বিএনপির নাম ব্যবহার করে যেন কেউ ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল না করে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে কেউ দলের নাম ব্যবহার করে নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই কথা বলেন।
‘ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
তারেক রহমান বলেন, “আমাদের প্রত্যেকটি মানুষকে, শহীদ জিয়া এবং দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার প্রত্যেকটি সৈনিককে অত্যন্ত সচেতন থাকতে হবে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে, এই দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে।” তিনি আরও বলেন, দলের নাম ব্যবহার করে যেন কেউ জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে, সেই ব্যাপারেও প্রত্যেককে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সমগ্র বাংলাদেশে ধানের শীষের যত নেতাকর্মী আছে, যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তাদের সামনে একটিই লক্ষ্য থাকতে হবে—যে কোনো মূল্যে ঐক্যবদ্ধ থাকা। তিনি বলেন, এর কোনো বিকল্প নেই।
মানুষের আস্থা জামায়াতের প্রতি, ডাকসু-জাকসু নির্বাচনেই তার প্রমাণ: মুজিবুর রহমান
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, সৎ নেতৃত্বের কারণে আগামীতে দেশের মানুষ জামায়াতকেই ভোট দেবে। তিনি বলেন, মানুষের এই আস্থা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে জামায়াত সমর্থিত প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়ে প্রমাণিত হয়েছে।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে পবিত্র সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। ‘বিশ্ব নবীর জীবন ও কর্মনীতি’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে জামায়াতে ইসলামীর গোদাগাড়ী পৌর ওলামা বিভাগ।
‘সৎ নেতৃত্বই কল্যাণ রাষ্ট্রের পূর্বশর্ত’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, একটি আধুনিক ও কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনের পূর্বশর্ত হলো সৎ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা। তার মতে, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন আধুনিক ও কল্যাণ রাষ্ট্রের রূপকার। তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি ও আদর্শই আমাদের পথনির্দেশক এবং তা অনুসরণ করা উচিত।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন জামায়াতের রাজশাহী মহানগরের মাজলিসুল মুফাসসিরীনের সভাপতি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। গোদাগাড়ী পৌর ওলামা বিভাগের সভাপতি শায়খ আবু মুহাম্মদ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে এই সভায় আরও বক্তব্য দেন জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল খালেক, রাজশাহী আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সভাপতি ড. ওবায়দুল্লাহসহ অন্যান্য নেতারা।
তারেক রহমানের নেতৃত্বে ধানের শীষকে উঁচিয়ে ধরতে হবে: এ্যানি
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, আগামী নির্বাচনে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ধানের শীষের পতাকাকে উঁচিয়ে ধরতে হবে। তিনি বলেন, এখন থেকেই বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে উপজেলা ও পৌর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।
‘আগামী নির্বাচনই মূল লক্ষ্য’
শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, আগামী নির্বাচনই বিএনপির মূল লক্ষ্য। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই সম্মেলন থেকে নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে, যারা ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে। তিনি বলেন, “আজকের এই সম্মেলনে আমরা সবাই এক মঞ্চে এসেছি। রামগঞ্জে ঐক্যের বন্ধন গড়ে উঠেছে। এখানে কোনো পক্ষ-বিপক্ষ বা মতভেদ নেই। উপজেলা ও পৌর বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা জেলা নেতৃত্বের অধীনে ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন।”
সম্মেলনে উপস্থিত নেতা ও নির্বাচন
রামগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক মজুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরী। প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম। এছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজান, বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন সাবুসহ স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সম্মেলনে আয়োজিত সমাবেশ পরবর্তী সময়ে গোপন ব্যালটে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। উপজেলা ও পৌর বিএনপির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ১৯ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। উপজেলার ১০টি ও পৌরসভার ১০টি ওয়ার্ডের মোট ১,৪২০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারেনি, যারা চেয়েছিল তারাই পালিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
বিএনপির বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এ দেশে যা কিছু ভালো, তার সবই দিয়েছে বিএনপি। শনিবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
‘বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো’
মির্জা ফখরুল বলেন, “যাদের কাল জন্ম হয়েছে, যারা ১৯৭১ সালে ভিন্ন অবস্থানে ছিল, তাদের জানা উচিত, বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো। কেউ বিএনপিকে ভাঙতে পারেনি। যারা গুম-খুন করে ভাঙতে চেয়েছিল, তারাই পালিয়ে গেছে।”
তিনি আরও বলেন, বিএনপি উড়ে এসে জুড়ে বসেনি, বরং সংগ্রাম করে এই জায়গায় এসেছে। তিনি একাত্তর সালকে দলের জন্য গর্বের বিষয় বলে উল্লেখ করেন।
‘তারেক রহমানকে দেশ পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ওয়ান-ইলেভেনের সময় যাকে নির্যাতন করে নির্বাসিত করা হয়েছিল, সেই নেতা (তারেক রহমান) নতুন করে গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, এখন নতুন সুযোগ এসেছে তারেক রহমানকে দেশ পরিচালনার সুযোগ করে দেওয়ার। তাই সবাইকে বিএনপির পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, আজকের যে গণতন্ত্রের কথা সবাই বলছে, তা নিয়ে এসেছিলেন জিয়াউর রহমান। আধুনিক বাংলাদেশের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছেন তিনি। তিনি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্টদের তাড়িয়ে দেওয়া ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন জানান।
সরকারে ছাত্র প্রতিনিধিদের থাকা ভুল সিদ্ধান্ত: সালাহউদ্দিন আহমদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দল তাদের নিজস্ব অবস্থান থেকে দাবি জানাতে পারে, তবে তা পুরো জাতির ওপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়। তিনি বলেন, যে পরিবর্তন সবাই চায়, তা একদিনে সম্ভব নয়; এর জন্য ধীরে ধীরে, ধাপে ধাপে এগোতে হবে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘তারুণ্যের রাষ্ট্রচিন্তা’ আয়োজিত তৃতীয় সংলাপে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
‘জনগণের রায় ছাড়াই সবকিছু ঠিক করা হচ্ছে?’
সালাহউদ্দিন আহমদ সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “গতকাল দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি হয়েছে। আজকের পত্রিকায় দেখলাম, কোথাও বলা হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী সরকার গঠন করবে, আর বিএনপি হবে বিরোধী দল! তাহলে কি জনগণের রায় ছাড়াই এসব ঠিক করে ফেলা হচ্ছে?” তিনি প্রশ্ন তোলেন, যদি কোনো দল এতটাই আত্মবিশ্বাসী হয় যে তারা সরকার গঠন করবেই, তাহলে তারা নির্বাচনে আসে না কেন?
তিনি বলেন, বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশ্য এখন সবার কাছে স্পষ্ট। তিনি সব রাজনৈতিক দল এবং জনগণের উদ্দেশে আহ্বান জানিয়ে বলেন, সংকটের পরিবর্তে ঐক্য তৈরি করতে হবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যকে আরও দৃঢ় করার মাধ্যমে তা শক্তিতে রূপান্তরিত করতে হবে।
‘ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে থাকা ভুল সিদ্ধান্ত’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আলোচনার টেবিলে মতৈক্য না হলে প্রচলিত বিধি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গণতান্ত্রিক চর্চার ধারাবাহিকতা থাকলে একটি শক্তিশালী ও ন্যায়বিচারভিত্তিক রাষ্ট্র গড়ে তোলা সম্ভব।
সরকারে ছাত্র প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি একটি ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। তার মতে, ছাত্রদের সরকারের দায়িত্বে থাকা উচিত হয়নি। তারা চাইলে জাতির প্রেশার গ্রুপ হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারত। কিন্তু সরকারে যাওয়ার পর তাদের প্রতিনিয়ত নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায় দায়ী করা হচ্ছে এনসিপিকে: হাসনাত
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ অভিযোগ করেছেন, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অংশীদারিত্ব থাকা সত্ত্বেও অন্তর্বর্তী সরকারের সব ব্যর্থতা ও সীমাবদ্ধতার দায় তার দলকে নিতে হচ্ছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ব্যবসায়ীদের হাতে ‘বন্দি’ হয়ে পড়েছে। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘তারুণ্যের রাষ্ট্রচিন্তা’র তৃতীয় সংলাপে তিনি এই মন্তব্য করেন।
‘একাই লড়ছি’
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, দেশের মানুষ এনসিপির কাছে নতুনত্ব প্রত্যাশা করছে। তিনি দাবি করেন, দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে এমন একটি অংশ মিডিয়া ও সেনাবাহিনীর মধ্যে রয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে তারা অনেকটা একাই লড়াই করছেন। তিনি বলেন, “আমরা মিডিয়ার চোখে চোখ রেখে কথা বলছি। সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলছি।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে এনসিপির নেতাদের চরিত্র হননের চেষ্টা করা হচ্ছে। গত ৫ আগস্ট কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে তাদের সাক্ষাতের খবরটি গণমাধ্যমে প্রচার করা নিয়েও তিনি আপত্তি জানান। তিনি বলেন, এনসিপি মিডিয়া বিরোধী নয়, তবে গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠতা প্রত্যাশা করে।
‘ভুল স্বীকার করতে পারি’
ব্যবসায়ীদের হাতে রাজনীতি ‘বন্দি’ হওয়ার প্রসঙ্গে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত। এনসিপির অর্জন কম নয় দাবি করে তিনি বলেন, “আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে, আমরা তার পর্যালোচনা করি। ভুল স্বীকার করতে পারি। আপনারা পরামর্শ দেবেন, আমরা সংশোধন করে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করবো।”
“টোগোতে ফের গ্রেপ্তার সমালোচক র্যাপার আমরন: উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি”
টোগোর জনপ্রিয় র্যাপার আমরন, যিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রেসিডেন্ট ফোর গনাসিংবেকে প্রকাশ্যে সমালোচনা করে আসছেন, আবারও গ্রেপ্তার হয়েছেন। শুক্রবার সকালে রাজধানী লোমেতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয় বলে তার আইনজীবী সেলেস্টিন আগবোগান নিশ্চিত করেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, আমরন জনশৃঙ্খলা ভঙ্গ, গণঅভ্যুত্থানের ডাক এবং সেনাবাহিনীকে বিদ্রোহে উসকানি দেওয়ার মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত।
আমরনের প্রকৃত নাম নারসিস এসোয়ে চালা। গত ৩০ আগস্ট তিনি লোমেতে নিজ মহল্লায় বিক্ষোভের চেষ্টা করেছিলেন, তবে পুলিশ তাকে থামিয়ে দেয়। এর আগে মে মাসে প্রথমবার গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। পরে জুন মাসে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার পর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
তার প্রথম গ্রেপ্তারের পর থেকেই দেশে তীব্র জনঅসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি, সরকারবিরোধী দমননীতি এবং প্রেসিডেন্টের সাংবিধানিক সংস্কারের প্রতিবাদে জুন মাসজুড়ে বড় বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, ওই বিক্ষোভে অন্তত সাতজন নিহত হন। সরকার অবশ্য মৃত্যুগুলো বিক্ষোভ-সংক্রান্ত নয় বলে দাবি করেছে।
আমরনের সর্বশেষ গ্রেপ্তার এমন সময়ে হলো, যখন মাত্র দুই দিন আগে সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট গনাসিংবের শ্যালিকা মার্গেরিত গ্নাকাদেকেও তার লোমে-স্থিত বাড়ি থেকে আটক করা হয়। ২০২০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা গ্নাকাদে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ধারাবাহিকভাবে সরকারের সমালোচনা করে আসছিলেন এবং এক ভিডিও বার্তায় প্রকাশ্যে প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। তিনিও গত ৩০ আগস্ট লোমেতে স্বল্প সময়ের জন্য বিক্ষোভে অংশ নেন।
অগাস্টের শেষে টোগোর নাগরিক সমাজের জোট "টার্ন দ্য পেজ-টোগো" জানায়, তাদের দুই সদস্যকেও আটক করা হয়েছে। ক্রমাগত গ্রেপ্তার অভিযানে দেশজুড়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, সরকার সমালোচনামূলক কণ্ঠকে চাপে রাখার চেষ্টা করছে, যা রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও বাড়াতে পারে।
প্রেসিডেন্ট ফোর গনাসিংবে ২০০৫ সালে তার পিতা ন্যাসিংবে ইয়াদেমার মৃত্যুর পর ক্ষমতায় আসেন। তার পরিবার টোগো শাসন করছে টানা ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে। বিরোধীদের অভিযোগ, তিনি যে সাংবিধানিক সংস্কার করেছেন তা মূলত তার ক্ষমতা আরও দীর্ঘায়িত করার উদ্দেশ্যে।
-আলমগীর হোসেন
“এস্তোনিয়ার আকাশে রুশ মিগ-৩১: ন্যাটোর জরুরি বৈঠক ডাকার ঘোষণা”
বাল্টিক অঞ্চলে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এস্তোনিয়া অভিযোগ করেছে, শুক্রবার তিনটি রুশ মিগ-৩১ যুদ্ধবিমান অনুমতি ছাড়াই তাদের আকাশসীমায় প্রবেশ করে। ঘটনাটি ঘটে ভায়ন্দলো দ্বীপের কাছে এবং বিমানগুলো প্রায় ১২ মিনিট এস্তোনিয়ার আকাশে ছিল। এসময় তাদের ট্রান্সপন্ডার বন্ধ ছিল এবং এস্তোনিয়ার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ ছিল না।
ঘটনার পর ন্যাটোর অংশ হিসেবে বাল্টিক অঞ্চলে অবস্থান করা ইতালির এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দ্রুত উড়ে যায় এবং রুশ বিমানগুলোকে সরে যেতে সতর্ক করে। ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে এই পদক্ষেপকে “দ্রুত ও দৃঢ় প্রতিক্রিয়া” বলে প্রশংসা করেছেন। সুইডেন ও ফিনল্যান্ডও তাদের যুদ্ধবিমান উড়িয়ে পরিস্থিতি সামলায়।
এস্তোনিয়া এই ঘটনার পর ন্যাটো মিত্রদের সঙ্গে জরুরি আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ অনুযায়ী, কোনো সদস্য রাষ্ট্র যদি মনে করে তার নিরাপত্তা বা সীমান্ত হুমকির মুখে, তবে সে জরুরি বৈঠক ডাকতে পারে। এর আগে পোল্যান্ড একই অভিযোগে ন্যাটোর সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছিল।
রাশিয়া অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, মিগ-৩১ বিমানগুলো কারেলিয়া অঞ্চল থেকে ক্যালিনিনগ্রাদে যাচ্ছিল এবং তারা এস্তোনিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি। মন্ত্রণালয় বলেছে, বিমানগুলো বাল্টিক সাগরের নিরপেক্ষ আকাশসীমায় ছিল এবং দ্বীপ থেকে অন্তত তিন কিলোমিটার দূরে উড়েছে।
এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্গুস ছাখনা বলেছেন, রাশিয়া এ বছর চারবার এস্তোনিয়ার আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে, যা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি মনে করেন, রাশিয়ার এই বাড়তে থাকা উসকানি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চাপ বাড়িয়ে মোকাবিলা করতে হবে।
উক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া ইচ্ছে করে ইউরোপীয় দেশগুলোর আকাশসীমায় ঢুকে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বলেছেন, “হুমকি যত বাড়বে, চাপও তত বাড়বে।” তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন।
ন্যাটোর বাল্টিক এয়ার পুলিশিং মিশনের নেতৃত্ব এখন ইতালির হাতে, যারা এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে আকাশ নজরদারি করছে। সাম্প্রতিক উত্তেজনার পর যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্সও পূর্ব ইউরোপে অতিরিক্ত যুদ্ধবিমান মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে।
-নাজমুল হাসান
আমরা নিজেদের পায়ে দাঁড়াবো, জোট নিয়ে নাহিদ ইসলামের স্পষ্ট বার্তা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এনসিপি একটি স্বতন্ত্র রাজনৈতিক দল এবং নিজেদের পায়ে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করবে। তিনি বলেন, নির্বাচন বা ভোটের মাঠে অন্য দলের সঙ্গে জোট করা একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত, এবং সেই সিদ্ধান্ত সময়মতো নেওয়া হবে। তবে এই মুহূর্তে এনসিপি কারও সঙ্গে জোটভিত্তিক চিন্তাভাবনা করছে না। শুক্রবার রাজধানীর মিন্টু রোডে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির জাতীয় সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বতন্ত্র দল হিসেবে এনসিপির অবস্থান
নাহিদ ইসলাম বলেন, “অন্য সব দল থেকে আমরা আলাদা। কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করতে পারছি না বলেই আমরা নতুন একটা দল। আমরা বিএনপি পছন্দ করি না, জামায়াতে ইসলাম সমর্থন করি না, অন্য দলগুলোকেও এই মুহূর্তে বাংলাদেশের জন্য উপযুক্ত মনে করছি না।” তিনি বলেন, এ কারণেই তারা সবাই মিলে নতুন দল করেছেন। তাদের প্রধান লক্ষ্য নিজেদের দল করা এবং নিজেদের পায়ে দাঁড়ানো। তিনি আরও বলেন, “আমরা আমাদের পথচলায় এগিয়ে যাব। কেউ যদি আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়, তাদের স্বাগত জানানো হবে।”
‘জুলাই সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই’
এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, জামায়াত ইসলামের নেতৃত্বে যে যুগপৎ আন্দোলন হচ্ছে, সেই আন্দোলনে এনসিপি নেই। কারণ হিসেবে তিনি জানান, এনসিপি নিম্নকক্ষে পিআর (প্রপোর্শনাল রিপ্রেজেন্টেশন) চায় না। তারা শুধু উচ্চকক্ষে পিআর এবং একটি কার্যকর উচ্চকক্ষ চায়, যেন জুলাই সনদ পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা হয়।
ভবিষ্যৎ কর্মসূচি ও নিবন্ধন
নাহিদ জানান, দ্রুত সাংগঠনিক বিস্তারের জন্য প্রত্যেকটি জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে অক্টোবর মাসের মধ্যেই আহ্বায়ক কমিটি গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যৎ কর্মসূচি সম্পর্কে তিনি বলেন, নতুন বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা এবং নতুন সংবিধানের জন্য এনসিপি আগামী দিনে কর্মসূচি নেবে। তিনি জানান, ‘উঠান বৈঠক’ নামে একটি কর্মসূচি গ্রাম এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে চলমান আছে এবং এখন তারা উপজেলাভিত্তিক কর্মসূচিতে যাবেন।
দলের নিবন্ধনের বিষয়ে তিনি বলেন, “নিবন্ধন পেতে যাচ্ছি। তবে প্রতীকের বিষয়ে আমাদের কিছু বলা হয়নি। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলার সময় তারা শাপলা প্রতীক কেন দেওয়া যাবে না, সে বিষয়ে কোনো যুক্তি দিতে পারেননি। ফলে আমরা আশা রাখছি, শাপলা প্রতীক পাব।”
মির্জা ফখরুল: বিপ্লবী সংগঠন ছাড়া বিপ্লব সম্ভব নয়
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন তার পেছনে একটি শক্তিশালী সংগঠন থাকে। তিনি বলেন, “আজ যে হতাশা এসেছে তার মূল কারণ সংগঠনের অভাব। বিপ্লবী সংগঠন যদি না থাকে, তাহলে বিপ্লব হয় না।”
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টায় বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে প্রয়াত রাজনীতিবিদ ও লেখক বদরুদ্দীন উমরের শোকসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
‘জীবনভর আদর্শে আপস করেননি বদরুদ্দীন উমর’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বদরুদ্দীন উমরের সঙ্গে তার খুব বেশি মেলামেশা করার সুযোগ না হলেও, তার বাসায় গিয়ে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, “বদরুদ্দীন উমর জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তার আদর্শ ও সংগ্রামের সঙ্গে কখনো আপস করেননি। আজকে যারা রাজনীতি করছি, আমরা তাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধাবোধ করি। কারণ তিনি কখনো আপস করেননি।”
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, যারা নতুন প্রজন্মের, তারা উমর সাহেবের কাছ থেকে কতটুকু নিতে পেরেছে, তা তিনি জানেন না। তবে, তিনি মনে করেন, যারা বিপ্লব করতে চান, সমাজ বদলাতে চান বা সাধারণ মানুষের অবস্থার পরিবর্তন করতে চান, তাদের অবশ্যই সংগঠনকে শক্তিশালী ও মজবুত করতে হবে এবং মানুষের কাছে চলে যেতে হবে।
শোকসভার শুরুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল সংগীত পরিবেশন এবং একটি ডকুমেন্টারিও প্রদর্শন করা হয়। শোকসভায় আরও বক্তব্য দেন দেশের বিভিন্ন লেখক, অ্যাক্টিভিস্ট এবং রাজনৈতিক দলের নেতারা।
পাঠকের মতামত:
- চট্টগ্রাম বন্দরের শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা: কী প্রভাব পড়বে রপ্তানিকারকদের ওপর?
- এনআইডি সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা বেঁধে দিল ইসি
- মণিপুরে জাতিগত সংঘাতের পর কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপর প্রথম হামলা
- ২৪ সিনেমাকে পেছনে ফেলে অস্কারের দৌড়ে ভারতের ‘হোমবাউন্ড’
- ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আবারও সংবাদ সম্মেলন বাতিল করল পাকিস্তান
- যে কারণে পুরুষের টেস্টোস্টেরন কমে: না জানলে বিপদ
- ‘নান্দো’ এবার সুপার টাইফুনে পরিণত হচ্ছে
- এটি দ্বিতীয় বিয়ে, আবদুল হান্নান মাসউদের আংটি বদল নিয়ে বিতর্ক
- কাজের চেয়ে কথায় পটু এই তারকা, পারফরম্যান্সের চেয়ে মন্তব্যে বেশি আলোচিত
- কলকাতায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের ইলিশ, তবুও ক্রেতাদের ভিড়
- বিএনপির নাম ব্যবহার করে যেন কেউ ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল না করে: তারেক রহমান
- স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ততার প্রমাণ দিতে গৃহবধূকে গরম তেলে হাত চুবাতে বাধ্য করা হলো
- মানুষের আস্থা জামায়াতের প্রতি, ডাকসু-জাকসু নির্বাচনেই তার প্রমাণ: মুজিবুর রহমান
- ট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে ১০ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে ধানের শীষকে উঁচিয়ে ধরতে হবে: এ্যানি
- ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে ইসরায়েলিদের পিটিশন
- বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারেনি, যারা চেয়েছিল তারাই পালিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- আর্থিক স্বচ্ছতা বাড়াতে বাংলাদেশকে ৮ পরামর্শ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের
- মোবাইলে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দেখবেন যেভাবে, জানুন সহজ উপায়
- সরকারে ছাত্র প্রতিনিধিদের থাকা ভুল সিদ্ধান্ত: সালাহউদ্দিন আহমদ
- প্রবাসীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ, আরব আমিরাত থেকে এলো অপ্রত্যাশিত খবর
- অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায় দায়ী করা হচ্ছে এনসিপিকে: হাসনাত
- গাজা যুদ্ধের মাঝেই ইসরায়েলের জন্য নতুন সামরিক সহায়তা ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র
- বাড়ছে বাণিজ্য, বাংলাদেশি টাকার বিপরীতে বৈদেশিক মুদ্রার আজকের হার
- আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে আসতে কোনো আপত্তি নেই: হুম্মাম কাদের
- সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক: বুকে ব্যথা না থাকলেও যে লক্ষণগুলো জানা জরুরি
- নেহা ভাসিন বনাম এলনাজ নরৌজি: জিম লুকে কার স্টাইল বেশি পছন্দ?
- ঢাকাসহ দেশের পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি বাড়ার পূর্বাভাস
- নতুন লুকে পূর্ণিমা, ছবি দেখে মুগ্ধ ভক্তরা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত, দুর্ভিক্ষে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে
- ‘বাঘ-সিংহের’ লড়াইয়ে আজ মুখোমুখি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা, পরিসংখ্যান কাদের পক্ষে?
- কাল্কি বিতর্কের পর দীপিকার নতুন শুরু: শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘কিং’
- ফ্রান্সের বদলে আলজেরিয়ার জার্সি গায়ে লুকা জিদান
- পিআর পদ্ধতি ভারতের নীলনকশার অংশ: সরওয়ার আলমগীর
- যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ
- ইসরায়েলের জন্য ৬.৪ বিলিয়ন ডলারের মার্কিন অস্ত্র বিক্রির প্রস্তাব
- শেয়ারবাজারে টানা পতন: সূচকে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- “গোয়েন্দা সতর্কবার্তায়ও নিষ্ক্রিয় পুলিশ, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিল ডিএমপি”
- বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেলেন পৃথিবীর নতুন প্রতিবেশী!
- ওয়েস্ট-২০২৫: রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ
- “গেমিং আসক্তি থেকে সাইবার অপরাধ: কিশোরদের নতুন বিপদ”
- “টোগোতে ফের গ্রেপ্তার সমালোচক র্যাপার আমরন: উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি”
- “এস্তোনিয়ার আকাশে রুশ মিগ-৩১: ন্যাটোর জরুরি বৈঠক ডাকার ঘোষণা”
- “জলবায়ু বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে বিশ্ব: COP30-এর আগে গুতেরেসের হুঁশিয়ারি”
- পাকিস্তানের পারমাণবিক সুরক্ষায় সৌদি আরব, চুক্তিতে কী আছে?
- ভারতে গ্রেফতার হলেন ছাত্রলীগ নেতা জুবায়ের হোসেন
- ইউরোপের আরেক দেশ এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে
- ঢাকায় শুটিং ও একাধিক অনুষ্ঠানে হানিয়া আমির, জেনে নিন তার সূচি
- বিনা খরচে চাঁদে নাম পাঠানোর সুযোগ দিচ্ছে নাসা
- অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস: উত্থান, পতন ও সভ্যতা–বিজ্ঞানে অবদান
- রেনেসাঁর দর্শন ও দিশা: গ্রিক-রোমান জ্ঞান, মুসলিম দার্শনিকদের ভূমিকা ও আধুনিকতার উন্মেষ
- গ্রেফতার বিএনপি নেতা হাজতে সিগারেট–ফোনে ব্যস্ত, ফাঁস হলো ছবি
- বাংলাদেশে মিথ্যা মামলা: আইনি প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কৌশল
- বরিশালে ১৭ বিয়ে কাণ্ড: বন কর্মকর্তা কবির হোসেন বরখাস্ত
- আদালত চত্বরে ব্যারিস্টার সুমনের বারবার উচ্চারণ: ‘ভালো থাকুক বাংলাদেশ’
- ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের আগে ইসি’র নতুন সীমানা, ভোটারদের উদ্বেগ বহাল
- আফগানিস্তানে নারী লেখকদের বই নিষিদ্ধ করল তালেবান
- নেপালের গণঅভ্যুত্থান থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা: বৈধতার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আগামীর চ্যালেঞ্জ
- তারেক জিয়ার কেন দেশে ফেরা কেন জরুরি?
- ভদ্রতার নিয়ম ভাঙল ভারত, ক্ষুব্ধ পাকিস্তান
- যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে ভারতীয় প্রৌঢ় খুন: অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা ট্রাম্পের
- ডিএসই ব্লক মার্কেট বিশ্লেষণ
- বলিউডের গ্ল্যামার থেকে ব্যক্তিগত সংগ্রামের গল্প: জিনাত আমানের জীবন ও ভালোবাসা
- ১৫ সেপ্টেম্বর শেয়ারবাজারে শীর্ষ দশ গেইনার