শিবচরে ৪ বাসের ভয়ংকর সংঘর্ষ, অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে

মাদারীপুরের শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে চারটি যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। এই দুর্ঘটনার ফলে ঢাকামুখী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুরের শিবচরের পাঁচ্চর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, ফরিদপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাস ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ডিভাইডারের ওপর উঠে যায়। এতে প্রথমে ৫ জন আহত হন।
এরপর গোল্ডেন লাইন পরিবহনকে পেছন থেকে আরও তিনটি যাত্রীবাহী বাস পর পর ধাক্কা দেয়। এতে আরও ২০ জন আহত হন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করে। চারটি বাসের সংঘর্ষের পর এক্সপ্রেসওয়ের ঢাকামুখী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
শিবচর হাইওয়ে থানার সার্জেন্ট সবুজ মিঞা জানান, হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
/আশিক
নিখোঁজদের খোঁজে রূপনগরে স্বজনদের আহাজারি
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর শিয়ালবাড়ি এলাকায় একটি পোশাক কারখানা ও পাশের রাসায়নিকের গোডাউনে লাগা ভয়াবহ আগুনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আগুন পুরোপুরি নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট, সেনাবাহিনী ও বিজিবি কাজ করছে। অগ্নিকাণ্ডের পর ঘটনাস্থলে নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে অসংখ্য মানুষ উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও আহাজারি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।
নিখোঁজদের আহাজারি
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আর এন ফ্যাশন নামের চারতলা পোশাক কারখানা এবং পাশের শাহ আলমের রাসায়নিকের গুদামে এই আগুন লাগে।
নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে তাদের ছবি নিয়ে ঘটনাস্থলে এসেছেন অনেকে।
আসমা আক্তার: রেশমা আক্তার সমকালকে বলেন, তার ছেলের শ্যালিকা আসমা আক্তার এই কারখানাতেই কাজ করতেন। আগুন লাগার পর থেকে তার খোঁজ মিলছে না।
নজরুল ইসলাম: স্বামী নজরুল ইসলামের খোঁজে এসেছেন নাসিমা আক্তার। নজরুল ১২ বছর ধরে এই গার্মেন্টস কারখানায় অপারেটর হিসেবে কাজ করেন। আগুন লাগার খবর পেয়ে কল দিলে নজরুল শুধু 'আগুন আগুন' বলে ফোন রেখে দেন। এরপর থেকে তার ফোন বন্ধ।
অন্যান্য নিখোঁজ: বড় বোন লাইজু বেগম তার বোন নারগিস আক্তারকে খুঁজছেন। ইয়াসিন এসেছেন তার ভাগ্নি সুলতানা ও ভাগ্নি জামাই জয়ার ছবি হাতে। নিখোঁজ মাহিরার মামা শফিকুল ইসলাম জানান, তার ভাগ্নি গার্মেন্টসের তিন তলায় কাজ করতেন।
উদ্ধার কাজ ও ঝুঁকি
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম বিকেলে প্রথমে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধারের কথা জানান। এরপর সন্ধ্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, “পাশের যে কেমিক্যাল গোডাউন রয়েছে, সেখানে এখনও আগুন জ্বলছে। এটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। রাসায়নিক পদার্থ থাকায় কাউকে সেখানে যেতে দিচ্ছি না। আমরা সর্বোচ্চ প্রযুক্তি দিয়ে, ড্রোন দিয়ে কার্যক্রম করছি।” তিনি জানান, কোথা থেকে আগুনের সূত্রপাত তা এখনো জানা যায়নি।
মিরপুরের আগুনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬, নিখোঁজদের খোঁজে স্বজনদের ভিড়
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর শিয়ালবাড়ি এলাকায় কেমিক্যাল গোডাউন এবং পোশাক কারখানায় লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় এখনো অনেকের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন স্বজনেরা। নিহতদের স্বজনেরা ঘটনাস্থল ও আশপাশের হাসপাতালগুলোতে প্রিয়জনের ছবি হাতে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রথমে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল, পরে আরও ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার হওয়ায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ হয়েছে।
কেমিক্যাল গোডাউনে প্রবেশে বাধা
সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিসের ডিরেক্টর তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, গার্মেন্টস ভবনের আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে কেমিক্যাল গোডাউনে ব্লিচিং পাউডার, প্লাস্টিক ও হাইড্রোজেন পার–অক্সাইডের মতো দাহ্য পদার্থ থাকায় সেখানকার আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।
উদ্ধার কাজ: আগুন নিয়ন্ত্রণ এবং উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্যরাও কাজ করছেন। পোশাক কারখানার ভেতরে ঢুকতে পারলেও এখনো রাসায়নিকের গুদামে প্রবেশ করা যায়নি।
আশঙ্কা: এই অবস্থায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সকল লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের কাছে আগুনের সংবাদ আসে। সংবাদ পাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
মিরপুরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিক গুদামের আগুনে নিহত ৯
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর শিয়ালবাড়ি এলাকায় একটি পোশাক কারখানা এবং কসমিক ফার্মা নামের আরেকটি রাসায়নিকের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এই তথ্য নিশ্চিত করেন। মরদেহগুলো পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়ার জন্য পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে বাধা রাসায়নিক পদার্থ
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের জানান, আগুন লাগা পোশাক কারখানার দুটি তলা থেকে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, রাসায়নিকের গুদামে ব্লিচিং পাউডার, প্লাস্টিক, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডের মতো দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন নেভাতে সময় লাগছে। রাসায়নিকগুলো নিষ্ক্রিয় করার চেষ্টা চলছে।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে এই আগুন লাগে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আজ সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতার দাবিতে সারা দেশে কর্মবিরতি পালন করছেন শিক্ষকরা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রেখে এসব দাবিতে তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন। কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় তারা সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ করবেন।
অবরোধ ও দাবিসমূহ
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, মন্ত্রীর ছেলেমেয়েরা বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়েন না, তাই তাদের কোনো চিন্তাও নেই। তিনি হুঁশিয়ারি দেন, এবার দাবি আদায় করেই শিক্ষকরা ঘরে ফিরবেন।
কর্মসূচি: লং মার্চ এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি ও শিক্ষকদের ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
দাবির কারণ: এর আগে রবিবার প্রেস ক্লাবের সামনে শিক্ষকদের ওপর পুলিশের হামলার ঘটনায় তারা সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এবং আটক আন্দোলনকারীদের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেন।
শিক্ষকদের কর্মবিরতির ফলে সারা দেশের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ রয়েছে। এমনকি এই কারণে স্কুলগুলোয় টাইফয়েডের টিকা দেওয়া কার্যক্রমও ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা গেছে।
রাজনৈতিক সংহতি
শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস ও ইনকিলাব মঞ্চ। দলগুলোর শীর্ষ নেতারা সোমবার বিকেলে শহীদ মিনারে উপস্থিত হয়ে শিক্ষকদের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন।
জামায়াতের মন্তব্য: জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান বলেন, “আন্দোলন ঘিরে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরি হলে তার দায় সরকারকেই নিতে হবে।”
ডাকসুর সংহতি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নেতারাও শিক্ষকদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়েছেন।
মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে তারা ইতিবাচক এবং বিষয়টি দ্রুত সমাধানের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছেন। বর্তমানে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও ১ হাজার ৫০০ টাকা বাড়ি ভাড়া পাচ্ছেন। উৎসব ভাতার হার মূল বেতনের ৫০ শতাংশ।
ঢাকা কলেজে শিক্ষক লাঞ্ছনা: এবার সব সরকারি কলেজে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ঢাকা কলেজে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ধস্তাধস্তি ও হামলার ঘটনায় এর প্রতিবাদে সারা দেশের সরকারি কলেজে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশন। শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে আগামীকাল মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) থেকে এই কর্মসূচি পালিত হবে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় সংগঠনের সদস্য সচিব ড. মো. মাসুদ রানা খান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
হামলার বিবরণ ও কর্মসূচি
সংগঠনের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার থেকে দেশের সব সরকারি কলেজে শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে না গিয়ে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন। এর উদ্দেশ্য হলো শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানানো এবং শিক্ষক সমাজের মর্যাদা রক্ষা করা।
ঘটনার বিবরণ:
সোমবার সকাল ৯টায় ঢাকা কলেজের উপাধ্যক্ষের কক্ষে প্রবেশ করে কিছু ছাত্র তাকে হুমকি দেয়। এই পরিস্থিতিতে কলেজের শৃঙ্খলা ব্যাহত হতে পারে—এই আশঙ্কায় শিক্ষকরা সতর্ক অবস্থানে ছিলেন। উচ্চমাধ্যমিকের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস ত্যাগ করলে কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. তৌহিদুর রহমান শিক্ষা ভবনের দিকে লংমার্চ কর্মসূচির উদ্দেশ্যে আসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে কথা বলতে অগ্রসর হন। এ সময়:
শিক্ষক লাঞ্ছনা: আকস্মিকভাবে কিছু ছাত্র তাকে উদ্দেশ করে অশ্রাব্য কটুবাক্য বলে এবং তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে।
হামলা ও ভাঙচুর: এরপর তারা উচ্চমাধ্যমিকের কিছু ছাত্রকেও আক্রমণ করে এবং শারীরিকভাবে হেনস্তা করে। এ সময় কলেজে বিপুল সংখ্যক বহিরাগতও আক্রমণে অংশগ্রহণ করে।
উদ্ধার: শিক্ষকরা প্রতিরোধ গড়ে তুললে দুষ্কৃতকারীরা পিছু হটে। পরে তারা সংগঠিত হয়ে শিক্ষক লাউঞ্জে আক্রমণ ও ভাঙচুর চালায়। এ সময় পুলিশ এসে অবরুদ্ধ শিক্ষকদের উদ্ধার করে।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল জানান, আগামী ১৫ অক্টোবরের পর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণ করবে।
৪ দফা দাবি নিয়ে শহীদ পরিবার ও আহত জুলাই যোদ্ধারা সচিবালয়ে
২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, পুনর্বাসন এবং ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়নের জন্য স্মারকলিপি দিতে সচিবালয়ে গেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদ পরিবার ও আহত বীর জুলাই যোদ্ধারা। তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এই দাবিগুলো অবিলম্বে কার্যকর করার।
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, ৩৬ দিনব্যাপী আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকার পতিত হলেও শহীদ ও আহতদের এখনো পূর্ণ মর্যাদা, চিকিৎসা ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়নি। তাই নাগরিকরা অবিলম্বে এই দাবি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ নিতে সরকারকে অনুরোধ করেছেন।
স্মারকলিপির ৪ দফা দাবি
শহীদ পরিবার ও আহতদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপিতে উত্থাপিত প্রধান দাবিগুলো নিচে তুলে ধরা হলো:
১. জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি:
* জীবন উৎসর্গকারী সকল বীর সন্তানকে জুলাই শহীদ (জাতীয় বীর) হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে।* আন্দোলনে আহত, নির্যাতিত ও সংগ্রামী নাগরিকদের জুলাই যোদ্ধা (বীর) হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে।
২. রাষ্ট্রের অঙ্গীকার ও দায়িত্ব:
* শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য আজীবন সম্মান, চিকিৎসা, শিক্ষা, আবাসন ও আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।* এই পরিবারগুলোর প্রতি অবহেলা, বৈষম্য বা অধিকার হরণ ঘটলে তা রাষ্ট্রদ্রোহী বা বিশেষ অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।* আহত ও শহীদ পরিবারদের জন্য বিশেষ আইনি সহায়তা কেন্দ্র ও কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করতে হবে।
৩. ন্যায়বিচার ও দায়বদ্ধতা:
* জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত দমন-পীড়ন, গুলি, নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডে বিচার সম্পন্ন করতে হবে।* একটি স্বাধীন সত্য ও ন্যায় কমিশন গঠন করতে হবে। কমিশনের প্রতিবেদন জাতির ইতিহাসের অংশ হিসেবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে উন্মুক্ত থাকবে।
৪. স্মৃতি সংরক্ষণ ও ঐতিহ্য প্রতিষ্ঠা:
* জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে প্রতি বছর জুলাই গণতন্ত্র দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে হবে।* ঢাকা ও অন্যান্য শহরে জুলাই স্মৃতি সৌধ ও জাদুঘর নির্মাণ করতে হবে এবং শিক্ষা পাঠ্যক্রমে "জুলাই গণঅভ্যুত্থান" অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
আন্দোলনকারীরা স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেছেন, শহীদদের প্রতি চিরস্থায়ী শ্রদ্ধা ও আহতদের ন্যায্য স্বীকৃতি নিশ্চিত করা জাতির সম্মিলিত দায়িত্ব।
শহিদুল আলমসহ আটক কর্মীদের কঠোর কারাগারে পাঠাচ্ছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনের গাজা অভিমুখী নৌবহর ফ্রিডম ফ্লোটিলা থেকে আটক হওয়া বাংলাদেশি লেখক ও আলোকচিত্রী শহিদুল আলমসহ অন্যান্য অধিকারকর্মীদের ইসরায়েলের কঠোর নিরাপত্তা-বেষ্টিত ‘কেটজিওট’ কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি) এবং মানবাধিকার সংস্থা ‘আদালাহ’র বরাত দিয়ে দৃক এই তথ্য জানিয়েছে।
শহিদুল আলম দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। গতকাল বুধবার ইসরায়েলি নৌবাহিনী এই নৌবহরে আক্রমণ করে সব অধিকারকর্মী ও নাবিককে ধরে নিয়ে যায়।
আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ
দৃকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক জলসীমায় ‘কনশেনস’ নামের নৌযান থেকে শহিদুল আলমকে অবৈধভাবে অপহরণ করেছে ইসরায়েল, যা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল। এই নৌযানে শহিদুল আলমসহ ৯১ জন গণমাধ্যমকর্মী ও চিকিৎসাকর্মীসহ মোট ১৫০ জন মানবতাবাদী কর্মী ছিলেন।
বিশ্বের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আহ্বান: দিল্লিভিত্তিক লেখিকা অরুন্ধতী রায়, নিউইয়র্কভিত্তিক স্কলার গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, কাঠমান্ডুভিত্তিক সাংবাদিক কনক মণি দীক্ষিতসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অবিলম্বে শহিদুল আলমসহ আটককৃতদের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
হামলার উদ্দেশ্য: ‘কনশেনস’ নৌযানটি ১৮ বছর ধরে চলমান ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙার লক্ষ্যে যাত্রা করেছিল। আয়োজকদের দাবি, গাজায় সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা দিয়ে ইসরায়েল ভয়াবহ ‘মিডিয়া ব্ল্যাকআউট’ তৈরি করেছে।
ফ্লোটিলার দাবি ও ইসরায়েলের দায়মুক্তি
বিবৃতিতে বলা হয়, ফ্লোটিলার অংশ হিসেবে কাজ করা সংগঠন ‘থাউজেন্ড ম্যাডলিনস টু গাজা’ জানিয়েছে, শত শত ফিলিস্তিনি সাংবাদিককে হত্যার পাশাপাশি অনেকে এখনো বন্দি ও নিখোঁজ রয়েছেন।
‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন’-এর পক্ষ থেকে ইসরায়েলের প্রতি জরুরিভাবে যেসব দাবি জানানো হয়েছে:
১. গাজার ওপর ইসরায়েলের অবৈধ ও প্রাণঘাতী অবরোধ বন্ধ করতে হবে।
২. চলমান গণহত্যা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
৩. অপহরণ করা সব স্বেচ্ছাসেবীকে মুক্তি দিতে হবে।
৪. ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তা সরাসরি পৌঁছাতে দিতে হবে।
৫. ফ্লোটিলা নৌযানের ওপর চালানো সামরিক হামলার পূর্ণ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
‘কানাডা বোট টু গাজা’র সদস্য ডেভিড হীপ বলেন, “ইসরায়েলের কোনো আইনগত অধিকার নেই আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবীদের আটক করার। জাহাজ জব্দ করাও আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এমনকি ইসরায়েল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) সেই আদেশও অমান্য করেছে, যেখানে বলা হয়েছে গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা না দিতে।”
আটক স্বেচ্ছাসেবীদের মধ্যে অনেকের ওপর সহিংসতা চালানো হয়েছে এবং তাদের ইসরায়েলের কেৎজিয়েত কারাগারে স্থানান্তর করা হচ্ছে। বিবৃতিদাতারা বলছেন, আন্তর্জাতিক আইন উপেক্ষা করে দেশটি মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে।
খুলনায় প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যবসায়ী খুন
খুলনা মহানগরীর খালিশপুর থানাধীন হাউজিং বাজার এলাকায় প্রকাশ্যে মো. সবুজ খান নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নুরানি স্কুলের সামনে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
পারিবারিক শত্রুতার জের
জানা গেছে, সকালে বাজার করার উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন সবুজ খান। পথে পূর্বশত্রুতার জেরে একই এলাকার ১০-১২ জন দুর্বৃত্ত একযোগে ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। তারা সবুজ খানের দুই হাত, হাঁটু ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে জখম করে। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক সকাল ১১টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সবুজের ছেলে বলেন, স্থানীয় কালাম, তার স্ত্রী নাজমা বেগম, তাদের ছেলে সোহেল, সুজন, সাগর, প্রতিবেশী নজরুল ও মণ্ডল চাপাতি দিয়ে আমার বাবাকে মেরেছে। তিনি বলেন, “টাকার জন্য একজনকে মারতে গেছিল, আমরা ছাড়িয়ে দিয়েছিলাম। আমার ছোট ভাইকে তাড়া করছিল, মারতে পারেনি। আজকে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমরা হত্যার বদলে মৃত্যুদণ্ড চাই।”
নিহতের স্ত্রী শাহিনুর বলেন, “নাজমা আমার ছোট বোন। আমাদের সঙ্গে পারিবারিক সমস্যা। নাজমার তিন ছেলে সোহেল, সুজন, সাগরসহ আরও অনেকে মিলে আজ আমার স্বামীরে মেরে ফেলেছে।”
পুলিশের পদক্ষেপ
খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর আতাহার আলী বলেন, “খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।” তিনি জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নাজমা নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
নিহতের মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের কাজের জন্য শুক্রবার (১০ অক্টোবর) ঢাকা ও সাভারের বেশ কিছু এলাকায় টানা ১৬ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের সেকশন-৩ এর পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য আগামী ১০ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখ (শুক্রবার) সকাল ৮টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ১৬ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
যেসব এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে:
আশুলিয়া টিবিএস হতে বাইপাইল পর্যন্ত রাস্তার উভয় পাশের এলাকা।
ঢাকা ইপিজেড, মালঞ্চ পাওয়ার প্ল্যান্ট, কাশিমপুর, সারদাগঞ্জ, হাজী মার্কেট, শ্রীপুর, চন্দ্রা ও নবীনগর।
সাভার ক্যান্টনমেন্ট, কাঠগড়া, জিরাবো, গাজীরচট, নয়াপাড়া, দেওয়ান ইদ্রিস সড়কের উভয় পাশের এলাকা, নয়ারহাট, বলিভদ্রপুর, পল্লীবিদ্যুৎ, ডেন্ডারবর, ভাদাইল ও লতিফপুর।
এছাড়া, এর আশেপাশের এলাকায়ও গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
পাঠকের মতামত:
- যুদ্ধবিরতি ঝুঁকিতে: স্বভাব বদলায়নি ইসরায়েলের
- ১৫ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার: নামাজের সময়সূচি
- নিখোঁজদের খোঁজে রূপনগরে স্বজনদের আহাজারি
- পৃথিবীর মানচিত্রেও যার অস্তিত্ব নেই! তিব্বতের সেই লুকানো জগতের অবিশ্বাস্য রূপ
- শায়খ আহমাদুল্লাহর কণ্ঠে ইসলামী ব্যাংকিংয়ে স্বচ্ছতার আহ্বান
- এশিয়ান কাপের স্বপ্ন শেষ বাংলাদেশের
- ইতালি তাহলে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে? গাজা শান্তি সম্মেলনের নতুন বার্তা
- মিরপুরের আগুনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬, নিখোঁজদের খোঁজে স্বজনদের ভিড়
- মানুষের বুদ্ধিমত্তা ছাড়িয়ে যাবে এআই, ‘সিঙ্গুলারিটি’ কি তবে সন্নিকটে?
- শাপলা প্রতীক না পেলে আদায় করে নেব: এনসিপি নেতার হুঁশিয়ারি
- তাওয়া গরম করছি: রাজপথে নেমে সরকারকে হুঁশিয়ারি জামায়াত নেতার
- খ্যাতি পেয়ে মা-বাবা ও স্ত্রীকে অস্বীকারের অভিযোগ জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের বিরুদ্ধে
- জায়ান-শমিতকে নিয়েই একাদশ, বেঞ্চে বসলেন দলের অন্যতম তারকা
- ব্যর্থতাই সাফল্যের পথ: যে ৭টি কৌশলে হারকে পরিণত করবেন জয়ে
- শ্রমঘাটতি পূরণে মালয়েশিয়ার নতুন ঘোষণা, বিদেশি কর্মী নিয়োগে বিশেষ সুবিধা
- মিরপুরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিক গুদামের আগুনে নিহত ৯
- গ্রিন টির চেয়েও বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট: ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে যে ৩ চা
- আগামী নির্বাচনের ওপর দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে: মির্জা ফখরুল
- বিচার প্রক্রিয়ায় নতুন দিগন্ত: এক ক্লিকে জামিননামা যাবে জেলখানায়
- মঙ্গলবার ১৪ অক্টোবর ডিএসই লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ১৪ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ দরপতনশীল কোম্পানির তালিকা প্রকাশ
- ১৪ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- রাশিফল: ১৪ অক্টোবর দিনটি আপনার জন্য কেমন যাবে?
- লাল তারার বিস্ফোরণ: মহাবিশ্বের গোপন নাট্যমঞ্চে মানুষের উপস্থিতি
- প্রস্রাব ঘোলাটে: কখন বুঝবেন এটি যৌনরোগ বা ইউটিআই?
- আজ বাংলাদেশের বাঁচা-মরার লড়াই, টিভিতে নয় ২৫ টাকায় দেখুন অনলাইনে
- হজ যাত্রীদের জন্য ৪ টিকা বাধ্যতামূলক করল সৌদি আরব
- ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা আদনানের বিরুদ্ধে স্ত্রীর নতুন বিস্ফোরক অভিযোগ
- মেলোনিকে ধূমপান ছাড়ার পরামর্শ তুর্কি প্রেসিডেন্টের
- এনসিপিকে সময় বেঁধে দিল ইসি: শাপলার বিকল্প প্রতীক বেছে নিতে হবে
- ‘আমরা ছিলাম কসাইখানায়’: ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্ত ফিলিস্তিনিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা
- একনজরে দেখে নিন টিভিতে আজকের খেলার সূচি
- ইসরায়েলি কারাগার থেকে ৩৭০০ বন্দির মুক্তি, ফিলিস্তিনে আনন্দ
- এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আজ সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ
- শিক্ষক সমাজে ক্ষোভ: ঢাকা কলেজের ঘটনায় আজ সারা দেশে অবস্থান কর্মসূচি
- ১৪ অক্টোবর ২০২৫, মঙ্গলবার: নামাজের সময়সূচি
- সকালের শুরুতে কেন বাদাম খাবেন? জেনে নিন ৫টি স্বাস্থ্যকর কারণ
- দেনমোহর পরিশোধ না করলে স্ত্রীর সঙ্গে থাকা জায়েজ? জেনে নিন শরীয়তের বিধান
- ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, নতুন রেকর্ড
- ফ্যাসিস্টের দোসর সালাহউদ্দিন পেলেন দেশ ছাড়ার অনুমতি
- খাদ্য নিরাপত্তা ও দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে ফোরামে ড. ইউনূসের ৬ প্রস্তাব
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- প্রস্রাবে ফেনা কেন হয়? কখন বুঝবেন এটি কিডনি রোগের সংকেত?
- ১৭ কোটি ৩০ লাখ মানুষের খাদ্যের জোগান দিচ্ছে সরকার : ড. ইউনূস
- পূর্বের আটলান্টিস: চীনের সেই ডুবো শহর যেখানে সময় থেমে আছে!
- রক্তস্বল্পতা দূর করা থেকে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি—বিট রুটের ১০ উপকারিতা
- পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ভয়াবহ সংঘর্ষ
- ঢাকা কলেজে শিক্ষক লাঞ্ছনা: এবার সব সরকারি কলেজে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- পর্যটন খাতে নতুন দিগন্ত: কক্সবাজার বিমানবন্দর পেল আন্তর্জাতিক মর্যাদা
- হাতে-পায়ে চামড়া উঠছে? এটি শুধু শীত নয়, ৫ ভিটামিনের ঘাটতির লক্ষণ
- ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তি ১৬৪৮: যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্থান
- মাইগ্রেন বোঝার সহজ পথ: কোন লক্ষণে চিনবেন, কীসে বাড়ে, কীভাবে সামলাবেন
- বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ভর করে চাঙ্গা রাজধানীর শেয়ারবাজার
- বিশ্বজুড়ে কোরিয়ান ড্রামার ঝড়: যে ১০টি সিরিজ আপনাকে মুগ্ধ করবেই
- হিটলার কেন ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিলেন? নেপথ্যের কারণ কী?
- স্বাস্থ্যকর রান্না: ৫টি কৌশলে খাবারে তেলের ব্যবহার কমাবেন যেভাবে
- ১৩ অক্টোবরের ডিএসই লেনদেনে শীর্ষ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- রাতে ঘুম আসে না? শোয়ার ঘরে যে সামান্য বদল আনলে মিলবে শান্তি
- স্বনির্ভরতা অর্জনেই জোর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
- মধু খাঁটি না ভেজাল? আগুন দেওয়া বা পানিতে মেশানো নয়, যা বলছেন গবেষকরা
- হোয়াটসঅ্যাপে আর লাগবে না নম্বর,ইউজার নেম দিয়েই করা যাবে যোগাযোগ
- কন্যা হত্যা ও গোত্রীয় সংঘাতের যুগে এক বিশ্বস্ত শিশুর বেড়ে ওঠা
- গুমের বিচার শুরু: শেখ হাসিনা ও সাবেক শীর্ষ সেনা–পুলিশ কর্মকর্তারা আসামির তালিকায়
- সমুদ্রের মাঝে সভ্যতা: ইতিহাস, ঐতিহ্য, জলবায়ু ও কূটনীতির মিলনে মালদ্বীপের টিকে থাকার গল্প
- হাটহাজারীতে হেফাজতের অবরোধ: চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ