অভিনেত্রী এমা টমসনের বিবাহবিচ্ছেদ দিবসে ট্রাম্পের ডেট করার প্রস্তাব

অস্কারজয়ী অভিনেত্রী এমা টমসনের বিবাহবিচ্ছেদের দিনটিতে ডেটের প্রস্তাব দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৬৬ বছর বয়সী এমা টমসন সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের লোকার্নো চলচ্চিত্র উৎসবে তার অভিনয় জীবনের সম্মান স্বরূপ ‘লিওপার্ড ক্লাব অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণকালে এই ঘটনা মজার ছলে শেয়ার করেছেন। তিনি জানান, ১৯৯৮ সালে ‘প্রাইমারি কালারস’ সিনেমার শুটিং চলাকালীন সময় ট্রাম্প তার কাছে ফোন করেছিলেন এবং ডেটের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এমা মজা করে বলেন, যদি তিনি সেই প্রস্তাবে রাজি হতেন, তাহলে হয়তো আমেরিকার ইতিহাসই বদলে যেত।
এমা টমসনের স্মৃতিতে, ট্রাম্প ফোনে বলেছিলেন, তিনি চান এমা তার সঙ্গে কোনো সুন্দর জায়গায় এসে থাকুক এবং একসঙ্গে নৈশভোজ করুক। এমার জবাব ছিল, ‘এটা দারুণ প্রস্তাব, আমি আপনাকে পরে জানাবো।’ পরে এমা জানতে পারেন, ওই দিনই তার বিবাহবিচ্ছেদের কাগজপত্র চূড়ান্ত হয়েছিল। তিনি মনে করেন, হয়তো ট্রাম্পের কেউ ছিলেন যারা সদ্য বিবাহবিচ্ছেদ হওয়া নারীদের জন্য সঙ্গী খুঁজে দিতেন এবং হয়তো তার নম্বর তার ট্রেলার থেকে পেয়েছিলেন। এমা এই ঘটনাকে ‘পিছু নেওয়া’র মতো অভিব্যক্তি দিয়েছেন।
অভিনেত্রী এমা টমসনের প্রথম স্বামী ছিলেন কেনেথ ব্রানাঘ, যিনি ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত তার সঙ্গে বিবাহিত ছিলেন। পরবর্তীতে ২০০৩ সালে তিনি গ্রেগ ওয়াইজকে বিয়ে করেন। একই সময়ে, ট্রাম্প তার দ্বিতীয় স্ত্রী মার্লা ম্যাপলস থেকে বিচ্ছেদ নিয়েছিলেন এবং ২০০৫ সালে মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
এর আগে হলিউড অভিনেত্রী সালমা হায়েকও একবার ট্রাম্পের কাছ থেকে ডেটের প্রস্তাব পেয়েছেন বলে জানান। তিনি বলেন, এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প তার কাঁধে কোট জড়িয়ে দিয়েছিলেন, যদিও তখন তার প্রেমিকও উপস্থিত ছিলেন।
/আশিক
বিটকয়েনের মূল্য বেড়েছে ১০৫ শতাংশের বেশি
বিশ্ববাজারে ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম আবার ঊর্ধ্বমুখী। বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, বাইন্যান্স কয়েন ও সোলানাসহ প্রধান ডিজিটাল মুদ্রাগুলোর মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বছরের শুরু থেকে বিটকয়েনের দাম ১০৫ শতাংশের বেশি বেড়ে বর্তমানে এটি লেনদেন হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার ৬০০ ডলারে। গত এক সপ্তাহে বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ৬.১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইথেরিয়ামের দামও ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে; বর্তমানে প্রতি কয়েন বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ২০৭ ডলারে, যা গত এক সপ্তাহে ১৫.৬৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে। বাইন্যান্স কয়েনের মূল্যও এক সপ্তাহে প্রায় ৬.৭১ শতাংশ বাড়িয়ে ৮০০ ডলারের কাছাকাছি পৌঁছেছে। সোলানার দামও বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৭৯ ডলার ৬০ সেন্ট, যা এক সপ্তাহে ৯.৪৫ শতাংশ বৃদ্ধি।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ এবং আগ্রহের পরিমাণ বাড়ায় এসব ডিজিটাল মুদ্রার দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। নতুন বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে তারা জানান।
/আশিক
ওয়াশিংটন থেকে গৃহহীনদের উচ্ছেদ করে ‘অনেক দূরে’ পাঠানোর পরিকল্পনা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ওয়াশিংটন শহর থেকে গৃহহীনদের দ্রুত সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি টুইটারে লিখেছেন, গৃহহীনদের জন্য থাকার ব্যবস্থা করা হবে, তবে শহর থেকে দূরে। একই সঙ্গে তিনি অপরাধীদেরও সতর্ক করে বলেছেন, যেখানেই থাকুন, তাদের জেলে পাঠানো হবে। তবে ওয়াশিংটন মেয়র মুরিয়েল বাউসার এসব অভিযোগ খারিজ করে বলেছেন, শহরে অপরাধের কোনও বৃদ্ধি ঘটেনি।
হোয়াইট হাউস এখনো স্পষ্ট করেনি যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কীভাবে এই উচ্ছেদ কার্যক্রমের আইনি নিয়ন্ত্রণ করবেন। আইন অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট শুধুমাত্র সরকারি জমি ও ভবন নিয়ন্ত্রণ করেন, নাগরিকদের বসবাসকেন্দ্রের বিষয়টি মেয়র এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের এখতিয়ার। ট্রাম্প শীঘ্রই ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে সহিংস অপরাধ বন্ধ’ করার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করার পরিকল্পনা করছেন, যেখানে উচ্ছেদ পরিকল্পনার বিস্তারিত জানানো হতে পারে।
ট্রাম্প তার পোস্টে গৃহহীনদের তাবু ও রাস্তার আবর্জনার ছবি শেয়ার করে বলেন, তিনি রাজধানীকে আগের চেয়ে নিরাপদ ও পরিচ্ছন্ন করার জন্য কাজ করবেন। তবে স্থানীয় কমিউনিটি পার্টনারশিপের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৭ লাখ মানুষের এই শহরে প্রতি রাতে গৃহহীন ব্যক্তির সংখ্যা ৩,৭৮২ জন। তাদের বেশিরভাগ জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র বা ট্রানজিশনাল হাউজিংয়ে থাকলেও, প্রায় ৮০০ জন সম্পূর্ণরূপে রাস্তার ওপর জীবনযাপন করছেন।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানান, প্রশাসনের একজন তরুণ কর্মীর ওপর সহিংস হামলার পর শহরে অতিরিক্ত আইন প্রয়োগকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে, যা প্রেসিডেন্টের গাম্ভীর্য প্রকাশ করে। তবে মেয়র মুরিয়েল বাউসার বলেন, গত বছর শহরে অপরাধের হার কমেছে এবং চলতি বছর প্রথম সাত মাসে সহিংস অপরাধ ২৬ শতাংশ ও সামগ্রিক অপরাধ ৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
/আশিক
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার পথে পশ্চিমা দেশগুলোর অগ্রযাত্রা
আগামী মাসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া। সোমবার (১১ আগস্ট) ক্যানবেরায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ।
এর আগে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডা একই ধরনের ঘোষণা দিয়েছে, যা সেপ্টেম্বরের সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক হবে।
অস্ট্রেলিয়ার সিদ্ধান্তের পেছনে প্রধান যুক্তি হিসেবে আলবানিজ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে সহিংসতার চক্র ভাঙতে এবং গাজায় সংঘাত, দুর্ভোগ ও অনাহার বন্ধ করতে ‘দুই রাষ্ট্র’ সমাধানই মানবতার জন্য সর্বোত্তম পথ। তিনি উল্লেখ করেন, যতদিন পৃথক ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ধারণা স্থায়ী রূপ না পাবে, ততদিন শান্তি ও স্থিতিশীলতা আসবে না।
তিনি আরও জানান, ফিলিস্তিনি জনগণের নিজেদের রাষ্ট্র পাওয়ার অধিকারকে অস্ট্রেলিয়া স্বীকৃতি দেবে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিলে সেই অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করবে। তার দাবি, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাকে আশ্বস্ত করেছে যে ভবিষ্যতের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না।
এদিকে, ফরসা ইনস্টিটিউট ফর ফরেন পলিসি ও জার্নাল ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্সের এক জরিপে দেখা গেছে, জার্মানির ৫৪ শতাংশ মানুষ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার সিদ্ধান্তের কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ পরিকল্পনার সমালোচনা করে বলেন, এতে শান্তি নয়, বরং আরও যুদ্ধের ঝুঁকি বাড়বে। তিনি ইউরোপের কয়েকটি দেশ ও অস্ট্রেলিয়ার পদক্ষেপকে ‘হতাশাজনক ও লজ্জাজনক’ বলে মন্তব্য করেন।
গাজায় চলমান সংঘাতে মানবিক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৬১ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ৩৫ জন ছিলেন ত্রাণপ্রত্যাশী। ক্ষুধায় অন্তত ১০০ শিশু মারা গেছে; সর্বশেষ আরও দু’জন শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যুতে অনাহারে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১৭। ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৬১ হাজার ৪৩০ ফিলিস্তিনি নিহত ও এক লাখ ৫৩ হাজার ২১৩ জন আহত হয়েছেন।
নিউজিল্যান্ডও আগামী মাসে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্স। তিনি বলেন, ‘স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি না, সে প্রশ্ন নেই; বরং কবে দেওয়া হবে, সেটাই বিবেচনায় আছে।’
/আশিক
যে কারনে আটক রাহুল-প্রিয়াঙ্কাসহ বহু নেতা
ভারতের রাজনীতিতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে বিজেপি ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে কথিত আঁতাতের অভিযোগকে কেন্দ্র করে। সোমবার সকালে দিল্লিতে বিক্ষোভ মিছিলের সময় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রা, শিবসেনা (উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী) নেতা সঞ্জয় রাউতসহ বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের কয়েকজন সংসদ সদস্যকে আটক করেছে দিল্লি পুলিশ। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সংসদ ভবন থেকে নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের উদ্দেশে মিছিল শুরু করলেও পরিবহন ভবনের কাছে পৌঁছেই পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়ে তাদের পথরোধ করে। পরে তারা স্লোগান দিয়ে অবস্থান নিলে পুলিশ ঘেরাও করে আটক করে।
বিরোধীদের এই কর্মসূচি মূলত ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ভোটার তালিকা জালিয়াতি ও বিহারের ‘বিশেষ নিবিড় সংশোধনী’ প্রক্রিয়ার বিরোধিতা নিয়ে। কংগ্রেস, শিবসেনা ও এনসিপির অভিযোগ, বিজেপি নির্বাচনী কারচুপির অংশ হিসেবে ভোটার তালিকা পরিবর্তন ও প্রভাবিত করছে। এই অভিযোগ প্রথম উঠে আসে গত বছরের মহারাষ্ট্র নির্বাচনের পর, যেখানে কেন্দ্রীয় নির্বাচনের মাত্র ছয় মাসের মধ্যে অস্বাভাবিক হারে নতুন ভোটার যুক্ত হওয়ার কথা বলা হয়। কর্নাটক নির্বাচনের ক্ষেত্রেও একই ধরনের অভিযোগ আনা হয়। গত সপ্তাহে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের বৈঠকে রাহুল গান্ধী প্রমাণ উপস্থাপন করে দাবি করেন, সারা দেশে ব্যাপক ভোটার জালিয়াতি চলছে এবং তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে খসড়া ভোটার তালিকা অনলাইনে প্রকাশের আহ্বান জানান।
বিহারের ‘বিশেষ নিবিড় সংশোধনী’ প্রক্রিয়াও বিরোধীদের ক্ষোভের বড় কারণ। নির্বাচনের কয়েক মাস আগে এই প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণাকে তারা বেআইনি ও কমিশনের এখতিয়ারের বাইরে বলে দাবি করছে। সমালোচকদের মতে, এতে প্রকৃত ভোটার বাদ পড়ার ঝুঁকি রয়েছে এবং এটি বিজেপির রাজনৈতিক সুবিধা নিশ্চিত করার একটি কৌশল হতে পারে। আধার কার্ড বা নির্বাচন কমিশনের পরিচয়পত্রকে ভোটার যাচাইয়ের জন্য গ্রহণ না করার বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এই প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে কমিশনকে অনুমতি দিলেও শর্ত দিয়েছে, প্রকৃত ভোটার যেন বাদ না পড়েন এবং ইতোমধ্যে বাদ যাওয়া প্রায় ৬৫ লাখ ভোটারকে আপিলের সুযোগ দিতে হবে। অন্যদিকে নির্বাচন কমিশন সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, তাদের প্রক্রিয়া স্বচ্ছ এবং উদ্দেশ্য স্বাধীন ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। কমিশন রাহুল গান্ধীকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, তিনি যেন স্বাক্ষরিত হলফনামার মাধ্যমে তার অভিযোগের প্রমাণ দেন।
-রাফসান
দিনে গড়ে ১১৪ লিটার দুধ দিয়ে নজির গড়ল গরু
সাধারণত একটি গাভী প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে ১০ লিটার দুধ দেয়। উন্নত জাতের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ ১২ থেকে ৩৫ লিটার পর্যন্ত হতে পারে। তবে ব্রাজিলে একটি গরু দুধ উৎপাদনে নজিরবিহীন সাফল্য দেখিয়েছে—এক দিনে দিয়েছে প্রায় ১২০ লিটার দুধ, আর তিন দিনে মোট ৩৪৩ লিটার।
গড় হিসাবে এই গরুটি প্রতিদিন প্রায় ১১৪ লিটার দুধ দিয়েছে, যা প্রচলিত গড় উৎপাদনের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। এ সাফল্য বিশ্ব রেকর্ড হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে। এর আগে ২০১৯ সালে জিরোল্যান্ডো জাতের একটি গরু একদিনে ১২৭.৬ লিটার দুধ উৎপাদন করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিল।
বিশ্বব্যাপী উচ্চ দুধ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত হলস্টেইন-ফ্রিজিয়ান জাতের গরু সাধারণত প্রতিদিন ৮৭ লিটারের বেশি দুধ দিতে সক্ষম। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রাজিলের এই গরুর অসাধারণ উৎপাদনের পেছনে রয়েছে উন্নত জাত, জিরোল্যান্ডোর সঙ্গে সফল ক্রস প্রজনন, সুষম খাদ্য, যত্নশীল পরিচর্যা এবং আধুনিক দুগ্ধ প্রযুক্তির ব্যবহার।
/আশিক
দিল্লিতে বিক্ষোভে রাহুল-প্রিয়াঙ্কা আটক
ভারতের রাজধানী দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা প্রশ্নে বিক্ষোভ চলাকালে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, তার বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র এবং একাধিক বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে পার্লামেন্ট ভবনের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও গণমাধ্যমের ফুটেজে দেখা যায়, বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী সড়কে বসে স্লোগান দিচ্ছেন, হাতে ব্যানার ও পতাকা নেড়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। অনেককে পুলিশের ব্যারিকেডের সামনে ধাক্কাধাক্কি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়াতে দেখা গেছে।
আটকের সময় রাহুল গান্ধী সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলতে পারি না—এটাই বাস্তবতা। সত্য আজ জাতির সামনে এসেছে। এই লড়াই রাজনৈতিক নয়, এটি সংবিধান রক্ষার সংগ্রাম। এক ব্যক্তি, এক ভোটের অধিকার নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা একটি সঠিক ও নির্ভুল ভোটার তালিকা চাই।”
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকেও একই সময়ে আটক করা হয়। আটক হওয়ার আগে তিনি বলেন, “ওরা ভীত। সরকার কাপুরুষ।” জানা যায়, বিহারের ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) ও নির্বাচনী অনিয়মের অভিযোগ ঘিরে নির্বাচন কমিশনের দপ্তরের দিকে পদযাত্রা করছিলেন ইন্ডিয়া জোটের নেতারা।
লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে পার্লামেন্টের ‘মকর দ্বার’ থেকে পদযাত্রা শুরু হয় এবং নির্বাচন সদনের দিকে এগোতে থাকেন তারা। কিন্তু কিছুদূর যেতে না যেতেই পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়ে মিছিল থামিয়ে দেয়। এ সময় তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র ও সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ব্যারিকেড টপকানোর চেষ্টা করেন। অন্যদিকে, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেসহ কয়েকজন নেতা ঘটনাস্থলেই বসে অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেন।
পুলিশের দাবি, আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখা ও জনসাধারণের চলাচলে বিঘ্ন এড়ানোর জন্যই বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে ইন্ডিয়া জোটের নেতারা অভিযোগ করেন, বিহারের ভোটার তালিকা সংশোধন প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে এবং নির্বাচন কমিশন সরকারের প্রভাবে কাজ করছে।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, দ্য হিন্দু
ইসরাইলি পরিকল্পনা নিয়ে আরব লিগের সতর্কবার্তা
আরব লিগ গাজা উপত্যকার পূর্ণ দখল নিয়ে ইসরাইলের ঘোষিত পরিকল্পনাকে মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য গুরুতর হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। সংস্থাটি এই পরিকল্পনাকে সব আরব রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য আগ্রাসন বলে উল্লেখ করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। রোববার (১০ আগস্ট) মিশরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত জরুরি বৈঠক শেষে প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে এই অবস্থান জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরব লিগ জানায়, গাজা উপত্যকার পূর্ণ সামরিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা, ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা এবং গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে আগ্রাসন, গণহত্যা ও জাতিগত নির্মূল অভিযান চালানোর ইসরাইলি পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক আইনকে সরাসরি লঙ্ঘন করছে। এসব পদক্ষেপ শুধু আরব বিশ্বের জাতীয় নিরাপত্তা, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের জন্য হুমকি নয়, বরং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও শান্তিকেও মারাত্মকভাবে বিপন্ন করবে।
সংস্থাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, দখলদার শক্তি হিসেবে ইসরাইলের অব্যাহত আগ্রাসন, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে অবিলম্বে কার্যকর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। পাশাপাশি, গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা বন্ধ ও অনাহার নীতি পরিহারে ইসরাইলকে বাধ্য করার জন্য বিশ্বশক্তিগুলোর ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
আরব লিগ মিসর ও কাতারের নেতৃত্বে চলমান মধ্যস্থতা প্রচেষ্টার প্রতি পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থার মতে, আন্তর্জাতিক আইন ও রাজনৈতিক সমাধানের পথ অনুসরণ ছাড়া গাজা সংকটের স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়।
এদিকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ঘোষণা দিয়েছেন যে তাঁর সেনাবাহিনী খুব শিগগির গাজা শহর দখল করবে এবং সেখানে একটি নতুন বেসামরিক প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করবে। এই ঘোষণাকে আরব বিশ্ব ইসরাইলের দখলদার নীতির প্রকাশ্য স্বীকারোক্তি হিসেবে দেখছে, যা অঞ্চলের উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি করবে।
-রফিক
শুল্কে ধাক্কায় পোশাক খাতে ভারত হারাচ্ছে অর্ডার, যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তনে
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ফলে ভারতের তৈরি পোশাক শিল্প মারাত্মক প্রভাবের মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্কের কারণে বিশ্ববাজারের বড় বড় ব্র্যান্ডগুলি ভারতে অর্ডার স্থগিত বা বাতিল করতে শুরু করেছে। অনেক ব্র্যান্ড তাদের অর্ডার বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো শুল্ক কম দেশগুলোতে সরিয়ে নিচ্ছে। ভারতের নিটওয়্যার রাজধানী তামিলনাড়ুর তিরুপ্পুরের রপ্তানিকারকরা এই পরিবর্তন স্পষ্টভাবে অনুভব করছেন এবং ক্রেতাদের অর্ডার স্থগিত রাখার খবর দিয়েছেন।
নতুন শুল্ক কাঠামোর কারণে ভারতের কিছু নিটওয়্যার পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্ক হার ৬৪ শতাংশে পৌঁছেছে, যা প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়ে প্রায় ৩৫ শতাংশ বেশি। এতে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতারা অন্য বিকল্প খুঁজছেন। তিরুপ্পুর, কোয়েম্বাটুর ও কারুর কারখানায় ১২ লাখের বেশি শ্রমিক কাজ করেন, যারা বছরে প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকার পোশাক রপ্তানি করে থাকে। এই সংকট দীর্ঘস্থায়ী হলে এক থেকে দুই লাখ শ্রমিক চাকরি হারানোর ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।
তিরুপ্পুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এম সুব্রাহ্মনিয়ান জানান, ক্রেতারা শুল্কের অতিরিক্ত বোঝা ভাগাভাগি করতে চায়, অথচ তাদের মুনাফা মাত্র ৫-৭ শতাংশ। মার্কিন বাজারে রপ্তানি কমলে পুরো শিল্পে বড় ধাক্কা পড়বে। এছাড়া হোম টেক্সটাইল খাতেও প্রভাব পড়ছে, যেখানে বিছানার চাদর, তোয়ালে ইত্যাদির অর্ডার স্থগিত হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারত শুল্ক বৃদ্ধির কারণে মার্কিন বাজারে তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় বিশাল প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার শুল্ক ১৯ থেকে ২১ শতাংশের মধ্যে থাকলেও ভারতের শুল্ক ৫০ শতাংশে পৌঁছেছে, যা বাজারে ভারতে ক্রেতাদের আগ্রহ কমিয়েছে। এতে রপ্তানি ও কর্মসংস্থানের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
শুল্কের পাশাপাশি তুলা আমদানি ও জিএসটি সংক্রান্ত বিভিন্ন অসঙ্গতি ও মানের প্রশ্ন ভারতের টেক্সটাইল শিল্পকে আরও দুর্বল করছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি কাঁচামালের ওপর শুল্ক কমানো না হয়, তবে ভারতের রপ্তানি খাত বড় ধাক্কা খাবে এবং মার্কিন বাজার থেকে স্থায়ীভাবে বাদ পড়তে পারে।
মোট মিলিয়ে, মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধির কারণে ভারতের পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছে, যা শ্রমিকদের চাকরি নিরাপত্তা ও দেশের রপ্তানি রাজস্বের জন্য উদ্বেগজনক।
/আশিক
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিন সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৪৬৬
যুক্তরাজ্যে প্যালেস্টাইন অ্যাকশন নিষিদ্ধের প্রতিবাদে লন্ডনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৪৬৬
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থি সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’কে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করায় লন্ডনে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৯ আগস্ট) রাতে পার্লামেন্ট স্কয়ার ও হোয়াইট হল এলাকায় এই বিক্ষোভে পুলিশ সাড়ে চার শতাধিক মানুষকে গ্রেফতার করেছে। মেট্রোপলিটন পুলিশ এক বিবৃতিতে জানায়, রাত ৯টা পর্যন্ত প্যালেস্টাইন অ্যাকশনকে সমর্থনের অভিযোগে মোট ৪৬৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর পাশাপাশি পুলিশ কর্মকর্তার ওপর হামলার অভিযোগে পাঁচজনসহ আরও আটজনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে বিকেলে পার্লামেন্ট স্কয়ারে ‘ডিফেন্ড আওয়ার জুরিস’ নামে একটি প্রচার সংগঠন বিক্ষোভের আয়োজন করে, যেখানে হাজারো মানুষ পোস্টার হাতে যোগ দেয়। সংগঠনটির এক মুখপাত্র বলেন, ‘গ্রেফতার ও কারাবাসের আশঙ্কা থাকা সত্ত্বেও বহু মানুষ রাস্তায় নেমেছে। গাজায় অব্যাহত গণহত্যায় যুক্তরাজ্য সরকারের সরাসরি জড়িত থাকার কারণে জনগণ ক্ষুব্ধ ও লজ্জিত।’
বিক্ষোভে এক নারী পুলিশকে বলেন, ‘আপনাদের প্রিয়জন সবাই আছে, কিন্তু ভুল মানুষকে গ্রেফতার করছেন। যারা গণহত্যায় জড়িত, তাদের গ্রেফতার করুন।’ অন্য একজন বলেন, ‘রয়্যাল এয়ার ফোর্সের প্লেনে প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের প্রতিবাদ সন্ত্রাস নয়, বরং ওই বিমানগুলোই সন্ত্রাসী, যা গাজায় শিশু হত্যা করেছে। আমি শুধু একটি কাগজের টুকরো ধরে আছি, যা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হতে পারে না। বরং ২০ লাখ মানুষকে অনাহারে রাখা হলো, সেটাই আসল সন্ত্রাস।’
পুলিশি তৎপরতার প্রশংসা করেছেন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার। তিনি বলেছেন, ‘অনেকেই সংগঠনের প্রকৃত রূপ জানেন না, তবে এটি কোনো অহিংস সংগঠন নয়। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে প্যালেস্টাইন অ্যাকশনকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
অন্যদিকে, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল যুক্তরাজ্য বিক্ষোভে শান্তিপূর্ণ অংশগ্রহণকারীদের গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছে। তাদের মতে, এটি মতপ্রকাশ ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার লঙ্ঘন।
গত জুন মাসে ব্রিটিশ সরকার প্যালেস্টাইন অ্যাকশনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এর কিছুদিন পর সংগঠনের কর্মীরা আরএএফ ব্রাইজ নর্টনে দুটি সামরিক প্লেন বিকৃত করেন। নিষেধাজ্ঞার ফলে ২০০০ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইন অনুযায়ী, সংগঠনের সদস্য হওয়া বা সমর্থন দেওয়া ১৪ বছরের কারাদণ্ডসহ শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
সূত্র: ইউএনবি
পাঠকের মতামত:
- অভিনেত্রী এমা টমসনের বিবাহবিচ্ছেদ দিবসে ট্রাম্পের ডেট করার প্রস্তাব
- এআইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ার ফলে কি কমছে মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক?
- দুর্নীতি পুরোপুরি নির্মূল সম্ভব না: দুদক চেয়ারম্যান
- বিটকয়েনের মূল্য বেড়েছে ১০৫ শতাংশের বেশি
- ৫ আগস্টের পর লোভে পড়েছেন অনেকে: শহীদউদ্দীন এ্যানি
- ২৭ বছরের নিচে জামায়াত জনপ্রিয়তায় বিএনপিকে ছাড়িয়ে
- ওয়াশিংটন থেকে গৃহহীনদের উচ্ছেদ করে ‘অনেক দূরে’ পাঠানোর পরিকল্পনা ট্রাম্পের
- ‘মুজিব’ ছবিতে সুযোগ না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন বাঁধন
- আসছে বিশেষ নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যুক্ত নতুন ১০০ টাকার নোট
- আন্দোলন থামাতে চাঁদা দাবি নিয়ে ভিডিও ভাইরাল, শোকজ এনসিপি নেতা
- পিতার মতো ছেলেরও নেই কোনো বাড়ি, গাড়ি ব্যাংক ব্যালেন্স, দেশে ফেরার আগে ভাড়া বাসার খোঁজ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি আইন করে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাকিব
- নির্বাচনে মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন জামায়াতের এই নেতা
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আজকের লেনদেন: বাজারের সামগ্রিক বিশ্লেষণ
- আজকের শেয়ারদামে দরপতন হওয়া ১০টি কোম্পানির তালিকা বিশ্লেষণ
- আজকের শেয়ারদামে এগিয়ে ১০টি কোম্পানির তালিকা বিশ্লেষণ
- মনোযোগ বাড়াতে ৬টি সেরা কৌশল
- ‘কুলি’তে রজনীকান্ত নিয়েছেন ১৫০ কোটি, ১৫ মিনিটের জন্য আমিরের কত নিলেন?
- হাবিব ওয়াহিদের নতুন আবেগঘন চমক
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার পথে পশ্চিমা দেশগুলোর অগ্রযাত্রা
- যে কারনে আটক রাহুল-প্রিয়াঙ্কাসহ বহু নেতা
- দিনে গড়ে ১১৪ লিটার দুধ দিয়ে নজির গড়ল গরু
- দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে কুয়ালালামপুরে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস
- সালমান খানের জীবনে ফের আতঙ্কের ঝড়
- দিল্লিতে বিক্ষোভে রাহুল-প্রিয়াঙ্কা আটক
- আজকের স্বর্ণের দাম তালিকা এক নজরে
- প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া আহসান, জানুন প্রেমিকের পরিচয়
- শেখ হাসিনা ও পরিবারের বিরুদ্ধে আদালতে শুনানি
- সেনাবাহিনী, বডি ক্যামেরা ও কড়া নজরদারিতে প্রস্তুত জাতীয় নির্বাচন
- ওমানে প্রবাসী নাগরিকদের জন্য সুখবর!
- প্রবাসীদের জন্য সোনালি সুযোগ, আয়ের সেরা গন্তব্য
- আইনের শাসন রক্ষায় চিফ প্রসিকিউটরের দৃঢ় বার্তা
- ইসরাইলি পরিকল্পনা নিয়ে আরব লিগের সতর্কবার্তা
- জামায়াত আমিরকে হাসপাতালে দেখতে গেলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা
- সব বন্দর নিয়ে বড় সুখবর দিলেন বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী
- বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্কের নতুন অধ্যায় শুরু
- "তারেক রহমানের নির্দেশনায় ঐক্যবদ্ধ হোন"
- সাগরিকাদের ইতিহাস: প্রথমবার অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
- তারেক রহমান: স্বৈরাচার হাসিনা দেশের মানুষকে পার্শ্ববর্তী দেশে চিকিৎসা নিতে বাধ্য করেছেন
- শুল্কে ধাক্কায় পোশাক খাতে ভারত হারাচ্ছে অর্ডার, যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তনে
- পলাতক হারুন, বিপ্লবসহ ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
- যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিন সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৪৬৬
- নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৬ দল উত্তীর্ণ
- জাতীয় সংসদে পিআর পদ্ধতিতে ভোটের দাবিতে জামায়াতের আন্দোলন ঘোষণা
- দ্রুত বিয়ে হওয়ার জন্য কার্যকর আমল ও দোয়া
- হাসিনা-ইউনূস দ্বন্দ্বে ‘বলির পাঁঠা’ আমি: টিউলিপ
- এনসিপি নেতার বাড়িতে কাফনের কাপড়, চিরকুটে লেখা ‘প্রস্তুত হ রাজাকার’
- রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি লোডের প্রস্তুতি চূড়ান্ত
- ‘বর্ণবাদী’ বার্তা প্রচারে চাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে ২০ বছরের কারাদণ্ড
- ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জাবি ছাত্রদলের ১৩ নেতার প্রতি
- শেখ হাসিনার পতনের পর কূটনীতি ও নিরাপত্তার কঠিন প্রশ্নগুলো
- গণঅভ্যুত্থানের এক বছর: মুক্তির স্বপ্ন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণের চ্যালেঞ্জ
- জামায়াতের ‘পিআর’ কৌশলে নির্বাচন বিলম্বের অভিযোগ হাফিজ উদ্দিনের
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: ধ্বংসের ছায়া থেকে নতুন বিশ্বব্যবস্থার উত্থান
- ভারতের ওপর ২৫% শুল্ক বৃদ্ধিতে মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের জন্য নতুন সুযোগ
- চীনের অর্থনৈতিক নীরব বিপ্লব: পশ্চিমা একপক্ষীয় বিশ্বনীতির অবসানের সংকেত
- প্রধান উপদেষ্টা: "জুলাই শহীদদের স্বপ্নই হবে আমাদের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের ভিত্তি"
- পলাতক হারুন, বিপ্লবসহ ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার
- যুক্তরাষ্ট্রে শাকিব-বুবলীর সময় কাটানো নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
- শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের মাথায় হাত!
- বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে ‘জুলাই জাগরণ’-এ জনতার ঢল
- ডিএসই তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির সময়মতো ডিভিডেন্ড
- কলাপাড়ার ইলিশ মোকামে ফের গর্জন, ঘাটে জমে উঠল ক্রেতার ভিড়
- ভারতের পণ্যে উচ্চ শুল্ক: যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির জন্য সুবর্ণ সুযোগ নাকি সীমিত সম্ভাবনা?
- ড. মইন খান: ২০২৪ সালের বিপ্লব লুটেরাদের জন্য নয়