আশিয়ান সিটির মাসব্যাপী আবাসন মেলায় থাকছে আকর্ষনীয় অফার

নগরায়ণের চাপে ক্রমবর্ধমান ঢাকা শহরে পরিকল্পিত আবাসন এখন সময়ের দাবি। এ প্রেক্ষাপটে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হাজীক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় মাসব্যাপী একক আবাসন মেলার আয়োজন করেছে আশিয়ান গ্রুপ। শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে এই মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া।
আশিয়ান সিটি প্রকল্পটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৪৮ ও ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিস্তৃত। এটি রাজধানীর অন্যতম আলোচিত পরিকল্পিত হাউজিং প্রকল্প হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে। মেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে আশিয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “আশিয়ান প্রকল্প গ্রাহকের জন্য একটি শতভাগ নিরাপদ বিনিয়োগ। এখানে দেশি-বিদেশি ক্রেতারা কোনোভাবেই প্রতারণার শিকার হবেন না। আমরা এটিকে ডায়মন্ড প্রকল্প হিসেবে বিবেচনা করি, যা নির্মাণশৈলী, লোকেশন, নাগরিক সুবিধা ও নির্ভরযোগ্যতার দিক দিয়ে অনন্য।”
তিনি আরও বলেন, “আশিয়ান গ্রুপ শুধু আবাসন ব্যবসা নয়, বরং দেশ গড়ার এক সাহসী অংশীদার। এই প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে আমরা সরকার ও সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের কাছ থেকে যৌক্তিক সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে আবাসন খাতে আমরা আরও উদ্ভাবনী ও সমন্বিত ভূমিকা রাখতে পারি।”
মেলায় আশিয়ান সিটির বিভিন্ন আবাসিক প্লট, অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিট এবং বাণিজ্যিক স্পেস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হচ্ছে। ক্রেতাদের জন্য দেওয়া হচ্ছে বিশেষ মূল্যছাড়, বুকিং অফার ও সহজ কিস্তির সুবিধা। প্রকল্পে আধুনিক নগরায়ণের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো যেমন প্রশস্ত রাস্তা, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ, স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদ, পার্ক ও কমিউনিটি সেন্টারের পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
উদ্বোধনী আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, প্রকৌশলী, বিপণন কর্মকর্তাসহ শতাধিক গ্রাহক ও অতিথি। মেলায় আগত অনেকে জানান, ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরে একটি নির্ভরযোগ্য প্রকল্পে বিনিয়োগ করা এখন বড় চ্যালেঞ্জ, সেই বিবেচনায় আশিয়ান সিটি অনেকের কাছে ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছে।
মাসব্যাপী চলা এই একক আবাসন মেলা আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। আশিয়ান গ্রুপ আশা করছে, এই মেলার মাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে আরও নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলা যাবে এবং আবাসন খাতে আস্থা ও মানের একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন সম্ভব হবে।
-শরিফুল, নিজস্ব প্রতিবেদক
পাতাল মেট্রোরেল ব্যয় বাড়ল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা
দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-১ প্রকল্পের ব্যয় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকায়। প্রকল্পের নতুন প্রাক্কলনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। তবে এই ব্যয় আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে প্রকল্প দপ্তর।
রোববার (১৭ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) পরিচালক মো. আবুল কাসেম ভূঁঞা এই তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে ব্যয় বৃদ্ধির কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে:
ডলারের বিনিময় হার: ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ডলারের বিনিময় হার ৪২ শতাংশ বেড়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি, নির্মাণসামগ্রীর দাম ও শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি পেয়েছে।
নকশা পরিবর্তন: অংশীজনদের অনুরোধে পাতাল স্টেশনের নকশা একাধিকবার সংশোধন করতে হয়েছে।
এমআরটি লাইন-১ এর ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ পাতাল ও উড়াল রুটের জন্য মোট ১২টি প্যাকেজের কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত আটটির দরপত্র জমা পড়েছে এবং চারটি জাপানি, দুটি চীনা ও দুটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ঠিকাদাররাও সহযোগী হিসেবে যুক্ত আছেন।
প্রকল্পের কাজ ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
মহাখালীর পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৩ ইউনিট
রাজধানীর মহাখালী এলাকায় ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আগুন লাগার সময় বেশ কয়েকবার বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
রবিবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ১৮ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিস আগুন লাগার খবর পায়। ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অগ্নিকাণ্ডের কারণে মহাখালী রেল ক্রসিং দিয়ে যান চলাচল আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। মহাখালী ফ্লাইওভারের একাংশেও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। দূর থেকেও আগুনের শিখা দেখা যাচ্ছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। পাম্পটির পাশেই রয়েছে ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ।
মাইলস্টোনে কোচিং বন্ধ ও বিধ্বস্ত দিনের সিসি ফুটেজ দেখার দাবিতে মানববন্ধন
দিয়াবাড়ি মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের দিন সিসি ফুটেজ দেখার দাবি, কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ৯ দফা দাবি
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অভিভাবকরা মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মানববন্ধনের মাধ্যমে নয় দফা দাবি জানিয়েছেন। তারা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনার দিন স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে চেয়েছেন এবং মাইলস্টোনসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোচিং বাণিজ্য বন্ধের দাবি তুলেছেন।
দাবিগুলোতে রয়েছে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি, নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের জন্য এক কোটি টাকা বরাদ্দের দাবি। একই সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে প্রত্যেক নিহত শিক্ষার্থীর জন্য দুই কোটি টাকা এবং আহতদের জন্য এক কোটি টাকা জরিমানা আরোপের দাবি জানানো হয়েছে।
অভিভাবকরা স্কুলের রানওয়ে থেকে দূরে সরানোর অনুরোধ জানিয়েছেন, অথবা রানওয়ের স্থান পরিবর্তনের দাবি তুলেছেন। কোচিং ব্যবসার মূল হোতা হিসেবে স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও সুষ্ঠু তদন্তের আওতায় আনার দাবি করা হয়েছে। এছাড়া, স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখানোর দাবি এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ জনবসতি থেকে দূরে করার দাবি তোলা হয়েছে।
মানববন্ধনে নিহত শিক্ষার্থী মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার বলেন, ‘আমার মেয়ে কোচিংয়ে যেতে পছন্দ করত কারণ মিসরা কোচিং না করলে আদর করত না।’ তিনি আরও জানান, স্কুলে পরীক্ষায় খারাপ করলে অভিভাবকদের কোচিংয়ের জন্য চাপ দেওয়া হয়। নিহত বোরহান উদ্দীন বাপ্পীর বাবা মোহাম্মদ আবু শাহীন বলেন, ‘শিক্ষকরা বলে আমাদের ছেলে ক্লাসে পড়তে পারে না, তাই কোচিং করাতে বাধ্য করা হয়।’
অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, কোচিংয়ের জন্য অনেক শিক্ষার্থীকে বাধ্য করা হয় এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিস কোচিং ব্যবসার মূল হোতা। মানববন্ধনের সময় অভিভাবকদের সঙ্গে এক শিক্ষককের বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, যার জন্য ওই শিক্ষকের অপসারণ দাবি করা হয়েছে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা নিহতদের ছবি বহন করে ‘কোচিংয়ের নামে ব্যবসা বন্ধ কর’, ‘শিক্ষা না ব্যবসা’ প্রভৃতি স্লোগান দেন। অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের স্কুল কর্তৃপক্ষ ডেকে নিয়ে গেছে এবং কোনো প্রতিনিধির পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলা হয়নি।
/আশিক
খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে ঢাকায় আইনজীবীদের মিছিল
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে এ মিছিলটি বের হয়।
এর আগে সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে যুবদলকর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যা মামলায় খায়রুল হকের জামিন ও মামলা বাতিল আবেদনের শুনানিতে হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। এ সময় আসামিপক্ষ ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়।
ঘটনাটি হাইকোর্টের বিচারপতি মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের এজলাস কক্ষে ঘটে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা অভিযোগ করেন, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বিচার বিভাগকে ধ্বংস করে এখন সহানুভূতি অর্জনের চেষ্টা করছেন। তারা আরও বলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করার সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা নীরব ছিলেন।
পরে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করে মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ ১৭ আগস্ট ধার্য করেন।
/আশিক
জুলাই আন্দোলনে প্রবাসীদের অবদান স্বীকৃতির দাবি
জুলাই গণআন্দোলনে বিশ্বের নানা প্রান্তে সংগঠিত হয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ গড়ে তোলা প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন 'গ্লোবাল বাংলাদেশিজ অ্যালায়েন্স ফর হিউম্যান রাইটস' (জিবিএএইচআর)।
গত বুধবার (৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় ঢাকার শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের নেতারা। অনুষ্ঠানে মোড়ক উন্মোচন করা হয় প্রবাসীদের জুলাই অংশগ্রহণ নিয়ে রচিত দুটি প্রামাণ্য গ্রন্থ— ‘জুলাই ৩৬: আন্দোলন দেশে দেশে’ এবং ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান সিলেট পর্ব: জুলাই-আগস্ট ২০২৪’। বই দুটি সম্পাদনা করেছেন জিবিএএইচআর মুখপাত্র ও সুরমা সম্পাদক শামসুল আলম লিটন।
প্রকাশিত বই দুটিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসীদের অংশগ্রহণ, সংগঠন গড়ে তোলা এবং দেশীয় আন্দোলনের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সংহতির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে ছবি ও বিবরণে। বক্তারা জানান, দেশে যেমন গণআন্দোলন গড়ে উঠেছিল, তেমনি বিদেশে থাকা প্রবাসীরাও বিভিন্ন দেশে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় নেমেছিলেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জুলাই শহীদ মীর মুগ্ধর বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, "জুলাই আন্দোলন কেবল বাংলাদেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ ছিল না। বিদেশেও প্রবাসী বাংলাদেশিরা সরব ভূমিকা রেখেছেন। তাই তাঁদের অবদান আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাওয়ার দাবি একান্ত যৌক্তিক।"
অনুষ্ঠানে জিবিএএইচআরের মুখপাত্র শামসুল আলম লিটন বলেন, “জুলাই আন্দোলনে প্রবাসীরাও আত্মত্যাগ করেছেন, মাঠে নেমেছেন। তাঁরা শুধু আশা নয়, বাস্তব অবদান রেখেছেন। এই অবদান রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি পাওয়া উচিত।”
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও এডাস্ট স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. এহসানুল হক মিলন। তিনি বলেন, “প্রবাসীদের স্বীকৃতি চাইতে হচ্ছে— এটা দুঃখজনক। সরকারকে দ্রুত ওদের অবদানের মূল্যায়ন করতে হবে।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন নির্বাসিত বিচারপতি মোতাহার হোসেন, এবি পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার ফুয়াদ আবদুল্লাহ, যুক্তরাজ্যপ্রবাসী আইনজীবী নাশিত রহমান, ব্যারিস্টার শিবলী সাদিক, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার আমজাদ হোসেনসহ অনেকে। উপস্থিত ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, গবেষক ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
জোটের যুগ্ম আহ্বায়ক ব্যারিস্টার জাকির হাসান অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। শেষ অংশে গান পরিবেশন করেন যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ সাজেদ ফাতেমী। 'নকশী কাঁথার মাঠ' গানের সুরে শেষ হয় অনুষ্ঠান।
/আশিক
রাজধানীর যেসব এলাকায় আজ গ্যাস থাকবে না
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) এলাকার নিষ্কাশনব্যবস্থার উন্নয়ন কাজের অংশ হিসেবে নারায়ণগঞ্জের একাধিক এলাকায় গ্যাস সরবরাহ সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই পরিস্থিতি চলবে বলে জানিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি।
তিতাস গ্যাসের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ডিএনডি এলাকার উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সাইনবোর্ড পাসপোর্ট অফিস থেকে মৌচাক বাসস্ট্যান্ড এবং বউ বাজার ব্রিজ হয়ে গোদনাইল, এনায়েতনগর ও সিদ্ধিরগঞ্জ পর্যন্ত পাইপলাইন স্থানান্তরের কাজ চলবে।
এই কাজের কারণে নির্ধারিত সময়কালে সিদ্ধিরগঞ্জ, চিটাগাং রোড, মিজমিজি, চৌধুরীবাড়ি, বাতেন পাড়া, মৌচাক, পাসপোর্ট অফিস, লাকি বাজার, বউ বাজার, হাজিগঞ্জ, ওয়াবদারপুল ও চেয়ারম্যান বাড়িসহ মোট ১২টি এলাকায় গ্যাস সরবরাহ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে।
এ ছাড়া, এসব এলাকার পাশাপাশি আশপাশের অঞ্চলগুলোতেও গ্যাসের স্বল্পচাপ দেখা দিতে পারে বলে তিতাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে সব ধরনের গ্রাহক—বসতবাড়ি, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
/আশিক
ঢাকায় ১৪৮৩ জুলাই যোদ্ধা ও ৮২ শহীদ পরিবারকে সংবর্ধনা দিল জেলা প্রশাসন
ঢাকা জেলার ৮২ শহীদ পরিবার ও এক হাজার ৪৮৩ জন জুলাই যোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিয়েছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দেওয়া হয় এই সংবর্ধনা।
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, “দেশের মানুষের বুকে গুলি চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চেয়েছিল ফ্যাসিবাদী সরকার। বিগত ১৬ বছরে দেশে মাফিয়াতন্ত্র গড়ে তোলা হয়েছিল।”
তিনি আরও বলেন, “৫ আগস্ট শুধু একটি স্মরণ দিবস নয়, এটি গণজাগরণের প্রতিজ্ঞা, ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে নতুন করে দাঁড়িয়ে যাওয়ার দিন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে বলছি—এই জাতি আর কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না।”
অনুষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’-এর উপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপর শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধারা আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেন।
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও উপহার প্রদান করেন।
শহীদ শুভর মা রেনু বলেন, “গত বছরের ১৯ জুলাই বিকেলে আমার ছেলের গুলিবিদ্ধ হয়। হাসপাতালে নিলেও চিকিৎসা হয়নি। পরদিন আমার ছেলে মারা যায়। গোসল করাতেও বাধা দেওয়া হয়েছিল। আজও কোনো বিচার হয়নি। ছাত্রদের ডাকে সাড়া দেওয়া কি আমার ছেলের অপরাধ ছিল?”
শহীদ আকরাম খান রাব্বির মা বলেন, “আমাদের প্রতিটি মুহূর্ত মৃত, শুধু নিশ্বাস আছে। সন্তান হারানোর কষ্ট কেউ বোঝে না। আমরা আনন্দ করতে আসিনি, এসেছি বিচার চাইতে। শেখ হাসিনার বিচার চাই—এমন শাস্তি দিতে হবে, যাতে পৃথিবী কেঁপে উঠে।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ। উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এবং সমাজকল্যাণ ও মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ।
জেলা প্রশাসক বলেন, “পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগীরা পালিয়ে যাওয়ায় প্রশাসনে শূন্যতা দেখা দেয়। সেই শূন্যতা মোকাবিলা করে নাগরিক সেবা চালু রাখা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ, যা আমরা সফলভাবে পার করেছি।”
/আশিক
গুলশানে সাবেক এমপির বাসায় চাঁদা দাবি, হাতেনাতে ধরা ছাত্রনেতা
গুলশানে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার ছাত্র সংগঠনের ৫ নেতারাজধানীর গুলশানে চাঁদাবাজির অভিযোগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নামের একটি সংগঠনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়কসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যার পর গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডে এই ঘটনা ঘটে।
গুলশান থানা পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তারা কয়েক দিন আগে গুলশানের একটি বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। বাসাটি সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মি আহমেদের।
ওই সময় তারা ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন। শনিবার বাকি টাকা নিতে গেলে বিষয়টি গোপনে পুলিশকে জানানো হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের হাতেনাতে আটক করে।
গ্রেপ্তার পাঁচজন বর্তমানে গুলশান থানার হেফাজতে আছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
/আশিক
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা: প্রাণহানি বেড়ে ৩২, সংকটাপন্ন ৬ শিশুর জীবন নিয়ে শ্বাসরুদ্ধকর যুদ্ধ
২০২৫ সালের ২৩ জুলাইয়ের ভয়াবহ বিকেলটি রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যেন দীর্ঘতম কালো ছায়া ফেলে রেখেছে। বিস্ময় আর বেদনায় স্তব্ধ হয়ে যাওয়া পুরো জাতি যখন এখনও ধাক্কা সামলাতে পারেনি, ঠিক তখনই নিশ্চিত হলো আরও একটি দুঃসংবাদ: বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন মোট ৩২ জন। এর মধ্যে অধিকাংশই শিক্ষার্থী, যাদের জীবন থেমে গেল পড়ার টেবিল ছেড়ে আকাশ থেকে নেমে আসা এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের মধ্যে।
চিকিৎসা চলছে সাতটি হাসপাতালে, শ্বাস আটকে রাখা পরিস্থিতি বার্ন ইনস্টিটিউটে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি জানান, সাতটি হাসপাতালের আইসিইউ ও ওয়ার্ডে এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৫১ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি, ৪১ জন ভর্তি রয়েছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। বাকি রোগীরা রয়েছেন সিএমএইচ (৮ জন), শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ (১ জন) এবং জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (১ জন)-এ।
বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দিন বৃহস্পতিবার রাতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, ৮ জন রোগী আইসিইউতে, যাদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা সংকটাপন্ন। তিনি বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি প্রতিটি শিশুকে সর্বোচ্চ যত্নে রাখতে। ইতোমধ্যে ১৩ জন রোগীকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে আমরা দুই এক দিনের মধ্যেই ছাড়পত্র দিতে পারব।”
মানবিক সহায়তার ঢল, তবুও সরকারি খরচে চিকিৎসা
গুজবের প্রেক্ষিতে জনসাধারণকে স্বস্তি দিয়ে ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, "আমাদের স্কিন ব্যাংকে পর্যাপ্ত পরিমাণ স্কিন মজুত আছে, অতএব বর্তমানে স্কিন ডোনেশনের প্রয়োজন নেই। একইভাবে কেউ বিকাশ বা নগদে অর্থ পাঠাতে চাইলে, আমরা তা গ্রহণ করছি না। সরকারের পক্ষ থেকে শিশুদের সব চিকিৎসা খরচ বহন করা হচ্ছে।”
আন্তর্জাতিক সহায়তা ও কূটনৈতিক সম্পৃক্ততা
এ দুর্ঘটনা কেবল দেশকে নয়, আন্তর্জাতিক মহলকেও নাড়িয়ে দিয়েছে। ডা. নাসির জানান, চিকিৎসা সহায়তার বিষয়ে ভারত ও চীন থেকে বিশেষজ্ঞ দল আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ইতোমধ্যে ভারতীয় প্রতিনিধি দল ঢাকা এসে কেস স্টাডি পর্যালোচনা করেছে, এবং চিকিৎসকদের সঙ্গে মতামত বিনিময় করেছে। চীনা দল এখনও পৌঁছায়নি, তবে জুম মিটিংয়ে আলোচনা হয়েছে, এবং শুক্রবার রাতেই পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল ঢাকায় আসছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সক্রিয় সমন্বয়
চিকিৎসা সিদ্ধান্ত গ্রহণে কোনো মতানৈক্য নেই জানিয়ে পরিচালক বলেন, “আমাদের দেশীয় চিকিৎসকদের সঙ্গেও সমন্বয় হচ্ছে আন্তর্জাতিক পরামর্শকদের। আমরা যা করছি, সবই শিশুদের জন্য। কোনো দেশকে আলাদা করে দেখছি না, যার পরামর্শ ভালো মনে হচ্ছে সেটিই গ্রহণ করছি।”
একটি জাতির হৃদয়ে স্থায়ী ক্ষত
মাইলস্টোন স্কুলের আকাশে ঘটে যাওয়া এই ভয়াবহ ট্র্যাজেডি শুধু একটি দুর্ঘটনা নয় — এটি একটি জাতীয় মানবিক বিপর্যয়। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে অঙ্গার হয়ে যাওয়া দেহগুলোর পরিচয় শনাক্তে চলছে অতিদ্রুত প্রক্রিয়া, নিহতদের মধ্যে অনেকেই এমন ছিল যাদের ভবিষ্যৎ ছিলো সম্ভাবনায় ভরপুর। চিকিৎসক, শিক্ষক, অভিভাবক ও সচেতন সমাজ আজ এই ঘটনার সামনে দাঁড়িয়ে একটিই প্রশ্ন করছে — এই প্রাণহানির দায়ভার কে নেবে?
দেশ শোকাহত, পরিবারগুলো আজ অস্তিত্বের সংকটে, আর আইসিইউতে ঝুলছে কয়েকটি শিশুর জীবন। জাতীয়ভাবে এই ঘটনা যেন কেবল তদন্তের নয়, অ্যাকশন প্ল্যান ও দায়িত্ববোধের এক জাগরণ হয়ে ওঠে — সেটাই এখন সময়ের দাবি।
পাঠকের মতামত:
- শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে গণমাধ্যমকে সতর্ক করল অন্তর্বর্তী সরকার
- আওয়ামী লীগ থেকে একসঙ্গে ৮ নেতার পদত্যাগ
- সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর জন্য সুখবর!
- ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃত্বে জয়ী মাহফুজ আলমের বাবা
- বিএসএফের হাতে বিজিবি সদস্য আটক
- বাউফলে এএসপির বাসায় চাঁদাবাজি, যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
- রাজধানীর বাজারে সবজির আগুন, খালি হাতে ফিরছেন অনেকে
- জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সম্মেলনের উদ্যোগে ইউনূস
- গাজা শহর দখলের চূড়ান্ত নির্দেশ নেতানিয়াহুর
- আগে গণপরিষদ নির্বাচন ও সংবিধান সংশোধন, তারপর জাতীয় নির্বাচন: আখতার হোসেন
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক ধারা: বাড়ল ৫০ মিলিয়ন ডলার
- আমার ছেলেকে ভালোবাসবেন: আরিয়ানের প্রথম কাজ নিয়ে শাহরুখ
- দলের টানা হারে অস্ট্রেলিয়া সফরে টাইগার যুবাদের স্বপ্নভঙ্গ
- ‘বাংলায় কথা বলার’ কারণে বাংলাদেশি আখ্যা দিয়ে মারধর, শিকার ভারতীয় নাগরিক!
- জামায়াতের দাবি না মানলে নির্বাচন হবে না’: হামিদুর রহমান আযাদ
- পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য উপযুক্ত নয়: তারেক রহমান
- পাথর লুটে আমাদের কোনো কর্মীও জড়িত নয়, দুদককে ক্ষমা চাইতে হবে’: জামায়াত
- দুর্নীতির ফাঁদে ইমরান: সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেলেন, তবুও মুক্তি মিলছে না
- একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল
- আবারও খোলা হলো কাপ্তাই বাঁধের ১৬ গেট, পানিবন্দি ২০ হাজার
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এরপর কোনো পদে থাকব না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- পাথর লুটে জড়িত ৫২ জনের নাম প্রকাশ:তালিকায় রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনের নাম
- ক্ষুধার্ত দেশে উপদেষ্টাদের হাঁসের মাংস বিলাস কষ্ট দেয়: বিএনপি নেতা আলাল
- ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে উমামার প্রতিদ্বন্দ্বিতা
- ইউক্রেনে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় হামলা
- বিগত সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা চুক্তির মাধ্যমে পেয়েছিল অবৈধ সুবিধা
- এবার ভিসা ছাড়াই যাবেন পাকিস্তানে
- মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৯৪ অবৈধ অভিবাসী আটক
- বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান
- দুদক মামলায় খালাস বিএনপি নেতা সেলিম ভূঁইয়া
- ২১ আগস্ট পর্যন্ত শেয়ারবাজারে সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণ
- ২১ আগস্ট ২০২৫ আজকের শেয়ারবাজার বিশ্লেষণ
- ২১ আগস্ট শেয়ারবাজারে দরপতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২১ আগস্ট শেয়ারবাজারে শীর্ষ দশ গেইনার
- অর্ধেক ঋণই ঝুঁকিপূর্ণ: বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের নতুন রিপোর্টে ভয়াবহ চিত্র
- শেয়ারবাজারে বেক্সিমকো ও ইসলামী ব্যাংকের সর্বশেষ দর-বদলের চিত্র
- পিআর পদ্ধতি ভয়ংকর, ইসরায়েলের গাজা যুদ্ধ এর ফল: ড. বদিউল আলম মজুমদার
- মব হামলা ইতিহাসের ওপর আক্রমণ: আইনজীবী সারা হোসেন
- রহিমা ফুডসের শেয়ার মালিকানা বদল
- আধুনিক দাম্পত্যের জটিলতাকে মজাদার ভঙ্গিতে উপস্থাপন: ‘স্প্লিটসভিল’
- শেয়ারবাজারে আলোচনায় এনসিসি ব্যাংক
- গ্যাস পাম্পে বিস্ফোরণ: নবীগঞ্জে সিএনজি স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- রূপালী ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং ফলাফল প্রকাশ
- নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি: টিসিবির লাইনে এখন মধ্যবিত্ত ও শিক্ষার্থীরা
- আক্রাসিয়া ইফেক্ট: কেন আমরা পরিকল্পনা করেও কাজ করি না
- জীবনে সফল হতে শিখুন কৃতজ্ঞতা: ৭টি পরিস্থিতিতে বলুন “ধন্যবাদ”
- ২১ বছর পর: ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার চূড়ান্ত রায় আজ
- ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: আটটি প্যানেলের জমজমাট লড়াই শুরু
- বঙ্গোপসাগরের কাছে দেড় টন পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম মিসাইল পরীক্ষা করল ভারত
- খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্তি: মনোবিজ্ঞানের পরীক্ষিত তিনটি কৌশল
- শেখ মুজিব: দেবতা, ভিলেন নাকি রাজনৈতিক ট্রাজেডির নায়ক?
- ৮১ বছরে বেগম খালেদা জিয়া: গণতন্ত্রের আপোষহীন কণ্ঠস্বর ও রাজনৈতিক উত্তরাধিকার
- ইরাকে আলেমের চমক: কোরআনের আয়াতেই মুহূর্তে সুস্থ হচ্ছেন রোগীরা
- শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে ঢাকায় বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা
- ফেসবুক পোস্টে রনির বিরুদ্ধে জুলকারনাইন সায়েরের ক্ষোভ
- দুই বাংলায় সাড়া ফেলতে আসছে চঞ্চল চৌধুরীর নতুন চমক
- একাদশে ভর্তি: প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ হলো,যেভাবে দেখবেন
- ১৭ আগস্ট ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ শেয়ার
- বক্স অফিস রিপোর্ট: ‘কুলি’র বাজিমাত, পিছিয়ে ‘ওয়ার ২’, আর ‘ধূমকেতু’র রেকর্ড
- আল্লাহ আমাকে পাকিস্তানের অভিভাবক বানিয়েছেন,প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা নেই: মুনির
- গুজবের পর্দা ফাঁস: তারকাদের টাকার বিনিময়ে মুজিবকে নিয়ে পোস্ট? জানা গেল আসল সত্য
- গ্রেটার চট্টগ্রাম এসোসিয়েশন ইউকে (জিসিএ) এর বার্ষিক পিকনিক প্রাণের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
- আলবার্ট আইনস্টাইনের শেষ মুহূর্ত: এক ছবিতে ধরা পড়ল এক যুগের অবসান
- আখেরি চাহার শোম্বা: সফর মাসের শেষ বুধবারের ইতিহাস ও তাৎপর্য
- দেশের স্বর্ণের বাজার স্থিতিশীল, জানুন ভরি প্রতি দাম