মৃত্যুর ফয়সালা জমিনে না, আসমানে হয়: নিরাপত্তা নিয়ে মুখ খুললেন ওসমান হাদি

গণআন্দোলনের মুখপত্র ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তার অনুসারীরা। হাদি নিজেও তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। বুধবার দিবাগত রাত ১টায় তিনি এই পোস্টটি দেন।
ফেসবুকে হাদি লিখেছেন, “মৃত্যুর ফয়সালা জমিনে নয়, আসমানে হয়।” তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মহল থেকে তার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানানো হয়েছে। এর জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশে দখলদারদের আগ্রাসন যতদিন থাকবে, ততদিন এই মাটির সন্তানেরা আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাবে। তার মতে, “আমাদেরকে হত্যার মধ্য দিয়ে এই লড়াই কোনোদিন বন্ধ হবে না।”
তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, “ওরা এক আবরারকে হত্যা করলে ফের লক্ষ আবরার জন্মায় এই জমিনে।” হাদি আরও বলেন যে তিনি চলে গেলেও তার সন্তান এবং তার পরবর্তী প্রজন্ম এই লড়াই চালিয়ে যাবে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, “অধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে আমরা আমাদের কাজকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে দিব না।” তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের কাছে মাথা নত না করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
পোস্টের শেষে তিনি বলেন, “মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমরা তো শাহাদাতের জন্যই মায়ের উদর হতে পৃথিবীতে পা রেখেছি।” তিনি তার পোস্টে আল্লাহর কাছে সাহস ও ইনসাফের জন্য প্রার্থনা করেন এবং ঘোষণা দেন, “লড়াই চলবে। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।”
/আশিক
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডগুলো জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি: তারেক রহমান
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডসহ সম্প্রতি কয়েকটি জায়গায় আগুন লাগার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, জননিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য এই ঘটনাগুলোর পূর্ণাঙ্গ ও স্বচ্ছ তদন্ত অপরিহার্য।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টা ১৪ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড নিয়ে উদ্বেগ
তারেক রহমান তার পোস্টে লেখেন, “ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্সে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ক্ষতিগ্রস্ত সবার জন্য আমার দোয়া রইল এবং আমি আশা করি, সবাই নিরাপদে আছেন।”
তিনি সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে বলেন:
“এ ঘটনার কারণ নির্ধারণ এবং ভবিষ্যতের জন্য জননিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ও স্বচ্ছ তদন্ত করা অপরিহার্য।”
ফায়ার সার্ভিস ও অন্যদের প্রশংসা
পোস্টে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে কাজ করা ফায়ার সার্ভিস, সশস্ত্র বাহিনী এবং অন্যদের প্রশংসা করেন। তিনি তাদের জনসেবার প্রতি সত্যিকারের নিষ্ঠা প্রদর্শন করে দ্রুত এবং সাহসের সঙ্গে কাজ করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড:
বিমানবন্দর: শনিবার দুপুরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো সেকশনে আগুন লাগে, যা এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
চট্টগ্রাম ইপিজেড: বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম ইপিজেডের একটি কারখানায় আগুন লাগে, যা টানা ১৭ ঘণ্টা জ্বলার পর নিয়ন্ত্রণে আসে।
মিরপুর: গত ১৪ অক্টোবর মিরপুরের রূপনগরে একটি কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় আগুন লাগে, যাতে ১৬ জন প্রাণ হারান। টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে একটি সুতার মিলেও আগুন লাগে।
রক্ত দেওয়ার সময় আমরা, ক্ষমতার সময় অন্যেরা: হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ আক্ষেপ প্রকাশ করে বলেছেন, “রক্ত দেওয়ার সময় আমরা সবার আগে থাকি। কিন্তু ক্ষমতার প্রশ্ন এলে, আমাদের আর খুঁজেই পাওয়া যায় না।” শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ছবিতে দুই বিপরীত দৃশ্য
হাসনাত আবদুল্লাহ একটি কোলাজ ছবি সংযুক্ত করে এই আক্ষেপ প্রকাশ করেন।
প্রথম ছবি: আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সরকার গঠনের দায়িত্ব নিতে দেশে ফিরলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানাচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা (নাহিদ ইসলাম, হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, আসিফ মাহমুদ ও উমামা ফাতেমাসহ)।
দ্বিতীয় ছবি: গতকাল (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার পাশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের দেখা যাচ্ছে।
এই ছবি দুটি পাশাপাশি যুক্ত করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন:
“এই দেশে এখন পর্যন্ত চোখে দেখা যায় এমন একমাত্র সংস্কার হলো—এই ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে। রক্ত দেওয়ার সময় আমরা সবার আগে থাকি, কিন্তু ক্ষমতার প্রশ্ন এলে, আমাদের আর খুঁজেই পাওয়া যায় না।”
উল্লেখ্য, জুলাই সনদ স্বাক্ষর হলেও জুলাই আন্দোলনের মুখ্য শক্তি এনসিপি অনুষ্ঠানে যোগ দেয়নি এবং সনদে স্বাক্ষর করেনি।
জুলাই সনদ সইয়ের মতো অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে এগোই: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “জুলাই সনদ সইয়ের মতো আসুন আমরা সবাই মিলে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে এগোই।” তিনি মনে করেন, গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচন এবং জুলাই সনদ উভয়ই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের এক সম্মেলনে বক্তৃতাকালে তিনি এই আহ্বান জানান।
সংগঠন, জঞ্জাল ও সংসদ
মির্জা ফখরুল ট্রেড ইউনিয়নগুলোর রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রবণতার সমালোচনা করে বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখন বেশিরভাগ ট্রেড ইউনিয়ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাচ্ছে, যা তিনি ভালো মনে করেন না। তার মতে, শ্রমিকদের জন্য মৌলিক কাজ করাই সংগঠনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
জুলাই সনদ: ‘জুলাই সনদ’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি অবশ্যই রাষ্ট্র কাঠামো পরিবর্তন এবং রাজনীতিকে আরও স্বচ্ছ করতে কাজ করবে।
রাজনৈতিক জঞ্জাল: পুলিশ এবং ছাত্রদের মধ্যে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনা প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা বলেন, “আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে যে জঞ্জাল তৈরি করে গেছে, সেটা এত অল্প সময়ে দূর করা সম্ভব নয়।”
গণতন্ত্রের ভিত্তি: তিনি গণতন্ত্রের স্বার্থে সব কাজ সংসদকে কেন্দ্র করে করার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, সবকিছু সংসদকে কেন্দ্র করে করতে হবে, নাহলে গণতন্ত্র কাজ করবে না।
নির্বাচন ও এনসিপি
আগামী নির্বাচনকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, “আগামী নির্বাচন নির্ধারণ করবে আমরা কি আসলেই উদারপন্থি গণতন্ত্র পাব কি না। আমাদের সবসময় মাথায় রাখতে হবে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অস্তিত্বের মূল জায়গা।”
এদিকে ‘জুলাই সনদে’ এনসিপি স্বাক্ষর না করার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, “এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক বলেই আমি মনে করি। আমার ধারণা তারা বুঝবেন, দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন এবং স্বাক্ষর করবেন।”
‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বলার তীব্র নিন্দা এনসিপি’র
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংসদ এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ বলার জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই নিন্দা জানান।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও ক্ষোভ
এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলাম সালাহউদ্দিন আহমদকে আহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
নাহিদ বলেন:
“জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সালাহউদ্দিন আহমদ দেশে ছিলেন না, রাজপথে ছিলেন না। তিনি জানেন না কে রাজপথে ছিল, কারা লড়াই করেছিল, কারা বুলেটের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল। আতিকুল গাজী—যার হাত কাটা গিয়েছিল, তাকে যখন ফ্যাসিষ্টের দোসর বলা হয়, যখন শহীদ মীর মুগ্ধের বাবাকে আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর বলা হয়—তাদের যেকোনো দাবির প্রেক্ষিতে, সেটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টের, খুবই বেদনাদায়ক।”
তিনি মন্তব্য করেন, হয়তো ভুলবশত বা তথ্য না থাকার কারণে সালাহউদ্দিন আহমদ এমনটা বলেছেন। বক্তব্যের শেষে নাহিদ, সালাহউদ্দিন আহমদকে তার ওই বক্তব্য প্রত্যাহার করে আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
এনসিপি’র স্বাক্ষর না করা বিচক্ষণতার অভাব: ফখরুল
বহু প্রতীক্ষিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে একটি ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে, আজকে তার আরেকটা নিদর্শন দেখা গেল যে জাতির প্রয়োজনে, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে দলগুলো সব এক হয়ে কাজ করতে পারে।”
এনসিপি নিয়ে বিএনপির অবস্থান
জুলাই আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-র এই সনদ স্বাক্ষরে অনুপস্থিত থাকাকে ‘ভুল-বোঝাবুঝি’ বলে মনে করেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন:
“আমাদের সঙ্গে আলোচনায়, ঐকমত্য কমিশনে যে আলোচনা হয়েছে, তারা প্রায় সব ব্যাপারে পজিটিভ ছিল। আমি মনে করি, এটা বিচক্ষণতার অভাব হয়েছে তাদের, না হলে তারা অবশ্যই এটা সই করত আজকে।”
তবে এটাকে বিভক্তি বলে মনে করছেন না বিএনপি মহাসচিব। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এনসিপি ভুল বুঝতে পারবে এবং সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছবে। সব কিছুর মধ্যেই যা হয়েছে, তাকে তিনি ‘গ্রেট অ্যাচিভমেন্ট’ বা বড় অর্জন বলে উল্লেখ করেন।
সালাহউদ্দিন ও আব্বাসের মন্তব্য
সালাহউদ্দিন আহমদ: বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দিন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই আমরা গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক সংস্কারের রাষ্ট্রকাঠামো গড়ে তুলতে পারব।” তিনি বলেন, সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যক্ষ ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন, তাই এখানে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই।
মির্জা আব্বাস: বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস এনসিপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়াকে ‘ডিস্টার্বের অংশ’ বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “কিছু দল স্বাভাবিকভাবেই অনুষ্ঠানকে ব্যাহত করছে। এটি নতুন কিছু নয়।”
জুলাই সনদে বিএনপির পক্ষ থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও সালাহউদ্দিন আহমদ স্বাক্ষর করেন।
‘জুলাই সনদ’-এর ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জুলাই জাতীয় সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের জন্য তার প্রস্তাব তুলে ধরেছেন। আজ শুক্রবার সকালে তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করা এক স্ট্যাটাসে এই অবস্থান তুলে ধরেন।
সংশোধনের কারণ
সালাহউদ্দিন আহমদ মনে করেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত আওয়ামী লীগের অনুগত কতিপয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বিচারের বিষয়টি গণঅভ্যুত্থানের যুদ্ধক্ষেত্রেই সম্পন্ন হয়ে গেছে। তাদের তিনি ‘গাদ্দার, বিশ্বাসঘাতক’ উল্লেখ করে বলেন, “জনতার আদালতে তাদের বিচার হয়ে গেছে। সুতরাং যৌক্তিক কারণে তাদের বিচার গণঅভ্যুত্থানের যুদ্ধের ময়দানে সম্পন্ন হয়ে গেছে।” তাই এই ধারা সংশোধিত হওয়া উচিত।
প্রস্তাবিত সংশোধনী
জুলাই জাতীয় সনদের পাঁচ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব তুলে ধরে সালাহউদ্দিন আহমদ লিখেছেন:
“গণঅভ্যুত্থানপূর্ব বাংলাদেশে ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রামে গুম, খুন ও নির্যাতনের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী কতিপয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা সংঘটিত সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার, শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান ও শহীদ পরিবার, আহত বীর যোদ্ধাদের যথোপযুক্ত সহায়তা প্রদান যেমন মাসিক ভাতা, সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ব্যবস্থা এবং শহীদ পরিবার ও আহত বীর যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করব।”
জুলাই সনদ স্বাক্ষর জাতীয় ঐক্য নয়, জাতির সঙ্গে প্রতারণা: নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করাকে জাতীয় ঐক্য নয়, বরং ‘জাতীয় ঐক্যের নামে জাতির সঙ্গে প্রতারণা’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, “সমাজের সব অংশের মানুষ একত্রিত হয়ে লড়াই করার মাধ্যমেই জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়।”
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর ইস্কাটনে জাতীয় শ্রমিক শক্তির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
শ্রমিক শক্তি ও রাজনৈতিক ঐক্যের সংজ্ঞা
নাহিদ ইসলাম বলেন, “কিছু মানুষ জাতীয় ঐক্য বলতে শুধু রাজনীতির দলের ঐক্য বোঝে। কিন্তু রাজনৈতিক ঐক্য হলো সকল শ্রেণিপেশা মানুষের মধ্যে ঐক্য।” তিনি মন্তব্য করেন, আজকেও জুলাই সনদের নামে কিছু রাজনৈতিক দল সনদে স্বাক্ষর করতে যাবে, “এটা কোনো জাতীয় ঐক্য নয়।”
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন অবহেলা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন। তিনি জানান, শ্রমিক শ্রেণির দীর্ঘদিনের বঞ্চনা দূর করে, তাদের ন্যায্য অধিকার ও রাজনৈতিক অংশীদারত্ব নিশ্চিতে জাতীয় শ্রমিক শক্তি কাজ করবে।
জাতীয় শ্রমিক শক্তির কমিটি
বক্তব্য শেষে তিনি নবগঠিত জাতীয় শ্রমিক শক্তির নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন। সংগঠনের মুখ্য সংগঠক হলেন আরমান হোসেন, সদস্যসচিব রিয়াজ মোরশেদ এবং আহ্বায়ক হলেন মাজহারুল ইসলাম ফকির।
খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষির উন্নয়নে তারেক রহমানের ৬ দফা পরিকল্পনা
বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, “বাংলাদেশের শক্তি সবসময় ছিল সেই হাতেই, যারা এই মাটিকে চাষ করে। বিএনপি সেই হাতগুলোকে আরও শক্তিশালী করবে, যাতে তারাই আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারে।” তিনি বলেন, প্রতিটি মেয়ের স্বপ্নপূরণের পথে রাষ্ট্রকে তার সঙ্গী করব।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এই মন্তব্য করেন এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষি উন্নয়নের জন্য ছয় দফা পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
কৃষি ও নারীর ক্ষমতায়ন
তারেক রহমান বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে সেচ সম্প্রসারণ ও খাল পুনঃখননের মাধ্যমে বাংলাদেশ আত্মনির্ভরতার পথে যাত্রা শুরু করে। প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সময়ে সার ভর্তুকি এবং ‘কাজের বিনিময়ে খাদ্য’ কর্মসূচির মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত হয়েছিল।
বিএনপির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব পেয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা, নারী ও পরিবেশের বিষয়গুলো:
১. ফার্মার্স কার্ড উদ্যোগ: প্রতিটি কৃষক পাবেন একটি নিরাপদ ডিজিটাল পরিচয়পত্র, যার মাধ্যমে তারা মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়াই সরাসরি ভর্তুকি, ন্যায্য দাম ও ঋণ সুবিধা পাবেন। এতে শোষণের অবসান ঘটবে।
২. পানি নিরাপত্তা: ২০ হাজার কিলোমিটার নদী ও খাল পুনরুদ্ধার, সম্প্রদায়ভিত্তিক সেচ ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন এবং আধুনিক তিস্তা ও গঙ্গা ব্যারাজ নির্মাণের লক্ষ্য নিয়েছেন।
৩. পানি-সংরক্ষণমূলক কৃষি: ‘অল্টারনেট ওয়েটিং অ্যান্ড ড্রাইং’ ধান চাষ সম্প্রসারণ করা হবে, যা পানির অপচয় কমিয়ে কার্বন ক্রেডিট থেকে কোটি কোটি ডলার আয় করতে সহায়তা করবে।
৪. পুষ্টি ও মানব উন্নয়ন: ‘ফ্যামিলি কার্ড’ উদ্যোগের মাধ্যমে নারীদের গৃহপ্রধান হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার নেত্রী হিসেবে ক্ষমতায়ন করা হবে।
৫. কৃষিভিত্তিক অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন: আধুনিক শস্য, কোল্ড স্টোরেজ এবং লজিস্টিকসের মাধ্যমে ১৩ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। তরুণদের কৃষি উদ্যোগে যুক্ত করতে ড্রোন প্রযুক্তি ও স্টার্টআপ ফান্ডিং করা হবে।
৬. পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়ন: একটি জাতীয় ‘সার্কুলার ইকোনমি’ মডেলে বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন এবং গ্রামীণ বায়োগ্যাস সিস্টেমের মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষা করা হবে।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আহ্বান
তারেক রহমান গাজা, সুদান, ইয়েমেন এবং বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে রোহিঙ্গা সংকটের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে ১১.৫ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছে, যেখানে আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে যাওয়ায় পরিবারগুলো মাসে মাত্র ছয় ডলারের খাদ্য সহায়তায় বেঁচে আছে। তিনি খাদ্য সহায়তা পুনঃস্থাপন এবং জীবিকা শক্তিশালী করার জন্য সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও দাতা দেশগুলোর জরুরি যৌথ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
জুলাই সনদে সইয়ের বিষয়ে আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে: ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তার দল জুলাই জাতীয় সনদে সই করবে কি না, এ বিষয়ে আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলা বিএনপি আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
সনদে স্বাক্ষরের শর্ত
মির্জা ফখরুল জানান, পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি নিয়ে দুটি দল সই করবে না বলে দিয়েছে। তবে বিএনপি’র অবস্থান ভিন্ন। তিনি বলেন:
“আমরা বলেছি, বিএনপি যে কথাগুলো বলেছে, সেগুলো যদি লিপিবদ্ধ করা হয় এবং যেগুলো অসম্মতি দেইনি, সেগুলো যদি লিপিবদ্ধ করা হয়—অবশ্যই জুলাই সনদে সই করা হবে। এ জন্য আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।”
দিনের কর্মসূচি
এর আগে আজ সকালে মির্জা ফখরুল সদর উপজেলার বেগুনবাড়ী ইউনিয়নের দানারহাটে সুধী সমাজ, মহিলা ও হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষের সঙ্গে মতবিনিময়সভা করেন। পরে বিকালে তিনি হরিপুর উপজেলা স্টেডিয়ামে মির্জা রুহুল আমীন স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার উদ্বোধন করেন। এরপর সদর উপজেলা রহিমানপুর ইউনিয়নের পল্লী বিদ্যুৎ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আরো একটি মতবিনিময়সভায় যোগ দেন মির্জা ফখরুল।
পাঠকের মতামত:
- ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- কার্গো ভিলেজে আগুন: ক্ষতির আশঙ্কা বিলিয়ন ডলার
- ভারতের বিরুদ্ধে নতুন সামরিক হুমকি দিলেন পাক সেনাপ্রধান
- সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডগুলো জননিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি: তারেক রহমান
- পায়ে সামান্য ব্যথা বা ঘা: নীরব ঘাতক ‘রক্তনালির ব্লকের’ সংকেত নয়তো?
- রাতে ফ্লাইট চালুর চেষ্টা চলছে: কার্গো ভিলেজের আগুন পরিদর্শনে উপদেষ্টা
- রিশাদ ম্যাজিক স্পিনে উড়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- ঢাকার বিমানবন্দর অচল: ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে কার্গো ভিলেজ, ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি
- ৪০-৪৫ দিনের রেণুবিন্দু: বিজ্ঞান বনাম কোরআন, গর্ভের শিশুর নিয়তি কখন লেখা হয়?
- চিকিৎসা বিজ্ঞানে বড় সাফল্য,রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে কৃত্রিম কিডনি
- সিইসি: ‘বিগত দিনের মতো নির্বাচন হবে না, হবে সম্পূর্ণ আলাদা’
- বিলাসবহুল জীবন থেকে জনকল্যাণ: দুবাইয়ের রাজকন্যা শেখ মাহরার যত কীর্তি
- সিন্ধু সভ্যতা থেকে পরমাণু পাকিস্তান: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ভূরাজনীতি, ধর্ম ও টিকে থাকার পূর্ণাঙ্গ আখ্যান
- রক্ত দেওয়ার সময় আমরা, ক্ষমতার সময় অন্যেরা: হাসনাত আবদুল্লাহ
- শখের পোশাক বারবার ধোয়ার পরেও উজ্জ্বল থাকবে যে ৮ উপায়ে
- টেলিগ্রাম নিয়ে ভয়াবহ তথ্য! আপনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কি ঝুঁকিতে?
- জুলাই সনদ সইয়ের মতো অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে এগোই: মির্জা ফখরুল
- অভিভাবকতন্ত্রের প্রলোভন: জেনারেল ভূঁইয়ার বয়ান ও গণতন্ত্রের ঘড়ি থামানোর বিপদ
- আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা: বাড়ছে আগুনের তীব্রতা,সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিমান
- যুদ্ধবিরতির ভয়াবহ লঙ্ঘন: গাজায় এক ফিলিস্তিনি পরিবারের ১১ সদস্য নিহত
- বদহজম ও গ্যাসের সমস্যা? মুক্তি দেবে এই ৮টি ঘরোয়া টোটকা
- মাইগ্রেনের সমস্যা: যে ৬টি অভ্যাস আজই আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
- বয়স বাড়ার ছাপ: ৫টি অভ্যাস যা আপনার ত্বক ও চুলকে রাখবে তরতাজা
- ৪ দফা দাবিতে আন্দোলনে নামছেন ফেল করা শিক্ষার্থীরা
- শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে আগুন
- ছবিতে ব্যাঙ না ঘোড়া? আপনি কেমন মানুষ—এই ছবিই দেবে উত্তর!
- আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত ৭ জেলায় বজ্রসহ ঝড়ের পূর্বাভাস
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বিক্ষোভ: ৩ দফা দাবিতে হাইকোর্টের সামনে সড়ক অবরোধ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে শুরুতেই ধাক্কা,ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
- ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বলার তীব্র নিন্দা এনসিপি’র
- হতাশা কাটিয়ে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি বাংলাদেশ
- ‘এখনই অস্ত্র ত্যাগ নয়’: গাজা পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণে অনড় হামাস
- এনসিপি’র স্বাক্ষর না করা বিচক্ষণতার অভাব: ফখরুল
- যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও গাজায় গোলাবর্ষণ
- কঠিন পরিণতির মুখোমুখি শেখ হাসিনা
- জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর: নতুন বাংলাদেশের অঙ্গীকার নাকি রাজনৈতিক ভারসাম্যের পরীক্ষা?
- ইইউ রাষ্ট্রদূতের প্রশংসা: রাজনৈতিক ঐকমত্যে বাংলাদেশের অগ্রগতি
- শীতকাল আসছে: সুস্থ থাকতে এখনই বর্জন করুন এই ৫টি অভ্যাস
- হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক: যে ৪টি মূল কারণে প্রায় ৯৯% ঝুঁকি বাড়ে
- খালি পেটে এলাচের পানি: যে ৫টি রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
- রাকসুতে নতুন নেতৃত্ব:নবনির্বাচিত জিএস ফিলিস্তিনের নির্যাতিতদের প্রতি উৎসর্গ করলেন বিজয়
- পুতিন-ট্রাম্প ফোনালাপ: ইউক্রেন যুদ্ধ সমাধানে হাঙ্গেরিতে বৈঠকের সিদ্ধান্ত
- ‘জুলাই সনদ’-এর ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন সালাহউদ্দিন আহমদ
- জুলাই সনদ স্বাক্ষর জাতীয় ঐক্য নয়, জাতির সঙ্গে প্রতারণা: নাহিদ ইসলাম
- জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তীব্র উত্তেজনা
- ১৭ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধান অঞ্চলের নামাজের সময়সূচি
- বন্ধুরূপী শত্রু: যে ৫টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার বন্ধুত্বের বন্ধন বিপদজনক
- পায়ের পাতায় লুকানো নীরব ইঙ্গিত: কিডনি বিকলের এই সংকেত অবহেলা করলেই বিপদ
- খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষির উন্নয়নে তারেক রহমানের ৬ দফা পরিকল্পনা
- চট্টগ্রাম সিইপিজেডের কারখানায় আগুনে ১০৫০ শ্রমিককে নিরাপদে উদ্ধার করল অ্যালার্ম!
- ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তি ১৬৪৮: যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্থান
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ভর করে চাঙ্গা রাজধানীর শেয়ারবাজার
- ১৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- পূর্বাচল প্লট অনিয়ম মামলা: শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে পাঁচজনের সাক্ষ্য
- রাতে ঘুম আসে না? শোয়ার ঘরে যে সামান্য বদল আনলে মিলবে শান্তি
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- সাবধান! আপনার হোয়াটসঅ্যাপ কি অন্য কেউ ব্যবহার করছে? বুঝবেন যেভাবে
- সমুদ্রের মাঝে সভ্যতা: ইতিহাস, ঐতিহ্য, জলবায়ু ও কূটনীতির মিলনে মালদ্বীপের টিকে থাকার গল্প
- মাইগ্রেন কি শুধু মাথাব্যথা? জেনে নিন এর ৫টি ভিন্ন ধরন
- ৪ বার সংশোধন হলো ট্রাইব্যুনাল আইন, যুক্ত হলো ‘নির্বাচনী অযোগ্যতা’ ধারা
- হামাস-ইসরায়েল চুক্তি কার্যকর: ধ্বংসস্তূপের মাঝে ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
- আজ বাংলাদেশের বাঁচা-মরার লড়াই, টিভিতে নয় ২৫ টাকায় দেখুন অনলাইনে
- ১৪ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- শি জিনপিং: সমাজে প্রকৃত সমতা চাইলে নারীর নেতৃত্ব নিশ্চিত করতে হবে