আশিয়ান সিটির মাসব্যাপী আবাসন মেলায় থাকছে আকর্ষনীয় অফার

নগরায়ণের চাপে ক্রমবর্ধমান ঢাকা শহরে পরিকল্পিত আবাসন এখন সময়ের দাবি। এ প্রেক্ষাপটে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হাজীক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় মাসব্যাপী একক আবাসন মেলার আয়োজন করেছে আশিয়ান গ্রুপ। শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে এই মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া।
আশিয়ান সিটি প্রকল্পটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৪৮ ও ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিস্তৃত। এটি রাজধানীর অন্যতম আলোচিত পরিকল্পিত হাউজিং প্রকল্প হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে। মেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে আশিয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “আশিয়ান প্রকল্প গ্রাহকের জন্য একটি শতভাগ নিরাপদ বিনিয়োগ। এখানে দেশি-বিদেশি ক্রেতারা কোনোভাবেই প্রতারণার শিকার হবেন না। আমরা এটিকে ডায়মন্ড প্রকল্প হিসেবে বিবেচনা করি, যা নির্মাণশৈলী, লোকেশন, নাগরিক সুবিধা ও নির্ভরযোগ্যতার দিক দিয়ে অনন্য।”
তিনি আরও বলেন, “আশিয়ান গ্রুপ শুধু আবাসন ব্যবসা নয়, বরং দেশ গড়ার এক সাহসী অংশীদার। এই প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে আমরা সরকার ও সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের কাছ থেকে যৌক্তিক সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে আবাসন খাতে আমরা আরও উদ্ভাবনী ও সমন্বিত ভূমিকা রাখতে পারি।”
মেলায় আশিয়ান সিটির বিভিন্ন আবাসিক প্লট, অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিট এবং বাণিজ্যিক স্পেস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হচ্ছে। ক্রেতাদের জন্য দেওয়া হচ্ছে বিশেষ মূল্যছাড়, বুকিং অফার ও সহজ কিস্তির সুবিধা। প্রকল্পে আধুনিক নগরায়ণের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো যেমন প্রশস্ত রাস্তা, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ, স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদ, পার্ক ও কমিউনিটি সেন্টারের পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
উদ্বোধনী আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, প্রকৌশলী, বিপণন কর্মকর্তাসহ শতাধিক গ্রাহক ও অতিথি। মেলায় আগত অনেকে জানান, ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরে একটি নির্ভরযোগ্য প্রকল্পে বিনিয়োগ করা এখন বড় চ্যালেঞ্জ, সেই বিবেচনায় আশিয়ান সিটি অনেকের কাছে ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছে।
মাসব্যাপী চলা এই একক আবাসন মেলা আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। আশিয়ান গ্রুপ আশা করছে, এই মেলার মাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে আরও নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলা যাবে এবং আবাসন খাতে আস্থা ও মানের একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন সম্ভব হবে।
-শরিফুল, নিজস্ব প্রতিবেদক
বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থেকে ককটেল উদ্ধার
রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের পাশে পানি ভবনের সামনে থেকে ককটেল উদ্ধার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ফার্মগেট, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের পাশে পানি ভবনসহ তেজগাঁও এলাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের লোকজন ঝটিকা মিছিলের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয় যে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বিভিন্ন টিম এসব এলাকায় তৎপর রয়েছে।
ঢাকার বাজারে নিত্যপণ্যের দাম: কোন পণ্য বেড়েছে, কোথায় মিলছে স্বস্তি
রাজধানীর বাজারে নিত্যপণ্যের দামে অস্থিরতা কাটছেই না। কয়েক সপ্তাহ ধরে চড়া সবজির বাজারে স্বস্তির দেখা মেলেনি, বরং এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মুরগির দাম বৃদ্ধি। চালের বাজারও উচ্চমুখী রয়ে গেছে। তবে ভোক্তাদের জন্য সামান্য স্বস্তি নিয়ে এসেছে ডিম ও আলুর দাম কিছুটা কমে যাওয়া।
মুরগি ও ডিমের বাজার
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগির দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ১০–২০ টাকা বেড়ে বর্তমানে ১৮০–২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে দাম ছিল ১৭০–১৮০ টাকা। হাজিপাড়া বউবাজারের বিক্রেতা আবু সাইদ আহমেদ জানান, সবজি ও মাছসহ অন্যান্য পণ্যের চাহিদা বেশি থাকায় মুরগির দাম স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা বেড়েছে।
অন্যদিকে, সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। এক সপ্তাহ আগে যেখানে এক ডজন লাল ব্রয়লার ডিম বিক্রি হচ্ছিল ১৫০ টাকায়, এখন সেটি ১৪০ টাকায় নামতে দেখা গেছে। কিছু খুচরা দোকানে এক হালি ডিম এখনো ৫০ টাকা রাখা হলেও বেশিরভাগ বাজারে ডিম ডজনে ৫–১০ টাকা কম দামে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির বাজারে অস্থিরতা
সবজির বাজারে সবচেয়ে বেশি চাপ পড়েছে ভোক্তাদের ওপর। আলু ও পেঁপে ছাড়া বাজারে ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজি পাওয়া যাচ্ছে না। নতুন গোলাকার বেগুন বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১০০–১৪০ টাকা, বরবটি, করলা, চিচিঙ্গা ও কচুর লতি বাজারভেদে ১০০–১২০ টাকায়। ধুন্দল কেজিপ্রতি ৮০–১০০ টাকা, আর ঝিঙ্গা, ঢ্যাঁড়স ও পটলও ৮০ টাকার আশেপাশে বিক্রি হচ্ছে।
শাকের বাজারও ভোক্তাদের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লাল শাক, কলমি বা হেলেঞ্চা প্রতি আঁটি ২০ টাকা দরে পাওয়া গেলেও পুইশাকের আঁটি কিনতে ৪০–৫০ টাকা খরচ হচ্ছে।
চালের বাজার
চালের দামও ভোক্তাদের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। যদিও গত দুই সপ্তাহে মিনিকেট চালের দাম কেজিপ্রতি ১–২ টাকা কমেছে, তারপরও তা ৭২–৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। নাজিরশাইল চালের মানভেদে কেজি ৭৫–৯৫ টাকা, ব্রি–২৮ চাল ৬২ টাকা এবং মোটা স্বর্ণা চাল ৫৮–৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সীমিত স্বস্তি
সবজির আগুনঝরা বাজারে আলু ও পেঁপে কিছুটা স্বস্তি দিচ্ছে ভোক্তাদের। আলু এখনো সহনীয় দামে, কেজিপ্রতি ২৫–৩০ টাকা। আর পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৩৫–৪০ টাকায়, যা বাজারে তুলনামূলক কম দামের সবজি হিসেবে টিকে আছে।
কাকরাইলে সংঘর্ষে রক্তাক্ত নুর, উত্তপ্ত রাজনীতি: এনসিপির বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ফের রক্তাক্ত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে জাপা ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত ধাপে ধাপে সংঘর্ষ, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও হামলার ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকা জুড়ে।
রক্তাক্ত নুরের ছবি ভাইরাল
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নুরুল হক নুরের অফিসিয়াল আইডি থেকে একটি ছবি পোস্ট করা হয়, যেখানে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে। ছবিটি দ্রুত ভাইরাল হলে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়।
‘জয় বাংলা’ স্লোগান ও গণহত্যার অভিযোগ
গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে অভিযোগ আনা হয়েছে, জাপার কর্মীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তাদের দাবি, এটি ছিল পরিকল্পিত সহিংসতা। গণঅধিকার পরিষদের নেতারা বলেন, “জাতীয় পার্টিকে গণহত্যার দায়ে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করতে হবে। যদি বিচার না হয়, তাহলে ছাত্র-শ্রমিক-জনতা নিজেরাই বিচার করবে।”
ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল
সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা শুরু হয়। একপর্যায়ে ব্যাপক ইটপাটকেল নিক্ষেপ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও উত্তেজনা দ্রুত ছড়ায়।
রমনা থানার পরিদর্শক (অপারেশন) আতিকুল আলম খন্দকার বলেন, “ঘটনার শুরুতে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থলে আছি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছি।”
হলুদ হেলমেটধারী রহস্যময় বাহিনী
সংঘর্ষের দ্বিতীয় দফা ঘটে রাত সাড়ে ৯টার দিকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হলুদ রঙের হেলমেট পরে একদল লোক জাপার কার্যালয় থেকে বের হয়ে গণঅধিকার পরিষদের মিছিলে হামলা চালায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, এসময় পুলিশের দৃশ্যমান কোনো ভূমিকা দেখা যায়নি। এ বাহিনীকে নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তাদের সবাইকে একই ধরনের হেলমেট পরা অবস্থায় দেখা গেছে।
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে জটিলতা
জাপার পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, গণঅধিকার পরিষদ উসকানিমূলক মিছিল নিয়ে তাদের কার্যালয়ে গিয়ে হামলা চালিয়েছে। অপরদিকে গণঅধিকার পরিষদ বলছে, উল্টো জাপার কর্মীরাই প্রথম ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে সংঘর্ষ বাধিয়েছে। ফলে ঘটনার দায় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র বিরোধ তৈরি হয়েছে।
এনসিপির বিক্ষোভের ডাক
এদিকে এ হামলার প্রতিবাদে জরুরি কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টায় এক ক্ষুদে বার্তায় দলটি জানায়, “ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সহযোদ্ধা, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ তার দলের ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, লীগ ও জাতীয় পার্টির বর্বর হামলার প্রতিবাদে আজ রাতেই বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।” এই মিছিলে নেতৃত্ব দেবে ঢাকা মহানগর এনসিপি।
এআই দিয়ে তৈরি করা ছবির মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: ডিএমপি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদ আলমের একটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ডিএমপি জানিয়েছে, ছবিটি আর্টিফিসিয়াল ইন্টালিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা এবং এর মাধ্যমে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি ডিসি মাসুদ আলমের একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে তিনি এক ছাত্রের মুখ চেপে ধরেছেন। এই ছবিটি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হলে তা ডিএমপির নজরে আসে।
ডিএমপি বলছে, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলকভাবে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই ছবিটি তৈরি করা হয়েছে এবং এটি বাস্তব নয়। ছবিটি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে তা বোঝা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একজন দায়িত্বশীল পুলিশ কর্মকর্তাকে নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির উদ্দেশ্যে এমন ছবি তৈরি ও প্রচারের সঙ্গে জড়িতদের ডিএমপি তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছে। একইসঙ্গে ডিএমপির পক্ষ থেকে জনসাধারণকে এ ধরনের মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
/আশিক
মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ৩৩ দিন পর মৃত্যুর কাছে হার মানল দগ্ধ শিক্ষার্থী তাসনিয়া
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ শিক্ষার্থী তাসনিয়া (১৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ৩৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর শনিবার (২৩ আগস্ট) সকালে তার মৃত্যু হয়।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, গত ২১ জুলাই উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ তাসনিয়াকে বার্নে ভর্তি করা হয়েছিল। তার শরীরের ৩৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। ৩৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তার মৃত্যু হয়।
তাসনিয়া মাইলস্টোনের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাড়ি ফরিদপুরের মধুখালী থানা এলাকায়।
গত ২১ জুলাই দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়। ওই ঘটনায় সর্বশেষ ৩৫ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তাসনিয়ার মৃত্যুর মধ্যদিয়ে এই ঘটনায় মোট ৩৬ জনের মৃত্যু হলো, যাদের বেশিরভাগই শিশু।
পাতাল মেট্রোরেল ব্যয় বাড়ল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা
দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-১ প্রকল্পের ব্যয় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকায়। প্রকল্পের নতুন প্রাক্কলনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। তবে এই ব্যয় আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে প্রকল্প দপ্তর।
রোববার (১৭ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) পরিচালক মো. আবুল কাসেম ভূঁঞা এই তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে ব্যয় বৃদ্ধির কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে:
ডলারের বিনিময় হার: ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ডলারের বিনিময় হার ৪২ শতাংশ বেড়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি, নির্মাণসামগ্রীর দাম ও শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি পেয়েছে।
নকশা পরিবর্তন: অংশীজনদের অনুরোধে পাতাল স্টেশনের নকশা একাধিকবার সংশোধন করতে হয়েছে।
এমআরটি লাইন-১ এর ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ পাতাল ও উড়াল রুটের জন্য মোট ১২টি প্যাকেজের কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত আটটির দরপত্র জমা পড়েছে এবং চারটি জাপানি, দুটি চীনা ও দুটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ঠিকাদাররাও সহযোগী হিসেবে যুক্ত আছেন।
প্রকল্পের কাজ ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
মহাখালীর পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৩ ইউনিট
রাজধানীর মহাখালী এলাকায় ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আগুন লাগার সময় বেশ কয়েকবার বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
রবিবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ১৮ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিস আগুন লাগার খবর পায়। ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অগ্নিকাণ্ডের কারণে মহাখালী রেল ক্রসিং দিয়ে যান চলাচল আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। মহাখালী ফ্লাইওভারের একাংশেও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। দূর থেকেও আগুনের শিখা দেখা যাচ্ছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। পাম্পটির পাশেই রয়েছে ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ।
মাইলস্টোনে কোচিং বন্ধ ও বিধ্বস্ত দিনের সিসি ফুটেজ দেখার দাবিতে মানববন্ধন
দিয়াবাড়ি মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের দিন সিসি ফুটেজ দেখার দাবি, কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ৯ দফা দাবি
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অভিভাবকরা মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মানববন্ধনের মাধ্যমে নয় দফা দাবি জানিয়েছেন। তারা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার দিন স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে চেয়েছেন এবং মাইলস্টোনসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোচিং বাণিজ্য বন্ধের দাবি তুলেছেন।
দাবিগুলোতে রয়েছে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি, নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের জন্য এক কোটি টাকা বরাদ্দের দাবি। একই সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে প্রত্যেক নিহত শিক্ষার্থীর জন্য দুই কোটি টাকা এবং আহতদের জন্য এক কোটি টাকা জরিমানা আরোপের দাবি জানানো হয়েছে।
অভিভাবকরা স্কুলের রানওয়ে থেকে দূরে সরানোর অনুরোধ জানিয়েছেন, অথবা রানওয়ের স্থান পরিবর্তনের দাবি তুলেছেন। কোচিং ব্যবসার মূল হোতা হিসেবে স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও সুষ্ঠু তদন্তের আওতায় আনার দাবি করা হয়েছে। এছাড়া, স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখানোর দাবি এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ জনবসতি থেকে দূরে করার দাবি তোলা হয়েছে।
মানববন্ধনে নিহত শিক্ষার্থী মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার বলেন, ‘আমার মেয়ে কোচিংয়ে যেতে পছন্দ করত কারণ মিসরা কোচিং না করলে আদর করত না।’ তিনি আরও জানান, স্কুলে পরীক্ষায় খারাপ করলে অভিভাবকদের কোচিংয়ের জন্য চাপ দেওয়া হয়। নিহত বোরহান উদ্দীন বাপ্পীর বাবা মোহাম্মদ আবু শাহীন বলেন, ‘শিক্ষকরা বলে আমাদের ছেলে ক্লাসে পড়তে পারে না, তাই কোচিং করাতে বাধ্য করা হয়।’
অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, কোচিংয়ের জন্য অনেক শিক্ষার্থীকে বাধ্য করা হয় এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিস কোচিং ব্যবসার মূল হোতা। মানববন্ধনের সময় অভিভাবকদের সঙ্গে এক শিক্ষককের বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, যার জন্য ওই শিক্ষকের অপসারণ দাবি করা হয়েছে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা নিহতদের ছবি বহন করে ‘কোচিংয়ের নামে ব্যবসা বন্ধ কর’, ‘শিক্ষা না ব্যবসা’ প্রভৃতি স্লোগান দেন। অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের স্কুল কর্তৃপক্ষ ডেকে নিয়ে গেছে এবং কোনো প্রতিনিধির পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলা হয়নি।
/আশিক
খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে ঢাকায় আইনজীবীদের মিছিল
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে এ মিছিলটি বের হয়।
এর আগে সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে যুবদলকর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যা মামলায় খায়রুল হকের জামিন ও মামলা বাতিল আবেদনের শুনানিতে হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। এ সময় আসামিপক্ষ ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়।
ঘটনাটি হাইকোর্টের বিচারপতি মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের এজলাস কক্ষে ঘটে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা অভিযোগ করেন, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বিচার বিভাগকে ধ্বংস করে এখন সহানুভূতি অর্জনের চেষ্টা করছেন। তারা আরও বলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করার সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা নীরব ছিলেন।
পরে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করে মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ ১৭ আগস্ট ধার্য করেন।
/আশিক
পাঠকের মতামত:
- আন্দেসের হৃদয়ে এক বিপ্লবী দেশ: বলিভিয়ার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ভবিষ্যতের সম্ভাবনা
- আগামীকাল মঙ্গলবার দৈনিক নামাজের ওয়াক্ত ও সূর্যোদয়ের সময়
- ভারতীয় ভিসা নিয়ে সুখবর, বিক্রম মিশ্রির কণ্ঠে স্বস্তির বার্তা
- কোরআনের বিস্ময়কর ভবিষ্যদ্বাণী: আধুনিক যানবাহন ও প্রযুক্তির কথা
- মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল, এক নজরে দেখে নিন সূচি
- স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড, ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও বাড়ল মূল্য
- পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরানের নতুন পথ
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হলেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল
- জিরো-ওয়েস্ট কুকিং’: সবজির খোসাও হবে সুস্বাদু রেসিপি
- দেশের মূল্যস্ফীতি এখনও লক্ষ্যমাত্রার ওপরে, সেপ্টেম্বরের চিত্র প্রকাশ করল বিবিএস
- বাবিলের অভিশাপ থেকে মায়ং-এর তন্ত্র: কালো জাদুর আদি ইতিহাস
- শেখ হাসিনার আতঙ্ক কমার বদলে উল্টো বেড়েই চলেছে: গোলাম মাওলা রনি
- মাত্র ৬০ সেকেন্ডে ৭০ তলা! চীনের হুইজিয়াং ব্রিজে প্রযুক্তি ও রোমাঞ্চের অবিশ্বাস্য মেলবন্ধন
- ৫০ বছরের সম্পর্ক: সৌদি আরবে সাধারণ কর্মী নিয়োগে ঐতিহাসিক চুক্তি সই
- বিসিবি নির্বাচনের প্রাথমিক ফল ঘোষণা, পরিচালক পদে জয়ী যারা
- মেয়ে ও স্ত্রী রাজনীতিতে আসা নিয়ে কী ইঙ্গিত দিলেন তারেক রহমান?
- ঘুম থেকে উঠেই শরীর ব্যথা? হতে পারে ৫টি গুরুতর কারণ
- মানুষ হলে কোন ধর্ম বেছে নিত চ্যাটজিপিটি? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উত্তরে বিশ্বে তোলপাড়!
- ঘুম না হলে ওষুধ নয়, মিলতে পারে সহজ ব্যায়ামে সমাধান
- এনসিপি নেতার হুঁশিয়ারি: ‘শাপলা প্রতীক ছাড়া নির্বাচনে বিকল্প নেই’
- ভোট দিয়েছেন তামিম? ফল ঘোষণার আগে নিজের অবস্থান জানালেন
- এ সপ্তাহেই অনেক ঘটনা ঘটবে: গুম মামলা নিয়ে চিফ প্রসিকিউটরের ইঙ্গিত
- চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
- আদালতে দণ্ড থেকে রাষ্ট্রপ্রধান: তিন রাষ্ট্রের সাক্ষী ড. ইউনূসের অবিশ্বাস্য জীবনগাঁথা
- ডিএসইতে সোমবারের লেনদেনের সারসংক্ষেপ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- ডিএসইতে সোমবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ২ বছর: মানবিক বিপর্যয়ের ভয়াবহ চিত্র
- আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় ভয়াবহ আগুন
- হংকং ম্যাচের আগে দেশে পৌঁছে যা বললেন হামজা
- নির্বাচনী আয়োজনে নতুন পদক্ষেপ, ভোটারদের বিশেষ অধিকার ফিরিয়ে দিচ্ছে ইসি
- আওয়ামী লীগের বিচার: ‘এ বিষয়ে সবচেয়ে বড় বিচারক আমি মনে করি জনগণ’
- বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতের প্রত্যাশা কী, জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- চ্যাম্পিয়নের দুর্দিন: সেভিয়ার মাঠে ৪–১ গোলে হার বার্সেলোনার
- যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া পরমাণু অস্ত্র চুক্তি: এক বছরের জন্য নবায়নের প্রস্তাবে ট্রাম্পের সম্মতি
- “যুদ্ধ চলতে পারে না আলোচনার সময়”— যুক্তরাষ্ট্রের সতর্ক বার্তা ইসরায়েলকে
- আঞ্চলিক সহযোগিতায় নতুন দিগন্তে বাংলাদেশ–মালদ্বীপ সম্পর্ক
- বিসিবি নির্বাচন আজ: নাটকীয় ঘটনাপ্রবাহে নিরবচ্ছিন্ন পদযাত্রা আমিনুল-বাহিনীর
- তারেক রহমানের ঘোষণা: “জনগণের নির্বাচনে আমি থাকব জনগণের মধ্যেই”
- নতুন পে স্কেলে বেতন কত বাড়তে পারে, জানাল কমিশন
- ৬ অক্টোবর, ২০২৫ (সোমবার) ঢাকা ও অন্যান্য বিভাগের নামাজের সময়সূচি
- ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে দ্বিতীয় দিনেও গাজায় হামলা অব্যাহত
- আধুনিক বিজ্ঞান ও কোরআনের আলোকে জিন: রহস্যময় অস্তিত্বের এক নতুন দিগন্ত!
- ‘শাপলা’ প্রতীক না দেওয়া নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সারজিস আলমের হুঁশিয়ারি
- প্রবাসী আয়ে বড় চমক: সেপ্টেম্বরের রেমিট্যান্স নিয়ে এল সুখবর
- ঐকমত্য থাকলেও সংকট: বিএনপি-জামায়াতের দ্বন্দ্ব সনদ বাস্তবায়নে বাধা?
- সূর্যও যেখানে বামন: মহাবিশ্বের দানব নক্ষত্রদের সামনে আমাদের অস্তিত্ব কতটুকু?
- থাইরয়েডের সঙ্গে হতাশা: মানসিক স্বাস্থ্যের এই গোপন সংযোগটি জানুন
- মুক্তা থেকে রিয়েল এস্টেট: যেভাবে ৫০ বছরে মরুভূমিকে সম্পদে পরিণত করলো দুবাই
- সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- বার্লিন সম্মেলন ১৮৮৪–৮৫: আফ্রিকা বিভাজনের রাজনীতি, অর্থনীতি ও উত্তরাধিকার
- রসুনের গোপন শক্তি: এক কোয়া কি সত্যিই শরীরকে বদলে দিতে পারে?
- সর্ব রোগের ঔষধ কালিজিরা’র আদ্যপ্রান্ত: ঐতিহ্য, বিজ্ঞান, ব্যবহার ও সতর্কতা
- ম্যালেরিয়া: কারণ, লক্ষণ, ঝুঁকি, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
- স্মার্টফোন থেকে ডিলিট হওয়া ছবি ফিরে পাওয়ার ৩টি সহজ উপায়
- মেথি কি সত্যিই ‘সুপারফুড’? বিজ্ঞান, উপকার, ঝুঁকি ও খাওয়ার সেরা সময়
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ লুজার তালিকা প্রকাশ
- শ্বাসরুদ্ধকর জয়: শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় আফগানিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
- ডিএসইতে মঙ্গলবার লেনদেন শেষে টপ গেইনার তালিকা প্রকাশ
- যে সাগরে কেউ ডুবে না, কেন সেখানে লুকিয়ে আছে এক অভিশপ্ত ইতিহাস?
- ল্যাপটপে পানি পড়লে কী করবেন? যে ৭টি কাজ ভুলেও করা উচিত নয়
- ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা: কাঁটাযুক্ত পাতার ভেতর লুকানো আরোগ্যের জেল
- ডিএসইতে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরার ইঙ্গিত দিল মঙ্গলবারের লেনদেন
- রহস্যময় পাণ্ডুলিপি কোডেক্স জাইগাস: কেন এটি ‘শয়তানের বাইবেল’ নামে পরিচিত?
- সালাহউদ্দিন আহমদ: প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ চলছে, শিগগিরই মাঠে নামবে একক প্রার্থী