প্রধান উপদেষ্টার পাশে আবির্ভাব: কে এই সাহসী তরুণী শাবন্তী?

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ আগস্ট ০৬ ০৮:১৯:২১
প্রধান উপদেষ্টার পাশে আবির্ভাব: কে এই সাহসী তরুণী শাবন্তী?
ছবি: সংগৃহীত

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণাসহ অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দলিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠের সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পাশে দাঁড়ানো এক তরুণীকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই জানতে চাচ্ছেন, কে এই তরুণী যিনি ঘোষণাপত্র পাঠের আগমুহূর্তে দৃপ্ত কণ্ঠে বক্তব্য রেখেছিলেন।

তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনি হলেন সাবরিনা আফরোজ শাবন্তী, গত বছরের ১৯ জুলাই রাজধানীতে অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া মাহামুদুর রহমান সৈকতের ছোট বোন। সাহসিকতা ও আবেগে ভরা তার বক্তব্য এবং উপস্থিতি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

সাবরিনা তার সংক্ষিপ্ত সূচনা বক্তব্যে বলেন, “এক বছর আগে ১৯ জুলাই, যখন আমার ভাইয়ের নিথর দেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেলে পাওয়া যায়, তার মাথা রক্তাক্ত ছিল, চারপাশে ব্যান্ডেজ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে লেখা ছিল ‘গান শট’। আমার ভাই ছিল ৬ ফুট ২ ইঞ্চি লম্বা। তার এই উচ্চতা ছিল আমার বাবার অহংকার, অথচ সেই উচ্চতাই একদিন মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”

তিনি আরও বলেন, “আমার পরিবারের বেদনার এই অভিজ্ঞতা আজ আর ব্যক্তিগত নেই। আমরা এখন পুরো দেশের একটি পরিবারের অংশ। এই দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা যখন শঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম, তখন এই সফল গণঅভ্যুত্থান আমাদের সামনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। আমরা যেন এই স্বপ্ন ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত না হই।”

বক্তব্য শেষ হলে বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিকভাবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ শুরু করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ঐতিহাসিক এই দলিল পাঠ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ হচ্ছে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের ভিত্তিতে রচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলিল, যা দেশের ভবিষ্যৎ রূপরেখা নির্ধারণে কার্যকর নীতিগত দিকনির্দেশনা দেয়। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণতন্ত্র মঞ্চ, গণসংহতি আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক জোট ও দলের মতামতের সমন্বয়ে প্রণয়ন করা হয়েছে।

এই ঘোষণাপত্রে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা, সব দলের জন্য সমান সুযোগ, বিচার বিভাগীয় সংস্কার, মানবাধিকার নিশ্চিতকরণ, এবং ক্ষমতার ভারসাম্যসহ নানা ঐতিহাসিক ও নীতিনির্ধারণী প্রতিশ্রুতি।

-শরিফুল


গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট পরিচয়ে প্রতারণা, এনায়েতের জালে বেনজীরসহ হেভিওয়েটরা!

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ২১:১৭:৩৫
গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট পরিচয়ে প্রতারণা, এনায়েতের জালে বেনজীরসহ হেভিওয়েটরা!
ছবি: সংগৃহীত

গত ১৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মিন্টো রোড এলাকায় সন্দেহজনক ঘোরাঘুরির সময় এনায়েত করিম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট হিসেবে বাংলাদেশে আসা এই ব্যক্তিকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তার প্রতারণার মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার এবং সেখানে একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

প্রতারণার কৌশল

প্রথম দফায় ৪৮ ঘণ্টার রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মোস্তফা আজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়। দ্বিতীয় দফায় এনায়েত ও মোস্তফা দুজনকেই ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, এনায়েত মূলত একজন ঠান্ডা মাথার প্রতারক। তার টার্গেট ছিল দুর্নীতিবাজ ও বিপদগ্রস্ত সরকারি কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিরা। সিআইএ-এর এজেন্ট পরিচয়ে তিনি তাদের লোভনীয় প্রস্তাব দিতেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিতেন যে খুব সহজেই তাদের সমস্যার সমাধান দেবেন বা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করবেন। এর জন্য তিনি মোটা অঙ্কের টাকা নিতেন। এরপর কখনো মধ্যস্থতার মাধ্যমে তাদের কাজ করে দিতেন আবার কারও সঙ্গে প্রতারণায় জড়াতেন।

নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ার আশ্বাস

এনায়েত বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট দাবি করে, বিগত সরকারের আমলে যারা যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিলেন, সেসব হেভিওয়েটদের ওপর থেকে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ফন্দি এঁটেছিলেন। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য তিনি তাদের যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গেও যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ তালিকায় আছেন পলাতক সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদসহ আরও অনেকে।

অর্থ পাচার ও বিদেশে ব্যবসা

গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে যে, এনায়েত করিম চৌধুরী প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়া শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। এসব টাকায় তিনি বিদেশে একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় গরুর খামার, সুপার শপ ও ‘জার্ভিয়া ট্রেডিং’ নামে দুবাইয়ে তার একটি আবাসন কোম্পানি রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে অসংখ্য বাংলাদেশি কাজ করছেন। দেশ থেকে নানাভাবে হাতিয়ে নেওয়া শত শত কোটি টাকা তিনি হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করে এমন অসংখ্য প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিষয়ে ইতোমধ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে পুলিশ।

তদন্ত কর্মকর্তারা মনে করছেন, মানুষকে সহজেই আশ্বস্ত বা ফাঁদে ফেলায় তার এ সিদ্ধহস্ত অন্য একটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থার নজরে আসায় তিনি ভাড়াটে কর্মীর মতো ব্যবহার হয়ে থাকতে পারেন।


৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি : রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১৬:২৪:০৯
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি : রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী
ছবি: সংগৃহীত

‘গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি, তিনি ভারতে চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন’—এমন দাবি করেছেন শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে জেরার সময় তিনি এই দাবি করেন।

জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ৪৭তম সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন নাহিদ ইসলাম। আমির হোসেন জবানবন্দিতে দেওয়া নাহিদ ইসলামের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট সরকার পতনে ডাকা এক দফা কর্মসূচি দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার প্রতিশ্রুতি ছিল। এই আন্দোলনের পেছনে দেশি-বিদেশি শক্তির হাত ছিল। দেশি-বিদেশি শক্তির ইন্ধন ছিল বিধায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।

স্টেট ডিফেন্সের এমন কথার পরিপ্রেক্ষিতে প্রসিকিউশন আপত্তি জানায়। তাদের মতে, এই মামলায় এমন আলোচনা করার সুযোগ নেই, বরং মামলা সম্পর্কিত কথা বলাই উত্তম। এ সময় শেখ হাসিনার আইনজীবী বলেন, ড. ইউনূসকে জড়িয়ে কোনো কথা বলা সমীচীন মনে করি না, কিন্তু সাক্ষীর বক্তব্যের খাতিরে বলতে হচ্ছে।

শেখ হাসিনা ও কামালকে নির্দোষ দাবি করে আমির হোসেন আরও বলেন, আন্দোলন দমনে হেলিকপ্টার ও মারণাস্ত্র ব্যবহারের কোনো নির্দেশ দেননি শেখ হাসিনা। মূলত জনগণের জানমাল ও শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। তিনি দাবি করেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে কোনো মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়নি। তাই এই আসামিরা অপরাধের জন্য দায়ী নন।

আমির হোসেনের এমন প্রশ্নের জবাবে সাক্ষী নাহিদ ইসলাম এসব সত্য নয় বলে জানান। একইসঙ্গে ৫ আগস্ট সারাদেশে চালানো হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন সম্পর্কে তিনি সমন্বয়ক হাসনাত-সারজিসের কাছে জানতে পেরেছেন বলেও উল্লেখ করেন।


টেকসই উন্নয়নে নতুন জাতীয় বিদ্যুৎনীতির ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১৪:৫৫:৪৬
টেকসই উন্নয়নে নতুন জাতীয় বিদ্যুৎনীতির ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস
ছবিঃ সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে হলে বাংলাদেশকে দ্রুত পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের দিকে অগ্রসর হতে হবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, বিশ্বের অন্যতম জনবহুল ও জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ আর দীর্ঘ সময় জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল থাকতে পারে না।

অ্যানথ্রোপোসিন ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান কার্ল পেইজ ও তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে অংশ নিয়ে অধ্যাপক ইউনুস বলেন, “এখনই সময় বাংলাদেশকে পরিচ্ছন্ন জ্বালানি বিকল্পগুলো নিয়ে গুরুত্ব সহকারে ভাবার, বিশেষ করে বৃহৎ পরিসরে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে।”

কার্ল পেইজ এ সময় পরবর্তী প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি ও হাইব্রিড সিস্টেমের সাম্প্রতিক অগ্রগতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বার্জ-মাউন্টেড পারমাণবিক রিঅ্যাক্টরগুলো ব্যয়সাশ্রয়ী, কম রক্ষণাবেক্ষণপ্রয়োজনীয় এবং দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান শিল্প খাতের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে সক্ষম।

তিনি আরও জানান, পারমাণবিক বিদ্যুৎ এখন আর আন্তর্জাতিক অর্থায়ন সংস্থাগুলোর কাছে বিতর্কিত নয়। বিশ্বব্যাংকের মতো সংস্থাও এসব প্রযুক্তিতে অর্থায়ন করতে আগ্রহী। ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো এ ধরনের প্রযুক্তি গ্রহণ শুরু করেছে।

কার্ল পেইজের মতে, উদ্ভাবনী সক্ষমতা ও উদ্যোক্তা মনোভাবের জন্য বাংলাদেশ এ খাতে নেতৃত্ব দিতে পারে। এর ফলে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, জ্বালানির মূল্য স্থিতিশীলতা এবং শিল্পখাতে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। “বাংলাদেশ উদীয়মান প্রযুক্তির কৌশলগত কেন্দ্র এবং শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক উদ্ভাবনের নেতৃত্ব দিতে পারে,” তিনি যোগ করেন।

অধ্যাপক ইউনুস বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সম্প্রতি নতুন জাতীয় বিদ্যুৎনীতি ঘোষণা করেছে, যেখানে সৌরশক্তি উৎপাদন ত্বরান্বিত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি উল্লেখ করেন, পারমাণবিক বিকল্পের ক্ষেত্রে বিস্তারিত গবেষণা ও বাস্তবতা যাচাই অপরিহার্য।

তিনি বলেন, “আমরা অবশ্যই এসব সুযোগ নিয়ে কাজ করব, কিন্তু আগে গভীর গবেষণা করতে হবে। কোনো সন্দেহ নেই—বাংলাদেশকে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা ব্যাপকভাবে কমাতে হবে।”

ভার্চুয়াল বৈঠকে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং সিনিয়র সচিব ও এসডিজি সমন্বয়ক লামিয়া মরশেদও উপস্থিত ছিলেন।

-নাজমুল হাসান


পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিতর্ক: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব কী বললেন?

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১৪:২৮:২৬
পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিতর্ক: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব কী বললেন?
ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন প্রপোর্শনাল রিপ্রেজেন্টেশন (পিআর) নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে হবে, সেই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক দলগুলোই নেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, সরকারের এ বিষয়ে কম কথা বলাই ভালো। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গবেষণা সংস্থা ‘ইনোভেশন’-এর জরিপের ফলাফল উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।

জরিপ বলছে, জনগণের আস্থা আছে

নির্বাচন বিষয়ক জরিপ প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, জরিপের পরিসংখ্যানই প্রমাণ করছে যে জনগণের সরকারের প্রতি আস্থা আছে। তিনি বলেন, “জরিপে ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোট দিতে চাওয়া মানে সামনের নির্বাচন হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন।” তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের কারও সাধ্য নেই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। সবাই ভোট দিতে এলে ভোটটা ভালো হতে বাধ্য।”

ইনোভেশন-এর জরিপে দেখা গেছে, দেশের ৫৬ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন না। পিআর পদ্ধতি চান ২১.৮ শতাংশ, আর চান না ২২.২ শতাংশ। ১০ হাজার ৪১৩ জন উত্তরদাতার মধ্যে ৬৯.৯ শতাংশ মনে করেন, একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারই নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে সক্ষম। তবে জরিপে দেখা গেছে, ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে তুলনামূলকভাবে কম ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে।


আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১২:৩৯:১৬
আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সচিবালয়কেন্দ্রিক সংযুক্ত পরিষদের কর্মচারীরা আজ রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের বাদামতলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবারও তারা একই দাবিতে বিক্ষোভ করেছিল।

বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবিগুলো হলো:

পে-স্কেল দ্রুত বাস্তবায়ন।

সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ ১০ দিনের জন্য করা।

সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ ভাতা ২০ হাজার টাকা করা।

পরিবারের ছয়জনের জন্য রেশন চালু করা।

অবসরভোগী কর্মচারীদের জন্য চিকিৎসা ভাতা নিশ্চিত করা।

রবিবার সকালে কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ভবনের সামনে বিক্ষোভ করে এবং পরে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিবের দপ্তরের সামনে জড়ো হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদীউল কবিরসহ অন্যান্য নেতারা বক্তব্য দেন।


সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদের ইন্তেকাল

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১২:১৫:০৯
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদের ইন্তেকাল
ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. সালাউদ্দিন আহমেদ আর নেই। বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগে তিনি আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জোহরের নামাজের পর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন আহমেদ ২০০৮ সালের ১৩ জুলাই থেকে ২০০৯ সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পেশাগত জীবনে তিনি সুপ্রিম কোর্টের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী হিসেবে সুনাম অর্জন করেন।

শিক্ষাজীবনে সালাউদ্দিন আহমেদ ছিলেন মেধাবী ও আন্তর্জাতিকভাবে শিক্ষিত একজন আইনজ্ঞ। তিনি ১৯৬৯ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরের বছর ১৯৭০ সালে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরে ১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ল স্কুল থেকে এলএলএম ডিগ্রি লাভ করেন।

আইন অঙ্গনে তাঁর অবদান ও দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা দেশের বিচার ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দিয়েছে বলে সহকর্মী ও আইনজীবী মহলে গভীর শোক নেমে এসেছে।

-আলমগীর হোসেন


মহালয়া: দেবীপক্ষের শুরু, পূজার আনন্দ শুরু হলো আজ থেকে

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ১১:১৩:১৪
মহালয়া: দেবীপক্ষের শুরু, পূজার আনন্দ শুরু হলো আজ থেকে
ছবি: সংগৃহীত

শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টায় চণ্ডীপাঠ, ঢাক-কাঁসর এবং শঙ্খধ্বনির মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে মর্ত্যে আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে সারা দেশে এই মহাউৎসবের সূচনা হয়েছে।

দেবীপক্ষের সূচনা

মহালয়া মানেই পিতৃপক্ষের সমাপ্তি ও দেবীপক্ষের শুরু। শ্রীশ্রী চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে দেবী দুর্গার আবাহনই মহালয়া হিসেবে পরিচিত। এই ‘চণ্ডী’তে দেবী দুর্গার সৃষ্টি ও তার মহিমার কথা বর্ণনা করা হয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, আজকের দিনে দেবী দুর্গা শক্তিরূপে মণ্ডপে মণ্ডপে অধিষ্ঠান নেবেন। মহালয়া উপলক্ষে দেশজুড়ে বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপে ঘট স্থাপন ও বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

পূজামণ্ডপের প্রস্তুতি

শারদীয় দুর্গাপূজার অপরিহার্য অংশ হিসেবে মহালয়া শুধু দেবী আবাহনের দিন নয়, এটি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে নতুন শুভ সময়েরও সূচনা। প্রতি বছর শরৎকালে মা দুর্গার আগমনকে কেন্দ্র করে দেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত ভক্তদের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস তৈরি হয়। এ উপলক্ষে রাজধানীসহ সারা দেশের পূজামণ্ডপগুলো এখন সাজসজ্জায় আলোকোজ্জ্বল। ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, রমনা কালীমন্দির, রাজারবাগ কালীমন্দির ও রামকৃষ্ণ মিশনসহ প্রধান প্রধান মন্দিরগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। বেশিরভাগ মণ্ডপে প্রতিমা নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে এবং এখন চলছে রংতুলি ও সাজসজ্জার কাজ।


জাতিসংঘ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস, সফরসঙ্গী চার রাজনীতিবিদ

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২১ ০৯:৪৮:৫৬
জাতিসংঘ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস, সফরসঙ্গী চার রাজনীতিবিদ
ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর তিনি সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন এবং ২ অক্টোবর দেশে ফিরবেন। প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

চার রাজনীতিবিদ থাকছেন সফরসঙ্গী হিসেবে

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে চার রাজনীতিবিদও নিউইয়র্ক যাচ্ছেন। তারা হলেন—

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির

চার রাজনীতিবিদকে সফরসঙ্গী করার ব্যাখ্যায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তাই তাদের প্রতিনিধি হিসেবেই এই নেতারা যাচ্ছেন।

বিশ্বনেতাদের সামনে বাংলাদেশের অঙ্গীকার

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বনেতাদের সামনে গত এক বছরে দেশে সংঘটিত সংস্কার এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার তুলে ধরবেন।

এ বছরের অধিবেশনে বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হবে ৩০ সেপ্টেম্বর রোহিঙ্গা বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের সভা। এই সভায় প্রধান উপদেষ্টা অংশ নেবেন। রোহিঙ্গাদের নিয়ে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এমন একটি উচ্চপর্যায়ের সভা এবারই প্রথম অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

যেসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে

জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এবং আইএমএফ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক কমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি-এর সঙ্গেও তার বৈঠকের কথা রয়েছে।


শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ইতিহাস নিয়ে ঢাকায় হচ্ছে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’

জাতীয় ডেস্ক . সত্য নিউজ
২০২৫ সেপ্টেম্বর ২০ ২১:১১:২৬
শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ইতিহাস নিয়ে ঢাকায় হচ্ছে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’
ছবি: সংগৃহীত

সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, আগামী ২০২৫ সালের ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এই জাদুঘরের নির্মাণ কাজ শেষ হবে এবং নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এর উদ্বোধন সম্ভব হবে বলে তারা আশা করছেন।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, "আমরা হাসিনার দুঃশাসনের চিত্রগুলো এই জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য কিউরেট করছি যাতে ১৬ বছরের ফ্যাসিজমের ইতিহাস জীবন্ত থাকে। জীবন্ত থাকে সরাসরি গণভবন থেকে আসা নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালিত সব অত্যাচারের এবং নৃশংসতার ইতিহাস।"

‘জাদুঘরে থাকবে শেখ হাসিনার গুমের অডিও’

জাদুঘরের চিফ কিউরেটর তানজীম ওয়াহাব জানান, জাদুঘরটি নির্মাণে আইসিটি প্রসিকিউশন টিম ও গুম বিষয়ক তদন্ত কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, “আমরা মনে করছি এটি একটি ইউনিক জাদুঘর হবে। ১৬ বছরের দুঃশাসনের গল্পগুলো এই জাদুঘরে ধারাবাহিক ভাবে থাকবে। দর্শনার্থীরা জানতে পারবেন শেখ হাসিনা কীভাবে দেশ চালাতেন।”

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, "গুম-খুনের নির্দেশ দেওয়ার অনেক অডিও ইতোমধ্যেই জাদুঘর কর্তৃপক্ষের হাতে এসেছে। এই অডিওগুলো জাদুঘরে রাখা হচ্ছে। শেখ হাসিনা কীভাবে গুমের শিকার পরিবারগুলোকে ডেকে এনে মিথ্যা সান্ত্বনা দিতো, সে চিত্রও উঠে আসবে।"

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাদুঘর নির্মাণ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, "মানুষের মধ্যে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলার এই অনুভব নিয়ে আসাটাই এই জাদুঘরের একটি বড় কাজ।"

বৈঠকে যারা উপস্থিত ছিলেন

এই বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সদস্য ড. নাবিলা ইদ্রিসসহ আরও অনেকে। জাদুঘরে একটি স্ক্রিনিং সেন্টার থাকবে, যেখানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং সাবেক সরকারের ১৬ বছরের দুঃশাসন নিয়ে ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হবে।

পাঠকের মতামত: