্চগড়ের সফল মানুষ সারজিস আলম হয়ে যায়: জয়
- অবসরের পর সাকিব আল হাসানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
- গণতন্ত্রের জন্য জবাবদিহিমূলক গণমাধ্যম অপরিহার্য: রিজওয়ানা হাসান
- ইলিশের বাজারে আগুন: দুই বছরে চাঁদপুরে দাম বেড়েছে দ্বিগুণ
- ঢালিউডে শাকিব খানের ছবিতে আসছেন ‘অ্যানিমেল’ সিনেমার ডিওপি
- ডিএসই’র বাজার প্রতিবেদন: এক নজরে আজকের লেনদেন
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- ইউক্রেনের মন্ত্রিসভার ভবনে রাশিয়ার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- রাকসু নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করল ছাত্রদল
- ডিএসই ও সিএসইতে সূচকের বড় উত্থান, লেনদেন শুরু ইতিবাচক ধারায়
- শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই: কাদের সিদ্দিকী
- এশিয়া কাপের আগে বাংলাদেশকে নিয়ে আকাশ চোপড়ার খোঁচা, যা বললেন জাকের আলী
- ডিএসইতে নিম্নমুখী প্রবণতায় পুবালী ব্যাংক
- সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা গ্রেপ্তার
- লেনদেনহীন ২২ বন্ড, সীমিত লেনদেনে এগিয়ে দু’টি
- চাপের মুখে পদত্যাগ, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইশিবা শিগেরু
- লন্ডনের স্বর্ণবাজারে আসছে ‘ডিজিটাল স্বর্ণ’, বদলাবে লেনদেন পদ্ধতি
- ড. ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবি
- রাজনৈতিক দলের নেতাদের তেল দেবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কড়া বার্তা
- এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার দরপতন: বাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা
- ডিএসসিসির জ্বালানি খাতে ভুয়া ব্যয়ের অভিযোগে দুদকের অভিযান
- শেয়ারদর বৃদ্ধি নিয়ে ডিএসইকে যে ব্যাখ্যা দিল বিডিকম অনলাইন
- রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ডের সাপ্তাহিক NAV প্রকাশ
- ৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, জানুন ইশতেহারের আটটি অঙ্গীকার
- আজ রাতে যখন দৃশ্যমান হবে ‘সুপার ব্লাড মুন’ চন্দ্রগ্রহণ
- বৈশ্বিক পরিসরে এনসিপির নতুন সাংগঠনিক উদ্যোগ
- তারেক রহমানের ৩১ দফা নিয়ে মানিকগঞ্জের নির্বাচনী মাঠে জিন্নাহ কবির
- ফ্যাসিবাদ রুখতে চাই ইতিবাচক রাজনীতি: সালাহউদ্দিন
- জিরো থেকে পাবলিকেশন: গবেষণায় নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দিল বিআরটিসি কোর্স
- নির্বাচন ঘিরে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ শুরু
- ডাকসু নির্বাচনে সাতক্ষীরার শামীম হোসেন: তরুণ প্রজন্মের নতুন কণ্ঠস্বর
- ঈদে মিলাদুন্নবী: ড. ইউনূসের কণ্ঠে শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা
- রহস্যময় গোলাপি পানির লেক, যেখানে নেই প্রাণের অস্তিত্ব: এক বিরল প্রাকৃতিক বিস্ময়
- আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী: দেশজুড়ে নানা কর্মসূচি, রাজধানীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
- তেজপাতার জলে জাদু! নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস, কমবে ওজন
- যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আস্থার শীর্ষে এএইচজেড
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ভ্যালু, ভলিউম ও ট্রেডে শীর্ষ ২০ কোম্পানি
- ডিএসই–৩০ সূচকের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর লেনদেনের চিত্র
- ১ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- শেয়ারবাজারে ফিরল স্বস্তি, শীর্ষে থাকা কোম্পানির তালিকা প্রকাশ
- ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ২০২৪ সালের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ সম্পন্ন
- ০১ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- গোয়ালন্দে কবর অবমাননার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের তীব্র নিন্দা
- নোয়াখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুরের অবৈধ সম্পদের পাহাড়
- “তারেক রহমানের নেতৃত্বেই ঐক্য সম্ভব”
- ডিএসইতে আজকের লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- দেড় বছর পর ঢাকায় স্থায়ী রাষ্ট্রদূত পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- বাংলাদেশি ওষুধের সাফল্য: যুক্তরাজ্যে রেনেটার নতুন পদচারণা
- ০২ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার